Tag: Ayodhya Ram Temple

Ayodhya Ram Temple

  • Narendra Modi: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে কঠোর ‘যম নিয়ম’ পালন করছেন মোদি, কী এর তাৎপর্য?

    Narendra Modi: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে কঠোর ‘যম নিয়ম’ পালন করছেন মোদি, কী এর তাৎপর্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্তরের শুদ্ধিকরণে কঠোর নিয়ম পালন করছেন মোদি (Narendra Modi)। রাম মন্দিরের উদ্বোধন এবং প্রাণ প্রতিষ্ঠার ১১ দিন আগে থেকেই এই সংযম করছেন। গর্ভগৃহে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রধান যজমানের ভূমিকা পালন করবেন। তাই খাবার এবং ঘুমে কঠোর নিয়ম পালনে রয়েছেন তিনি। শাস্ত্রের বিধান অনুযায়ী বিধিনিষেধর মধ্যে রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আগামী ২২ জানুয়ারী রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। প্রধান পৌরহিত্য করবেন বারাণসীর লক্ষ্মীকান্ত দীক্ষিত। ভারত এবং ভারতের বাইরে থেকে আমন্ত্রিত অতিথিরা যোগদান করবেন এই অনুষ্ঠানে। গতকাল গর্ভগৃহে বাসনো হয়েছে রামলালার কৃষ্ণশিলা মূর্তি।

    খাবারের তালিকায় কী রয়েছে (Narendra Modi)

    প্রাণ প্রতিষ্ঠার ১১ দিনব্যাপী সংযমের মধ্যে দিয়ে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। খাবারের তালিয়ায় কঠিন নিয়মের পালন করছেন। এই নিয়মকে ‘যম নিয়ম’ বলা হয়েছে। এখানে ‘যম’ মানে হল ‘সংযম’। তিনি ডাবের জল খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন। খাবারের তালিকায় রয়েছে কেবল মাত্র ফলাহার। মূলত সাত্ত্বিক আহারে দিনপাত করছেন তিনি। রাতে ঘুমাচ্ছেন মাটিতে কম্বল বিছিয়ে।

    সংযমের মধ্যে দায়িত্ব পালন করছেন মোদি

    ‘যম নিয়ম’ এবং অনুশাসনের মধ্যে থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) নিজের দফতরের কাজ সামলাচ্ছেন। সম্প্রতি কয়েক সপ্তাহ ধরে তিনি মহারাষ্ট্র, কেরল, এবং অন্ধ্রপ্রদেশে বিশেষ যাত্রা করেছেন। একই সঙ্গে একাধিক মন্দিরে ভক্তি নিবেদন করতে যাচ্ছেন। রামের ভজন কীর্তন শ্রবণ এবং জপ করছেন। সূর্য উদয়ের আগেই ঘুম থেকে উঠছেন। ঘুম থেকে উঠেই ধ্যান করছেন। কেরলের এর্নাকুলাম সরকারি গেস্ট হাউসে থাকার সময় রাতে কেবলমাত্র ফলাহার করেছেন।

    যম নিয়ম শাস্ত্রসম্মত

    শাস্ত্রের একটি বড় বিধান হল রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময় কঠিন নয়ম পালন করতে হয়। এই যমের সঙ্গে শাস্ত্রের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। অষ্টাঙ্গ যোগের আটটি অঙ্গের মধ্যে প্রথমে যম এবং তারপরে নিয়ম ব্যাখ্যার কথা বলা হয়েছে। আচার মেনে নিয়ম করে যজমানদের স্নান করতে হয়। নিয়মের বাইরে গিয়ে খাওয়া দাওয়া করা যায় না। প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে এই নিয়ম পালন করতে হয়। দৈনিক কাজের ব্যস্ততা থাকা সত্ত্বেও নানান সংযম পালন করে এক ধর্মীয় নিষ্ঠার প্রকৃষ্ট উদাহরণ তুলে ধরেছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Temple: রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে বসল রামলালার মূর্তি, প্রকাশ্যে সেই ছবি

