Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Neeraj Chopra: চলতি বছরেই ৯০ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন ছুড়তে মরিয়া নীরজ

    Neeraj Chopra: চলতি বছরেই ৯০ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন ছুড়তে মরিয়া নীরজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্র্য়াক অ্য়ান্ড ফিল্ডে অলিম্পিক্সে ভারতের হয়ে প্রথম সোনা জিতেছিলেন জ্যাভলিন থ্রোয়ার নীরজ চোপড়া (Neeraj Chopra)। দেশের প্রথম জ্যাভলিন থ্রোয়ার হিসেবে টোকিও অলিম্পিক্সে (Tokyo Olympics 2023) পদক জেতেন তিনি। তবে অলিম্পিক্সে সোনা জিতলেও এখনও লক্ষ্যপূরণ হয়নি নীরজের। তাঁর লক্ষ্য ৯০ মিটার দূরত্বে জ্য়াভলিন ছোড়া। এবার নিজের লক্ষ্য পূরণ করতে মরিয়া পানিপথের তরুণ।

    দূরত্ব বাড়ানোই লক্ষ্য

    গত ২ বছর ধরে ৯০ মিটার দূরত্বে জ্য়াভলিন ছোড়ার চেষ্টা করছেন নীরজ। চলতি বছরেই সেই লক্ষ্যপূরণের বিষয়ে আশাবাদী পানিপথের ছেলে। গত বছর জুনে স্টকহোমে বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে নিজের কেরিয়ারের সেরা ৮৯.৯৪ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করেছিলেন নীরজ চোপড়া। টোকিও অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী জ্যাভলিন থ্রোয়ার বলেন, ”৯০ মিটার দূরত্ব করে অতিক্রম করতে পারব, তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই অনেক প্রশ্ন উঠছিল। আশা করি চলতি বছরেই সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব।” প্রসঙ্গত, টোকিও অলিম্পিক্সে ৮৭.৫৮ মিটার ছুঁড়ে জাতীয় রেকর্ড গড়েছিলেন নীরজ। 

    আরও পড়ুন: “স্বপ্ন পূরণের মুহূর্ত”, মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের জয়ে উচ্ছ্বসিত হরমনপ্রীত

    অলিম্পিকে আরও সোনা চাই

    শহর কলকাতায় রবিবার রেভ স্পোর্টসের এক অনুষ্ঠানে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভারচুয়ালি উপস্থিত ছিলেন টোকিও অলিম্পিকে সোনাজয়ী নীরজ। আপাতত বিদেশে পুরোদমে ট্রেনিংয়ে ব্যস্ত তিনি। নীরজের কথায়, প্রস্তুতি সঠিক ভাবে না হলে কোনও কিছুতেই মন বসে না তাঁর। বাড়ি গিয়ে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটালেও মাথায় ঘোরে অনুশীলনের কথাই। নীরজের সাফল্যের চাবিকাঠিই হলো তাঁর এই একাগ্রতা। সাফল্যের শিখরে ডানা মেলে উড়লেও পা দুটো মাটিতে রাখতেই ভালবাসেন তিনি। তাই এখনও জয়ের খিদে এতটুকু কমেনি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জ্যাভলিন থ্রোয়ের দূরত্বকে আরও বাড়াতে চান নীরজ। ৯০ মিটার, ৯৫ মিটার- এভাবেই এগোতে চান তিনি। আর একটি সোনা নয়, মাইকেল ফেল্পস, উসেইন বোল্টের মতো অলিম্পিকের মঞ্চ থেকে ভারতকে আরও সোনা এনে দেওয়াই লক্ষ্য তাঁর। ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকের জন্য তাই ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন নীরজ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Virat-Anushka: বৃন্দাবন, হৃষীকেশের পর এবার মহাকালেশ্বর মন্দির, জ্যোতির্লিঙ্গে পুজো দিলেন বিরাট-অনুষ্কা

    Virat-Anushka: বৃন্দাবন, হৃষীকেশের পর এবার মহাকালেশ্বর মন্দির, জ্যোতির্লিঙ্গে পুজো দিলেন বিরাট-অনুষ্কা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই ভারত-অস্ট্রেলিয়ার চতুর্থ টেস্ট ম্যাচ৷ তার আগেই সস্ত্রীক উজ্জয়িনীর মহাকাল জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরে গেলেন বিরাট কোহলি (Virat-Anushka)। বিরাটের পরনে ছিল ধুতি, গেঞ্জি, গলায় রুদ্রাক্ষের মালা, আর অনুষ্কা পরেছেন বেবি পিঙ্ক রংয়ের শাড়ি। মন্দিরের ঠাকুরের মন্দিরের চৌকাঠে বসে ছিলেন দুজনেই। তাঁদের সেই মন্দির দর্শনের ছবি ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়ের বেগে ভাইরাল হচ্ছে।



