Tag: Amit Shah

Amit Shah

  • Indian History: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    Indian History: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ইতিহাস কেবলমাত্র দাসত্বেরই নয়। ভারতের উজ্জ্বল ইতিহাসে বহু যোদ্ধাও রয়েছেন। তবে ইতিহাসের পাতায় সকলের নাম উল্লেখ নেই। তাঁদের নাম ইতিহাসের পাতায় তুলে ধরতে হবে বলে অভিমত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Prime Minister Narendra Modi)। অসমের সরাইঘাট যুদ্ধের হিরো কম্যান্ডার জেনারেল লাচিত বারফুকানের (Lachit Barphukan) ৪০০ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে এই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী। একই দিনে লাচিত বারফুকানকে নিয়ে আর একটি অনুষ্ঠানে ইতিহাসবিদদের নতুন করে ইতিহাস লেখার আর্জি জানানলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    প্রধানমন্ত্রীর কথা

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত তার বিচিত্র ঐতিহ্য উদযাপন এবং বীরদের স্মরণ করার মাধ্যমে অতীতের ভুল সংশোধন করেছে। তিনি বলেন, “ঔপনিবেশিক আমলের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে রচিত ইতিহাসের পাতা থেকে বহু বীরদের কথা হারিয়ে গিয়েছে। ভারতের ইতিহাস যোদ্ধাদের ইতিহাস, বিজয়ের ইতিহাস, আত্মত্যাগ, নিঃস্বার্থতা ও বীরত্বের ইতিহাস।” মোদী বলেন, স্বাধীনতার পরও যে ইতিহাস পড়ানো হচ্ছে তা, ঔপনিবেশিক আমলের ষড়যন্ত্রের স্বীকার। তিনি বলেছেন, “স্বাধীনতার পর দাসত্বের উদ্দেশ্য পরিবর্তনের প্রয়োজন ছিল। তবে তা করা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: জামা মসজিদে মেয়েদের ‘একা’ ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা! ‘‘এটা ইরান নাকি?’’ তোপ মহিলা কমিশনের

    প্রসঙ্গত, ১৬২২ খ্রিস্টাব্দের ২৪ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন লাচিত বারফুকন। তিনি অহম রাজ প্রতাপ সিংয়ের অধীনস্ত অহম বাহিনীর সর্বাধিনায়ক ছিলেন। প্রবল পরাক্রমী মুঘল সেনাবাহিনীও লাচিত এবং তাঁর বাহিনীর কাছে হার মানত। ১৬৭১ সালের সরাইঘাটের যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। লাচিত বারফুকনের বীরত্ব এবং সরাইঘাটের যুদ্ধে অহম বাহিনীর বিজয়কে স্মরণ করার জন্য ২৪ নভেম্বর অসমে লাচিত দিবস পালিত হয়। প্রধানমন্ত্রী মোদির কথায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে দাসত্বের বিরুদ্ধে বীর পুরুষ, নারীরা গর্জে উঠেছেন। তবে ইতিহাসের পাতায় তাদের জায়গা হয়নি। এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ কাজ করা হয়েছে। লাচিত বারফুকনের জীবন আমাদের পরিবারের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের কথা ভাবতে শেখায়। আমরা বুঝতে পারি, দেশের থেকে কোনও সম্পর্ক বড় নয়।”

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আর্জি

    দিল্লিতে অসম সরকারের একটি অনুষ্ঠানে ইতিহাসবিদদের নতুন করে দেশের ইতিহাস লেখার জন্য আহ্বান জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “যে লিখিত ইতিহাস আমরা জানি, তা অনেক সময়ই সঠিক নয় এবং কোথাও কোথাও বিকৃতও। আমি ইতিহাসের একজন ছাত্র। বহুদিন ধরেই শুনে আসছি আমাদের ইতিহাস ঠিকভাবে পরিবেশন করা হয়নি। হয়তো সেটা সত্য়ি কথাই। কিন্তু এবার আমাদের সেটা সংশোধন করতে হবে।” দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ইতিহাসের ছাত্র ও ইতিহাসবিদদের প্রতি তাঁর আবেদন, “আমাদের ইতিহাস সঠিক নয়, এই বক্তব্যকে পেরিয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু করুন। একবার সেই ইতিহাস লেখা হলে, মিথ্যাভাষণের এই ধারাকে মুছে দেওয়া যাবে।” তিনি বলেন, দেশের এমন ৩০ টি মহান শাসনকালকে বেছে নিয়ে ইতিহাস লেখা হোক যাঁরা ১৫০ বছরেরও বেশি রাজত্ব করেছে, বেছে নেওয়া যাক ৩০০ এমন যোদ্ধাকে যাঁদের সাহস অনুপ্রাণিত করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Amit Shah: পদ্মাপারে হিন্দু নির্যাতন, বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বললেন শাহ 

