Tag: Agnimitra Paul

Agnimitra Paul

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে শিশু নিগ্রহের ঘটনায় পদক্ষেপ জাতীয় শিশু অধিকার রক্ষা কমিশনের

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে শিশু নিগ্রহের ঘটনায় পদক্ষেপ জাতীয় শিশু অধিকার রক্ষা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে শিশু নিগ্রহের ঘটনায় পদক্ষেপ করল জাতীয় শিশু অধিকার রক্ষা কমিশন। যে শিশুটিকে কেন্দ্র (Sandeshkhali) করে এই অভিযোগ, তার চিকিৎসার যাবতীয় ব্যবস্থা করার নির্দেশও কমিশন দিয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসককে। ওই শিশু ও তার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।

    কমিশনের নির্দেশ

    পরিবারটিকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে কমিশন। যারা একাজ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছে কমিশন। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কমিশনকে জানাতে হবে, প্রশাসন কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে। জেলাশাসকের কাছে রিপোর্টও তলব করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এই ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত হস্তক্ষেপ করেছে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন।

    শিশুটির পরিবারে হামলা

    প্রসঙ্গত, ১০ ফেব্রুয়ারি (Sandeshkhali) একদল দুষ্কৃতী পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে গিয়ে ওই শিশুটির পরিবারে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। ভাঙচুর চালানো হয় বাড়িঘরে। হেনস্থা করা হয় শিশুটির মাকে। মায়ের কোল থেকে শিশুটিকে ছিনিয়ে নিয়ে ছুড়ে ফেলা হয় বলেও অভিযোগ। শিশুটির মা বলেন, “আমার কোলেই ছিল বাচ্চা। আমার হাতের কাছে ধরে টানাটানি করছিল ওরা। বাচ্চাটা কোলে ছিল। তাকে ফেলে দিয়েছে। আমার বাচ্চার বয়স সাত মাস।” কমিশনের মতে, এতে শিশুটির অধিকার খর্ব হয়েছে। কমিশনের এই পদক্ষেপের পাশাপাশি শুক্রবারই জাতীয় এসসি কমিশন রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট পেশ করে বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন জারির দাবি করেছে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সন্দেশখালি গিয়েই ছাড়ব’’, রাজভবনে রিপোর্ট দিল বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম

    এদিনই সকালে সন্দেশখালির উদ্দেশে রওনা দেন বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যরা। এই দলে অগ্নিমিত্রা পাল এবং সুনীতা দুগ্গল ছাড়াও ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক প্রমুখ। রামপুর এলাকায় তাঁদের পথ আগলায় পুলিশ। এনিয়ে দু পক্ষে বচসা শুরু হয়। বিজেপির তরফে পাঁচজনকে যেতে দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। অভিযোগ, তাতে কর্ণপাত করেনি পুলিশ। এর পরেই ওই এলাকায় রাস্তার ওপর বসে পড়েন বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যরা। তাঁদের তুলতে গেলে পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি হয়। বেশ কিছুক্ষণ পরে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন বিজেপির প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। সটান চলে যান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করতে (Sandeshkhali)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

      

  • Sandeshkhali: ‘‘সন্দেশখালি গিয়েই ছাড়ব’’, রাজভবনে রিপোর্ট দিল বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম

    Sandeshkhali: ‘‘সন্দেশখালি গিয়েই ছাড়ব’’, রাজভবনে রিপোর্ট দিল বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশি বাধায় সন্দেশখালি (Sandeshkhali) না গিয়েই কলকাতায় ফিরতে হল বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সদস্যদের। এর পরেই তাঁরা সটান চলে যান রাজভবনে। বিজেপির এই ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমে ছিলেন অগ্নিমিত্রা পাল, হরিয়ানার সিরসার সাংসদ সুনীতা দুগ্গলও। শুক্রবার সুনীতা বলেন, “আমরা শুনতে পাচ্ছি যে আমাদের সঙ্গে যে মহিলারা কথা বলেছেন, তাঁদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। এরকম প্রতিটি ঘটনার রিপোর্ট আমরা দেব মহামহিমকে।” তিনি বলেন, “আমরা শুনতে পেলাম, যে মহিলারা ভিডিও কলে আমাদের সঙ্গে কথা বলেছেন, তাঁদের এখন মারধর করছে পুলিশ।” এ ব্যাপারে অবশ্য মুখে কুলুপ এঁটেছে পুলিশ।

