Tag: asthma

asthma

  • Childhood Asthma: শৈশবেও জোরালো থাবা হাঁপানির! সন্তানকে কীভাবে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখবেন?

    Childhood Asthma: শৈশবেও জোরালো থাবা হাঁপানির! সন্তানকে কীভাবে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখবেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দূষণ বিশ্বজুড়ে এক গুরুতর সমস্যা হয়ে উঠেছে। বিশেষত বায়ুদূষণ একাধিক রোগের কারণ! বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতোই ভারতেও বায়ুদূষণ একাধিক রোগের কারণ হয়ে উঠছে। গত কয়েক বছরে কলকাতা, দিল্লির মতো বড় শহরে বায়ুদূষণ মারাত্মকভাবে বেড়েছে। আর তার ফল ভুগতে হচ্ছে শিশুদের (Childhood Asthma)। এমনটাই জানাচ্ছে সম্প্রতি প্রকাশিত এক সর্বভারতীয় সমীক্ষা। দেশ জুড়ে বাড়ছে হাঁপানির সমস্যা। বিশেষত শিশুদের মধ্যে এই সমস্যা বাড়ছে। তাই উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, হাঁপানির মতো রোগ নিয়ে সতর্কতা ও সচেতনতা না বাড়লে আরও বড় বিপদ হতে পারে।

    কী বলছে রিপোর্ট? (Childhood Asthma)

    সম্প্রতি প্রকাশিত এই রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে হাঁপানিতে ভুক্তভোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষত শিশুদের মধ্যে এই রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দিচ্ছে। এক সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সি ভারতীয় ছেলেমেয়েদের ৫ শতাংশ হাঁপানিতে আক্রান্ত। কিন্তু ২ থেকে ৬ বছর বয়সিদের ৮ শতাংশ শিশু হাঁপানিতে আক্রান্ত হচ্ছে। অর্থাৎ শিশুদের মধ্যে এই সমস্যার প্রকোপ বাড়ছে। যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বায়ুদূষণের জেরেই শিশুদের মধ্যে এই রোগের প্রকোপ বাড়ছে।

    কেন উদ্বেগজনক পরিস্থিতি?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হাঁপানি নিয়ে সচেতনতা কম। অধিকাংশ অভিভাবকেরা অনেক সময়েই এই রোগ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকেন না। ফলে বড় বিপদ হতে পারে। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রথম থেকেই সতর্কতা এবং সচেতনতা থাকলে শিশু সম্পূর্ণ স্বাভাবিক জীবন‌যাপন করতে পারেন। তবে, ফুসফুসের রোগ নিয়ে সচেতনতা জরুরি। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, হাঁপানির (Childhood Asthma) সমস্যা থাকলে অন্যান্য সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। তাই ভাইরাস ঘটিত অসুখ থেকে বাড়তি সতর্কতা নিতে হবে। তাই সন্তানের ঘনঘন কাশি, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা হলে একেবারেই সময় নষ্ট‌ করা উচিত নয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ সন্তানের হাঁপানির মতো সমস্যা থাকলে অভিভাবকদের প্রয়োজনীয় কর্মশালায় অংশগ্রহণ জরুরি। কীভাবে সন্তানকে সুস্থ জীবন‌যাপনে সাহায্য করা যায়, সে সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকাও দরকার।

    হাঁপানি থাকলেও স্বাভাবিক জীবনযাপন কীভাবে সম্ভব? (Childhood Asthma)

