Tag: Amit Shah

Amit Shah

  • Taslima Nasreen: ভারতে থাকার অনুমতি মিলল? শাহকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইতিবাচক ইঙ্গিত দিলেন তসলিমা

    Taslima Nasreen: ভারতে থাকার অনুমতি মিলল? শাহকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইতিবাচক ইঙ্গিত দিলেন তসলিমা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাড়া মিলল কেন্দ্রের তরফে। বর্ধিত সময়ের জন্য ভারতে থাকার অনুমতি পেলেন বাংলাদেশের সাহিত্যিক তসলিমা নাসরিন। একদিন আগে শেষ চেষ্টা করেছিলেন। তাঁর ভারতে বসবাসের জন্য পারমিট রিনিউ করার আবেদন নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি আর্জি জানান যে ভারতেই যেন তাঁকে থাকতে দেওয়া হয়। অবশেষে অনুমতি মিলল, বলেই অনুমান তসলিমার অনুরাগীদের। তারপরেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে ধন্যবাদে ভরালেন তসলিমা।

    কী বললেন তসলিমা

    ভারতে থাকার অনুমতিপত্রের মেয়াদ শেষ হওয়া নিয়ে লাগাতার কেন্দ্রের কাছে আর্জি জানিয়ে আসছিলেন তসলিমা। একদিন আগেও সোশ্যাল মিডিয়ায় শাহকে আর্জি জানান তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, ‘‘অমিত শাহজি, আমি ভারতে থাকি কারণ এই মহান দেশকে ভালবাসি আমি। গত ২০ বছর ধরে ভারত আমার দ্বিতীয় বাড়ি। কিন্তু গত ২২ জুলাই থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক আমার বসবাসের অনুমতিপত্রের মেয়াদ বাড়ায়নি। আমি খুব চিন্তিত।’’

    এর পরই, মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়ায় শাহকে ধন্যবাদ জানান তসলিমা। লেখেন, ‘‘অমিত শাহ, দুনিয়ার সব ধন্যবাদ আপনাকে।’’ শাহের উদ্যোগে তাঁর ভারতে থাকার অনুমতিপত্রের মেয়াদ বর্ধিত করা হয়েছে কি না যদিও খোলসা করেননি তসলিমা। তবে, একদিন আগে জরুরি ভিত্তিতে তাঁর ওই আবেদন এবং তার পর দিনই শাহকে ধন্যবাদজ্ঞাপন, ইতিবাচক ইঙ্গিতই দিচ্ছে।

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    বাংলাদেশি লেখিকা তসলিমা নাসরিনের লেখা বই ওপার বাংলায় ভয়ঙ্কর শোরগোল ফেলেছিল এবং যার জেরে ১৯৯৪ সালে তাঁর বিরুদ্ধে ফতেয়া জারি করা হয়েছিল। বাংলাদেশ ছাড়া হয়ে তিনি ভারতে আশ্রয় নেন। দীর্ঘসময় কলকাতায় ছিলেন তিনি। এরপর রাজস্থানের জয়পুর হয়ে শেষ পর্যন্ত দিল্লিতেই বসবাস করছেন লং টার্ম রেসিডেন্সি পারমিটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: “অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি, দেখা করে কথা বলতে চাই”, অমিত শাহকে আর্জি অভয়ার বাবা-মায়ের

    RG Kar Case: “অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি, দেখা করে কথা বলতে চাই”, অমিত শাহকে আর্জি অভয়ার বাবা-মায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি, দেখা করে কিছু কথা বলতে চাই!” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah) ইমেল করে আর্জি জানালেন আরজি কর হাসপাতালের নির্যাতিতা তরুণী ডাক্তারের বাবা-মা। মঙ্গলবার সকালে এই মর্মে চিঠি করে আবেদন জানান। উল্লেখ্য ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষও একই দাবি করেছেন। নির্যাতিতার (RG Kar Case) বাবা চিঠিতে লেখেন, “মেয়ের সঙ্গে এমন নির্মম ঘটনা ঘটার পর থেকেই আমরা অত্যন্ত মানসিক চাপের মধ্যে রয়েছি।”

    চিঠিতে কী বললেন বাবা-মা(RG Kar Case)

    বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) কাছে চিঠি লিখে অভয়ার বাবা বলেন, “আমরা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সঙ্গে দেখা করে এই বিষয়ে আলোচনা করতে চাই। মন্ত্রী স্বয়ং কী ভাবছেন তাও জানতে চাই। এই জন্য দেখা করার সময় চেয়ে আবেদন করছি।” উল্লেখ্য একই ভাবে মঙ্গলবার অমিত শাহের জন্মদিন। তাই এই দিনে শুভেচ্ছা জানান আরজি করের নির্যাতিতার বাবা-মা।

