Tag: assembly election

assembly election

  • Jammu Kashmir: আজ জম্মু-কাশ্মীরে তৃতীয় তথা শেষ দফার নির্বাচন, ৪০ কেন্দ্রে চলছে ভোটগ্রহণ

    Jammu Kashmir: আজ জম্মু-কাশ্মীরে তৃতীয় তথা শেষ দফার নির্বাচন, ৪০ কেন্দ্রে চলছে ভোটগ্রহণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu Kashmir)। উপত্যকার মোট ৪০টি বিধানসভা কেন্দ্রে মঙ্গলবার ভোটগ্রহণ চলছে। সকাল সাতটা থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ চলবে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, ৫,০৬০ কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ করা হবে। জম্মু কাশ্মীরে নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে সেখানে বলা হয়েছে, শেষ দফায় মোট ভোটারের সংখ্যা ৪০ লাখ। মোট প্রার্থী রয়েছেন ৪০৫ জন। প্রসঙ্গত, তৃতীয় দফার (Assembly Election) ভোটে জম্মু ডিভিশনের ২৪টি এবং কাশ্মীরের ১৬টি আসনে ভোটাভুটি হবে।

    প্রথম দফায় ৬১ শতাংশ, দ্বিতীয় দফায় ৫৭.৩ শতাংশ ভোট পড়েছিল  

    প্রসঙ্গত, ১০ বছর পরে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) বিধানসভার ভোট হচ্ছে, প্রথম দফায় ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ১৮ সেপ্টেম্বর। ৯০ আসনের মধ্যে প্রথম দফায় ২৪টি আসনে ভোট হয়েছিল, ২৫ তারিখে জম্মু কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। ওইদিন ২৬টি আসনে ভোট গ্রহণ হয়। আজ তথা মঙ্গলবার রয়েছে শেষ দফার ভোট। প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল প্রায় ৬১ শতাংশ। ২৫ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে প্রায় ৫৭.৩ শতাংশ ভোট পড়েছিল। মঙ্গলবার (Assembly Election) সকাল থেকে তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে, দিনের শেষে বোঝা যাবে কত শতাংশ ভোট পড়ল।

    কোন কোন আসনে ভোট (Jammu Kashmir)  

    কাশ্মীর উপত্যকার কারনা, ত্রেগাম, কুপওয়ারা, লোলাব, হান্দওয়ারা, লাঙ্গাতে, সপোর, রাফিয়াবাদ, উরি, বারামুল্লা, গুলমার্গ, ওয়াগুরা-কৃরি, পাট্টান, সোনাওয়ারি, বন্দিপোরা এবং গুরেজে ভোটগ্রহণ চলছে। পাশাপাশি জম্মুর উধমপুর পশ্চিম, উধমপুর পূর্ব, চেনানি, রামনগর, বানি, বিল্লাওয়ার, বাসোলি, জাসরোতা, কাঠুয়া, হিরানগর, রামগড়, সাম্বা, বিজয়ুুর, বিষ্ণা, সুচেতাগড়, আরএস পুরা, জম্মু দক্ষিণ, বাহু, জম্মু পূর্ব, নাগরোটা, জম্মু পশ্চিম, জম্মু উত্তর, মাড়, আখনুর এবং ছাম্বে ভোটগ্রহণ চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ কার্যকর করতে চাইছেন মোদি, কী এর উপকারিতা?

    One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ কার্যকর করতে চাইছেন মোদি, কী এর উপকারিতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election)। দীর্ঘদিন ধরেই এর পক্ষে সওয়াল করে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও বলেছিলেন, মোদি সরকারের তৃতীয় মেয়াদেই এক দেশ, এক নির্বাচন কার্যকর করা হবে। এ সংক্রান্ত রিপোর্টও পেশ করেছে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বাধীন কমিটি।

    কেন এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election)

    বুধবার কোবিন্দ কমিটির সেই প্রস্তাব অনুমোদনও করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। জানা গিয়েছে, সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেই পেশ করা হবে এ সংক্রান্ত বিলটি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের এহেন প্রস্তাবের বিরুদ্ধাচরণ করতে শুরু করেছে বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দল। তার পরেও বিলটি সংসদে পেশ করতে ও পাশ করাতে মরিয়া মোদি সরকার। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রের যুক্তি স্পষ্ট। এক দেশ, এক নির্বাচন কার্যকর হলে বারবার ভোট করতে যে বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ হয়, তা বন্ধ হবে। নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পরেই লাগু হয়ে যায় আদর্শ আচরণবিধি। এই কারণে থমকে যায় উন্নয়নমূলক কাজকর্ম। উন্নয়নের গতির চাকা থমকে যাওয়ায় সমস্যায় পড়েন সাধারণ মানুষ। এহ বাহ্য। ঘন ঘন নির্বাচন হলে ঝামেলা পোহাতে হয় ভোট কর্মীদের। তাদের প্রশিক্ষণের পেছনে ব্যয় হয় সময়, অর্থ। কাজকর্ম ফেলে তাঁদের যেতে হয় ভোট করাতে। এক দেশ, এক নির্বাচন হলে, এই তিন সমস্যাই মিটবে। তার পরেও অযথা বিরোধীরা হইচই করছেন বলে অভিযোগ।