    ব্যাটে রানের খরা বিরাটের

    টেস্ট ক্রিকেটে ফর্মে নেই বিরাট কোহলি। ২০১৯ সালের পর থেকে তিনি আর টেস্ট ক্রিকেটে রান পাননি। ২০২২ সালে সাদা বলের ক্রিকেটে তিনি রানে ফেরার পর আশা করা হয়েছিল টেস্টে তাঁকে চেনা ছন্দে দেখা যাবে। কিন্তু তা হয়নি। তিনটে টেস্টেই তিনি ব্যর্থ হলেন, তাঁর ব্যাট থেকে হাফ সেঞ্চুরি আসেনি। আর এই তৃতীয় টেস্টে হারের পরই উজ্জয়িনের মহাকালেশ্বর জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরে গেলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী অনুষ্কা শর্মা। তিনি সেখানে গিয়ে বাবা মহাকালের ভষ্ম আরতিতে যোগ দেন। ম্যাচ হারের পরের দিনই মহাকালেশ্বর মন্দিরে যাওয়াটা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন অনেকে।

    অনুষ্কা কী বললেন?

    অনুষ্কা সংবাদমাধ্যমে বলেন, “আমরা এখানে মহাকাল মন্দিরে প্রার্থনা জানাতে এবং দর্শনের জন্য এসেছি।” মহাকাল মন্দিরে তাঁরা যে প্রার্থনা জানাতে গিয়েছিলেন সেখানকার একাধিক ভিডিও এবং ছবি ভাইরাল হয়েছে। তাঁদের মন্দিরের দরজার কাছে অন্যান্য ভক্তদের সঙ্গে বসে থাকতে দেখা গিয়েছে এই ভিডিওতে (Virat-Anushka)। এদিন মন্দির চত্বরে বিরুষ্কাকে দেখতে অনুরাগীরা ভিড়ও করেছিলেন।

    প্রসঙ্গত, এবছরের শুরুতেও বিরুষ্কা তাঁদের মেয়ে ভামিকার সঙ্গে ঋষিকেশ এবং বৃন্দাবনও গিয়েছিলেন। বৃন্দাবনে থাকাকালীন, তাঁরা বাবা নিম করোলির আশ্রমেও গিয়েছিলেন৷ পাশপাশি, ঋষিকেশেও তাঁরা স্বামী দয়ানন্দ আশ্রম দর্শনে গিয়েছিলেন৷ তবে এবার মন্দিরে যাওয়ার কারণ নিয়েই চর্চা শুরু হয়েছে (Virat-Anushka)।

    ৯ মার্চ পরবর্তী ম্যাচে নামবে ভারত। আহমেদাবাদে সেই টেস্টে জিততে না পারলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে প্রবেশ করতে পারবে না ভারত। ফলে পরের ম্যাচটা জিততেই হবে। আর তাই বিরাট মন্দির গিয়েছেন প্রার্থনা করতে, এমনটাই ধারণা অধিকাংশের। এবার এটাই দেখার পরবর্তী ম্যাচে বিরাটকে নিজের ছন্দে দেখা যায় কিনা (Virat-Anushka)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • India vs Australia: মাঠে থাকবেন দুই রাষ্ট্রনেতা, আহমেদাবাদে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জয়ই লক্ষ্য ভারতের

    India vs Australia: মাঠে থাকবেন দুই রাষ্ট্রনেতা, আহমেদাবাদে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জয়ই লক্ষ্য ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-অস্ট্রেলিয়ার (India Vs Australia) চতুর্থ টেস্ট ম্যাচ দেখতে আহমেদাবাদে মাঠে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। নিজের নামাঙ্কিত ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচ দেখবেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সঙ্গে থাকবেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ (Anthony Albanese)। প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে একথা জানানো হয়। শুক্রবার ৯ থেকে ১৩ মার্চ ভারত-অস্ট্রেলিয়ার  (India Vs Australia) চতুর্থ টেস্ট ম্যাচ আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে আয়োজিত হবে। এই প্রথমবার তাঁর নামাঙ্কিত স্টেডিয়ামে বসে ম্যাচ দেখবেন মোদি।