    আপাতত স্থগিত অমিত শাহের সফর

    বুধবার অমিত শাহের আসার কথা ছিল কলকাতায়। কিন্তু সোমবার বিকেলে জানা যায় বিশেষ কারণে সফর বাতিল করা হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে বাতিল হয়েছে তা জানানো হয়নি। তবে বিজেপির সূত্রে খবর, সামনেই প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরিস্থিতি হওয়ার কথা, তাই সেই বিষয়কে মাথায় রেখে হয়তো সফর স্থগিত করা হয়েছে। এখন পরবর্তী সময়ে নির্যাতিতার পরিবার দেখা করার সময় পান কিনা তাই দেখার। তবে রাজ্য বিজেপি অত্যন্ত আশাবাদী।

    আরও পড়ুন: প্রশাসনের পদক্ষেপ সদর্থক নয়, নির্যাতিতার মা-বাবার অনুরোধে অনশন প্রত্যাহার জুনিয়র ডাক্তারদের

    একদিন ন্যায় বিচার অবশ্যই ছিনিয়ে আনব

    উল্লেখ্য, গত ৯ অগাস্ট আরজি করে (RG Kar Case) মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় রাজ্য সহ গোটাদেশ তোলপাড় হয়ে গিয়েছিল। মূল অপরাধের চক্রের পিছনে কারা কারা আছে, তাদের প্রকাশ্যে এনে অবলম্বে শাস্তির দাবিতে ছাত্র, শিক্ষক, অধ্যাপক, গবেষক, জুনিয়র ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, আইনজীবী, নারী, পুরুষ-সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ আন্দোলনে নামেন। মেয়েরা রাত দখল করেছে কলকাতার রাজপথে। একাধিক সামজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ধর্না, প্রতিবাদ, বিক্ষোভ, অবস্থান করতে দেখা গিয়েছে। জুনিয়র ডাক্তাররা ১০ দফা দাবিতে আমরণ অনশন করেছেন দীর্ঘ দিন। সোমবার জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়েছেন, অভয়ার বাবা-মায়ের অনুরোধে অনশন তুলে নিয়েছেন তাঁরা। একই ভাবে নির্যাতিতা বাবা মা বলেন, “আমার মেয়ের জন্য একদিন না একদিন ন্যায় বিচার অবশ্যই ছিনিয়ে আনব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    BJP: ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস তৈরি করল বিজেপি (BJP), সদস্যতা অভিযানে অভাবনীয় সাড়া গোটা দেশজুড়ে। এখনও পর্যন্ত বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের সদস্য সংখ্যা পৌঁছেছে ১০ কোটির ঘরে। জানা গিয়েছে, যাঁরা সদস্য হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৬১ শতাংশ জনেরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। একথা জানিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। প্রসঙ্গত, সোমবার দলের নেতাদের নিয়ে দিল্লির সদর দফতরে বৈঠক করেন সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তারপরেই সাংবাদিক সম্মেলনে সম্বিত পাত্র জানান যে ওই বৈঠকেই বিজেপি সভাপতি বলেছেন, ৬১ শতাংশ সদস্যরই বয়স ৩৫ বছরের নীচে। ১০ কোটির ঘরে পৌঁছানো মাত্রই, বিজেপি (BJP) জানায়, তাদের পরের মাইলফলক ১১ কোটি। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এরপরে নভেম্বর মাসের ১ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত মোট সদস্যদের নিয়ে স্ক্রুটিনি করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    জানুয়ারি মাসেই জেলা-রাজ্য-কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচন (BJP)

    বিজেপি (BJP) সদস্যতা অভিযানে, সক্রিয় সদস্য হওয়ার মাপকাঠিও রয়েছে। যে সমস্ত কর্মীরা ৫০ জনকে সদস্য করাতে পারবেন, তাঁদেরকে ১০০ টাকা জমা দিয়ে সক্রিয় সদস্যতার কার্ড নিতে হবে। প্রসঙ্গত, সদস্যতা অভিযান শেষ হওয়ার পরেই আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচন হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি সে সময় নির্বাচন হবে বিভিন্ন মণ্ডল, জেলা ও রাজ্য কমিটিও।

