Tag: Abhijit Ganguly

Abhijit Ganguly

  • Abhijit Ganguly: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    Abhijit Ganguly: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিচারপতি হিসেবে তাঁর ভূমিকা দেখেছেন রাজ্যবাসী। বহু বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীদের কাছে তিনি “ভগবান” হয়ে উঠেছিলেন। স্বচ্ছ ভাবমূর্তির সেই প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে (Abhijit Ganguly) তমলুক কেন্দ্রে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি। তবে, বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর থেকে তাঁর তমলুক কেন্দ্রে দাঁড়়ানোর বিষয়ে জল্পনা চলছিল। এবার সেই জল্পনাই সত্যি হল।

    প্রাক্তন বিচারপতির ওপর আস্থা রাখল বিজেপি (Abhijit Ganguly)

    গত ৩ মার্চ, বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন। তার পরদিনই কলকাতা হাইকোর্টে ছিল তাঁর শেষ দিন। গত ৫ মার্চ রাষ্ট্রপতিকে ইস্তফাপত্র পাঠান তিনি। আদালত কক্ষ ছেড়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতির ময়দানে পা রাখেন। হাতে তুলে নেন পদ্মশিবিরের পতাকা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিলিগুড়ির জনসভার মঞ্চেও দেখা যায় তাঁকে। সেই  সভায় দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলকে ভোট না দেওয়ার জন্য রাজ্যবাসীর কাছে আবেদন রেখেছিলেন। ইতিমধ্যে প্রার্থীর নাম ঘোষণার আগেই নন্দীগ্রামে ১ নম্বর ব্লকের হরিপুরে দেওয়াল লিখনও শুরু হয়। এবার সেই প্রাক্তন বিচারপতির ওপর আস্থা রাখল বিজেপি।

    আরও পড়ুন: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    তমলুকের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন রাজ্যবাসী

    তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে এবার তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য। রাজ্যের অন্যান্য প্রান্তের তুলনায় তমলুক বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। গতবার লোকসভা নির্বাচনে সেখানে জয়ী হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ভাই দিব্যেন্দু অধিকারী। যিনি বর্তমানে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। অন্যদিকে, বিচারপতি থাকাকালীন নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। রাতারাতি হাজার হাজার চাকরি প্রার্থীর ‘মসিহা’ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। সেই ক্যারিশ্মাকে কাজে লাগিয়ে তমলুক কেন্দ্রে গেরুয়া শিবির ভোট বৈতরণী পার করার চেষ্টা করছে বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো জনপ্রিয় স্বচ্ছ ভাবমূর্তির বিরুদ্ধে ভালো কোনও প্রার্থী খুঁজে পায়নি। তাই, তরুণ প্রার্থী দিয়ে তৃণমূল কতটা লড়াই করতে পারে সেটাই এখন দেখার। রাজ্যের মানুষ এখন সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: ‘রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারি হওয়া জরুরি’, মোদির সভায় যোগ দিতে এসে বিস্ফোরক অভিজিৎ

    Abhijit Ganguly: ‘রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারি হওয়া জরুরি’, মোদির সভায় যোগ দিতে এসে বিস্ফোরক অভিজিৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ৩৫৬ ধারা জারি হওয়া জরুরি। শনিবার শিলিগুড়িতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনসভায় যোগ দিতে এসে একথা বললেন হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছুই নেই, পুলিশ সাধারণ মানুষকে হেনস্থা করছে বলে তিনি জানান।

    রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা বলে কিছু নেই! (Abhijit Ganguly)

    এদিন বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) বলেন, রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা ভয়ঙ্কর অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষোভ, রোষ সামাল দিতে পারছে না রাজ্যের তৃণমূল সরকার। সে কারণেই ওপর তলার নির্দেশে পুলিশ সাধারণ মানুষকে হেনস্থা করছে। আর সাধারণ মানুষের ক্ষোভ দুঃখের কথা সঠিকভাবে তুলে ধরার জন্য সাংবাদিকরাও হেনস্থার শিকার হচ্ছেন। সন্দেশখালির ঘটনা ফের আরও একবার প্রমাণ করে দিল রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। এখানে ৩৫৬ ধারা জারি হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গোল্লা পাবেন