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের অঙ্ক

    চার টেস্টের সিরিজ বর্ডার-গাভাসকর (India Vs Australia) ট্রফির প্রথম দুটো ম্যাচে জিতেছিল ভারত। হাজারো সমালোচনায় বিদ্ধ স্টিভ স্মিথরা কার্যত আন্ডারডগ হয়েই ইনদওর টেস্টে নেমেছিলেন। কিন্তু দুরন্ত কামব্যাক করে ভারতকে ৯ উইকেটে ইনদওর টেস্টে হারায় অস্ট্রেলিয়া। এই ম্যাচে হারের পরে ভারতীয়দের কাছে কঠিন হয়ে গিয়েছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে পৌঁছনোর রাস্তা। আহমেদাবাদের মোতেরা স্টেডিয়ামে রোহিত শর্মার দলের কাছে বড় পরীক্ষা। শেষ টেস্ট জিতলে সরাসরি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পৌঁছে যাবে ভারত। ড্র করলে নতুন অঙ্ক তাদের কাছে। সেক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কা ও নিউজিল্যান্ড সিরিজের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া যদি সিরিজ ২-২ করতে সফল হয়ে যায়, তাহলে চাপে পড়ে যাবে টিম ইন্ডিয়া (Team India)। শ্রীলঙ্কা যদি কিউয়িদের ২-০ ব্যবধানে হারায়, তাহলে ভারতের ফাইনাল খেলার স্বপ্নভঙ্গ হবে। তবে শ্রীলঙ্কা যদি একটি ড্র ও একটি টেস্ট জেতে, তাহলেও ভারতই ফাইনালে যাবে। বর্তমানে ৬৮.৫২ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। শেষ ম্যাচ হারলেও ৬৪.৯১ পয়েন্ট নিয়ে এক নম্বরেই থাকবেন স্মিথরা। তাদের ফাইনাল নিশ্চিত।

    আরও পড়ুন: আইএসএলে বিতর্ক! বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে খেলা শেষ হওয়ার আগেই মাঠ ছাড়ল কেরল

    ভারত-অস্ট্রেলিয়া চতুর্থ টেস্টের (India Vs Australia) প্রথম দিনে মাঠে থাকবেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। দুই দেশের রাষ্ট্রনায়কদের মাঠে ক্রিকেটারদের সঙ্গে পরিচয় পর্ব সারারও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ওই ম্যাচ ঘিরে জোরদার নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। ম্য়াচ ঘিরে ইতিমধ্যেই উত্তেজনার পারদ চড়তে শুরু করেছে। টিকিটের চাহিদাও তুঙ্গে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • ISL 2022-23: আইএসএলে বিতর্ক! বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে খেলা শেষ হওয়ার আগেই মাঠ ছাড়ল কেরল

    ISL 2022-23: আইএসএলে বিতর্ক! বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে খেলা শেষ হওয়ার আগেই মাঠ ছাড়ল কেরল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএলের প্রথম নকআউটে এক্সট্রা টাইম খেলা চলাকালীন দল তুলে নিল কেরল ব্লাস্টার্স। অভিযোগ, রেফারি বাঁশি বাজানোর আগেই ফ্রিকিক থেকে শট নেন সুনীল ছেত্রী। সেই গোলে বেঙ্গালুরু এফসি এগিয়ে যেতেই মাঠ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন কেরলের ক্ষুব্ধ ফুটবলাররা। যদিও সেই বিতর্কিত গোলেই সুনীলরা পৌঁছে গিয়েছেন প্রতিযোগিতার সেমিফাইনালে।

    আইএসএলে বিতর্ক

    শুক্রবার বেঙ্গালুরু এবং কেরলের মধ্যে প্রতিযোগিতার প্রথম নকআউট ম্যাচটি নির্ধারিত সময়ে গোলশূন্য থাকে। খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। ম্যাচের ৯৭ মিনিটে বক্সের বাইরে সুনীলকে কেরলের এক ফুটবলার ফাউল করায় ফ্রিকিক দেন রেফারি ক্রিস্টাল জন। কেরলের গোলরক্ষক, ফুটবলাররা প্রস্তুত হওয়ার আগেই শট মারেন সুনীল। রেফারিও গোল দিয়ে দেন। কেরলের ফুটবলাররা অভিযোগ করেন, রেফারি বাঁশি বাজানোর আগেই সুনীল শট নিয়েছেন। তাঁরা প্রস্তুত ছিলেন না। তাই গোল বাতিল করতে হবে। কিন্তু তাঁদের আবেদনে কর্ণপাত করেননি রেফারি। শুরু হয় বচসা। রেফারিকে ঘিরে ধরে প্রতিবাদ করেন কেরল ফুটবলাররা। কিন্তু রেফারি গোলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করায় কোচ ইভান ভুকোমানভিচের নির্দেশে মাঠ ছাড়েন কেরল ফুটবলাররা।