    ১৪৪ ধারা

    আদালতের নির্দেশে ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়া হয়েছে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থেকে। কয়েকটি পকেটে অবশ্য এখনও জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা। এদিন সকালে সন্দেশখালির উদ্দেশে রওনা দেন বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যরা। এই দলে অগ্নিমিত্রা এবং সুনীতা ছাড়াও ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক প্রমুখ। রামপুর এলাকায় তাঁদের পথ আগলায় পুলিশ। জানিয়ে দেয়, জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা। এনিয়ে দু’পক্ষে বচসা শুরু হয়। বিজেপির তরফে পাঁচজনকে যেতে দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। অভিযোগ, তাতে কর্ণপাত করেনি পুলিশ।

    প্রতিবাদ বিজেপির 

    এর পরেই ওই এলাকায় রাস্তার ওপর বসে পড়েন বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যরা। তাঁদের তুলতে গেলে পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি হয়। তৃণমূল বিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। বেশ কিছুক্ষণ পরে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন বিজেপির প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। সটান চলে যান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করতে। রাজভবনে একটি রিপোর্ট জমা দেওয়া হয় বিজেপির ওই ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের তরফে। অগ্নিমিত্রা বলেন, “সন্দেশখালি যাওয়ার চেষ্টা করি। রামপুরে আটকে দেয়। রাজ্যপালকে বলি। উনিও দুঃখিত। আমরা উচ্চ আদালতে বিষয়টি জানাব। সন্দেশখালি গিয়ে ছাড়ব। যাঁদের ওপর অত্যাচার করেছে, তাঁদের সঙ্গে দেখা করবই। পুলিশ এখন রক্ষক নেই। পুলিশ তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে।”

    আরও পড়ুুন: কেন দলে দলে কংগ্রেস ত্যাগ করছেন নেতারা? আসল কারণ খোলসা করলেন মোদি

    প্রসঙ্গত, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত হন ইডির আধিকারিকরা। তার পরেই গা ঢাকা দেয় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। এবার শাহজাহানের দলবলের বিরুদ্ধে মহিলাদের রাতে ডেকে নির্যাতন করা হত বলে অভিযোগ। তার জেরেই তপ্ত হয়ে রয়েছে সন্দেশখালি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: এবার স্কুলে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম! সরব বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা

    Asansol: এবার স্কুলে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম! সরব বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের দুর্নীতির বিষয়ে তীব্র শোরগোল। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য, জীবনকৃষ্ণ সাহা সহ একাধিক নেতা গ্রেফতার হয়েছেন। এবার ফের স্কুলের প্রধান শিক্ষক নিয়োগে করা হয়েছে অনিয়ম। এই নিয়োগের অভিযোগের কথা বলে কটাক্ষ করলেন আসানসোল (Asansol) দক্ষিণের বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল। অবশ্য পশ্চিম বর্ধমানের প্রাথমিক স্কুলগুলিতে বহুদিন ধরেই প্রধান শিক্ষকের পদগুলি শূন্য রয়েছে। অপর দিকে শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছেন তৃণমূলের প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি এবং জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সদস্যরা।

    কী বলেন অগ্নিমিত্রা পল (Asansol)?

    আসানসোল (Asansol) দক্ষিণের বিজেপি নেত্রী বলেছেন, “সরকারের নিয়ম মেনে স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ হচ্ছে না। শিক্ষকদের কাউন্সিলিংয়ের সময় তৃণমূলের শিক্ষক সংগঠনের নেতারা উপস্থিত থাকছেন। শিক্ষকদের পছন্দের মতো স্কুল বেছে নিতে দেওয়া হচ্ছে না। শিক্ষক নেতারাই জোর করে তাঁদের পছন্দ করা স্কুলে নিয়োগ করাচ্ছেন।”

    কীভাবে অনিয়ম হচ্ছে?