    Ayodhya Ram Temple: রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে বসল রামলালার মূর্তি, প্রকাশ্যে সেই ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Temple) গর্ভগৃহে কৃষ্ণশিলায় নির্মিত রামলালার মূর্তি বসানোর ছবি সমানে এল। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ২৮ মিনিটের মাহেন্দ্রক্ষণে মন্দিরে বাসনো হয় এই মূর্তি। গর্ভগৃহের এই মূল বেদিতেই বিরাজমান থাকবেন প্রভু রাম। সংবাদমাধ্যমের কাছে এই ছবি প্রকাশিত হতেই রামভক্তদের মধ্যে বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    শোভাযাত্রা করে বসানো হল মূর্তি (Ayodhya Ram Temple)

    বুধবার সন্ধ্যায় শোভাযাত্রা করে অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Temple) নিয়ে আসা হয়েছিল রামলালার মূর্তি। এরপর বৃহস্পতিবার দুপরে শিশু সুলভ সরল বালক রূপী রামের ৫১ ইঞ্চির মূর্তিটি ‘শুভ মুহূর্তে’ গর্ভগৃহে স্থাপন করা হয়। স্থাপনের পর, বৈদিক মতে মূর্তিটির বিশেষ পুজো করেন ব্রাহ্মণ এবং আচার্যরা। ওই পুজোতে অংশ গ্রহণ করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং ট্রাস্টের সদস্যরা। পবিত্র বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণের মধ্যে এদিন মূর্তির পুজো অনুষ্ঠিত হয়। তার পর রামলালার সেই প্রথম ছবি প্রকাশিত হয়। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মিডিয়া ইনচার্জ শরদ শর্মা ছবিটি প্রথম প্রকাশ্যে তুলে ধরেন। তবে মূর্তির মূখমণ্ডল হলুদ কাপড়ের আবরণে আবৃত। গায়ে ছিল সাদা চাদর। প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে এই মূর্তি উন্মোচিত হবে।

    ভোটের মাধ্যমে মূর্তি নির্বাচিত হয়

    শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টদের সদস্যরা ভোটদানের মাধ্যমে এই মূর্তিকে মন্দিরের (Ayodhya Ram Temple) গর্ভগৃহের জন্য নির্বাচিত করেন। মূর্তির শিল্পী হলেন কর্নাটকের ভাস্কর অরুণ যোগীরাজ। জানা গিয়েছে, যোগীরাজের পরিবার কয়েক পাঁচ পুরুষ ধরে মূর্তি নির্মাণের কাজ করে থাকেন। মূর্তিটি কৃষ্ণশিলা থেকে খোদাই করে তৈরি করা হয়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই মূর্তিকে আকর্ষণীয়, টেকসই, ভাস্কর্যের বিচারে চমকপ্রদ করতে কৃষ্ণশিলা ব্যবহার করা হয়েছে। মেঙ্গালুরুর কাছেই কারকালা শহরে পাওয়া যায় এই শিলা। 

    ২২ জানুইয়ারি হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠা

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দির (Ayodhya Ram Temple) উদ্বোধনের দিন দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে গর্ভগৃহে বাসানো এই মূর্তিটির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রধান যজমানের ভূমিকা পালন করবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গোটা আচার-অনুষ্ঠানের তত্ত্বাবধান, সমন্বয় এবং পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন শ্রী গণেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড়। প্রধান আচার্য হবেন কাশীর শ্রী লক্ষ্মীকান্ত দীক্ষিত। বিশেষ অতিথি হিসেবে প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময় গর্ভগৃহে উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের পরিচালক মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir Pran Pratishtha: রাম মন্দির উদ্বোধনে চাঁদের হাট, আমন্ত্রণ পত্র পেলেন সচিন-কোহলি, আশা-ঊষা

