Tag: Amit Shah

Amit Shah

  • BJP: লক্ষ্য ৩৫ আসন, বাংলায় ‘ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট টিম’ গড়লেন শাহ-নাড্ডা

    BJP: লক্ষ্য ৩৫ আসন, বাংলায় ‘ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট টিম’ গড়লেন শাহ-নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ৩৫টি আসনের লক্ষ্যে ঝাঁপাচ্ছে বিজেপি (BJP)। সেই কারণে ‘ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট টিম’ গঠন করে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। মঙ্গলবার নিউটাউনের একটি হোটেলে বঙ্গ বিজেপির নেতাদের নিয়ে বৈঠক করেন পদ্ম শিবিরের এই দুই কর্তা। সেখানেই তৈরি হয় ‘ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট টিম’। প্রসঙ্গত, সোমবার রাতেই কলকাতায় পা রেখেছেন শাহ ও নাড্ডা।

    ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট টিম

    ‘ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট টিমে’ রয়েছেন ১৫ জন। এঁদের মধ্যে ১০ জন বঙ্গ বিজেপির নেতা। বাকি পাঁচজন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি। লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল তৈরির পাশাপাশি কোন কোন আসনে জোর দেওয়া হবে, মূলত তা-ই ঠিক করবে এই কমিটি। জানা গিয়েছে, বাংলার যে ১০ জনের ঠাঁই হয়েছে ওই কমিটিতে, তাঁরা হলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, সাংসদ দিলীপ ঘোষ, লকেট চট্টোপাধ্যায়, অগ্নিমিত্রা পাল, রাহুল সিনহা, জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, দীপক বর্মণ, অমিতাভ চক্রবর্তী এবং জ্যোর্তিময় সিং মাহাতো। আর কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি রয়েছেন সুনীল বনসল, অমিত মালব্য, আশা লাকড়া, মঙ্গল পাণ্ডে এবং সতীশ ধন্ড।

    কমিটিতে জায়গা হয়নি যাঁদের

    কমিটিতে (BJP) জায়গা হয়নি চার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক, শান্তনু ঠাকুর, সুভাষ সরকার এবং জন বার্লার। ঠাঁই পাননি গেরুয়া শিবিরের তারকা নেতা মিঠুন চক্রবর্তী, মনোজ টিগ্গা এবং অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়েরও। মাঝেমধ্যেই বিতর্কিত মন্তব্য করে দলকে অস্বস্তিতে ফেলছিলেন বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা। ওই কমিটিতে ঠাঁই হয়নি তাঁরও। এদিনের বৈঠকেও ডাকা হয়নি তাঁকে। পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, গত এপ্রিল মাসে বঙ্গ সফরে এসে শাহ লোকসভায় ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছিলেন বঙ্গ বিজেপির নেতাদের। সেই লক্ষ্য পূরণে বাংলার নেতারা কতটা প্রস্তুত, মূলত তা দেখতেই সোমবার ফের বাংলায় এসেছেন বিজেপির দুই হেভিওয়েট নেতা।

    আরও পড়ুুন: কোন আইনে সমাবর্তন যাদবপুরে? আদালতে যাচ্ছেন রাজ্যপাল!

    এ রাজ্যে আক্ষরিক অর্থেই শূন্য থেকে শুরু করেছিল বিজেপি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এ রাজ্যের ১৮টি আসনে জেতে। তার পর থেকে বাংলায় ক্রমেই শক্ত হয়েছে বিজেপির পায়ের তলার মাটি। তাই বেড়েছে প্রত্যাশাও। সেই কারণেই এবার লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে ৩৫। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, দেশজুড়ে ৪০০-র বেশি আসনে পদ্ম (BJP) ফোটাতে চায় তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: গুরুদ্বারে প্রার্থনার পর জনসংযোগ! কালীঘাটে পুজো দিলেন শাহ-নাড্ডা