    Amit Shah: পদ্মাপারে হিন্দু নির্যাতন, বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বললেন শাহ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে চলছে ‘No Money for Terror’ (NMFT) সম্মেলন। এখানেই উঠে এল বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু (Hindu) সমাজের  উপর হামলার কথা। বক্তা অমিত শাহ (Amit Shah)। সম্মেলন চলাকালীন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Home Minister) আসাদুজ্জামান খানের। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, সেখানেই বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন এবং মন্দিরে মন্দিরে হামলার কথা তুলে ধরেন মোদি সরকারের সেকেন্ড-ইন-কম্যান্ড। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন কার্যত দৈনন্দিন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে সে দেশে। 

     বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন 

    ছোট-বড় হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা প্রতিদিনই ঘটছে বাংলাদেশ। এ বিষয়ে ভারত সহ একাধিক দেশ এবং মানবাধিকার সংগঠনকে সরব হতে দেখা গিয়েছে। নির্যাতিত হিন্দুদের ভারতে পালিয়ে আসার ঘটনাও ঘটছে। গত বছর দুর্গা পুজোর সময় বাংলাদেশের অসংখ্য জায়গায় প্রতিমা ভাঙচুর, মন্দিরে মন্দিরে হামলা, সংখ্যালঘু হিন্দু সমাজের আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু সমাজের উপর হামলা ভারত সরকার যে মোটেও হালকা ভাবে নিচ্ছে না,  এদিন অমিত শাহের (Amit Shah) পদক্ষেপই তার প্রমাণ। 

     No Money for Terror এই আন্তর্জাতিক সম্মেলন আসলে কী? 

    ‘No Money for Terror’  সম্মেলন প্রথম শুরু হয় ২০১৮ সালে। উদ্যোক্তা ছিল ফ্রান্স। এই সম্মেলনের উদ্দেশ্যে হল সন্ত্রাস দমনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলিকে একত্রিত করা। এ বছর এই সম্মেলন দিল্লিতে শুরু হয়েছে গত শুক্রবার থেকে। মোট ৭৫টি দেশের প্রতিনিধি এবং ১৫টি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠন এবছর এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছে। সম্মেলনে মোট প্রতিনিধি ৪৫০ জন। এমন আন্তর্জাতিক মানের সম্মেলনে বাংলাদেশের হিন্দু সমাজের উপর হামলার কথা তুলে ধরে অমিত শাহ (Amit Shah) বোঝাতে চাইলেন যে এই ধরনের হামলাও বিশ্বব্যাপী যে  আতঙ্কবাদ চলছে তারই অংশ, এমনটাই মনে করছে অভিজ্ঞ মহল। এছাড়াও বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর সীমান্ত সমস্যা, গরুপাচার সহ একাধিক বিষয়ে কথা হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক এই  সম্মেলনে অমিত শাহ তাঁর বক্তব্যে বলেন ,” বিশ্বের মানুষের কাছে সন্ত্রাস অত্যন্ত ভয়ঙ্কর কিন্তু তার চেয়েও ভয়ঙ্কর হল সন্ত্রাসে আর্থিক ফান্ডিং”।

  • MS Dhoni: অমিত শাহের সঙ্গে করমর্দনের ছবি ভাইরাল, বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন ধোনি?

    MS Dhoni: অমিত শাহের সঙ্গে করমর্দনের ছবি ভাইরাল, বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন ধোনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) সঙ্গে হ্যান্ডশেক করছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি (Ms Dhoni)। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে এই ছবি। তার পরেই শুরু হয়েছে জল্পনা। প্রাক্তন ক্রিকেটার কি যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে (BJP)? ঘটনার জেরে নানা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন নেট নাগরিকরা।

    কোন অনুষ্ঠানে দেখা হল শাহ-ধোনির?