    Ram Mandir Pran Pratishtha: রাম মন্দির উদ্বোধনে চাঁদের হাট, আমন্ত্রণ পত্র পেলেন সচিন-কোহলি, আশা-ঊষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা। আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে প্রস্তুতি প্রায় সারা। রাম মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চার হাজার সাধু-সন্ত উপস্থিত থাকবেন। সমাজের বিভিন্ন অংশের প্রায় ২,৫০০ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে আমন্ত্রণ জানান হয়েছে। বিশিষ্টদের তালিকায় খেলাধুলা, চলচ্চিত্র, শিক্ষা জগতের স্বনামধন্য ও পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা থাকবেন। রাজনৈতিক জগতের বহু নামীদামি ব্যক্তিত্ব সেখানে উপস্থিত থাকবেন। ইতিমধ্যেই তাঁদের কাছে নিমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে গিয়েছে। আমন্ত্রণ পত্র হাতে পেয়েছেন আশা ভোঁসলে, ঊষা মঙ্গেশকর, বিরাট কোহলি, সচিন তেন্ডুলকর-সহ দেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

    বলিউডের আমন্ত্রিতরা

    শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট (Shree Ram Janmabhoomi Tirtha Kshetra Trust) ২২শে জানুয়ারি দুপুরবেলা রাম লালার মূর্তিকে সিংহাসনে বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সতেন্দ্র দাস আগেই জানিয়েছিলেন যে, প্রাণ প্রতিষ্ঠা ট্রাস্টের (Pran Pratishtha) পক্ষ থেকে অমিতাভ বচ্চন, অক্ষয় কুমার ও আরও কলাকুশলীদের আমন্ত্রিত করা হয়েছে। রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে থাকছেন অজয় দেবগণ, প্রভাস, যশ, মোহনলাল, অরুণ গোভিল, মাধুরী দীক্ষিত, ধনুষ, রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট, আয়ুষ্মান খুরানা, কঙ্গনা রানওয়াত, অনুষ্কা শর্মা, সুভাষ ঘাই-দের মত চলচ্চিত্র তারকারা। সকলেই রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠায় অংশ নিতে পারবেন ভেবে খুশি। আগামী ২২ জানুয়ারি প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের জন্য প্রথমে মরিয়দা পুরুষোত্তম শ্রী রাম বিমানবন্দরে পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপর শ্রী রাম জন্মভূমি কমপ্লেক্স, কুবের টিলা, শিব মন্দিরে যাবেন। তারপর মন্দিরের গর্ভগৃহের প্রাণ প্রতিষ্ঠায় অংশ নেবেন। পুজোর পর রামলালার আরতি হবে।

    আরও পড়ুন: রাম মন্দিরের যজ্ঞশালায় মূর্তি নির্মাণের কাজ করছেন বঙ্গের শিল্পীরা, শুরু হল পূজাচার

    কবে থেকে সাধারণ দশর্নার্থীরা যাবেন

    উদ্বোধনের দিন সাধারণ মানুষদের অযোধ্যায় প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবেদন করেছেন, রামলাল্লার অসুবিধার কথা মাথায় রেখে ২২ জানুয়ারি যেন আমন্ত্রিতরা ছাড়া কেউ যেন অযোধ্যায় না আসেন। সাধারণ মানুষদের প্রবেশ রুখতে অযোধ্যা বর্ডারে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থাও তৈরি হয়েছে। শুধু ২২ জানুয়ারি নয়, উদ্বোধনের আগের দু দিন মানে ২০ ও ২১ জানুয়ারিও অযোধ্যা রামমন্দিরের সামনে আসতে পারবেন না কোনও সাধারণ মানুষ। সেদিন থেকেই অযোধ্যায় সাধারণ মানুষদের প্রবেশ নিষিদ্ধ হচ্ছে। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রর সাধারণ সচিব চম্পত রাই জানালেন, উদ্বোধনের পরদিন মানে আগামী ২৩ জানুয়ারি থেকে সাধারণ মানুষদের জন্য অযোধ্যায় রাম মন্দির দর্শনের জন্য দরজা খুলে যাচ্ছে। সেদিন থেকেই সাধারণ মানুষ অযোধ্যায় রাম মন্দিরে ঢুকে প্রাণ খুলে ভগবান রামের দর্শন করতে পারবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Temple: প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগেই রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে বসল সোনার ফটক