    Amit Shah: গুরুদ্বারে প্রার্থনার পর জনসংযোগ! কালীঘাটে পুজো দিলেন শাহ-নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীঘাট মন্দিরে (Kalighat Tample) পুজো দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ও বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda) ৷ মঙ্গলবার বেলা ১২টা বেজে ৯ মিনিটে মন্দিরে পৌঁছন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বিজেপি সভাপতি। পুজো দিয়ে বেলা ১২টা ১৮ মিনিটে মন্দির থেকে বেরিয়ে আসেন শাহ-নাড্ডা। এরপর নিউটাউনের হোটেলে ফিরে বঙ্গ বিজেপির নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তাঁরা। এদিন সকালে প্রথমে জোড়াসাঁকোর বড়া শিখ সঙ্গত গুরুদ্বারে প্রার্থনা সারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও নাড্ডা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী, অগ্নিমিত্রা পালের মতো বঙ্গ বিজেপি-নেতৃত্ব।

    শাহ-নাড্ডাকে স্বাগত

    বঙ্গ সফরে এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাড়ায় গেলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, সঙ্গে জেপি নাড্ডা। সোমবার রাতে ঝটিকা সফরে বাংলায় আসেন শাহ। তাঁর নিরাপত্তার জন্য সকাল থেকেই জায়গায় জায়গায় মোতায়েন ছিল বিশাল পুলিশ বাহিনী। উপস্থিত ছিলেন গেরুয়া শিবিরের কর্মী সমর্থকেরা। এদিন সকালে নিউটাউনের হোটেল থেকে বেরিয়ে জোড়াসাঁকোর বরা শিখ সঙ্গত গুরুদ্বারে যান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তারপরে উত্তর থেকে দক্ষিণে কালীঘাট মন্দিরে যান শাহ-নাড্ডা। বিশেষ লাল গালিচা পেতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে কালীঘাট মন্দিরে স্বাগত জানানো হয়। কালীঘাটে পুজো দিয়েই নিউটাউনের হোটেলে ফিরে যান শাহ-নাড্ডা। সেখানেই দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তাঁরা। সূত্রের খবর, বৈঠকে হাজির থাকবেন দিলীপ ঘোষ, রাহুল সিনহা, শুভেন্দু অধিকারী, সুকান্ত মজুমদার সহ বঙ্গ বিজেপির একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব। 

    শাহ-নাড্ডার বৈঠক

    আগামী তিন-চার মাসের মধ্যেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে রাজ্য বিজেপির নেতৃ্ত্বের সঙ্গে শাহ-নাড্ডার এই বৈঠক অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। এই বৈঠকে আগামী লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা হতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। নিউটাউনের পাঁচতারা হোটেলে বৈঠক সেরে আলিপুরের কেন্দ্রীয় গ্রন্থগারে হবে দ্বিতীয় বৈঠক। সেখানে বিজেপির জেলা ও জোন নেতৃত্বের পাশাপাশি বিভিন্ন জেলার পর্যবেক্ষকরা উপস্থিত থাকবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah-JP Nadda: আজ রাতে শাহ-র সঙ্গে শহরে নাড্ডা, বৈঠক মঙ্গলবার

    Amit Shah-JP Nadda: আজ রাতে শাহ-র সঙ্গে শহরে নাড্ডা, বৈঠক মঙ্গলবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু অমিত শাহ নন, একইসঙ্গে সোমবার রাতে শহরে আসছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা (Amit Shah-JP Nadda)। লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির দুই শীর্ষস্থানীয় নেতার উপস্থিতি নিয়ে জোর চর্চা বঙ্গ রাজনীতিতে। যদিও দুই নেতাই মূলত আসছেন একটি গুরুদ্বারে অনুষ্ঠানে অংশ নিতে। তাঁরা কালীঘাটে পুজোও দেবেন। এরপরই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে দলীয় কর্মীদের দায়িত্ব ও করনীয় প্রসঙ্গে পাঠ দেবেন শাহ-নাড্ডা।

    কখন আসবেন দুই নেতা

    বিজেপি সূত্রের খবর, সোমবার রাত পৌনে ১২টা নাগাদ একই বিমানে কলকাতায় নামার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও জে পি নাড্ডার। এর পরে তাঁদের যাওয়ার কথা নিউ টাউনের একটি হোটেলে। সেখানে মধ্য রাতেই রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে এক প্রস্ত বৈঠক সারতে পারেন শাহ-নাড্ডা। বিমান বন্দরে দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বিজেপির দুই শীর্ষ নেতাকে স্বাগত জানাতে যাবেন। 