    আসানসোলের (Asansol) বিজেপির শিক্ষক সংগঠনের নেতা পার্থ পাল জানিয়েছেন, “নিয়োগের নিয়ম অনুযায়ী নিয়ম হল শিক্ষকদের সিনিয়রিটি উপর ভিত্তি করে একটা প্রথমে তালিকা করা হয়। এরপর সেই তালিকা অনুযায়ী একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হয়। তারপরে তালিকায় অনুযায়ী শিক্ষকদের লিখিত চিঠি পাঠিয়ে ডাকার কথা থাকে। কিন্তু তা না করে, জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের কর্তারা নিজেদের পছন্দের লোককেই ডেকে নিয়োগ প্রক্রিয়াকে শেষ করার কাজ করার চেষ্টা করছেন।”

    জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের বক্তব্য

    জেলা (Asansol) প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান রথীন্দ্রনাথ মজুমদার বলেন, “সরকার নির্দেশিত নিয়ম অনুযায়ী প্রধান শিক্ষকের পদে নিয়োগের কাজ চলছে। না জেনে অনিয়মের অভিযোগ করা হচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়া জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের অফিসে হচ্ছে।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তৃণমূলের প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা (Asansol) সভাপতি হিমাদ্রি সরকার বলেন, “বিজেপি মিথ্যা অভিযোগ করছে। আসলে বিজেপির কোনও কাজ নেই তাই এইরকম অনিয়ম বেনিয়মের কথা বলে মিডিয়ার কাছে জনপ্রিয়তা চাইছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Woman Reservation Bill: “গার্হস্থ্য হিংসায় বাংলা এক নম্বরে”, তৃণমূল সরকারকে নিশানা অগ্নিমিত্রার

    Woman Reservation Bill: “গার্হস্থ্য হিংসায় বাংলা এক নম্বরে”, তৃণমূল সরকারকে নিশানা অগ্নিমিত্রার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারীর ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যে সংসদে পেশ হয়েছে মহিলা সংরক্ষণ বিল (Woman Reservation Bill)। এমতাবস্থায় পশ্চিমবঙ্গে এখনও গার্হস্থ্য হিংসার শিকার হচ্ছেন মহিলারা। এনিয়ে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে নিশানা করলেন বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী কিংবা তাঁর দল মহিলাদের সামনের সারিতে নিয়ে এলেও, বাংলার মহিলারা আজ সুরক্ষিত নন। গার্হস্থ্য হিংসায় আমাদের বাংলা আজ এক নম্বরে। এগিয়ে মহিলা পাচারের পরিসংখ্যানেও।”

    ‘তৃণমূলের মহিলা সমাজ চোখ বুজে রয়েছে…’

    অগ্নিমিত্রা বলেন, “যারা কন্যাশ্রী প্রকল্প পাচ্ছে, তারা ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। কোনও বিচার হচ্ছে না। তৃণমূলের মহিলা সমাজ সব দেখে শুনেও চোখ বুজে রয়েছে।” বিজেপি বিধায়ক বলেন, “ভারতীয় জনতা পার্টির একজন মহিলা বিধায়ক হিসেবে আমি আজ গর্বিত। শুধু আমি নই, ভারতের সব মহিলা যাঁরা নিজেদের কথা বলতে চান। যাঁরা নিজেদের সমাজের কথা বলতে চান, তাঁরা প্রত্যেকেই খুশি। ধন্যবাদ জানাই প্রধানমন্ত্রীকে। বিরোধীরা অনেক কথাই বলছে। কিন্তু বিজেপি কিংবা প্রধানমন্ত্রী যেটা বলেন, সেটা করে দেখান। ধর্ষণ হলে মৃত্যুদণ্ড হবে।”

    তৃণমূলকে নিশানা সুকান্তের 

    তিনি বলেন, “বাংলা তথা গোটা দেশের মহিলারা দেখছেন প্রধানমন্ত্রী মহিলাদের সুরক্ষার বিষয়ে কী কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন। আগামিদিনে আরও মহিলা নেত্রী রাজনীতিতে উঠে আসবেন। একজন মহিলার দুঃখ-কষ্ট-বঞ্চনা সহ বিভিন্ন বিষয় যেগুলো মহিলারা বুঝবেন, একজন পুরুষের পক্ষে তা বোঝা সম্ভব নয়।” মহিলা সংরক্ষণ বিল আগের বলে দাবি করেছে তৃণমূল। এদিন তা নিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ শানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও।

