Tag: Amit Shah

Amit Shah

  • PACS Computerisation: ৬৩,০০০ ‘প্যাকস’- এর জন্যে ২,৫১৬ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন কেন্দ্রের 

    PACS Computerisation: ৬৩,০০০ ‘প্যাকস’- এর জন্যে ২,৫১৬ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন কেন্দ্রের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ৬৩ হাজার প্রাইমারি এগ্রিকালচারাল ক্রেডিট সোসাইটির (Primary Agricultural Credit Societies) ডিজিটাইজেশনের জন্যে ২,৫১৬ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন দিল কেন্দ্র। এর মধ্যে কেন্দ্র দেবে ১,৫২৮ কোটি টাকা। ৫ বছরের এই প্রকল্পে প্যাকসগুলিকে ডিজিটাইজ করা হবে। মন্ত্রিসভার অর্থনীতি বিষয়ক কমিটি (Cabinet Committee on Economic Affairs) বুধবার এই অনুমোদন দিয়েছে। দেশের ১৩ কোটি কৃষক এই সোসাইটিগুলির সদস্য।

    আরও পড়ুন: ‘সেদিন দেশবাসীর অধিকার…’, ৭৫-এর জরুরি অবস্থা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    সরকারের বক্তব্য, দেশের বেশিরভাগ ক্রেডিট সোসাইটিই কম্পিউটারাইজড নয়। এখনও ম্যান্যুয়াল পদ্ধতিতে চালিত হয়। ফলে স্বচ্ছতার অভাব দেখা দিচ্ছে। তাই পুরো প্রক্রিয়াকে দুর্নীতিমুক্ত এবং সহজ করতে সরকারের এই ভাবনা। কিছু কিছু রাজ্যে প্যাকসের কম্পিউটারাইজেশন হলেও, তারা সবাই এক সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে না বলে একে অপরের সাথে কোনওভাবে যুক্ত নয়। পরিকল্পনা করা হয়েছে, দেশের সমস্ত প্যাকসকে কম্পিউটারাইজড করে এক ছাতার তলায় আনা হবে। ফলে প্রতিদিনের হিসেব রাখতে সুবিধে হবে। 

    আরও পড়ুন: ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    সফ্টওয়্যারটিতে সাইবার নিরাপত্তা এবং ডেটা স্টোরেজসহ ক্লাউড-ভিত্তিক সফ্টওয়্যার, রক্ষণাবেক্ষণ সহায়তা, প্রশিক্ষণসহ বর্তমান রেকর্ডগুলির ডিজিটাইজেশনের সুবিধা থাকবে। সফ্টওয়্যারটিতে স্থানীয় ভাষায় অপারেট করার সুবিধাও থাকবে। 

    এই বিষয়ে ট্যুইট করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি লেখেন, “এই প্রকল্পটি চালু হলে পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আসবে। বিশ্বাসযোগ্যতা এবং কর্মদক্ষতাও বাড়বে। মানুষের সুবিধার জন্যে আঞ্চলিক ভাষাতেও সফ্টওয়্যার অপারেট করার সুবিধা থাকবে।”

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    প্রক্রিয়াটি চালু হলে ক্ষুদ্র এবং প্রান্তিক চাষীদের অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা ঢুকবে। এছাড়াও সরকারি প্রকল্প, ফসল বীমা সম্পর্কে কৃষকদের তথ্য পেতে আরও সুবিধে হবে। সবটাই চলে আসবে হাতের নাগালে। 

     

  • Amit Shah in Bengal: “প্রশাসনের সাহায্য ছাড়া সীমান্ত সুরক্ষা সম্ভব নয়”, বঙ্গ সফরে রাজ্যকে ‘শাহি’ তোপ

    Amit Shah in Bengal: “প্রশাসনের সাহায্য ছাড়া সীমান্ত সুরক্ষা সম্ভব নয়”, বঙ্গ সফরে রাজ্যকে ‘শাহি’ তোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ স্থানীয় প্রশাসনের সাহায্য ছাড়া সীমান্ত সুরক্ষা সম্ভব নয়। দু দিনের রাজ্য সফরে এসে বললেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, অনুপ্রবেশ (Infiltration)-চোরাচালান (Smuggling) (বন্ধ করে সীমান্ত দুর্ভেদ্য (Border Security) করা বিএসএফের দায়িত্ব। কিন্তু সেটা কখনই সম্ভব নয় যদি না স্থানীয় প্রশাসন পাশে থাকে। নাম না করেই ইঙ্গিত স্পষ্ট। বিধানসভা নির্বাচনের পর প্রথমবার রাজ্যে এসেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের তোপ রাজ্য সরকারকে। অমিত শাহের আশ্বাস, এমন পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে, এ রাজ্যেও বিএসএফ (BSF) প্রয়োজনীয় সাহায্য পাবে। মানুষের চাপের কারণেই বাধ্য হয়ে প্রয়োজনীয় সাহায্য করবে প্রশাসন।