    Ayodhya Ram Temple: প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগেই রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে বসল সোনার ফটক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধনকে ঘিরে দেশজুড়ে রামভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা এখন তুঙ্গে। আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরে রামলালার (Ayodhya Ram Temple) প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে সপ্তাহব্যাপী ধর্মীয় আচার। তার আগে, মন্দিরের গর্ভগৃহে বসল স্বর্ণফটক। এই গর্ভগৃহে রামলালা বিরজমান হবেন।  নিজেদের এক্স হ্যান্ডলে এই ছবি শেয়ার করে ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে। আরও জানা গিয়েছে, গর্ভগৃহে কোনও জানলা নেই। সর্বক্ষণ আলোয় সজ্জিত থাকবে গৃহ। ভক্তদের নিষ্ঠায় যাতে কোনও প্রকার ব্যাঘাত না ঘটে তাই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। মন্দিরের গর্ভগৃহ পশ্চিমমুখী করা হয়েছে। যার এক দিকে দরজা এবং বাকি তিন দিকে দেওয়াল দিয়ে ঘেরা রয়েছে।

    ১০০ কেজির সোনার প্রলেপ দরজায় (Ayodhya Ram Temple)

    এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্টে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফে বলা হয়েছে, “ভগবান শ্রী রামলালার (Ayodhya Ram Temple) গর্ভগৃহে সোনার দরজা স্থাপনের পাশাপাশি নিচুতলার আরও ১৪টি সোনার দরজা স্থাপনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।” সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, প্রভু রামের এই ভব্য মন্দিরে মোট ৪৬টি দরজা স্থাপন করা হয়েছে, যার মধ্যে ৪২টি দরজায় মোট ১০০ কেজি সোনা দিয়ে প্রলেপ দেওয়া হয়েছে।

    একইসঙ্গে ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেছেন, “অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার জন্য সব রকম প্রস্তুতি সম্পূর্ণ হয়েছে। আগামী ২২ জানুয়ারি দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে গর্ভগৃহে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রভু রামের ৫ বছরের বাল্যকালের শিশুসুলভ সরল রূপের মূর্তিটি স্থাপন করা হবে। এই অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। থাকবেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং আরএসএস প্রধান মোহন রাও ভাগবত।”

    ৭১ একর জমির মধ্যে মন্দির

    মন্দির (Ayodhya Ram Temple) সূত্রে জানা গিয়েছে, মোট ৭১ একর জমির মধ্যে এই মন্দির গড়ে উঠেছে। গর্ভগৃহ সহ পাঁচটি মণ্ডপ মিলে ছয়টি অংশে ভাগ করা হয়েছে। এই ভাগের মধ্যে প্রত্যেকটিতে এক একটি মন্দির থাকবে। এই ভাগগুলি হল- গান মণ্ডপ, রঙ মণ্ডপ, নৃত্য মণ্ডপ, কীর্তন মণ্ডপ, প্রার্থনা মণ্ডপ। মন্দিরের মোট উচ্চতা ১৬১ ফুট। মন্দিরে তিনটি তলা হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ramlala: রাম মন্দিরের যজ্ঞশালায় মূর্তি নির্মাণের কাজ করছেন বঙ্গের শিল্পীরা, শুরু হল পূজাচার

    Ramlala: রাম মন্দিরের যজ্ঞশালায় মূর্তি নির্মাণের কাজ করছেন বঙ্গের শিল্পীরা, শুরু হল পূজাচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির (Ramlala) নির্মাণে বঙ্গের শিল্পীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। জানা গিয়েছে বঙ্গ থেকে কাঁথির শিল্পীরা রাত-দিন এক করে প্রভু রামের মন্দিরের যজ্ঞশালায় কাজ করে চলেছেন। রঙিন আলো, রামায়ণের চরিত্রদের সুদৃশ্য মূর্তি, মন্দিরের রেপ্লিকা এবং রামায়ণের নানান পর্বকে নিজের হাতে শৈল্পিক অনন্য নিপুণতায় কাজ করে চলেছেন শিল্পীরা। তাঁদের মধ্যে একজন হলেন কিশোর মাইতি। আগামী ২২ জানুরি প্রভু শ্রী রাম লালার মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। উপস্থিত থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী  নরেন্দ্র মোদি। আজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হল পূজাচার এবং বিধিপালন উৎসব।