    আরও পড়ুুন: ‘‘প্ররোচনার উদ্দেশ্য ছিল না’’, ভারত চাপ দিতেই খালিস্তান নিয়ে সুর বদল কানাডার

    তিনি বলেন, “যমালয়ে জীবন্ত মানুষে এক বিধবা ভেবেছিলেন একাদশীর দিন খাবার খাবেন। তাই পাপ হয়েছিল। সেরকম তৃণমূল অনেক কিছুই ভাবে, করে না কিছুই।” ঘাসফুল শিবিরের দাবি, ২০১৪ সালে ৩৩ শতাংশ মহিলা সাংসদ ছিল। তৃণমূলের এহেন দাবি প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, “২০১৪ সালে ছিল, এখন নেই কেন? একটা দলের ভিতরের নিয়ম। আর একটা আইন। দু’টো আলাদা। যেমন, এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পেনে গিয়ে পিয়ানো বাজাচ্ছেন, এরপর জার্মানিতে গিয়ে বাজাবেন। আর সারা বছর বাজাবেন বাংলার মানুষ।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Manipur: “মণিপুর নিয়ে আলোচনায় রাজি বিজেপি, কথা হোক বাংলা নিয়েও”, দাবি অগ্নিমিত্রার

    Manipur: “মণিপুর নিয়ে আলোচনায় রাজি বিজেপি, কথা হোক বাংলা নিয়েও”, দাবি অগ্নিমিত্রার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুর (Manipur) ইস্যুতে সরগরম দেশ। বিজেপি শাসিত এই রাজ্য নিয়ে আলোচনার দাবিতে উত্তাল হয়েছে সংসদ। বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে নষ্ট হয়েছে সংসদের বেশ কয়েকটা মূল্যবান দিন। মণিপুর ইস্যুতে হইচই হয়েছে রাজ্যের বিধানসভায়ও। আজ, সোমবার এনিয়ে বিধানসভায় আলোচনায় সম্মতি দিয়েছেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও মালদহ-সহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় নারী নির্যাতন নিয়ে বিজেপি মুলতুবি প্রস্তাব আনতে চাইলেও, তাতে রাজি হননি তিনি। স্পিকারের ‘দ্বিচারিতা’র বিরুদ্ধেই সরব হয়েছে গেরুয়া শিবির।

    ক্ষোভ উগরে দিলেন অগ্নিমিত্রা 

    রবিবার এ ব্যাপারে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন আসানসোল দক্ষিণের বিধায়ক বিজেপির অগ্নিমিত্রা পাল। তিনি বলেন, “ওরা এ প্রসঙ্গে আগামিকাল (আজ, সোমবার) আলোচনা চালাবে এবং আমরাও আলোচনা করতে রাজি আছি। তবে আমরা এর পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গে মহিলারা কী অবস্থার সম্মুখীন হচ্ছেন, তা নিয়েও আলোচনা করতে চাই। পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় আমাদের উচিত প্রথমে পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে কথা বলা, তারপর মণিপুর (Manipur)। আমরা দুটো রাজ্য নিয়েই আলোচনা করতে প্রস্তুত।”

    তৃণমূল সূত্রে খবর, এদিন বিধানসভায় আলোচনায় উপস্থিত থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন বিরোধীরাও। প্রসঙ্গত, মণিপুর নিয়ে বিধানসভায় তৃণমূলের আনা নিন্দাপ্রস্তাব গৃহীত হয়েছে শুক্রবার। বিধানসভার সচিবালয় থেকে জানানো হয়েছে, আজ, সোমবার এই প্রস্তাবের ওপর আলোচনা হবে। এ সংক্রান্ত বিবৃতিতে মণিপুরের ঘটনা প্রসঙ্গে উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি ওই রাজ্যের প্রশাসন ও কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশাসনিক ব্যর্থতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মণিপুর সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়েছে শান্তি প্রতিষ্ঠারও।

    বিবৃতি জারি বিধানসভার

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে হিংসার ঘটনায় মহিলাদের ওপর সব থেকে বেশি আক্রমণ হচ্ছে। তাঁদের নিশানা করা হচ্ছে। গোটা রাজ্য জ্বলছে। রাজ্যে লুটপাট, অরাজকতা চলছে। মানুষের ন্যূনতম স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে, লঙ্ঘিত হচ্ছে মানবাধিকার। সন্ত্রাসের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। হিংসাশ্রয়ী এই সংঘর্ষের ছবি শুধু মণিপুরের (Manipur) নয়, গোটা দেশের ভাবমূর্তিকে কালিমালিপ্ত করেছে। অমানবিক পরিস্থিতির তীব্র নিন্দা করে রাজ্য বিধানসভা দাবি করেছে, কেন্দ্র অবিলম্বে মণিপুরকে শান্ত করুক।