    [tw]


    [/tw]

    বিএসএফের নজরদারির পরিধি ১৫ কিলোমিটার থেকে ৫০ কিলোমিটার করার কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে রাজ্য বিধানসভায় ইতিমধ্যেই বিল পাশ করেছে রাজ্য। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই সিদ্ধান্ত ভাল চোখে দেখছে না কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। কারণ দিল্লির দাবি, রাজ্যে অনুপ্রবেশ বাড়ছে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চোরাচালান। শাসকদলের (TMC) স্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগও উঠছে নিয়মিত।   

    দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) সুন্দরবন (Sunderbans) অঞ্চলে নজরদারি জোরদার করতে ৬টি ভাসমান সীমান্তরক্ষা আউট-পোস্টের আনুষ্ঠানিক উদবোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয় ৬টি আউটপোস্ট। এর ফলে, সুন্দবনের দুর্গম খাঁড়ি এলাকাতে নজরদারি চালাতে সুবিধা হবে বিএসএফের। এরপর, হরিদাসপুর আউটপোস্টে ‘মৈত্রী সংগ্রহালয়’ একটি মিউজিয়ামের শিলান্যাস করেন অমিত শাহ। ভাসমান আউটপোস্ট ছাড়াও রাজ্যের সাহেবখালি থেকে বিহারের শামসেরনগর পর্যন্ত চিকিৎসার সুবিধা বাড়াতে ৬টা নতুন ভাসমান অ্যাম্বুলেন্সের উদবোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Home Minister) দু’দিনের রাজ্য সফরে দক্ষিণের সঙ্গে জুড়েছেন উত্তরবঙ্গকেও (North Bengal)। আজই সন্ধ্যায় শিলিগুড়িতে, রেলওয়ে ইনস্টিটিউট স্পোর্টস গ্রাউন্ডে জনসভা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। ৬ মে, শুক্রবার, সফরের দ্বিতীয়দিনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যাবেন উত্তরবঙ্গে। কোচবিহারের (Coochbehar) তিনবিঘায় বিএসএফের ঝিকড়াবাড়ি আউটপোস্ট পরিদর্শন করবেন অমিত শাহ।

     

  • Sourav Ganguly: রাজনীতিতে আসছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়? ডোনার মন্তব্যে জল্পনা

    Sourav Ganguly: রাজনীতিতে আসছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়? ডোনার মন্তব্যে জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতিতে যোগ দিচ্ছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly)? ফের একবার এমনই গুঞ্জনে মজে বাংলা (bengal)। জল্পনার নেপথ্যে রয়েছে সৌরভের স্ত্রী ডোনার (Dona Ganguly) একটি মন্তব্য। শনিবার একটি বেসরকারি ক্লিনিকের উদ্বোধনে যোগ দিতে গিয়ে ডোনা জানান, রাজনীতিতে এলে সৌরভ ভাল কাজই করবেন।

    একুশের বিধানসভা (2021 bengal assembly election) নির্বাচনের প্রাক্কালে সৌরভ বিজেপিতে (BJP) যোগ দিচ্ছেন বলে খবর ছড়ায়। পরে অবশ্য মহারাজ নিজেই জানিয়ে দেন, খবরটির বাস্তব ভিত্তি নেই। তার পর আর বিসিসিআই (BCCI) প্রেসিডেন্টের রাজনীতিতে যোগদানের বিষয়ে উচ্চবাচ্য বিশেষ শোনা যায়নি।   

    তবে সম্প্রতি পর পর দু’ দিনের দুটি ঘটনা এবং তৎপরবর্তীকালে সৌরভের স্ত্রীর মন্তব্যে ফের একবার সৌরভের রাজনীতিতে যোগদানের বিষয় নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। প্রথম ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার। ওই সন্ধ্যায় মহারাজের বাড়িতে নৈশভোজ সারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (amit shah)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন শুভেন্দু (Suvendu) অধিকারী, অমিত মালব্যের (Amit Malviya) মতো বঙ্গ বিজেপির কয়েকজন নেতাও।

    শুক্র-সন্ধ্যার ওই রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই শনিবার সকালে ঘটে আরও একটি ঘটনা। এদিন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের (Firhad hakim) দু’ পাশে বসে থাকতে দেখা যায় সৌরভ ও ডোনাকে। এই দুই ঘটনার সঙ্গে জুড়েছে ডোনার মন্তব্য-অনুষঙ্গ। এদিন তিনি বলেন, জানি না সৌরভ রাজনীতিতে আসবে কিনা! এলে ও মানুষের জন্য খুব ভাল কাজ করবে।