    বিশ্বের অনেক দেশেই রয়েছে এই ব্যবস্থা

    অথচ, বিশ্বের অনেক দেশেই চালু হয়েছে এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election) ব্যবস্থা। এই তালিকায় যেমন রয়েছে সুইডেন, বেলজিয়ামের মতো দেশ, তেমন রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকাও। এই দেশগুলিতে জাতীয় ও রাজ্য নির্বাচন হয় একই সঙ্গে। বিশ্বের আরও কয়েকটি দেশেও চালু রয়েছে এই ব্যবস্থা। এ তো গেল বিদেশের কথা। ভারতেও বেশ কয়েকবার একই সঙ্গে নির্বাচন হয়েছে লোকসভা ও বিধানসভার। ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীন হয়। প্রথমবার নির্বাচন হয় ১৯৫২ সালে। তার পর থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত যত নির্বাচন হয়েছে, প্রতিবারই লোকসভার সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন হয়েছে বিধানসভারও। দিব্যিই চলছিল এই ব্যবস্থা। গোল বাঁধে ১৯৬৮ ও ১৯৬৯ সালে। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ভেঙে গিয়েছিল কয়েকটি বিধানসভা। শুরু হয় অকাল নির্বাচন। তার পর থেকে আর এক সঙ্গে ভোট হয়নি। লোকসভা এবং রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন হয়েছে আলাদা আলাদা সময়ে।

    এই ব্যবস্থায়ই বদল আনতে চান মোদি

    এই ব্যবস্থাতেই বদল আনতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আজ নয়, তিনি যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, সেই সময় থেকেই। ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি। সেই সময়ও তিনি এক দেশ, এক নির্বাচনের প্রস্তাব দেন। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে বিজেপি যে ইস্তাহার প্রকাশ করেছিল, তাতেও এক দেশ, এক নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। তবে দ্বিতীয় মোদি জমানায় সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারেনি নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। সেই দফায় জম্মু-কাশ্মীর থেকে রদ হয়েছিল ৩৭০ ধারা এবং ৩৫ এ ধারা। তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসেই এক দেশ, এক নির্বাচন কার্যকর করতে কোমর কষে মাঠে নেমে পড়েছে মোদি সরকার। সোমবারই যার প্রতিধ্বনি শোনা গিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের গলায়।

    কোবিন্দ কমিটি

    তবে এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election) কার্যকর করতে মোদি সরকার যে বদ্ধপরিকর, তার আঁচ মিলেছিল গত সেপ্টেম্বরেই। তখনও লোকসভা নির্বাচনের ঢের দেরি। মোদি সরকার ক্ষমতায় ফিরবে কিনা, তাও নিশ্চিত ছিল না। তা সত্ত্বেও, কার্যত দেশের স্বার্থেই এক দেশ, এক নির্বাচন প্রস্তাব কার্যকর করতে কোবিন্দের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করে মোদি সরকার। সেই কমিটি কথা বলে দেশের ৩৯টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে। আলোচনা করে অর্থনীতিবিদ এবং ভারতের নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে। বিশ্বের যেসব দেশে এক সঙ্গেই সাধারণ নির্বাচন ও প্রাদেশিক আইনসভাগুলির নির্বাচন হয়, সেসব দেশে কীভাবে এই ব্যবস্থা পরিচালিত হয়, তাও খতিয়ে দেখে কোবিন্দ কমিটি। শেষমেশ দিন কয়েক আগে রিপোর্ট পেশ করে সেই কমিটিই। তার পরেই এ নিয়ে শুরু হয়েছে দেশজুড়ে চর্চা।

    কীভাবে কার্যকর করা হবে

    কোবিন্দ কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দু’ধাপে কার্যকর করা যেতে পারে এই ব্যবস্থা। প্রথমে একযোগে হবে লোকসভা ও বিধানসভাগুলির নির্বাচন (One Nation One Election)। এর ঠিক ১০০ দিনের মধ্যে করা হবে দেশের সব পুরসভা ও গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচন। অবশ্য, এই প্রস্তাব বাস্তবায়নের জন্য সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন। সংসদ ও রাজ্য বিধানসভাগুলির মেয়াদ, লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভা ভেঙে দেওয়া এবং রাষ্ট্রপতি শাসন জারি সংক্রান্ত বিষয়গুলি সংশোধন করতে হবে। সংশোধন করতে হবে সংবিধানের ৮৩ ও ১৭২ নম্বর ধারা। এই দুই ধারায় বলা হয়েছে সংসদ ও রাজ্য বিধানসভাগুলির মেয়াদ কতদিনের হবে।

    কমিটি জানিয়েছে, শাসন ব্যবস্থাকে ব্যাহত না করে নির্বাচনগুলিকে একত্রিত করার জন্য টেকসই আইনি ব্যবস্থা প্রয়োজন। মেয়াদ ফুরনোর আগে কোনও সরকারের বিলুপ্তি ঘটাতে হলে সেই জায়গায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা যেতে পারে। অথবা সুসঙ্গত নির্বাচন চক্রে সামিল করতে নির্বাচনের মাধ্যমে স্বল্পমেয়াদের সরকার গঠন করা যেতে পারে।