    মূর্তি তৈরি করছেন শিল্পীরা (Ramlala)

    রাম মন্দিরের (Ramlala) জন্য বঙ্গের যোগদানের কথা আগেও জানা গিয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনার দত্তপুকুর থেকে জামালউদ্দীনের ফাইবারের রামের মূর্তি অযোধ্যায় পাড়ি দিয়েছে। চন্দননগরের আলোকসজ্জা ইতি মধ্যেই অযোধ্যায় পৌঁছে গিয়েছে। রাম নগরী সেজে উঠবে এই আলোর বর্ণাঢ্য শোভায়। পাশপাশি মন্দিরের নির্মাণ কাজ এবং শিল্প সজ্জায় পূর্ব মেদিনীপুরের শিল্পীদের কর্তব্য, নিষ্ঠার পরিচয় পাওয়া গিয়েছে। মন্দিরের মূল প্রবেশ দ্বারের উলটো দিকে রামজন্মভূমির কর্মশালা। তার কাছেই রয়েছে যজ্ঞশালা। রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করার সময় এই যজ্ঞশালায় করা হবে যজ্ঞ। তাই এই যজ্ঞশালায় ১০০৮ টি যজ্ঞকুন্ড তৈরি করা হচ্ছে। এই যজ্ঞশালায় সাজানো থাকবে নানান মূর্তি। এই মূর্তিগুলি রামায়ণের বিভিন্ন পর্বের প্রতিচ্ছবি। শুধু রাম মন্দির নয়, তাঁকে ঘিরে নানান সাজসজ্জা, কারুকার্য, চিত্রকলা, মূর্তি, ছবি, আলোকসজ্জা সবটা মিলিয়ে বিশেষ পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে বিশেষ মান্যাতা লাভ করবে বলে অনেকে বিশেষজ্ঞ মনে করছেন। শিল্পী কিশোর মাইতি জানিয়েছেন, “সমানেই উদ্বোধন হবে তাই আমরা রাত-দিন এক করে কাজ করছি।”

    আজ উদ্বোধন পর্বের অনুষ্ঠান শুরু

    ২২ তারিখ মন্দিরের উদ্বোধনের সূচনা হলেও আজ মঙ্গলবার ১৬ তারিখ থেকেই অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। কার্যত এক সপ্তাহ আগে থেকেই পুজাচার এবং বিধি পালান শুরু হয়ে গিয়েছে। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট জানিয়েছে, সরযূ নদীর তীরে ‘দশ বিধ’ স্নান, বিষ্ণু পুজো গোমাতার উদ্দেশ্যে নিবেদন করা হবে। বালক রাম লালার (Ramlala) মূর্তি নিয়ে হবে নগর পরিক্রমা। মঙ্গল কলসে করে আনা হবে সরযূ নদীর জল। সেই সঙ্গে জ্বালানো হল গুজরাট থেকে আগত ১০৮ ফুটের বিরাট ধূপকাঠি। আগামী ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে বৈদিক মন্ত্র পাঠের অনুষ্ঠান।           

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “রাম বোধ হয় বিপিএল ছিলেন”! তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যে তীব্র বিতর্ক

    Birbhum: “রাম বোধ হয় বিপিএল ছিলেন”! তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যে তীব্র বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাম বোধ হয় বিপিএল ছিলেন’ ঠিক এমন মন্তব্য করে তীব্র বিতর্ক উস্কে দিলেন বীরভূমের (Birbhum) সাংসদ শতাব্দী রায়। উল্লেখ্য, মাত্র আর কয়েকটা দিন পরেই অযোধ্যায় প্রভু শ্রীরামের মন্দির উদ্বোধন হবে। গর্ভগৃহে রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। দেশ জুড়ে এখন রাম ভক্তদের মধ্যে তীব্র উন্মাদনা। ঠিক এমন সময়েই তৃণমূল সাংসদ সাঁইথিয়ার রবীন্দ্রভবনে মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরাম চন্দ্রকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায় ব্যাপক নিন্দার ঝড় শুরু হয়েছে। পালটা বিজেপির বক্তব্য ঝাঁটা দিয়ে তাড়া করা উচিত এই তৃণমূল নেত্রীকে।

    কী বললেন তৃণমূল সাংসদ (Birbhum)?