    রাজনীতিতে এলে সৌরভ কোন দলে যোগ দেবেন, তা নিয়েও শুরু হয়েছে জোর চর্চা। সৌরভ নিজেই জানিয়েছেন, দিদির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক খুবই ভাল। সিপিএম নেতা অশোক ভট্টাচার্যের সঙ্গে সৌরভের পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে। আর ২০০৮ সাল থেকে সৌরভের সঙ্গে পরিচয় রয়েছে বিজেপি নেতা অমিত শাহের। তাঁর ছেলে জয়ের সঙ্গে কাজও করেন সৌরভ। শাহ পরিবারের সঙ্গেও সৌরভের সম্পর্ক মধুর। তাই বিজেপি নাকি তৃণমূল নাকি সিপিএমে যোগ দেন মহারাজ, তা জানতেই মুখিয়ে বাংলা।

     

  • Amit shah: শুভেন্দুকে নিয়ে সৌরভের বাড়িতে ‘শাহি’ভোজ অমিতের, কী ছিল মেনুতে?

    Amit shah: শুভেন্দুকে নিয়ে সৌরভের বাড়িতে ‘শাহি’ভোজ অমিতের, কী ছিল মেনুতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাজের বাড়িতে ‘শাহি’ভোজ সারলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। শুক্রবার রাতে সৌরভ (Sourav) গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়িতে আয়োজিত ওই ভোজের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু  (Suvendu) অধিকারী, বিজেপি নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya) প্রমুখ। সৌরভের বাড়ির এই ভোজ নিয়ে ফের একবার অক্সিজেন পেল মহারাজের বিজেপি যোগের জল্পনা।

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের (2021 West Bengal Assembly election) আগে আগে মহারাজ বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে গুঞ্জন ছড়ায়। তাঁকে নিরস্ত করতে শিলিগুড়ি থেকে সৌরভের বাড়িতে ছুটে আসেন সিপিএম নেতা তথা শিলিগুড়ি পুরসভার তৎকালীন মেয়র অশোক ভট্টাচার্য। তার পরেই সৌরভ জানিয়ে দেন, তাঁর বিজেপিতে যোগদানের খবর নিছকই রটনা।

    তবে সৌরভকে যে দলে পাওয়ার আশা একেবারেই ছাড়েননি বিজেপি নেতৃত্ব, তার প্রমাণ মিলল শুক্রবার। এদিন ভিক্টোরিয়া মেমরিয়ালে মুক্তি মাতৃকা নামে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছিল। অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেন মহারাজের স্ত্রী ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়ের নাচের স্কুল দীক্ষা মঞ্জরী। ওই অনুষ্ঠান শেষে শাহ সোজা চলে যান সৌরভের বাড়িতে। তাঁর সঙ্গে ছিলেন শুভেন্দু, অমিত সহ কয়েকজন বিজেপি নেতা। এদিনের মেনুতে ছিল, ভাত, রুটি, লুচি, বেগুন ভাজা, শাহি পনির, ডাল মাখানি, আলুর দম, ভেজ কাটলেট, কাজু বরফি, মিষ্টি দই এবং রসগোল্লা। অতিথিদের সঙ্গে এদিন নৈশভোজ সারেন গৃহকর্তা সৌরভ ও তাঁর দাদা স্নেহাশিস। খাওয়াকালীন পর্বের পুরো সময়টাই ডোনা ছিলেন তদারকিতে।

    অমিত শাহ যে শুক্রবার মহারাজের বাড়িতে নৈশভোজ সারবেন, সে খবর ছড়িয়েছিল আগেই। ঘটনার দিকে শ্যেনদৃষ্টি ছিল তৃণমূল (TMC) নেতৃত্বের। যদিও এই ‘শাহি’ ভোজের’ আয়োজন নিছকই সৌজন্যমূলক, দাবি গঙ্গোপাধ্যায় পরিবারের। নৈশভোজ প্রসঙ্গে সৌরভ বলেন, ২০০৮ সাল থেকে আমি ওঁকে (অমিত শাহ) চিনি। আমি ওঁর ছেলের সঙ্গে কাজ করি। তিনি আমার বাড়িতে এসেছেন। নিরামিষ থালির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন (2024 LS Election)। তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার ব্যাপারে আশাবাদী বিজেপি (BJP)। লোকসভা নির্বাচনে হেভিওয়েটদের প্রার্থী করে চমক দিতে চাইছে বিজেপি। সেই তালিকায় সৌরভ থাকেন কিনা, সেটাই দেখার।