    বাড়বে ভোটার

    কোবিন্দ কমিটির রিপোর্টে এক দেশ, এক নির্বাচনের (One Nation One Election) সুখ্যাতি গাওয়া হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছিল, একযোগে নির্বাচন হলে নির্বাচনী খরচ এক ধাক্কায় কমে যাবে অনেকটা। প্রশাসনিক বোঝাও হালকা হবে। বাড়বে ভোটারের সংখ্যাও। কমিটির বক্তব্য, বারবার নির্বাচন হলে অনেক সময়ই ভোট দেওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন ভোটাররা। কর্মসূত্রে যাঁরা বাইরে থাকেন, তাঁদের সমস্যাটা আরও বেশি। কাজের ক্ষতি করে মোটা টাকা গচ্চা দিয়ে বারবার ভোট দিতে ‘গাঁয়ে’ ফেরা তাঁদের পক্ষেও বোঝা স্বরূপ। এক সঙ্গে নির্বাচন হলে, এক ঢিলে তাঁরা মারতে পারবেন দুই পাখি। এক খরচে এবং এক ছুটিতেই লোকসভা ও বিধানসভার ভোট দিয়ে তাঁরা ফিরতে পারবেন কর্মস্থলে।

    ২০২৯ সালেই এক দেশ, এক নির্বাচন

    দেশে ফের লোকসভা নির্বাচন হবে ২০২৯ সালে। সে ক্ষেত্রে কী হবে সেই সব রাজ্যের, যেগুলিতে আগামী বছরই নির্বাচন রয়েছে? এই তালিকায় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ এবং তামিলনাড়ু। কোবিন্দ কমিটির রিপোর্টে সেই প্রসঙ্গেরও অবতারণা করা হয়েছে। এবং কীভাবে এর সমাধান করা হবে, তাও বাতলে দেওয়া হয়েছে। যেসব রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হবে ২০২৫ সালে, সেই সব রাজ্যের বিধানসভার মেয়াদ হবে চার বছরের। আবার কর্নাটকের মতো রাজ্য যেখানে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা ২০২৮ সালে, সেখানে বিধানসভার মেয়াদ হবে মাত্রই কয়েক মাসের।

    আরও পড়ুন: মেডিক্যাল কলেজে কায়েম ‘থ্রেট কালচার’, জানুন এই সংস্কৃতি সম্পর্কে

    যদি কখনও কোনও কারণে মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগেই সংসদ ভেঙে দেওয়ার প্রয়োজন হয়, তখন নতুন করে নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শও দিয়েছে কোবিন্দ কমিটি। সেক্ষেত্রে পরবর্তী মেয়াদকে এমনভাবে সীমাবদ্ধ করতে হবে যাতে তাকে মিলিয়ে (PM Modi) দেওয়া যায় পরবর্তী এক দেশ, এক নির্বাচনের (One Nation One Election) সঙ্গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • By Election 2024: শেষ উপনির্বাচনের প্রচার, জানুন কবে, কোথায় ভোট

    By Election 2024: শেষ উপনির্বাচনের প্রচার, জানুন কবে, কোথায় ভোট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্যই শেষ হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে কেন্দ্রের রাশ হাতে নিয়েছে এনডিএর সর্বসম্মত নেতা নরেন্দ্র মোদি। এই নির্বাচনের রং ফিকে হওয়ার আগেই ফের হতে চলেছে নির্বাচন (By Election 2024)। তবে এবার হবে উপনির্বাচন, দেশের ১৩টি বিধানসভা আসনে। এই আসনগুলি ছড়িয়ে রয়েছে দেশের ৭টি রাজ্যে।

    কোন কোন রাজ্যে নির্বাচন (By Election 2024)

    ১০ জুলাই, বুধবার যে ১৩টি বিধানসভা আসনে নির্বাচন হবে, তার মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ৪টিও। সোমবার সন্ধে ৬টা বাজার সঙ্গে সঙ্গেই শেষ হয়েছে প্রচার-পর্ব। ভোটগণনা হবে ১৩ জুলাই, শনিবার। সেদিনই জানা যাবে, ১৩টি আসনের সিংহভাগের রাশ যাবে কোন দলের হাতে। বাংলার যে চারটি বিধানসভা কেন্দ্রে এদিন নির্বাচন (By Election 2024) হবে, সেগুলি হল নদিয়ার রানাঘাট দক্ষিণ, উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা, উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ এবং কলকাতার মানিকতলা। নির্বাচন হবে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার তিন আসনেও। বিহার বিধানসভার রুপৌলী আসনেও হবে উপনির্বাচন। ভোট হবে মধ্যপ্রদেশের অমরওয়াড়ায়ও। নির্বাচন হবে উত্তরাখণ্ডের বদ্রীনাথেও। এ রাজ্যেরই মঙ্গলৌরেও হবে উপনির্বাচন। অকাল নির্বাচন হবে তামিলনাড়ুর বিক্রবন্দি এবং পাঞ্জাবের জলন্ধর পশ্চিমে।

    ভোট পশ্চিমবঙ্গের ৪ আসনেও

    পশ্চিমবঙ্গের যে চার আসনে নির্বাচন হচ্ছে, তার মধ্যে মানিকতলায় উপনির্বাচন হচ্ছে বিধায়ক সাধন পাণ্ডের মৃত্যুর কারণে। রাজ্যের বাকি তিন আসনে অকাল ভোট হচ্ছে বিজেপির টিকিটে জিতে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন তিন দলবদলু – কৃষ্ণ কল্যাণী, মুকুটমণি অধিকারী এবং বিশ্বজিৎ দাস, তাই। হিমাচল প্রদেশের দেহরা, হামিরপুর এবং নালাগড়ের তিন নির্দল বিধায়ক ইস্তফা দিয়ে যোগ দিয়েছেন পদ্ম শিবিরে। রুপৌলির জেডিইউ বিধায়ক বিমা দেবী আরজেডিতে যোগ দেওয়ায় নির্বাচন হচ্ছে সেখানেও।