    কী কী কর্মসূচি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছেন, গুরু গোবিন্দ সিংয়ের পুত্রদের ‘বীরাগাথা’ উদযাপন করতে ২৬ ডিসেম্বর ‘বীর বাল দিবস’ পালন করা হবে। সেই উদযাপনের অংশ হিসেবেই মঙ্গলবার সকালে মহাত্মা গান্ধী রোডের গুরুদ্বারে অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা শাহ ও নাড্ডার। ‘বীর বাল দিবসে’র কর্মসূচি সেরে তাঁরা কালীঘাট মন্দিরে পুজো দিতে যেতে পারেন। সেখানেও দুই শীর্ষ নেতার সঙ্গে থাকার কথা সুকান্ত ও শুভেন্দুর। তাঁদের পরবর্তী গন্তব্য হতে পারে আলিপুরে জাতীয় গ্রন্থাগারের ভাষা ভবন।

    আরও পড়ুন: রামের শ্বশুরবাড়ি থেকে অযোধ্যায় আসছে নানা উপহার! কী কী থাকছে?

    বিজেপি সূত্রের খবর, ওখানেই একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে যোগ দেবেন শাহ ও নাড্ডা (Amit Shah-JP Nadda)। ওই বৈঠকে রাজ্য নেতা, মোর্চার পদাধিকারী ছাড়াও এমন কিছু ব্যক্তিকে ডাকা হতে পারে, যাঁদের কাউকে কাউকে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে গেরুয়া শিবিরের প্রার্থী হিসেবে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ওই বৈঠকের পরে নড্ডাদের নিউ টাউনের হোটেলে ফিরে যাওয়ার কথা। সেখানে রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতা, পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে আবার এক প্রস্ত বৈঠক সারতে পারেন বিজেপির দুই সর্বভারতীয় শীর্ষ নেতা। বৈঠক শেষে মঙ্গলবার বিকেলেই তাঁদের দিল্লি ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিনে দেশজুড়ে কর্মসূচি বিজেপির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    BJP: অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিনে দেশজুড়ে কর্মসূচি বিজেপির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ ডিসেম্বর, প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর ৯৯তম জন্মদিনটিকে ‘সুশাসন দিবস’ হিসেবে পালন করছে বিজেপি (BJP)। দিনটির স্মরণে দেশজুড়ে গুচ্ছ কর্মসূচির আয়োজন করেছে পদ্মশিবির।

    শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর

    সোমবার সাত সকালে সদৈব অটলে গিয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিস্তম্ভে মাল্যদান করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাজপেয়ীকে স্মরণ করে এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ভারতরত্ন শ্রদ্ধেয় অটল বিহারী বাজপেয়ীকে আন্তরিক শ্রদ্ধা, ভারতীয় রাজনীতির চূড়া, লক্ষ লক্ষ বিজেপি কর্মী ও আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস।”

    শ্রদ্ধা জানালেন নাড্ডাও

    শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “জাতির উন্নতি ও জনসেবায় নিবেদিত তাঁর সমগ্র জীবন সর্বদা আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।” শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীকে তাঁর জন্মদিনে আমি স্মরণ ও স্যালুট করি। অটলজি নিঃস্বার্থভাবে দেশ ও সমাজের সেবা করেছেন।”

    প্রসঙ্গত, ১৯২৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন অটল। মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে জন্ম তাঁর। ১৯৫৭ সালে প্রথমবার বলরামপুর কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়ে সাংসদ হন (BJP)। ১৯৯৬ সালে মাত্র ১৩ দিনের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। ১৯৯৯-২০০৪ সাল পর্যন্ত প্রথম পূর্ণ সময়ের জন্য প্রধামন্ত্রী হন তিনি। রাজনীতির পাশাপাশি সুন্দর কবিতাও লিখতেন।

    পরিচিত ছিলেন বাগ্মী হিসেবে। রাষ্ট্রসঙ্ঘে হিন্দিতে বক্তৃতাও দিয়েছিলেন। ২০১৮ সালের ১৬ অগাস্ট প্রয়াত হন অটল। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রতিবছর তাঁর জন্মদিনটিকে বিজেপি পালন করে সুশাসন দিবস হিসেবে। দেশজুড়ে নানা কর্মসূচিও পালন করে বিজেপি (BJP)।

     

