Tag: Assembly Polls

Assembly Polls

  • Jammu Kashmir Assembly Polls: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    Jammu Kashmir Assembly Polls: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে ভূস্বর্গে (Jammu Kashmir Assembly Polls)। জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচন হবে তিন দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৮ সেপ্টেম্বর। তার পরের দু’দফার নির্বাচন হবে ২৫ সেপ্টেম্বর ও ১ অক্টোবর। আগামী সপ্তাহেই উপত্যকায় নির্বাচনী প্রচার শুরু করবে বিজেপি। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা নেতৃত্ব দেবেন প্রচারে।

    ৮০ শতাংশই ‘ফ্রেশ ফেস’ (Jammu Kashmir Assembly Polls)

    ভূস্বর্গের নির্বাচনে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। অবশ্য নির্দল প্রার্থীদের সঙ্গে আসন রফা হতে পারে। আসন রফা হতে পারে উপত্যকার ছোট ছোট রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গেও। গৈরিক শিবিরে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রেও থাকছে চমক। সূত্রের খবর, প্রার্থীদের মধ্যে ৮০ শতাংশই হবেন ‘ফ্রেশ ফেস’। ইতিমধ্যেই গেরুয়া শিবিরে পুরো দমে শুরু হয়ে গিয়েছে নির্বাচনের প্রস্তুতি। ১৮ অগাস্ট, রবিবার জম্মুতে বৈঠকে বসেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা জন্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের ইনচার্জ জি কিষান রেড্ডি। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ, বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুঘ, বিজেপির জম্মু-কাশ্মীর সভাপতি রবীন্দর রায়না-সহ পদ্ম শিবিরের একঝাঁক নেতা।

    বিজেপিতে যোগ জুলফিকার আলির

    এদিকে, এদিন বিজেপিতে যোগ দেন ভূস্বর্গের বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতা চৌধুরী জুলফিকার আলি। সকাল ১১টায় জম্মুতে (Jammu Kashmir Assembly Polls) গিয়ে বিজেপির ঝান্ডা হাতে তুলে নেন তিনি। পিডিপির টিকিটে দু’বার বিধায়ক হয়েছিলেন তিনি। ২০১৪ সালে পিডিপি-বিজেপি জোট সরকারের মন্ত্রীও হয়েছিলেন তিনি। ২০২০ সালে পিডিপির সংস্রব ত্যাগ করেন জুলফিকার। যোগ দেন জম্মু-কাশ্মীর আপনি পার্টিতে। সে-ই তিনিই আজ নাম লেখালেন গেরুয়া খাতায়।

    আরও পড়ুন: নিউজিল্যান্ডে চালু হল নয়া শিক্ষার আসর, পড়ানো হচ্ছে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ!

    অন্যদিকে, ভূস্বর্গে যে বিজেপি একলা লড়বে, তা নিশ্চিত করলেন দলের রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই প্রাক-নির্বাচনী জোট বাঁধবে না।” তিনি বলেন, “আমরা কাশ্মীর উপত্যকায় ৮-১০ জন নির্দল প্রার্থীর সঙ্গে কথা বলেছি। যদি আলোচনা বাস্তবায়িত হয়, তাহলে আমরা একটা কৌশল রচনা করব। যৌথভাবে নির্বাচনেও লড়ব।”

    প্রসঙ্গত, জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার ৯০টি আসনে নির্বাচন হবে তিন দফায়। ভোটের ফল (PM Modi) গণনা হবে ৪ অক্টোবর (Jammu Kashmir Assembly Polls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand Assembly Polls: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরাই প্রধান ইস্যু আসন্ন ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে?

    Jharkhand Assembly Polls: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরাই প্রধান ইস্যু আসন্ন ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরই হওয়ার কথা ঝাড়খণ্ড বিধানসভার নির্বাচন (Jharkhand Assembly Polls)। এই নির্বাচনে অন্যতম ইস্যু হতে পারে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা (Bangladeshi Infiltration)। এ রাজ্যের জনজাতি অধ্যুষিত এলাকা, বিশেষ করে সাঁওতাল পরগনা বিভাগে ঢুকে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড়ে মিশে যাচ্ছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা। পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশ থেকে তারা ঢুকছে পড়ছে ভারতে। তারপর শাসক দলের নেতাদের একাংশের বদান্যতায় তারা তৈরি করে ফেলছে জাল নথিপত্র। সেইসব কাগজ নিয়েই অনুপ্রবেশকারীরা মিশে যাচ্ছে সাঁওতাল পরগনার জনারণ্যে।

    অনুপ্রবেশের বিপদ (Jharkhand Assembly Polls)