    প্রাক্তন বিচারপতি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক কেন্দ্রে বিজেপি-র প্রার্থী হিসেবে দেওয়াল লিখন শুরু হয়েছে। তিনি (Abhijit Ganguly) শুধু বলেন, দল যেভাবে আমাকে কাজে লাগাবে আমি সেভাবেই কাজ করব। তবে, অবাধ ও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হলে তৃণমূল মুছে যাবে। কারণ, রাজ্যের উন্নয়নে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুরোপুরি ব্যর্থ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনি গোল্লা পাবেন। উত্তরবঙ্গের পরিস্থিতি নিয়েও  মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দাগেন প্রাক্তন বিচারপতি। তিনি বলেন, জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে শেষ যে মামলায় পেয়েছিলাম তা ছিল একটি গ্রামে জল না পাওয়া নিয়ে। তাতে আমি নির্দেশ দিয়ে নকশালবাড়ির সেই সেবদুল্লা জ্যোতে জল পৌঁছে দিতে বাধ্য করেছি। স্বাধীনতার পরও মানুষ জল পান না, এটা ভাবা যায়। এতে মুখ্যমন্ত্রীর ব্যর্থতা প্রকট হয়ে ওঠে। তিনি তাঁর দফতরকে দিয়ে সবার কাছে জল পৌঁছে দিতে পারছেন না। উত্তরবঙ্গের আরও অনেক উন্নয়ন দরকার। এখানে কিছুই হয়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে দেওয়াল লিখন শুরু, প্রার্থী নিয়ে জল্পনা

    Abhijit Gangopadhyay: তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে দেওয়াল লিখন শুরু, প্রার্থী নিয়ে জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) নামে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গেল। তাঁর বিজেপিতে যোগদানের পর থেকেই লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। যদিও বিজেপির পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি। এই নিয়ে রাজ্যে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। বিজেপিতে যোগদান করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই এই ঘটনা ঘটল।

    হাই ভোল্টেজ কেন্দ্র তমলুক (Abhijit Gangopadhyay)

    সূত্রে জানা গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় সব থেকে হাই ভোল্টেজ কেন্দ্র হল তমলুক। ২০০৯ সাল পর্যন্ত এই কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন সিপিএমের নেতা লক্ষ্মণ শেঠ। কিন্তু তারপর থেকে এই কেন্দ্র যায় অধিকারী পরিবারের দখলে। সিপিএমের এই প্রতাপশালী নেতাকে রাজনৈতিক ময়দানে হারিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। ২০১৬ সাল পর্যন্ত এই কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন শুভেন্দু নিজেই। এরপর ২০১৬ সালে ইস্তফা দিতে হয়। এরপর বিধানসভার ভোটে শুভেন্দু দাঁড়ালে সেই আসনের উপনির্বাচনে জয়ী হন শুভেন্দুর ভাই দিব্যেন্দু অধিকারী। ২০১৯ সালের লোকসভার নির্বাচনে জয়ী হন ফের দিব্যেন্দু অধিকারী। তবে এই দিব্যেন্দু তৃণমূলের সাংসদ হলেও কার্যত তাঁরা যে তৃণমূলের সঙ্গে নেই, এই কথা আগে খুব স্পষ্ট করে জানিয়েছেন। ফলে এই পরিস্থিতির মধ্যে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) নামে দেওয়াল লিখনে এক বিশেষ ইঙ্গিত রয়েছে।  

    বিজেপিতে যোগদান করেছেন অভিজিৎ (Abhijit Gangopadhyay)

