Tag: Aditya-L1

Aditya-L1

  • Aditya-L1:  মিশন সূর্য! ‘আদিত্য-এল ওয়ান’ অভিযানের প্রযুক্তি টিমের সদস্য নদিয়ার বরুণ বিশ্বাস

    Aditya-L1: মিশন সূর্য! ‘আদিত্য-এল ওয়ান’ অভিযানের প্রযুক্তি টিমের সদস্য নদিয়ার বরুণ বিশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রযান- ৩ এর সাফল্যের পিছনেও ইসরোর অন্য বিজ্ঞানীদের সঙ্গে ছিলেন নদিয়ার কালীনারায়ণপুরের পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রাধানগরের বাসিন্দা বরুণ বিশ্বাসও। আদিত্য-এল ওয়ান এর বিশেষ দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। এদিন আদিত্য-এল ওয়ান (Aditya-L1) এর সফল উৎক্ষেপণ হওয়ায় গর্বিত পরিবারের সদস্যরা।

    আদিত্য-এল ওয়ানের (Aditya-L1) কী দায়িত্বে রয়েছেন বরুণ?

    মাত্র কয়েকদিন আগে চাঁদের মাটিতে পা রেখেছে চন্দ্রযান-৩। প্রতি মুহূর্তে চাঁদের আপডেট দিচ্ছে সে। এই সাফল্যের পিছনে রয়েছে ইসরোর কয়েকশো বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রম। চন্দ্রযান-৩ এর পর এবার আদিত্য-এল ওয়ানের সফল উৎক্ষেপণ হয়েছে। এর পরই ইসরোর অন্য বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কালীনারায়ণপুরের বরুণও চরম ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। বরুণ প্রথমে নদিয়া জেলার কালীনারায়ণপুরের রাধানগর গ্রামের স্কুল থেকে পড়াশুনা করেন। পরে, বীরনগর উচ্চ বিদ্যালয় পাশ করে বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেন। পরে, হলদিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে গত ১০ বছর আগে ইসরোতে তিনি যোগ দেন। চন্দ্রযান-৩ ল্যান্ডিংয়ের তিনি দায়িত্বে ছিলেন। অদ্যিত্য-এলওয়ান (Aditya-L1) সফল উৎক্ষেপণ হওয়ায় দেশবাসীর সঙ্গে চরম আনন্দিত বরুণের পরিবারের লোকজন। কারণ, অদ্যিত্য-এলওয়ান প্রযুক্তি টিমে রয়েছেন বরুণ।

    কী বললেন বিজ্ঞানী বরুণের পরিবারের লোকজন?

    পরপর দুটি সাফল্যের পথে এগিয়ে যাওয়া নিয়ে গর্বে বুক ভরে উঠেছে বরুণের মা, বাবার। বাবা জহরলাল বিশ্বাস বলেন, ছোটবেলা থেকেই টেকনিক্যাল বিষয়ে বরুণের ঝোঁক ছিল বরাবরই। পড়াশুনার ফাঁকে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র দিয়ে নানারকম জিনিস তৈরি করত,যা আমরা দেখে অবাক হয়ে যেতাম। আজকে ছেলের এই সাফল্যে আমরা গর্বিত। মা সরস্বতী বিশ্বাস বলেন, আদিত্য-এল ওয়ানের জন্য অন্যদের ছেলে খুব পরিশ্রম করেছে। আজ সকাল থেকে খুব দুশ্চিন্তায় ছিলাম। অবশেষে সফল উৎক্ষেপণ হওয়ার পরই আমরা গর্বিত। অন্যদিকে, বরুণের এই সাফল্যে গর্বিত গোটা গ্রামের মানুষ। তবে, চন্দ্রযান-৩ যখন ভারতের মাটি ছেড়ে চাঁদের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় তখনও টিভির পর্দায় চোখ ছিল গোটা গ্রামের মানুষের, এবারও আদিত্য-এল ওয়ানের (Aditya-L1) সাফল্য কামনা করেছে গোটা গ্রামের বাসিন্দারা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Aditya-L1: আদিত্য এল ওয়ান তৈরির টিমেও বাদুড়িয়ার জয়ন্ত পাল, গর্বিত এলাকাবাসী

    Aditya-L1: আদিত্য এল ওয়ান তৈরির টিমেও বাদুড়িয়ার জয়ন্ত পাল, গর্বিত এলাকাবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিত্য এল-১ (Aditya-L1) মিশনের জন্য ইসরোর অন্য বিজ্ঞানীদের দিন-রাত এক করে কাজ করেছেন উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়ার ছেলে জয়ন্ত পাল। শনিবার সকাল ১১ টা ৫০ মিনিটে শ্রীহরিকোটা থেকে আদিত্য এল-১ (Aditya- L1)-র উৎক্ষেপণে সফল হয়েছে ইসরো। এদিন সকাল থেকে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমিয়েছিলেন আত্মীয়, প্রতিবেশী থেকে এলাকার সাধারণ মানুষ। প্রত্যেকেই ইসরো-র আদিত্য এল-১ (Aditya- L1) মিশনের সাফল্য কামনা করেন।

    কী বললেন বিজ্ঞানীর পরিবারের লোকজন? (Aditya- L1)