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুর হাঁপানির সমস্যা থাকলেই, সে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারবে না, এমনটা একদম নয়। বরং, ঠিকমতো চিকিৎসা হলে, সে সুস্থভাবেই জীবনযাপন করতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে সচেতনতা এবং সতর্কতা জরুরি। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয় নজর রাখলেই সেই কাজ হবে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুকে এই রোগ সম্পর্কে জানানো জরুরি। সন্তান হাঁপানির (Childhood Asthma) মতো সমস্যায় ভুগলে, তাকে তার সমস্যা সম্পর্কে বুঝিয়ে বলা দরকার। যখন সে সুস্থ থাকবে, তখন তাকে ভালোভাবে বোঝাতে হবে, যাতে সে ভয় না পায়। কিন্তু সতর্ক থাকে। তার ইনহেলার বা যে ওষুধ, বিপদে সাহায্য করতে পারে, সেটাও ভালোভাবে চিনিয়ে দেওয়া জরুরি, যাতে তার বড় কোনও সমস্যা না হয়। সন্তানকে বোঝাতে হবে, এটা এমন কোনও বড় সমস্যা নয়, যার জন্য সে তার সমবয়সিদের মতো জীবনযাপন করতে পারবে না। কোনওভাবেই শিশুকে রোগ নিয়ে ভয় দেখানো চলবে না। খেলার মতো করেই সবটা বোঝাতে হবে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এর নাম প্লে থেরাপি।

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, সন্তান হাঁপানিতে আক্রান্ত হলে তার স্কুল কর্তৃপক্ষকেও এ ব্যাপারে জানিয়ে রাখা উচিত। যাতে জরুরি পরিস্থিতিতে বড় দুর্ঘটনা না হয়। হাঁপানির মতো সমস্যা থাকলে যেহেতু অন্যান্য ভাইরাসের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি, তাই সন্তানকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার দিকে বাড়তি নজরদারি প্রয়োজন। তাকেও এই ব্যাপারে বোঝানো দরকার বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাহলে বারবার ভোগান্তি কম হবে (Normal life)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diwali Festival: আলোর উৎসবে দেদার শব্দবাজি! কোন কোন রোগের প্রকোপ বাড়িয়ে দিতে পারে?

    Diwali Festival: আলোর উৎসবে দেদার শব্দবাজি! কোন কোন রোগের প্রকোপ বাড়িয়ে দিতে পারে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দেশ জুড়ে শুরু হবে আলোর উৎসব (Diwali Festiva)। দীপাবলির উৎসবে মাতবেন সকলেই। তবে বাঙালির এই আনন্দ আলোর উৎসবেই আটকে থাকে না।‌ তার সঙ্গে জুড়ে যায় দেদার বাজি! আতসবাজি হোক কিংবা শব্দবাজি, কলকাতা থেকে রাজ্যের সর্বত্র দীপাবলির উৎসবে বাজির দাপট থাকেই। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাজি নিয়ে সচেতনতার অভাব রয়েছে। পরিবেশবিদদের একাংশের অভিযোগ, প্রশাসনের সক্রিয়তাও সর্বত্র নেই। তাই প্রত্যেক বছর বাড়ে বাজির দাপট। তবে পরিবেশের এই দূষণ মারাত্মকভাবে স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাজি নিয়ে সচেতনতা তৈরি না হলে বড় বিপদ হবেই। দেখে নেওয়া যাক, বাজির দাপট কোন রোগের প্রকোপ বাড়ায়?

    ফুসফুসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা (Diwali Festiva)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেশ জুড়ে বাড়ছে ক্রনিক পালমোনারি ডিজিজ। এছাড়াও হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের মতো একাধিক ফুসফুসের সমস্যায় জেরবার অনেকেই। শিশুদের মধ্যেও বাড়ছে ফুসফুসের রোগ। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ফুসফুসের অসুখের অন্যতম কারণ বায়ুদূষণ। আর বাজি এই দূষণের মাত্রা কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, আতসবাজি পোড়ানোর পরেই আকাশ সাদা ধোঁয়ায় ভরে যায়। আর এই ধোঁয়া বাতাসে কার্বন মনো-অক্সাইডের পরিমাণ কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। এর জেরে বায়ুদূষণ হয়। ফলে ফুসফুসের অসুখ বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতের আগে অনেকেই ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্ত হন। এই সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ যথেচ্ছভাবে আতসবাজি পোড়ানো।

