Tag: Anand Bose

Anand Bose

  • Raj Bhavan: রাজভবনের নাম বদলে হল লোকভবন, কেন এই সিদ্ধান্ত জানেন?

    Raj Bhavan: রাজভবনের নাম বদলে হল লোকভবন, কেন এই সিদ্ধান্ত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোল নয়, নাম বদলে যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের রাজভবনের (Raj Bhavan)। এ রাজ্যে রাজভবন রয়েছে কলকাতা, দার্জিলিং এবং ব্যারাকপুরে। এই তিন জায়গারই রাজভবনের নাম বদলে হচ্ছে লোকভবন (Lok Bhavan)। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারা দেশে রাজভবন এবং রাজনিবাসের নামকরণ যথাক্রমে লোকভবন এবং লোকনিবাস করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক বলেন, “এখন থেকে পশ্চিমবঙ্গের পূর্ববর্তী রাজভবনগুলির নামকরণ হয়েছে লোকভবন।”

    আনন্দ বোসের বিজ্ঞপ্তি (Raj Bhavan)

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তিও এই নিয়ে জারি করা হয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে, ২০২৩ সালের ২৭ মার্চ দেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু রাজ্যপালের অনুরোধে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে তৎকালীন রাজভবনের প্রতীকী চাবি হস্তান্তর করেন। তারপর জনগণের রাজভবন – জন রাজভবনের এক নয়া যুগের সূচনা হয়। গত ২৫ নভেম্বর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়, এবার থেকে রাজভবনের নাম হবে লোকভবন (Lok Bhavan)।

    রাজভবনের বক্তব্য

    বর্তমান রাজ্যপালের (Raj Bhavan) বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক বলেন, “কলকাতার তৎকালীন রাজভবন কর্তৃক জনরাজ ভবন ধারণাটি জনগণের চাহিদা, আশা ও তাদের আকাঙ্খা, তাদের সমস্যা এবং চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলা করার তাগিদেই তৈরি হয়েছিল। একই সঙ্গে এই বিশাল ভবনটি ছিল ভয় ও ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সমাজের সকলস্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে নিরাপদ উন্মুক্ত রাজভবন করে তোলা। যার মাধ্যমে গত তিন বছরে বেশ কয়েকটি গঠনমূলক জনকেন্দ্রিক কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রূপান্তরমূলক এবং অনুপ্রেরণামূলক নেতৃত্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে, বাংলাকেও বিকশিত ভারতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য (Lok Bhavan)।”

    এদিকে, আনুষ্ঠানিকভাবে রাজভবনের নাম বদলে যাওয়ার পরে ভিক্টোরিয়া চত্বরে গিয়ে চা পান করেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। পরে করেন (Raj Bhavan) সাংবাদিক বৈঠক। সেখানে তিনি বলেন, “এই নাম বদলের পরে সাধারণ মানুষের অ্যাক্সেস আরও বাড়বে। সহজেই সাধারণ মানুষ লোকভবনে যোগাযোগ করতে পারবেন। ডিরেক্ট টু পাবলিক। এই জন্যই লোকভবন।” প্রসঙ্গত, গোটা দেশের সমস্ত রাজভবনের নাম পাল্টে লোকভবন করার প্রস্তাব পাশ হয়েছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায়। যুক্তি ছিল, রাজভবন নামটির সঙ্গে রাজত্ব করার ধারণা জড়িয়ে রয়েছে (Lok Bhavan)। জানা গিয়েছে, সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতেই এমন সিদ্ধান্ত (Raj Bhavan)।

  • CV Anand Bose: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    CV Anand Bose: বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা, সাফ জানালেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবসান রাজভবন-নবান্ন বিতর্কের! উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজভবন যে আর নতুন করে কোনও বিতর্ক চায় না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose) সম্প্রতি সল্টলেকে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস পরিদর্শনে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল। পরে তিনি বলেন, “উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে নতুন করে আর কোনও বিতর্ক চায় না রাজভবন। এ ব্যাপারে শীর্ষ আদালতের সিদ্ধান্তকে সম্মতি জানাবে রাজভবন।”

    চিঠিতে কী বলেছেন রাজ্যপাল

    রাজ্যপালের এহেন মন্তব্যের চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই রাজভবনের তরফে চিঠি পাঠানো হয়েছে রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়কে। চিঠিতে বলা হয়েছে, আচার্য তথা রাজ্যপাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রধান হিসেবে কোর্ট অথবা সেনেট বৈঠকে পৌরহিত্য করতে পারেন। অথবা উপাচার্যকে ওই বৈঠক ডাকার সম্মতি দিতে পারেন। ওই নির্দেশে এও বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত বিধি ১৯৭৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় আইনের বিরোধী বলেই মনে করা হচ্ছে।

    ১৯৭৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় আইন

    এদিকে, জট কাটিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের যাতে সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয়, তা নিয়েও আচার্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে খোলা চিঠি দিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি জুটা। শিক্ষা মহলের মতে, ১৯৭৯ সালে আইন প্রসঙ্গে রাজভবন থেকে যা বলা হচ্ছে, তা স্থায়ী উপাচার্যদের ক্ষেত্রে (CV Anand Bose) প্রযোজ্য হলেও, অন্তবর্তী উপাচার্যদের ক্ষেত্রে নয়। তাই উচ্চ শিক্ষা দফতরের নিষেধ অগ্রাহ্য করে বৈঠক ডাকা হলে, বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা।

    আরও পড়ুুন: ললিতের সঙ্গে তৃণমূল বিধায়কের সেলফি, লোকসভাকাণ্ডে ‘প্রমাণ’ দিলেন সুকান্ত!

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালের অন্তর্বর্তী উপাচার্য কর্মসমতির বৈঠক ডেকে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত পাশ করিয়ে নেয়। ছাত্র স্বার্থ রক্ষা করতেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। এর পরেই রাজ্যপালের তরফে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়, বৈঠক ডাকতে পারেন অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা।

    উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে সম্প্রতি নবান্ন-রাজভবন বিবাদ চরমে পৌঁছেছিল। বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। রাজ্যের তরফে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা কর্মসমিতির বৈঠক পারবেন না। রাজ্যের (CV Anand Bose) তরফে এই নির্দেশ পেয়ে কলকাতা সহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা একাধিকবার বৈঠক ডেকেও পরে তা বাতিল করে দেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share