Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • IPL: নো-বল বিতর্কে Pant ও Shardul-এর ম্যাচ-ফি জরিমানা, এক ম্যাচ নির্বাসিত Amre

    IPL: নো-বল বিতর্কে Pant ও Shardul-এর ম্যাচ-ফি জরিমানা, এক ম্যাচ নির্বাসিত Amre

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: রাজস্থান রয়্যালসের (Rajasthan Royals) আইপিএলের (IPL) ম্যাচে নো-বল বিতর্কে মাথা গরম করে মাঠ থেকে দল তুলে নেওয়ার জের। ক্রিকেটীয় আদর্শ আচরণবিধি (Model code of conduct) ভঙ্গের জন্য বড় শাস্তি পেলেন দিল্লি ক্যাপিটালসের (Delhi Capitals) অধিনায়ক ঋষভ পন্থ (Pant) ও শার্দূল ঠাকুর (Shardul)। একইসঙ্গে শাস্তির কোপে পড়লেন দলের সহকারী কোচ প্রবীণ আমরে (Amre)। 

    দিল্লি-রাজস্থান ম্যাচের (RR vs DC) শেষ ওভারে নো-বল বিতর্কে (no-ball controversy) আম্পায়ারদের সঙ্গে তর্কে জড়ান দিল্লি ক্যাপিটালসের অধিনায়ক ঋষভ পন্থ ও সহকারী কোচ প্রবীণ আমরে। এই ঘটনায় কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করল আইপিএল গভর্নিং কাউন্সিল (IPL Governing council)। 

    এদিন পন্থকে ম্যাচ ফি-র ১০০ শতাংশ জরিমানা করে হয়। শার্দূলকে ম্যাচ ফি-র ১০০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। তবে, সবথেকে বড় শাস্তি পেলেন কোচ প্রবীণ আমরে। তাঁকে এক ম্যাচের জন্য নির্বাসিত করার পাশাপাশি ম্যাচ ফি-র ১০০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। এর ফলে, ফলে আগামী ২৮ এপ্রিল কলকাতা নাইট রাইডার্সের (Kolkata Knight Riders) বিরুদ্ধে ডাগ আউটে বসতে পারবেন না আমরে।  

    আইপিএলের গভর্নিং কাউন্সিলের তরফে জানানো হয়েছে, প্রতিযোগিতার কোড অব কন্ডাক্টের ২.৭ ধারায় লেভেল ২ অপরাধ করেছেন পন্থ। নিজের অপরাধ স্বীকার করেছেন তিনি। তাই তাঁকে জরিমানা করা হয়েছে। প্রবীণ ২.২ ধারায় লেভেল ২ অপরাধ করেছেন। তাই তাঁর ম্যাচ ফি-র ১০০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে ও এক ম্যাচ নির্বাসিত করা হয়েছে। ২.৮ ধারায় লেভেল ২ অপরাধ করেছেন শার্দুলও। তাঁর ম্যাচ ফি-র ৫০ শতাংশ কেটে নেওয়া হয়েছে।

    রাজস্থানের বিরুদ্ধে শেষ ওভারে দিল্লির জয়ের জন্য ৩৬ রান দরকার ছিল। ওভারের প্রথম তিন বলে নাগাড়ে তিনটি ছক্কা হাঁকান রোভম্য়ান পাওয়েল। তবে তৃতীয় বলটি ফুলটসে পাওয়েলে কোমরের উপরের ছিল বলে দিল্লির তরফে দাবি জানানো হলেও, আম্পায়ার নো বল দেননি। এক সময় তো ক্ষোভে দল তুলে নিতে উদ্যত হন পন্থ। এমনকী মাঠের মধ্যেই আমরেকেও পাঠিয়েও অভিযোগ জানান পন্থ। তবে শেষমেশ লাভের লাভ কিছুই হয়নি। ১৫ রানে ম্যাচ হেরে যায় দিল্লি এবং বলটিকেও নো বল ঘোষণা করা হয়নি।

     