    সাঁওতাল পরগনা এলাকাটি পশ্চিমবঙ্গ লাগোয়া। তাই অবৈধভাবে ভারতে ঢুকে পড়া বাংলাদেশিরা অনায়াসেই চলে আসছে ঝাড়খণ্ডে। খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ এ রাজ্যে কাজও পেয়ে যাচ্ছে তারা। তাই পেটে টান পড়ছে জনজাতিদের। এমতাবস্থায় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশের বিষয়টিকেই হাতিয়ার করতে চাইছে ঝাড়খণ্ডের রাজনৈতিক দলগুলি। এ রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা। নেতৃত্বে মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। সম্প্রতি ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের তরফে রাজ্য সরকারকে সাঁওতাল পরগনার ভিড়ে মিশে যাওয়া বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালতের এই নির্দেশ নিয়েই দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে রাজ্যের শাসক দল এবং বিরোধী দলের মধ্যে।

    মাথাব্যথা যখন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা

    কেন্দ্রীয় সরকারের হিসেব বলছে, এ দেশের (Jharkhand Assembly Polls) ভিড়ে মিশে রয়েছে কয়েক কোটি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে তারা। ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগনায়ও রয়েছে এদেরই একটা বড় অংশ। গোড্ডা, দুমকা, দেওঘর এবং জামতাড়া এলাকায় ঘাঁটি গেড়েছে তারা (Bangladeshi Infiltration)। যার জেরে বদলে গিয়েছে এই সব এলাকার ডেমোগ্রাফি। পাকুড় এবং সাহেবগঞ্জে জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ রয়েছেন যথাক্রমে ২৬ ও ৪২ শতাংশ। মুসলমানদের হার যথাক্রমে ৩৫ ও ৩৪ শতাংশ।

    দ্রুত বদলে যাচ্ছে ডেমোগ্রাফি

    নিরন্তর অনুপ্রেবেশ চলতে থাকায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে শতাংশের এই হিসেবও। কেবল তাই নয়, এদেশে ডেরা বেঁধে অনুপ্রবেশকারীরা বিয়ে করে নিচ্ছে উপজাতি সম্প্রদায়ের  মেয়েদের। তাঁদের নামে থাকা জমি অনুপ্রবেশকারীরা লিখিয়ে নিচ্ছে নিজেদের নামে। অবিরাম চলছে ধর্মান্তকরণের কাজও। স্বাভাবিকভাবেই এই সব অঞ্চলে অচিরেই রক্তাল্পতায় ভুগতে পারে হিন্দুধর্ম। এই অনুপ্রবেশকারী জামাইদের বাড়বাড়ন্তে সাঁওতাল পরগনার অনেক জায়গার নামই বদলে হয়েছে ‘জামাইটোলা’।

    মুসলমানদের বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগ

    রাজ্যে মুসলমানদের বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগে ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডিও। গত সপ্তাহেই (Jharkhand Assembly Polls) তিনি বলেছিলেন, “উপজাতীয় জনসংখ্যার ক্রমাগত হ্রাস ও সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে মুসলমান জনসংখ্যার অপ্রত্যাশিত বৃদ্ধি সতর্কতার একটি সঙ্কেত।” এক্স হ্যান্ডেলে এ বিষয়ে বার্তাও দিয়েছেন তিনি। সাঁওতাল পরগনার পাকুড়ে যে ক্রমেই ক্ষইছে জনজাতির জনসংখ্যা, তা জানিয়েছেন তিনি। তিনি জানান, ২০০১ থেকে ২০১১ এই দশ বছরে এই এলাকায় জনজাতি সম্প্রদায়ের হার কমেছে ৪ শতাংশ। এলাকায় মুসলমানদের বাড়বাড়ন্তের জন্য ঝাড়খণ্ডের জোট সরকারের বিরুদ্ধে তুষ্টিকরণের রাজনীতির অভিযোগ তুলেছেন বিরোধীরা। মারান্ডির মতে, যে সময় পাকুড়ে জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের উপস্থিতি কমেছে ৪ শতাংশ, সেই পর্বে এই এলাকায় মুসলমানের সংখ্যা বেড়েছে ৩ শতাংশ। পাকুড়, সাহেবগঞ্জ-সহ ঝাড়খণ্ড-বাংলা সীমানা-সংলগ্ন এলাকায় ডেমোগ্রাফি দ্রুত বদলে যাচ্ছে বলেও জানান মারান্ডি।

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন

    গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে দুমকায় এক লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জেএমএমের বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশকারীদের লালনপালন করার (Jharkhand Assembly Polls) অভিযোগ এনেছিলেন। তাঁর অভিযোগ, এই অনুপ্রবেশকারীরা উপজাতির মহিলাদের লক্ষ্যবস্তু করেছিল। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ড বিধানসভার নির্বাচন হওয়ার কথা নভেম্বর-ডিসেম্বরে। এ রাজ্যের বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। এর মধ্যে এসটিদের জন্য সংরক্ষিত রয়েছে ২৮টি আসন। এর মধ্যে আবার ১৮টি আসন রয়েছে সাঁওতাল পরগনায়। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এর মধ্যে চারটি আসনে জয়ী হয়েছিল বিজেপি।

    আর পড়ুন: অস্ট্রিয়া সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কতটা তাৎপর্যপূর্ণ? কী কী বিষয়ে আলোচনা?