    এই ঘটনায় বিস্মিত সুনীল ছেত্রী। দল আইএসএলের সেমিফাইনালে ওঠায় খুশি হলেও ভারতের ফুটবল অধিনায়ক জানিয়ে দিলেন এমন ঘটনা কখনও দেখেননি। সুনীল বলেন, ‘‘২২ বছরের ফুটবলজীবনে এমন ঘটনা কখনও দেখিনি। আমি সব সময় রেফারির সিদ্ধান্ত মেনে চলেছি। ওটা একটা তিক্ত এবং মিষ্টি মুহূর্ত ছিল। আমরা সেমিফাইনালে উঠতে পারায় আমি খুশি।’’ আইএসএলের ইতিহাসে কখনও ওয়াক ওভার দেওয়ার ঘটনা ঘটেনি। কেরল প্রথম দল হিসাবে রেফারির সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হয়ে ম্যাচ ছেড়ে দিল। এর আগে ২০১৫ সালের আইএসএলে একটি ম্যাচে রেফারির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এফসি গোয়া খেলার শেষ হওয়ার পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বয়কট করেছিলেন। কিন্তু, ম্যাচ ছেড়ে দেওয়ার মতো ঘটনা এর আগে কখনও ঘটেনি।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস! সন্তোষ ট্রফিতে ব্যবহার করা হল ‘ভার’ প্রযুক্তি

    ফুটবলের নয়া নিয়ম অনুযায়ী, সাধারণ ফাউলের ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি খেলা শুরু করার জন্য রেফারির বাঁশির অপেক্ষা না করেও ফ্রিকিক নেওয়া যায়। তবে, রেফারি কাউকে কার্ড দেখালে তাঁর বাঁশির জন্য অপেক্ষা করতে হয়। সুনীলকে ফাউলের ক্ষেত্রে রেফারি কাউকে কার্ড দেখাননি। তাই এই গোল বৈধ।  যদিও কেরল শিবির এই যুক্তি মানতে চায়নি। কেরল দল তুলে নেওয়ার পর ম্যাচ কমিশনারের সঙ্গে আলোচনা করে বেঙ্গালুরুকে জয়ী ঘোষণা করেন রেফারি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Lionel Messi: মেসিকে খুনের হুমকি, স্ত্রীর দোকানে চলল গুলি, তারপর…

    Lionel Messi: মেসিকে খুনের হুমকি, স্ত্রীর দোকানে চলল গুলি, তারপর…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাণনাশের হুমকি পেলেন লিওনেল মেসি। তাও আবার নিজের শহর আর্জেন্টিনার রোজারিওতেই। তবে শুধু খুনের হুমকি চিঠিই নয়, মেসির স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোর সুপার মার্কেট লক্ষ্য করে চালানো হয় গুলিও। সেই হুমকি চিঠিতে মেসির উদ্দেশে লেখা ছিল, ‘মেসি আমরা তোমার জন্য অপেক্ষা করছি। পাবলো জাভকিন রোজারিও শহরের মেয়র হলেও সে নিজেই একজন মাদক পাচারকারী। সেও তোমায় রক্ষা করতে পারবে না।’ এই হাড়হিম করা ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ক্রীড়া মহলে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার ভোর রাতে। সূত্রের খবর, প্রত্যক্ষদর্শীরা দু’জন দুষ্কৃতীকে বাইকে করে এসে মেসির স্ত্রীর দোকান লক্ষ্য করে এলোপাথারি গুলি চালাতে দেখতে পান। রোজারিওতে মেসির বাড়ি রয়েছে সেই কথা সকলেরই জানা। সঙ্গে রয়েছে তাঁর স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোর পারিবারিক ব্যবসা। ফুটবল জীবনে ব্যস্ততার মাঝে সময় পেলেই সেখানে সময় কাটাতে যান মেসি ও তাঁর পরিবার। গতকাল মোট ১৪ রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সঙ্গে মেসিকে দেওয়া হয়েছে প্রাণনাশের হুমকি। যাতে লেখা ছিল, ‘মেসি, আমরা তোমার জন্য অপেক্ষা করছি। জাভকিন নিজে একজন মাদকচক্রী। তাই ও তোমাকে বাঁচাতে পারবে না।’ উল্লেখ্য, হুমকি চিঠিতে উল্লেখিত এই জাভকিন হলেন রোজারিওর মেয়র পাবলো জাভকিন, যিনি এমন ঘটনার পরেই সুপার মার্কেটে এসে ক্ষোভ উগরে দেন প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিদের উপর। এই ঘটনার পরই রোজারিও শহরে হিংসা ও পুলিশি নিরাপত্তার অভাব নিয়ে ট্যুইট করেন শহরের মেয়র জাভকিন।

    আরও পড়ুন: সিংহ গর্জন! নাথান লায়নের ৮ উইকেট, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তৃতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত শেষ ১৬৪ রানে

    তবে ভোররাত হওয়ায় দোকান বা আশেপাশে কেউ ছিল না তাই কোনও হতাহতের খবর নেই। এই ঘটনা ঘটার পর জাভকিন নিজে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। কে বা কারা এই হামলার পেছনে যুক্ত তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। আপাতত ওই এলাকায় সাধারণ মানুষের যাতায়াত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তবে মেসির স্ত্রীর দোকান লক্ষ্য করে কেন হঠাৎ গুলি চালানো হল, কেন মেসিকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হল, তার কারণ নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা। দেশ জুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • India vs Australia: ব্যাটিং ব্যর্থতাকে দুষলেন রোহিত! ভারতকে ৯ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ফিরল অস্ট্রেলিয়া