  • IPL:শ্রেয়সদের হয়ে গলা ফাটিয়ে রাতারাতি জনপ্রিয় নায়িকা

    IPL:শ্রেয়সদের হয়ে গলা ফাটিয়ে রাতারাতি জনপ্রিয় নায়িকা

    IPL:বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনে (addvertisement) অভিনয় করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। নামী ব্যাঙ্কই হোক বা পারফিউম, মিল্ক প্রোডাক্ট বা ক্যাব সবেতেই মুখ দেখিয়ে ফেলেছেন তিনি। ইনস্টাগ্রামে (Instagram)খুবই সক্রিয় তিনি। তবে এতদিন পর্যন্ত তাঁর জনপ্রিয়তার পারদ চড়েনি। কেকেআরের(KKR)হয়ে গলা ফাটাতেই এক রাতের মধ্যে বদলে গিয়েছে চিত্র। এখন অনেকেরই হার্ট থ্রব অভিনেত্রী আরতি বেদী (Arati bedi)।
    রবিবার আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্স (kolkata knight riders) বনাম দিল্লি ক্যাপিটালসের(delhi capitals)ম্যাচে ব্রেবোর্ন স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে ওই তরুণীকে দেখা যায়। সাদা রংয়ের টপ পরে থাকা ওই সমর্থককে বার বার দেখাতে থাকে ক্যামেরা। শ্রেয়সদের হয়ে বারবার গলা ফাটাতে দেখা যায় তাঁকে। ম্যাচে তাঁর দল কলকাতা হেরে গেলেও ওই সমর্থক সকলের মন জয় করে নিয়েছেন। এক রাতের মধ্যে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। ম্যাচের আগে ইনস্টাগ্রামে তাঁর ৩০ হাজার ‘ফলোয়ার’ছিল। ম্যাচের পর তা ৫০ হাজার ছাপিয়ে গিয়েছে। টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, সর্বত্র তিনি এখন ভাইরাল। অনেকেই এই তরুণীর নাম জানতে চাইছেন। আরতি পেশায় মডেল। অভিনয় ছাড়া নাচতে খুব ভালবাসেন। ইনস্টাগ্রামে(Instagram)তাঁর নাচের প্রচুর ভিডিও রয়েছে। 
    ঘুরে বেড়ানো আরতির শখ। বিভিন্ন জায়গায় ঘোরার ছবিও তিনি নিয়মিত ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে থাকেন। ইতিমধ্যেই লন্ডন, তাইল্যান্ড, ফ্রান্স, ইটালি, স্পেন ঘুরে ফেলেছেন তিনি। অক্সফোর্ড স্ট্রিট, আইফেল টাওয়ার, ফি আইল্যান্ড, লুম্পিনি পার্কে ঘোরার ছবিও দিয়েছেন। তাঁর একটি পোষ্য বিড়াল রয়েছে। নাম ফাজ। পশুপ্রেমী আরতির কাছে ‘পরিবারের সবচেয়ে সুন্দর সদস্য’হল ফাজ। গরমের দিনে আইসক্রিম তাঁর পছন্দের জিনিস। কয়েক বছর আগে ইটালির জেলাতেরিয়া সান্তা ত্রিনিতা নামে বিখ্যাত আইসক্রিমের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছিলেন আরতি। 
    এর আগেও আইপিএলে বিভিন্ন সময়ে নজর কেড়েছেন বিভিন্ন সমর্থক। গ্যালারিতে প্রিয় দলকে সমর্থন করার ফাঁকেই তাঁদের ধরেছে ক্যামেরা। রাতারাতি টিভির পর্দায় মুখ দেখিয়ে বিখ্যাত হয়ে গিয়েছেন অনেকে। অনেকেরই মনে আছে দীপিকা ঘোষের কথা। হায়দরাবাদ ম্যাচে বেঙ্গালুরুকে সমর্থন করতে আসা দীপিকার উপর থেকে ক্যামেরা সরছিলই না। হঠাৎই তিনি ‘জাতীয় ক্রাশ’হয়ে যান। চেন্নাইয়ের জোরে বোলার দীপক চাহারের বোন মালতি এ ভাবেই দলকে সমর্থন করতে এসে বিখ্যাত হন। হায়দরাবাদের সিইও কাব্য মরানের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। আরতি নয়া সংযোজন। 

