Tag: assembly election

assembly election

  • Karnataka Assembly Election: কর্নাটকে বিজেপির ইস্তাহারে জোর কর্মসংস্থান, এনআরসি ও মহিলা ক্ষমতায়নে

    Karnataka Assembly Election: কর্নাটকে বিজেপির ইস্তাহারে জোর কর্মসংস্থান, এনআরসি ও মহিলা ক্ষমতায়নে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ মে কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচন (Karnataka Assembly Election)। সেই উপলক্ষে সোমবার বেঙ্গালুরুতে ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি (BJP)। ইস্তাহারের (Manifesto) পোশাকি নাম ‘প্রজা প্রণালিকা’। পদ্ম শিবিরের ওই ইস্তেহারে যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানে জোর দেওয়ার পাশাপাশি জোর দেওয়া হয়েছে মহিলাদের ক্ষমতায়নেও। ইস্তেহার প্রকাশ করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা সহ কর্নাটক বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।

    কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচনের (Karnataka Assembly Election) ইস্তাহার…

    নাড্ডা বলেন, রাজ্যের জন্য বিজেপির এই দৃষ্টিভঙ্গি হল সকলের প্রতি ন্যায়বিচার এবং কারও তুষ্টিকরণ নয়। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি এবং এনআরসি-রও (NRC) উল্লেখ রয়েছে এই ইস্তাহারে। গেরুয়া শিবির জানিয়েছে, উচ্চ পর্যায়ের কমিটির প্রস্তাব অনুসারে কর্নাটকে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করা হবে। ইস্তেহারে জানানো হয়েছে, রাজ্য থেকে অবৈধ নাগরিকদের দ্রুত দূর করতে কর্নাটকে এনআরসি নিয়ে আসা হবে। ইস্তেহারে বহু বিতর্কিত নন্দিনী মিল্ক ইস্যুও রয়েছে।

    প্রজা প্রণালিকায় বিপিএল তালিকাভুক্ত (Karnataka Assembly Election) পরিবারগুলির মন পেতে বছরে তিনটি গ্যাস সিলিন্ডার বিনামূল্যে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। গণেশ চতুর্থী, দীপাবলির মতো অনুষ্ঠানগুলিতে বিপিএল তালিকাভুক্ত পরিবারগুলিকে আধ লিটার করে নন্দিনী সরবরাহের আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে। বিজেপির দাবি, প্রজা প্রণালিকা তৈরির আগে রাজ্যের প্রতিটি বিধানসভা এলাকার বাসিন্দাদের পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। রাজ্যের ৬ লক্ষেরও বেশি মানুষের পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। বিজেপির দাবি, কেবল সাধারণ মানুষ নন, কর্নাটকের উন্নয়নে বিশেষজ্ঞদেরও পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। ইস্তাহার প্রকাশের পর বিজেপির দাবি, কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে সংখ্যা গরিষ্ঠতা পাবে বিজেপি।

    আরও পড়ুুন: ‘মন কি বাত’-এর অনুষ্ঠানে মোদির মুখে ৪ অ-সাধারণের নাম, জানেন এঁরা কারা?

    ১০ মে ২২৪ আসন বিশিষ্ট কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনের (Karnataka Assembly Election) ফল বেরবে ১৩ মে। গৃহহীনদের জন্য ১০ লক্ষ বাড়ি। বিশ্বেশ্বরায়া বিদ্যা যোজনার আওতায় সরকারি স্কুলগুলির সামগ্রিক উন্নয়নে বিশিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্ব করবে সরকার। আইএএস, কেএএস, ব্যাংকিং, সরকারি চাকরির প্রস্তুতির জন্য যুবদের আর্থিক সহায়তা করা হবে। কর্নাটকের সিনিয়র সিটিজেনদের বিনামূল্যে বার্ষিক হেল্থ চেক-আপ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly Election: ভোটে লড়ছেন না ইয়েদুরাপ্পা! কর্নাটকে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    Karnataka Assembly Election: ভোটে লড়ছেন না ইয়েদুরাপ্পা! কর্নাটকে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটক বিধানসভা ভোটের প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি। এবার নির্বাচনে লড়ছেন না প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা। তাঁর কেন্দ্র শিমোগো জেলার শিকারিপুরায় প্রার্থী করা হয়েছে ইয়েদুরাপ্পার ছেলে বিজয়েন্দ্রকে। কর্নাটকের ২২৪টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ১৮৯টিতে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে এই দফায়। তার মধ্যে নতুন মুখের সংখ্যা ৫২। 

