Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Santosh Trophy 2024: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা, ছ’বছর পর রবি হাঁসদার গোলে সন্তোষ ট্রফি জয়

    Santosh Trophy 2024: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা, ছ’বছর পর রবি হাঁসদার গোলে সন্তোষ ট্রফি জয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফুটবলে ফের ভারতসেরা বাংলা। ছ’বছর পর কেরলকে হারিয়ে সন্তোষ ট্রফি (Santosh Trophy 2024) চ্যাম্পিয়ন সঞ্জয় সেনের ছেলেরা। এই নিয়ে ৩৩ বার ট্রফি এল বাংলায়। ২০১৭-১৮ এবং ২০২১-২২ মরসুমে সন্তোষ ট্রফি ফাইনালে কেরলের কাছে হেরে গিয়েছিল বাংলা। দু’বারই টাইব্রেকারে হারতে হয় বাংলাকে (Bengal Football Team)। এ বার সেই কেরলকে হারিয়েই ট্রফি এল ঘরে।

    জাতীয় চ্যাম্পিয়ন বাংলা

    ২০১৬-১৭ মরসুমের পর আবার ফুটবলে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হল (Santosh Trophy 2024) বাংলা। কোভিডের জন্য দু’বছর প্রতিযোগিতা হয়নি। সেই হিসাবে ছ’বছর পর মঙ্গলবার ফাইনালে কেরলকে ১-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল বাংলা। কঠিন পরিশ্রমের ফলও আদায় করে নিল বাংলা। আম বাঙালি মেতে উঠেছেন বর্ষবরণের উৎসবে। বাংলার ফুটবল প্রেমীদের কাছেও এই জয় একটা উৎসব। কোনও তারকা নয়, একঝাঁক পরিশ্রমী ফুটবলারকে বেছে নিয়েছিলেন সঞ্জয় সেন। তাঁকে নিয়ে অবশ্য বিতর্কও হয়েছে। তিনি ব্যক্তিগত পছন্দের ভিত্তিতে প্লেয়ার বেছেছেন, এমন প্রশ্নও উঠেছিল। বাংলার কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর সঞ্জয় সেন এ সব প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়েছেন। তাঁর কাছে লক্ষ্যটা পরিষ্কার ছিল। ট্রফি জিততে পারলে যে সব প্রশ্নই অতীত হয়ে যাবে, ভালোভাবেই জানতেন ময়দানের অন্যতম সফল কোচ। আর সেটাই করে দেখালেন। ভরসা রাখলেন তাঁর বেছে নেওয়া ফুটবলাররাও।

    বাংলায় রবি-উদয়

    শক্তিশালী কেরলের বিরুদ্ধে ঘর সামলে আক্রমণে যাওয়ার পরিকল্পনা করে দল নামিয়েছিলেন বাংলার কোচ। সেই মতো হায়দরাবাদের বালাযোগী স্টেডিয়ামে শুরু থেকে প্রতি আক্রমণ নির্ভর ফুটবল খেলেন চাকু মান্ডি, শেখ আবুসুফিয়ানরা। খেলা গড়ানোর সঙ্গে ধীরে ধীরে মাঝমাঠের দখল নিতে শুরু করেন তাঁরা। মাটিতে বল রেখে নিজেদের মধ্যে পাস খেলার চেষ্টা করেছেন বাংলার ফুটবলাররা। বলের নিয়ন্ত্রণ অধিকাংশ সময় নিজেদের পায়ে রাখলেও কেরলের রক্ষণ ভাঙতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে বাংলার ফুটবলারদের। প্রথমার্ধে গোলের তেমন সুযোগ পায়নি কেরলও। ফলে গোলশূন্য অবস্থায় শেষ হয় প্রথম ৪৫ মিনিটের লড়াই। ম্যাচের অ্যাডেড টাইমে বাংলার হয়ে জয়সূচক গোল করেন রবি হাঁসদা। টুর্নামেন্টে (Santosh Trophy 2024) সব মিলিয়ে একডজন গোল করলেন রবি। বাংলার ফুটবলে হল রবি-উদয়। রবি হাঁসদা ভেঙে দিয়েছেন ভারতীয় ফুটবলের কিংবদন্তী মহম্মদ হাবিবের রেকর্ডও। ম্যাচের সেরা, টুর্নামেন্টের সেরা ফুটবলারও রবি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sarwan Singh: খিদের জ্বালায় পদক বিক্রি সোনা জয়ী অ্যাথলিটের! গল্প শুনলে শিউরে উঠবেন

    Sarwan Singh: খিদের জ্বালায় পদক বিক্রি সোনা জয়ী অ্যাথলিটের! গল্প শুনলে শিউরে উঠবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেটে খিদের আগুনে জয়ের গৌরবও ছারখার হয়ে যায়। খিদের জ্বালায় সোনার পদক বিক্রি করলেন ভারতীয় অ্যাথলিট (Athlete)। নাম সারওয়ান সিং (Sarwan Singh), কিন্তু এই নামটা হয়তো অনেকেই জানেন না। তিনি ১৯৫৪ সালে আয়োজিত এশিয়ান গেমসের ১১০ মিটার হার্ডলসে ভারতের হয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তবে জীবন যুদ্ধে এখন অনেকটাই পিছিয়ে পড়ে সঙ্কটের মধ্যে রয়েছেন তিনি। কার্যত না খেয়ে এখন দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁকে।

    প্রথমবার ১ লাখ সমর্থকের সামনে তিনি দৌড় দিয়েছিলেন

    সারওয়ান সিং (Sarwan Singh) ১৯৫৪ সালে প্রথমবার দেশের হয়ে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। জীবনে প্রথমবার ১ লাখ সমর্থকের সামনে তিনি দৌড় প্রতিযগিতায় (Athlete) অংশ নেন। পথে দশটি হার্ডল তাঁকে টপকে যেতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত লড়াই করে সোনার পদক জয় করেছিলেন। গোটা খেলাকে ১৪.৭ সেকেন্ডে সমাপ্ত করেছিলেন। গলায় করে নিয়ে এসেছিলেন সোনার পদক। জীবনে এর থেকে বড় প্রাপ্তি কী আর থাকতে পারে। ওই দিন দেশের জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে ছিলেন তিনি। অপূর্ব সুন্দর মুহূর্ত ছিল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। কিন্তু কালের প্রবাহে সেই সুখ স্থায়ী হয়নি। এই সোনার পদক পরবর্তী কালে অন্নসংস্থান করে দেয়নি। চাকরির জন্য সর্বত্র ঘুরতে হয়েছিল তাঁকে। সামান্য মাইনের কোনও সরকারি চাকরিও জোটেনি তাঁর ভাগ্যে।

