Tag: Amit Shah

Amit Shah

  • Suvendu Adhikari: চব্বিশের লোকসভা ভোটে মমতাকে ‘সাসপেন্ড’ করতে জনগণকে আহ্বান শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: চব্বিশের লোকসভা ভোটে মমতাকে ‘সাসপেন্ড’ করতে জনগণকে আহ্বান শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মতলার হাইভোল্টের জনসভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে লোকসভা ভোটে সাসপেন্ড করার ডাক দিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, বিধানসভা থেকে শাসক দল চলতি অধিবেশনে সাসপেন্ড করেছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। শাসকদলের দুর্নীতি এবং লাগামছাড়া সন্ত্রাসের ইস্যু নিয়ে বিধানসভা থেকে আরম্ভ করে রাজ্যের বিভিন্ন জনসভাতে সরব হতে দেখা যায় শুভেন্দু অধিকারীকে। সেই শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এবার অমিত শাহের জনসভায়, আগামী লোকসভা ভোটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সাসপেন্ড করার ডাক দিলেন।

    বিধানসভায় সাসপেন্ড শুভেন্দু, বিরোধী দলনেতার পাশে অমিত শাহ

    নিজের বক্তব্যে অমিত শাহ, শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) বিধানসভা থেকে সাসপেন্ডের প্রসঙ্গ তোলেন। তিনি বলেন, ‘‘দিদি আপনি শুভেন্দু অধিকারীকে বিধানসভা থেকে সাসপেন্ড করেছেন কিন্তু বাংলার জনগণের আওয়াজকে আটকাতে পারবেন না।’’ শুভেন্দু অধিকারী এও দাবি করেছেন  যে তৃণমূলের লোকজনেরাই তাঁকে জানিয়েছেন যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশে এই সাসপেন্ড।

    ভাঙা গলাতেই তৃণমূলকে নিশানা শুভেন্দুর

    বিজেপির এই হাইভোল্টেজ জনসভাকে সফল করতে গত কয়েক দিনে রাজ্য চষে বেরিয়েছেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। বিভিন্ন জনসভায় ভাষণ ও স্লোগান দিতে দিতে তাঁর গলাও ভেঙে গিয়েছে। এদিন সেই ভাঙা গলাতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। নিজের সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে উপস্থিত কর্মীদের স্লোগানও দিতে বলেন শুভেন্দু। সভার অনুমতি প্রথমে দেয়নি পুলিশ। এরপর গেরুয়া শিবিরকে যেতে হয় উচ্চ আদালতে। এদিন সেই প্রসঙ্গও উঠে আসে শুভেন্দুর ভাষণে। তিনি বলেন, ‘‘২ বার হাইকোর্টে যেতে হয়েছে। তারপর এখানে সভা হয়েছে। বিজেপ পরিবর্তন আনবে বাংলায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে যেতে হবে যেতে হবে যেতে হবে।’’ শুভেন্দু এদিন আরও বলেন, ‘‘বাংলা থেকে চোরের রানিকে উৎখাত করবেন অমিত শাহ। পুলিশ বাধা দিয়েছে, তারপরও লক্ষ মানুষের জমায়েত হয়েছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “সিএএ দেশের আইন, বাংলায় লাগু করবই”, ধর্মতলার সভা থেকে শাহি-বার্তা

    Amit Shah: “সিএএ দেশের আইন, বাংলায় লাগু করবই”, ধর্মতলার সভা থেকে শাহি-বার্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সিএএ (CAA) আইন হয়ে গিয়েছে, প্রণয়নও হয়ে যাবে।” বুধবার ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে বিজেপির ভরা সভায় কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “এত অনুপ্রবেশ কোনও রাজ্যে হলে সেখানে উন্নয়ন হতে পারে? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোটের জন্য সিএএ-র বিরোধিতা করছেন।” এর পরেই শাহ বলেন, “আমি বলছি, সিএএ আইন হয়ে গিয়েছে, প্রণয়নও হয়ে যাবে। সিএএ লাগু হবেই, কেউ আটকাতে পারবে না।”  

    সিএএ-র পথে অন্তরায় তৃণমূল!

    রাজ্যে সিএএ চালুর পথে যে তৃণমূল সরকারই অন্তরায়, এদিন তাও জানিয়েছেন অমিত শাহ। তিনি জানান, ২০২৬ সালে বাংলায় বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর এ রাজ্যে সিএএ চালু হবে। কারণ কেন্দ্রীয় সরকার সিএএ চালু করতে চাইলেও, তৃণমূল সরকার তা করতে দিচ্ছে না।ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে এদিন তিল ধারণের জায়গা ছিল না। প্রত্যাশিতভাবেই সেই সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে আগাগোড়া নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    অনুপ্রবেশকারীদের ভোটার কার্ড দিচ্ছেন মমতা!