    India vs Australia: ব্যাটিং ব্যর্থতাকে দুষলেন রোহিত! ভারতকে ৯ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ফিরল অস্ট্রেলিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোরে বর্ডার–গাভাসকার ট্রফির তৃতীয় টেস্টে ভারতকে ৯ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল অস্ট্রেলিয়া (India vs Australia)। শুক্রবার মধ্যাহ্নভোজের আগেই খেলা শেষ হয়ে যায়। ভারতীয় ব্যাটারদের দুর্বলতার সুযোগ নিলেন নেথান লায়ন, টড মারফিরা। তৃতীয় দিন সকালে অস্ট্রেলিয়া যখন ব্যাট করতে নামে তখন অস্ট্রেলিয়ার দরকার ছিল ৭৬ রান। দিনের দ্বিতীয় বলে উসমান খোয়াজাকে শূন্য রানে আউট করে ভারতের আশা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। কিন্তু শুরুতে চাপে পড়লেও সেখান থেকে দলকে টেনে তুললেন ট্রাভিস হেড ও মার্নাশ লাবুশেন। প্রথম ১০ ওভার ধরে খেললেন তাঁরা। কোনও ঝুঁকি নেননি। বড় শট খেলার চেষ্টা করেননি। প্রথম ১০ ওভারে মাত্র ১৩ রান ওঠে। কিন্তু এক বার হাত কিছুটা সেট হওয়ার পরে বদলে গেল খেলার ছবি। শেষের দিকে ঝড়ো রান তোলেন তাঁরা। শেষ পর্যন্ত মাত্র ১৮.৫ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় অজিরা (India vs Australia)। 

    আরও পড়ুন: ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস! সন্তোষ ট্রফিতে ব্যবহার করা হল ‘ভার’ প্রযুক্তি

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল নিয়ে সংশয়

    ভারতকে হারিয়ে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলার ছাড়পত্র আদায় করে নিল অস্ট্রেলিয়া (India vs Australia)। ৭ জুন ওভালে ফাইনালে একটি দল হিসাবে নিশ্চিত ভাবে মাঠে নামবেন স্টিভ স্মিথরা। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে নিজেদের কাজ কঠিন করে তুলল ভারত। দ্বিতীয় দল হিসেবে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলার লড়াই এখন ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে। পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকা অস্ট্রেলিয়ার পয়েন্ট এখন ১৮ ম্যাচে ১৪৮। অজিরা ১১ টি ম্যাচ জিতেছে এবং চারটি ম্যাচ ড্র করেছে। পয়েন্টের শতকরা হার ৬৮.৫২। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভারতের পয়েন্ট ১৭ ম্যাচে ১২৩। টিম ইন্ডিয়া দশটি ম্যাচ জিতেছে এবং দু’টি ম্যাচ ড্র করেছে। পয়েন্টের শতকরা হার ৬০.২৯। তৃতীয় স্থানে রয়েছে শ্রীলঙ্কা। ১০ ম্যাচের মধ্যে পাঁচটিতে জয় এবং একটিতে ড্র করে ৬৪ পয়েন্টে রয়েছে দ্বীপরাষ্ট্র। শ্রীলঙ্কার পয়েন্টের শতকরা হার ৫৩.৩৩। এখন সিরিজে ২-১ এগিয়ে ভারত। ৯ মার্চ থেকে আমেদাবাদে শুরু চতুর্থ টেস্ট। সেই টেস্ট জিততে পারলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল পাকা ভারতের। নতুবা থাকবে নানা হিসেব।

    ম্যাচ শেষে  এই হারের দায় সম্পূর্ণ ব্যাটারদের উপর চাপালেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তাঁর মতে, দুই ইনিংসেই ভাল ব্যাট করতে না পারার খেসারত দিতে হয়েছে দলকে (India vs Australia)। ভারত অধিনায়কের কথায়, ‘‘আমাদের একটা বিষয় বুঝতে হবে যে পিচ যেমনই হোক না কেন, ভাল না খেললে জেতা যাবে না। কঠিন পিচে খেললে একটু সাহস দেখাতে হয়। রান করার জন্য ভাল পরিকল্পনা করতে হয়। তার পরে সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলতে হয়। সেটাই আমরা করতে পারিনি। তাই হারতে হয়েছে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Ind vs Aus: সিংহ গর্জন! নাথান লায়নের ৮ উইকেট, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তৃতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত শেষ ১৬৪ রানে