    ভাড়ার ট্যাক্সি চালিয়ে দিনপাত করতে হয়েছিল

    অনেক কষ্টে বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপে একটি চাকরি জোটে সারওয়ান সিংয়ের। কিন্তু ১৯৭০ সালে অবসর গ্রহণের পর আবার সেই আর্থিক দুর্দশার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁকে। নিজেকে পরিবার-বন্ধু-আত্মীয়দের থেকে দূরে রেখে ২০ বছর ধরে ট্যাক্সি চালিয়ে জীবন ধারণ করেন। বয়স বাড়তে থাকে। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এশিয়ান গেমসে সোনা জয়ী অ্যাথলিটের জন্য ১৫০০ টাকা পেনশনের ব্যবস্থা করা হয়। এখন বৃদ্ধ বয়সে নিজে হাঁটার ক্ষমতা প্রায় হারিয়ে ফেলেছেন তিনি। তাই আর্থিক অভাবে বাধ্য হয়ে নিজের সোনার পদকটি বিক্রি করে দেন। তিনি (Sarwan Singh) ইতিহাসের পাতায় থাকলেও দারিদ্রের কারণে বর্তমান সমাজ তাঁকে ভুলে গিয়েছে। স্বাধীন দেশে এই ঘটনা চোখে জল আনে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yashasvi Jaiswal: বাংলাদেশি আম্পায়ারের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত! নট আউট যশস্বীকে আউট, ক্ষুব্ধ গাভাসকর  

    Yashasvi Jaiswal: বাংলাদেশি আম্পায়ারের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত! নট আউট যশস্বীকে আউট, ক্ষুব্ধ গাভাসকর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ডার গাভাসকর ট্রফিতে ফের ভুল আম্পারিংয়ের শিকার টিম ইন্ডিয়া। যশস্বী জয়সওয়ালের আউট নিয়ে তৈরি হলো বিতর্ক। আউট না হলেও সেটাকে আউট দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃতীয় আম্পায়ারের বিরুদ্ধে। ঘটনাচক্রে মেলবোর্ন টেস্টে তৃতীয় আম্পায়ার হলেন বাংলাদেশের শরফুদ্দৌলা সৈকত। আধুনিক প্রযুক্তির যুগে তাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নট আউট যশস্বীকে আউট দেন শরফুদ্দৌলা। তাঁর এই সিদ্ধান্তে অবাক হয়েছেন সকলে, সুনীল গাভাসকর তো বাংলাদেশের আম্পায়ারের সামনে একাধিক প্রশ্ন তুলে ধরেছেন। অনেকে এর পিছনে বাংলাদেশের ভারত-বিরোধিতার গন্ধও পাচ্ছেন।

    কেন আউট যশস্বী?

    বক্সিং ডে টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত ১৮৪ রানের বিশাল ব্যবধানে ম্যাচ হারলেও যশস্বীর আউট নিয়ে তৈরি হয়েছে জোর বিতর্ক। ফিল্ড আম্পায়ার নট আউট দিলেও, বাংলাদেশি থার্ড আম্পায়ার রিভিউ দেখে আউট দেন। যদিও স্নিকোতে পরিষ্কার দেখা যায় ব্যাটে বল লাগেনি। এরপরই রেগে আগুন হয়ে যান কমেন্ট্রি বক্সে থাকা সুনীল গাভাসকর। বাংলাদেশি আম্পায়ারকে একহাত নেন তিনি। গাভাসকর বলেন, ”এভাবে কখনওই আউট দেওয়া যায় না। প্রযুক্তি থাকলে, তার সদ্ব্যবহার করা উচিত। প্রযুক্তিকে অগ্রাহ্য করে, তুমি কী দেখছ, তার উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া একদমই উচিত নয়। দৃষ্টিবিভ্রম হতে পারে। বহুবার এমন হতে দেখেছি আমরা।” স্নিকো প্রযুক্তি কট বিহাইন্ড ধরতে না পারলেও যশস্বী জয়সওয়ালকে আউটের সিদ্ধান্ত দেন শরফুদ্দৌলা। গাভাসকর বলছেন, ”বলের যে ছবিটা দেখানো হচ্ছে, ব্যাটারকে অতিক্রম করার পরে সেটা সুইং করেছে। লেট সুইংও হতে পারে।” কিন্তু বাংলাদেশের তৃতীয় আম্পায়ার প্রযুক্তিকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে জয়সওয়ালকে আউট দিয়ে দেন। 

    ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৩৪০ রান তাড়া করতে নেমে এদিনও ধস নামে ভারতের ব্যাটিংয়ে। একা লড়াই করছিলেন যশস্বী। কিন্তু ব্যক্তিগত ৮৪ রানে বিতর্কিত আউটের কারণে সাজঘরে ফেরত যেতে হয় তাঁকে। ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসের ৭১ তম ওভারে প্যাট কামিন্সের বাউন্সারে পুল মারতে গিয়ে মিস করেন যশস্বী। ব্যাটের খুব কাছ থেকে বল যায়। বলটি চলে যায় অ্যালেক্স কেরির হাতে। অস্ট্রেলিয়ানরা আউটের আপিল করতে থাকেন। মাঠের আম্পায়ার নট আউট জানায়। অস্ট্রেলিয়ার সন্দেহ থাকায় রিভিউ নেয়। রিভিউতে সেই সময় পরিষ্কার দেখা যায় ব্যাট আর বলের কোনও সংযোগ হয়নি।  কিন্তু থার্ড আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত এটিকে আউট বলে নিশ্চিত করেন।