    আরও পড়ুুন: আজ শহরে অমিত শাহ! যাবেন কালীঘাট মন্দিরে, দু’দিনে কী কী কর্মসূচি?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • 2036 Olympics: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ভারত! কোথায় বসবে আসর? কী বললেন অমিত শাহ

    2036 Olympics: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ভারত! কোথায় বসবে আসর? কী বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে বসতে চলেছে অলিম্পিক্সের (2036 Olympics) আসর। ইঙ্গিত দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইচ্ছা ভারতে অলিম্পিক্স আয়োজন করার। যদি ভারত সেই দায়িত্ব পায় তা হলে গুজরাটের সর্দার প্যাটেল কমপ্লেক্সে সেই প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হবে। রবিবার এ কথা জানিয়ে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    খেলাধুলোর জন্য বরাদ্দ

    গান্ধীনগর লোকসভা এলাকায় সংসদ খেল প্রতিযোগিতা নামক এক ক্রীড়া অনুষ্ঠানের উদ্বোধনে এসে রাজ্যের সব সাংসদকে অমিত শাহ (Amit Shah) আহ্বান করেছেন নিজেদের এলাকায় খেলাধুলোর প্রসার আরও বাড়ানোর জন্য। এখানেই এক অনুষ্ঠানে তিনি জানালেন, ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স (2036 Olympics) আয়োজন করবে ভারত। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, “এখানেই ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স হবে (যদি ভারতের প্রস্তাব গৃহীত হয়)। সর্দার প্যাটেল স্পোর্টস কমপ্লেক্সের জন্য সরকার ইতিমধ্যেই ৪৬০০ কোটি টাকা অনুমোদন করেছে। ৬০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে নবরঙ্গপুর স্পোর্টস কমপ্লেক্সের (আমেদাবাদে) জন্য। এটাই ভারতের সবচেয়ে বড় স্পোর্টস কমপ্লেক্স হবে।”

    আরও পড়ুন: আজ শহরে অমিত শাহ! যাবেন কালীঘাট মন্দিরে, দু’দিনে কী কী কর্মসূচি?

    কেন্দ্র সরকার অজস্র অর্থ ব্যয় করছে দেশের প্লেয়াদের উদ্বুদ্ধ করা এবং খেলার উন্নতির জন্য। অক্টোবর মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছিলেন ভারতবর্ষে অলিম্পিক্স আয়োজন করার কথা। এবার একই সুর শোনা গেল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর গলায়। ‘সাংসদ খেল প্রতিযোগিতা’ অনুষ্ঠানে এসে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি। সেই মঞ্চ থেকে তিনি ঘোষণা করেন যে ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স (2036 Olympics) আয়োজন করবে ভারত। এর সাথে তিনি যোগ করেন যে উদ্বোধনী খেলাটি হবে তৈরি হতে থাকা সর্দার প্যাটেল কমপ্লেক্সে। তিনি বলেন, ‘আমাদের খেলোয়াড়রা যাতে আন্তর্জাতিক স্তরে উন্নতি করে তার জন্য কি না করেছে সরকার? মোদি সরকার সবরকমভাবে চেষ্টা করেছে দেশের খেলোয়াড়দের ভালোর জন্য। যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তখন তাঁর অধীনেই শুরু হয়েছিল খেল মহাকুম্ভ। এর সুফল পেয়েছিল বহু খেলোয়াড়।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: আজ শহরে অমিত শাহ! যাবেন কালীঘাট মন্দিরে, দু’দিনে কী কী কর্মসূচি?

    Amit Shah: আজ শহরে অমিত শাহ! যাবেন কালীঘাট মন্দিরে, দু’দিনে কী কী কর্মসূচি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহর জুড়ে উৎসবের মেজাজ। বড়দিনে কলকাতায় আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দু-দিন শহরে থাকবেন তিনি। মূলত, ঠাসা দলীয় কর্মসূচি নিয়েই তাঁর এই সফর। আগামী লোকসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করেই তাঁর এই সফর। এরই মধ্যে কালীঘাটে পুজো দিতে যাবেন অমিত শাহ। যাবেন শহরের একটি গুরুদ্বারে।