    আর পড়ুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    মধ্যপ্রদেশের অমরওয়াড়ার কংগ্রেস বিধায়ক কমলেশ প্রতাপ শাহ গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ায় সেখানেও হচ্ছে নির্বাচন। বদ্রীনাথের কংগ্রেস বিধায়ক ইস্তফা দিয়ে প্রার্থী হয়েছেন বিজেপির। তাই সেখানে হচ্ছে উপনির্বাচন। মঙ্গলৌরে উপনির্বাচন হচ্ছে স্থানীয় বিধায়কের অকাল প্রয়াণে। বিক্রবন্দিতেও নির্বাচন হচ্ছে স্থানীয় বিধায়কের মৃত্যুর জেরে। আর জলন্ধর পশ্চিমে উপনির্বাচন হওয়ার কারণ আপ বিধায়ক শীতল অঙ্গুরল রিঙ্কু গেরুয়া খাতায় নাম লেখানোয় (By Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Haryana Congress: হরিয়ানা কংগ্রেসে ‘রাম’ধাক্কা, বিজেপিতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বংশীলালের পুত্রবধূ, নাতনি

    Haryana Congress: হরিয়ানা কংগ্রেসে ‘রাম’ধাক্কা, বিজেপিতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বংশীলালের পুত্রবধূ, নাতনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে জোর ধাক্কা হরিয়ানা কংগ্রেসে (Haryana Congress)। মঙ্গলবার দল ছাড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন বিধায়ক কিরণ চৌধুরী। জানিয়েছিলেন বুধবার মেয়ে শ্রুতিকে নিয়ে তিনি যোগ দেবেন বিজেপিতে। সেই মতো এদিন শিবির বদলালেন কিরণ ও শ্রুতি। দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে দল বদলান কিরণ-শ্রুতি। উপস্থিত ছিলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নায়েব সিংহ সাইনি, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর এবং বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুং।

    কী বললেন কিরণ? (Haryana Congress)

    হাতে গেরুয়া পতাকা তুলে (Haryana Congress) নিয়ে কিরণ বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্যই আজ আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই প্রধানমন্ত্রী ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়বেন। আমার পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে যে ভারত বিশ্বে উজ্জ্বলভাবে কিরণ দেবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেসব জনকল্যাণমূলক কাজ করছেন, তার জেরেই কেন্দ্রে তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি।” তিনি বলেন, “আমি খট্টরজির সঙ্গে অনেক কাজ করেছি। আমাদের মধ্যে অনেকবার তিক্ততার সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু তিনি যেভাবে কাজ করেছেন, তা আমার কাছে প্রেরণার উৎস।”

    কিরণের হাতে গেরুয়া ঝান্ডা

    তোশাম কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন কিরণের শ্বশুর প্রয়াত বংশীলাল। কংগ্রেসের টিকিটে জেতা বংশীলাল একাধিকবার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন হরিয়ানার। তাঁর স্বামী প্রয়াত সুরেন্দ্র সিংহও হরিয়ানা সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। ২০০৫ সালে সুরেন্দ্রর অকাল প্রয়াণের পরে প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন কিরণ। কিরণের মেয়ে শ্রুতি ভিওয়ানি মহেন্দ্রগড় লোকসভা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন ২০০৯ সালে, কংগ্রেসের টিকিটে। এহেন ‘কংগ্রেসি’ কিরণ এবং শ্রুতি হাতে তুলে নিলেন গৈরিক ঝান্ডা।

    মঙ্গলবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে চিঠি লিখে দল ছাড়ার কথা জানিয়ে কিরণ লিখেছিলেন, “সব চেয়ে দুর্ভাগ্যের বিষয় হল যে হরিয়ানায় কংগ্রেস পার্টি আমার মতো আন্তরিক কণ্ঠস্বরগুলির জন্য কোনও পরিসর না রেখে কয়েকজনের ব্যক্তিগত স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছে।”

    আর পড়ুন: “ভারতের নয়া সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আশ্বাবাদী”, বলছেন ট্রুডো

    বুধবার কিরণ বলেন, “তিনি (খট্টর) যে সততার সঙ্গে মানুষের জন্য কাজ করেছেন, তা অতুলনীয়। আজ আমরা বিজেপির ঝান্ডা হাতে তুলে নেব। হরিয়ানায় বিজেপি সরকার গড়বে তৃতীয়বারের জন্য।” শ্রুতি বলেন, “দেশের জন্য প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক নানা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাঁর জন্যই বিশ্বের দরবারে ভারতের গুরুত্ব বেড়েছে। খট্টরজিকে দেখে প্রেরণা পেয়েই আমি এখানে এসেছি। দেশ এবং রাজ্যে বিজেপিকে শক্তিশালী করতেই আমরা পদ্ম শিবিরে (Haryana Congress) যোগ দিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • By Election: মানিকতলা সহ রাজ্যের চার বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন, তারিখ জানাল কমিশন