    ভুল সিদ্ধান্তের শিকার

    একটা ভুল সিদ্ধান্ত ভারতকে হারের দিকে ঠেলে দিল, বলে মনে করছে ক্রিকেট বিশ্ব। অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারের পরে ভারতের বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় শেষ হয়ে গেল। জয়সওয়াল টিকে থাকলে অজিদের কাজটা কঠিনই হত, বলে মনে করে ক্রিকেট মহল। এই ম্যাচে যশস্বী দুই ইনিংসেই নজরকাড়া পারফরম্যান্স করেছেন। প্রথম ইনিংসে ১১৮ বলে ৮২ রান করলেও, বিরাট কোহলির সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির কারণে তাঁকে রান আউট হতে হয়েছে। চাপের সময় যশস্বী একদিক ধরে খেলছিলেন। তিনি ক্রিজে থাকলে ভারত ম্যাচটা বাঁচিয়েও দিতে পারত।

    ভারতীয় সমর্থকদের ক্ষোভ

    এই ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেট সমর্থকরা ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন। অনেকে তো আবার এও অভিযোগ করেন যে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে হারানোর জন্যই শরফুদ্দৌলা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণ বাংলাদেশের সামনে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে ওঠার কোনও সম্ভাবনাই নেই। তাই ভারতকেও সরানোর জন্য এই সিদ্ধান্ত। উল্লেখ্য, শরফুদ্দৌলা বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার যিনি আইসিসি-র এলিট প্যানেলে নাম তুলেছেন। বাংলাদেশের এই প্রাক্তন লেফট আর্ম স্পিনার ১৯৯৪ আইসিসি ট্রফি খেলেছেন। ২০০৭ সাল থেকে আম্পায়ারিংয়ে কেরিয়ার শুরু করে তিনি। ২০১০ সালে প্রথমবার ওয়ানডে ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছিলেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Border Gavaskar Trophy: মেলবোর্নে ধরাশায়ী! অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে বিদায়ের পথে ভারত

    Border Gavaskar Trophy: মেলবোর্নে ধরাশায়ী! অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে বিদায়ের পথে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বক্সিং ডে টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার (India vs Australia) কাছে ১৮৪ রানে পরাজিত ভারত। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বর্ডার গাভাসকর ট্রফি (Border Gavaskar Trophy) জয়ের স্বপ্নও শেষ। বিদায়ের ঘণ্টা বাজছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের দৌড় থেকেও। মেলবোর্ন টেস্ট জেতায় আগামী বছরের বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে প্রায় উঠেই গেল অস্ট্রেলিয়া. আর, এই ম্যাচ হারায় পিসিটি কমে গেল টিম ইন্ডিয়ার। যার ফলে, ভারত কার্যত বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল থেকে ছিটকে গেল। 

    লজ্জার হার রোহিতদের

    মেলবোর্নে ভারতের জয়ের টার্গেট দাঁড়ায় ৩৩৪ রান। এর আগে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ৩২৯ রান তাড়া করেও জিতেছে ভারত। রান তাড়ায় ভারতের শুরুটাও ভালো হয়েছিল বলা যায়। যশস্বী এবং রোহিত শর্মা ধৈর্য ধরে ব্য়াটিং করছিলেন। মুহূর্তের ভুলে ছন্দপতন রোহিতের। লোকেশ রাহুলকেও সেই ওভারেই ফিরিয়ে ভারতের চাপ বাড়িয়েছিলেন প্যাট কামিন্স। যশস্বীর সঙ্গে জুটি বাঁধেন বিরাট কোহলি। অফস্টাম্পের বাইরের বল ছেড়ে দেন। মনে হয়েছিল, লম্বা ইনিংস খেলবেন। লাঞ্চ ব্রেকের ঠিক আগের ওভারেই মনোসংযোগে ব্যাঘাত বিরাটেরও। সেখান থেকেই ম্যাচটা যেন বেরিয়ে যায়। মাঝের সেশনটা উইকেটহীন হলেও চায়ের পর পন্থের উইকেট টার্নিং পয়েন্ট হয়ে দাঁড়ায়। দ্রুত তিন উইকেট হারায় ভারত। এরপর পুরো ওভার টিকে থাকা কঠিন ছিল। যশস্বীর ফেরাটা যেন শেষ ধাপ। 

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের আশা!

    চলতি সিরিজে ভারত-অস্ট্রেলিয়া ৫ম টেস্ট হবে শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি থেকে। চলবে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। ২-১ এর লিড নিয়েই সিডনিতে নিউ ইয়ার টেস্টে নামবে অস্ট্রেলিয়া। আর ভারতের সামনে একদিকে যেমন বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের জটিল অঙ্ক, তেমনই বর্ডার-গাভাসকর ট্রফি (Border Gavaskar Trophy) হাতছাড়া হওয়ারও আতঙ্ক। তবে মেলবোর্নে হারের পরও ক্ষীণ আশা রয়েছে ভারতের (India vs Australia)  টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পৌঁছানোর। সেক্ষেত্রে সিডনিতে প্রথমে জিততে হবে, এরপর তাকিয়ে থাকতে হবে শ্রীলঙ্কার দিকে। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দু টেস্টের সিরিজ খেলবে অস্ট্রলিয়া। সেই সিরিজে শ্রীলঙ্কা ১-০ বা ২-০ ব্যবধানে অজিদের হারিয়ে দেয় তবেই ভারত ফাইনালে জায়গা করে নেবে। যার সম্ভাবনা কার্যত নেই বললেই চলে। দক্ষিণ আফ্রিকা ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জিতে পরের বছরে লর্ডসের ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jasprit Bumrah: টেস্টে ২০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করলেন বুমরা, গড়লেন আরও দুই রেকর্ড

