Tag: Anti Ageing

Anti Ageing

  • Beet juice: বিটের রসেই হবে বাজিমাত! কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে এই সবজি?

    Beet juice: বিটের রসেই হবে বাজিমাত! কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে এই সবজি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের রঙিন সবজি বিট। মরশুমের হলেও এখন সারা বছর বিট পাওয়া যায়। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত বিট খেলে বিশেষত বিটের রস খেলে শরীরে একাধিক উপকার পাওয়া যায়। আটকানো যাবে একাধিক সমস্যা। চিকিৎসকদের একাংশ বলছেন, দিনের নির্দিষ্ট সময় বিটের রস (Beet juice) খেলে বাড়তি‌ উপকার পাওয়া যায়। দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন রোগের মোকাবিলা করবে বিট?

    আয়রনের ঘাটতি কমায় (Beet juice)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বিটের পুষ্টিগুণ প্রচুর।‌এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। তাই নিয়মিত বিট খেলে বিশেষত বিটের রস খেলে শরীরে রক্তের ঘাটতি কমবে। বিশেষত যাঁরা আয়রনের অভাবে ভুগছেন, তাঁদের জন্য বিট খুবই উপকারী। গর্ভবতীদের জন্য বিট বাড়তি উপকার দেয়।

    রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবে

    বিট রোগ প্রতিরোধে বিশেষ সাহায্য করে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, বিটে (Beet juice) প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই বিট খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। যে কোনও সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ হয়।

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করবে

    বিট উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন বিটে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ সহ একাধিক খনিজ পদার্থ। যা শরীরে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত বিটের রস খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ (Diseases) থাকে। যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য বিট বাড়তি উপকার দেয়।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্যও বাড়তি উপকারী (Beet juice)

    রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে বিটের উপকার অপরিসীম। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা রুখতেও বিট খুব সক্রিয়। খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ এই খাবার তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বাড়তি উপকারী বলেই মত পুষ্টিবিদদের একাংশের।

    অকাল বার্ধক্য ঠেকাতে সাহায্য করবে

    বলিরেখা রুখতে এবং বার্ধক্য ঠেকাতে বিটের গুরুত্ব অপরিসীম। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ত্বক টানটান রাখতে এবং বার্ধক্য রুখতে বিট খুবই উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, বিটে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি নাইট্রেট থাকে। যা শরীরে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত হয়। আর এই নাইট্রিক অক্সাইড শরীরে রক্তপ্রবাহে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর ফলে অকাল বার্ধক্য আটকানো যায়।

    স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করবে (Beet juice)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতেও বিট খুবই কার্যকরী। তাঁরা জানাচ্ছেন, বিট থেকে শরীর প্রচুর নাইট্রিক অক্সাইড পায়। শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন তাই সহজেই পৌঁছে যায়। এর ফলে মস্তিষ্ক আরও সক্রিয় থাকে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতেও বিট খুবই উপকারী।

    ত্বকের জন্য বাড়তি উপকারী

    ঠোঁট, গাল বা দেহের বিভিন্ন অংশে কালো ছোপ দূর করতে, ব্রণের সমস্যা মোকাবিলায় বিটের (Beet juice) উপকার অনেক। এমনটাই জানাচ্ছেন ত্বক রোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত বিট খেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এর ফলে একাধিক ত্বকের সমস্যা কমে। বিশেষত ব্রণর মতো সমস্যা মোকাবিলায় এটা খুবই কার্যকরী। তাছাড়া বিটে থাকে একাধিক ভিটামিন এবং আয়রন। এর ফলে ত্বকের স্বাভাবিক ময়েশ্চারাইজার পাওয়া যায়। ত্বকের শুষ্কতা কমে। ত্বক উজ্জ্বল থাকে। তাই নিয়মিত বিটের তরকারি বা বিটের রস খেলে ত্বক ভালো‌ থাকবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Anti Ageing: অ্যান্টি এজিং জিন ১০ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে হৃদয়ের বয়স, জানাচ্ছে গবেষণা