    By Election: মানিকতলা সহ রাজ্যের চার বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন, তারিখ জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন শেষ হতেই রাজ্যে ফের ভোট। চারটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের (By Election) দিনক্ষণ জানিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। এই চারটি কেন্দ্র হল, নদিয়ার রানাঘাট দক্ষিণ, উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা, কলকাতার মানিকতলা এবং উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ। প্রায় দু’বছর পর এবার বিধায়ক পেতে চলেছে মানিকতলা বিধানসভা কেন্দ্র। আগামী ১০ জুলাই ভোটগ্রহণ হবে এখানে। 

    উপনির্বাচনের দিন

    কলকাতার মানিকতলা-সহ রাজ্যের আরও তিন কেন্দ্রে আগামী ১০ জুলাই উপনির্বাচন (By Election) হবে। ভোটগণনা হবে ১৩ জুলাই। ২১ জুন মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। ২৪ জুন স্ক্রুটিনি হবে। মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৬ জুন। ১৭ জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে বলে জানিয়েছে কমিশন। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও দেশের আরও ছ’টি রাজ্যের ন’টি কেন্দ্রে আগামী ১০ জুলাই উপনির্বাচন হবে। ভোট হবে বিহার, তামিলনাড়ু, মধ্যপ্রদেশ, পঞ্জাবের একটি করে কেন্দ্রে। হিমাচল প্রদেশের তিনটি এবং উত্তরাখণ্ডের দু’টি কেন্দ্রেই এই দিনক্ষণ অনুযায়ী উপনির্বাচন হবে।

    কোন কোন কেন্দ্রে ভোট

    রায়গঞ্জে ২০২১ সালের ভোটে বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন কৃষ্ণ কল্যাণী। পরে তিনি তৃণমূলে যান। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে তাঁকে প্রার্থীও করে তৃণমূল। লোকসভা ভোটে লড়ার আগে বিধায়ক পদ থেকে কৃষ্ণ কল্যাণী ইস্তফা দেন। তাই রায়গঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হচ্ছে। রানাঘাট দক্ষিণও বিজেপির কেন্দ্র ছিল ২০২১ সালের ভোটে। জিতেছিলেন মুকুটমণি অধিকারী। তবে তিনিও লোকসভা ভোটের মুখে তৃণমূলে যোগ দেন। তাঁকেও তৃণমূল লোকসভার প্রার্থী করে। বিধায়ক পদ থেকে সে সময়ই ইস্তফা দিয়েছিলেন মুকুটমণি। সেই কেন্দ্রে এবার উপনির্বাচন। বাগদার বিধায়ক ছিলেন বিশ্বজিৎ দাস। তিনিও বিজেপির টিকিটে জিতে বিধায়ক হন ২০২১ সালে। পরে তিনি তাঁর পুরনো দল তৃণমূলে ফিরে যান। বনগাঁ লোকসভায় তাঁকে প্রার্থীও করে তৃণমূল। বাগদার বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে ভোটে লড়েন তিনি। সেখানেও এবার ভোট হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ঘামে প্যাচপ্যাচ! জ্যৈষ্ঠের গরমে জেরবার জনজীবন, স্বস্তির বৃষ্টি কবে?

    মানিকতলায় ভোট

    গত বিধানসভা নির্বাচনে কলকাতার মানিকতলা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন বর্ষীয়ান তৃণমূল নেতা, অধুনা প্রয়াত সাধন পাণ্ডে। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী সাধন ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মারা যান। কিন্তু তার পর দীর্ঘ দিন মানিকতলা বিধায়কহীন থাকলেও সেখানে উপনির্বাচন হয়নি। কারণ, গত বিধানসভায় এই কেন্দ্রের পরাজিত বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবে কলকাতা হাইকোর্টে ‘ইলেকশন পিটিশন’ দাখিল করেছিলেন। সম্প্রতি তিনি মামলা প্রত্যাহার করে নেন। আইনি জটিলতা কেটে যাওয়ায় এ বার মানিকতলায় উপনির্বাচন (By Election) হতে চলেছে, বলে জানাল কমিশন (Election Commission)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Assembly Election: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    Jammu Kashmir Assembly Election: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত দফায় অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন সাঙ্গ হওয়ার আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হবে সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই। দেশের শীর্ষ আদালত নির্দেশে জানিয়েছিল, ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই শেষ করতে হবে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election)।

    ভূস্বর্গে নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election)

    ৪ জুন অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল বের হওয়ার পর পরই মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেছিলেন, শীঘ্রই জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করা হবে। সেখানে লোকসভা নির্বাচনে বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটের হার প্রমাণ করেছে নির্বাচন নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উৎসাহ। তাই কমিশনও উপত্যকায় দ্রুত বিধানসভা নির্বাচন আয়োজনে আগ্রহী। যদিও তার ঢের আগেই ভূস্বর্গে শুরু হয়েছিল নির্বাচনের সলতে পাকানোর কাজ। শুরু হয়েছিল সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। সেই কাজ শেষ হয়েছে। এবার বিধানসভা নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election) আয়োজনের প্রক্রিয়া শুরু করে দিল নির্বাচন কমিশন।

    আবেদন গ্রহণ শুরু

    উপত্যকায় নির্বাচনে লড়ার প্রতীকের আবেদন গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার এই মর্মে জারি করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিও। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী প্রতীক (সংরক্ষণ ও বরাদ্দ) আদেশ, ১৯৬৪-র ১০বি অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রতীক চিহ্ন বরাদ্দের আবেদন গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্রুত এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।’ লোকসভায় ভূস্বর্গের আসন সংখ্যা পাঁচ। নির্বাচন হয়েছে পাঁচ দফায়। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এবার জম্মুতে ভোট পড়েছে ৫৮.৫৮ শতাংশ। আর উপত্যকায় ৫১.০৫ শতাংশ। ভূস্বর্গে ভোটদানের এই হারেই সন্তোষ প্রকাশ করেছে কমিশনও।

    আর পড়ুন: রাত পোহালেই শপথ প্রধানমন্ত্রীর, সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে?