    Ind vs Aus: সিংহ গর্জন! নাথান লায়নের ৮ উইকেট, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তৃতীয় টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত শেষ ১৬৪ রানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র আড়াই দিনেই শেষ হতে চলেছে ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় টেস্ট (Ind vs Aus) ম্যাচ। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফির (Border-Gavaskar Trophy) তৃতীয় টেস্ট জিততে অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন মাত্র ৭৬ রান। নাথান লায়নের দাপটে দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতকে ১৬৪ রানে গুটিয়ে দেয় অস্ট্রেলিয়া। সিংহ গর্জনে দিশেহারা হয়ে পড়েন ভারতের প্রথম সারির ৮ ব্যাটসম্যান। রোহিত শর্মা, শুভমন গিল, চেতেশ্বর পুজারা, রবীন্দ্র জাদেজা, শ্রীকর ভরত, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, উমেশ যাদব, মহম্মদ সিরাজ সকলেই সিংহের শিকার। 

    ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় টেস্টে লায়নের শিকার

    প্রতি বারের মতো এ বারও ভারতীয় ব্যাটারদের সমস্যায় ফেলছেন লায়ন। চলতি বর্ডার-গাভাসকর সিরিজে এখনও পর্যন্ত লায়ন পেয়েছেন ১৯ উইকেট। তিনটি টেস্টে ভারত ব্যাট করেছে পাঁচটি ইনিংস। অর্থাৎ ৫০টি উইকেটের মধ্যে ১৯টিই তাঁর দখলে। স্পিন বল খেলার ক্ষেত্রে ভারতীয় ব্যাটারদের সুনাম রয়েছে। কিন্তু নাথান লায়নের সামনে বারবারই দিশেহারা হয়ে যান রোহিতরা। বৃহস্পতিবার ৮ উইকেট নিয়ে লায়ন ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট (Ind vs Aus) সিরিজের সফলতম স্পিনার হলেন। ভেঙে দিলেন অনিল কুম্বলের ১১১টি উইকেটের রেকর্ড। এখন তাঁর উইকেট সংখ্যা ১১২। প্রথম পাঁচের বাকি তিন জন অবশ্য ভারতের। তৃতীয় থেকে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন অশ্বিন (১০৬), হরভজন সিংহ (৯৫) এবং জাদেজা (৮৪)। এই নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটে ২৩ বার ইনিংসে ৫ উইকেট পেলেন লায়ন। ভারতের বিরুদ্ধে পেলেন নবম বার। 

    আরও পড়ুন: ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস! সন্তোষ ট্রফিতে ব্যবহার করা হল ‘ভার’ প্রযুক্তি

    ইনদওর টেস্টের শুরু থেকেই চাপে ছিল ভারত। প্রথম দিনেই ১০৯ রানে অল আউট হয়ে যান রোহিত শর্মারা। অস্ট্রেলিয়া ব্যাট করতে নেমে লিড নিয়ে নেয়। প্রথম দিনেই ১৫৬ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় দিনের শুরুতে রান তুললেও উমেশ যাদব, রবিচন্দ্রন অশ্বিনদের দাপটে মাত্র ৮৮ রানে লিড পেয়েছিল তারা। হাতে তিন দিন এবং দু’টি সেশন থাকলেও ভারত আবার বড় রান তুলতে ব্যর্থ। ১৬৩ রানে শেষ হয়ে যায় ভারতের দ্বিতীয় ইনিংস। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল (WTC Final) খেলতে আর একটা টেস্টে জয় বা ড্র হলেই চলবে। ইনদওর টেস্টে যা পরিস্থিতি তাতে সিরিজের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে ভারতকে।  ইনদওরের পিচে রান তোলা কঠিন হলেও ৭৬ রান আহামরি নয়। তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যাওয়ার চেষ্টা করবে অজিরা (Ind vs Aus)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Santosh Trophy: ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস! সন্তোষ ট্রফিতে ব্যবহার করা হল ‘ভার’ প্রযুক্তি

    Santosh Trophy: ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস! সন্তোষ ট্রফিতে ব্যবহার করা হল ‘ভার’ প্রযুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ফুটবলে ইতিহাস। সন্তোষ ট্রফিতে ব্যবহার করা হল ভিডিয়ো অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি বা সংক্ষেপে ‘ভার’ প্রযুক্তি। ভারতীয় ফুটবলের সব পর্যায় মিলিয়ে এই প্রথম বার ভার ব্যবহার করা হল। এই প্রথম বার দেশের বাইরে সন্তোষ ট্রফি আয়োজন করা হয়েছে। সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার (এআইএফএফ) উদ্যোগে সন্তোষ ট্রফির জৌলুস বাড়াতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বার আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হল তাকে। আগামী দিনে আরও বেশি ঘরোয়া ফুটবলের ম্যাচে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে, বলে ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন সূত্রে খবর। 