    আরও পড়ুুন: বাড়িতে বোমা মজুত! বিস্ফোরণে উড়ে গেল তৃণমূল কর্মীর বাড়ির চাল

    ঘটনা প্রসঙ্গে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে মহিলারা যে নৃশংসতার শিকার হচ্ছেন, তা নিয়েও অবশ্যই আলোচনা হওয়া প্রয়োজন। এটা (নিন্দা প্রস্তাব) কেবল মণিপুর নিয়েই নয়, বাংলা নিয়েও হওয়া প্রয়োজন। এই প্রস্তাব রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করতেই করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Agnimitra Paul: এখনই গ্রেফতার করা যাবে না, অগ্নিমিত্রা পাল-সহ তিন নেতাকে রক্ষাকবচ হাইকোর্টের

    Agnimitra Paul: এখনই গ্রেফতার করা যাবে না, অগ্নিমিত্রা পাল-সহ তিন নেতাকে রক্ষাকবচ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিমিত্রা পাল-সহ তিন বিজেপি নেতাকে এখনই গ্রেফতার নয়। এমনই নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সম্প্রতি ডায়মন্ডহারবারে সভা করতে যান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই সভাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে কূলপি সহ একাধিক এলাকা। খবর পেয়েই উত্তপ্ত এলাকাগুলিতে ছুটে যান বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল (Agnimitra Paul), প্রাক্তন বিধায়ক দীপক হালদার সহ আরও এক বিজেপি নেতা। 

    এরপরেই এই নেতাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়। আর সেই মামলার নিরিখেই নেতাদের গ্রেফতারিতে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট। আজ শুক্রবার বিচারপতি রাজা শেখর মান্থার বেঞ্চে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হয়। আদালতের এই নির্দেশে খানিকটা স্বস্তিতে বিজেপি নেতারা।

    আরও পড়ুন: ওএমআর শিটে কারচুপির প্রচুর প্রমাণ সিবিআইয়ের হাতে, রিপোর্ট পেশ হাইকোর্টে

    বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে কী অভিযোগ? 

    ডিসেম্বরের ৩ তারিখে দুই হাইভোল্টেজ সভায় উত্তাল ছিল রাজ্য রাজনীতি। শুভেন্দুগড় কাঁথিতে সভা করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেকের লোকসভা ক্ষেত্রে পাল্টা সভা করেন শুভেন্দু অধিকারী। দুই সভা ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায় দুই এলাকায়। বিজেপির সভামঞ্চ খুলে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

    এমনকি বিজেপি কর্মীরা যাতে শুভেন্দু অধিকারীর সভাতে না আসতে পারেন সেজন্যে বিভিন্ন জায়গাতে পথও অবরোধ করে তৃণমূল। আর সেই অবরোধ চলাকালীনই বিজেপি কর্মীদের  উপর মারধরেরও অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আর তা নিয়ে উত্তাল হয় এলাকা। ঘটনার খবর পেয়েই দ্রুত সেখানে যান বিজেপি নেতারা। 

    নেতাদের পুলিশ বাধা দিলে পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় অগ্নিমিত্রাসহ (Agnimitra Paul) বাকি নেতাদের। আর এরপরেই একাধিক ধারাতে অগ্নিমিত্রা পাল, প্রাক্তন বিধায়ক দীপক হালদার সহ আরও এক বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। আর এরপরেই এই বিষয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিজেপি নেতারা। আজ শুক্রবার এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল।

    বিজেপির পক্ষের আইনজীবী বলেন, “ঘটনার দিনে ডায়মন্ডহারবারের সভাস্থল নষ্ট করে দেওয়া হয়। স্থানীয় থানায় এবং ডিএম, এস পিকে অভিযোগ জানানো হয় বিজেপির পক্ষ থেকে। পুলিশ কাউকে গ্রেফতার না করে উল্টে বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে এফআইআর করে।”