    কালীঘাট দর্শনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    সোমবার রাত ১১টা ৪৫ মিনিট নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে নামবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। বিজেপি সূত্রে খবর, তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে যেতে পারেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি নিউ টাউনের বিলাসবহুল হোটেলে যাবেন অমিত শাহ। সেখানেই রাত্রিবাস করবেন। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ মহাত্মা গান্ধী রোডের একটি গুরুদ্বারে যাবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এরপর সাড়ে ১১টা নাগাদ কালীঘাট মন্দিরে যাবেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কালীঘাট মন্দিরে যেতে পারেন সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারীর মতো রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুন: তামিলনাড়ুতে তৈরি ৪৮টি ব্রোঞ্জের ঘণ্টা পাঠানো হবে অযোধ্যার রামমন্দিরে

    দলীয় বৈঠকে শাহ

    বিজেপি সূত্রে খবর, কালীঘাট মন্দিরে পুজো দিয়ে নিউটাউনের হোটেলে ফিরবেন অমিত শাহ (Amit Shah)। সেখানে মধ্যাহ্নভোজের পর দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন শাহ। তাঁর লক্ষ্য়, আগামী লোকসভা নির্বাচনে দলের রণকৌশল চূড়ান্ত করা । রাজ্যের ৪২টি আসনেই কীভাবে দল লড়বে তা ঠিক করা। প্রত্যেকটা লোকসভা কেন্দ্রে কীরকম প্রার্থী দিতে হবে, সংগঠনকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে, কী ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচি নিতে হবে, সেই নিয়েই বৈঠকে আলোচনা হওয়ার কথা। বিজেপির বঙ্গ নেতৃত্বের সঙ্গে প্রায় ৩ ঘণ্টা বৈঠকের পর ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে যাবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তারপর ফের নিউ টাউনের হোটেলে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ‘বিজেপির চাণক্য’। এই বৈঠকের পরই সন্ধ্যা সওয়া ৬টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছবেন এবং সরাসরি দিল্লির বিমান ধরবেন শাহ। মঙ্গলবার দলীয় কর্মীদের সঙ্গে অমিত শাহর পরপর দুটি বৈঠক নির্ধারিত থাকলেও কাদের সঙ্গে বৈঠক হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে রাজ্য নেতৃত্ব ও জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি বৈঠক করবেন বলে বিজেপি সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: রবিবার রাতে ফের কলকাতায় আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ?

    Amit Shah: রবিবার রাতে ফের কলকাতায় আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী রবিবার কলকাতায় আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। বিভিন্ন সূত্র মারফৎ এমনটাই জানা যাচ্ছে। আগামী লোকসভা ভোটের আগে প্রস্তুতি বৈঠক করতেই তিনি আসছেন বলে জানা গিয়েছে। রবিবার রাতে তিনি আসবেন এবং সোমবার সারাদিন থাকবেন বলে এখনও পর্যন্ত ঠিক রয়েছে। যদিও শেষ মুহূর্তে তাঁর এই সফরসূচি পরিবর্তন হতে পারে, এমন আভাসও মিলেছে।

    দিল্লিতে শুরু বিজেপির বৈঠক (Amit Shah)

    আগামীকাল শুক্রবার থেকেই দিল্লিতে বিজেপির বিশেষ বৈঠক শুরু হচ্ছে। এই বৈঠক মূলত সাংগঠনিক। এখানে সংগঠনের কেন্দ্রীয় পদাধিকারীরা উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। বৈঠকে আলোচনা হবে প্রত্যেক রাজ্যে বিজেপির সংগঠনের পরিস্থিতি নিয়ে। উল্লেখ্য, সামনেই লোকসভার নির্বাচন। তাই রণকৌশল ঠিক কী হবে, তার আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই বৈঠকে। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, আগামী নির্বাচনে রাজ্যগুলিতে কীভাবে বিজেপি প্রচার অভিযান করবে, সেই বিষয়েও কেন্দ্রীয় পদাধিকারীদের বুঝিয়ে দেওয়া হবে। এরপরেই বঙ্গে অমিত শাহের (Amit Shah) সফরকে নির্বাচনী রণকৌশলের অঙ্গ বলেই মনে করছেন রাজনীতির বিশ্লেষকেরা।