  • JP Nadda: অমিত শাহের পর জুন মাসে রাজ্য সফরে আসতে পারেন জেপি নাড্ডা

    JP Nadda: অমিত শাহের পর জুন মাসে রাজ্য সফরে আসতে পারেন জেপি নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমিত শাহের (Amit Shah) সফরের পর রাজ্যে আসতে পারেন জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। অন্তত তেমন একটা সম্ভাবনার আভাস মিলেছে রাজ্য বিজেপি (West Bengal BJP) সূত্রে। গতমাসে দলের সর্বভারতীয় সভাপতির সঙ্গে দিল্লিতে দেখা করেছিলেন সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। সেখানে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি নিজেই আগামী জুনে রাজ্যে আসার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন দিলীপ ঘোষের কাছে। 
     
    মে মাসে একগুচ্ছ কর্মসূচি নিয়ে রাজ্যে আসছেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তারপরেই জুনে বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতির বাংলায় আসা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে ইঙ্গিত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের। দিলীপ ঘোষ জানিয়েছেন, দলের সাংগঠনিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেই রাজ্যে আসবেন সর্বভারতীয় সভাপতি।

    ৫ মে রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ। প্রথমে উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জে বিএসএফের দফতর ঘুরে দেখবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখান থেকে উত্তরবঙ্গে যাবেন। শিলিগুড়িতে সভা রয়েছে শাহের। ৬ তারিখ কলকাতায় বিজেপির সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দেবেন তিনি। সাংসদ-বিধায়করা ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন, বিজেপির জেলা সভাপতিরা। সেদিন রাতেই দিল্লি ফিরে যাবেন অমিত শাহ।

    মে মাসের শুরুতে অমিত শাহ, জুনে জেপি নাড্ডা। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, গত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রত্যাশা অনুযায়ী ফলাফল না হওয়ায় এবার সংগঠনকে ঢেলে সাজানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে রাজ্য বিজেপি। প্রাথমিক লক্ষ্য, ২০২৩ পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভাল ফল করা। পাশাপাশি মমতা (Mamata) সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে আরও জোরদার করতে চাইছে বিজেপির (BJP) কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সে কারণেই পরপর দু’মাসে দুই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের রাজ্য সফর।

     

  • Amit Shah: উপত্যকা সন্ত্রাসমুক্ত করুন, পুলিশ-সেনা কাজ করুক একসঙ্গে, নির্দেশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    Amit Shah: উপত্যকা সন্ত্রাসমুক্ত করুন, পুলিশ-সেনা কাজ করুক একসঙ্গে, নির্দেশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সন্ত্রাস দমনে সেনাকে আরও কঠোর মনোভাব নেওয়ার কথা বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। উপত্যকার শান্ত পরিবেশকে যারা নষ্ট করছে তাদের যে কোনও মূল্যে শেষ করে দেওয়ার নির্দেশ দিলেন অমিত। জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) নিরাপত্তা নিয়ে মঙ্গলবার তিনটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেন তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ওই বৈঠকে ছিলেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ভাল্লা, কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল। এছাড়াও বিভিন্ন গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।  সন্ত্রাসবাদী এবং যারা তাদের আশ্রয় দেয় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “যারা সন্ত্রাসবাদীদের আর্থিক বা অন্য কোনও ধরনের সহায়তা দেয় তাদের কঠোরভাবে দমন করতে হবে।” এর জন্য সেনাকে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন তিনি। অমিত শাহ বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি ও সমৃদ্ধি আনার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) লক্ষ্য পূরণ করতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। নিরাপত্তা গ্রিড শক্তিশালী করতে হবে, যাতে সীমান্তের ওপার থেকে একজন সন্ত্রাসবাদীও অনুপ্রবেশ করতে না পারে এবং যারা রাজ্যে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে তাদের দমন করা যায়।”

    আসন্ন অমরনাথ যাত্রা নিয়েও এদিন আলোচনা  করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি জানান, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একাধিক ঝুঁকি সত্ত্বেও অমরনাথ যাত্রা সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করতে তৎপর মোদি সরকার। জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিলের পর এই প্রথম অমরনাথ যাত্রায় যাবেন তীর্থযাত্রীরা (Amarnath pilgrimage)। তাই তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন কেন্দ্র। অমরনাথ যাত্রায় যাওয়া তীর্থযাত্রীদের প্রত্যেকের জন্য ৫ লক্ষ টাকার বীমা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। একইসঙ্গে তীর্থযাত্রীদের দেওয়া হবে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন (RFID) ট্যাগ। এর আগে শুধুমাত্র যানবাহনেই এই ধরনের ট্যাগ লাগানো হতো।