    নতুন প্রজন্মকে প্রাধান্য

    মঙ্গলবার দিল্লিতে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, ‘‘নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বকে প্রার্থীতালিকায় স্থান দেওয়া হয়েছে।’’ দলের সাধারণ সম্পাদক অরুণ কুমার জানিয়েছে ৩২ জন অনগ্রসর (ওবিসি), ৩০ জন তফসিলি জাতি এবং ১৬ জন তফসিলি জনজাতির প্রার্থী রয়েছেন তালিকায়। ১৮৯ জন প্রার্থীর মধ্যে আটজন মহিলা মুখ রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাইকে তাঁর পুরনো কেন্দ্র ধারওয়াড় জেলার শিগ্গাওয়ে প্রার্থী করেছে বিজেপি। ২০০৮ সাল থেকে টানা ৩ টি বিধানসভা ভোটে ওই কেন্দ্রে জিতেছেন তিনি।

    কে কোথায় প্রার্থী

    কনকপুরায় প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারের বিরুদ্ধে রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি তথা মন্ত্রী আর আশোক প্রার্থী হয়েছেন। কংগ্রেস নেতা তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে বরুণা আসনে প্রার্থী করা হয়েছে ভি সোমান্নাকে। সোমান্নাকে আরও একটি আসনে প্রার্থী করা হয়েছে। বরুণার পাশাপাশি চামারাজনগরে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি। এতদিন তিনি গোবিন্দরাজা নগর আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এই প্রথম দুটি আসনে প্রার্থী হলেন। এদিনের এই তালিকায় ৩১ প্রার্থী-র পিএইচডি ডিগ্রি রয়েছে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে ৩১ প্রার্থীর। এছাড়াও তালিকায় ৮ চিকিৎসক রয়েছেন। কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত আইএএস ও আইপিএস অফিসারের নাম রয়েছে তালিকায়।

    আরও পড়ুন: আজ লাভপুরে সভা! ‘কাক কখনও ময়ূর হতে পারে না…’ তৃণমূলকে কটাক্ষ সুকান্তর

    প্রসঙ্গত, আগামী ১০ মে এক দফায় বিধানসভা ভোট হবে কর্নাটকে। ১৩ মে হবে ফল ঘোষণা। গত ২৯ মার্চ ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। এদিকে, আগেই প্রথম দফায় কর্নাটকের ১২৪টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে কংগ্রেস। পরে দ্বিতীয় দফায় আরও ৪১ আসনেও প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে হাত শিবির। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়ার জনতা দল সেকুলার ইতিমধ্যে অধিকাংশ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। এদিন তালিকা প্রকাশের পর বাসবরাজ বোম্মাই ট্যুইটারে লেখেন, ‘কর্নাটকে ডবল ইঞ্জিন সরকার গঠনের পক্ষে হাওয়া বইছে। এবার আমরা সম্পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসব।’ দ্রুত দ্বিতীয় তালিকাও প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন বোম্মাই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tripura Assembly Election: কড়া নিরাপত্তায় ভোট শুরু ত্রিপুরায়! ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে

    Tripura Assembly Election: কড়া নিরাপত্তায় ভোট শুরু ত্রিপুরায়! ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন (Assembly election)। আজ, বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে ৬০ আসন বিশিষ্ট ত্রিপুরা বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিকেল ৪টে পর্যন্ত ভোট নেওয়া হবে। এই ভোটে ভাগ্য নির্ধারণ হবে ২৫৯ জন প্রার্থীর, তাঁদের মধ্যে ২০ জন মহিলা। এবার ভোট ময়দানে রয়েছে বিজেপি, তৃণমূল, বাম-কংগ্রেস জোট ও তিপরা মোথা। দীর্ঘ ২৫ বছরের বাম শাসনকে সরিয়ে ২০১৮ সালে এই রাজ্যে ক্ষমতায় এসেছিল বিজেপি। সেই ক্ষমতা ধরে রাখতে আত্মবিশ্বাসী গেরুয়া শিবির।