    জানা গিয়েছে, সম্প্রতি চেন্নাইয়ে ইন্ডিয়া সিমেন্টসের ৭৫তম বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয় প্রাক্তন ক্রিকেটারের। এই ইন্ডিয়া সিমেন্টসের সাম্মানিক ডিরেক্টর পদেও রয়েছেন ধোনি (Ms Dhoni)। তাই ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তিনি। উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণে অনুষ্ঠানে যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও। এই দুজন ছাড়াও ছিলেন তামিলনাড়ুর রাজ্যপাল আরএল রবি। এদিন শাহকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন তামিলনাড়ুর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এল মুরুগান, বিজেপির রাজ্য সভাপতি আন্নামালাই এবং রাজ্য বিজেপির কয়েকজন শীর্ষ কর্তা। এই অনুষ্ঠানেই ধোনির সঙ্গে দেখা হয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। তার পরেই ধোনিকে হ্যান্ডশেক করতে দেখা যায় শাহের সঙ্গে।

    এর পরেই ছড়িয়েছে জল্পনা। কোনও কোনও নেটিজেনের প্রশ্ন, ধোনি (Ms Dhoni) কি তবে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন? অন্য একজনের মন্তব্য, ধোনি যখন শাহের সঙ্গে করমর্দন করেছেন, তখন নিশ্চয়ই ভেবেচিন্তেই করেছেন। একজন তো প্রাক্তন ক্রিকেটারকে আর্জি জানিয়েছেন, ধোনিজি বিজেপিতে যোগ দিন। ইন্ডিয়া সিমেন্টসের ফেসবুক পেজে অনুষ্ঠানের যে ছবি পোস্ট করা হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছেন শাহ। কিছুটা কোণাকুণিভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছেন প্রাক্তন ক্রিকেটার ধোনি। একেবারে হাসি মুখে দেখা গিয়েছে ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ককে। ফর্মাল পোশাকে ছিলেন ধোনি। অন্য একটি ছবিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানেই শাহের সঙ্গে হাসি মুখে হাত মেলাতে দেখা গিয়েছে ধোনিকে।

    আরও পড়ুন: ‘বেফাঁস মন্তব্যে’র জের, এবার অখিলের বিরুদ্ধে দিল্লিতে অভিযোগ দায়ের লকেটের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Gujarat Election: গুজরাটে বিজেপি ক্ষমতায় এলে মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন জানেন? কী বললেন অমিত শাহ?

    Gujarat Election: গুজরাটে বিজেপি ক্ষমতায় এলে মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন জানেন? কী বললেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের (Gujarat) রাশ রয়েছে বিজেপির (BJP) হাতে। আসন্ন গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Election) ফের আসতে চলেছে বিজেপি। অন্ততঃ রাজনৈতিক মহলের অনুমান তাই। যদি তাই হয়, বিজেপি যদি ফের গুজরাটের মসনদে আসীন হয়, তাহলে মুখ্যমন্ত্রী হবেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলই। প্রবীণ বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে জানান একথা। শাহের এই বক্তব্য থেকেই পরিষ্কার, এবারও গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির মুখ ভূপেন্দ্র প্যাটেলই। গুজরাট নির্বাচনে ফের বিজেপি ক্ষমতায় আসছে বলেও আশাবাদী অমিত শাহ। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গুজরাটে যদি মেজরিটি পায় বিজেপি, তাহলে পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হবেন ভূপেন্দ্র প্যাটেলই।

    কবে মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন ভূপেন্দ্র?

    গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী পদে আসীন ছিলেন বিজয় রূপানি। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তাঁকে সরিয়ে নরেন্দ্র মোদি অমিত শাহের রাজ্যের কুর্সিতে বসানো হয় ভূপেন্দ্র প্যাটেলকে। সেই থেকে তিনিই রয়েছেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী পদে। ঘাটলোডিয়া কেন্দ্র থেকে প্রথমবারের জন্য বিধায়ক হয়ে মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন ভূপেন্দ্র প্যাটেল। এবারও ওই কেন্দ্রেই বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: কেজরির ‘গুজরাট ডিলে’র অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, সাফ জানাল বিজেপি

