Tag: ATS

ATS

  • Jharkhand: রাজ্যে ঢুকছে বাংলাদেশের জঙ্গিরা, সতর্কতা জারি ঝাড়খণ্ডের এটিএসের

    Jharkhand: রাজ্যে ঢুকছে বাংলাদেশের জঙ্গিরা, সতর্কতা জারি ঝাড়খণ্ডের এটিএসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বাংলাদেশের জঙ্গিরা ঢুকছে। তারা পাকুড়ে (Jharkhand) নিয়োগপ্রাপ্তদের প্রশিক্ষণও দিয়েছে। পরে ফের সীমান্ত পার হয়ে ফিরে গিয়েছে (JMB)। এই মর্মে উচ্চস্তরের সতর্কতা জারি করেছে ঝাড়খণ্ড অ্যান্টি-টেররিস্ট স্কোয়াড বা এটিএস। হাসিনা-উত্তর জমানায় বাংলাদেশে বাড়বাড়ন্ত হয়েছে জঙ্গি সংগঠনগুলির। সেগুলিই ভারতে ঢুকে অশান্তি জিইয়ে রাখার চেষ্টা করছে।

    গোয়েন্দা তথ্য (Jharkhand)

    এটিএসের গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি)-এর জঙ্গি আবদুল মামুন পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার ধুলিয়ান হয়ে ভারতে প্রবেশ করে। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি সে পাকুড়ে পৌঁছেছে। সেখানে থাকার সময় সে ডুবরাজপুরের ইসলামি দাওয়া সেন্টারে জেএইচএ ইন্ডিয়ার সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করে। ১৫ জন স্থানীয় নিয়োগপ্রাপ্তকে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেয়। গোয়েন্দা রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার পর মামুন ৭ জানুয়ারি ধুলিয়ান রুট দিয়েই আবার বাংলাদেশে ফিরে যায়।

    এটিএসের সতর্কবার্তা

    জানা গিয়েছে, এটিএস (JMB) সমস্ত জেলার পুলিশ সুপার এবং ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেলদের নির্দেশ দিয়েছে, যাতে তারা কার্যকর গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করে এবং সম্ভাব্য হুমকির মোকাবিলায় কঠোর প্রতিরোধমূলক ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে (Jharkhand)। এটিএসের সতর্কবার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনগুলি আঞ্চলিক রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে ভারতে তাদের কার্যকলাপ প্রসারিত করার চেষ্টা করছে।গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুযায়ী, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর জেএমবি সহ চরমপন্থী সংগঠনগুলি ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গের মতো ভারতীয় রাজ্যগুলিতে অনুপ্রবেশ করে ভারত-বিরোধী সন্ত্রাসী ষড়যন্ত্র করছে।

    পুলিশ সূত্রে খবর, পাকুড়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ১৫ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এটিএসের নজরদারিতে পাকুড়ের নিয়োগপ্রাপ্তদের সঙ্গে মুর্শিদাবাদের জলঙ্গির কিছু ব্যক্তির যোগাযোগের খবর পাওয়া গেছে। এরা জঙ্গি প্রশিক্ষণ কার্যকলাপে জড়িত রয়েছে বলে সন্দেহ পুলিশের। সাহেবগঞ্জ ও পাকুড়ে, সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় যেখানে আগে জেএমবি সক্রিয় ছিল, সেখানে কড়া নজরদারির ব্যবস্থা করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত গোপন কর্মী ও সমর্থকদের সন্ধান করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় কড়া নজরদারির ব্যবস্থাও (JMB) করা হয়েছে এটিএসের তরফে (Jharkhand)।

  • Bangladeshi Illegal Immigrants: তামিলনাড়ুতে ৩১ জন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে আটক করল এটিএস