    দীর্ঘ সওয়াল জবাব শেষে আদালত জানায়, সভা সম্পর্কিত মামলায় এখনই কোনও পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত গ্রেফতারিতে স্থগিতাদেশ। কুলপি ও উস্তি থানাকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ৫ জানুয়ারি ফের এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • BJP:  ডেঙ্গি ইস্যুতে বিজেপির পুরসভা অভিযানে ধুন্ধুমার,  আটক অগ্নিমিত্রা, সজল সহ একাধিক নেতা

    BJP: ডেঙ্গি ইস্যুতে বিজেপির পুরসভা অভিযানে ধুন্ধুমার, আটক অগ্নিমিত্রা, সজল সহ একাধিক নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি (Dengue) ইস্যুতে বিজেপির (BJP) যুব মোর্চার পুরসভা অভিযানে ধুন্ধুমার। ডেঙ্গি-তথ্য গোপনের অভিযোগ উঠেছে পুরসভার বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার ওই অভিযানে শামিল হন প্রচুর বিজেপি কর্মী-সমর্থক। ব্যারিকেড ভেঙে পুরসভায় যাওয়ার চেষ্টা করেন বিজেপি কর্মীরা। বাধা দেয় পুলিশ। এর পরেই সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ে বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি কর্মীরা। বিক্ষোভকারীদের হঠাতে গেলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় বিজেপি কর্মীদের। এদিন সকালে দলীয় সদর দফতর মুরলিধর সেন লেনের কার্যালয় থেকে কলকাতা পুরসভা অভিমুখে রওনা দেন বিজেপি কর্মীরা। মাঝপথেই পুলিশের সঙ্গে একপ্রস্ত ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। এদিন অভিযানে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক হন আসানসোলের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল, সজল ঘোষ সহ বেশ কয়েকজন।  

    ডেঙ্গি নির্মূল করতে যথাযথ কাজ করছে না কলকাতা পুরসভা। এই অভিযোগ তুলে এদিন বিক্ষোভ মিছিলে শামিল হন বিজেপি যুব মোর্চার কর্মী সমর্থকরা। কিন্তু মিছিল সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ধরে পুরসভার দিকে এগোতেই পুলিশি বাধার মুখে পড়ে। সেখানেই প্রথমে বচসা ও পরে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন বিজেপি কর্মী ও পুলিশের আধিকারিকরা। এর পরেই রাস্তায় অবস্থানে বসেন অগ্নিমিত্রা পাল, সজল ঘোষ, মীনাদেবী পুরোহিতরা। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ কয়েকজনকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে তোলে। ঘটনার জেরে এলাকায় ছড়ায় উত্তেজনা। ঘটনার জেরে প্রথমে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে সেন্ট্রাল অ্যাভেনিউয়ের একাংশ। পরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে ধর্মতলামুখী রাস্তাও।

    আরও পড়ুন: ভোট লুঠ চলবে না, লাঠির জবাব লাঠিতে দিন! তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    অগ্নিমিত্রা (Agnimitra Paul) বলেন, কয়েক মাসের মধ্যে ডেঙ্গি যেভাবে বেড়েছে, তাতে রাজ্য সরকার উদাসীন। বহু মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। কলকাতায়ই মারা গিয়েছেন ৫০ জন। কোভিডের সময় যেভাবে রাজ্য সরকার তথ্য কারচুপি করেছিল, এ বারেও তাই হচ্ছে। কতজন আক্রান্ত হয়েছেন, কতজন মারা গিয়েছেন, কেউ জানে না। তাঁর দাবি, সব তথ্য সরকারের ওয়েবসাইটে জানানো হোক।

    বিজেপির অভিযোগ, যেভাবে রাজ্যজুড়ে ডেঙ্গি ভয়াল রূপ নিয়েছে, তার পরেও নীরব ভূমিকা পালন করছে রাজ্য সরকার তথা কলকাতা পুরসভা। ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যাও অন্যান্য বছরের রেকর্ডকে ছাপিয়ে গিয়েছে। তবুও পরিস্থিতি মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে কোনও হেলদোল নেই সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের। এদিন অগ্নিমিত্রা ছাড়াও বিজেপি নেতা সজল ঘোষ, ইন্দ্রনীল খাঁদের আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে লালবাজারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share