    গুজরাট নির্বাচনে (Gujarat Election) এবার মূল লড়াই ‘ত্রিশক্তি’র। একদিকে রয়েছে শাসক দল বিজেপি। তাকে লড়তে হবে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি কংগ্রেসের সঙ্গে। লড়াইয়ের ময়দানে এবার হাজির আরও একটি দল। সেটি হল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। চলতি বছরই পাঞ্জাবের কুর্সি থেকে কংগ্রেসকে সরিয়ে ক্ষমতা দখল করে কেজরির পার্টি। এবার তাদের টার্গেট গুজরাটের মসনদ। সেই আপ ইতিমধ্যেই তাদের মুখ্যমন্ত্রী পদে ইসুদান গাধভির নাম ঘোষণা করেছে। তাঁকে সামনে রেখেই গুজরাট দখলের খোয়াব দেখছে কেজরিওয়ালের দল। কেজরির দল এবং রাজ্যের শাসক দল মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করে দিলে কী হবে, কংগ্রেস এখনও এ ব্যাপারে ওই পদে কারও নাম ঘোষণা করেনি। ভোটের পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি সূত্রে খবর। প্রসঙ্গত, গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন হবে দু দফায়। ডিসেম্বরের ১ ও ৫ তারিখে। ভোট হবে রাজ্যের ১৮২টি বিধানসভা কেন্দ্রে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • IB: সন্ত্রাসে সহায়ক সব পথ বন্ধ করতে হবে! গোয়েন্দা আধিকারিকদের কী বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    IB: সন্ত্রাসে সহায়ক সব পথ বন্ধ করতে হবে! গোয়েন্দা আধিকারিকদের কী বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে ভোট শুরু হতে যাচ্ছে, বেশিদিন বাকি নেই গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনরেও। এই দুই রাজ্যে নির্বাচন বিজেপির কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভোটের সময় নিরাপত্তায় একবিন্দু ফাঁক রাখতে  চাইছে না সরকার। ভোটের কয়েক দিন আগে, বুধবার দিল্লিতে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (IB) সদর দফতরে গোয়েন্দা আধিকারিকদের সঙ্গে প্রায় ৬ ঘণ্টা বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তবে শুধু ভোটের নয় কাশ্মীর সহ সীমান্তের পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আলোচনা চলে দেশের আভ্যন্তরীন নিরাপত্তা নিয়েও। বেলা ১১টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এই মিটিং চলে। 

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে গুলিবিদ্ধ বাংলার পরিযায়ী শ্রমিক, এনকাউন্টারে খতম ২ জইশ জঙ্গি

    কী আলোচনা হল বৈঠকে

    ইন্টালিজেন্স ব্যুরোর (IB) একজন সিনিয়র অফিসার  জানিয়েছেন, “ক্রমবর্ধমান মৌলবাদ, বিশেষ করে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (PFI) এর সঙ্গে ১২৫ জনের বেশি  ব্যক্তি গ্রেফতার হওয়ার  বিষয় বৈঠকে  আলোচনা করা হয়েছে।” আন্তঃসীমান্ত জঙ্গিবাদ, মাদক পাচার, সন্ত্রাবাদীদের আর্থিক মদত, সাইবার ক্রাইম, সীমান্ত এলাকায় ড্রোনের ব্যবহারের প্রসঙ্গ উঠে আসে আলোচনায়। ওই গোয়েন্দা আধিকারিক জানান,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য তহবিল প্রতিরোধে মনোনিবেশ করতে বলেছেন। এই বৈঠকে শুধু ভোটমুখী দুই রাজ্য নিয়ে আলোচনা হয়েছে তাই নয় কথা হয়েছে জম্মু-কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়েও। সীমান্ত নিরাপত্তা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করা হয়েছে। সীমান্তের ওপার থেকে ড্রোনে করে অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য ফেলার পরিমাণ গত কয়েক মাসে বেড়েছে। এর দ্রুত প্রতিরোধ চেয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দেশকে সুরক্ষিত রাখার জন্য আইবি-এর প্রচেষ্টার প্রশংসাও করেছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: উত্তাল ভূস্বর্গ নিকেশ ৪ আতঙ্কবাদী জঙ্গি

