Tag: Anubrata Mondal bodyguard Saigal Hossain

Anubrata Mondal bodyguard Saigal Hossain

  • CBI Summons Anubrata: ফের গরুপাচার মামলায় অনুব্রতকে তলব সিবিআইয়ের, হাজির হবেন কেষ্ট?

    CBI Summons Anubrata: ফের গরুপাচার মামলায় অনুব্রতকে তলব সিবিআইয়ের, হাজির হবেন কেষ্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার-কাণ্ডে (Cattle Smuggling) সোমবার অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) ফের তলব করল সিবিআই (CBI)।  বীরভূম তৃণমূল জেলা সভাপতিকে সকাল ১১টার মধ্যে নিজাম প্যালেসে (Nizam Palace) হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

    এর আগে, গরুপাচার মামলায় ৬ বার সিবিআইয়ের তলব পেয়েও হাজিরা এড়ান অনুব্রত মণ্ডল। শেষে ১৯ মে প্রথমবার এই মামলায় সিবিআইয়ের মুখোমুখি হন তিনি। সিবিআইয়ের দুর্নীতিদমন শাখা (Anti Corruption Branch) তাঁকে প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে। বুকে ব্যথা অনুভব করায় সেখান থেকে সরাসরি অনুব্রত চলে যান এসএসকেএম-এ (SSKM)। 

    অনুব্রত মণ্ডলের আয়করের নথি, সম্পত্তির খতিয়ান ও ব্যাংকের নথি চেয়ে পাঠায় তদন্তকারী সংস্থা। তা আইনজীবি মারফত জমাও দেন তিনি। সিবিআই সূত্রের খবর, অনুব্রত মণ্ডল যে নথি জমা দেন, তা খতিয়ে দেখা হয়। আয়কর দফতরের কাছেও নথি চেয়ে পাঠায় তারা। গরু পাচার কাণ্ডে ধৃত কেষ্টর দীর্ঘদিনের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে হেফাজতে নিয়ে জেরা করেছে সিবিআই। সূত্রের খবর, তাঁর কাছ থেকেই সিবিআই জানতে পারে কেরিম খান ও টুডু মণ্ডলের নাম। তদন্তকারী সংস্থা জানতে পারে, সায়গলের ব্যবসা দেখাশোনা করতেন কেরিম।

    আরও পড়ুন: অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ কেরিম খান, টুলু মণ্ডলের বাড়িতে যৌথ অভিযানে ইডি-সিবিআই

    এই তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার কয়লা ও গরুপাচার কাণ্ডে বুধবার বীরভূমের একাধিক জায়গা তল্লাশি চালায় সিবিআই ও ইডি-র যৌথ দল। অনুব্রত ঘনিষ্ঠ তৃণমূল (TMC) নেতা তথা বীরভূম জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ কেরিম খান, কেরিম খানের ছেলের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী জিয়াউল হক এবং কেষ্টর কাছের এক পাথর ব্যবসায়ী টুডু মণ্ডলের (Stone trader Tudu Mondal) বাড়িতে সকাল সকাল হানা দেয় সিবিআই। 

    পাশাপাশি, তল্লাশি চালানো হয় কেরিম খানের ডান হাত হিসাবে পরিচিত তৃণমূল নেতা তথা নানুরের আটকুলা গ্রামে চালের আড়তের মালিক মুক্তার শেখের বাড়িতেও। সূত্রের খবর, তল্লাশিতে কয়েক লক্ষ টাকা সহ একাধিক নথি পান তদন্তকারীরা। এমনকি প্রচুর নথি পেয়েছেন তাঁরা। আর এরপরেই সেগুলি খতিয়ে দেখা হয়। আর সেই সমস্ত তথ্যের ভিত্তিতেই অনুব্রত মন্ডলকে সিবিআই জেরা করতে চায় বলে জানা যাচ্ছে।

    এদিকে, আবারও জামিন নাকচ হল সায়গল হোসেনের। শুক্রবার শুনানির শেষে আসানসোল বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী সায়গলকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। আগামী ১৮ অগাস্ট আবার আসানসোল বিশেষ সিবিআই আদালতে তোলা হবে বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষীকে। গত ৯ জুন তাঁকে গ্রেফতার করে সিবিআই। অভিযোগ, গরু পাচারের টাকা লগ্নির ক্ষেত্রে সায়গল মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করেছিলেন। 

    আরও পড়ুন: ঘনিষ্ঠতা! তিনি ভালোভাবে চেনেনই না অর্পিতাকে, পার্থর কথা শুনে অবাক ইডি

  • Saigal Hossain: ফের সাতদিনের সিবিআই হেফাজতে অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেন

    Saigal Hossain: ফের সাতদিনের সিবিআই হেফাজতে অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সাতদিনের সিবিআই (CBI) হেফাজতে অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) দেহরক্ষী সায়গল হোসেন (Saigal Hossain)। গরুপাচার (Cattle smuggling) মামলায় এদিন আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে পেশ করা হয় তৃণমূলের (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতির দেহরক্ষীকে। দেড় ঘণ্টা ধরে দু’পক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর এদিন সায়গল হোসেনকে ফের ৭ দিনের হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক। 

    কেন গ্রেফতার অনুব্রতর দেহরক্ষী, এত সম্পত্তি হল কীভাবে?

    সাতদিন সিবিআই হেফাজতে থাকার পর শুক্রবার আসানসোল বিশেষ সিবিআই আদালতে তোলা হয় অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে। কলকাতা নিজাম প্যালেস থেকে সিবিআই আধিকারিকরা সকালে রওনা দেন। আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে তাঁকে পেশ করা হয় সাড়ে ১১টা নাগাদ।

    এদিনের শুনানিতে সায়গলের পুনরায় হেফাজতের দাবি পেশ করে সিবিআই। তদন্তকারী সংস্থার তরফে বলা হয়, সায়গলের কাছে গরু পাচার মামলার অনেক তথ্য রয়েছে। তাঁর বক্তব্যে বেশ কিছু অসঙ্গতি ধরা পড়েছে। এছাড়াও আয়বহির্ভূত বিপুল সম্পত্তির হদিশ পাওয়া গেছে সায়গলের কাছ থেকে। ফলে, গরুপাচার মামলায় তদন্তের অগ্রগতির জন্য তাঁকে আরও জেরা করা প্রয়োজন। 

    তদন্তকারীদের একাংশ জানাচ্ছেন, জেলে যাওয়ার আগে এনামুলের সঙ্গে সায়গলের এক বছরে শতাধিক বার টেলিফোনে কথা হয়েছে। তদন্তে দেখা গিয়েছে, এনামুলের ওই ফোনটি নেওয়া ছিল তাঁর এক ভাইয়ের নামে। তিনি স্বীকার করে নেন, তাঁর নামে ফোনটি নেওয়া হলেও সেটা ব্যবহার করতেন এনামুলই। তদন্তকারীদের আরও দাবি, নামে-বেনামে প্রচুর সম্পত্তির মালিক এই সায়গল। সম্প্রতি, বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে বিপুল সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। সেই সম্পত্তির উৎস কী, তা জানতে তাঁকে হেফাজতে নেওয়া প্রয়োজন। দু’পক্ষের সওয়াল-পর্ব শেষে সায়গলকে ফের সাত দিনের সিবিআই হেফাজতে পাঠিয়ে দেন বিচারক। এই মামলার পরবর্তী শুনানি দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী ২৪ জুন।

    আরও পড়ুন: অনুব্রত মন্ডলের দেহরক্ষী সায়গলের বোলপুরের বাড়িতে সিবিআইয়ের তল্লাশি

LinkedIn
Share