    শ্রবণ যন্ত্রের চিরস্থায়ী ক্ষতি হতে পারে

    প্রত্যেক বছরেই দীপাবলির রাতে (Diwali Festiva) বাড়ে বাজির দাপট। কলকাতা থেকে জেলা, সর্বত্র শব্দের প্রকট আওয়াজ চলে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শব্দের এই দাপটের জেরে প্রত্যেক বছরেই শ্রবণ সমস্যা বাড়ছে।‌ বিশেষত শিশুদের শ্রবণশক্তি চিরস্থায়ী ক্ষতির মুখেও পড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, হঠাৎ বিকট তীব্র আওয়াজের জেরে মস্তিষ্কে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। কানের ভিতরেও তার ফলে রক্তক্ষরণ হতে পারে। আর তার জেরেই চিরস্থায়ী ভাবে শ্রবণশক্তি হারিয়ে ফেলার ঝুঁকি তৈরি হয়।

    বাড়তে পারে চোখের সমস্যা (Diwali Festiva)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাজি চোখের জন্যও ক্ষতিকারক। দৃষ্টিশক্তি হ্রাস এবং শুষ্ক চোখের সমস্যা বাড়ছে‌। জীবনযাপনের ধরনের জন্য শিশুরাও চোখের নানান সমস্যায় ভুগছে। আতসবাজি পোড়ানোর সময়ে একটা অদ্ভুত আলো দেখা যায়। এই আলো চোখের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। এর ফলে কনজাংটিভাইটিসের মতো রোগের দাপট বাড়তে পারে। শুষ্ক চোখ অর্থাৎ চোখ লাল হয়ে যাওয়া, লাগাতার জল পড়া এবং একনাগাড়ে দেখায় সমস্যা তৈরি হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, আতসবাজিতে থাকে নানান ক্ষতিকারক রাসায়নিক। আগুনে পোড়ার সময়ে সেই রাসায়নিক বের হয়। তার জেরেই চোখে মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে।

    ত্বকের সংক্রমণ বাড়াতে পারে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাজির জেরে অনেকেই ত্বকের সমস্যায় ভুগতে পারে। অনেক সময়েই বাজির রাসায়নিক থেকে ত্বকে নানান অ্যালার্জি দেখা দেয়। ফলে বাজি পোড়ানোর আগে সে সম্পর্কেও সতর্কতা জরুরি।

    মাইগ্রেনের রোগীদের বাড়তি বিপদ!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শব্দবাজির হঠাৎ তীব্র আওয়াজ মানুষের শরীরে স্নায়ুর কাজে বাধা তৈরি করে। তাই মস্তিষ্কে এর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে। বিশেষত যাঁরা মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য এই তীব্র আওয়াজ মারাত্মক প্রভাব ফেলে। মাথার যন্ত্রণা, বমি ভাব বাড়িয়ে দেয়। আবার বাজির দাপট মানসিক স্বাস্থ্যের উপরেও প্রভাব ফেলে। লাগাতার আওয়াজের জেরে মানসিক অবসাদের মতো সমস্যা তৈরি হয়। যাঁরা নানান মানসিক রোগে ভুগছেন, তাঁদের জন্য এমন পরিবেশ আরও সঙ্কট তৈরি করতে পারে।

    সুস্থ থাকতে কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল? (Diwali Festiva)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বাজি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক। তাই মানুষের শরীর এবং মনেও এর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে। তাই পরামর্শ, দীপাবলি আলোর উৎসব (Festival of lights) হলেই তা মানুষ এবং পরিবেশ সকলের জন্য ইতিবাচক হবে। বাজির ক্ষতিকারক দিক নিয়ে আরও লাগাতার সচেতনতা জরুরি। প্রশাসনের তরফে সক্রিয়তাও প্রয়োজন। তাঁরা জানাচ্ছেন, পরিবেশবান্ধব বাজি হিসেবে যেগুলি বাজারে পাওয়া যায়, তার গুণমান আরও ভালোভাবে পরীক্ষা করা জরুরি। তাছাড়া, নজরদারিও বাড়ানো প্রয়োজন। বাজির দাপট কমাতে না পারলে নানান রোগের দাপটও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Parthenium: দিনে দিনে বিপজ্জনক হয়ে উঠছে বাড়িরই আশপাশে গজিয়ে ওঠা ‘পার্থেনিয়াম’