    Jasprit Bumrah: টেস্টে ২০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করলেন বুমরা, গড়লেন আরও দুই রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেস্টে ২০০ উইকেট মাইলফলক স্পর্শ বুমরার (Jasprit Bumrah)। মেলবোর্নে গড়লেন আরও দুই নজির। সেই সঙ্গে কপিলদেবের ৩৩ বছরের পুরানো রেকর্ড ভেঙেছেন তিনি। একাধিক দৃষ্টান্তে নজির গড়েছেন ভারতীয় এই বোলার। ক্রিকেট প্রেমীদের মধ্যে তীব্র উচ্ছ্বাস। বুমরা তাঁর ৪৪তম টেস্টে ২০০ উইকেট (200 Wicket) পেয়েছেন। রবীন্দ্র জাডেজাও ২০০ উইকেট নিয়েছিলেন তাঁর ৪৪তম টেস্ট ম্যাচে। তবে ভারতীয়দের মধ্যে এগিয়ে রয়েছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তিনি ৩৮তম টেস্টে ২০০ উইকেট পেয়েছেন।

    ২০.৩৪ গড়ে ২০০ টেস্ট উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ (Jasprit Bumrah)

    কেন বুমরাকে (Jasprit Bumrah) বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বলা হয়, তা তিনি আরও একবার বুঝিয়ে দিলেন। বলের ক্রিকেটে এক মাইলফলক স্পর্শ করায় উইকেট পিছু রান দিয়েছেন ১৯.৫৬। উইকেট প্রতি ২০ রানও তিনি দেননি। টেস্টে ২০০ উইকেট (200 Wicket) রয়েছে এমন বোলারদের মধ্যে সব চেয়ে কম রান খরচ করার নজির গড়েছেন তিনি। বুমরাহ ভাঙলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রাক্তন ক্রিকেটার জোয়েল গার্নারের নজির। তিনি ২০.৩৪ গড়ে ২০০ টেস্ট উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন। সব মিলিয়ে গার্নারের গড় অবশ্য ২০.৯৭। আরও দুই ক্যারেবিয়ান বোলারকে টপকে গিয়েছেন বুমরা। তাঁরা হলেন ম্যালকম মার্শাল, তাঁর গড় ২০.৯৪ এবং কার্টলে অ্যামব্রোজ, তাঁর গড় অবশ্য ২০.৯৯।

    মোট ৮৪৮৪টি বল করেছিলেন

    বুমরা (Jasprit Bumrah) টেস্টে ২০০ উইকেট (200 Wicket) পেতে মোট ৮৪৮৪টি বল করেছেন। এত কম বল করে ভারতের আর কোনও বোলার টেস্ট ২০০ উইকেট পাননি। এ ক্ষেত্রে বিশ্বে চতুর্থ স্থানে থাকলেন তিনি। বিশ্বরেকর্ড রয়েছে পাকিস্তানের ওয়াকার ইউনিসের কাছে। তিনি ২০০ টেস্টে উইকেট নিয়েছিলেন ৭৭২৫ তম বলে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন ডেল স্টেন। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন বোলারের লেগেছিল ৭৮৪৮টি বল। তৃতীয় স্থান দক্ষিণ আফ্রিকারই কাগিসো রাবাডা। তাঁর ২০০ উইকেট নিতে লেগেছিল ৮১৫৩ টি বল।

    আরও পড়ুনঃ নীতীশের শতরানে ম্যাচে ফিরল ভারত! এবার বুমরা-সিরাজদের লড়াই

    ২৫টি উইকেট নিয়েছিলেন কপিল

    রবিবারের পর বুমরার (Jasprit Bumrah) টেস্ট উইকেট সংখ্যা হল; ২০২টি (200 Wicket)। অ্যালেক্স ক্যারেকে আউট করে এবারের বর্ডার-গাওস্কর ট্রফিতে ২৯তম উইকেট নিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে টেস্ট সিরিজে ভারতের সফলতম বোলার হলেন তিনি। সেখানে ১৯৯১-৯২ সালের টেস্ট সিরিজে ২৫টি উইকেট নিয়েছিলেন কপিল। এবার মেলবোর্নে টেস্ট প্রথম ইনিংসে কপিলের সেই রেকর্ডকে স্পর্শ করেছিলেন বুমরা। রবিবার স্যাম কনস্টাসের উইকেট নিতেই নতুন রেকর্ড গড়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia: নীতীশের শতরানে ম্যাচে ফিরল ভারত! এবার বুমরা-সিরাজদের লড়াই

    India vs Australia: নীতীশের শতরানে ম্যাচে ফিরল ভারত! এবার বুমরা-সিরাজদের লড়াই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেলবোর্নে ভারত-অস্ট্রেলিয়া (India vs Australia) বক্সিং ডে টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা শেষ। ভারত এখনও পিছিয়ে ১১৬ রানে। হাতে রয়েছে আর এক উইকেট। খেলার বাকি আর দু’‌দিন। ম্যাচে ফলাফলের সম্ভাবনা এখনও রয়েছে। তবে বৃষ্টি শনিবার মেলবোর্নে খেলায় দু’‌বার ব্যাঘাত ঘটিয়েছে। চায়ের বিরতির আগে একবার বৃষ্টি হয়। যার জেরে বেশ কিছুক্ষণ খেলা বন্ধ ছিল। আবার তার পর খেলা শুরু হওয়ার ঘণ্টা দেড়েক পর ফের বৃষ্টি ও মন্দ আলোর জন্য খেলা বন্ধ হয়। তৃতীয় দিন আর খেলা হয়নি। মেলবোর্নে শনিবার নীতীশ রেড্ডি ও ওয়াশিংটন সুন্দরের লড়াই ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনে। ম্যাচ ড্রয়ের সম্ভাবনা অনেকটাই জাগিয়ে তুলেছে নীতীশের লড়াকু শতরান।  অস্ট্রেলিয়ার ৪৭৪ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিনের শেষে ভারত তাদের প্রথম ইনিংসে তোলে ৯ উইকেটে ৩৫৮ রান। 