    তিনি বলেন, “দেশে সব চেয়ে বেশি রাজনৈতিক হিংসা হয় বাংলায়। বাংলার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার অনুপ্রবেশ রুখতে পারেনি। যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনুপ্রবেশ রুখতে পার্লামেন্ট চলতে দেননি, সেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজ অনুপ্রবেশকারীদের ভোটার কার্ড করে দিচ্ছেন। বাংলায় অনুপ্রবেশকারীদের আধার কার্ড করে দেওয়া হচ্ছে। তাও আবার রীতিমতো সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দিয়ে (Amit Shah)।”

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে সংসদে পাশ হয় সিএএ। সিএএ-তে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় উৎপীড়নের জেরে ভারতে চলে আসা সেইসব দেশের ছ’টি ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষকে ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। এতে মুসলমানদের প্রতি বৈষম্য হচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠে।

    এদিনের সভায় শাহ বলেন, “অসমে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর সেখানে অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এ রাজ্যেও বিজেপি এলে অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়ে যাবে। বিজেপি সিএএ লাগু করবেই।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “প্রতিবেশী রাজ্য (বাংলাদেশ) থেকে যে হিন্দু ভাইয়েরা এসেছেন, এদেশের ওপর আমাদের যতটা অধিকার রয়েছে, তাঁদেরও ততটাই অধিকার রয়েছে।” প্রসঙ্গত, গত মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি শান্তনু ঠাকুর বলেছিলেন, “সিএএ একটি জটিল অবস্থায় রয়েছে। সুপ্রিম কোর্টে আটকে রয়েছে। আদালত রায় না দিলে সরকার এটা কার্যকর করতে পারে (Amit Shah) না।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘ছাব্বিশে দিদিকে উৎখাত করতে হলে চব্বিশে মোদিকে ফের আনতে হবে’’, ধর্মতলায় অমিত শাহ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Amit Shah: ‘‘ছাব্বিশে দিদিকে উৎখাত করতে হলে চব্বিশে মোদিকে ফের আনতে হবে’’, ধর্মতলায় অমিত শাহ

    Amit Shah: ‘‘ছাব্বিশে দিদিকে উৎখাত করতে হলে চব্বিশে মোদিকে ফের আনতে হবে’’, ধর্মতলায় অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মতলার মঞ্চ (BJP Dharmatala Rally) থেকেই একই সুরে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচন ও ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচনের দামামা বাজিয়ে দিলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। বুধবার বক্তব্যের শুরুতেই উপস্থিত জনস্রোতের উদ্দেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, ‘‘ছাব্বিশে দিদিকে উৎখাত করতে হলে চব্বিশে মোদিকে ফের আনতে হবে।’’

    দুর্নীতি ইস্যুতে মমতাকে খোলা চ্যালেঞ্জ

    এদিন মমতার বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে অমিত শাহ বলেন, “২ কোটি ৩০ লাখ ভোট বাংলায় ভারতীয় জনতা পার্টি পেয়েছে। আমাদের নেতা শুভেন্দু অধিকারীকে দিদি দ্বিতীয়বার বিধানসভা থেকে বরখাস্ত করে দিয়েছেন। আমি বলছি, দিদি কান খুলে শুনে নিন শুভেন্দুকে আপনি বিধানসভার বাইরে বের করতে পারেন। কিন্তু, বাংলার জনতাকে চুপ করাতে পারবেন না। বাংলার মানুষ বলছে, দিদি আপনার সময় এবার শেষ হয়ে গিয়েছে। (BJP Dharmatala Rally)”  দুর্নীতি ইস্যুতে এদিন মমতা প্রশাসনকে খোলা চ্যালেঞ্জ করেন শাহ (Amit Shah)। বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ করছি। সাহস থাকে তো জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অনুব্রত মণ্ডলকে পার্টি থেকে সাসপেন্ড করে দেখান। যাতে ভাইপোর নাম না আসে সেইজন্য রোজ দুর্গা নাম জপছেন দিদি। যে বাংলা সাহিত্য-বিজ্ঞান-কলা-স্বাধীনতা আন্দোলনে গোটা দেশকে নেতৃত্ব দিত সেই বাংলাকে আজ সবথেকে পিছনে আনার কাজ দিদি করেছেন। দিদিকে বাংলাকে বরবাদ করে দিয়েছেন।’’

    ভোট-হিংসা নিয়ে হুঁশিয়ারি

    ভোট-হিংসায় (BJP Dharmatala Rally) রাজ্যে বিজেপি কর্মীরা যেভাবে আক্রান্ত হয়ে চলেছেন, সেই বিষয়টিও উঠে আসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কথায়। তিনি বলেন, ‘‘নির্বাচনী হিংসা গোটা দেশের মধ্যে সবথেকে বাংলায় সবথেকে বেশি হয়। অনুপ্রবেশকারীদের মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সরকার আটকাতে পারে না। এখন ওদের প্রকাশেই ভোটার কার্ড, আধার কার্ড দেওয়া হচ্ছে। ২১২ জন বিজেপির কর্মীকে খুন করা হয়েছে। দিদিকে বলে যাচ্ছি, আমরা বিজেপি। আমাদের কাছে কর্মীরা ভাইয়ের মতো। গোটা বিজেপির প্রতিটি কর্মী এর বদলা নিতে প্রস্তুত রয়েছেন। ’’