    রোটি, বেটি এবং মাটি বাঁচাতে লড়াই

    কিছুদিন আগেই সমাজ কর্মী ড্যানিয়েল ড্যানিশ ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে দায়ের করেছিলেন জনস্বার্থ মামলা। তাতে তিনি উল্লেখ করেছিলেন, গত কয়েক বছর ধরে সাঁওতাল পরগনায় জনসংখ্যার ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। কীভাবে বাড়ছে অনুপ্রবেশকারীদের সংখ্যা, কীভাবেই বা জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগতে শুরু করেছেন, তাও আদালতে জানিয়েছিলেন ড্যানিয়েলের আইনজীবী রাজীব কুমার।

    আদালতকে তিনি জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশের (Jharkhand Assembly Polls) একটি নিষিদ্ধ সংগঠন সাঁওতাল পরগনার অনেক জায়গায় আদিবাসী মেয়েদের ফাঁদে ফেলে বিয়ে করছে। তার জেরেই বদলে যাচ্ছে এলাকার ডেমোগ্রাফি। রাজ্যের বিজেপি নেতা অমর কুমার বাউড়ি বলেন, “সাঁওতাল পরগনা এলাকায় দ্রুত (Bangladeshi Infiltration) বদলে যাচ্ছে ডেমোগ্রাফি। জামাইপাড়া তৈরি করে জনজাতিদের জমি দখল করে নিচ্ছে বাংলাদেশিরা।” তিনি বলেন, “হিন্দুরাই যদি সংখ্যালঘু হয়ে পড়ে তাহলে না বাঁচবে সংবিধান, না টিকবে গণতন্ত্র।” পদ্ম-নেতা বলেন, “বিধানসভা নির্বাচনে (Jharkhand Assembly Polls) আমরা লড়ব রোটি, বেটি এবং মাটি (খাবার, কন্যা সন্তান এবং জমি) বাঁচাতে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assembly Polls 2024: সিকিম-অরুণাচলে বিধানসভা ভোটের ফল ঘোষণার দিন এগোল, কেন জানেন?

    Assembly Polls 2024: সিকিম-অরুণাচলে বিধানসভা ভোটের ফল ঘোষণার দিন এগোল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাদ্যি বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের। দেশজুড়ে নির্বাচন হবে সাত দফায়। এই সময়ের মধ্যে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Polls 2024) হবে উত্তর-পূর্বের দুই রাজ্যে। এই রাজ্যগুলি হল, অরুণচল প্রদেশ ও সিকিম। এই দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হবে ২ জুন। রবিবার এই খবর জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আগে ঠিক ছিল, লোকসভা নির্বাচনের ফল যেদিন ঘোষণা হবে, সেই ৪ জুন ফল ঘোষণা হবে এই দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেরও। পরে ঠিক হয়, সিকিম, অরুণাচল প্রদেশের ফল প্রকাশ করা হবে দুদিন (Assembly Polls 2024) আগেই।

    এগিয়ে এল ফল প্রকাশের দিন (Assembly Polls 2024)

    কেন এই দুই রাজ্যের ফল প্রকাশের দিন এগিয়ে আনা হল? জানা গিয়েছে, এই দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের মেয়াদ শেষ হবে ২ জুন। ৪ জুন ফল ঘোষণা হলে, পরিস্থিতি দাঁড়াবে এই যে দু’দিন রাজ্যে বিধানসভাই থাকবে না। এই পরিস্থিতি এড়াতেই ফল ঘোষণার দিন এগিয়ে আনা হয়েছে। দু’তারিখই ফল ঘোষণা করা হলে রাজ্য বিধানসভাহীন হল, এমন পরিস্থিতি তৈরি হবে না। কারণ সেদিনই বিধায়ক নির্বাচিত হয়ে যাবে।

    নির্বাচন কবে?