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে শেষবারের মতো বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল অবিভক্ত জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই মোদি সরকার অগাস্ট মাসে ভূস্বর্গ থেকে রদ করে ৩৭০ ধারা। লোপ পায় বিশেষ রাজ্যের মর্যাদাও। রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে অবশ্য এর বছর তিনেক আগেই ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। এবার কাঠি পড়তে চলেছে সেই বিধানসভা নির্বাচনের ঢাকেই (Jammu Kashmir Assembly Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha Assembly Election: পদ্মময় জগন্নাথের রাজ্য, ভেঙে চুরমার নবীনের স্বপ্ন?

    Odisha Assembly Election: পদ্মময় জগন্নাথের রাজ্য, ভেঙে চুরমার নবীনের স্বপ্ন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশায় কি পট্টনায়েক জমানার পতন হতে চলেছে? অন্তত বিধানসভা নির্বাচনের (Odisha Assembly Election) ফল গণনার ট্রেন্ড তা-ই বলছে। গত ২৩ বছর ধরে ওড়িশায় মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসে রয়েছেন বিজু জনতা দলের নবীন পট্টনায়েক। তিনি সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পবন কুমার চামলিংয়ের রেকর্ড ভাঙতে চেয়েছিলেন। চামলিং সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন ২৪ বছর ১৬৫ দিন।

    এগিয়ে বিজেপি (Odisha Assembly Election)

    ওড়িশা বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৪৭। তার মধ্যে ৭৮টিতে এগিয়ে (Odisha Assembly Election) কিংবা জিতে গিয়েছেন বিজেপি প্রার্থীরা। এ রাজ্যে পট্টনায়েকের দল এগিয়ে কিংবা জিতে গিয়েছে ৫২টি আসনে। মাত্র ১৫টি আসনে জয়ী হয়েছেন কিংবা এগিয়ে রয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থীরা। পট্টনায়েকের মন্ত্রিসভার অনেক সদস্যই খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন বিধানসভার স্পিকার প্রমীলা মল্লিক, অর্থমন্ত্রী বিক্রম আরুখা, বন ও পরিবেশমন্ত্রী পিকে আমাত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী অশোক পন্ডা, জলসম্পদ মন্ত্রী টুকুনি সাহু, স্টিল ও খনিমন্ত্রী প্রফুল্ল মল্লিক, প্ল্যানিং ও কো-অর্ডিনেশন মন্ত্রী রাজেন্দ্র ঢোলাকিয়া।

    লোকসভায়ও বাজিমাত পদ্মের

    কেবল বিধানসভা নয়, ওড়িশা লোকসভায়ও জয়জয়কার বিজেপির। রাজ্যের ২১টি লোকসভা আসনের ১৭টিতেই এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। মাত্র তিনটি কেন্দ্রে এগিয়ে পট্টনায়েকের দল। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন হয়েছে সাত দফায়। ওড়িশাবাসী লোকসভার পাশাপাশি ভোট দিয়েছেন বিধানসভায়ও। এ রাজ্যে নির্বাচন হয়েছে চার দফায়। প্রথম দফার ভোট হয়েছে ১৩ মে। শেষ দফার নির্বাচন হয়েছে পয়লা জুন, সপ্তম দফার লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে।

    আর পড়ুন: কেন্দ্রে ফিরছে এনডিএ সরকার, ফের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন নরেন্দ্র মোদিই

    ওড়িশায় যে বিজেপি আসছে, তার ইঙ্গিত মিলেছিল বুথ ফেরত সমীক্ষায়ই। ‘অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া’র বুথ ফেরত সমীক্ষা বলেছি, ওড়িশায় বিজেডি এবং বিজেপি জয়ী হতে পারে ৬২-৮০টি আসনে। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে পাঁচ থেকে আটটি আসন। এক্সিট পোলে এ-ও বলা হয়েছিল, বিজেপি পেতে পারে ৪৮ শতাংশ ভোট, শাসক দল বিজেডি-র দখলে যেতে পারে ৪২ শতাংশ ভোট।

    প্রসঙ্গত, উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকের দল বিজেডি পেয়েছিল ১১২টি আসন। পঞ্চমবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। বিজেপি এ রাজ্যে পেয়েছিল ২৩টি আসন। কংগ্রেসকে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল মাত্র ৯টি আসন নিয়েই (Odisha Assembly Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rajiv Kumar: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন কবে, জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    Rajiv Kumar: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন কবে, জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই হয়ে যাবে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচন চলাকালীনই একথা জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি এ-ও জানিয়েছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমার আগেই (সেপ্টেম্বরের মধ্যেই) শেষ হবে উপত্যকার নির্বাচন। তবে জম্মু-কাশ্মীরে ঠিক কবে হবে বিধানসভার নির্বাচন, এবার তা জানিয়ে দিলেন জাতীয় মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। তিনি জানিয়েছেন, শীঘ্রই আয়োজন করা হবে ওই নির্বাচনের। প্রসঙ্গত, ভূস্বর্গে শেষবার বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৪ সালে।