    নীতীশের রেকর্ড

    বক্সিং ডে টেস্টে শতরান হাঁকানোর সঙ্গে সঙ্গেই বিরাট কোহলির সঙ্গে একই তালিকায় নাম লেখালেন নীতীশ রেড্ডি (Nitish Reddy)। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে শনিবার দুরন্ত অপরাজিত শতরান হাঁকান অন্ধ্রপ্রদেশের তরুণ অলরাউন্ডার। ২১ বছর ২১৪ দিন বয়সে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্টে সেঞ্চুরি করলেন নীতীশ। কেরিয়ারের চতুর্থ টেস্টে খেলতে নেমেই সেঞ্চুরি। বক্সিং ডে টেস্টে খেলতে নেমে শুধুমাত্র মেলবোর্নেই শতরান হাঁকানো পঞ্চম ভারতীয় ব্যাটার হয়ে গেলেন তরুণ অলরাউন্ডার। এর আগে বীরেন্দ্র সেওয়াগ, বিরাট কোহলি, চেতেশ্বর পূজারা ও অজিঙ্কা রাহানে বক্সিং ডে টেস্টে সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন।

    আবেগতাড়িত নীতীশের বাবা বাবা 

    ছেলের সেঞ্চুরি হাঁকানোর মুহূর্তে গ্যালারিতে ছিলেন নীতীশের (Nitish Reddy) বাবা মুতিয়ালা রেড্ডি।  নীতীশের বাবা মুতিয়ালা রেড্ডি বলেন, ”আমাদের পরিবারের জন্য ভীষণ স্পেশাল একট দিন। সারাজীবন এই দিনটা আমরা মনে রাখব। ১৪-১৫ বছর বয়স থেকে ও রান করে এসেছে। এবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও বড় রান পেল। দুর্দান্ত অনুভূতি। আমি প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে চাই মহম্মদ সিরাজকে। ও যখন ৯৯ রানে ব্যাটিং করছে, তখন সিরাজ স্ট্রাইকিং এন্ডে ছিল। ও সুন্দরভাবে ওভারটা কাটিয়ে দিয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ওকে।”

    আপাতত প্রথম ইনিংসে ভারত এখনও ১১৬ রানে পিছিয়ে। ফলো অন বাঁচালেও ম্য়াচ বাঁচানোর সম্ভাবনা কিন্তু এখনও ক্ষীণ বলা যায়। কারণ প্রথম ইনিংসে হাতে আর মাত্র ১ উইকেট। এই পরিস্থিতিতে চতুর্থ দিনের সকালে আর কত রান যোগ করতে পারেন নীতীশ বোর্ডে তার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংসে বুমরা, সিরাজ, আকাশ দীপরা কত দ্রুত উইকেট তুলতে পারেন, তারই অপেক্ষায় ভারতীয় সমর্থকেরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia: মেলবোর্নও মাতাতে পারল না ভারতীয় ব্যাটাররা, ব্যাতিক্রম যশস্বী

    India vs Australia: মেলবোর্নও মাতাতে পারল না ভারতীয় ব্যাটাররা, ব্যাতিক্রম যশস্বী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের পথ ক্রমশ কঠিন করে তুলছে ভারত। অ্যাডিলেড, ব্রিসবেনের পর মেলবোর্নেও (Melbourne Test) সেভাবে পারফর্ম করতে পারল না ভারতীয় দলের টপ অর্ডার। দ্বিতীয় দিনের শেষে অস্ট্রেলিয়ার ৪৭৪ রানের জবাবে ভারতের স্কোর ১৬৪ রানে ৫ উইকেট। এখনও ভারত (India vs Australia) পিছিয়ে ৩১০ রানে। তৃতীয় দিনে ভারতের প্রথম টার্গেট হলো ফলোঅন সেভ করা।

    অনবদ্য অস্ট্রেলিয়া

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে জায়গা পাকা করতে শেষ দুটি টেস্টে জিততেই হবে ভারতীয় দলকে। কিন্তু, বক্সিং ডে টেস্টে সেই সম্ভাবনা খুবই কম। প্রথম দিনের শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ছিল ৩১১ রানে ৬ উইকেট। সেখান থেকে দ্বিতীয় দিনে অস্ট্রেলিয়া ৪৭৪ রানে পৌছে যায়। সৌজন্যে স্টিভ স্মিথের অনবদ্য শতরান ও অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের লড়াকু ৪৯ রানের ইনিংস। বোলিংয়ে সর্বোচ্চ ৪টি উইকেট নেন জসপ্রীত বুমরাহ। এছাড়া রবীন্দ্র জাদেজা ৩টি, আকাশ দীপ ২টি ও ওয়াশিংটন সুন্দর একটি উইকেট শিকার করেন।

    ব্যার্থ ভারতীয় ব্যাটাররা

    রান তাড়া করতে নেমে ধাক্কা খায় ভারত। মেলবোর্নে মিডল অর্ডার থেকে উঠে ওপেনিংয়ে ফেরেন রোহিত শর্মা। কিন্তু তিনি ফের ব্যর্থ হন। ৩ রান করে আউট হন ভারত অধিনায়ক। এরপর যশস্বী জয়সওয়াল ও কেএল রাহুল দলকে টানার চেষ্টা করলেও তা বেশিক্ষণ পারেননি। ২৪ রান করে আউট হন কেএল রাহুল। এরপর বিরাট কোহলি ও যশস্বী জয়সওয়ালের পার্টনারশিপ ভারতীয় দলকে ম্যাচে ফেরায়। যশস্বী অর্ধশতরান পূরণ করেন। অন্যদিকে বিরাটও ক্রমশ জমাট হয়ে রান করতে থাকেন। দুই জনে ১০০ রানের পার্টনারশিপও তৈরি করেন। যশস্বী ক্রমেই শতরানের দিকে এগিয়ে চলছিলেন, ঠিক তখনই ঘটল বিরাট ছন্দ পতন। বিরাট কোহলির সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হলেন যশস্বী। যশস্বীর আউকে বিরাট ভুল বললেও কম বলা হবে। ভারতীয় ওপেনার শট মেরে রান নিতে দৌড়ান। কিন্ত কোহলি দৌড় শুরু করে থেমে যান। কিন্ত দ্রুতবেগে তখন উইকেটের অন্য প্রান্ত চলে গিয়েছেন। কামিন্স বল নিয়ে উইকেটরক্ষককে থ্রো করলেই সহজেই যশস্বীকে আউট করে দেন ক্যারি। ফলে ১১৮ বলে ৮২ রানে আউট হলেন তরুণ ওপেনার। তাঁর ইনিংসে ছিল ১১টি চার এবং একটি ছক্কা।