    সাঁইথিয়ায় (Birbhum) তৃণমূলের এক প্রশিক্ষণ শিবিরের এক সভায় বীরভূমের সাংসদ শতাব্দী রায় বলেন, “বিজেপি রামকে নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করছে। রাম বোধ হয় বিপিএল! আমরা যেমন বিপিএল কার্ড দিয়ে বাড়ি মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছি, ঠিক সেই ভাবে রামকে বাড়ি দিয়েছে বিজেপি। রামের ছেলে লব-কুশকেও একটি করে বাড়ি দেওয়া প্রয়োজন।” ভিডিওর এই বক্তব্য সর্বত্র ভাইরাল হয়ে তীব্র শোরগোল পড়েছে। পরে অবশ্য সাংবাদিকদের নিজের সাফাই দিয়ে শতাব্দী বলেন, “বিজেপি বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করছে আমরা রামের বাড়ি করে দিয়েছি। এত ঔদ্ধত্য কোথা থেকে এলো, তারা ভগবানের বাড়ি করে দিচ্ছে!”

    বিজপির বক্তব্য

    বীরভূম (Birbhum) জেলার বিজেপি জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা তৃণমূল সাংসদকে তীব্র সমালোচনা করে বলেন, “বীরভূমের সনাতনী মানুষকে বলব এলাকায় ভোট চাইতে এলে সাংসদ শতাব্দীকে যেন ঝাঁটা দিয়ে তাড়া করা হয়।” এলাকার নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “রামপুরহাটে শতাব্দী হারেন নি হেরেছে তৃণমূল। পুরনির্বাচনে দিদির পুলিশ, গুন্ডা বাহিনীর বোমা, কাটমানি, তোলাবাজি, দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের বাতাবরণের ভয় দেখিয়ে মনোনয়ন করতে দেওয়া হয়নি বিরোধীদের। ভোটাদের ভোট দিতে দেয়নি বলেই এলাকায় তৃণমূল জয়ী হতে পেরেছিল। আগামী দিনে স্বচ্ছ নির্বাচন হলে তৃণমূলকে খুঁজে পাওয়া যাবেনা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য কী কী উপহার থাকবে জানেন?

    Ram Temple: প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য কী কী উপহার থাকবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন। মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে ওই দিনের বিশেষ মুহূর্তে। সেদিন ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই অনুষ্ঠানের জন্য দেশ জুড়ে হাজার হাজার বিশিষ্টজনকে যেমন আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, ঠিক তেমনি আমন্ত্রিতদের মধ্যে অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণকারী শ্রমিকদের পরিবারও থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। এই অনুষ্ঠানে সব মিলিয়ে আগত বিশিষ্ট অতিথির সংখ্যা হবে ১১ হাজার। যার মধ্যে ভিআইপির সংখ্যাই ৬-৭ হাজারের মতো। প্রত্যেকের জন্য থাকবে বিশেষ উপহারের ব্যবস্থা। আসুন জেনে নিই রাম ভক্তদের জন্য উপহার কী থাকছে-

    উপহার স্বরূপ দেওয়া হবে টোকেন

    জানা গিয়েছে, ‘সনাতন সেবা ন্যাস’-এর তরফ রাম ভক্তদের ভগবান রাম চন্দ্র সম্পর্কিত একটি স্মারক টোকন প্রদান করা হবে। এই সনাতন সেবা ন্যাসের পক্ষ থেকে শিবম মিশ্র বলেছেন, “ভগবান রামের সঙ্গে সম্পর্কিত এই টোকেনটি অতিথিদের উপহার হিসাবে দেওয়া হবে। এর মধ্যে প্রসাদ এবং প্রভু রামের মন্দির দর্শনে একটি উপহার সামগ্রী থাকবে। এই উপহার দুটি বাক্সের মাধ্যমে দেওয়া হবে।”

