Tag: asia book of records

asia book of records

  • Karate: মাত্র সাত বছর বয়সেই এশিয়ার সেরা ‘ক্যারাটে কিড’ হুগলির আরাত্রিকা

    Karate: মাত্র সাত বছর বয়সেই এশিয়ার সেরা ‘ক্যারাটে কিড’ হুগলির আরাত্রিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র সাত বছর বয়সেই অসাধারণ সাফল্য, এশিয়ার সেরা ‘ক্যারাটে কিড’ হয়েছে হুগলির আরাত্রিকা চক্রবর্তী। ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস ও এশিয়া বুক অব রেকর্ডস গড়েছে এই ক্ষুদে। মাত্র তিন বছর বয়সে তার ক্যারাটেতে (Karate) হাতেখড়ি হয়েছিল। তার এই কীর্তিতে পরিবার এবং জেলায় তীব্র খুশির আবহ।

    ক্যারাটেতে মিনিটে ৬৯০টি পাঞ্চ(Karate)!

    হুগলির মগরার গজঘণ্ট বকুলতলার বাসিন্দা ছোট্ট আরাত্রিকা। একই ভাবে নাচ, গান, কবিতা, আঁকা শেখার পাশাপাশি ক্যারেটেতে পারদর্শী। তার এই ক্যারাটেতে (Karate) উৎসাহ এবং আগ্রহ দেখে মা মৈত্রী এবং বাবা অভিষেক চক্রবর্তী মেয়েকে সবরকম ভাবে সহযোগিতা করে থাকেন। স্থানীয় একটি ক্যারাটে ক্যাম্পে মাত্র তিন বছর বয়স থেকে ক্লাস করতে শুরু করেছিল মেয়ে। ২০২৩ সালে দুটি প্রতিযোগিতায় সোনা জয়ী হয়েছিল। তার ক্যারাটের কোচ শঙ্কর রাউত এবং সঞ্জয় দাস জানিয়েছেন যে এশিয়া বুক অব রেকর্ডসের জন্য এক মিনিটে ৩৫০টি চেস্ট লেভেল পাঞ্চ করতে হয়। সেখানে আরাত্রিকা মিনিটে ৬৯০টি পাঞ্চ করে রেকর্ড গড়েছে। তার ভিডিও পাঠানো হয়েছে ইন্ডিয়া ও এশিয়া বুক অব রেকর্ডসে। কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে সেই ভিডিও খতিয়ে দেখে ৪৮০টি পাঞ্চ বৈধ বলে ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে। আর এইভাবেই নতুন রেকর্ড গড়ে নজির রখেছে আরাত্রিকা। তার একসঙ্গে দুটি পুরস্কার ঝুলিতে জমা হয়েছে। গত মঙ্গলবার তাদের বাড়িতে এই দুই সংস্থা থেকে পুরস্কার এসে পৌঁছেছে। শংসাপত্র হাতে পেয়ে পরিবারে খুশির আবহ। মেয়ের সাফল্যে কোচ, বাবা-মা সকলেই খুব খুশি।

    আরও পড়ুনঃ নোয়াপাড়ায় তৃণমূল ছাত্রনেতার হাতে সেভেন এমএম পিস্তল! সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল ছবি

    পরিবারের বক্তব্য

    আরাত্রিকার বাবা অভিষেক চক্রবর্তী মেয়ের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত হয়ে বলেছেন, “আমরা আজ ভীষণ খুশি। মেয়ে এই ভাবে রেকর্ড গড়বে আমরা আশা প্রকাশ করিনি। মেয়ের আগ্রহের বিষয়ে আমরা ব্যাপক ভাবে উৎসাহ দিয়েছি। মেয়ে নিজে থেকে জানিয়েছে যে চেস্ট লেভেলে পাঞ্চ করবে। গত এপ্রিল মাসের শেষে আমরা আবেদন করি। এরপর মান্যতার জন্য গত ২৩ জুন ভিডিও পাঠাই।” মা মৈত্রী বলেছেন, “পড়াশুনার পাশাপাশি মেয়ে খেলাধূলা করতে চায়, সেটা আমরা করতে দিই। আমরা চাই ও নিজের আত্মরক্ষা করতে শিখুক। বর্তমানে মেয়ের কাছে ক্যারাটে (Karate), নাচ, আঁকা ইত্যাদি ভালোবাসায় পরিণত হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asia Book Of Records: এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলল মুর্শিদাবাদের স্বস্তিক, কী করেছে জানেন?