    Bangladeshi Illegal Immigrants: তামিলনাড়ুতে ৩১ জন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে আটক করল এটিএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলনাড়ু (Tamil Nadu) থেকে ৩১ জন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে (Bangladeshi Illegal Immigrants) আটক করেছে এটিএস। জানা গিয়েছে, তারা পশ্চিমবঙ্গ সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছিল। তামিলনাড়ুর তিরুপুর এবং কোয়েম্বত্তুর জেলার গ্রামীণ এলাকা থেকে এই সন্দেহভাজনদের গ্রেফতার করা হয়েছে। উল্লেখ্য গত ৫ অগাস্ট থেকে হাসিনাকে বিতাড়িত করার পর বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে অস্থিরতা চলছে। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তকে অনুপ্রবেশের মুক্তাঞ্চল করে নাশকতামূলক চক্রান্তের ছক কষে জঙ্গি কার্যকলাপকে সক্রিয় করা হচ্ছে বলে মনে করেছেন বিশেষজ্ঞ মহল। 

    পোশাক কারখানায় কর্মরত ছিলেন অনুপ্রবেশকারীরা (Bangladeshi Illegal Immigrants)

    গোয়েন্দাদের তথ্য সূত্রে জানা গিয়েছে, এটিএস-এর মোট ৫টি টিম বিশেষ অভিযান চালিয়ে অনুপ্রবেশকারীদের (Bangladeshi Illegal Immigrants) গ্রেফতার করেছে। আরও জানা গিয়েছে, মাত্র কয়েক মাস আগেই এই জঙ্গিরা এই এলাকায় বসবাস শুরু করেছিলেন। তিরুপুর জেলার পাল্লাদাম এলাকা থেকে ২৮ জন এবং বীরপান্ডি এবং নাল্লুর থানায় মোট ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিরুপুরে পোশাক কারখানায় কর্মরত ছিলেন এই অনুপ্রবেশকারীরা। বাংলাদেশ থেকে এই অনুপ্রবেশকারীরা পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত দিয়ে প্রথমে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করে, এরপর জাল নথি তৈরি করে আধার কার্ড বানিয়ে তিরুপুরে (Tamil Nadu) চলে যায়। গোটা অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছেন আনন্দকুমার তিরুপতি এবং এরপর তিনি পাল্লাদম পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘জেলবন্দি পার্থর সঙ্গে মোবাইলে কথা বলেন মমতা”, বিস্ফোরক অভিযোগ শুভেন্দুর

    নাশকতামূলক চক্রান্তের পরিকল্পনা?

    বাংলাদেশের (Bangladeshi Illegal Immigrants) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে মহম্মদ হিউনূস ক্ষমতায় বসার পর থেকেই লাগাতার হিন্দু এবং আওয়ামি লিগকে টার্গেট করছে কট্টর মৌলবাদীরা। দেশের একাধিক কারাগার ভেঙে জঙ্গিরা উন্মুক্ত হয়ে পড়েছে, জামাত শিবির এবং জেএমবির জঙ্গিরাও অতি সক্রিয় উঠেছে। তাঁরা ভারতে ঢুকে নাশকতা মূলক চক্রান্তের পরিকল্পনা করছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে খবর। ইতিমধ্যে এই ভাবে ভারতে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টারা। ইতিমধ্যে সীমান্তে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: বাংলাদেশ থেকে নকল টাকা এনে মহাকুম্ভে ছড়ানোর চক্রান্ত, বাংলার জাকিরের খোঁজে পুলিশ

    Uttar Pradesh: বাংলাদেশ থেকে নকল টাকা এনে মহাকুম্ভে ছড়ানোর চক্রান্ত, বাংলার জাকিরের খোঁজে পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে নকল টাকা ছড়ানোর চক্রান্ত ভেস্তে দিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম স্কোয়াড (ATS)। মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, এটিএস প্রয়াগরাজ এলাকার কাছে সারনাথ থেকে সুলেমান ও ইদ্রিশ নামে দু’জনকে আটক করে। তাদের কাছে প্রায় ১.৯৭ লক্ষ মূল্যের নকল টাকা মেলে। এদের ধরতে পারলেও পুলিশ এখন জাকিরের খোঁজ চালাচ্ছে। পুলিশের অনুমান, এই চক্রের মাস্টারমাইন্ড জাকির।