    আগামী ৩০ জুন থেকে শুরু হতে যাওয়া অমরনাথ যাত্রা নিয়ে জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যসচিব অরবিন্দ মেহতার সঙ্গে মঙ্গলবার বৈঠক করেন  অমিত। এদিন তিনটি উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকের মধ্যে দু’টি ছিল অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে। তৃতীয় বৈঠকে জম্মু ও কাশ্মীরের সামগ্রিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গত কয়েক মাসে জম্মু কাশ্মীরের অমুসলিম নাগরিকদের পাশাপাশি ভিনরাজ্যের অনেককেও নিশানা করেছে জঙ্গিরা। সেই বিষয়টি নিয়েও এদিনের বৈঠকে আলোচনা করেছেন শাহ।

    [tw]


    [/tw]

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই প্রথম প্রত্যেক অমরনাথ যাত্রীকে একটি RIFD কার্ড দেওয়া হবে। প্রত্যেকের ৫ লক্ষ টাকার বীমা করা হবে। জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যসচিব বলেছেন, অমরনাথ যাত্রা পথে তাঁবু, ওয়াইফাই হটস্পট এবং যথাযথ আলোর ব্যবস্থা থাকবে। এরই পাশাপাশি অনলাইনে বাবা বরফানির দর্শন,পবিত্র অমরনাথ গুহায় আরতির সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। বেস ক্যাম্পে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের মতে, যেভাবে অমিত শাহ অমরনাথ তীর্থযাত্রীদের জন্য নিরাপত্তা এবং প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার বন্দোবস্ত করতে উদ্যোগী হয়েছেন তাতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। অমরনাথ যাত্রায় তীর্থযাত্রীদের সব ধরনের সুযোগ সুবিধার বন্দোবস্ত করাটা মোদি সরকার অগ্রাধিকারের তালিকায় রেখেছে বলে আগেই জানিয়েছিলেন শাহ। তিনি নিজেও নিয়মিতভাবে জম্মু ও কাশ্মীরের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছেন। 

    করোনার জেরে দু’বছর অমরনাথ যাত্রা বন্ধ ছিল। সেই কারণেই এবার অমরনাথ যাত্রায় তীর্থযাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তীর্থযাত্রীদের একদল পহেলগাঁও ও আর এক দল বালতাল হয়ে অমরনাথ যাবে। অমরনাথ যাত্রা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ১২ হাজার আধাসামরিক বাহিনীর পাশাপাশি কয়েকহাজার জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।জম্মু কাশ্মীরের পৃথক রাজ্যের মর্যাদা তুলে নেওয়ার পর এবারই প্রথম অমরনাথ যাত্রা শুরু হতে চলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে উপত্যকার বেশ কয়েকটি জায়গায় হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। এর মধ্যে এক কাশ্মীরী পণ্ডিতকে গুলি করে হত্যার ঘটনাও রয়েছে। এবার তাই সব দিক থেকেই বাড়তি সতর্কতা নিয়েছে কেন্দ্র।

     

  • Amit Shah on Agniveer: আধা-সামরিক বাহিনী ও আসাম রাইফেলসে নিয়োগে অগ্রাধিকার ‘অগ্নিবীর’দের

    Amit Shah on Agniveer: আধা-সামরিক বাহিনী ও আসাম রাইফেলসে নিয়োগে অগ্রাধিকার ‘অগ্নিবীর’দের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ‘ (Agnipath) প্রকল্পের আওতায় দেশের যুব সম্প্রদায়কে চার বছরের জন্য তিন প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক (Ministry of Defence)। প্রথম ছয় মাস প্রশিক্ষণের পরে তাঁরা ‘অগ্নিবীর’ (Agniveer) হিসাবে পরিচিত হবেন। চার বছরের জন্য এই পদে থাকবেন তাঁরা। চার বছর পর অন্য চাকরিতে যোগ দিতে পারবেন অগ্নিবীররা। আধা-সামরিক বাহিনী (Central para military forces) ও আসাম রাইফেলসে (Assam Rifles) নিয়োগের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন ‘অগ্নিবীর’-রা। তাঁদের দেওয়া হবে বাড়তি সুবিধা, বুধবার ট্যুইট বার্তায় এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    [tw]


    [/tw]