    সাংবাদিক বৈঠকে রাজীব (Rajiv Kumar)

    সোমবার সাংবাদিক বৈঠক করেন রাজীব। সেখানেই তিনি জানান, কাশ্মীরে এবার ভোটের হার বেড়েছে তাৎপর্যপূর্ণভাবে। রাজীব বলেন, “উপত্যকার মানুষ গণতন্ত্রের মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যৎ ঠিক করতে প্রস্তুত।” এর পরেই তিনি বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে আমরা খুব শীঘ্রই বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করতে চলেছি। সেখানে লোকসভায় যে হারে মানুষ ভোট দিয়েছেন, তাতে আমরা উৎসাহিত।” জম্মু-কাশ্মীরে লোকসভার আসন রয়েছে পাঁচটি। জম্মুতে ভোট পড়েছে ৫৮.৫৮ শতাংশ। আর কাশ্মীরে ৫১.০৫ শতাংশ। রাজীব (Rajiv Kumar) বলেন, “চার দশকের মধ্যে এবার লোকসভা নির্বাচনে জম্মু-কাশ্মীরে ভোট পড়েছে সর্বোচ্চ, শতাংশের হিসেবে ৫৮.৫৮।”

    ভূস্বর্গে শেষ ভোট

    ২০১৪ সালের শেষের দিকে শেষ বারের মতো বিধানসভা নির্বাচনে ভোট দিয়েছিলেন ভূস্বর্গের মানুষ। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বার দিল্লির তখতে ফিরে ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ নম্বর ধারা বাতিল করে দেয় মোদি সরকার। এই ধারার বলে ভূস্বর্গ ভোগ করত বিশেষ অধিকার। সেই সময় বিলোপ করা হয়েছিল রাজ্যের মর্যাদাও। যদিও রাজনৈতিক অচলাবস্থার জেরে তার বছর তিনেক আগেই ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। জারি হয়েছিল রাষ্ট্রপতি শাসন। তার পর থেকে এখনও পর্যন্ত বিধানসভার নির্বাচন হয়নি উপত্যকায়। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পায়নি জম্মু-কাশ্মীর।

    আর পড়ুন: “ধ্যানের মধ্যেও নিরন্তর ভেবেছি উজ্জ্বল ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেবল বিধানসভা নয়, অন্য কোনও ভোটও হয়নি উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর। দীর্ঘদিন পর এবার লোকসভা নির্বাচনে তাই হাত উপুড় করে ভোট দিয়েছেন উপত্যকাবাসী। যার জেরে উৎসাহিত কেন্দ্রের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনও (Rajiv Kumar)। প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন করতে হবে বলে আগেই নির্দেশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Pema Khandu: “মোদির ওপরই ভরসা রেখেছেন অরুণাচলবাসী”, বিপুল জয়ের পর বলছেন খাণ্ডু

    Pema Khandu: “মোদির ওপরই ভরসা রেখেছেন অরুণাচলবাসী”, বিপুল জয়ের পর বলছেন খাণ্ডু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এই সীমান্ত রাজ্যের বাসিন্দারা যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপরই আস্থা রেখেছেন, এই নির্বাচনের ফলই তার প্রমাণ।” ফের একবার সিকিম-বিজয় শেষে কথাগুলি বললেন অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খাণ্ডু (Pema Khandu)। অরুণাচল বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬০। এর মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১০টি আসনে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। এই দশজন বিজয়ী প্রার্থীর মধ্যে ছিলেন প্রেমা স্বয়ংও। এদিন গণনা শেষে দেখা যায় গেরুয়া ঝুলিতে এসেছে আরও ৩৪টি আসন। সব মিলিয়ে এ রাজ্যের বিধানসভায় বিজেপির আসন সংখ্যা দাঁড়াল ৪৪টি।

    কী বললেন খাণ্ডু?(Pema Khandu)

    ঘটনাচক্রে প্রেমার (Pema Khandu) বয়সও ৪৪। তিনিই দেশের কনিষ্ঠতম মুখ্যমন্ত্রী। কংগ্রেসকে ‘ক্ষয়প্রাপ্ত শক্তি’ বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি। খাণ্ডু বলেন, “অরুণাচল প্রদেশে কংগ্রেস দীর্ঘদিন ধরে সরকার চালিয়েছে। সরকারকে দুর্নীতির আখড়া বানিয়ে ফেলেছিল ওরা।” তিনি বলেন, “কংগ্রেসের তৎকালীন নেতারা ধাক্কা না খেলে কোনও কাজ করতেন না। রাজ্যকে সুশাসন দিয়েছে বিজেপি।” অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই হয়েছে অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভার ভোট। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই হয়েছে এ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনও। সেই নির্বাচনের ফলই ঘোষণা হল এদিন।