    কড়া নিরাপত্তা

    ত্রিপুরা নির্বাচনকে, ২০২৪ লোকসভা ভোটের আগে সেমিফাইনাল হিসেবেই দেখছে বিজেপি। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে ভোটার সংখ্যা প্রায় ২৮ লক্ষ। মোট বুথের সংখ্যা ৩ হাজার ৩৩৭। যার মধ্যে ১১০০ কেন্দ্রকে স্পর্শকাতর এবং ২৮টিকে অতি স্পর্শকাতর হিসেবে চিহ্নিত করেছে নির্বাচন কমিশন৷ একদফাতেই ভোট হবে। সেহেতু ওই রাজ্যের প্রতিটি বুথে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করাতে তৎপর রয়েছে কমিশন। শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে মোতায়েন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে সে রাজ্যে। এর পাশাপাশি আরও ১৬টি রাজ্য থেকে পুলিশকর্মীও আনা হয়েছে। এছাড়াও বিশেষ নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছে রাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী।

    আরও পড়ুন: ভারতেই রয়েছে চোখ জুড়ানো বহু মন্দির, দেখুন তারই কয়েকটি  

    বাম-বিজেপি লড়াই

    ত্রিপুরার এবারের নির্বাচনে যে সকল প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে তাঁদের মধ্যে অন্যতম, মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা, উপমুখ্যমন্ত্রী যিষ্ণু দেববর্মন, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক, সিপিএম নেতা জিতেন্দ্র চৌধুরী, কংগ্রেস নেতা সুদীপ রায় বর্মন। ত্রিপুরার ৬০ টি আসনের মধ্যে ৫৫টি-তেই প্রার্থী দিয়েছে গেরুয়া শিবির। পাঁচটি আসন ছেড়েছে জোটসঙ্গী আইপিএফটি-কে। অন্যদিকে, রাজ্যপাট ফিরে পেতে কোমর বেঁধে লড়াইয়ে নেমেছে সিপিএম’ও। তাই বাংলার পর ত্রিপুরাতেও এবার তাঁরা কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধেছে। জোটের তরফে সিপিএম ৪৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। কংগ্রেসের প্রার্থী রয়েছে ১৩টিতে এবং বাকি চারটি আসনে দাঁড়িয়েছে অন্যান্য বাম দলের প্রার্থীরা। দেশের এই অংশের আরও দুই রাজ্য মেঘালয় ও নাগাল্যান্ডে ২৭ ফেব্রুয়ারি বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। ভোট গণনা ২ মার্চ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁদের ভোটে আমি জিতেছি, বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁদের ভোটে আমি জিতেছি, বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রামে (Nandigram) একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু (Hindu), তাঁরা ভোট দিয়েছেন বলে আমি জিতেছি। শনিবার নন্দীগ্রাম দিবসে একথা বলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নন্দীগ্রাম আন্দোলনের জন্যই যে রাজ্যে পালাবদল হয়, এদিন পরোক্ষে তাও জানিয়ে দেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তিনি বলেন, উনি দিদি থেকে দিদিমা হয়ে যেতেন, যদি নন্দীগ্রাম না থাকত। এর পরেই শুভেন্দু বলেন, এদের (তৃণমূল) থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল সিপিএম। অনেক বেশি ক্ষমতা ছিল বামফ্রন্ট সরকারের। শুভেন্দু বলেন, বামপন্থীরা সবাই খারাপ নন। আমাদের সঙ্গে প্রচুর বামপন্থী এসেছেন। নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁরা ভোট দিয়েছেন বলে আমি জিতেছি। আমি তা অকপটে স্বীকার করি।

    নন্দীগ্রাম…

    দীর্ঘ দিন নন্দীগ্রামের রাশ ছিল সিপিআইয়ের হাতে। পালাবদল হয় ২০১১ সালে। সেবার জিতেছিল তৃণমূল। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে প্রার্থী হন বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) হারাতে লড়াইয়ের ময়দানে অবতীর্ণ হন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং। এই কেন্দ্রে বাম-কংগ্রেস জোটের প্রার্থী হন সিপিএমের মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। ১৯৫৬ ভোটে নন্দীগ্রামে জয়ী হন শুভেন্দু। এর পর গণনা প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে আদালতের শরণাপন্ন হন পরাজিত মমতা। এই ভোটের প্রচারে গিয়ে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য বামপন্থীদের আবেদন করেছিলেন শুভেন্দু। তাঁর বক্তব্য ছিল, তৃণমূল জয়লাভ করলে কোনও বিরোধী শক্তিকেই মাথা তুলতে দেবে না। তাই গণতন্ত্রের স্বার্থে বিজেপিকে ভোট দিন বামেরা। শনিবার নন্দীগ্রাম দিবসে বামেদের ধন্যবাদ জানালেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর থেকে ফি বছর ৭ জানুয়ারি দিনটি পালিত হয়ে আসছে নন্দীগ্রাম দিবস হিসেবে। সেই উপলক্ষে এদিন সকালে নন্দীগ্রামে যান তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। পরে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন বিজেপির শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, যাঁদের দেখছেন, তাঁরা হালি নেতা। তাঁদের সঙ্গে আন্দোলনের কোনও সম্পর্কই নেই। ওরা পতাকা টাঙিয়েছে। নীচে ওই শহিদ বেদিটা আমার বানানো। সরকারি জায়গায়, কিন্তু বেদিটা সরকারি টাকায় তৈরি নয়। শুভেন্দু বলেন, ইট-সিমেন্ট-বালি সব আমার দেওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • PM Modi: ‘আমি প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি খাই, কিন্তু…’, তেলঙ্গানায় কাকে হুঁশিয়ারি দিলেন মোদি?