    প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay) নিজের বিচারক পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে গত বৃহস্পতিবার বিজেপিতে যোগদান করেছেন। বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর উপস্থিতিতে দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে এদিন যোগদান করেছিলেন তিনি। তিনি অবশ্য বলেছেন দল যে দায়িত্ব দেবে, সেই দায়িত্ব তিনি নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করবেন। তবে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি এবং তমলুক এই দুই আসনে বিজেপির জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল। আর বিজেপির কর্মী সমর্থকেরা এতটাই উৎসাহী যে প্রার্থীর নাম ঘোষণার আগেই দেওয়াল লিখন শুরু করে দিয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘কার নির্দেশে নিয়োগের আবেদন?’ ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: ‘কার নির্দেশে নিয়োগের আবেদন?’ ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। কার নির্দেশে আদালতে অবৈধদের জন্য শূন্যপদে চাকরির আবেদন করল কমিশন? এবার তারই তদন্ত করবে সিবিআই। কে করল এই ‘বেনামি’ আবেদন?  এবার তাই খতিয়ে দেখবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। আজ থেকেই তদন্ত শুরু করবে সিবিআই। এমনই নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: বসিরহাটে গুলিবিদ্ধ পুলিশ অফিসার, ঘরে আছে ছোট্ট মেয়ে, উদ্বেগ পরিবারের  

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Calcutta High Court) নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, বেনামি আবেদন করার এই পরিকল্পনা কার মস্তিষ্কপ্রসূত, তাও খুঁজে বের করবে সিবিআই। বিচারপতি আরও বলেন, এটা একটা সংগঠিত অপরাধ। যোগ্য প্রার্থীরা রাস্তায় ঘুরছে আর অযোগ্যরা নিয়োগ পাচ্ছে। এক সপ্তাহের মধ্যে প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে হবে সিবিআইকে।   

    প্রাথমিক পর্যবেক্ষনের পর বিচারপতি (Calcutta High Court) বলেন, “এই আবেদন কমিশনের নামে করা হলেও, আসলে কমিশন এই আবেদন করেনি। কমিশনকে সামনে রেখে কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই কাজ করেছে। এগুলি ‘বেনামি’ আবেদন। কে বেনামী আবেদনের নেপথ্যে তা খুঁজে বার করতে হবে। এই ভুয়ো আবেদনের দায় বর্তমান চেয়্যারম্যানকে দেওয়া যেতে পারে না।” বৃহস্পতিবার সকাল ১০:৩০ টায় হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্কুল শিক্ষা দফতরের সচিব মণীশ জৈনকে। 

    বাতিল হওয়া চাকরি প্রার্থীদের পুর্নবহালের আবেদন

    প্রথমে অবৈধভাবে চাকরি পাওয়ার অভিযোগে যাদের চাকরি বাতিল হয়, তাঁদের পরিবারের কথা ভেবে পুর্নবহালের আবেদন করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। যা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এরপরেই নিজেদের অবস্থান থেকে সরে আসে কমিশন। এরপরে সেই মামলাতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কমিশনের আইনজীবীদের কাছে জানতে চান, কার নির্দেশে করা হয় এহেন আবেদন। এবিষয়ে কোনও লিখিত প্রমাণ দেখাতে পারেননি কমিশনের আইনজীবী। এরপরই বিচারপতির প্রশ্ন, ‘কমিশনকে সামনে রেখে কার নির্দেশে শূন্যপদে অবৈধদের নিয়োগ? কে করল বেনামি আবেদন?” সঠিক কোনও উত্তর না পেয়েই মামলায় তদন্তের ভার সিবিআইকে দেন বিচারপতি (Calcutta High Court)। 

    সচিব সব দায় নিতে চাইলে, বিচারপতি (Calcutta High Court) বলেন, “অন্যের দায় আপনি কেন নেবেন ? আমি সেটা হতে দেব না। আপনি কি চাঁদমারি নাকি, যে আপনাকে লক্ষ্য করে সব গুলি ছোঁড়া হবে? এই আবেদনে যা লেখা রয়েছে সেই একই সুর শিক্ষামন্ত্রীর গলায় শোনা গিয়েছে।” বিচারপতির আরও মন্তব্য, অতিরিক্ত পদ তৈরি করার ক্ষমতা রাজ্যের নেই। প্রয়োজনে সচিবকেও জেলে যেতে হতে পারে। 

    নির্দেশ (Calcutta High Court) পাওয়ার পরই তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। এসএসসির আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন সিবিআই আধিকারিকরা। অতিরিক্ত শূন্যপদ নিয়ে হাইকোর্টে ইনস্ট্রাকশন কীভাবে পৌঁছোয়? এসএসসির হয়ে কোন কোন আইনজীবী ইনস্ট্রাকশন নেন? এখন তাই জানতে চাইছে সিবিআই। একাধিক মোবাইল হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, ই-মেইলে নজর রাখছে এই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