    সদস্য করাচ্ছেন মোদি মিত্র-রাও

    বিজেপির (BJP) মহিলা শাখাও অভিনব কর্মসূচি শুরু করেছে গত ৭ অক্টোবর থেকে। যার নাম দেওয়া হয়েছে, অডিও ব্রিজ প্রোগ্রাম। এর মাধ্যমে, ২৬ হাজার প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে মহিলা মোর্চা। যাঁরা বিজেপির সদস্যতা অভিযানকে আরও গতি দেবেন। এই প্রভাবশালীদের পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে ‘মোদি মিত্র’। বিজেপির সদস্য হওয়ার জন্য আহ্বানও জানাচ্ছেন মোদি মিত্ররা। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে ২ সেপ্টেম্বর সদস্যতা অভিযান শুরু করে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রাথমিক সদস্য হন বিজেপির। অনলাইনের মাধ্যমে তিনি এই সদস্যতা পান। এরপরে ধাপে ধাপে বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও দলের সদস্যতা নেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: বুধবার বঙ্গ সফরে আসছেন না কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, একগুচ্ছ কর্মসূচি স্থগিত

    Amit Shah: বুধবার বঙ্গ সফরে আসছেন না কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, একগুচ্ছ কর্মসূচি স্থগিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বঙ্গ সফর আপাতত স্থগিত হয়ে গেল। বুধবার রাতেই তাঁর কলকাতা পৌঁছানোর কথা ছিল। দু’দিনে তিনি সরকারি বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতেন। একই সঙ্গে দলীয় নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসবেন, এমনটাই পরিকল্পনা ছিল। ঠিক কী কারণে ওই কর্মসূচি আপাতত স্থগিত হল, সে ব্যাপারে রাজ্য বিজেপির পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। তবে অন্য একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে স্থলভাগে আছড়ে পড়তে পারে। তার জেরে বুধবার থেকেই বাংলার আবহাওয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন আসতে চলেছে। ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাসও দিয়ে রেখেছে আবহাওয়া দফতর। সেই কারণেই তাঁর এই প্রোগ্রাম আপাতত স্থগিত রাখা হল বলে মনে করা হচ্ছে।

    কী কী কর্মসূচি ছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর? (Amit Shah)

    উল্লেখ্য, আগামী ২৩ অক্টোবর অর্থাৎ বুধবার রাত ১০টায় কলকাতা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছানোর কথা ছিল অমিত শাহ’র। নিউটাউনের একটি পাঁচতারা হোটেলে রাত্রিবাস করার পর বঙ্গ বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন তিনি, এমন কথাই ছিল। এরপর ২৪ অক্টোবর অর্থাৎ বৃহস্পতিবার প্রথমে কল্যাণী এবং তারপর আরামবাগে সরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। সল্টলেকে ইজেডসিসিতে রাজ্য ও জেলাস্তরের নেতাদের নিয়েও একটি বৈঠক করার পরিকল্পনা ছিল অমিত শাহের। বৈঠক শেষে তিনি সোজা কলকাতা বিমানবন্দর থেকে দিল্লির পথে রওনা হবেন, কর্মসূচি ছিল এমনটাই। অন্যদিকে, আগামী মাসেই রাজ্যের ছয়টি আসনে বিধানসভা উপনির্বাচন। উপনির্বাচন হবে সিতাই, নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর, মাদারিহাট এবং তালড্যাংরায়। ইতিমধ্যে ঘোষণা করা হয়ে গিয়েছে বিজেপির প্রার্থী তালিকাও। তৃণমূলের পক্ষ থেকেও প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়েছে। তাই উপনির্বাচনের প্রচার থেকে শুরু করে কী রণকৌশল হতে পারে, সেই নিয়েও দলকে ভোকাল টনিক দিতে পারেন অমিত শাহ, এমনটাও মনে করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে ঘুর্ণিঝড় ‘দানা’, কোন দেশ দিয়েছে এই নাম? কীভাবে হয় নামকরণ?