    Asia Book Of Records: এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলল মুর্শিদাবাদের স্বস্তিক, কী করেছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডের পর এবার এশিয়া বুক অফ রেকর্ডস (Asia Book Of Records) নাম তুলল মুর্শিদাবাদের বহরমপুর ইন্দ্রপ্রস্থের স্বস্তিক কর্মকার। মাত্র ১৪ বছর বয়সে সে পর পর দুটি রেকর্ডে নাম তুলল। স্বাভাবিকভাবেই তার এই সাফল্যে খুশি পরিবারের লোকজন থেকে প্রতিবেশীরা।

    কী নিয়ে এশিয়া বুক অফ রেকর্ডস গড়ল স্বস্তিক? (Asia Book Of Records)

    প্রথম খ্যাতির পালক ২০২১ সালে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ড করে স্বস্তিক। ২০২১ সালে মাত্র তিরিশ মিনিটে ১৫ টি গানের সুর তার প্রিয় গিটারে তুলেছিল। এবার ২০২৩ এ স্বস্তিক এশিয়া বুক অফ রেকর্ডস (Asia Book Of Records) এ ১ ঘন্টা ৮ মিনিটে চোখ বন্ধ করে পঁচিশটি গানের সুর তার গিটারে তুলে রেকর্ড গড়েছে। এই প্রসঙ্গে স্বস্তিক কর্মকারের বক্তব্য, ছোট থেকেই গিটারের উপর আমার শখ ছিল। পরবর্তীতে একটু বড় হওয়ার পর আমার মা হাতে তুলে দেন গিটার। ছোটবেলায় গিটারের তারে হাত দিয়ে নানা রকম শব্দ শুনে খুব আনন্দ পেতাম, সেই থেকে শুরু। আর এই রেকর্ড গড়়তে পেরে খুবই ভাল লাগছে।  

    কী বললেন পরিবারের লোকজন?

    বাবা দিব্যেন্দু কর্মকার তিনি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক।  দিব্যেন্দুবাবুর বক্তব্য, ছেলের এই সাফল্যের খুশি। স্বস্তিকার মা সৃজিতা সিনহা কর্মকার বলেন, ছোট থেকেই ওর শখ ছিল যেকোনও তার বা সুতো যায় হাতের কাছে পেতো তা দিয়ে সে নিজের মনে গুণগুণ করে এর মাধ্যমে সুর তোলার চেষ্টা করত। এই কর্মকাণ্ড দেখে ছেলের হাতে আমি গিটার তুলে দিয়েছিলাম। ২০২১ সালে যখন দেখলাম স্বস্তিক গিটারের মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি গানের সুর তুলতে পারছে, তখনই ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ড সে আবেদন পাঠাই। পরবর্তীতে জানানো হয় স্বস্তিক কর্মকার ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস এ জন্য মনোনীত হয়েছে। পরে, স্বস্তিক এশিয়া বুক অব রেকর্ডস (Asia Book Of Records) মনোনীত হয়। বাড়িতে মেডেল,শংসাপত্র এবং নানাবিধ উপহার চলে এসেছে। স্বস্তিকের বাবা মা উভয়েই ছেলের এই জোড়া সাফল্যে খুশি। তাঁরা চান, ছেলে পড়াশুনার পাশাপাশি গিটার নিয়ে আরও অনেক দূর এগিয়ে যাক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: কণ্ঠস্থ ১৯৪ টি সামুদ্রিক প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম, ৬ বছর বয়সেই তাক লাগিয়ে দিয়েছে শ্রীহান!