             

  • Tamluk: তৃণমূলকে হারিয়ে তমলুকের সমবায়ে বিজেপির বিরাট জয়

    Tamluk: তৃণমূলকে হারিয়ে তমলুকের সমবায়ে বিজেপির বিরাট জয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তমলুক (Tamluk) লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি বনাম তৃণমূলের ব্যাপক লড়াই। আসন্ন লোকসভার দিন তারিখ ঘোষণা না হলেও রাজনৈতিক উত্তেজানার পারদ এখন চরম তুঙ্গে এই লোকসভা কেন্দ্রে। এই আবহের মধ্যে ধাক্কা খেল তৃণমূল, জয়ী হল বিজেপি। তমলুক শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের পদুমপুর সমবায় সমিতির নির্বাচন ছিল বুধবার। মোট ১২টি আসনে ভোট গ্রহণ হয়। তৃণমূল, বিজেপি এবং সিপিএম ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে। এই নির্বাচনে বিজেপির জয় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। 

    ৮ আসনে জয় বিজেপির (Tamluk)

    শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের পদুমপুর সমবায় সমিতির নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর জানা গিয়েছে মোট ৮টি আসনে জয় লাভ করেছে বিজেপি। তৃণমূল পেয়েছে ৪ টি। তমলুকের (Tamluk) পদুমপুর সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতিতে মোট ভোটার সংখ্যা ৫৪৫। মোট ৫ টি গ্রাম, যার মধ্যে হল পদুমপুর, ঘোড়াঠাকুরিয়া, ধূর্পা, রাজগোদা এবং পোলন্দা। সবকটাই এই সমবায় সমিতির মধ্যে পড়ে।

    বিজেপির বক্তব্য

    জেলার (Tamluk) বিজেপি নেতৃত্বের পক্ষ থেকে এই জয় সম্পর্কে বলে হয়েছে, “আসন্ন লোকসভার আবহে এই জয় বিজেপির জন্য দারুণ খুশির খবর। লোকসভায় এই কেন্দ্রে বিজেপির ফল ভালো হবে। তৃণমূলকে ব্যাপক মার্জিনে হারতে হবে। তৃণমূলের দুর্নীতি এবং অত্যচার মানুষকে ভিতর থেকে জাগিয়ে তুলেছে। মানুষ তৃণমূলকে বর্জন করবে।”

    অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের তমলুক সফর

    তৃণমূলের তরফ থেকে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করলেও বিজেপির তরফ থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে এখনও নাম ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই এই প্রাক্তন বিচারপতি তমলুকে (Tamluk) গিয়ে দলীয় একাধিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ শুরু করেছেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি ‘তৃণমূলকে একটিও ভোট নয়’ বলে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। ফলে এই সমবায়ের জয় বিজেপিকে ব্যাপক অক্সিজেন জোগাবে বলে রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন।  

          

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly Joins BJP: বিজেপিতে যোগ অভিজিতের, কী বললেন হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি?

    Abhijit Ganguly Joins BJP: বিজেপিতে যোগ অভিজিতের, কী বললেন হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্মীবারে বিজেপিতে যোগ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly Joins BJP)। এদিন বিজেপির সল্টলেকের অফিসে পৌঁছান তিনি। শঙ্খধ্বনি ও পুষ্পবৃষ্টির মাধ্যমে স্বাগত জানানো হয় প্রাক্তন বিচারপতিকে। জয় শ্রীরাম ধ্বনিও দেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। তাঁর হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    অভিজিতের বাড়িতে বিজেপির প্রতিনিধি দল (Abhijit Ganguly Joins BJP)

    এদিন বেলা ১১টা নাগাদ অভিজিতের সল্টেলেকের বাড়িতে পৌঁছান বিধায়ক বিজেপির অগ্নিমিত্রা পাল। তাঁর সঙ্গে গিয়েছিলেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষও। ১২টার কিছু পরে বাড়ি থেকে বের হন অভিজিৎ। বলেন, “আমি আজ বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছি। খুব ভালো লাগছে। সর্বভারতীয় দলে যোগ দিতে যাচ্ছি। আমায় যা দায়িত্ব দেওয়া হবে, তা-ই করব।”