    ছিল পেট্রাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শনে যাওয়ার সম্ভাবনা

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অমিত শাহের (Amit Shah) অন্যান্য কর্মসূচিগুলি সময়ের মধ্যে শেষ হলে তিনি বৃহস্পতিবার বনগাঁয় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের পেট্রাপোল স্থলবন্দর পরিদর্শনে যেতে পারেন, এমনটাও ভেবে রাখা হয়েছিল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য আগামী কাল থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সীমান্ত দিয়ে পণ্য পরিবহণ বন্ধ রাখার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আপাতত এ সবই স্থগিত রাখতে হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Azad Hind Fauj: আজ আজাদ হিন্দ ফৌজের প্রতিষ্ঠা দিবস, নেতাজিকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন অমিত শাহের

    Azad Hind Fauj: আজ আজাদ হিন্দ ফৌজের প্রতিষ্ঠা দিবস, নেতাজিকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৪৩ সালের ২১ অক্টোবর আজাদ হিন্দ ফৌজ (Azad Hind Fauj) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু (Netaji Subhas Chandra Bose)। সোমবার এই ঐতিহাসিক দিবসের বার্ষিকীতে নেতাজিকে স্মরণ করলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। পরাধীন ভারতে নেতাজির গঠিত প্রথম স্বাধীন আজাদ হিন্দ সরকারের কথাও উল্লেখ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। জানান, এই পদক্ষেপ ভারতের স্বাধীনতার লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। এদিন এ নিয়ে এক্স হ্যান্ডলে পোস্টও করেন অমিত শাহ। নিজের পোস্টে তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘‘ঐতিহাসিক এই পদক্ষেপেই ব্রিটিশদের কফিনে শেষ পেরেক পুঁতে দিতে পেরেছিলেন নেতাজি (Netaji Subhas Chandra Bose)। এদিন আজাদ হিন্দ ফৌজের বীর সৈন্যদের শ্রদ্ধা জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। স্মরণ করেন ‘দিল্লি চলো’ স্লোগানকেও। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে আজাদ হিন্দ ফৌজের (Azad Hind Fauj) গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ‘দিল্লি চলো’ স্লোগান ভারতবর্ষের আপামর যুব সমাজকে আন্দোলিত করেছিল বলেও লেখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    নেতাজি (Netaji Subhas) ছিলেন সরকারের প্রধানমন্ত্রী, রেঙ্গুন ও সিঙ্গাপুরে ছিল সদর দফতর

    প্রসঙ্গত, ১৯৪৩ সালের ২১ অক্টোবর সিঙ্গাপুরে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু (Netaji Subhas Chandra Bose) নেতৃত্বে তৈরি হয়, আজাদ হিন্দ ফৌজ। সেদিনই অস্থায়ী সরকার তৈরির ঘোষণা করেন নেতাজি। যে সরকারের নাম দেন আজাদ হিন্দ সরকার। আজাদ হিন্দ সরকারের (Azad Hind Fauj) প্রধানমন্ত্রী, যুদ্ধমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন নেতাজি নিজেই। আজাদ হিন্দ সরকারের প্রাথমিক লক্ষ্যই ছিল, বিদেশি শাসন মুক্ত ভারত তৈরি করা এবং ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা। নেতাজির আজাদ হিন্দ ফৌজের এই আপসহীন সংগ্রামে উজ্জীবিত হয়ে সারা ভারত আন্দোলিত হয়েছিল সেসময়। অস্থায়ী আজাদ হিন্দ সরকারকে স্বীকৃতি দেয় সে সময় ব্রিটিশ বিরোধী অক্ষশক্তির জোট, জাপান, জার্মানি ও ইতালি সমেত মোট ৮টি দেশ। আজাদ হিন্দ সরকারের সদর দফতর স্থাপিত হয় মায়ানমারের রেঙ্গুন ও সিঙ্গাপুর-দুই জায়গাতেই। এখান থেকেই পরিকল্পনামাফিক চলত ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ।

    ছিল নিজস্ব নারী বাহিনীও

    আজাদ হিন্দ ফৌজকে (Azad Hind Fauj) তিনটি ব্রিগেডে সাজিয়েছিলেন নেতাজি (Netaji Subhas Chandra Bose)। ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব মহাত্মা গান্ধীর নামে তৈরি হয় গান্ধীজী ব্রিগেড। এছাড়া আরও দুটি ব্রিগেডের নাম ছিল, আজাদ ব্রিগেড এবং নেহরু ব্রিগেড। এর পাশাপাশি সে সময়ে নারীদেরও যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ করান নেতাজি। তৈরি হয় রানি ঝাঁসির ব্রিগেড। এর দায়িত্ব দেওয়া হয় ক্যাপ্টেন লক্ষ্মী সাইগলকে। নেতাজির আজাদ হিন্দ ফৌজের সৈন্যরা সাহস এবং সংকল্পের আদর্শ হয়ে রয়েছেন আজও আপামর ভারতবাসীর কাছে।

    ভারতের মাটিতে প্রবেশ করেছিল আজাদ হিন্দ ফৌজ (Azad Hind Fauj)