    ২৪-এ প্রত্যাবর্তন ও ২৬-এ পালাবদল

    রাজ্যে ক্ষমতার পালাবদল এবং একইসঙ্গে কেন্দ্রে মোদি সরকারের প্রত্যাবর্তনের ডাক দিয়ে গেলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। বলেছেন, “২৬ সালে যদি বাংলায় পালাবদল ঘটাতে হয়, তাহলে চব্বিশ সালে এই রাজ্যে নরেন্দ্র মোদীকে জেতাতে হবে। দেখুন গোটা দেশে মোদিজি কীভাবে বিকাশ করছেন। গরিবদের জীবনে কত পরিবর্তন এসেছে। ওনাদের ঘর দিয়েছেন, শৌচালয় দিয়েছেন, জল দিয়েছেন। শৌচালয়ের সঙ্গে ৫ লক্ষের স্বাস্থ্যবীমাও দিয়েছেন। করোনাকে গোটা দেশে টিকা লাগানোর কাজও মোদিজি করেছেন। গোটা দেশে সন্ত্রাসবাদকে দমন করেছেন মোদিজি।” তিনি আরও বলেন, ‘‘বাংলার উন্নয়ন করতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন। তাই বলছি, বাংলায় বিজেপির সরকার তৈরির সুযোগ করে দিন। গত লোকসভা ভোটে বাংলায় ১৮টি আসনে জিতেছিল বিজেপি। ২০২৪ সালে নরেন্দ্র মোদিকে বাংলায় এমন ভাবে জেতান যাতে শপথ নেওয়ার সময়ে মোদিজি বলেন, আমি তো শুধু বাংলার জন্যই জিতেছি।’’ 

    অনুপ্রবেশ নিয়ে এদিন সরব হন শাহ। বলেন, ‘‘অনুপ্রবেশকারীদের বাংলায় ভোটার কার্ড দেওয়া হচ্ছে, সেই কারণে মমতা দিদি নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতা করছেন। কিন্তু নাগরিকত্ব আইন হল দেশের আইন। তা বাস্তবায়িত হবেই। ছাব্বিশে যদি বাংলায় পালাবদল ঘটাতে হয়, তাহলে চব্বিশ সালে এই রাজ্যে নরেন্দ্র মোদিকে জেতাতে হবে।’’ একইসঙ্গে, ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচন নিয়েও আহ্বান জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন, ‘‘গত ভোটে রিগিং করেছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পার্টি। তার পরেও ৭৭টি আসনে জিতেছে বিজেপি। আমি দেখতে পাচ্ছি, ২০২৬ সালে দুই তৃতীয়াংশ আসনে জিতে সরকার গড়বে (BJP Dharmatala Rally)।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Amit Shah: ‘‘কলকাতার ‘প্রতিবাদ সভা’য় যোগ দেওয়ার অপেক্ষায়…’’, ট্যুইট-বার্তায় অমিত শাহ

    Amit Shah: ‘‘কলকাতার ‘প্রতিবাদ সভা’য় যোগ দেওয়ার অপেক্ষায়…’’, ট্যুইট-বার্তায় অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন’ বছর পর কলকাতার ওয়াই চ্যানেলে বিজেপির সভায় যোগ দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এর আগে শাহ যখন এখানে সভা করেছিলেন, তখন তিনি ছিলেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি। আর আজ, বুধবার যখন সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন, তখন তাঁর পরিচয়, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দীর্ঘ এই ন’ বছরের ব্যবধানে গঙ্গা দিয়েছে গড়িয়েছে কিউসেক কিউসেক জল।

    শাহি-বার্তা

    তবে ন’ বছর আগের মতোই এবারও শাহের অস্ত্র হতে চলেছে তৃণমূলের দুর্নীতি। কলকাতার এই সভায় যোগ দিতে তিনি যে মুখিয়ে রয়েছেন, এদিন এক্স হ্যান্ডেলে তা জানিয়েছেন শাহ স্বয়ং। তিনি লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির নেতৃত্বে বিজেপি এখন বাংলার মানুষের প্রথম পছন্দের রাজনৈতিক দল। আগামী নির্বাচনে বিজেপির জয় এবং মমতা দিদির তৃণমূলের পরাজয় নিশ্চিত। আজ কলকাতায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখার দিকেই এখন তাকিয়ে রয়েছি।”

    শাহের তুণীরে কোন শর? 

    জানা গিয়েছে, এদিন বেলা ২টো নাগাদ ভাষণ দেবেন অমিত শাহ। লোকসভা নির্বাচনের আগে তাঁর এই সফর নিঃসন্দেহে বাড়তি অক্সিজেন জোগাবে রাজ্য বিজেপিকে। ন’ বছর আগে যখন এই ধর্মতলায় শাহি সমাবেশ হয়েছিল, তখন এ রাজ্যে বিজেপির পায়ের নীচের মাটি তেমন শক্ত ছিল না। আর আজ, ন’ বছর পরে এ রাজ্যে বিজেপির বুনিয়াদ যথেষ্ট মজবুত। কেলেঙ্কারির পঙ্কিল আবর্তে ঘুরছেন তৃণমূলের অনেক নেতাই। এহেন আবহে রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তাই তাঁর তুণীরে কোন শর রাখা আছে, তা জানতে মুখিয়ে বঙ্গ বিজেপিও।