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য

    এদিন ইন্টালিজেন্স ব্যুরোর (IB) প্রশংসা করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানান, স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের শান্তি বজায় রাখতে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে ভারতের গোয়েন্দা বিভাগ। সন্ত্রাস নির্মূলের জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,  ‘‘সন্ত্রাসকে খতম করতে সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গেই তাঁদের যে ‘সার্পোট সিস্টেম’ বা সহায়ক ব্যবস্থা রয়েছে, তাকেও নির্মূল করতে হবে। তবেই সামগ্রিক ভাবে সাফল্য পাওয়া সম্ভব।’’ তাঁর মতে, যারা নাশকতার কাজে সরাসরি যুক্ত, তাদের চিহ্নিত করে খতম করা সহজ। কিন্তু বহু বুদ্বিজীবী, শিক্ষিত মানুষ রয়েছেন, যাঁরা গোপনে দেশবিরোধী কাজের সঙ্গে যুক্ত। যাঁদের কাজই হল, মৌলবাদকে উস্কে সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপকে পরোক্ষ গতি দেওয়ার। মূলত সন্ত্রাসের সমর্থনকারী সেই ‘সাপোর্ট সিস্টেম’-কে চিহ্নিত করার উপরে জোর দিয়েছেন শাহ। এই বৈঠকে বিভিন্ন রাজ্য পুলিশ ও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর মধ্যে পারস্পরিক সম্বন্বয় ও ‘রিয়েল টাইম’-তথ্য আদানপ্রদানের উপরেও গুরুত্ব দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। একই সঙ্গে, মুম্বই হামলার মতো জলপথের জঙ্গি হামলা এবং মাদকের প্রবেশ রুখতে সমুদ্র পথ ও বন্দরগুলিতে কড়া নজরদারির কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আর হিমাচল প্রদেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দুই রাজ্য থেকে বিজেপির (BJP) দুই হেভিওয়েট রাজনীতিবিদের ছোড়া তিরে ফের একবার বিদ্ধ হল কংগ্রেস (Congress)। কংগ্রেসকে আক্রমণ করে অমিত শাহ বলেন, কে আপনাদের বিশ্বাস করবে? আর গুজরাটের জনসভায় মোদি বলেন, গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে বিভাজনকারী শক্তি। শিয়রে দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। দুই রাজ্যেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। হিমাচল প্রদেশে ভোট হবে নভেম্বরের ১২ তারিখে। আর মোদির গুজরাটে নির্বাচন হবে ডিসেম্বরে, দু দফায়। সেই কারণে ওই দুই রাজ্যে রবিবার নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছেন বিজেপির দুই ‘মাথা’।

    এদিন কাংরার নগ্রোটার এক জনসভায় শাহ বলেন, আসতে আসতে দেখলাম কংগ্রেসের এক প্রার্থী ইস্তেহারে দেওয়া ১০ দফা গ্যারেন্টি লিখে রেখেছেন। তিনি বলেন, যাঁদের কোনও রেকর্ড রয়েছে, তাঁদের গ্যারেন্টি দেওয়া মানায়। কে আপনাদের দেওয়া গ্যারেন্টি বিশ্বাস করবে? কেন্দ্রে সোনিয়া-মনমোহন সিংয়ের সরকার ছিল। ১২ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছিল তাঁদের আমলে। আর আজ তাঁরা হিমাচল প্রদেশের সরল মানুষকে গ্যারেন্টি দিচ্ছেন? কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেসের আমলে কত দুর্নীতি হয়েছে, তা গুণে শেষ করা যাবে না। আর বিজেপির আমলে দুর্নীতি খুঁজে পাওয়া কঠিন। তিনি বলেন, এই হচ্ছে দুই দলের চরিত্র। বিজেপি এমনভাবে দেশ শাসন করছে যে মানুষকে উন্নয়নের কথা বলতে হয় না।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    শাহ বলেন, জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ উচিত ছিল কি না? জওহরলাল নেহরুর ভুল কংগ্রেস লালন পালন করে গিয়েছে ৬৫ বছর ধরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সংবিধান সংশোধন করে রদ করেছেন ৩৭০ এবং ৩৫/এ ধারা। এদিকে, এদিন গুজরাটের ভালসাদের এক জনসভায় ভাষণ দেন মোদি। কংগ্রেসের নাম না করে তিনি বলেন, যেসব শক্তি ঘৃণা ছড়ানোর সাহস দেখাচ্ছে, গুজরাটকে কলঙ্কিত করতে চাইছে, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে তারা গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে। এই নির্বাচনেও তাদের ভাগ্যের কোনও পরিবর্তন হবে না।  এদিন তিনি নয়া স্লোগানও রচনা করেন। বলেন, এই গুজরাট আমি বানিয়েছি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়রে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Assembly Elections)। এবারও মোদি (PM Modi) ম্যাজিক কাজে লাগাতে চাইছে গেরুয়া শিবির। নিজ রাজ্য পুনর্জয়ে সর্ব শক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। গুজরাটে বিজেপির (BJP) জয় অনায়াস। তবে তিলার্ধ ফাঁকও রাখতে চায় না মোদি-অমিত শাহের (Amit Shah) দল। তাই ফের গুজরাট গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার ভালসাদে রোড শো করেন মোদি। সঙ্গে ছিলেন গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল সহ বিজেপির অন্য নেতারা।