    ১৯৪৪ সালে ভারতের কোহিমা ও ইম্ফলের কাছে ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে মরণপণ লড়াইয়ে মুখোমুখি হয়েছিল নেতাজির (Netaji Subhas Chandra Bose) সেনাদল। এরপর জাপানের কাছ থেকে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অধিকার আজাদ হিন্দ সরকার অর্জন করেছিল। মণিপুরে ভারতের মাটিতে জাতীয় পতাকা ওড়াতে সক্ষম হয় আজাহ হিন্দ সরকার। ১৯৪৫ সালে আজাদ হিন্দ বাহিনীর (Azad Hind Fauj) প্রভাব ব্যাপক ভাবে পড়ে ভারতে। দেশজুড়ে আন্দোলনে নড়ে যায় ব্রিটিশ সরকারর ভিত। ১৯৪৬ সালের নৌ বিদ্রোহকে ভারতের স্বাধীনতার প্রত্যক্ষ কারণ মনে করা হয়। আর এই নৌ বিদ্রোহের মূলেই ছিল আজাদ হিন্দ ফৌজের তিন সেনানায়ক পিকে সায়গল, শাহনওয়াজ খান এবং গুরুবক্স সিং ধীলনের বিচারের নামে চলা প্রহসন। লালকেল্লায় আজাদ হিন্দ ফৌজের তিন সেনানায়কের বিচার শুরু হলে বিদ্রোহ শুরু হয় নৌবাহিনীতে।

    ক্লিমেন্ট অ্যাটলি ও মহাত্মা গান্ধীর বয়ান 

    ভারতের স্বাধীনতা লাভের প্রধান কারণ নেতাজি (Netaji Subhas Chandra Bose) এবং তাঁর আজাদ হিন্দ ফৌজ, একথা বলেছিলেন ভারতের স্বাধীনতার সময়ে থাকা ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ক্লিমেন্ট এটলি। জানা যায়, বাংলায় এসে ১৯৫৬ সালে তৎকালীন রাজ্যপাল ফণীভূষণ চক্রবর্তীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে রাজভবনে একথা বলেন এটলি। জাতির জনক মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীও আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন। গান্ধীজী বলেছিলেন, “যদিও আজাদ হিন্দ ফৌজ (Azad Hind Fauj) নিজেদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি, তথাপি তাঁরা এমন অনেক কিছু করেছেন, যে জন্য গর্ববোধ করা যায়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডে ঘোষণা হয়েছে বিধানসভা নির্বাচনের (Jharkhand Polls) নির্ঘণ্ট। তার পরেই প্রার্থী বাছাই করতে কোমর কষে নেমে পড়েছে বিজেপি (PM Modi)। মঙ্গলবার দিল্লিতে দলের সদর দফতরে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতারা। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও।

    বিজেপির বৈঠকে কারা (Jharkhand Polls)

    এদিনের বৈঠকে হাজির ছিলেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং জাতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষও। ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির ইনচার্জ শিবরাজ সিং চৌহান এবং কো-ইনচার্জ হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবী এবং সঞ্জয় শেঠ। দলের ঝাড়খণ্ড ইউনিটের প্রধান বাবুলাল মারান্ডি এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন মুন্ডাও উপস্থিত ছিলেন। এদিনের বৈঠক (Jharkhand Polls) সম্পর্কে অবগত বিজেপির এক নেতা বলেন, “ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রের ফল নিয়ে মোদি খুবই আশাবাদী। ক্লিন ইমেজের প্রার্থী বাছাই করতে বলেছেন কমিটিকে। যাঁদের নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, তাঁদের প্রার্থী করতেও নিষেধ করেছেন।”

    সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা

    ঝাড়খণ্ড বিজেপির কোর কমিটি আগেই একটি সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা তৈরি করেছিল। অক্টোবরের ৭ তারিখে নাড্ডার সঙ্গে রাজ্য কমিটির বৈঠকের পরেই ওই তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। বিজেপির ওই নেতা বলেন, “সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই তালিকায় বিহার ও ঝাড়খণ্ডের জোট সঙ্গীদের জন্য আসন বরাদ্দ করা ছিল। এনডিএ-র সহযোগী দলগুলি যেমন জেডিইউ এবং এলজেপি (আরভি)-কে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    জানা গিয়েছে, বিজেপি এ রাজ্যে জেডিইউ এবং অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়ন পার্টির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চিরাগ পাসওয়ানের নেতৃত্বাধীন এলজেপি (আরভি)-র সঙ্গে প্রাক নির্বাচনী জোট গড়ার বিষয়েও আলোচনা হতে পারে। ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে প্রতিটি আসনে তিনজন করে প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করা হয়েছে।ঝাড়খণ্ডে নির্বাচন হবে দু’দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৩ নভেম্বর। এদিন নির্বাচন হবে ৪৩টি আসনে। দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে নভেম্বরের ২০ তারিখে। এদিন হবে ৩৮টি আসনে (PM Modi) ভোট (Jharkhand Polls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    Amit Shah: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার শতবর্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) লক্ষ্য বিকশিত ভারত। এই ভারত হবে সন্ত্রাসমুক্ত এবং মাদকমুক্ত দেশ। আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়ে কোনও প্রশ্নই থাকবে না। নাগরিকদের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে। দিল্লিতে আইপিএস-দের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। 