    এদিন ট্যুইটারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের যুব প্রজন্মের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য অগ্নিপথ প্রকল্প হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) একটি দূরদর্শী সিদ্ধান্ত। সেই প্রেক্ষিতে আজ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, অগ্নিপথ প্রকল্পের আওতায় চার বছরের মেয়াদ পূর্ণ করা অগ্নিবীরদের সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্স (CAPF) এবং আসাম রাইফেলসে নিয়োগের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।’

    আরও পড়ুন: সেনায় ৪ বছর দিক যুবারা, “অগ্নিপথ” প্রকল্পের ঘোষণা রাজনাথের

    মঙ্গলবার ভারতের সামরিক বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে নয়া ‘অগ্নিপথ’ মডেলের ঘোষণা করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। সঙ্গে ছিলেন ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে (General Manoj Pande, বায়ুসেনার প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী (ACM VR Chowdhury) এবং নৌসেনার প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার (Admiral R Hari Kumar)। সেই ‘অগ্নিপথ’ মডেলের আওতায় দেশের যুব সম্প্রদায়কে চার বছরের জন্য তিন প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ করা হবে। প্রথম ছয় মাস প্রশিক্ষণের পরে তাঁরা ‘অগ্নিবীর’ হিসাবে পরিচিত হবেন। চার বছর চাকরির পর একাংশকে অব্যাহতি দেওয়া হবে। তাঁদের দেওয়া হবে মোটা অঙ্কের ‘প্যাকেজ’।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি, বর্তমানে সামরিক বাহিনীতে সেনাদের গড় বয়স ৩২ বছর ৷ সরকারের লক্ষ্য আগামী ছয় থেকে সাত বছরের মধ্যে এই গড় বয়স ২৬ বছরে নামিয়ে আনা ৷ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (Ministry of Home Affairs) সূত্রে খবর, অগ্নিবীরদের একাংশকে পরিবহণ মন্ত্রক, শুল্ক দফতরের মতো বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সংস্থায় নিয়োগ করার বন্দোবস্ত করবে সরকার। অবসরের পর ব্যবসা করতে চাইলে অগ্নিবীররা পাবেন ব্যাংক ঋণের বিশেষ সুবিধা। কর্তব্যরত অবস্থায় কোনও অগ্নিবীর আহত বা নিহত হলে তিনি বা তাঁর পরিবার ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর এক জন সদস্যের সমান ক্ষতিপূরণ, ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পাবেন। পাবেন, বিনামূল্যে ৪৮ লক্ষ টাকার জীবনবিমাও।

    দু’বছর ধরে দেশে সেনা নিয়োগ বন্ধ। ভারতীয় সেনাবাহিনীতে (Indian Army) দেড় লক্ষ শূন্যপদ রয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা বিষয়ক কমিটি (Cabinet Committee on Security) সিদ্ধান্ত নিয়েছে, চলতি বছরে ৪৬ হাজার অগ্নিবীর নিয়োগ করা হবে। তাঁদের জন্য ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের আওতায় সেনার নিয়ন্ত্রণে তৈরি হবে সম্পূর্ণ নতুন একটি বাহিনী। নতুন বাহিনীর উর্দি হবে ভারতীয় সেনার ধাঁচেই। তবে থাকবে চিহ্নিতকরণের জন্য পৃথক ব্যাজ ও রঙের ‘ইনসিগনিয়া’। তবে এ সংক্রান্ত খুঁটিনাটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি বলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে।

  • KK Demise: “সব বয়সের মানুষের মন ছুঁয়েছে তাঁর গান”, কেকে-র মৃত্যুতে শোকবার্তা মোদির

    KK Demise: “সব বয়সের মানুষের মন ছুঁয়েছে তাঁর গান”, কেকে-র মৃত্যুতে শোকবার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী কেকে (singer K K)। মঙ্গলবার নজরুল মঞ্চে অনুষ্ঠান চলাকালীন অস্বস্তি বোধ করেন। এর পরই আলিপুরের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় তাঁর। প্রাথমিকভাবে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। গুরুদাস মহাবিদ্যালয়ের গানের অনুষ্ঠান ছিল গতকাল। সন্ধ্যের দিকে অসুস্থ বোধ করেন। বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর। বাংলা, হিন্দি ছাড়াও একাধিক ভাষায় গান গেয়েছেন তিনি। কৃষ্ণকুমার কুন্নাথের (Krishnakumar Kunnath) প্রয়াণে শোকস্তব্ধ গোটা দেশ।    