    Parthenium: দিনে দিনে বিপজ্জনক হয়ে উঠছে বাড়িরই আশপাশে গজিয়ে ওঠা ‘পার্থেনিয়াম’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘পার্থেনিয়াম’ (Parthenium) নামটির সঙ্গে অনেকেই পরিচিত। এটি আসলে একটি মারণ উদ্ভিদ। এই আগাছা কেড়ে নিতে পারে গবাদি পশু, এমনকী মানুষের জীবন। যে কোনও প্রতিকূল পরিবেশে বাঁচতে সক্ষম এই উদ্ভিদ। রাস্তার চারপাশে, বিশেষ করে গ্রাম্য এলাকায় এই উদ্ভিদ বেশি চোখে পড়ে।

    কিন্তু আগাছাটি অত্যন্ত ভয়ংকর। গবাদি পশু চরানোর সময় গায়ে লাগলে পশুর শরীর ফুলে যায়। এছাড়াও তীব্র জ্বর, বদহজম সহ নানা রোগে আক্রান্ত হয় সেই পশু। আর পশুর পেটে গেলে কেমন বিষক্রিয়া হতে পারে? এই গাছের বীজটিই সাধারণত বিষক্রিয়া ঘটায়। এই গাছ ৩ থেকে ৪ মাস বাঁচে। আর এই সময়ের মধ্যেই ২৫ হাজারের বেশি বীজের জন্ম দিতে সক্ষম। এই বীজ এতটাই ছোট যে মানুষের জুতোর নিচে চাপা পড়ে, গাড়ির চাকা, প্রভৃতির মাধ্যমে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম। জমির পাশে হয়ে থাকা এই আগাছাগুলি ফসলের সঙ্গে, সেচের জলের সঙ্গে, এমনকী বাতাসের সঙ্গেও ছড়িয়ে পড়ে।

    কেন পার্থেনিয়াম এত বিষাক্ত? (Parthenium)

    পার্থেনিয়ামে রয়েছে Sesquiterpene Lactones নামক এক টক্সিন বিষ, যা মানুষ সহ অন্যান্য পশুপাখি, বিশেষ করে গবাদি পশুদের জন্য ক্ষতিকর। যেসব জমির পাশে এই গাছ জন্মায়, সেই সব জমিতে ফসলের উৎপাদন প্রায় চল্লিশ শতাংশ কমিয়ে দিতে সক্ষম এই বিষাক্ত গাছ। যেসব মাঠে এই পার্থেনিয়াম গাছ দেখা যায়, সেই সব মাঠে গবাদি পশু চরানো হলে সেসব পশুর মধ্যে বিষক্রিয়া শুরু হয়। কয়েকদিনের মধ্যে এসব গবাদি পশুর শরীর ফুলে যায়, তীব্র জ্বলন সহ বিভিন্ন রোগের উপসর্গ দেখা যায়। শুধু গবাদি পশু নয়, মানুষের ক্ষেত্রেও এই বিষাক্ত আগাছা খুবই ক্ষতিকর। এর ফলে মানুষের ত্বকের ক্যান্সার সৃষ্টি হতে পারে। অসহ্য মাথাব্যথা, উচ্চ রক্তচাপ সহ উপসর্গ দেখা যায়। বাড়ির আশেপাশে, এমনকী ১০ মিটার দূরে থাকলেও সেই পার্থেনিয়াম গাছের ফুলের রেণু উড়ে এসে মানুষের অ্যালার্জি হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস এবং চর্মরোগ সৃষ্টি করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই আগাছা প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষের চর্মরোগ এবং মানুষের শ্বাসকষ্ট জনিত রোগ সৃষ্টি করে। এমনকী দেখা গিয়েছে, ভারতের পুনেতে পার্থেনিয়াম (Parthenium) জনিত বিষক্রিয়ার ফলে এখনও পর্যন্ত প্রায় ১২ জনের বেশি মানুষ মারা গিয়েছে।

    কীভাবে ধ্বংস করবেন এই পার্থেনিয়াম?