    কী বললেন অভিজিৎ?
    এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির এ রাজ্যের পর্যবেক্ষক মঙ্গল পাণ্ডে, রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী প্রমুখ। পদ্ম ঝান্ডা হাতে নিয়ে অভিজিৎ (Abhijit Ganguly Joins BJP) বলেন, “আমি সর্ব ভারতীয় দলে যোগ দিলাম। এমন একটি দল যার মাথায় রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহরা। আমি দলের শৃঙ্খলাবদ্ধ সৈনিক হিসেবে কাজ করতে চাই। আমাদের লক্ষ্য, পশ্চিমবঙ্গ থেকে রাজ্যের একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দলকে বিদায় দেওয়া। যাতে ২০২৬ সালে তারা ক্ষমতায় আসতে না পারে। এই দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর লড়াই যাতে শুরু করা যায়, তার জন্যই বিজেপিতে যোগ দিয়েছি।”

    বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক মঙ্গল পাণ্ডে বলেন, “তাপস রায় বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ যোগ দিলেন অভিজিৎ। আবারও শক্তি বৃদ্ধি হল বিজেপির। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তরফে প্রাক্তন বিচারপতিকে স্বাগত জানাচ্ছি।” সুকান্ত বলেন, “আগামিদিনে বিজেপি তাঁকে (অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে) নির্বাচনে ও অন্যান্য জায়গায় ব্যবহার করবে।” শুভেন্দু বলেন, “আমি এটুকুই বলব যে, রাজ্যের রাজনীতিতে এ রকম একজনের প্রয়োজন ছিল। তিনি তাঁর যে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করেছিলেন, তখন তাঁকে আক্রমণ করা হয়েছে। তাঁর কাজ করার ক্ষমতা কেড়েও নেওয়া হয়েছিল। যোগদানের আগে তিনি অমিত শাহের আশীর্বাদ গ্রহণ করেছেন। রাজ্য থেকে এবার পরিবারবাদী ও তোষণকারী সরকারকে ফেলতে পারব (Abhijit Ganguly Joins BJP)।”

    আরও পড়ুুন: ‘মোদির সভায় যাবেন না’, বিদেশ থেকে হুমকি-ফোন কাশ্মীরবাসীকে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Midnapore Medical College: ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র! ছাত্রীর ভর্তি বাতিল করল মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ

    Midnapore Medical College: ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র! ছাত্রীর ভর্তি বাতিল করল মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুয়ো শংসাপত্র দিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন এক ছাত্রী। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ (Midnapore Medical College) থেকে বহিষ্কারের ঘটনা ঘটেছে। জাতিগত ভুয়ো শংসাপত্র দিয়ে কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন বলে অভিযোগ ছিল ওই ছাত্রীর বিরুদ্ধে। উল্লেখ্য মেডিক্যালে ভর্তির দুর্নীতির অভিযোগে আগেই মামলা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। ইতিমধ্যে দুই বিচারপতির রায়ের সংঘাতে বর্তমানে এই মামলা সুপ্রিমকোর্টে বিচারাধীন রয়েছে। এর মধ্যেই এই বহিস্কারের ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে জেলায়।

    মেডিক্যাল কলেজের বক্তব্য (Midnapore Medical College)

    মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের (Midnapore Medical College) অধ্যক্ষা মৌসুমি নন্দী জানিয়েছেন, “প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীকে বহিস্কার করা হয়েছে। তাঁর ভর্তি বাতিল করা হয়েছে। ভর্তির সময় ছাত্রী নিজের জাতিগত শংসাপত্র ভুয়ো দিয়েছিল। ইতিমধ্যে আইন মেনে কাজ শুরু হয়েছে।” আবার এই কলেজের মেডিক্যালের ছাত্রী সায়নী টুডু বলেছেন, “যে বা যারা জাল জাতিগত শংসাপত্র দেখিয়ে কলেজে ভর্তি হিয়েছে তাদের সবার ভর্তি বাতিল হওয়া উচিত।”