    বাংলার যোগ

    উত্তরপ্রদেশ এটিএস সূত্রে খবর, জাকির পশ্চিমবঙ্গের মালদার বাসিন্দা। জাকিরই সুলেমান ও ইদ্রিশকে ভুয়ো মুদ্রা সরবরাহ করত। যেগুলি তারা উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন স্থানে বিতরণ করত। তদন্তে জানা গিয়েছে যে, জাকির ভুয়ো ভারতীয় মুদ্রা বাংলাদেশ থেকে নিয়ে আসত। সুলেমান ও ইদ্রিশ, বিহারের বৈশালী জেলার বাসিন্দা। মালদায় সুলেমানের পরিচয় হয়েছিল জাকিরের সাথে। সুলেমানকে জাল টাকা সহ আগেও বিহার পুলিশ গ্রেফতার করেছিল। তখন সে হাজিপুর জেলে প্রায় ৬ মাস ছিল।

    কীভাবে অভিযান

    এটিএস-এর (ATS) ইনস্পেক্টর ভারতভূষণ তিওয়ারি সারনাথ থানায় ইতিমধ্যেই একটি মামলা নথিভুক্ত করেছেন। জানা গিয়েছে, ১৯ নভেম্বর এটিএস গোপন সূত্রে জানতে পারে যে, একটি দল ভুয়ো মুদ্রা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বারাণসীতে এসেছে। পুলিশ সন্দেহভাজনদের খোঁজ করতে শুরু করে। ফরিদপুর বাইপাসে দুজন ব্যক্তিকে ব্যাগসহ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে পুলিশ। পুলিশকে সামনে দেখে পালিয়ে যায় তারা। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ তাদের ধরে ফেলে। তাদের কাছে ছিল একটি মোবাইল ফোন, প্যান কার্ড, টিকিট ও নগদ টাকা। তাদের কাছ থেকে ৫০০ টাকার ভুয়ো নোটের ব্যান্ডেল উদ্ধার হয়। 

    আরও পড়ুন: মোদির মুকুটে নয়া পালক, গায়ানা-বার্বাডোজেও সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান প্রধানমন্ত্রীকে

    জেরায় সুলোমান ও ইদ্রিশ জানায়, দুই দিন আগে তারা বৈশালী থেকে মালদা এসেছিল এবং জাকির তাদের প্রায় ২ লক্ষ টাকার ভুয়ো নোট সরবরাহ করেছিল। তারা আরও জানায় যে, তারা পশ্চিমবঙ্গ থেকে আসার পর ভুয়ো নোটগুলি বারাণসীতে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছিল এবং বাকি নোটগুলি আগামী জানুয়ারি মাসে পরবর্তী মহাকুম্ভ মেলা উপলক্ষে প্রয়াগরাজে ব্যবহার করার পরিকল্পনা ছিল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mumbai ATS: লোকসভার ভোটও দিয়েছে! জাল নথি সহ গ্রেফতার চার বাংলাদেশি, কোথায় লুকিয়ে ছিল?

    Mumbai ATS: লোকসভার ভোটও দিয়েছে! জাল নথি সহ গ্রেফতার চার বাংলাদেশি, কোথায় লুকিয়ে ছিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুয়ো তথ্য সহ গ্রেফতার চার বাংলাদেশি (Illegal Bangladeshis)। তাদের গ্রেফতার করেছে মুম্বই অ্যান্টি টেরর স্কোয়াড, সংক্ষেপে এটিএস (Mumbai ATS)। এদের গ্রেফতার করার পাশাপাশি আরও পাঁচজনকে মুম্বই পুলিশের এটিএস খুঁজছে বলেও খবর।

    লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিয়েছিল! (Mumbai ATS)

    এটিএস সূত্রে খবর, সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিয়েছে ওই বাংলাদেশিরা (Illegal Bangladeshis)। জাল নথিপত্র বানিয়ে এদেশে দিব্যি বাস করছিল তারা। ভুয়ো তথ্য দেখিয়েই তারা তৈরি করেছিল জাল ভোটার আইডি কার্ড। সেই কার্ড দেখিয়েই লোকসভা নির্বাচনে অংশ নিয়েছে তারা (Mumbai ATS)। কয়েকদিন আগেই ভারতে অবৈধভাবে বসবাসকারী ৯ বাংলাদেশি মহিলা ও তাদের আশ্রয় দানকারী স্থানীয় এক মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। মিরা রোড এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাদের।