    রাজ্যে ফের অমিত শাহ

    সূত্রের খবর, রাজ্যগুলিতে বিজেপির সাংগঠনিক অবস্থা এবং প্রচার কাজের দিকে বিশেষ ভাবে নজর দেওয়া হয়েছে। এই রাজ্যে ২০১৯ সালে লোকসভার নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ১৮টি আসন। ফলে এবারও বিজেপি পাখির চোখ করেছে পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি লোকসভার কেন্দ্রকে। আগামী রবিবার তাই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমিত শাহ (Amit Shah) ফের কলকাতায় আসছেন। সোমবার দিনভর বৈঠক করবেন। দলের ঠিক কী অবস্থা, সাংগঠনিক দুর্বলতা কোথায় কোথায় রয়েছে, সংগঠনের ভিতরে আরও কী কী পরিবর্তন প্রয়োজন, দলের মধ্যে কোনও রদবদল দরকার কিনা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে আরও জানা গিয়েছে, শুধু বঙ্গ নয়, আরও অনেক রাজ্যে লাগাতার যাবেন তিনি। পাশপাশি সময় অনুসারে বিজেপির দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এমন অনেক বৈঠক করবেন। সব মিলিয়ে ২০২৪ সালের লোকসভার নির্বাচনকে ঘিরে বিজেপি কর্মীদের মধ্যে তীব্র উন্মাদনা লক্ষ্য করা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Criminal Law Bills: লোকসভায় পাশ ফৌজদারি আইন সংক্রান্ত তিন বিল, কী আছে জানেন?  

    Criminal Law Bills: লোকসভায় পাশ ফৌজদারি আইন সংক্রান্ত তিন বিল, কী আছে জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভায় পাশ হয়ে গেল ফৌজদারি আইন সংক্রান্ত (Criminal Law Bills) তিনটি বিল। কেন্দ্রের তরফে আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল বিলগুলির বিষয়ে। তা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন বিজেপি বিরোধী দলগুলির সাংসদরা। পরিমার্জন করে এই বিলগুলিই পেশ হয়েছিল লোকসভায়। বুধবার সংসদে পাশও হয়ে গেল বিল তিনটি।

    ফৌজদারি আইন সংক্রান্ত ৩ বিল

    এদিন যে তিনটি বিল পাশ হল, সেগুলি হল ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ও ভারতীয় সাক্ষ্য সংহিতা। আইপিসির পরিবর্তে এসেছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা। কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিওরের পরিবর্তে এসেছে ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা। ইন্ডিয়ান এভিডেন্ট অ্যাক্টের পরিবর্তে এসেছে ভারতীয় সাক্ষ্য সংহিতা। বিল পেশের সময় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “নয়া ফৌজদারি আইনের প্রতিটি দাঁড়ি, কমা খতিয়ে দেখেছি।” তিনি জানান, মোদি সরকারের তরফে এই বিল সংক্রান্ত ১৫৮টি বৈঠক করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এই বিলের ক্ষেত্রে ভারতীয়তা, ভারতীয় সংবিধান ও জনগণের কল্যাণের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।”

    যৌন নিপীড়নের জন্য সাজা

    নয়া বিলে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৭৩ (অনুমতি ছাড়াই আদালতে কার্যক্রম প্রকাশ), ৮৬ (নিষ্ঠুরতা) ধারার পরিবর্তন করা হয়েছে। ধারা ৭৩-এ অনুমতি ছাড়া ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়নের জন্য দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। নতুন বিলগুলিতে পুরানো ফৌজদারি আইনে ‘মানসিক অসুস্থতা’র মতো শব্দও বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রতিস্থাপন করা হয়েছে ‘অস্থির মন’।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা (Criminal Law Bills) ও জঙ্গি দমনে কঠোর পদক্ষেপের উদ্দেশ্যে এই তিনটি বিল আনা হয়েছে। ব্রিটিশ জমানায় রাজদ্রোহ আইন শুধু নাম বদলে স্বাধীন ভারতে দেশদ্রোহ আইন হিসেবে কার্যকর হয়েছিল। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেই দাসত্বের সব চিহ্ন মুছে দিতে চলেছেন।” তিনি বলেন, “স্বাধীনতা-উত্তরকালে নরেন্দ্র মোদির সরকারই এক মাত্র নির্বাচনের আগে দেওয়া সব প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে চলেছে।” তিনি জানান, সিআরপিসিতে ৪৮৪টি ধারা ছিল। বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫৩১টি। ১৭৭টি ধারায় পরিবর্তন করা হয়েছে। যোগ করা হয়েছে ৯টি নয়া অনুচ্ছেদ। যোগ হয়েছে ৩৯টি উপধারাও। নয়া ধারা নিয়ে আসা হয়েছে ৪৪টি।