    এদিন মোদিকে (PM Modi) এক ঝলক চোখের দেখা দেখতে রাস্তার দু পাশে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। জনতার দিকে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে হাতজোড় করেছিলেন মোদি। উপস্থিত দর্শকের উদ্দেশে হাতও নাড়তে দেখা গিয়েছে তাঁকে। রোড শো শেষে বিকেল তিনটে নাগাদ ভালসাদের কাপরাদা গ্রামে আয়োজিত এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। মোদির এই জনসভায়ও ছিল ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই রব। গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এদিন সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ফের বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    কাপরাদার জনসভায় বক্তৃতা শেষ করে মোদি (PM Modi) রওনা দেন ভানভাগরের দিকে। সেখানে সন্ধে ৬টা নাগাদ একটি গণবিবাহের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। এই অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘পাপা নি পারি’। যেসব কন্যার বাবা নেই, এমন ৫৫২জনের বিয়ে দেওয়া হবে ওই আসরে। ভোট ঘোষণা হওয়ার আগে নিজের রাজ্যে গেলেও, ভোট ঘোষণার পর এই প্রথম মোদি (PM Modi) গিয়েছেন গুজরাটে। ডিসেম্বরে দু দফায় হবে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। প্রথম দফার ভোট হবে ১ ডিসেম্বর। আর ৫ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে প্রথম দফায় হবে ৮৯টি আসনের ভোট। দ্বিতীয় দফায় হবে ৯৩টি আসনের নির্বাচন। ভোট গণনা হবে ডিসেম্বরের ৮ তারিখে। এবার গুজরাট নির্বাচনে বিজেপির কাছে কংগ্রেস (Congress) তেমন কোনও ফ্যক্টর না হলেও, গুজরাট জয়ে ঝাঁপিয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি (AAP)। তবে গুজরাটের রাজনীতিতে তারা আদৌ ছাপ ফেলতে পারবে কিনা, তা বলবে সময়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: প্রার্থী বাছতে শাহের নেতৃত্বে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি

    Gujarat Election: প্রার্থী বাছতে শাহের নেতৃত্বে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election) ঘোষণা হতেই প্রার্থী নির্বাচন করতে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি (BJP)। বৃহস্পতিবার রাজ্য সদর দফতরে ওই বৈঠক হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পুরুষোত্তম রুপালা এবং মনশুখ মাণ্ডব্য, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি এবং দলের অন্যান্য প্রবীণ নেতারা। রাজ্যের ১৩ জেলার ৪৭টি আসনে তিন-চারজনের সম্ভাব্য একটি প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। এই জেলাগুলির মধ্যে রয়েছে আরাবল্লী, সবরকান্থা, মহিষাগর, বানাসকান্থা, সুরেন্দ্রনগর, পোরবন্দর, দাং, ভালসাদ, তাপি, নর্মদা, মরবি এবং রাজকোট।