    গ্রেফতার আগেও

    কয়েক মাস আগেই মহারাষ্ট্র অ্যান্টি টেররিজম স্কোয়াড (Mumbai ATS) বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারতে বসবাসের জন্য নবি মুম্বইয়ে পাঁচ বাংলাদেশিকে গ্রেফতার (Illegal Bangladeshis) করেছিল। ঘানসোলিতে এটিএস ভিখরোলি ইউনিটের তরফে এই অভিযান চালানো হয়েছিল। সূত্র মারফত খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে এটিএস গ্রেফতার করেছিল ওই পাঁচ বাংলাদেশিকে। এদের কারও কাছেই বৈধ কাগজপত্র ছিল না। ঘানসোলির জানাই কম্পাউন্ড ও শিবাজি তালাওয়ের কাছ থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাদের।

    আর পড়ুন: সংখ্যালঘু মন্ত্রকের দায়িত্বে বৌদ্ধ রিজিজুকে বসিয়ে মাস্টারস্ট্রোক মোদির

    এদিন যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তারা হল রুবেল হুসেন শেখ, সুলতান মাহমুদ শেখ, হাফিজুর রহমান শেখ এবং ফকরুল উদ্দিন শেখ। জানা গিয়েছে, এরা প্রত্যেকেই অবৈধভাবে (Illegal Bangladeshis) ভারতে প্রবেশ করেছিল। এদেশে ঢুকে তারা জাল পাশপোর্টও বানিয়েছিল। সেইসব জাল নথিপত্র তারা ভারত-বিরোধী কাজে লাগাচ্ছিল বলেও অভিযোগ। ভিনদেশিরা কীভাবে ভারতে ঢুকল, পাশপোর্ট-সহ অন্য নথিপত্র তারা জোগাড়ই বা করল কোথা থেকে, তা জানতে ধৃতদের জেরা করছেন তদন্তকারীরা (Mumbai ATS)। জাল নথিপত্র তৈরির কারখানার খোঁজেও তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Pakistan Boat Caught: ভারতে মাদক পাচার করতে গিয়ে আটক ১৪ নাবিক সহ পাকিস্তানি জলযান

    Pakistan Boat Caught: ভারতে মাদক পাচার করতে গিয়ে আটক ১৪ নাবিক সহ পাকিস্তানি জলযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে অশান্তি জিইয়ে রাখার পাকিস্তানি প্রচেষ্টা অব্যাহত! ভারতে ৬০০ কোটি টাকা মূল্যের মাদক পাচার করতে গিয়ে কোস্টগার্ডের হাতে ধৃত সন্দেহভাজন পাকিস্তানি জলযান (Pakistan Boat Caught)। ভারতে মাদক পাচারের এই পর্দা ফাঁস করে দিয়েছে কোস্টগার্ড। তাদের সঙ্গে ছিলেন সন্ত্রাসবাদ বিরোধী স্কোয়াড ও নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর আধিকারিকরা।

    বিপুল পরিমাণ মাদক বাজেয়াপ্ত (Pakistan Boat Caught)

    ৮৬ কেজি মাদক বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি গ্রেফতার করা হয়েছে পাকিস্তানি ওই জলযানের ১৪ জন নাবিককেও। কোস্টগার্ডের তরফে জারি করা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘রাতভর অভিযান চালানোর পরে ইন্ডিয়ান কোস্টগার্ড সমুদ্রে মাদক পাচার বিরোধী অভিযান চালায়। আগাম পাওয়া খবরের ভিত্তিতে ওই অভিযান চালানো হয়। প্রায় ৮৬ কেজি মাদক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই পরিমাণ মাদকের মূল্য ৬০০ কোটি টাকা। পাকিস্তানি ওই জলযান থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে ১৪ জন নাবিককেও। অভিযান চালাতে গিয়ে মোতায়েন করা হয়েছিল জাহাজ এবং এয়ারক্র্যাফ্ট। এই অভিযানে শামিল হয়েছিল কোস্টগার্ডের জাহাজ রাজরতনও। এই জাহাজটিতে এনসিবি এবং এটিএসের আধিকারিকরাও ছিলেন।’