    PM Modi: ‘আমি প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি খাই, কিন্তু…’, তেলঙ্গানায় কাকে হুঁশিয়ারি দিলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি প্রতিদিন দু তিন কিলো করে গালি খাই। এটাই আমার শরীরে পুষ্টির কাজ করে। তেলঙ্গানার (Telangana) এক জনসভায় এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর নাম না নিয়েও সরকারের প্রধান কাজ কী, তাও জানালেন মোদি। বললেন, রাজ্যের প্রয়োজন এমন এক সরকারের যাদের কাছে পরিবার নয়, রাজ্যই প্রথম গুরুত্ব পাবে।

    মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করেই…

    আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election) রয়েছে তেলঙ্গানায়। এদিনের সভায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করেই তাঁকে একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তাঁর বিরুদ্ধে এনেছেন দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ। সেই প্রসঙ্গেই আসে গালাগালির প্রসঙ্গও। মোদি বলেন, আমি ক্লান্ত হই না। কারণ প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি দেওয়া হয় আমাকে…ঈশ্বরের আশীর্বাদে সেটা আমার শরীরে গিয়ে পুষ্টির কাজ করে। এটাকে আমি সদর্থক দৃষ্টিতেই দেখি। তাঁকে গালি দিলেও, তাতে যে তাঁর কিছু এসে যায় না, এদিন তাও বুঝিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে তেলঙ্গানাবাসীকে যেন গালাগালি না দেওয়া হয়, সেই হুঁশিয়ারিও দেন মোদি। বলেন, মোদিকে গালাগালি দিন, বিজেপিকে গালাগালি দিন…কিন্তু তেলঙ্গানার মানুষকে গালাগালি দেবেন না। যদি দেন, তার জন্য চড়া মূল্য চোকাতে হবে।

    আরও পড়ুন: বালিতে গিয়ে সুনক, মাক্রঁর সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি, কেন জানেন?

    দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে মোদি (PM Modi) বলেন, আমি আপনাদের ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করছি। কিছু মানুষ বেপরোয়া হয়ে, ভয়ে এবং সন্দেহের বশে মোদিকে গালাগালি দেবেন। আমি আপনাদের অনুরোধ করছি, বিরোধীদের পাতা সেই ফাঁদে পা দেবেন না। তাঁকে যে দীর্ঘদিন ধরে গালাগালি শুনতে হচ্ছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, ২০-২২ বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন রকমের গালাগালি আমাকে দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, গালাগালির ডিক্সেনারি বানাতে গিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যয় করেছেন তাঁরা। তাঁরা এটা করছেন, কারণ তাঁদের আর দেওয়ার কিছু নেই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের কাছে আবেদন করছি, গালাগালি দিলে হেসে উড়িয়ে দিন, রিলাক্স করুন, মনের সুখে চা খান। কারণ জেনে রাখুন, আগামী সকালে পদ্ম ফুটবেই।

    তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর কুসংস্কার নিয়েও কটাক্ষ করেন মোদি (PM Modi)। বলেন, তেলঙ্গানা হল দেশের তথ্য প্রযুক্তির কেন্দ্র। কিন্তু আধুনিক শহরে কুসংস্কারকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, যা দুঃখজনক। তিনি বলেন, তেলঙ্গানাকে যদি এগোতেই হয়, তাহলে আগে কুসংস্কার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jammu & Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত নাড্ডার