    সুশাসন দিয়েছে বিজেপি

    তিনি বলেন, “উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফলই বলে দিচ্ছে ৪ জুন লোকসভা নির্বাচনের ফল কী হবে। অনেক এক্সিট পোলের সমীক্ষা বলছে বিপুল সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি।” তিনি বলেন, “অরুণাচল প্রদেশে বিজেপি পরিকাঠামো, রাস্তা এবং উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার ওপর জোর দিয়েছে। গত বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে কংগ্রেস জিতেছিল চারটি আসনে। এবার তাদের দখলে এসেছে একটি আসন।”

    আর পড়ুন: কুর্সিতে ফিরছে বিজেপি-ই, রবিবার টানা সাতটি বৈঠকে যোগ প্রধানমন্ত্রীর

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন হয়েছে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। শেষ দফার ভোট হয়েছে পয়লা জুন। ফল বের হবে ৪ জুন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বেই যে ফের বিজেপি ক্ষমতায় আসবে, তার ইঙ্গিত মিলেছে বিভিন্ন এক্সিট পোলের সমীক্ষায়। ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার দাবি বিজেপি পেতে পারে ৩৬১-৪০১টি আসন। নিউজ ২৪-টুডেজ চানক্যের দাবি বিজেপি পেতে পারে ৪০০ আসন। এবিপি নিউজ-সি ভোটারের সমীক্ষায় দাবি ৩৫৩-৩৮৩ আসন। রিপাবলিক ভারত-পি মার্গের সমীক্ষায় প্রকাশ, গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ৩৫৯টি আসন। ইন্ডিয়া নিউজ-ডি-ডাইনামিক্সের সমীক্ষাও জানিয়েছে ৩৭১টি আসন পেতে পারে কেন্দ্রের শাসক দল (Pema Khandu)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nagaland Manipur: নাগাল্যান্ডে ভোটগ্রহণ ঘিরে উত্তেজনা! আন্তর্জাতিক সীমান্ত সিল, কড়া নিরাপত্তা মেঘালয়ে

    Nagaland Manipur: নাগাল্যান্ডে ভোটগ্রহণ ঘিরে উত্তেজনা! আন্তর্জাতিক সীমান্ত সিল, কড়া নিরাপত্তা মেঘালয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যেই মেঘালয়, নাগাল্যান্ড বিধানসভায় নির্বাচন শুরু হয়ে গিয়েছে। চোখে পড়েছে লম্বা লাইন। মেঘালয়ে মোট ২১ লক্ষ ভোটার ৩৬৯ জন প্রার্থীর মধ্যে নিজেদের পছন্দ মতো প্রতিনিধি বেছে নেবে জনসাধারণ। পাশাপাশি নাগাল্যান্ডে ১৩ লক্ষ ভোটার আজ, ১৮৩ জন প্রার্থীর ভবিষ্যত নির্ধারণ করবেন। বাংলাদেশ ও মায়ানমার থেকে যাতে কেউ এখানে প্রবেশ না করতে পারে, সেজন্য ভোটগ্রহণ ঘিরে দুই রাজ্যে কড়া নিরাপত্তা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন। ২ তারিখ নির্বাচনের ফল ঘোষণা শেষ না হওয়া অবধি আন্তর্জাতিক সীমান্ত সিল থাকবে। ভোটারদের অবাধে ও শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট দেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নাগাল্যান্ডে উত্তেজনা

    নাগাল্যান্ডে এবারও জোট করেই লড়াই করছে এনডিপিপি এবং বিজেপি। নাগাল্যান্ডে নিফো রিওর দল ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টি (এনডিপিপি)-র সঙ্গে জোটে লড়াই করছে দেশের শাসকদল। এনডিপিপি ৪০টি আসনে, ২০টি আসনে বিজেপি লড়াই করছে। এই দু’দলের জোট সরকারই বর্তমানে ক্ষমতায় রয়েছে নাগাল্যান্ডে। আবারও তাঁরা ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী। এবারে ভোটের প্রচারে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি , স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও জে পি নাড্ডারা। এখানে নাগা পিপলস পার্টি (এনপিপি) ২২টি আসনে লড়াই করছে। কংগ্রেস প্রার্থী দিয়েছে ২৩টি আসনে।

    ভোটগ্রহণ চলার সময় উত্তপ্ত হয়ে উঠল নাগাল্যান্ডের একটি ভোটকেন্দ্র। অভিযোগ, বুথের ভিতরেই এনপিপি সমর্থককে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন এক এনপিএফ সমর্থক। ওই বুথে ভোটগ্রহণ কিছু সময়ের জন্য স্থগিত থাকলেও আবারও শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া।

    আরও পড়ুন:কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার মধ্যেই সাগরদিঘিতে ভোটগ্রহণ শুরু

    মেঘালয়ে কড়া নিরাপত্তা

    মেঘালয়ে ৬০ টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে বিজেপি। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস এবং মুখ্যমন্ত্রী কানরাড সাংমার দল এনপিপি। মেঘালয় ও নাগাল্যান্ডে শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে তৎপর দুই রাজ্যের নির্বাচন কমিশন। ভোটে অশান্তি এড়াতে দুই রাজ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আবার মেঘালয়ের ৯০০টি বুথ স্পর্শকাতর হিসাবে চিহ্নিত করেছে নির্বাচন কমিশন। তাই ওই বুথগুলিতে বিশেষ নিরাপত্তা মোতায়েন করা হয়েছে এবং প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি-র ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এফ আর খারকোনগোর ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share