    এদিকে, বেলা ১২টা বাজতেই ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে সভা শুরু হয়েছে বিজেপির। ইতিমধ্যেই সভায় হাজির হয়েছেন কয়েক লক্ষ মানুষ। হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকেও সভাস্থলের দিকে আসছে ‘বঞ্চিত’ জনতার মিছিল। অন্যান্যবার বিজেপির সমাবেশে আসার পথে কর্মী-সমর্থকদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এবার এখনও তেমন কোনও অভিযোগ ওঠেনি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “জেলা থেকে ট্রেনে-বাসে করে কলকাতায় আসছেন আমাদের কর্মী-সমর্থকরা। বাধা দিলে পরিণাম ভাল হবে না। আজ তৃণমূল কর্মীরা বাধা দিলে আমাদের কর্মীরাও উচিত শিক্ষা দেবে। আজ এই কলকাতা থেকে ট্রেলার শুরু। তৃণমূলকে উৎখাতের ডাক দেবেন অমিত শাহ (Amit Shah)।”

    সবে ট্রেলর! পিকচার আভি ভি বাকি হ্যায়?

    আরও পড়ুুন: হাওড়া-শিয়ালদায় খাওয়া-দাওয়া সেরে ‘শাহি’ সমাবেশের পথে জনতা, রাজপথে ‘গৈরিক সুনামি’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • BJP Rally: হাওড়া-শিয়ালদায় খাওয়া-দাওয়া সেরে ‘শাহি’ সমাবেশের পথে জনতা, রাজপথে ‘গৈরিক সুনামি’

    BJP Rally: হাওড়া-শিয়ালদায় খাওয়া-দাওয়া সেরে ‘শাহি’ সমাবেশের পথে জনতা, রাজপথে ‘গৈরিক সুনামি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার গেরুয়া সুনামি দেখবে কলকাতা। মঙ্গলবার কথাগুলি বলেছিলেন বিজেপি নেতারা। বুধবার আক্ষরিক অর্থেই গেরুয়া সুনামি (BJP Rally) দেখতে চলেছেন রাজ্যবাসী। বিস্তর কাঠখড় পোড়ানোর পরে আদালতের নির্দেশে ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে হচ্ছে বিজেপির সভা। লোকসভা নির্বাচনের আগে এই ‘ওয়ার্মআপ’ জনসভায় উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    ‘কলকাতা চলো’

    ইতিমধ্যেই সভাস্থলের দিকে আসতে শুরু করেছেন বিজেপি নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। এদিন সকাল থেকেই শিয়ালদা স্টেশনে ঠায় বসে রয়েছেন বিজেপি নেতা শঙ্কর ঘোষ। হাওড়া ও শিয়ালদা দুই এলাকাতেই সভায় আগত লোকজনের জন্য ব্যবস্থা হয়েছে খাওয়া-দাওয়ার। বিজেপি কর্মীদের দুপুরের মেনুতে থাকছে, ভাত , সবজি দিয়ে ডাল এবং চাটনি। খাওয়া-দাওয়া সেরেই কর্মী-সমর্থকরা রওনা দেবেন ধর্মতলার দিকে। যাঁরা ভায়া হাওড়া স্টেশন হয়ে সভাস্থলের দিকে আসবেন, তাঁরা খাওয়া-দাওয়া করবেন হাওড়া স্টেশন লাগোয়া রেল মিউজিয়াম সংলগ্ন মাঠে। সেখানেই পাতা হয়েছে চেয়ার-টেবিল। খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে শিয়ালদা স্টেশনেও। অন্যদিকে, হাইকোর্ট থেকে সভাস্থলের দিকে রওনা দেবেন বিজেপি লিগ্যাল সেলের সদস্যরা।

    ধর্মতলামুখী ‘বঞ্চিত’ জনতা

    বিজেপি (BJP Rally) নেতাদের দাবি, যেহেতু কলকাতা হাইকোর্টে মুখ পুড়েছে শাসক দলের, তাই সভাস্থলের দিকে আসা লোকজনকে বাধা দেবে না তৃণমূল। দলের বিধায়ক শঙ্কর বলেন, “আদালতে থাপ্পড় খেয়েছে সরকার। তাই বিজেপি কর্মীদের সভায় আসতে বাধা দিতে গেলে অন্তত দু’বার ভাববে তৃণমূল কংগ্রেস।” ধর্মতলার এই ‘শাহি’ সমাবেশে বঞ্চিতদের হাজির করতে চেষ্টার কসুর করেননি বিজেপি নেতারা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যেমন সভা করেছেন দক্ষিণবঙ্গে, তেমনি কলকাতায় কর্মসূচি পালন করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তার ফলও মিলতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুুন: আজ বিজেপির সভায় প্রথম বক্তা তফশিলি মুখ চন্দনা বাউড়ি, শেষে ভাষণ দেবেন অমিত শাহ

    কোন পথে আসছে মিছিল?