    সন্ত্রাস মুক্ত দেশ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস (আইপিএস) ২০২৩ প্রশিক্ষণাধীন ৭৬ আরআর ব্যাচের সঙ্গে কথা বলেন। দেশবিরোধী কার্যকলাপ নির্মূল করার জন্য নির্মম পদ্ধতি অবলম্বন করার সময় নাগরিকদের সুরক্ষা এবং তাঁদের অধিকারের সুরক্ষার দিকে আইপিএসদের মনোনিবেশ করতে বলেন তিনি। ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস ২০২৩ ব্যাচে ৫৪ জন মহিলা সহ মোট ১৮৮ জন অফিসার প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। ভবিষ্যতের এই অফিসারদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) লক্ষ্যই হল দেশকে সন্ত্রাস মুক্ত করা। ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারতের স্বপ্ন দেখছি আমরা। এই সময়ে দেশের প্রশাসনে যাঁরা আসবেন, তাঁদেরও নির্ভীক হতে হবে। নাগরিক সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’’

    পুলিশের দায়িত্ব

    উপত্যকার ঘাঁটি থেকে সন্ত্রাসবাদ সমূলে উৎখাত করাও মোদি (PM Modi) সরকারের লক্ষ্য বলে জানান শাহ (Amit Shah)। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘জম্মু ও কাশ্মীরকে দেশের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ জায়গা বানাতে চাই আমরা। এখন সীমান্ত ও দেশের সেনাবাহিনীকে কেউ অপমান করতে পারে না। উত্তর-পূর্বাঞ্চল এখন আগের থেকে সুরক্ষিত। এখন সময় এসেছে যে আমাদের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষায় পুলিশ ব্যবস্থাকে এগিয়ে আসতে হবে, দেশের সীমানার মধ্যে ঘটা অপরাধ কমাতে পুলিশ ব্যবস্থাকে সজাগ থাকতে হবে। ক্রাইম অ্যান্ড ক্রিমিনাল ট্র্যাকিং নেটওয়ার্ক অ্যান্ড সিস্টেমের (সিসিটিএনএস) মাধ্যমে দেশের ৯৯ শতাংশ থানা অনলাইন হয়েছে, অনলাইন ডেটা তৈরি হয়েছে এবং তিনটি নতুন আইনের মাধ্যমে অনেক ধারায় আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে।’’ বুধবার, ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (এনএসজি)-এর প্রতিষ্ঠা দিবস (রাইজিং ডে) উপলক্ষেও বীর বাহিনীকে স্যালুট জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এদিন সকালে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে অমিত শাহ লিখেছেন, এনএসজি দক্ষতার সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে জাতীয় সুরক্ষাকে শক্তিশালী করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: বাংলায় বিজেপির সদস্যতা অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা, ২৪ অক্টোবর রাজ্যে অমিত শাহ

    Amit Shah: বাংলায় বিজেপির সদস্যতা অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা, ২৪ অক্টোবর রাজ্যে অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আগেই কলকাতায় পা রাখতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। জানা যাচ্ছে, চলতি মাসের ২৪ তারিখ বাংলায় এসে বিজেপির (BJP) সদস্যতা অনুষ্ঠানের অনুষ্ঠানিক সূচনা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এর পাশাপাশি, ওই দিন দলের কোর কমিটির সঙ্গে বৈঠকও করতে পারেন অমিত শাহ। প্রসঙ্গত আরজি কর কাণ্ড নিয়ে উত্তাল হয়ে রয়েছে বাংলা। জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন কর্মসূচি চলছে ধর্মতলায়। এই আবহে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পশ্চিমবঙ্গ সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ। বিজেপি সূত্রে খবর, ২৪ অক্টোবরের শাহের (Amit Shah) কর্মসূচিতে দলের সমস্ত সাংসদ, বিধায়ক সহ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ও অন্যান্য পদাধিকারীরা হাজির থাকবেন। কর্মসূচি হওয়ার কথা রয়েছে সল্টলেকের ইজেডসিসি-তে।