    ‘রাজরতনে’র খেলা

    জানা (Pakistan Boat Caught) গিয়েছে, গ্রেফতারি এড়াতে সন্দেহভাজন জাহাজটি চেষ্টা কম কসুর করেনি। তবে নজরদারি জাহাজটি সেটিকে চিহ্নিত করার পাশাপাশি আটক করে। একটি বিশেষজ্ঞ দল পাকিস্তানি জাহাজটিতে তল্লাশি অভিযান চালায়। তখনই জানা যায়, জাহাজটিতে মাদক রয়েছে। কোস্টগার্ড জানিয়েছে, আইসিজি গোত্রের রাজরতনের ক্ষিপ্রতার সঙ্গে এঁটে ওঠা মুশকিল। তাই পালানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় পাকিস্তানি মাদক বোঝাই জলযানটি। রাজরতনের স্পেশালিস্ট টিম সন্দেশভাজন পাকিস্তানি জাহাজটিতে গিয়ে ওঠে। খানাতল্লাশির পর ওই টিমের সদস্যরা জাহাজটিতে মাদক রয়েছে বলে নিশ্চিত হন। তার পরেই বাজেয়াপ্ত করা হয় ৬০০ কোটি মূল্যের মাদক। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাকিস্তানি জলযানটিকে গুজরাটের পোরবন্দরে নিয়ে আসা হয়েছে। জাহাজটির সঙ্গে নিয়ে আসা হয়েছে তার নাবিকদেরও (Pakistan Boat Caught)।

    আরও পড়ুুন: “ওয়েনাড়ে জিততে কংগ্রেস নিষিদ্ধ পিএফআইয়ের সাহায্য নিচ্ছে”, তোপ মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Uttar Dinajpur: পাকিস্তানে তথ্য পাচারে বাংলা যোগ! ধৃতের অ্যাকাউন্টে কোটি টাকা লেনদেনের হদিশ

    Uttar Dinajpur: পাকিস্তানে তথ্য পাচারে বাংলা যোগ! ধৃতের অ্যাকাউন্টে কোটি টাকা লেনদেনের হদিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের গুরুত্বপূর্ণ গোপনীয় তথ্য পাকিস্তান সহ বিভিন্ন দেশে পাচারের অভিযোগে উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের এক যুবককে গ্রেফতার করল মুম্বই পুলিশের  এটিএস (অ্যান্টি টেররিজম স্কোয়াড)। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে ধৃতের নাম মুক্তা মাহাত। তাঁর বাড়ি উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) জেলার কালিয়াগঞ্জ থানার কাকড়া মোড় এলাকায়। রবিবার রায়গঞ্জ জেলা আদালতের সিজেএম কোর্টের বিচারকের অনুমতিক্রমে ধৃত যুবককে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে মুম্বই রওনা দিয়েছে এটিএস। মঙ্গলবার ধৃতকে মুম্বইয়ের বিশেষ আদালতে তোলা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    জেলা আদালতের এপিপি কী বললেন? (Uttar Dinajpur)

    উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) রায়গঞ্জ জেলা আদালতের এপিপি পিন্টু ঘোষ বলেন, দেশের তথ্য বাইরে পাচার করার অভিযোগ রয়েছে মুক্তা মাহাতর বিরুদ্ধে। সম্প্রতি মুম্বই থেকে এই একই অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করে মুম্বই পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই কালিয়াগঞ্জের এই যুবকের নাম উঠে আসে। তার সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের বিষয়টিও সামনে আসে। এরপরই মুম্বই পুলিশের এটিএস কালিয়াগঞ্জে থেকে মুক্তা মাহাতকে গ্রেফতার করে। পরে, রায়গঞ্জ জেলা আদালতে পেশ করে ধৃতকে ট্রানজিট রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন জানায়। বিচারক ধৃতকে ১৮ ডিসেম্বর মুম্বইয়ের থানে সিজেএম আদালতে পেশ করার নির্দেশ দেন।