    ছাত্রীর পরিবারে বক্তব্য

    কলেজ (Midnapore Medical College) সূত্রে জানা গিয়েছে প্রথমবর্ষের ওই ছাত্রীর বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের একটি এলাকায়। ২০২৩-২৪ সালের শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তি হয়েছিল। এখন তাকে ১ লক্ষ টাকা জমা করতে বলেছে কলজে। এই নির্দেশ পেতেই কলেজে আসা বন্ধ করে দিয়েছে ছাত্রী। ছাত্রী কিছু বলতে না চাইলেও তার বাবা জানায়, “মেয়ে কলেজের নির্দেশিকা পেয়েছে। বিষয়টি বিচারাধীন। তাই এখন কিছু বলা সম্ভব নয়।”

    আদিবাসী কল্যাণ সমিতির বক্তব্য

    এই জাতিগত ভুয়ো শংসাপত্রের বিষয়ে তীব্র খব প্রকাশ করে আদিবাসী কল্যাণ সমিতি এবং ভারত জাকাত মাঝি পারগানার পক্ষ থেকে জানানো হয় আইনানুগ্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আবার পারগানার নেতা শিবুলাল মুর্মু বলেন, “অবিলম্বে ওই ছাত্রীকে (Midnapore Medical College) গ্রেফতার করতে হবে। একই ভাবে যে প্রশাসনিক আধিকারিক এই শংসাপত্র দিয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।”

    মামলা হয়েছে হাইকোর্টে

    জাল জাতিগত শংসাপত্রের ব্যবহারে মেডিক্যাল কলেজে (Midnapore Medical College) ভর্তির অভিযোগে হাইকোর্টে মামলা করেছেন ইশিতা সরেন। বেশ কিছু নামও হাইকোর্টে জমা করেছেন এই মামলাকারী। এই নামের মধ্যে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের ভর্তি বাতিল হওয়া ছাত্রীর নামও রয়েছে। প্রত্যকের শংসাপত্রকে খতিয়ে দেখার কথা বলেছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এই মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তদন্তের জন্য সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এরপর তাঁর সিঙ্গেল বেঞ্চ থেকে মামলা ডিভিশন বেঞ্চে গেলে, বিচারপতি সৌমেন সেনের রায়ে সঙ্গে সংঘাত দেখা দেয়। এরপর মামলা যায় সুপ্রিমকোর্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অভিষেকের মামলা পত্রপাঠ খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    Abhishek Banerjee: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অভিষেকের মামলা পত্রপাঠ খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক। পাশাপাশি বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চ থেকে মামলা সরানোর আর্জি জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, ডায়মন্ড হারবারের সাংসদের সেই আবেদন শুনানির আগেই খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। কোনও যুক্তির ওপর নির্ভর করে মামলা দায়ের করা হয়নি বলে জানিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    কেন খারিজ মামলা

    সম্প্রতি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের অপসারণ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে চিঠি দেন এক যুব তৃণমূল নেতা। তার প্রতিক্রিয়ায় পালটা প্রকাশ্যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তাঁর সম্পত্তির তালিকা প্রকাশের চ্যালেঞ্জ ছোড়েন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতির সেই মন্তব্যকে হাতিয়ার করে আদালতে গিয়ে অভিষেক দাবি করেন, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্য যেন তদন্তকে প্রভাবিত না করে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাঁর বিরুদ্ধে মন্তব্য করছেন। তাই বিচারপতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নির্দেশ দিক সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার এই মামলা প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের অভিমত, অভিষেকের (Abhishek Banerjee) আবেদনে কোনও যুক্তি নেই। মামলাটি খারিজ করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: গাজিয়াবাদ থেকে উদ্ধার হার্ড ডিস্ক পাঁচদিনে পেশ করতে হবে, সিবিআইকে নির্দেশ হাইকোর্টের