    দিন কয়েক আগেই দিল্লিতে শুভেন্দু-সুকান্তর সঙ্গে বৈঠক করেন শাহ (Amit Shah)

    জানা গিয়েছে, এই কর্মসূচি ঘিরে ইতিমধ্যে যাবতীয় প্রস্তুতিও শুরু করে দিয়েছে গেরুয়া শিবির (BJP)। বিজেপির সদস্যতা অভিযান ছাড়াও দলের পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণে দিশা নির্দেশ করতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এমনটাই জানা যাচ্ছে গেরুয়া শিবির সূত্রে। প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের বিশেষ তলব পেয়ে দিল্লি গিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদার। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) সঙ্গে সেসময় বৈঠক হয় রাজ্য বিজেপির দুই শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে। আরজি কর ইস্যুতে বিজেপির কর্মসূচি নিয়েও আলোচনা হয় ওই বৈঠকে।

    মঙ্গলবার বৈঠক সল্টলেকে

    প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবার রাজ্যের কোর কমিটির বৈঠক বসেছিল সল্টলেকের বিজেপির দফতরে। সে বৈঠকে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক সুনীল বনসল সহ রাজ্য বিজেপির নেতৃত্ব। তবে রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এই বৈঠকে ছিলেন না। কারণ বর্তমানে তিনি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সফর সঙ্গী হয়ে আলজেরিয়াতে রয়েছেন। বিজেপি সূত্রে খবর এই বৈঠকে একাধিক আন্দোলনের কর্মসূচি ঠিক করা হয়েছে। আরজি কর ইস্যুতে বেশ চাপে রয়েছে মমতা সরকার, এই আবহে আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও বাড়াতে চাইছে গেরুয়া শিবির।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ratan Tata: পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষকৃত্য রতন টাটার, শেষ শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    Ratan Tata: পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষকৃত্য রতন টাটার, শেষ শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত টাটা সন্সের চেয়ারম্যান এমেরিটাস রতন টাটা। ভারতের সবথেকে সম্মানীয় শিল্পপতি, এক ব্যতিক্রমী জীবনধারায় মানুষ রতন টাটা। তাঁর সাফল্যের কাহিনির গভীর প্রভাব পড়েছে সামগ্রিকভাবে ভারতের অর্থনীতিতে। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ভারতীয় ব্যবসায়ী জগতের নেতাদের অন্যতম নাম রতন টাটা। বৃহস্পতিবার বিকেলে মহারাষ্ট্রের ওরলিতে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষকৃত্য তাঁর। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রতন টাটার প্রয়াণে শোকের ছায়া দেশজুড়ে। শোক বার্তা জানানো হল রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের তরফ থেকেও। 

    শেষ শ্রদ্ধা

    বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অশীতিপর এই শিল্পপতির মৃতদেহ শায়িত ছিল মুম্বইয়ের নরিম্যান পয়েন্টে, ন্যাশনাল সেন্টার ফর পারফর্মিং আর্টস (এনসিপিএ)-এ। সেখানেই তাঁকে শেষশ্রদ্ধা জানান সাধারণ মানুষ। বিকেল ৩টে নাগাদ তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বিকাল সাড়ে ৩টে নাগাদ নরিম্যান পয়েন্ট থেকে শুরু হয় শেষযাত্রা। পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় প্রয়াত শিল্পপতিকে শেষশ্রদ্ধা জানায় মহারাষ্ট্র সরকার। রতন টাটাকে শ্রদ্ধা জানাতে বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রে ‘শোক দিবস’ পালিত হয়। রাজ্যের সব দফতরে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ছিল এদিন। মহারাষ্ট্র সরকারের সমস্ত কর্মসূচি এবং বৈঠকও বাতিল করা হয়। 