    উপহার হিসাবে থাকবে গর্ভগৃহের মাটি

    শিবম মিশ্র আরও বলেছেন, “দুটি বাক্সের মধ্যে একটি বাক্সে থাকবে প্রসাদ, গরুর দুধ থেকে উৎপন্ন ঘি দিয়ে তৈরি একটি বেসনের লাড্ডু। সেইসঙ্গে থাকবে একটি পবিত্র তুলসি পাতা। দ্বিতীয় বাক্সে থাকবে ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানের সময়ে খোঁড়া মন্দিরের গর্ভগৃহের পবিত্র মাটি, সরযূ নদীর জল এবং রামের স্মৃতিচিহ্ন যুক্ত একটি স্মারক। এছাড়াও দেওয়া হবে একটি পিতলের প্লেট, রুপোর মুদ্রা। সবটাকে বহন করার জন্য রাম মন্দিরের ইতিহাস সম্বলিত একটি ব্যাগও প্রদান করা হবে।”

     প্রভু রামলালার ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’ অনুষ্ঠানের জন্য সপ্তাহ আগে ১৬ জানুয়ারি থেকেই বৈদিক আচার অনুষ্ঠান শুরু হয়ে গিয়েছে। রাম নগরীতে এখন প্রস্তুতি তুঙ্গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রত্যেক রাম নবমীতে রামলালার কপালে পড়বে ‘সূর্য তিলক’, কীভাবে জানেন?

    Ram Mandir: প্রত্যেক রাম নবমীতে রামলালার কপালে পড়বে ‘সূর্য তিলক’, কীভাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) শুভ উদ্বোধন হবে। দেশজুড়ে এখন রাম ভক্তদের তীব্র উন্মাদনা। সেই সঙ্গে এই মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার (Ramlala) মূর্তি স্থাপন করে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। গর্ভগৃহের নির্মাণ এবং মূর্তিকে এমন ভাবে বসানো হবে, যাতে প্রত্যেক রাম নবমীর দিনে সূর্যের আলো রামলালার কপালে বর্ষিত হয়। এই সূর্যের আলো দিয়ে হবে রামের ‘সূর্য তিলক’। এর জন্য মন্দিরের নির্মাণ করার সময় মহাকাশ বিজ্ঞানীদের প্রযুক্তির সহযোগিতা নেওয়া হয়েছে।

    ‘রঘুকুল তিলক’ হবে ‘সূর্য তিলক’

    রাম নবমীতে শ্রী রামের (Ramlala) কপালে সূর্যের আলো দিয়ে তিলক কাটা হবে। তুলসীদাস তাঁর ‘রামচরিত মানস’ কাব্যে বলেছেন, “রঘুকুল তিলক সুজন সুখ দাতা/আয়ু কুসল দেব মুনি ত্রতা”। রঘু রামের এই তিলক হবে রামের মহিমান্বিত তিলক। ধার্মিক মানুষকে এই তিলক আনন্দ দেবে। জগৎ সংসারকে মঙ্গলময়, সুস্থ রাখবে। দেব, মুনিঋষিদের একমাত্র ত্রাতা হবেন শ্রীরাম। তাই তাঁর তিলক ভীষণ তাৎপর্যবাহী। রাম নবমীতে রামলালার ‘রঘুকুল তিলক’ হবে ‘সূর্য তিলক’। মন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহকে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের পরামর্শে অষ্টভুজাকৃতির ডিজাইন করা হয়েছে। ফলে এই অষ্টভুজে সূর্যের আলোর বিচ্ছুরণ হয়ে রাম লালার কপালে তিলক কাটবে। একই ভাবে গর্ভগৃহকে আলোকিত করবে সূর্যরশ্মি। সূর্যের আলো ‘সূর্য তিলক’ হিসাবে শ্রী রামের কপালকে উজ্জ্বল করবে।