    জানা গিয়েছে, গতকাল সন্ধ্যে ৬টা ৪৫ এ মঞ্চে ওঠেন তিনি। যখন থেকে তিনি গান গাইতে উঠেছিলেন তখন থেকে অন্য রকম লাগছিল গায়ককে। শারীরিক অস্বস্তির সঙ্গে বার বার ঘাম হচ্ছিল তাঁর। গানের ফাঁকে স্টেজের পিছনে গিয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। ঘটনাস্থলে যারা উপস্থিত ছিলেন তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁর গানের মাঝেও তাঁর যে অস্বস্তি হচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছিল।  প্রথম  থেকেই তাঁকে অন্যরকম লাগছিল। গানের মাঝে অনেকটা সময় নিচ্ছিলেন।   

    সোমবার ও মঙ্গলবার দুদিনই কেকে-র কলকাতায় লাইভ কনসার্ট ছিল। প্রথম দিন বিবেকানন্দ কলেজের অনুষ্ঠানে নজরুল মঞ্চেই অনুষ্ঠান করেন তিনি। গতকালও সেখানেই তাঁর অনুষ্ঠান ছিল। গুরুদাস মহাবিদ্যালয়ের জন্য গতকাল তিনি মঞ্চে ওঠেন। কিন্তু খানিক পরে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় আলিপুরের বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় লাইভ শো চলাকালীন অসুস্থ হয়ে মৃত্যু শিল্পী কে কে-র

    গায়কের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা দেশ। শিল্পীর প্রয়াণে শোকবার্তা রাজনৈতিক মহলের। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) লিখেছেন, “গায়ক কেকে-র অকাল প্রয়াণে শোকাহত। সব বয়সের মানুষের মন ছুঁয়েছে তাঁর গান। তাঁর গানের মধ্যে দিয়ে তাঁকে আমরা মনে রাখব। তাঁর পরিবার এবং ভক্তদের প্রতি সমবেদনা।” 

    [tw]


    [/tw]

    দেশের উপরাষ্ট্রপতি এম ভেঙ্কাইয়া নাইডু (M Venkaiah Naidu), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), তথ্য এবং সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur), অরুনাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা কুন্ডু (Prema Kundu), রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে (Vasundhara Raje Scindia), কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রয়াত গায়কের মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করেছেন।  

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

     

  • Amit Shah on CAA: “মমতা দিদি, আপনি কিছুই করতে পারবেন না…”, কোন প্রসঙ্গে একথা বললেন অমিত শাহ?

    Amit Shah on CAA: “মমতা দিদি, আপনি কিছুই করতে পারবেন না…”, কোন প্রসঙ্গে একথা বললেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা ঢেউ কমলেই সিএএ (CAA) চালু করা হবে। বঙ্গ (West Bengal) সফরে এসে এমনটা ফের একবার জানিয়ে দিলেন অমিত শাহ (Amit Shah)।

    রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের (West Bengal Assembly elections) পর প্রায় বছরখানেক কেটে গিয়েছে। দু দিনের সফরে বাংলায় এসেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Union Home minister) অমিত শাহ। বৃহস্পতিবার দুপুরে বনগাঁর পেট্রাপোল সীমান্তে বিএসএফের (BSF) হরিদাসপুর ১৫৮ ব্যাটালিয়নে আসেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ‘মৈত্রী মিউজিয়ামের’ শিলান্যাস করেন। সেখানেই বিজেপি (BJP) নেতা সাংসদ শান্তনু ঠাকুর (Santanu Thakur) সহ বিজেপি নেতা কর্মীরা দেখা করেন শাহের সঙ্গে। 

    বৈঠক শেষে শান্তনু ঠাকুর জানান, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগেই বাংলায় ‘সিএএ’ চালু করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সাংবাদিকদের পাল্টা প্রশ্নের উত্তরে বিজেপি সাংসদ ও মতুয়া মহাসংঘের প্রধান জানান, যদিও এবিষয়ে তাঁর সঙ্গে কোন কথাও হয়নি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর।

    কিন্তু শান্তনু ঠাকুরের সঙ্গে আলোচনায় যে সিএএ প্রসঙ্গ উঠেছে তা বোঝা গেল শিলিগুড়িতে অমিত শাহের জনসভায়। সভা থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্পষ্টই জানান, করোনা প্রকোপ কমলেই চালু হবে সিএএ। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে অমিত বলেন, “তৃণমূল (TMC) সিএএ-র বিরোধিতা করছে। সেকারণেই মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে। তৃণমূল বলছে, সিএএ নাকি কোনও দিনই বাস্তবের আলো দেখবে না। কিন্তু আমি পরিষ্কার বলে দিতে চাই করোনা প্রকোপ কমলেই নাগরিকত্ব পাবেন আমাদের ভাইরা।” 