    কী বলল আদালত

    অভিষেকের (Abhishek Banerjee) আরও আবেদন, কলকাতা হাইকোর্টে তাঁর বিরুদ্ধে বিচারাধীন মামলাগুলিকে (যেগুলি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় ও বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে বিচারাধীন) তৃতীয় বেঞ্চ গঠন করে সেখানে স্থানান্তর করা হোক। এই আর্জিও এদিন শীর্ষ আদালতে খারিজ হয়ে যায়। অভিষেকের আইনজীবী সঞ্জয় বসু জানিয়েছেন, অভিষেককে নতুন করে মামলা দায়ের করতে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। উল্লেখ্য, ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ সংক্রান্ত একটি মামলার প্রেক্ষিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পত্তির হিসাব জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। প্রসঙ্গত এর আগে অভিষেকের আবেদনের ভিত্তিতে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতির বেশ কয়েকটি মামলা বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে সরিয়ে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই মামলা এখন বিচারপতি সিনহার এজলাসে বিচারাধীন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টের কড়া অবস্থানের পরেই সিবিআইকে বাড়ি-গাড়ির সুবিধা রাজ্যের

    Calcutta High Court: হাইকোর্টের কড়া অবস্থানের পরেই সিবিআইকে বাড়ি-গাড়ির সুবিধা রাজ্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের একাধিক নিয়োগ দুর্নীতি এবং সমবায়ের বিরুদ্ধে সিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিভিন্ন ইস্যুতে দুর্নীতির তদন্তে নেমে মামলার চাপ সামলাতে কার্যত হিমসিম খাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। দিন দুয়েক আগে আলিপুরদুয়ারের সমবায়ে আর্থিক দুর্নীতির বিষয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কলকাতা থেকে উত্তরবঙ্গে রোজ গিয়ে তদন্ত করা অফিসারদের পক্ষে সম্ভব নয়। আর তাই তদন্তের জন্য একটি অফিস দরকার। শুক্রবার, রাজ্য সরকার বিচারপতিকে জানিয়েছে, সিবিআইকে সবরকম সুবিধার ব্যবস্থা করবে। বিচারপতির নির্দেশ অনুসারেই মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী  স্থানীয় প্রশাসনকে কাজ করার কথা বলবেন বলে জানা গিয়েছে।

    বিচারপতি কী বলেছিলেন (Calcutta High Court)?

    হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় মামলার শুনানিতে বলেছিলেন, “সিবিআইকে সাহায্য করতে ১০ জন পুলিশকর্মী সহযোগিতা করবে। প্রয়োজনে উত্তরবঙ্গে যাতায়াত করার জন্য গাড়ি এবং অফিসারদের থাকা ও একটি স্থায়ী অফিসের জন্য বাড়ি দিয়ে সহযোগিতা করতে হবে। এই কাজ করবে রাজ্য।” গত ৩ এবং ৭ নভেম্বর রাজ্যের মুখ্যসচিবকে নির্দেশ দিলেও তার বাস্তবায়িত হয়নি। তার পর গত সোমবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় কড়া অবস্থান নিয়ে মুখ্যসচিবের কাছে জানাতে চান, আদালতের নির্দেশ নিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোনও পদক্ষেপ তিনি গ্রহণ করবেন কি না? মাঝে দু’দিন বিচারপতি অনুপস্থিত ছিলেন। এরপরে আবার গতকাল মামলা কোর্টে উঠলে বিচারপতিকে মুখ্যসচিব জানান আদলাতের নির্দেশ পালন করবে রাজ্য সরকার। মুখ্যসচিব এদিন আদালতে (Calcutta High Court) জানিয়েছেন যে, সিবিআই মোট ১০ জন পুলিশ কর্মী চেয়েছিল। ইতিমধ্যে রাজ্য থেকে ৮ জন পুলিশকর্মীকে ডেপুটেশনে দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে একটি গাড়ি এবং ২ মাসের জন্য একটি অস্থায়ী অফিসের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। সবটাই দ্রুত দিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান মুখ্যসচিব।

    শহরে সিবিআই অতিরিক্ত নির্দেশক

    এদিকে, রাজ্যে কয়লা থেকে শুরু করে গরু, শিক্ষক নিয়োগ, সমবায়, পুরসভা, রেশন দুর্নীতি সহ আরও একাধিক বিষয়ে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই। তদন্তের গতিপ্রকৃতি জানতে বৃহস্পতিবার কলকাতায় আসেন সিবিআইয়ের অতিরিক্ত নির্দেশক মনোজ শশিধর। শুক্রবার উচ্চপদস্থ অফিসারদের নিয়ে দফায় দফায় নিজাম প্যালেসে বৈঠক করেন তদন্তের গতি-প্রকৃতি নিয়ে। এরপর সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সেও বৈঠক করেন। সেই সঙ্গে তদন্তের জন্য কী কী সুযোগ-সুবিধা লাগবে তা নিয়েও দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয় এইদিন। রাজ্যে তদন্তকারী অফিসারদের সঙ্গে কথা বলে তদন্তের বিষয়ে একটা খসড়া রিপোর্ট তিনি দিল্লির অফিসে দেবেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: চাকরি খোয়ানো ১০ ‘অযোগ্য’ প্রাক্তন সরকারি কর্মীকে নথি সহ তলব সিবিআইয়ের