    যশস্বী আউট হতে নামানো হয় নাইট ওয়াচম্যান আকাশ দীপকে। তাঁর দায়িত্ব ছিল দিনের বাকি সময় টুকু ক্রিজে টিকে থাকা। কিন্তু আকাশের আগেই আউট হলেন কোহলি। ৩৬ রান করে বোল্যান্ডের বলে আউট হলেন কোহলি। সেই বাইরের বলেই আউট হলেন কোহলি। এরপরই ভারতীয় শিবিরে শুরু হয়ে যায় উদ্বেগ। গাব্বায় ব্যাট হাতে ফলো-অন বাঁচালেও মেলবোর্নে ব্যর্থ হলেন আকাশ। ১৩ বলে ০ রান করে বোল্যান্ডের বলেই আউট হলেন আকাশ। ২য় দিনের শেষে ক্রিজে আছেন জাদেজা(৪) এবং পন্থ(৬)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Boxing Day Test: কোহলি-কনস্টাস বিতর্ক, মেলবোর্নে প্রথম দিনে চালকের আসনে অস্ট্রেলিয়া

    Boxing Day Test: কোহলি-কনস্টাস বিতর্ক, মেলবোর্নে প্রথম দিনে চালকের আসনে অস্ট্রেলিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বক্সিং ডে টেস্টে লাল বলের ক্রিকেট দেখতে ঐতিহাসিক মেলবোর্নে ভিড় জমাল ৯০ হাজার দর্শক। ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টানটান লড়াইয়ে অন্য মাত্রা দিল কোহলি-কনস্টাসের ‘ধাক্কা’ বিতর্ক। তবে বর্ডার গাওস্কর সিরিজের চতুর্থ টেস্টের প্রথম দিনে আগ্রাসী ব্যাটিং করে অ্য়াডভান্টেজ অস্ট্রেলিয়া। প্রথম দিনের শেষে অজিদের স্কোর ৩১১ রানে ৬ উইকেট। দিনের শেষে ক্রিজে আছেন স্টিভ স্মিথ (৬৮) ও প্যাট কামিন্স (৮)।

    আগ্রাসী ব্যাটিং অস্ট্রেলিয়ার

    মেলবোর্নে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় অস্ট্রেলিয়া। পিচে ঘাস থাকায় অস্ট্রেলিয়া তার ফায়দা নিতে চেয়েছিল। সেই লক্ষ্যে সফলও হয় তাঁরা। ওপেনিং জুটিতে দুরন্ত শুরু করেন উসমান খোয়াজা ও অভিষেককারী স্যাম কনস্টাস। প্রথম থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ব্যাটিং করেন কনস্টাস। জসপ্রীত বুমরাকে এক ওভারে ৩টি স্কুপ মেরে নজরও কাড়েন। অভিষেক টেস্টে অর্ধশতরান করেন কনস্টাস। এরপর দলের হয়ে ভালো ব্যাট করেন উসমান খোয়াজা ও মার্নাস লাবুশেন। প্রথম উইকেটে ৮৯ রান তোলার পর দ্বিতীয় উইকেটে ওঠে ৬৫ রান। এই সময় যথেষ্ট চাপে পড়ে যায় ভারত (India)। সেই সময়েই ভারতকে অক্সিজেন দেন জসপ্রীত বুমরা (Jasprit Bumrah)। তিনিই ৫৭ রানে আউট করেন খোয়াজাকে। এরপর লাবুশেনকে আউট করে ওয়াশিংটন সুন্দর। ৭২ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন তিনি। এরপর ভারতকে স্বস্তি দিয়ে বিপজ্জনক ট্রাভিস হেডকে ফেরান বুমরা। ৭ বল খেলে শূন্য রানে আউট হন তিনি। আকাশদীপের বলে ৩১ রানে আউট হন অ্যালেক্স ক্যারি। পরপর বেশকিছু উইকেট পড়ে যাওয়ায় ম্যাচে ফিরে আসে ভারত। আগামীকাল বড় রান করতে স্মিথের ব্যাটের উপর ভরসা করতে পারে অস্ট্রেলিয়া। দিনের শেষে ভারতীয় দলের সফল বোলার বুমরা। তিনি ৩ টি উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছে রবীন্দ্র জাদেজা, আকাশ দীপ ও ওয়াশিংটন সুন্দর।


    কোহলি-কনস্টাস ধাক্কা বিতর্ক

    ম্যাচের দশম ওভার শেষে দিক পরিবর্তনের সময় স্যাম কনস্টাস ও বিরাট কোহলির মুখোমুখি ধাক্কা লাগে। ধাক্কা লাগার পরই কনস্টাস গিয়ে কোহলিকে কিছু উত্তপ্ত কথা বলেন। পাল্টা দিতে দেরি করেননি বিরাট কোহলি। সেই সয়ম অস্ট্রেলিয়ার অপর ওপেনার উসমান খোয়াজা ও আম্পায়ার এসে পরিস্থিতি ঠান্ডা করে। তবে কোহলি-কনস্টাসের মধ্যে বেশ কিছু উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। এই ঘটনার জন্য দিনের খেলা শেষ হতে না হতেই শাস্তিও পান ভারতীয় তারকা। কোহলির ম্যাচ থেকে প্রাপ্ত বেতনের ২০ শতাংশ কাটা যায়, পাশাপাশি তাঁকে এক ডিমেরিট পয়েন্টও দিয়েছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা আইসিসি, এমনটাই একাধিক রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Manchester United: ইঁদুরের তাণ্ডবে বিরাট অবনতির মুখে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রেটিং কমে পাঁচ থেকে দু’য়ে

    Manchester United: ইঁদুরের তাণ্ডবে বিরাট অবনতির মুখে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রেটিং কমে পাঁচ থেকে দু’য়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড (Manchester United) মাঠের বাইরে একটি নতুন সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে। পরিকাঠামো এবং সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। সেখাকার আইকনিক ওল্ড ট্র্যাফোর্ড স্টেডিয়ামে ইঁদুরের (Rat Race) উপদ্রব ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়ছে এবং এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন পেশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে পাশাপাশি মাঠের দুর্বল পারফরম্যান্স এবং স্টেডিয়াম রক্ষণাবেক্ষণের সমস্যাও মারাত্মক আকার নিয়েছে। এই খবর সেখানকার ডেইলি মেইলের একটি সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে। বর্তমানে স্টেডিয়ামের খাদ্য স্বাস্থ্যবিধি রেটিং পাঁচটির মধ্যে দুই তারাতে নেমে এসেছে।

    প্রশ্ন উঠেছে স্বাস্থ্য বিধি নিয়ে (Manchester United)!

    ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে আরও জানা গিয়েছে, সংক্রমণ দ্বারা খাদ্য ও স্বাস্থ্যবিধির রেটিং দারুণ ভাবে প্রভাবিত হয়েছে। এখানে সমস্যার মূলে রয়েছে ইঁদুর (Rat Race)। স্টেডিয়ামের (Manchester United) খাদ্য স্বাস্থ্যবিধির মান উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। ম্যাচ-এর পর সাংবাদিক সম্মেলনের সময় মিডিয়া কক্ষের ছাদে একটি ফুটো দেখা গিয়েছে। ক্লাবের এই দুর্দশাকে স্পষ্ট ভাবে প্রকাশ করেছে একটি ভিডিও। ক্লাব অবশ্য কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় প্রচেষ্টার বিষয়কে তুলে ধরে জনগণকে আশ্বস্ত করেছে। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের একজন মুখপাত্র ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে বলেন, “আমরা কীটপতঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করতে শক্তিশালী ব্যবস্থার বিষয়টি নিশ্চিত করেছি। সমস্ত ক্যাটারিং এলাকায় সাপ্তাহে একাধিকবার পরীক্ষার কাজ করা হচ্ছে। যেখানে খাবার সংরক্ষণ করা হয় বা প্রস্তুত করা হয় বা পরিবেশন করা হয় সেখানেও স্বাস্থ্যবিধি এবং পরিচ্ছন্নতার মাত্রা যাতে বেশি থাকে, তা নিশ্চিত করার জন্য কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ মেলবোর্নে মহারণ! শুরু ভারত অস্ট্রেলিয়া বক্সিং ডে টেস্ট, জানেন কেন এই নাম?

    দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের আশ্বাস

    ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে উন্নতিতে কাজ করে ট্র্যাফোর্ড কাউন্সিলের এমন একজন মুখপাত্র বলেন, “ক্লাবকে (Manchester United) নিয়মিত পরিদর্শন করার পর এখন দু’তারার রেটিং দেওয়া হয়েছে। আমাদের পরিবেশগত স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা একটি নিয়মিত পরিদর্শনের পরে দুটি খাদ্য স্বাস্থ্যবিধি রেটিং দিয়েছেন। আমরা এখন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করছি যাতে রেটিং-এর মান বিচার করে প্রয়োজনীয় সব রকম সুরক্ষা এবং উন্নয়ন করা যায়।”

    ক্লাব বর্তমানে সিদ্ধান্ত নিয়ছে যে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডের সংস্কার বা একটি নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হবে। রবিবার বোর্নমাউথের কাছে ৩-০ ব্যবধানে হারের পর দলটি প্রিমিয়ার লিগে বর্তমানে ১৩তম স্থানে অবস্থান করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Boxing Day Test: মেলবোর্নে মহারণ! শুরু ভারত অস্ট্রেলিয়া বক্সিং ডে টেস্ট, জানেন কেন এই নাম?

    Boxing Day Test: মেলবোর্নে মহারণ! শুরু ভারত অস্ট্রেলিয়া বক্সিং ডে টেস্ট, জানেন কেন এই নাম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনের পরের দিন অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট ম্যাচ শুরু হলেই তাকে ‘বক্সিং ডে’ টেস্ট (Boxing Day Test) বলে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) থেকে মেলবোর্নে শুরু হবে সেই ম্যাচ। ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া মুখোমুখি হবে ভারতের (India vs Australia)। বর্ডার-গাওস্কর সিরিজের চতুর্থ টেস্ট এটি। এই ম্যাচ দুই দলের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলার জন্য ভারতকে এই ম্যাচ জিততেই হবে। আবার এই ম্যাচ জিতলে এক দশক পর ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ জয়ের দিকে এক কদম এগিয়ে যেতে পারবেন ব্যাগি গ্রিনরা। সিরিজ এখন ১-১। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আশায় দুই দল। ৯০ হাজারের মেলবোর্নে বৃহস্পতিবার একটিও আসন খালি থাকবে না বলেই অনুমান এমসিজি ক্রিকেট কর্তাদের। ইতিমধ্যেই ৮৬ হাজার টিকিট বিক্রি হয়ে গিয়েছে। 

    বক্সিং ডে কাকে বলে?

    বড়দিনের পরের দিন এই টেস্টের (Boxing Day Test) এই নামকরণের পিছনে দু’টি তত্ত্ব আছে। অনেকে মনে করেন, বড়দিন, অর্থাৎ ২৫ ডিসেম্বর যে সব উপহার পাওয়া যায়, সেগুলি আর সেই দিন দেখার সময় পাওয়া যায় না। তাই উপহারের বাক্স (বক্স) খোলা হয় পরের দিন, অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর। বক্স খোলা হয় বলে এর নাম হয়েছে ‘বক্সিং ডে’। দ্বিতীয়টি হল, ২৫ ডিসেম্বর অনেকে খেটে কাজ করেন, বিশেষ করে পরিচারকেরা। সেই কাজের জন্য তাঁদের পরের দিন ২৬ ডিসেম্বর পুরস্কারের বাক্স দেওয়া হয়। সেই কারণে এর নাম ‘বক্সিং ডে’।