    ইতিমধ্যেই দক্ষিণবঙ্গ থেকে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। মঙ্গলবার রাতেই অনেকে চলে এসেছেন সভাস্থলে। বিজেপি সূত্রে খবর, যাঁরা ভায়া হাওড়া স্টেশন হয়ে যাবেন, তাঁরা হাওড়া ব্রিজ ধরে পোদ্দার কোর্টের পাশ দিয়ে টি বোর্ড, বেঙ্কিক স্ট্রিট, গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউ দিয়ে পৌঁছবেন সভাস্থলে। আর যাঁরা শিয়ালদহ স্টেশনে নামবেন, তাঁরা মৌলালি, হিন্দ সিনেমার সামনে দিয়ে ধরবেন এসএন ব্যানার্জি রোড। সেখান থেকে পৌঁছবেন সভাস্থলে।

    শাহি-মঞ্চের পাশে রাখা ‘ড্রপবক্স’

    এদিকে, শাহি সমাবেশে অমিত শাহের মঞ্চের পাশে রাখা হয়েছে ‘ড্রপবক্স’। কেন্দ্রীয় নানা প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিতরা তাঁদের অভিযোগপত্র জমা দেবেন এই অভিযোগ বাক্সে। প্রসঙ্গত, সমাজের প্রায় সর্বস্তরের মানুষের জন্য নানাবিধ প্রকল্পের ব্যবস্থা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। অভিযোগ, সেই সব প্রকল্পের কণামাত্র সুবিধাও পাননি পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল-বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির কর্মী-সমর্থকরা। তাঁরাও যাতে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পান, তাই বঞ্চিতদের নিয়ে সভার আয়োজন করেছে বিজেপি। যে সভার মধ্যমণি খোদ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (BJP Rally)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Amit Shah: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    Amit Shah: ধর্মতলার সভায় আসছেন শাহ, লাখো মানুষের জমায়েতের প্রস্তুতি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৯ নভেম্বর ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে সভা করবে বিজেপি। ফি বছর এই এলাকায়ই একুশে জুলাই সমাবেশ করে তৃণমূল। পুলিশ অনুমতি না দিলেও, দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তার পরেই জোর কদমে শুরু হয়েছে সভার প্রস্তুতি। ধর্মতলার এই সভায় যোগ দেওয়ার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah)। বুধবার দুপুরেই নামবেন কলকাতা বিমানবন্দরে। সভা সেরে উড়ে যাবেন দিল্লিতে।

    শাহের রুটম্যাপ

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এদিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ দিল্লির ৬এ কৃষ্ণ মেনন মার্গ থেকে বেরোবেন শাহ। ১১টা নাগাদ চড়বেন বায়ুসেনার বিমানে। অবতরণ করবেন ১টা ১৫ মিনিটে। পথেই সারবেন মধ্যাহ্নভোজ। বিমানবন্দর থেকে কপ্টারে চড়ে শাহ যাবেন রেসকোর্সে। সেখান থেকে পৌনে ২টো নাগাদ ধর্মতলায় সভামঞ্চে পৌঁছবেন তিনি। সভা শেষে ৩টে নাগাদ ভায়া রেসকোর্স হয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পৌঁছবেন কলকাতা বিমানবন্দরে। সেখান থেকে রওনা দেবেন দিল্লির উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, সভা শুরু হবে বেলা ১২টা থেকে। রাজনৈতিক নাটক, গান, আবৃত্তি, রাজ্য নেতৃত্বের বক্তব্য শেষে শুরু হবে শাহের (Amit Shah) ভাষণ।

    লাখো মানুষের সমাবেশ 

    প্রথমে সভা নিয়ে আদালতের অনুমতি এবং পরে শাহের সম্মতি মেলায় আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছে বঙ্গ বিজেপি। ইতিমধ্যেই জেলা সফর শুরু করে দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার বাঁকুড়ার কোতুলপুরে সভা করেন তিনি। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গ থেকেও যাতে দলীয় কর্মী-সমর্থকরা ধর্মতলার এই সমাবেশে যোগ দিতে পারেন, সেজন্য ট্রেনও বুক করা হচ্ছে। বঙ্গ বিজেপির এক নেতার কথায়, লাখো মানুষের সমাবেশ করা হবে। দলের নিচুতলার নেতা-কর্মীরা যেভাবে উজ্জীবিত তাতে সমাবেশে ব্যাপক ভিড় হবে।

    আরও পড়ুুন: প্রকাশ্যে এলোপাথাড়ি কোপ, পাল্টা চলল গুলি, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    প্রসঙ্গত, ধর্মতলায় বিজেপির এই সভা নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। পুলিশের কাছে দু বার আবেদন করেও অনুমতি মেলেনি সভার। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। আদালত সভার অনুমতি দেওয়ার পর শুরু হয়েছে সভার প্রস্তুতি। বিজেপি সূত্রে খবর, মঞ্চ হবে ত্রিস্তরীয়। একটি মঞ্চে দলীয় নেতৃত্বের পাশাপাশি নিহত কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের বসার ব্যবস্থা থাকবে। অন্য একটি মঞ্চ থেকে ভাষণ দেবেন সভার মধ্যমণি অমিত শাহ (Amit Shah)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Dharmatala Rally: ‘‘২১ জুলাইও বাতিল করে দিই তাহলে’’! রাজ্যের যুক্তি উড়িয়ে বিজেপির সভাকে অনুমতি হাইকোর্টের