    Durgapur: কণ্ঠস্থ ১৯৪ টি সামুদ্রিক প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম, ৬ বছর বয়সেই তাক লাগিয়ে দিয়েছে শ্রীহান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্র ৬ বছর। কিন্তু তাতে কী? এই বয়সেই কণ্ঠস্থ ১৯৪ টি সামুদ্রিক প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম। গড়গড়িয়ে অবলীলায় বলে চলেছে কঠিন কঠিন দাঁত ভাঙা সব ইংরেজি শব্দ। এশিয়ায় রেকর্ড করে ফেলল দুর্গাপুরের (Durgapur) হরিবাজার অঞ্চলের বাসিন্দা ছোট্ট শ্রীহান। মাত্র সাড়ে ৯ মিনিটে এইসব নাম বলায় এশিয়া বুক অফ রেকর্ডস থেকে স্বীকৃতি মিলেছে সম্প্রতি। তার ঝুলিতে এসেছে শংসাপত্র, মেডেল । দুর্গাপুরের হেমশীলা মডেলের ক্লাস ওয়ানের ছাত্র শ্রীহানের ছোটবেলা থেকেই ফটোগ্রাফিক মেমরি, যা দেখে তাই মনে রাখতে পারে। এই বয়সেই সোলার সিস্টেম, সামুদ্রিক প্রাণী, প্ল্যানেট ইত্যাদি বিষয়ের ওপর এনসাইক্লোপিডিয়া পড়ে ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি ছবি আঁকার ব্যাপক আগ্রহ এই খুদের, জানাচ্ছে নিজের মুখে।

    কী বললেন গর্বিত বাবা-মা (Durgapur) 

    শ্রীহান পালের (Durgapur) বাবা ডঃ সৌরভ পাল একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সহকারী অধ্যাপক। তিনি জানান, ছোটবেলা থেকেই পড়ার বইয়ের পাশাপাশি এই বিষয়গুলিতে অসীম আগ্রহ ছেলের। অন্যান্য বাচ্চারা কোথাও গেলে যেমন খেলনা চায়, ও তাই চাইত। কিন্তু তার থেকে ওর বেশি আগ্রহ ছিল বইতে। প্রথম বিভিন্ন প্ল্যানেট। তারপর বিভিন্ন জায়গা। তারপর স্বাধীনতা সংগ্রামী। মোটামুটি সবার সম্পর্কেই বই কিনে দিয়েছি, ও পড়েছে। ওর আসলে ফটগ্রাফিক মেমরি আছে। সব যে পড়ছে, তা নয়। টিভি বা মোবাইলে কিছুক্ষণ দেখলেই ও মনে রাখতে পারে। কেমন লাগছে? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাবা হিসেবে তো খুবই গর্ব অনুভব করছি। এর পরের লক্ষ্য কি গিনেস বুক? উত্তর এল, সে তো আছেই ইচ্ছা। তবে ওদের পদ্ধতি একটু সময়সাপেক্ষ। আগের বছর আমার ছেলে ন্যাশনালে উত্তীর্ণ হল। এবার এশিয়ায়। তাই গিনেস বুকের জন্য আবেদন করব।

    ছেলে এশিয়া রেকর্ডসের অধিকারী। গর্বিত মা পৌলমি পাল বলেন, ছোটবেলা থেকেই নানা বিষয়ে ওর আগ্রহ ছিল। আরও ছোটবেলা থেকেই যা শুনত তাই মনে রাখত। আমি ওকে যতটা পেরেছি, সাহায্য করেছি। সেভাবে মনে রেখেই আজ এশিয়ায় সেরা হয়েছে শ্রীহান। তাই মা হিসেবে আমারও খুব গর্ব হচ্ছে।

    এবার লক্ষ্য গিনেস বুকে নাম তোলা

    এর আগে শ্রীহান একটি বাংলা চ্যানেলের রিয়েলিটি শোতে গিয়েও তাক লাগিয়ে দিয়েছিল সঞ্চালক তথা বিখ্যাত ক্রিকেটার সৌরভ গাঙ্গুলিকে। এবার লক্ষ্য গিনেস বুকে নাম তোলা। তবে তার জন্য কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। দুর্গাপুরের (Durgapur) বিরল এই প্রতিভার কৃতিত্বে গর্বিত বাবা, মা সহ পরিবার ও পাড়াপ্রতিবেশীর পাশাপাশি নগরবাসীও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share