    সন্তোষ ট্রফির ফাইনালে কারা

    ফেডারেশন সভাপতি কল্যাণ চৌবে বলেছেন, “এই প্রথম বার ভারতের কোনও ঘরোয়া ফুটবল ম্যাচে ভার ব্যবহার করা হল। এটা যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। আগামী দিনে বিভিন্ন লিগে কী ভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা যায় তা আমরা শিখতে চাই। বিদেশি ছাড়াও যে ভারতীয় ফুটবল উন্নতি করতে পারে, তা সন্তোষ ট্রফির এই ম্যাচগুলি থেকে বোঝা যাবে।” তিনি আরও বলেছেন, “সন্তোষ ট্রফি দেশের অন্যান্য কোনও টুর্নামেন্টের থেকে একে বারেই পিছিয়ে নয়। আমাদের দেশেও প্রচুর প্রতিভা রয়েছে। ওদের কাছে দক্ষতা প্রমাণের মঞ্চ এই টুর্নামেন্ট। ফেডারেশন চাইছে, ভারতীয় ফুটবলারদের প্রচুর ম্যাচ খেলার সুযোগ করে দিতে।”

    স্বাধীনতার একশো বছরে ভারতীয় ফুটবলকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিতে নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এআইএফএফ। এর মধ্যেই সেই পরিকল্পনা বিভিন্ন ভাবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হচ্ছে। তারই অঙ্গ এই প্রযুক্তির ব্যবহার। 

    আরও পড়ুন: সচিনকে শ্রদ্ধা জানাতে ওয়াংখেড়েতে বসতে চলেছে পূর্ণাবয়ব মূর্তি, কবে উন্মোচন?

    বুধবার রিয়াধের কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে (Fahd International Stadium in Riyadh) প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল পাঞ্জাব-মেঘালয় (Punjab vs Meghalaya)। মেঘালয় ২-১ গোলে পাঞ্জাবকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো সন্তোষের ফাইনালে উঠল। পরের ম্যাচে কর্নাটক ৩-১ গোলে সার্ভিসেসকে হারিয়ে ৩৭ বছর পর সন্তোষ ট্রফির ফাইনালে উঠল। আগামী ৪ মার্চ সন্তোষ ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি হবে মেঘালয় ও কর্নাটক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Santosh Trophy Final: মেসি-রোনাল্ডো মুখোমুখি হওয়া রিয়াধের কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামেই সন্তোষ ট্রফি!

    Santosh Trophy Final: মেসি-রোনাল্ডো মুখোমুখি হওয়া রিয়াধের কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামেই সন্তোষ ট্রফি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিওনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর খেলে যাওয়া কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে হতে যাচ্ছে সন্তোষ ট্রফির সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল। ইতিমধ্যেই সৌদি আরবে পৌঁছে গিয়েছে পাঞ্জাব, মেঘালয়, কর্ণাটক ও সার্ভিসেস-এর ফুটবলাররা। আজই অনুষ্ঠিত হবে দুটো সেমিফাইনাল। ফাইনাল হবে ৪ মার্চ। সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের (এআইএফএফ) সচিব সাজি প্রভাকরন বলেন, “ভারতীয় ফুটবলের জন্য দারুণ একটা মুহূর্ত। যে চার রাজ্য সেমিফাইনালে উঠেছে তারা সৌদি আরবে এসে খেলার সুযোগ পেল। শেষ চারের লড়াই সব সময়ই খুব আকর্ষণীয়। আন্তর্জাতিক মঞ্চে সেই লড়াই হতে চলেছে। সন্তোষ ট্রফির ইতিহাসে যা প্রথম বার। আমাদের লক্ষ্য আরও বড়। ভিসন ২০৪৭-কে সামনে রেখেই এই আয়োজন করা হয়েছে।”

    ১৯৪১ সালে শুরু হয় সন্তোষ ট্রফি। এর আগে কখনও বিদেশের মাটিতে এই প্রতিযোগিতা খেলা হয়নি। এআইএফএফ প্রধান কল্যাণ চৌবে জানান,“সন্তোষ ট্রফির সেই জৌলুস এখন আর নেই। অন্য প্রতিযোগিতাগুলো অনেক বেশি প্রচার পায়। কিন্তু অনেক রাজ্যের কাছে সন্তোষ ট্রফির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। বিদেশের মাটিতে এই প্রতিযোগিতা হলে খেলোয়াড়রা অনেক বেশি অনুপ্রেরণা পাবে।” তাঁর কথায়, তরুণ ফুটবলারদের অনুপ্রেরণা দেওয়াই নয়, সৌদিতে থাকা ভারতীয়দের মধ্যে দেশের ফুটবল সম্পর্ক আগ্রহ তৈরি করার চেষ্টাও করা হবে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে। 

    কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের গুরুত্ব

    সৌদি আরবের রিয়াধের কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামেই চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে মুখোমুখি হয়েছিল লিওনেল মেসির পিএসজি এবং ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর নেতৃত্বাধীন সৌদি আরবের দুই বিখ্যাত ক্লাব আল নাসের ও আল হিলালের সম্মিলিত একাদশ। ওই ম্যাচে জোড়া গোল করেছিলেন রোনাল্ডো এবং ১ গোল করেছিলেন মেসি। রোনাল্ডো ম্যাচের সেরার পুরস্কার পেলেও ওই প্রীতি ম্যাচটি জিতেছিল পিএসজি। ওই স্টেডিয়ামে স্প্যানিশ সুপার কাপের মুখোমুখি হয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনা। এমন বড় মাপের স্টেডিয়ামে এ বার খেলার সুযোগ পাবে ভারতের ফুটবলাররা।

    আরও পড়ুন: সচিনকে শ্রদ্ধা জানাতে ওয়াংখেড়েতে বসতে চলেছে পূর্ণাবয়ব মূর্তি, কবে উন্মোচন?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sachin Tendulkar: সচিনকে শ্রদ্ধা জানাতে ওয়াংখেড়েতে বসতে চলেছে পূর্ণাবয়ব মূর্তি, কবে উন্মোচন?

    Sachin Tendulkar: সচিনকে শ্রদ্ধা জানাতে ওয়াংখেড়েতে বসতে চলেছে পূর্ণাবয়ব মূর্তি, কবে উন্মোচন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার দশ বছর হয়েছে সচিন তেন্ডুলকরের (Sachin Tendulkar)। এবার তাঁকে সম্মান জানানোর অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে মুম্বই ক্রিকেট সংস্থা। মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তাঁর লাইফ সাইজের মূর্তি স্থাপন করা হতে চলেছে। সচিন তেন্ডুলকর তাঁর শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ ২০১৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে এই মাঠেই খেলেছিলেন। আর তার দশ বছর পরে এই মাঠেই বসতে চলেছে সচিনের মূর্তি। ২৪ এপ্রিল, সচিনের ৫০তম জন্মদিনে সেই মূর্তির উন্মোচন হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

    কবে সচিনের মূর্তি স্থাপন?

    মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (Sachin Tendulkar) প্রেসিডেন্ট অমোল কালে বলেন, “ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে এটা প্রথম মূর্তি হতে চলেছে। এটা কোথায় বসানো হবে আমরা তা সিদ্ধান্ত নেব। উনি ভারতরত্ন পেয়েছেন এবং ক্রিকেটের জন্য তাঁর অবদান কী সেটা সবাই জানেন। ওনার ৫০ বছর বয়সে এমসিএ-র পক্ষ থেকে তাঁর প্রতি এটা একটা ছোট্ট সম্মান। আমি তিন সপ্তাহ আগে ওনার সঙ্গে কথা বলেছি এবং অনুমতি নিয়েছি।”

    আরও পড়ুন: এমবাপে ও বেঞ্জেমাকে হারিয়ে ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি

    সূত্রের খবর, সচিন তেন্ডুলকরের (Sachin Tendulkar) মূর্তিটি এই বছরের এপ্রিল মাসে তাঁর ৫০ তম জন্মদিনে বা এই বছরের অক্টোবর-নভেম্বরে অনুষ্ঠিত ওয়ানডে বিশ্বকাপের সময় উন্মোচন করা হতে পারে। যদি এপ্রিল মাসে সচিনের মূর্তি স্থাপন করা হয়, তাহলে আইপিএল ২০২৩-এর সময়, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এবং অন্যান্য ভক্তরা মাস্টার ব্লাস্টারের এই মূর্তিটি দেখার সুযোগ পাবেন।

    কী বললেন ‘মাস্টার ব্লাস্টার’?

    মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমে কথা বলার সময় প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক (Sachin Tendulkar) মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের বিশেষ উদ্যোগ সম্পর্কে তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, “এটা একটা আনন্দদায়ক বিস্ময়। এখান থেকেই আমি একজন ক্রিকেটার হয়েছি। আইডিয়াটি আমার সঙ্গে ভাগ করা হয়েছিল এবং আমি যেমন বলেছিলাম যে এটি একটি আনন্দদায়ক বিস্ময় ছিল। আমার ক্যারিয়ার এখান থেকে শুরু হয়েছিল এবং এটি একটি বড় বৃত্তের সমাপ্তির মত। স্মরণীয় ভেন্যুতে ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্ত। এটি অবিশ্বাস্য স্মৃতির সঙ্গে একটি যাত্রা ছিল এবং আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্তটি এখানে এসেছিল যখন আমরা ২০১১ সালে বিশ্বকাপ জিতেছিলাম।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share