    BJP Dharmatala Rally: ‘‘২১ জুলাইও বাতিল করে দিই তাহলে’’! রাজ্যের যুক্তি উড়িয়ে বিজেপির সভাকে অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধোপে টিকলো না রাজ্যের আপত্তি। ধর্মতলায় বিজেপির সভাকে অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এদিন নির্দেশ দেওয়ার সময় যুগান্তকারী মন্তব্য করে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।  এই রায়ের ফলে, ধর্মতলায় ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে একুশে জুলাইয়ের সভার জায়গাতেই গেরুয়া শিবিরের সমাবেশে কোনও বাধা রইল না। 

    আগামী ২৯ নভেম্বর কলকাতায় ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে সভা করতে চেয়ে আবেদন জানিয়েছিল বঙ্গ বিজেপি। সেই সভায় অনুমতি দিয়েছিল বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। আজ প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চও সিঙ্গল বেঞ্চের আগের নির্দেশই বহাল রাখল। একক বেঞ্চের নির্দেশ মতো বিধিনিষেধ মেনে হবে বিজেপির সভা (BJP Dharmatala Rally)। নির্দেশে জানাল প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চ।

    ২৯ নভেম্বরের সভা পাখির চোখ বিজেপির

    এই সমাবেশ (BJP Dharmatala Rally) নিয়ে জোরকদমে প্রস্তুতিও শুরু করেছে বঙ্গ বিজেপি। জানা যাচ্ছে, সেই সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহকেও আনার পরিকল্পনা আছে বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের। এধরনের বড় সভা বা সমাবেশের ক্ষেত্রে অন্তত ২ সপ্তাহ আগে পুলিশের কাছে আবেদন করতে হয়। নিয়ম মেনে, তা করেওছিল গেরুয়া শিবির। বিজেপি ২ বার সভার জন্য লালবাজারের অনুতি চেয়েছিল বলে সূত্রের খবর। কিন্তু গেরুয়া দলের আবেদনকে গুরুত্ব দেয়নি পুলিশ।  এদিন শুনানিতে (Calcutta High Court) সভার অনুমতি বাতিল চেয়ে একাধিক যুক্তি দেখিয়েছিলেন রাজ্যের আইনজীবী। তাঁর যুক্তি ছিল, ওই জায়গা শহরের প্রাণকেন্দ্র। সেখানে সভা হলে শহর স্তব্ধ হবে। বিজেপির তরফে পাল্টা তৃণমূলের ২১ জুলাইয়ের সভার কথা তোলা হয়। যার উত্তরে, রাজ্যের আইনজীবীর দাবি, ওখানে ২১ জুলাই ছাড়া অন্য কোনও সভার অনুমতি দেওয়া হয় না। 

    ২১ জুলাইয়ের সভা বন্ধের হুঁশিয়ারি হাইকোর্টের

    দুপক্ষের বক্তব্য শোনার পর, রাজ্যের আপত্তি খারিজ করে সভার (BJP Dharmatala Rally) অনুমতি দেয় প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ (Calcutta High Court)। ২১ জুলাইয়ের সভা প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, “২১ জুলাই বাতিল করে দিচ্ছি। আমরা সব বন্ধ করে দিচ্ছি। কোনও মিটিং, মিছিল, সভা নয়। একটাই সমাধান, সবার জন্য সব কর্মসূচি বন্ধ করেছি। সেটা করলে কী ভাল হবে?” পুলিশের কাছে যথাযথভাবে আবেদন করা সত্ত্বেও তা খারিজ করা হয় বলে অভিযোগ করে বিজেপি। এপ্রসঙ্গে বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, রাজনৈতিক ভাবে অযথা সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ২ সপ্তাহ আগে আবেদন করা যথেষ্ট। প্রধান বিচারপতির সংযোজন, “এত আগেও আবেদন করার পরেও আপনারা এটাকে যদি অনুমতি না দেন তা হলে তো রাজ্যে কোনও কর্মসূচি করা যাবে না। আমরা বলে দিচ্ছি, রাজ্যের কোথাও কোনও কর্মসূচি হবে না।”

    এদিন বেঞ্চ জানায়, সকলের সমান অধিকার রয়েছে। ২৭ জুলাই পর্যন্ত সমস্ত সভা শহরে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলে রাজ্যের আপিল মামলার আবেদন বিবেচনা করবে আদালত। বেঞ্চের নির্দেশ, বিধিনিষেধ মেনে হবে সভা। তবে অতিরিক্ত কোনও শর্ত যে সভার আয়োজকদের উপর চাপানো যাবে না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছে হাই কোর্ট।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ধর্মতলায় বিজেপির ‘বঞ্চিত’ সমাবেশ, যোগ দেবেন অমিত শাহও!