    আরও পড়ুুন: গ্যাসেও কাটমানি! আধার সংযোগ করতে মন্ত্রীর স্ত্রী নিচ্ছেন ২০০ টাকা! বাড়ির সামনে বিক্ষোভ

    শাহ বলেন, “গণপিটুনি একটি জঘন্য অপরাধ। এই আইনে আমরা এই অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ডের বিধান দিয়েছি। সাইবার অপরাধের জন্যও অনেক বিধান রাখা হয়েছে।” তিনি বলেন, “নয়া তিনটি বিলে পুলিশ ও নাগরিকের অধিকারের মধ্যে ভারসাম্য রাখা হয়েছে। এর ফলে শাস্তি দেওয়ার সংখ্যা বাড়বে। ন্যায়বিচার, সমতা ও নিরপেক্ষতার ধারণাকে বিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ফরেনসিক বিজ্ঞানও (Criminal Law Bills)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Home Ministry: চিঠি এল নবান্নে! আইপিএস অফিসারদের সম্পত্তির হিসাব জানতে চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক

    Home Ministry: চিঠি এল নবান্নে! আইপিএস অফিসারদের সম্পত্তির হিসাব জানতে চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের সব রাজ্যে কর্মরত আইপিএস পুলিশ আধিকারিকদের আয়-ব্যয়ের (IPS Officer Salary) হিসাব চাইল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (Home Ministry)। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীন কর্মরত আইপিএস আধিকারিকদেরও এই হিসেব দাখিল করতে বলা হয়েছে। চিঠি পাঠানো হয়েছে নবান্নতেও। দিল্লির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীকে। চিঠিতে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আগামী ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের ৩১ তারিখের মধ্যে সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে কর্মরত সব আইপিএস পুলিশ আধিকারিককে নিজেদের আয়-ব্যয়ের হিসেব জমা দিতে হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে।

    কী বলা হয়েছে 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের (Home Ministry) পাঠানো চিঠিতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, আগামী বছর ৩১ জানুয়ারির মধ্যে সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের কর্তব্যরত পুলিশ কর্তাদের নিজেদের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিতে হবে। এই নিয়ে কোনও গড়িমসি বরদাস্ত করা হবে না। সম্পত্তির হিসাব দেওয়া  বাধ্যতামূলক। অল ইন্ডিয়া সার্ভিস রুল (কনডাক্ট) ১৯৬৮ অনুযায়ী সম্পত্তির হিসাব দিতে হবে। যদিও কোনও অফিসার তা জমা না দেন সেক্ষেত্রে তাঁর ভিজিল্যান্স ক্লিয়ারেন্স খারিজ হয়ে যেতে পারে। হিসাব জমা দেওয়ার জন্য একটি পোর্টালের ঠিকানাও দেওয়া হয়েছে ওই চিঠিতে। এই পোর্টালে গিয়ে নিজেদের আয়-ব্যয়ের হিসেব দাখিল করতে পারবেন আইপিএস আধিকারিকরা। ইমেল মারফতও প্রশাসনের শীর্ষ পুলিশ আধিকারিকের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিতে পারবেন বলে জানানো হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: শিল্পপতি জিন্দালের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ অভিনেত্রীর