    অমিত শাহ জানান, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী চান অনুপ্রবেশ চলুক। আর বাংলাদেশের হিন্দু শরণার্থীরা কোনওদিন যেন নাগরিকত্ব না পায়। তিনি বলেন, “কান খুলে শুনে নিন, সিএএ ছিল, আছে, থাকবে। মমতা (Mamata) দিদি, আপনি কিছুই করতে পারবেন না।”

    গত লোকসভা নির্বাচনে সিএএ চালু করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনী সাফল্য পেয়েছিল বিজেপি। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সংসদে পাশ হয় সিএএ আইন (Citizenship Act)। করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ায় সিএএ কার্যকর করার কোনও পদক্ষেপ করেনি কেন্দ্র। সিএএ-র দাবিতে আন্দোলনও করেন জয়ী সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। বিধানসভা নির্বাচনের আগে ঠাকুরনগরে এসে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি ছিল — করোনার প্রকোপ কমলেই চালু হবে সিএএ। আজও শিলিগুড়িতে সেই কথাই বললেন অমিত শাহ।

    যদিও কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে খবর, করোনার কারণেই এখনও CAA নীতি প্রণয়ন করা যায়নি। সেই কারণেই দেরি সিএএ প্রয়োগে।

  • Amit Shah: ‘সেদিন দেশবাসীর অধিকার…’, ৭৫-এর জরুরি অবস্থা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    Amit Shah: ‘সেদিন দেশবাসীর অধিকার…’, ৭৫-এর জরুরি অবস্থা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতার জন্য কংগ্রেস (Congress) ভারতীয়দের সাংবিধানিক অধিকার (Constitutional Rights) কেড়ে নিয়েছিল। এমনই অভিযোগ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দেশে জরুরি অবস্থার ৪৭ বর্ষপূর্তি। ১৯৭৫ সালের এই দিনেই দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। সেই কারণেই এদিন কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    এদিন সকালে একট ট্যুইটবার্তায় শাহ বলেন, ১৯৭৫ সালের এই দিনে কংগ্রেস ক্ষমতার জন্য প্রত্যেক ভারতবাসীর সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নিয়ে জরুরি অবস্থা জারি করেছিল। তিনি বলেন, কংগ্রেস শাসন বর্বরতার দিক থেকে বিদেশি শাসনকে পিছনে ফেলে দিয়েছে। তিনি সেই দেশপ্রেমিকদের শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন, যাঁরা গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে এবং স্বৈরাচারী মানসিকতাকে পরাস্ত করতে সর্বস্ব উৎসর্গ করেছিলেন।

    আরও পড়ুন : ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন মধ্যরাতে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদ সংবিধানের ৩৫২ অনুচ্ছেদের অধীনে জরুরি অবস্থা জারি করেন। ১৯৭১ সালের লোকসভা নির্বাচনে ইন্দিরার জয়কে অবৈধ ঘোষণার পরে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে সোচ্চার হয় দেশ। ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়ে জারি করা হয় জরুরি অবস্থা। সেই সময় মানবাধিকার লঙ্ঘন, সেন্সরশিপ ছাড়াও বহু মানুষকে জেলবন্দি করা হয়েছিল। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর জরুরি অবস্থা জারির এই সিদ্ধান্তকে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি অন্ধকারময় সময় বলে বিবেচনা করা হয়। ১৮ মাস পরে প্রত্যাহার করা হয় জরুরি অবস্থা। ১৯৭৭ সালে নির্বাচনে হেরে যায় কংগ্রেস।

    দিনটিকে অন্ধকারময় চ্যাপ্টার বলে উল্লেখ করেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বলেন, ৪৭ বছর আগে দেশজুড়ে জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত একটি অন্ধকারময় অধ্যায়। এটা কখনওই ভোলা যাবে না।বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা বলেন, বিজেপি সেই সব বীরদের স্মরণ করে, যাঁরা ভারতের গণতন্ত্র এবং সাংবিধানিক মূল্যবোধ রক্ষার জন্য লড়াই করেছিলেন।

    আরও পড়ুন : আতঙ্কে ঘর ছাড়ছেন পণ্ডিতরা, জরুরি বৈঠক ডাকলেন অমিত শাহ

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী বলেন, ২৫ জুন দিনটি ভারতের গণতন্ত্রে একটি কালো দিন। ক্ষমতার জন্য শাসক নাগরিক স্বাধীনতা খর্ব করেছিলেন।গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে ধ্বংস করেছিলেন। দুর্বল করেছিলেন বিচার বিভাগকেও।

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, জরুরি অবস্থা ভারতের গণতন্ত্রের ভয়াবহ অন্ধকার দিনগুলির কথা মনে করিয়ে দেয়।

     

     

LinkedIn
Share