    বহু ধর্মের শ্রদ্ধাঞ্জলি

    রতন টাটার শেষকৃতযে দেখা গেল হৃদয়গ্রাহী ছবি। বিভিন্ন ধর্মের পুরোহিতরা – পারসি, মুসলিম, খ্রিস্টান, শিখ এবং হিন্দু – রতন টাটার আত্মার জন্য প্রার্থনা করার জন্য এনসিপিএ-তে জড়ো হন। এই সমাবেশের ভিডিও প্রমাণ করে নির্দিষ্ট কোনও ধর্মের মানুষ শুধু নয়, রতন টাটা গোটা ভারতকে এক চোখে দেখতেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনরা রতন টাটাকে “ভারতের সত্যিকারের আইকন” হিসাবে তুলে ধরেছেন। একজন জাতীয় নেতার প্রতি এরকম শ্রদ্ধাঞ্জলি কাম্য। নেটিজেনরা বলছে “একজন ভাল মানুষ হওয়াই সবচেয়ে বড় ধর্ম” এবং “আমরা এক রত্ন হারালাম”।

    আরএসএস-এর শ্রদ্ধা

    এদিন প্রয়াত রতন টাটার আত্মার সান্তি কামনা করে আরএসএসের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লেখা হয়, “বিখ্যাত শিল্পপতি রতন টাটার প্রয়াণ গোটা দেশের জন্য অত্যন্ত দুঃখের খবর। ওঁর প্রয়াণে দেশ অমূল্য রত্ন খোয়াল।”  

    এ দিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের তরফে মোহন ভাগবত ও দত্তাত্রেয় হোসাবলে লেখেন, “দেশের উন্নয়নে রতন টাটার অবদান আজীবন মনে থাকবে। শিল্পক্ষেত্রে একাধিক নতুন ও উদ্ভাবনী উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি।” পোস্টে আরও লেখা হয়, “দেশের ঐক্য বা নিরাপত্তাই হোক বা কর্মীদের উন্নয়ন বা সমাজ কল্যাণে উদ্যোগ- রতনজি তাঁর চিন্তাধারা ও কাজের মাধ্যমে ছাপ রেখেছেন। সাফল্য়ের বিরাট উচ্চতায় পৌঁছনোর পরও তাঁর অতি সাধারণ জীবনযাত্রা ও  বিনয় অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: আরজি কর ইস্যুতে উত্তাল বাংলা, বিজেপিকে আন্দোলনের রূপরেখা করে দিলেন শাহ-নাড্ডা

    BJP: আরজি কর ইস্যুতে উত্তাল বাংলা, বিজেপিকে আন্দোলনের রূপরেখা করে দিলেন শাহ-নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর ইস্যুতে উত্তাল হয়েছে বাংলা। জন-আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে গ্রাম থেকে শহরে। সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রকেই অংশগ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে এই আন্দোলনে। এই আবহে লাগাতার কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি (BJP)। আরজি কর ইস্যুতে নবান্ন অভিযানে ছাত্র সমাজের ওপর পুলিশ লাঠিচার্জ করলে, তার পরের দিনই বনধ ডাকে গেরুয়া শিবির। ব্যাপক সাড়া পড়ে যায় বিজেপির ডাকা বনধে। এই অবস্থায় সংগঠনের পরবর্তী কর্মসূচির রূপরেখা ঠিক করতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    পুজো মিটলেই ফের বাড়বে আন্দোলনের ঝাঁঝ (BJP) 

    সূত্রের খবর, আরজি কর ইস্যুতে বিজেপির (BJP) আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও বাড়তে চলেছে। পুজো মিটলেই আরও বড় কর্মসূচি নিতে চলেছে রাজ্যের গেরুয়া শিবির। কারণ আরজি কর ইস্যুতে মানুষের মধ্যে সরকার বিরোধী ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ও বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি জেপি নাড্ডার সামনে আরজি করের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের বিস্তারিত রিপোর্ট তুলে ধরেন সুকান্ত মজুমদার ও শুভেন্দু অধিকারী।

    রাজ্যে পুজো উদ্বোধনে অমিত শাহ?

    এর পাশাপাশি চলতি বছরে দুর্গাপুজোয় (BJP) অমিত শাহের কর্মসূচি চূড়ান্ত করতেও একপ্রস্থ আলোচনা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সোমবার রাতের এই বৈঠকে একাধিক রাজ্যের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বসেছিলেন অমিত শাহ। জেপি নাড্ডার বাসভবনেই এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, আরজিকর কাণ্ডে পুরোপুরি ব্যাকফুটে চলে গিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। সন্ত্রাস থেকে দুর্নীতি ইস্যু তো রয়েছেই, তার সঙ্গে নতুন করে মমতা সরকারের গলার কাঁটা হয়েছে আরজি কর। এরপর ২৬ সালে রয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। তাই তার আগে এখন থেকেই সেই ভোটকে পাখির চোখ করতে শুরু করে দিয়েছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।
     

LinkedIn
Share