    আজ, শুক্রবারও ফের বৈঠকে বসেছে গুজরাট (Gujarat) বিজেপি। এদিন ১৫টি জেলার ৫৮ আসনে একই রকমভাবে প্যানেল তৈরি হবে। এই জেলাগুলি সৌরাষ্ট্র রিজিয়নের। সূত্রের খবর, দু দিনের বৈঠকে যে প্রার্থীর প্যানেল তৈরি হবে, সেটা পাঠানো হবে জাতীয় পার্লামেন্টারি বোর্ডে। এই বোর্ডে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, গুজরাটের ইনচার্জ ভূপেন্দ্র যাদব, বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ প্রমুখ। রাজ্যের বৈঠক থেকে পাঠানো নামের তালিকা বিবেচনা করবে পার্লামেন্টারি কমিটি। পর্যবেক্ষকদের পাঠানো রিপোর্টের ভিত্তিতেই ১৮২টি আসনে চূড়ান্ত করা হবে প্রার্থীর নাম। সূত্রের খবর, রাজ্যে যে দু দিনের বৈঠক হয়েছে, সেখানে প্রতিটি আসনের জন্য একজন করে মহিলা প্রার্থীর নাম চাওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    ভোটের (Gujarat Election) দিন ঘোষণা হতেই আস্তিন গুটিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। তার প্রমাণ এই প্রার্থী তালিকা নিয়ে বৈঠক। সূত্রের খবর, ৫০টি আসনে প্রার্থীর নামের তালিকায় সবুজ সংকেত দিয়েছে কংগ্রেসও। তবে তারা বিজেপির তালিকা প্রকাশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। গেরুয়া শিবির প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করলেই, তারাও করবে। এদিকে, ইতিমধ্যেই ১১৮ জন প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছে আপ। কংগ্রেস এবং আপ লড়াইয়ের ময়দানে থাকলেও, রাজনৈতিক মহলের মতে, বিজেপির জয় হবে অনায়াস। এর অন্যতম কারণ হার্দিক প্যাটেল। গত জুন মাসে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন হার্দিক। তিনি প্যাটেল সম্প্রদায়ের তরুণ মুখ। গুজরাটবাসীর ১২ থেকে ১৪ ভোটার প্যাটেল সম্প্রদায়ের। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার সিংহভাগই যাবে পদ্ম-ঝুলিতে। প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপির জয় হবে অনায়াস। অন্যদিকে, চলতি মাসের শেষের দিকে গুজরাট যেতে পারেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। ভোট প্রচারেই আসার কথা তাঁর।

    মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীর নাম ঘোষণা করল আম আদমি পার্টি

    তার দলের হয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দৌড়ে কে থাকবেন, সেই নাম ঘোষণা করলেন আম আদমি পার্টি শীর্ষ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। শুক্রবারই এই ঘোষণা করে তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হতে চলেছেন দলের জাতীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসুদন গাদভি। আপের জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Gujarat Election: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    Gujarat Election: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election)। ফের জয়জয়কার হতে চলেছে বিজেপির (BJP)। দলের অভ্যন্তরীণ সমীক্ষা তো বটেই, বিভিন্ন সমীক্ষক দলও নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)-অমিত শাহের (Amit Shah) গড়ে বিজেপিকে রেখেছে প্রথম স্থানে। গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এবার ফল অন্য কিছু হচ্ছে না বলেই প্রকাশ সমীক্ষায়।

    এবিপি সি ভোটারের করা প্রাক ভোট সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে এবারও গুজরাটের রশি থাকছে বিজেপির হাতেই। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। সমীক্ষক দলের মতে, এর মধ্যে বিজেপি পাবে ১৩৫টি, কংগ্রেস ৩৫, আপ ১১টি এবং অন্যান্যরা একটি আসন। গুজরাটের ২২ হাজারেরও বেশি ভোটারের মতামতের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্তে এসেছে ওই সমীক্ষক দল।

    প্রাক ভোট সমীক্ষা করেছে জি ২৪ কলকও। তাদের মতে, গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি পাবে ১২৪ থেকে ১৩৯টি আসন। তাদের দাবি, দু মাস ধরে চলা এই সমীক্ষায় অংশ নিয়েছেন প্রায় দু লক্ষ ভোটার। এই সমীক্ষক দলের মতে, বিজেপির পরেই রয়েছে কংগ্রেস। তারা পেতে পারে ৪২ থেকে ৫১টি আসন। গুজরাটবাসীর মনে সেভাবে ছাপ ফেলতে পারেনি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। তারা পেতে পারে শূন্য থেকে তিনটি আসন। এই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে ৪৫ শতাংশই চান ভূপেন্দ্র প্যাটেলই ফের মুখ্যমন্ত্রী হোন। ২৩.৬৩ শতাংশ ভোটার চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী হোন সিআর পাটিল।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষিত, ভোট হবে দুই দফায়