    মানুষকে সজাগ হয়ে এই পার্থেনিয়াম (Parthenium) গাছ ধ্বংস করে ফেলতে হবে। এর জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। যেমন বাড়ির আশেপাশে হয়ে থাকা পার্থেনিয়াম গাছের গায়ে কেরোসিন স্প্রে করলে পার্থেনিয়াম খুব তাড়াতাড়ি মারা যায়। এর জন্য কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়, যাতে কেরোসিন অন্য কোন গাছে এবং জলাশয় না মেশে। তাই এটি সম্ভব না হলে চার থেকে পাঁচ লিটার জলে এক কেজি নুন মিশিয়ে ভালো করে স্প্রে করলে প্রায় দুদিনের মধ্যে এ পার্থেনিয়াম গাছ মারা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tobacco: তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ফুসফুসের সংক্রমণ বেড়েই চলেছে! এর অন্যতম কারণ কী জানেন?

    Tobacco: তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ফুসফুসের সংক্রমণ বেড়েই চলেছে! এর অন্যতম কারণ কী জানেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    সিগারেট, বিড়ির মাধ্যমে কিংবা পান, গুটখার মাধ্যমে। তামাক বাড়াচ্ছে স্বাস্থ্যের ঝুঁকি। একাধিক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে তামাক (Tobacco) সেবনের প্রবণতা বাড়ছে। পুরুষদের পাশপাশি মহিলাদের মধ্যেও এই প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। বয়ঃসন্ধিকালে থাকা ছেলেমেয়েদের মধ্যেও তামাক সেবনের প্রবণতা বাড়ছে। বিশেষত ধূমপানে আসক্তি বাড়ছে। যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক। বিশ্ব তামাক বিরোধী দিবসে চিকিৎসকদের একাংশ জানালেন, তামাক সেবন না করলে কমবে একাধিক রোগের ঝুঁকি। তাঁরা জানাচ্ছেন, তামাক স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। সুস্থ জীবনযাপনের প্রথম শর্ত তামাকে আসক্ত না হওয়া। দেখে নিন, কোন কোন রোগের ঝুঁকি বাড়ায় তামাক?

    ১. ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় তামাক (Tobacco)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, যে কোনও ধরনের তামাক শরীরে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, সিগারেট, বিড়ির মতো তামাকজাত দ্রব্য নিয়মিত ধূমপান করলে ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। আবার পান, গুটখায় ব্যবহৃত তামাক মুখ ও গলার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, আলকাতরা সহ একাধিক উপাদান তামাকজাত দ্রব্যে থাকে, যার প্রভাব স্বাস্থ্যের উপরে ভয়ঙ্কর পরে। তাই তামাক ক্যান্সারের অন্যতম কারণ।

    ২. তামাক বাড়ায় ফুসফুসের অসুখ

    ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) থেকে অ্যাজমা, ফুসফুসের একাধিক রোগের কারণ তামাক। অতিরিক্ত ধূমপান ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়।‌ ফুসফুসে বায়ু যাতায়াতের এক ধরনের জাল থাকে, তা নষ্ট করে দেয় তামাক। এর জেরে ফুসফুসের কার্যকারিতা কমে। এর জেরেই সিওপিডি, অ্যাজমার মতো রোগের প্রকোপ বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ফুসফুসের সংক্রমণ বাড়ার অন্যতম কারণ ধূমপানের অভ্যাস। তামাক ফুসফুসের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে (Tobacco)।

    ৩. তামাক বাড়ায় স্ট্রোকের ঝুঁকি

    নিয়মিত তামাকজাত দ্রব্য সেবন করলে রক্ত ও স্নায়ুর উপরে চাপ পড়ে। রক্ত ও স্নায়ুর চাপ বাড়লে, মস্তিষ্কের উপরে প্রভাব পড়ে। তার জেরেই হয় স্ট্রোক। তাই তামাকজাত দ্রব্য সেবন করলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কয়েক গুণ বেড়ে যায় বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    ৪. হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় তামাক (Tobacco)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হৃদরোগ বিশেষত হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায় তামাক। তামাকজাত দ্রব্য শরীরে এক ধরনের উত্তেজনা তৈরি করে। এর সরাসরি প্রভাব হৃদপিণ্ডের উপরে পড়ে। তাঁরা জানাচ্ছেন, তামাক সেবন করলে রক্ত সঞ্চালনে বাধা পড়ে। ফলে হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা ঠিক মতো হয় না‌। এর জেরে একাধিক হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। বিশেষত হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়।