    Jammu & Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা ভোট (assembly election) শীঘ্রই! রাজস্থানের জয়পুরে বিজেপির কর্মকর্তাদের বৈঠকে এমনই ইঙ্গিত দিলেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। ভূস্বর্গে শান্তি ফিরছে বলেও জানান তিনি। নাড্ডা বলেন, নাশকতা থেকে জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) এখন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের জন্য বিপুল জনাদেশ নিয়ে দিল্লির তখতে ফিরে আসে বিজেপি। এর পরেই জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি ফেরানোর উদ্যোগ নেয় নরেন্দ্র মোদির (Modi) সরকার। কাশ্মীর থেকে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা (Article 370)। উপত্যকায় শান্তি ফেরাতে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখকে (Ladakh) পরিণত করা হয় কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে। শুরু হয় উন্নয়নযজ্ঞ। যার জেরে ক্রমেই শান্তি ফিরছে ভূস্বর্গে।

    জম্মু-কাশ্মীরে নরেন্দ্র মোদির সরকার যে বিধানসভা নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর, বিভিন্ন সময় তা জানিয়ে দিয়েছেন মোদি এবং অমিত শাহ। সেই মতো উপত্যকায় শান্তি ফিরতেই শুরু হয় ডিলিমিটেশনের (Delimitation) কাজ। ডিলিমিটেশন কমিশন কাশ্মীরে ৪৭টি ও জম্মুতে ৪৩টি বিধানসভা কেন্দ্রের সুপারিশ করে। সুপারিশ করা হয় পাঁচটি লোকসভা কেন্দ্রেরও। পাকিস্তান অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের উদ্বাস্তুদের প্রতিনিধিত্বের পাশাপাশি বিধানসভায় দুই কাশ্মীরি অভিবাসীকেও মনোনীত করার সুপারিশও করে ওই কমিশন। কমিশনের রিপোর্ট জমা পড়তেই বোঝা গিয়েছিল, খুব বেশি দূরে নেই জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচন।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন নিয়ে পাকিস্তানের ‘প্রহসনমূলক’ প্রস্তাব খারিজ ভারতের

    এদিন নাড্ডাও জানান, ডিলিমিটেশন প্রক্রিয়া পুরোপুরি শেষ হলেই ভোট হবে ভূস্বর্গে। জম্মু-কাশ্মীরে যে শান্তি ফিরছে, এদিন তা মনে করিয়ে দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বলেন, জেলা উন্নয়ন পরিষদ নির্বাচনের পরে পঞ্চায়েত ও পুরসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পরে জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি ফিরে এসেছে। ইদানিং উপত্যকায় আর পাথর ছোড়ার ঘটনা ঘটছে না। নাড্ডা বলেন, জম্মু-কাশ্মীর জুড়ে পর্যটন এবং ব্যবসার উন্নতি হচ্ছে। কাশ্মীরে বিক্ষিপ্ত যেসব হিংসার ঘটনা ঘটছে, তা পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের হতাশার ফল। তাঁর মতে, এরা চায় না উপত্যকায় শান্তি ফিরে আসুক। নাড্ডার আশ্বাস, জঙ্গিদের এই বিক্ষিপ্ত হত্যাকাণ্ডও দীর্ঘস্থায়ী হবে না। জঙ্গিবাদের প্রতি উপত্যকাবাসীর সমর্থন শেষ হয়ে গিয়েছে বলেও মনে করেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি। তিনি বলেন, কাশ্মীরের মানুষ এখন আর জঙ্গিবাদ সমর্থন করেন না। সহিংসতায় তাঁরা বিরক্ত। তাঁরা চান, শান্তি ফিরে আসুক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ উপত্যকায় উন্নয়নযজ্ঞ শুরু করেছেন বলেও জানান তিনি। বলেন, জঙ্গিবাদ থেকে জম্মু ও কাশ্মীর এখন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভিন্ন নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন : গদি রাখতে গেলে শেহবাজকে জিইয়ে রাখতেই হবে কাশ্মীর ইস্যু

    জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপির ভিত যে পোক্ত হচ্ছে, এদিন তাঁর ভাষণে তা জানিয়ে দেন বিজেপির জম্মু-কাশ্মীর সভাপতি রবিন্দর রায়না। তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীরে ভিত্তি হারিয়েছে কংগ্রেস। ন্যাশনাল কনফারেন্স ও পিডিপির সমর্থনের ভিত্তিও হয়েছে সঙ্কুচিত।

     

LinkedIn
Share