    ধৃতের কাছে থেকে একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলল

    গোয়েন্দাদের একটি সূত্রে খবর, মুক্তা মাহাত মোবাইলে অনলাইন গেম খেলতেন। একবার মুক্তা মাহাত অনলাইন গেম খেলে জেতার পর তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কিছু টাকা ক্রেডিট হয় বলেও জানা গিয়েছে। তার একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেরও নাকি হদিশ পেয়েছে এটিএস। ওই অ্যাকাউন্টগুলি থেকে কোনও নিষিদ্ধ সংগঠনের সঙ্গে কয়েক কোটি টাকা লেনদেনের খবরও মিলেছে। দেশের কী কী তথ্য পাচার হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি তথ্য পাচারের জন্য কতটা তিনি আর্থিক ভাবে লাভবান হয়েছেন তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। অন্যদিকে রায়গঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার সানা আক্তার ফোনে জানিয়েছেন, আর্থিক প্রতারণার কারনে মুক্তা মাহাতকে মুম্বই নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সমস্ত বিষয়টি মুম্বই এটিএস তদন্ত করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ISIS: ঝাড়খণ্ড-ছত্তিসগড়ে অভিযান এটিএস-এর, গ্রেফতার ৩ সন্দেহভাজন আইএস জঙ্গি

    ISIS: ঝাড়খণ্ড-ছত্তিসগড়ে অভিযান এটিএস-এর, গ্রেফতার ৩ সন্দেহভাজন আইএস জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ড-ছত্তিসগড় আইএসের জঙ্গির (ISIS) ডেরায় অভিযান চালিয়ে তিন সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেফতার করল এটিএস। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে, ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের হয়ে কাজ করছিল এই তিন ব্যক্তি। বুধবার ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা, হাজারিবাগ এবং ছত্তিসগড়ের দুর্গ জেলা থেকে এই সন্দেহভাজন জঙ্গিদের গ্রেফতার করা হয় বলে জানা গিয়েছে।

    ছত্তিসগড়ে আইএস জঙ্গি গ্রেফতার (ISIS)

    যা জানা গিয়েছে, বুধবার গোপন সূত্রের খবর পেয়ে জঙ্গিদমন অভিযানে নামে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের সন্ত্রাসদমন শাখা এবং ছত্তিসগড় পুলিশের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ টিম। প্রথমে দুর্গ জেলার সুপেলা থানার অধীন স্মৃতিনগর থেকে আটক করা হয় ওয়াজিউদ্দিন নামক এক জঙ্গিকে (ISIS)। ছাত্রের ছদ্মবেশে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গবেষণা করছিল এই জঙ্গি। উল্লেখ্য, এই জঙ্গি প্রত্যক্ষভাবে ইসলামিক স্টেট বা আইএস-এর হয়ে নেটওয়ার্ক বৃদ্ধির কাজ করছিল। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, দিল্লিতে আগে ধৃত আইএস জঙ্গি মহম্মদ রিজওয়ানের কাছে তথ্য পেয়েই ওয়াজিউদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়।

    ঝাড়খণ্ডে আইএস জঙ্গি গ্রেফতার

    পাশাপাশি ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা জেলা থেকে আরিজ হসান এবং হাজারিবাগের রহমতনগর থেকে মহম্মদ নাসিম নামের দুই সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রফতার করেছে এটিএস। জানা গিয়েছে, উভয়ের কাছ থেকে নাশকতামূলক কার্যকলাপের নানা তথ্য পাওয়া গিয়েছে। রহমতনগর থেকে হামাসের পক্ষে হয়ে লড়াই করতে গাজায় যাওয়ার বিশেষ পরিকল্পনা করছিল এক জঙ্গি। পাকিস্তানের সমর্থন নিয়ে ইজরায়েলের বিরুদ্ধে হামলায় যোগ দেওয়ার নানা তথ্য উদ্ধার হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ভারতের অভ্যন্তর থেকে হামাসের জঙ্গি কার্যকলাপকে সমর্থন অত্যন্ত দুশ্চিন্তার বিষয় বলে মনে করছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। দেশের নিরাপত্তা সুরক্ষার পক্ষে এই আইএস জঙ্গি অতি সক্রিয় হওয়ার চিত্রও এই ঘটনায় স্পষ্ট হয়েছে বলে মনে করছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    কী জানাচ্ছে এটিএস

    ইতিমধ্যে রবিবার জঙ্গি (ISIS) সন্দেহে আলিগড় থেকে এটিএস আরও দুজনকে গ্রফতার করেছিল। তাদের নাম আবদুল্লা আরসালান ও মাজ বিন তারিক। অভিযোগ ছিল যে আলিগড়ে তারা জঙ্গি সংগঠন বিস্তারের কাজ করছিল। এই প্রসঙ্গে আরও জানা গিয়েছে যে, জঙ্গি সংগঠনকে নানা তথ্য সরবরাহ করত তারা। ধৃতদের কাছ থেকে ভারতীয় উপমহাদেশে আল-কায়েদা এবং আইসিস (ISIS) সম্পর্কে নানা তথ্য পাওয়া গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: এনসিবি, এটিএসের বড় সাফল্য, প্রায় ১৫০০ কোটি টাকার মাদক উদ্ধার