    ৫. মানসিক অস্থিরতা তৈরি করে তামাক

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তামাকের রয়েছে নিকোটিন। তাই যে কোনও তামাকজাত দ্রব্য নিয়মিত সেবন করলে স্নায়ু ও হরমোন তার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। তামাকজাত দ্রব্যের জেরে এক ধরনের আসক্তি তৈরি হয়। এই নিকোটিনের জেরেই মানসিক স্বাস্থ্যে বিঘ্ন ঘটে। মানসিক অস্থিরতা তৈরি হয় (Tobacco)। তাই তামাক শরীরের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ও খুবই ভয়ঙ্কর।

    ৬. বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারণ তামাক

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তামাকজাত দ্রব্য বাড়ায় বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি। তাঁরা জানাচ্ছেন, মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের সমস্যা বাড়ার অন্যতম কারণ তামাক সেবন। তামাক জরায়ু এবং ওভারির বিশেষ ক্ষতি করে। তবে শুধু মহিলাদের নয়, তামাক পুরুষদের মধ্যেও বন্ধ্যাত্বের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়।

    ৭. ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্তের ঝুঁকি বাড়ায় তামাক (Tobacco)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসে আক্রান্তের ঝুঁকিও বাড়ায় তামাক। এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, তামাক সেবনকারীরা ইনফ্লুয়েঞ্জায় বেশি আক্রান্ত হন। ভোগান্তিও বেশি হয়। বিশেষত প্রবীণ নাগরিকদের এই সমস্যা বেশি হয়।

    ৮. ডায়বেটিস রোগীদের বিপদ বাড়ায় তামাক সেবনের অভ্যাস

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগী ধূমপানে অভ্যস্ত হলে কিংবা তামাক সেবন করলে আরও বিপদ বাড়ে। ডায়বেটিস আক্রান্তদের হৃদরোগ ও কিডনির রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ বেশি থাকে। তার সঙ্গে ধূমপানের অভ্যাস সেই ঝুঁকি আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি, ডায়াবেটিস আক্রান্তদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম থাকে। ধূমপান করলে নানান রোগের ঝুঁকি বিশেষত সংক্রমণ রোগের ঝুঁকি বাড়ে। কারণ এই অভ্যাস ফুসফুস ও শ্বাসনালীকে দূর্বল করে দেয়। তাই ডায়বেটিস আক্রান্তদের ধূমপানের অভ্যাস বাড়তি বিপদ তৈরি করে (Tobacco)। 

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, প্রতি বছর ৫০ লাখের বেশি মানুষ তামাক সেবনের জন্য মারা যাচ্ছে। সময়ের আগেই মৃত্যুর কারণের তালিকায় তামাক সেবনের জেরে মৃত্যু সবচেয়ে বেশি হয়। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, তামাকমুক্ত জীবন জরুরি। তবেই সুস্থ দীর্ঘ জীবনযাপন সম্ভব।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World Lung Day: হাঁপানি, নিউমোনিয়ার মতো ফুসফুসের একাধিক রোগে জেরবার? সুস্থ থাকবেন কীভাবে?