    Recruitment Scam: চাকরি খোয়ানো ১০ ‘অযোগ্য’ প্রাক্তন সরকারি কর্মীকে নথি সহ তলব সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) নির্দেশে খুইয়েছেন চাকরি। এঁদের মধ্যে থেকে ১০ জনকে তলব করল সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি গিয়েছে এমন ১০ জন ‘অযোগ্য’ প্রাক্তন গ্রুপ সি কর্মীকে নিজাম (Recruitment Scam) প্যালেসে ডেকে পাঠানো হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায়ই ওই দশজনকে নোটিশ পাঠিয়েছে সিবিআই। সোমবার থেকে বুধবারের মধ্যে বিভিন্ন দিনে একে একে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে তাঁদের। চাকরি সংক্রান্ত সমস্ত নথি ও আর্থিক লেনদেনের কাগজপত্র সহ হাজির হতে বলা হয়েছে তাঁদের।

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় জেরা…

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত চলাকালীন টাকার বিনিময়ে চাকরি পাওয়ার অভিযোগে চাকরি বাতিল হয়েছে অনেক প্রাথমিক এবং হাইস্কুল শিক্ষকের। নিয়ম বহির্ভূতভাবে চাকরি পাওয়ার অভিযোগে বরখাস্তও হয়েছেন অনেক গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি কর্মী। এঁদের মধ্যে থেকেই ১০ জনকে তলব করা হয়েছে সিবিআইয়ের তরফে। চাকরি পেতে তাঁরা কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন কিনা, তাঁদের সঙ্গেই বা কেউ যোগাযোগ করেছিলেন কিনা, তা নিয়ে এঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। টাকার লেনদেন কীভাবে হয়েছিল এবং কেউ মধ্যস্থতা করেছিলেন কিনা, সে ব্যাপারেও তাঁদের কাছে জানতে চাওয়া হতে পারে। এঁদের সকলেরই বয়ান রেকর্ড করা হবে। চাকরি হারানো (Recruitment Scam) প্রাক্তন ওই ১০ সরকারি কর্মীর দেওয়া টাকা কোন নিয়োগকর্তার কাছে পৌঁছেছে, কার মাধ্যমে নিয়োগ কর্তাদের সঙ্গে আলাপ করানো হয় চাকরিপ্রার্থীদের। এসবও জানতে চাওয়া হবে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।  

    আরও পড়ুুন: ‘বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কে স্যালুট, ওঁকে নিয়ে বিচলিত হবেন না’, বললেন শুভেন্দু

    পিছনের দরজা দিয়ে যাঁরা চাকরি পেয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই দালাল ধরেছিলেন বলে অভিযোগ। এই চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন বারাসতের জাতীয় পুরস্কার পাওয়া প্রধান শিক্ষক তাপস মণ্ডল, প্রাক্তন তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ এবং শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়। গ্রেফতার হয়েছেন অয়ন শীলও। হাইকোর্টের নির্দেশে চাকরি খোয়ানোয় (Recruitment Scam) বিতর্কও কম হয়নি। কারও চাকরি চলে যাক, তা চাননি বলে জানিয়েছিলেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিছু দিন আগে একটি অনুষ্ঠানে নিজেই সেকথা বলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিকে, হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছেন চাকরি হারানো সরকারি কর্মীরা। তাঁদের পক্ষে সওয়াল করছেন আইনজীবী মুকুল রোহতগি। এই মুকুল রোহতগিই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেছিলেন। তাঁর বক্তব্য, যাঁদের চাকরি কেড়ে নেওয়া হয়েছে, তাঁদের কথা শোনা হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share