    Anti Ageing: অ্যান্টি এজিং জিন ১০ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে হৃদয়ের বয়স, জানাচ্ছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি অ্যান্টি-এজিং (Anti Ageing) জিন হৃৎপিণ্ডের জৈবিক বয়স দশ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে। এমনটাই বলছে এক সাম্প্রতিক গবেষণা। ব্রিস্টল ইউনিভার্সিটি এবং ইতালির মাল্টিমেডিকা গ্রুপের শিক্ষাবিদদের দ্বারা পরিচালিত একটি গবেষণা সম্প্রতি কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চে প্রকাশিত হয়েছিল। গবেষণাটিতে মূলত হার্ট ফেইলিওরের কারণগুলি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

    কী বলছে গবেষণা? 

    যারা এই গ্রহের নীলাঞ্চলে বসবাস করেন, তারা সুস্থ মিউট্যান্ট জিনের (Anti Ageing) বাহক। এই অঞ্চলের মানুষরা ব্যতিক্রমীভাবে, ১০০ বা তার বেশি বছর সুস্থভাবে বেঁচে থাকেন। এই ব্যক্তিদের কার্ডিওভাসকুলার জটিলতা প্রবণতা কম। ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞানীদের মতে, এই জিনটি তাদের হৃৎপিণ্ডকে তরুণ রাখতে সাহায্য করে। তাদের হার্ট ফেইলিওরের মতো বার্ধক্যজনিত রোগ থেকে রক্ষা করে। এই নতুন গবেষণায়, গবেষকরা দেখিয়েছেন যে এই স্বাস্থ্যকর মিউট্যান্ট জিনগুলির মধ্যে একটি, শতবর্ষী ব্যক্তিদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এই জিনটির হৃদযন্ত্রকে বিকল হওয়া থেকে বিরত রাখার ক্ষমতা রয়েছে।       

    প্রফেসর পাওলো মাদেদ্দুর নেতৃত্বে ব্রিস্টলের (Anti Ageing) গবেষক দলটি লক্ষ্য করেছে, মিউট্যান্ট অ্যান্টি-এজিং জিনটি মধ্যবয়সী ইঁদুরের হৃদযন্ত্রের ক্ষয় বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে। এমনকি আরও লক্ষ্য করার মতো বিষয় হল, এই বয়স্ক ইঁদুরগুলির হৃৎপিণ্ড বয়স্ক রোগীদের হৃৎপিণ্ডের মতোই আচরণ করে। পরিলক্ষিত হয়েছে যে, জিনটি হৃৎপিণ্ডের জৈবিক বয়সকে দশ বছরেরও বেশি কমিয়ে দেয়।

    আরও পড়ুন: ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লির মাটি, কাঁপল উত্তরাখণ্ডও  

    ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রিস্টল হার্ট ইনস্টিটিউটের (Anti Ageing) পরীক্ষামূলক কার্ডিওভাসকুলার মেডিসিনের অধ্যাপক এবং গবেষণার অন্যতম লেখক অধ্যাপক মাদ্দেদু বলেন, “আমাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হার্ট এবং রক্তনালীগুলির কার্যকারিতা হ্রাস পায়৷ ধূমপান, অ্যালকোহল এবং বসে থাকা বার্ধক্যকে তরান্বিত করে। একইভাবে ভাল খাওয়া এবং ব্যায়াম করা হার্টের বার্ধক্যকে  বিলম্বিত করে। এছাড়া, বাবা-মার কাছ থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া ভাল জিনগুলি তরুণ এবং সুস্থ থাকতে সাহায্য করতে পারে। জিন হল অক্ষরক্রম যা প্রোটিনকে এনকোড করে। এই অক্ষরগুলির মধ্যে কিছু পরিবর্তন হতে পারে। মিউটেশন জিনের কাজকে আরও খারাপ বা ভাল করে তুলতে পারে। যেমন মিউট্যান্ট অ্যান্টি-এজিং জিনের জন্য আমরা এখানে মানব কোষ এবং বয়স্ক ইঁদুরের উপর গবেষণা করেছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share