    Indian Navy: এনসিবি, এটিএসের বড় সাফল্য, প্রায় ১৫০০ কোটি টাকার মাদক উদ্ধার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনসিবি শুক্রবার ভারতীয় নৌবাহিনীর সঙ্গে যৌথ অভিযান চালিয়ে বিরাট সাফল্য পায়। প্রায় ১২০০ কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার করে। একটি ইরানি মাছ ধরার জাহাজ আটক করা হয়েছে. সেখান থেকেই ২০০ কেজি হেরোইন উদ্ধার হয়। সঞ্জয় কুমার সিং আরও জানান, ৬ ইরানি নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। হেরোইন-সহ নৌকাটি মাত্তানচেরির ঘাটে আনা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনতে কেউ নিষেধ করেনি, সাফ জানালেন হরদীপ সিং পুরী

    তিনি আরও বলেন, এই চক্রকে গ্রেফতার করে তাদের আফগানিস্তান ও পাকিস্তান যোগ পাওয়া গিয়েছে। ড্রাগ কার্টেলের অনন্য চিহ্ন ও প্যাকিং বিশেষত্ব রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে জানতে পারা গিয়েছে ওই ড্রাগ আফগানিস্তান থেকে আনা হয়েছিল। তা পরিবহন করা হয়েছিল পাকিস্তান গিয়ে। পাকিস্তান উপকূল থেকে শ্রীলঙ্কার একটি জাহাজ ভারতীয় জলসীমায় আসার পর তা বাজেয়াপ্ত করা হয়।

    এনসিবি জানাচ্ছে, ওই আফগান হেরোইনের (Afghan Heroin) বাজারে খুব চাহিদা রয়েছে। তাই দামও আকাশছোঁয়া। মাদকগুলি যাতে নষ্ট হয়ে না যায় সে জন্য ওয়াটারপ্রুফ মোড়কে খুব ভালভাবে প্যাকিং করা হয়েছিল। সাত মোড়কের প্য়াকেটে সেগুলিকে রাখা হয়েছিল। প্রত্যেকটি প্যাকেটের উপর আলাদা চিহ্ন ছিল, যা মূলত পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মাদকচক্রেই ব্যবহৃত হয়। কয়েকটি প্যাকেটের ওপর কাঁকড়া বিছের চিহ্ন আঁকা ছিল, কিছু প্যাকেটে আবার ছিল ড্রাগনের চিহ্ন।

    বিশ্বের সবচেয়ে বড় হেরোইন উৎপাদক দেশ আফগানিস্তান। বিশ্বের মোট উৎপাদনের ৮০-৯০ শতাংশ এই দেশ থেকেই ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন জায়গায়। তালিবান ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আফগানিস্তানে এই মাদকের উৎপাদন বহু গুণ বেড়ে গিয়েছে বলে বিভিন্ন রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: গত ৯ মাসে পাক জেলে মৃত্যু হয়েছে ৬ ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ বিদেশমন্ত্রক 

    এদিকে এটিএসের অভিযানেও বড় সাফল্য এসেছে। আজ, শনিবার আবার গুজরাতের সমুদ্র উপকূল থেকে ৫০ কেজি হেরোইন উদ্ধার করে গুজরাত এটিএস ও উপকূল রক্ষা বাহিনী। যার বাজারমূল্য ৩৫০ কোটি টাকা। জাকুয়া বন্দর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পাকিস্তানের দিক থেকে ছয়জন ব্যক্তি নৌকা করে ভারতে এই বিপুল সংখ্যক হেরোইন নিয়ে প্রবেশ করছিল। তখনই উপকূল রক্ষা বাহিনীর হাতে প্রথমে আটক ও পরে গ্রেপ্তার হন ওই ছয় ব্যক্তি। ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত শুরু করেছে গুজরাত পুলিশ।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share