    বাদুড়িয়া ব্লকের রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রামচন্দ্রপুর গ্রামের ছেলে জয়ন্তবাবু। ২০১৮ সালে ইসরোয় বিজ্ঞানী হিসাবে নিযুক্ত হয়েছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে চন্দ্রযান ২-এর অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি। সেই অভিযান পুরোপুরি সফল না হলেও, সাফল্য এসেছে ২০২৩-এ। চাঁদে সফলভাবে অবতরণ করেছে ভারতের চন্দ্রযান ৩। আর সেই অভিযানের টিমেও অন্যতম সদস্য ছিলেন বাংলার তিনি। এবার সূর্যযানেও (Aditya-L1) অন্য বিজ্ঞানীদের সঙ্গে তিনি রয়েছেন। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোট থেকেই ছাত্র হিসেবে মেধাবী ছিলেন জয়ন্ত। তবে, নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান জয়ন্ত যে এভাবে একদিন পরিবারের মুখ উজ্জ্বল করবে তা বাবা-মায়ের আশার অতীত ছিল। আজ বাদুড়িয়া তথা গোটা বাংলার গর্ব জয়ন্ত। জয়ন্তবাবুর বাবা অর্ধেন্দু পাল পেশায় ছোট ব্যবসায়ী। আর্থিক আনুকুল্য তেমন ছিল না কোনও দিনই। প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে ছেলের স্বপ্নপূরণ করার চেষ্টা করেছেন তিনি। তাঁর মা আলপনা পাল ছেলেকে শিক্ষার পথ থেকে সরে যেতে দেননি কখনও। সকাল থেকেই টিভি-তে চোখ রেখে বসেছিলেন জয়ন্তবাবুর বাবা অর্ধেন্দু পাল ও মা আলপনা পাল। আলপনা দেবী বলেন, আমি মা হিসেবে চাই জয়ন্তর নাম একদিন গোটা দেশ তথা গোটা বিশ্ব যেন জানতে পারে। জয়ন্ত পালের বাবা অর্ধেন্দুবাবু বলেন, ছেলে ফের এত বড় ইতিহাসের সাক্ষী হওয়ায় খুবই ভাল লাগছে। এদিন জন প্রতিনিধি থেকে স্থানীয় গ্রামবাসীরা ফুল ও মিষ্টি নিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে পাল বাড়িতে ভিড় জমান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Aditya-L1: শুরু হল ২৪-ঘণ্টার কাউন্টডাউন, শনিবারই মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছে আদিত্য এল-১

    Aditya-L1: শুরু হল ২৪-ঘণ্টার কাউন্টডাউন, শনিবারই মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছে আদিত্য এল-১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত অগাস্টের ২৩ তারিখই চাঁদের মাটিতে অবতরণ করেছে ল্যান্ডার বিক্রম। গড়েছে নতুন ইতিহাস। প্রথম কোনও দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করতে পেরেছে আমাদের ভারত। এবার তোড়জোড় শুরু হয়েছে সূর্য অভিযানের। শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর ভারতের মাটি থেকে এই মহাকাশের উদ্দেশে পাড়ি দেবে আদিত্য এল-১ (Aditya-L1)। সৌর মিশনের প্রস্তুতিও তুঙ্গে চলছে ইসরোতে। জানা গিয়েছে, নির্দিষ্ট দূরত্ব থেকেই সূর্যকে নিরীক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা (Aditya-L1) চালাবেন অনুসন্ধান এবং গবেষণা।

     

     

    শনিবার সকাল ১১টা ৫০মিনিটে সূর্যের উদ্দেশে পাড়ি দেবে আদিত্য এল-১  

    শনিবার সকাল ১১টা ৫০মিনিট নাগাদ অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রী হরিকোটা সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিক্যাল বা পিএসএলভি-এক্সএল রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি দেবে আদিত্য এল-১ (Aditya-L1)। নজরদারি চালাবে সূর্যের বায়ুমণ্ডলের বাইরের আবরণের। এর ফলে সৃষ্টির আদিতে সূর্য কেমন ছিল! সূর্য (Aditya-L1) ভবিষ্যতে কিরকম হতে পারে! তার অনেক কিছুই জানা যাবে। এই অভিযানের মাধ্যমে। এই আবহে ইসরো প্রধান এস সোমনাথ বলেন, ‘‘সফলভাবে উৎক্ষেপণের (Aditya-L1) মহড়া শেষ হয়েছে। এদিকে সব যন্ত্রাংশ সঠিক ভাবে কাজ করছে কি না, সেই পরীক্ষাও সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে।’’

    সৌরমিশনের আরও খুঁটিনাটি

    সূর্যের উপর গবেষণা চালানোর জন্য রয়েছে ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্ট। জানা যায়, গণিতবিদ জোসেফ লুইস ল্যাগ্রাঞ্জ এই পয়েন্টের আবিষ্কারক ছিলেন। এখান থেকে নিরাপদ ভাবে সূর্যকে নিরীক্ষণ (Aditya-L1) করা যায়। পর্যবেক্ষণ করা যায়। কোন রকমের বাধাবিঘ্ন ছাড়াই। সব তথ্য এখান থেকে হাতে পাওয়া সম্ভব। ইসরোর মহাকাশযান এই ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্ট থেকে এই সূর্যকে গবেষণা চালাবে। জানা গিয়েছে, এই মহাকাশযান আগামী পাঁচ বছর ধরে সূর্যকে নিরীক্ষণ করবে। প্রসঙ্গত, সূর্যকে পর্যবেক্ষণ (Aditya-L1) করতেই প্রথম কোনও উপগ্রহ মহাকাশে পাঠাচ্ছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। স্যাটেলাইটে রয়েছে মোট সাতটি যন্ত্র। এই উপগ্রহের মূল পেলোডটি তৈরি করেছেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্র ফিজিক্সের বিজ্ঞানীরা। জানা গিয়েছে, আদিত্য এল-১ (Aditya-L1) তার গন্তব্যে পৌঁছাতে সময় নেবে ১২৫ দিন। যেখানে এই স্যাটেলাইট পাঠানো হচ্ছে সেখান থেকে পৃথিবীর দূরত্ব ১৫ লাখ কিলোমিটার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share