    World Lung Day: হাঁপানি, নিউমোনিয়ার মতো ফুসফুসের একাধিক রোগে জেরবার? সুস্থ থাকবেন কীভাবে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে ফুসফুসের সমস্যা। তবে, ভারতীয়দের নিয়ে বাড়তি উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে। কারণ, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ফুসফুসের সমস্যার বোঝা বাড়ছে এ দেশে! তাই ওয়ার্ল্ড লাং ডে (World Lung Day) উপলক্ষ্যে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বিশেষ কিছু দিকে নজর দিলেই পরিস্থিতি বদলে যাবে। কমবে ফুসফুসের রোগের ঝুঁকি।

    ভারতে কোন ধরনের ফুসফুসের রোগ বাড়ছে? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ফুসফুসের রোগ মানেই ক্যান্সার নয়। ক্যান্সার ছাড়াও একাধিক ফুসফুসের সমস্যায় ভুগছেন বিভিন্ন বয়সীরা। তবে, ফুসফুসের রোগের তালিকায় প্রথমেই আছে হাঁপানি। দেশ জুড়ে বাড়ছে হাঁপানির সমস্যা। শিশুকাল থেকেই অনেকে হাঁপানির সমস্যায় ভুগছে। প্রত্যেক বছর ৪-৫ শতাংশ শিশু হাঁপানির সমস্যায় ভুগছে। 
    হাঁপানির পরেই ফুসফুসের যে রোগের প্রকোপ সবচেয়ে বেশি দেখা যাচ্ছে, তা হল নিউমোনিয়া। শিশু থেকে বৃদ্ধ, ভারতে সবচেয়ে বেশি ফুসফুসের রোগে মৃত্যুর কারণের পিছনে থাকে নিউমোনিয়া। ফুসফুসে জল জমে বিকল হয়ে যাওয়ার এই সমস্যা ক্রমশ বাড়ছে। 
    এর পাশাপাশি ক্রনিক পালমোনারি অবস্ট্রাক্টিভ ডিসঅর্ডার (সিওপিডি) ভারতে অন্যতম ফুসফুসের রোগ (World Lung Day)। গোটা বিশ্বের মোট সিওপিডি রোগীর ৩৮ শতাংশ ভারতীয়। এর থেকেই স্পষ্ট, এ দেশে ফুসফুসের সমস্যা ক্রমশ উর্ধ্বগামী।

    কীভাবে ফুসফুস সুস্থ রাখা যাবে (World Lung Day)? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ধূমপানের অভ্যাস একেবারেই ত্যাগ করতে হবে। ভারতে ধূমপায়ীর সংখ্যা উদ্বেগজনক। বিশেষ করে কিশোর বয়স থেকেই ধূমপান করার প্রবণতা বাড়ছে। লাগাতার ধূমপানের জেরে যেমন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে, তেমনি ফুসফুসের রোগের অন্যতম কারণ ধূমপান। হাঁপানি রোগীদের ধূমপানের অভ্যাস মৃত্যুর আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে তোলে। আর কিশোরকাল থেকে লাগাতার ধূমপানের অভ্যাস সিওপিডি কিংবা লাং ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। 
    নিজে ধূমপান বন্ধ করার পাশপাশি পরিবারের কেউ যাতে ধূমপান না করে, সে দিকেও সচেতন থাকা জরুরি। কারণ, ধূমপানের ধোঁয়া অর্থাৎ পরোক্ষ ধূমপানের জেরেও ফুসফুসের রোগের ঝুঁকি বাড়ে। অর্থাৎ, অন্য কেউ ধূমপান করছে, সেই ধোঁয়া লাগাতার নিঃশ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করলেও বিপজ্জনক। তাতেও হাঁপানি, সিওপিডি-র ঝুঁকি বাড়তে থাকে। 
    নিয়মিত তুলসীপাতা খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, সকালে মধু আর তুলসরপাতা একসঙ্গে খেলে ফুসফুস ভালো থাকে (World Lung Day)। এই অভ্যাস ফুসফুসকে সুস্থ রাখবে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত একটি আপেল খাওয়ার অভ্যাস ফুসফুসকে সক্রিয় রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। কারণ, আপেলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই ফুসফুস ভালো থাকে। এছাড়াও বেরি, অ্যাপ্রিকটের মতো ফল ফুসফুস ভালো রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। নিয়মিত সবজির তালিকায় টমেটো আর কুমড়ো রাখলে ফুসফুস ভালো থাকবে বলেও জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। কারণ, এই দুই সবজি ফুসফুসের সক্রিয়তা বাড়ায়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

LinkedIn
Share