     

  • Jhulan Goswami: বিশ্বকাপ জিততে না পারার আক্ষেপ নিয়ে ক্রিকেটকে বিদায় ঝুলনের

    Jhulan Goswami: বিশ্বকাপ জিততে না পারার আক্ষেপ নিয়ে ক্রিকেটকে বিদায় ঝুলনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ২০ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট জীবনে তাঁর প্রাপ্তির ঝুলি প্রায় পরিপূর্ণ। তবুও লর্ডসে বিদায়ী মঞ্চে (Farewell at Lords) আক্ষেপের সুর শোনা গেল ঝুলন গোস্বামীর (Jhulan Goswami) কণ্ঠে। বিশ্বকাপ (World Cup) জিততে না পারার ব্যথা নিয়েই ক্রিকেটকে আলবিদা জানালেন ‘চাকদহ’ এক্সপ্রেস।

    জীবনের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচে দু’টি উইকেট পেলেন ঝুলন। জিতল ভারতও। শুধু তাই নয় ইংল্যান্ডকে তাদের ঘরের মাঠে হোয়াইট-ওয়াশ করাটাও কম কৃতিত্বের নয়। ঝুলনের বিদায়ী ম্যাচকে এভাবে স্মরণীয় করে রাখলেন হরমনপ্রীত কৌর, স্মৃতি মান্ধানারা। তবে এতদিনের সম্পর্কে ইতি টানা তো সহজ ব্যাপার নয়। পারেননি ঝুলন। তাঁকে জড়িয়ে ধরে সতীর্থদের চোখে জল দেখে লর্ডসের সবুজ গালিচাও হয়তো ডুকরে কেঁদেছে। কারণ, মহিলাদের ক্রিকেটে ঝুলন এক মহীরূহ। ২০০২ সালে যাত্রা শুরু করে কত বাধা-বিপত্তি টপকে আজকে তিনি এই উচ্চতায় পৌঁছেছেন। যা শুধু তাই সতীর্থদের কাছে নয়, তামাম বিশ্বের নারী সমাজের কাছে এক অনুপ্রেরণা।

    বিদায় বেলায় শুভেচ্ছা বন্যায় ভেসে গিয়েছেন ঝুলন। বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় থেকে মাস্টার ব্লাস্টার শচীন তেন্ডুলকর, বিরাট কোহলিরা প্রশংসা ভরিয়ে দিয়েছেন ‘চাকদহ এক্সপ্রেস’কে। সৌরভ ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘অসাধারণ এক কেরিয়ার। যা শেষ হল জয় দিয়ে। আগামী কয়েক দশক ঝুলন আদর্শ হয়ে থাকবে।’ শচীন লিখেছেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেটে তোমার অবদান কখনও ভোলার নয়।’ ঝুলনকে বিশেষ সম্মান জানাল সিএবি। ইডেনে বাংলার মেয়ের নামে তৈরি হবে একটি স্ট্যান্ড। ঝুলনের বিদায়ী ম্যাচ দেখানোর বিশেষ ব্যবস্থাও করেছিল সিএবি (Cricket Association of Bengal)।

    লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগে ঝুলন বলেন, ‘যেদিন খেলা শুরু করেছিলাম সেদিন ভাবিনি এত দূর যেতে পারব। এর জন্য ঈশ্বরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রত্যেক ক্রিকেটারের স্বপ্ন থাকে বিশ্বকাপ জেতার। আমিও সেই স্বপ্ন নিয়েই পথ চলেছি। দু’বার বিশ্বকাপে ফাইনালে উঠলেও খালি হাতেই ফিরতে হয়েছে। ক্রিকেট আমাকে অনেক কিছু দিলেও বিশ্বকাপ জিততে না পারার আক্ষেপ থেকেই গেল।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share