    কেন নির্দেশিকা

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে ডিরেক্টর (পুলিশ) সুষমা চৌহান এই চিঠিটি পাঠিয়েছেন মুখ্যসচিবদের। এই চিঠির প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়, সিবিআই দফতর, ক্যাবিনেট সচিব, দেশের বিভিন্ন নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ডিজি-সহ আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিভাগকে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত আইপিএস পুলিশ আধিকারিকের আয়-ব্যয়ের হিসাব জানাতে বলা হয়েছে। রাজ্য প্রশাসনের একাংশ জানাচ্ছে, দেশের শীর্ষ পুলিশ মহলে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে প্রতি বছর নিয়ম করে আইপিএস আধিকারিকদের আয়-ব্যয়ের হিসাব নেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সেই পর্যায়ে দেশের সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের শীর্ষ পুলিশ আধিকারিকদের থেকে আয়-ব্যয়ের হিসাব তলব করেছে শাহের মন্ত্রক। তবে অন্য অংশের মতে, সম্প্রতি দেশে আইটি রেডের ঘটনা রীতিমতো চোখ কপালে তুলেছিল। এক্ষেত্রে দেশের পুলিশ প্রশাসনের শীর্ষকর্তারা যে এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে যুক্ত কি না তা জানতে চাইছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    Parliament Security Breach: “রাজনীতি করবেন না”, লোকসভাকাণ্ডে বিরোধীদের পরামর্শ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদের সময় একজোট হওয়াটাই দস্তুর। এমন উদাহরণ রয়েছে ‘মহাভারতে’ও। তবে বিজেপি-বিরোধী দলগুলি আবার কবে মান্যতা দিয়েছে ‘রামায়ণ’-‘মহাভারত’কে? তাই লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) পরেও সরকারের পাশে না থেকে লড়াই করছেন রাজনৈতিক ফয়দা তুলতে! অন্তত এমনই অভিযোগ শাসক দলের।

    কী বললেন শাহ?

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “এটি একটি সিরিয়াস ঘটনা। বিরোধীরা এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছে। নিশ্চয়ই কোথাও একটা ফাঁক ছিল। কিন্তু সবাই জানে, সংসদের নিরাপত্তা স্পিকারের অধীনে থাকে ও স্পিকার ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি লিখেছেন। আমরা একটি তদন্ত কমিটি গড়েছি। খুব শীঘ্রই রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে স্পিকারের কাছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, লোকসভায় নিরাপত্তা লঙ্ঘন কেন হল, তা নিয়ে তদন্তের নির্দেশের পাশাপাশি লোকসভার নিরাপত্তা আরও বাড়ানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে তদন্ত (Parliament Security Breach) কমিটিকে। তিনি বলেন, “কোনও ফাঁক থাকা উচিত নয়। যদি কোনও ফাঁক থেকে যায়, তা পূরণ করার দায়িত্ব আমাদের। আমাদের আবেদন, এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করবেন না।”

    নেপথ্য কাহিনি

    প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুরে অধিবেশন চলাকালীন আচমকাই লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দেয় দুই হানাদার। যে সময় তারা লাফিয়ে পড়েছিল, সেই সময় ছিল লোকসভার জিরো আওয়ার। প্রশ্ন করছিলেন মালদহ উত্তরের সাংসদ বিজেপির খগেন মুর্মু। হঠাৎ করে এই ঘটনায় হকচকিয়ে যান সাংসদরা। সেই সুযোগে হানাদাররা জুতোয় লুকিয়ে রাখা স্মোক গ্রেনেডের ক্যান দেয়। রঙিন ধোঁয়ায় ঢেকে যায় অধিবেশন কক্ষ। সেই সময় কোনওমতে দুই সাংসদ – উত্তরপ্রদেশের বহুজন সমাজবাদী পার্টির মালুন নাগর ও রাজস্থানের রাষ্ট্রীয় লোকতান্ত্রিক পার্টির হনুমান বেনীওয়াল ধরে ফেলেন হানাদারদের।

    আরও পড়ুুন: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    সাগর শর্মা ও মনোরঞ্জন ডি নামের ওই দুই হানাদারকে তুলে দেওয়া হয় মার্শালের হাতে। পরে সংসদের বাইরে একই কাণ্ড ঘটানোয় গ্রেফতার করা হয় আরও দুজনকে। চারজনকেই তুলে দেওয়া হয় দিল্লি পুলিশের হাতে। ঘটনার দিন লোকসভায় ছিলেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরের দিনই তিনি প্রবীণ মন্ত্রীদের ডেকে সবিস্তারে অবগত হন বিষয়টি। সেই সময়ই তিনিও জানিয়েছিলেন, এটা নিরাপত্তার বিষয়। এটা নিয়ে রাজনীতি করা ঠিক নয়। প্রধানমন্ত্রীর সেই বার্তারই (Parliament Security Breach) প্রতিধ্বনি শোনা গেল তাঁরই সতীর্থ অমিত শাহের মুখেও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share