    Amit Shah: ধর্মতলায় বিজেপির ‘বঞ্চিত’ সমাবেশ, যোগ দেবেন অমিত শাহও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিগেডে বসবে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আসর। ২৪ ডিসেম্বর গীতা জয়ন্তীর দিন হবে ওই অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। সম্মতি মিলেছে। প্রধানমন্ত্রী আসার আগেই কলকাতায় আসতে চলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ২৯ নভেম্বর বিজেপি আয়োজিত একটি সমাবেশে যোগ দিতে পারেন তিনি।

    সুকান্ত-বার্তা

    বিজেপি সূত্রে খবর, শুক্রবার দিল্লিতে শাহের সঙ্গে এ ব্যাপারে প্রাথমিক কথাবার্তা হয়েছে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। সুকান্ত বলেন, “আমরা চেয়েছি অমিত শাহজি ধর্মতলার সভায় থাকুন। কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত মানুষদের নিয়ে আমাদের ২৯ নভেম্বরের সমাবেশ ঐতিহাসিক আকার নেবে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে সেই সভায় উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।” ২৯ নভেম্বরের এই সভার ডাক দেওয়া হয়েছিল ৭ অক্টোবর, কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী স্বাধ্বী নিরঞ্জনের উপস্থিতিতে।

    বঞ্চিতদের সমাবেশের ডাক শুভেন্দুর 

    সেদিন সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছিলেন, ২৯ নভেম্বর কলকাতায় বঞ্চিতদের সমাবেশ করা হবে। এক লক্ষ বঞ্চিতকে আনা হবে। বিজেপির অভিযোগ, কেন্দ্রীয় নানা প্রকল্পের সুবিধা থেকে বহু পরিবারকে বঞ্চিত করে রেখেছে রাজ্য সরকার। ২৯ তারিখের সভায় নিয়ে আসা হবে এই বঞ্চিতদেরই। সভায় যাতে ব্যাপক ভিড় হয়, সেজন্য ইতিমধ্যেই জেলায় জেলায় নির্দেশ পাঠিয়েছে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব। মূলত কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা-বঞ্চিতদের সভায় নিয়ে আসার চেষ্টা করছে পদ্মশিবির।

    আরও পড়ুুন: ‘‘জার্সির রঙ গেরুয়া হলে মুখ্যমন্ত্রী কি গঙ্গায় ঝাঁপ দেবেন’’, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

    ফি বার ধর্মতলার ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে একুশে জুলাইয়ের সভা করে তৃণমূল। বিজেপির (Amit Shah) রাজ্য নেতৃত্বও চান ২৯ তারিখে ওই জায়গায় সমাবেশ করতে। কলকাতা পুলিশের কাছে এ ব্যাপারে আবেদনও করেছে পদ্ম শিবির। যদিও এখনও অনুমোদন মেলেনি। তবে শেষ পর্যন্ত অনুমতি না মিললে তাঁরা যে আদালতের দ্বারস্থ হবেন, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন সুকান্ত, শুভেন্দুরা। পদ্ম শিবিরের আশা, আদালতে মিলবে অনুমতি। তবে সভার অনুমতি পাওয়ার আগেই শাহের সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তা সেরে রেখেছে বিজেপি। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের মতে, সাধারণ নির্বাচনের আগে প্রথমে শাহ ও পরে প্রধানমন্ত্রীকে রাজ্যে নিয়ে এসে ওয়ার্ম-আপ সেরে নিতে চাইছে গেরুয়া শিবির (Amit Shah)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: বিদ্যুতের তার জড়াল শাহের প্রচাররথে! রাজস্থানে অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    Amit Shah: বিদ্যুতের তার জড়াল শাহের প্রচাররথে! রাজস্থানে অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অল্পের জন্য বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মঙ্গলবার রাজস্থানে ভোট প্রচারে গিয়ে একটি বিদ্যুতের তারের সংস্পর্শে আসে অমিত শাহের ‘রথ’। একটি গাড়িকে রথ হিসাবে সাজিয়ে ভোটমুখী রাজস্থানের নাগাউরে প্রচারে বেরিয়েছিলেন শাহ। 

    শাহের কনভয়ে বিদ্যুতের তার

    জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাজস্থানের নাগৌরে অমিত শাহের কনভয় বিদিয়াড় গ্রাম থেকে পর্বতসারের দিকে যাচ্ছিল। ঘন বসতিপূর্ণ এলাকার মাঝখান দিয়ে যাচ্ছিল শাহের ‘রথ’। রাস্তার দু’পাশে দোকানপাট ও বাড়ি ছিল।শাহের রথ যাত্রায় অংশ নেওয়া একজন সংবাদমাধ্যমকে জানান, রথের উপরের অংশ বৈদ্যুতিক তারের সংস্পর্শে আসে। সেই সময় স্পার্কিং হয়। রথটি সেই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার পর তারটি ছিঁড়ে রাস্তায় পড়ে যায়। এর ফলে রথের পিছনের অন্যান্য যানবাহন সঙ্গে সঙ্গে থেমে যায়। এ ঘটনার পর সঙ্গে সঙ্গে ওই এলাকার বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা সেখানে এসে পৌঁছান। ঘটনার একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে যায়। দুর্ঘটনার পর কনভয়ে থাকা লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়। তবে প্রচার থামাননি অমিত শাহ।  এই ঘটনার পর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ অন্য গাড়িতে করে পর্বতসারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে গিয়ে শাহ একটি সমাবেশে বক্তব্যও দেন। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্ত করা হবে।

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয়র স্ত্রী-মেয়েকে ডাকবে ইডি! রেশন দুর্নীতির তদন্তে তলবের সম্ভাবনা যে কোনও দিন