    তবে নির্বাচন কমিশন সাফ জানিয়ে দিয়েছে, এই দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার দিন এগিয়ে নিয়ে আসা হলেও, লোকসভা নির্বাচনের যে সূচি এ রাজ্যের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে, তার হেরফের হবে না। ১৯ এপ্রিল শুরু হয়ে যাবে লোকসভা নির্বাচন। ভোট হবে সাত দফায়। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে নির্বাচন হবে। অরুণাচল প্রদেশে লোকসভার আসন ২টি। আর সিকিমে রয়েছে একটি। এই তিন আসনেই ভোট হবে ১৯ এপ্রিল, প্রথম দফায়। এই দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনও হবে এই দিনই।

    আরও পড়ুুন: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    ২০১৪-র বিধানসভা নির্বাচনে অরুণাচল প্রদেশে সরকার গড়ে কংগ্রেস। পরে মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডু সিংহভাগ বিধায়ককে নিয়ে যোগ দেন বিজেপিতে। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় বিজেপি। আর উনিশের নির্বাচনে সিকিমে পঁচিশ বছরের মুখ্যমন্ত্রী পবনকুমার চামলিংয়ের দল সিকিম ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টকে গদিচ্যুত করে সিকিম ক্রান্তিকারী মোর্চার প্রধান প্রেম সিংহ তামাং (Assembly Polls 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mizoram Assembly Polls: রাত পোহালেই ভোট গণনা চার রাজ্যে, পিছল মিজোরামের ফল ঘোষণার দিন  

    Mizoram Assembly Polls: রাত পোহালেই ভোট গণনা চার রাজ্যে, পিছল মিজোরামের ফল ঘোষণার দিন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল। হ্যাঁ, ছিল। তবে এখন আর তা হচ্ছে না। এতে অবশ্য হতাশ হওয়ার কিছু নেই। পূর্ব নির্ধারিত সূচি মেনে রবিবার ভোট গণনা হবে রাজস্থান সহ চার রাজ্যের। বাদ থাকবে উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মিজোরাম (Mizoram Assembly Polls)। এ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল গণনা হবে সোমবার। আজ, শুক্রবার বিবৃতি দিয়ে এ কথা জানাল নির্বাচন কমিশন। রবিবারের পরিবর্তে সোমবার ফল ঘোষণার আবেদন জানিয়েছিল মিজোরামের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন। তাদের সেই আর্জি মেনেই এ রাজ্যের ভোট গণনা হবে ৪ ডিসেম্বর, সোমবার।

    মিজো নাগরিক সংগঠনের দাবি

    প্রসঙ্গত, নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার পরেই মিজোরামের বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও গির্জাগুলির যৌথমঞ্চ দাবি জানিয়েছিল, রবিবার যেন সেখানে ভোট গণনা না হয়। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল মিজো নাগরিক সংগঠন। কমিশনের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন পক্ষ থেকে গণনার দিন ৩ ডিসেম্বর, রবিবারের (Mizoram Assembly Polls) পরিবর্তে অন্য দিন করার অনুরোধ জানানো হয়েছিল। কারণ রবিবার মিজোরামবাসীর কাছে বিশেষ দিন। এই অনুরোধ বিবেচনা করে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, মিজোরামে বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনার দিন ৩ ডিসেম্বর, রবিবারের পরিবর্তে হবে ৪ ডিসেম্বর, সোমবার।

    পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন

    চলতি মাসেই শেষ হয়েছে রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, তেলঙ্গনা ও মিজোরাম বিধানসভার নির্বাচন। ফল ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল ৩ ডিসেম্বর। কিন্তু মিজো নাগরিক সংগঠনের আর্জি মেনেই বদল হয়েছে ফল ঘোষণার দিন। সংগঠনের দাবি, মিজোরামের ৮৮ শতাংশ মানুষই খ্রিস্টান। রবিবার গির্জায় প্রার্থনা করতে যান তাঁরা। তাই এদিন ভোট গণনা হলে, সমস্যায় পড়বেন তাঁরা। মিজোরামের ১৫টি গির্জার যৌথ মঞ্চও এ ব্যাপারে আলাদা করে বার্তা দিয়েছিল কমিশনকে। কমিশনকে করা আবেদন যাতে মঞ্জুর হয়, সেজন্য গত রবিবার বিশেষ প্রার্থনাও হয়েছে মিজোরামের (Mizoram Assembly Polls) বিভিন্ন গির্জায়। প্রসঙ্গত, ২৩ নভেম্বর নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল রাজস্থানে। সেদিন ওই রাজ্যে প্রচুর বিয়ে ও সামাজিক অনুষ্ঠান থাকায় দিন পরিবর্তনের দাবি ওঠে বিভিন্ন মহলে। তার জেরেই ২৩ তারিখের পরিবর্তে রাজস্থানে নির্বাচন হয় ২৫ নভেম্বর।

    আরও পড়ুুন: মোদির সঙ্গে সেলফি তুলে উচ্ছ্বসিত ইতালির প্রধানমন্ত্রী, ভাইরাল ‘মেলোডি’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share