    বক্সিং ডে টেস্টের শুরু

    অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, নিউ জিল্যান্ডের মতো দেশগুলিতে ২৬ ডিসেম্বর দিনটি ‘বক্সিং ডে’ (Boxing Day Test) নামে পরিচিত। ক্রিকেটে ‘বক্সিং ডে’-র জন্ম অস্ট্রেলিয়ায়। ‘বক্সিং ডে’-র প্রথম হদিস পাওয়া যায় ১৮৬৫ সালে। তবে তখন এই নামকরণ হয়নি। শেফিল্ড শিল্ডে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) ভিক্টোরিয়া এবং নিউ সাউথ ওয়েলসের মধ্যে ম্যাচ ছিল। সেই ম্যাচ যদিও ‘বক্সিং ডে’, অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর শুরু হওয়ার কথা ছিল না। ম্যাচের মাঝে একটি দিন পড়েছিল ২৬ ডিসেম্বর। কিন্তু পরিবারের সঙ্গে বড়দিনের ছুটি কাটাতে পারবেন না বলে নিউ সাউথ ওয়েলসের ক্রিকেটারেরা মনখারাপ করে বসে থাকেন। তাঁদের দাবি মেনে সেই ম্যাচ বড়দিনের পরের দিন শুরু হয়েছিল। সেই ম্যাচ শেষ হয়ে গিয়েছিল তিন দিনে। ভিক্টোরিয়া ইনিংস ও ২০ রানে জিতে যায়।

    আধুনিক ক্রিকেটে বক্সিং ডে

    ১৯৭৪-৭৫ অ্যাশেজ সিরিজে ছ’টি টেস্ট ছিল। সব ক’টি ম্যাচ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যাতে শেষ করা যায়, সেই কারণে মেলবোর্নে তৃতীয় টেস্ট দেওয়া হয়েছিল ২৬ ডিসেম্বর থেকে। আধুনিক ‘বক্সিং ডে’ টেস্টের সেটিই শুরু। তবে ১৯৮০ সালে ‘বক্সিং ডে’ টেস্ট (Boxing Day Test) নিয়ে মেলবোর্ন ক্রিকেট ক্লাবের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট বোর্ডের চুক্তি হয়। তার পর থেকে প্রতি বছর নিয়ম করে এমসিজি-তে ২৬ ডিসেম্বর থেকে টেস্ট শুরু হয়। ধারাবাহিকতায় এক বারই ছেদ পড়ে। ১৯৮৯ সালে ‘বক্সিং ডে’-তে টেস্ট ম্যাচের বদলে অস্ট্রেলিয়া এবং শ্রীলঙ্কার মধ্যে একটি এক দিনের ম্যাচ খেলা হয়। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া জানায়, পরের বছর, অর্থাৎ ২০২০ সাল থেকে প্রতি বছর ‘বক্সিং ডে’ টেস্টের সেরাকে তাদের দেশের প্রাক্তন ক্রিকেটার জনি মুল্লাঘের নামে মুল্লাঘ পদক দেওয়া হবে।

    বক্সিং ডে টেস্টের নানা ঘটনা

    অনেক স্মরণীয় ঘটনার সাক্ষী ‘বক্সিং ডে’ টেস্ট (Boxing Day Test)। ১৯৮৫ সালের অ্যাশেজে ‘বক্সিং ডে’ টেস্টেই অভিষেক হয়েছিল স্টিভ ওয়ের। ১৯৮৮ সালে ম্যালকম মার্শাল ৩০০ টেস্ট উইকেট নিয়েছিলেন। ১৯৯৪ সালে শেন ওয়ার্ন অ্যাশেজে হ্যাটট্রিক করেছিলেন। ১৯৯৫ সালে এই টেস্টেই অস্ট্রেলিয়ার আম্পায়ার ড্যারেল হেয়ার শ্রীলঙ্কার স্পিনার মুথাইয়া মুরলীধরনকে বল ছোড়ার অভিযোগে বার বার ‘নো বল’ ডাকেন। সেই নিয়ে তোলপাড় হয় ক্রিকেটবিশ্ব। ২০০৬ সালে ‘বক্সিং ডে’ টেস্টেই শেন ওয়ার্ন ৭০০ টেস্ট উইকেট নেন। 

    আরও পড়ুন: হিন্দুত্বের রাষ্ট্রনায়ক, ভারতবর্ষের গর্ব অটল বিহারী বাজপেয়ী

    চলতি বছর বক্সিং ডে টেস্টের গুরুত্ব

    বর্ডার-গাওস্কর ট্রফির পাঁচ টেস্টের সিরিজ আপাতত দাঁড়িয়ে ১-১-এ (India vs Australia)। দুই দলেরই লক্ষ্য থাকবে এই টেস্ট জেতা। বিশেষ করে আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে ওঠার আশা জিইয়ে রাখতে ভারতকে জিততে হবে মেলবোর্ন ও সিডনিতে। মেলবোর্ন টেস্ট জিতলেই সিরিজ হারার সম্ভাবনা থাকবে না ভারতের। সেক্ষেত্রে রোহিত শর্মারা দখলে রাখতে পারবেন বর্ডার-গাওস্কর ট্রফি। অস্ট্রেলিয়া যদি জেতে তাহলে এক দশক পর ভারতের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ জেতার সম্ভাবনা বাড়বে অস্ট্রেলিয়ার। একই সঙ্গে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের গত দুই বারের ফাইনালিস্ট ভারত ছিটকে যাবে ২০২৬-এর টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল থেকে।

    কখন শুরু খেলা: ভারতীয় সময় ভোর ৫টা থেকে খেলা শুরু হবে। টস হবে ভোর সাড়ে চারটেয়।

    ভারতের সম্ভাব্য একাদশ: যশস্বী জয়সওয়াল, লোকেশ রাহুল, শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, ঋষভ পন্থ (উইকেটকিপার), রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), রবীন্দ্র জাদেজা, নীতীশ কুমার রেড্ডি বা ওয়াশিংটন সুন্দর, আকাশ দীপ, জসপ্রীত বুমরাহ, মহম্মদ সিরাজ। 

    অস্ট্রেলিয়ার সম্ভাব্য একাদশ: উসমান খোয়াজা, স্যাম কনস্টাস, মার্নাস লাবুশেন, স্টিভ স্মিথ, ট্রাভিস হেড, মিচেল মার্শ, অ্যালেক্স ক্যারি (উইকেটকিপার), প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), মিচেল স্টার্ক, নাথান লিয়ঁ, স্কট বোল্যান্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share