    কী বললেন শাহ

    প্রসঙ্গত, আগামী ২৫ নভেম্বর রাজস্থানে বিধানসভা নির্বাচন। ৩ ডিসেম্বর মরুরাজ্যের ভোটের ফলাফল ঘোষিত হবে। এই আবহে মঙ্গলবার দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে নাগৌরের কুচামান, মাকরানা এবং পর্বতসারে তিনটি সমাবেশে বক্তৃতা করেন শাহ। তিনি বলেন,  ‘রাজস্থানের ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার’ এখন রয়েছে। শাহ বলেন, ‘লাল রং দেখেই রেগে যান মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। মুখ্যমন্ত্রী সর্বত্র লাল ডায়েরি দেখেন। দিল্লিতে, সোনিয়া গান্ধী তার ছেলে রাহুল গান্ধীকে লঞ্চ করতে ব্যস্ত। আর রাজস্থানে, অশোক গেহলট তাঁর ছেলে বৈভব গেহলটকে লঞ্চ করতে ব্যস্ত। আর এসবের মাঝে প্রধানমন্ত্রী মোদি চাঁদে তিরঙ্গা উত্তোলন করতে পদক্ষেপ করেছেন।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup 2023:  ইডেনে অমিত শাহ! কোহলির জন্মদিনে কেক, মুখোশ বাদ, কী ভাবছে সিএবি?

    ICC World Cup 2023: ইডেনে অমিত শাহ! কোহলির জন্মদিনে কেক, মুখোশ বাদ, কী ভাবছে সিএবি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডেনে বিশ্বকাপে (ICC World Cup 2023) ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা (India vs South Africa) ম্যাচ ঘিরে রয়েছে প্রবল উন্মাদনা। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ দেখতে ইডেনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। তবে তিনি আসবেন কিনা তা দিল্লি থেকে নিশ্চিত করা হয়নি। তবে সিএবি কর্তারা প্রস্তুতিতে  কোনও খামতি রাখছেন না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তাই ইডেনের বাইশগজে বিরাট-বাভুমাদের লড়াই যখন গতি পাবে, তখন ক্লাব হাউসে প্রেসিডেন্ট বক্সে অমিত শাহ-মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাক্ষাতের সম্ভাবনা থাকছে।

    সাজছে ইডেন

    নবসাজে সজ্জিত ইডেনে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা (India vs South Africa) ম্যাচ ঘিরে নানা পরিকল্পনা রয়েছে সিএবি’র। প্রথমে ঠিক হয়েছিল, ম্যাচ শুরুর আগে আধ ঘণ্টার একটা জলসা হবে। যেখানে গান গাওয়ার জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল অরিজিৎ সিংকে। কিন্তু তাঁর পূর্বনির্ধারিত প্রোগ্রাম থাকায় অরিজিৎ গাইতে পারবেন না বলে শোনা যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, সিএবি কর্তারা মনে করছেন ম্যাচের আগে মাঠ ভরবে না। তাই বিপুল অর্থ খরচ করে টসের আগে জলসা করে কোনও লাভ হবে না। ইনিংসের বিরতিতে ছোট্ট একটি অনুষ্ঠান হবে।

    কোহলির জন্মদিন  

    ৫ নভেম্বর বিরাট কোহলির জন্মদিন। তাই ইডেনের ৬৭ হাজার দর্শক যাতে প্রিয় ক্রিকেটারের জন্মদিন পালন করতে পারেন, মাঠে, সেই ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ঠিক ছিল দর্শকদের দেওয়া হবে মুখোশ। বিরাট ক্লাব হাউসের সামনের লনে কেক কাটবেন। এটাই ছিল পরিকল্পনা। কিন্তু বিরাট কোহলির জন্মদিন পালন করার প্ল্যানে ধাক্কা খেল সিএবি। বিসিসিআইয়ের তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়া হল, বিশ্বকাপের (ICC World Cup 2023) ম্যাচের মধ্যে বিরাটের জন্মদিন পালন করা যাবে না। শুধু কেক এবং বিশেষ স্মারক দেওয়া যাবে বিরাট কোহলিকে। তবে সেটা আলাদা করে কেক কাটিং সেরিমনি বা অনুষ্ঠান করা যাবে না। সিএবি চাইলে কেক এবং মেমেন্ট শুধুমাত্র ড্রেসিংরুমে পাঠিয়ে দিতে পারবে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপ থেকে বিদায় বাংলাদেশের, ইডেনে জিতে টিকে থাকল পাকিস্তান

    টিকিটের হাহাকার

    চলছে টিকিটের হাহাকার। বিশ্বকাপের (ICC World Cup 2023) আসরে রোহিত শর্মারা পর পর ছ’টি ম্যাচ জেতায় সমর্থকদের প্রত্যাশা এক ঝটকায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। তাই কলকাতার ক্রিকেটপ্রেমীরা চাইছেন, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ভারতের ম্যাচটি মাঠে বসে দেখতে। আর সেই সুযোগটাই কাজে লাগাচ্ছে ব্ল্যাকারারা। ২৫০০ টাকার টিকিট কালোবাজারে বিক্রি হচ্ছে ১১ হাজার টাকা করে। এই তথ্য সামনে এসেছে পুলিশ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করার পর। ম্যাচের সময় যত এগিয়ে আসবে, টিকিট চাহিদা ও কালোবাজারি দু’টোই যে পাল্লা দিয়ে বাড়বে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share