    টাইমস নাও-ইটিজির সমীক্ষায়ও প্রথম স্থানে রাখা হয়েছে বিজেপিকে। ফের রাজ্যের ক্ষমতা দখলে বিজেপির পথে কংগ্রেস যে কোনও কাঁটা বিছোতে পারবে না, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে এই সমীক্ষক দলের করা সমীক্ষায়ও। এই সমীক্ষক দলের মতে, বিজেপি পাবে ১২৫ থেকে ১৩০টি আসন। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস। তারা পাবে ২৯ থেকে ৩৩টি আসন। আম আদমি পার্টি পেতে পারে ২০ থেকে ২৪টি আসন। এক থেকে তিনটি আসনের রাশ যেতে পারে অন্যান্যদের হাতে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, দেশজুড়ে যে উন্নয়নের জোয়ার বইছে, গুজরাটে যে বইছে সুশাসনের পবন, এই সমীক্ষাগুলির ফলেই তা স্পষ্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • One Nation – One Police Uniform: দেশজুড়ে পুলিশের অভিন্ন উর্দির হয়ে সওয়াল মোদির, পরামর্শ রাজ্যগুলিকে

    One Nation – One Police Uniform: দেশজুড়ে পুলিশের অভিন্ন উর্দির হয়ে সওয়াল মোদির, পরামর্শ রাজ্যগুলিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানার সুরজকুন্ডে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সবকটি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিয়ে এক চিন্তন শিবির আয়োজন করেছেন। দু দিনের এই চিন্তন শিবিরের অন্তিম দিনে অনুষ্ঠানটিতে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন,পুলিশের জন্য এক দেশ এক ইউনিফর্ম হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, সারা দেশের পুলিশকে এক ও অভিন্ন বোঝাতে একই পোশাক ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে তিনি এই সিদ্ধান্ত রাজ্যগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে পারেন না বলে জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    পুলিশ মানুষকে বিপদ থেকে রক্ষা করে। দেশের যে কোনও জায়গার পুলিশকে যাতে সাধারণ মানুষ একবারে চিহ্নিত করতে পারে সেই কারণেই পুলিশের জন্য সারা দেশে এক ইউনিফর্ম হওয়া প্রয়োজন। রাজ্য বোঝায় জন্য কিছু নম্বর বা প্রতীক ইউনিফর্মে থাকতে পারে। তবে তিনি আশাবাদী যে পুলিশের এই ইউনিফর্মটি আগামী ৫,১০ বা ৫০ বছরের মধ্যেই পরিবর্তন হবে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি আর কোনও একটি রাজ্যে সীমাবদ্ধ নয়। অপরাধ এখন আন্তঃরাজ্য এবং আন্তর্জাতিকে পরিণত হচ্ছে। প্রযুক্তির সঙ্গে অপরাধীরা এখন সীমানা ছাড়িয়ে অপরাধ করার ক্ষমতা রাখছে। আর এই পরিস্থিতিতে সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রের সংস্থাগুলির মধ্যে সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার একে অপরকে সহযোগিতা করা উচিত। বর্তমান পরিস্থিতিতে অপরাধীর থেকে দশ ধাপ এগিয়ে থাকতে হবে পুলিশ প্রশাসনকে।

    [tw]


    [/tw]

    ৪৫ মিনিটের ভাষণে তিনি একাধিক বিষয় তিনি তুলে ধরেন। কখনও তিনি মাওবাদী প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তো কখনও তিনি দেশের যুব সমাজ সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, মাওবাদীরা এখন বন্দুকের বদলে হাতে তুলে নিচ্ছেন কলম। যাতে আরও বেশি করে মাওবাদীরা মূলস্রোতে ফিরতে পারেন, সেই দিকে নজর রাখতে হবে। পাশাপাশি তিনি দেশের যুব সমাজ নিয়ে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দেশের যুব সমাজকে ক্রমাগত বিভ্রান্ত করার একটা প্রচেষ্টা চলছে। যে কোনও মূল্যে তা রোধ করতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

    প্রসঙ্গত, সূরজকুণ্ডে এই চিন্তন শিবিরে ৮টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং ১৬টি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও উপ-মুখ্যমন্ত্রীরা একত্রিত হয়েছেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে ঘোষিত ভিশন ২০৪৭ এবং পঞ্চ প্রাণ বাস্তবায়নের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করার লক্ষ্যে, এই চিন্তন শিবিরটি গৃহমন্ত্রীর পৌরিহিত্যে এর আয়োজন করা হয়েছিল।এই শিবিরে অনুপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
LinkedIn
Share