    কোনারকের সূর্য মন্দিরের আদলে নকশা

    কর্ণাটকের কষ্টি পাথর থেকে ৫১ ইঞ্চির একটি লম্বা রামলালার (Ramlala) মূর্তি নির্মাণ করেছেন মহীশূরের ভাষ্কর অরুণ যোগীরাজ। রামলালার কপালে সূর্যের আলো বর্ষণের গোটা নকশাকে পরিকল্পনা করা হয়েছে ত্রয়োদশ শতকের ওড়িশার কোনারকের সূর্য মন্দিরের প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে। প্রত্যেক রাম নবমীতে সূর্যের আলো রামলালার মূর্তিতে কীভাবে পড়বে সেই বিষয়ে সূর্যের আলো নিয়ে গাণিতিক হিসাব করে মতামত দিয়েছে সিএসআইআর, সিবিআইআর রুরকি এবং আইআইএ বেঙ্গালুরুর বিশিষ্ট বিজ্ঞানীদের একটি দল। হিসেব করে বলা হয়েছে, সূর্য যখন মধ্যে গগনে থাকবে সেই সময় সূর্যের আলোক রশ্মি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন লেন্সের মাধ্যমে গর্ভগৃহে প্রবেশ করবে। এরপর সেই রশ্মি গিয়ে পড়বে সোজা রামলালার কপালে (Ram Mandir) ।

    বিশেষজ্ঞদের মতামত

    সিবিআরআই রুরকির বিশিষ্ট বিজ্ঞানী এসকে পানিগ্রাহি বলেছেন, “ছোট একটি যন্ত্রের প্রক্রিয়ায় সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে ভগবান রামের (Ramlala) কপালে তিলক প্রদান করা হবে। একটি ৭৫ মিমি পরিমাপের বৃত্তাকার রশ্মির ‘তিলক’ দিয়ে শ্রী রাম সেজে উঠবেন। এটা চৈত্র মাসের রাম নবমীতেই রামলালার উপর তিন থেকে চার মিনিট স্থায়ী হবে। পিতলের পাইপের মধ্যে দিয়ে সূর্যের আলোক রশ্মিকে মন্দিরের (Ram Mandir) তিনতলা থেকে পরপর চারটি লেন্সের মাধ্যমে ঘুরিয়ে ফেলা হবে রামলালার কপালে।” আবার বিশিষ্ট স্থাপত্য শিল্পী আশিস সোমপুরা বলেছেন, “সূর্য দেবের জন্মের সময় রামলালার সূর্যাভিষেক করার মধ্যে বিশেষ তাৎপর্য আছে। সূর্যের সঙ্গে ঐশ্বরিক সংযোগকে তুলে ধরার একটা ভাবনা এখনে স্থাপন করা হয়েছে।”   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Temple: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের মানতে হবে এই নিয়মগুলি

    Ayodhya Ram Temple: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের মানতে হবে এই নিয়মগুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েকটা দিনের প্রতীক্ষা মাত্র, আগামী ২২ তারিখে মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। ওই দিন দেশের প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। ইতিমধ্যে মন্দিরের সুরক্ষার কথা ভেবে স্থানীয় প্রশাসন কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। উল্লেখ্য রাম মন্দির (Ayodhya Ram Temple) উদ্বোধনের দিনে মন্দির চত্বরে সাধারণ ভক্তদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকবে। কেবলমাত্র আমন্ত্রিত অতিথিরাই প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে নিমন্ত্রণপত্র দেখিয়ে প্রবেশাধিকার পাবেন। ট্রাস্টের আমন্ত্রণপত্র ছাড়া প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

    মন্দির চত্বরে একাই প্রেবশ করতে হবে অতিথিদের

    রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Temple) প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে প্রবেশের জন্য বেশ কিছু নিয়ম নির্ধারিত করা হয়েছে। সকাল ১১টার মধ্যে মন্দিরে প্রবেশ করতে হবে। ওই দিন আমন্ত্রিত নন এমন সাধু-সন্তদেরও প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। অতিথিরা কোনও প্রকার পরিচারিকা বা সাহায্যকারীদের নিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। মন্দির চত্বরে একাই প্রেবশ করতে হবে অতিথিদের। প্রধানমন্ত্রী বের হওয়ার পর গর্ভগৃহে রামলালার মূর্তি দর্শন করা যাবে। তার আগে কোনও ভাবেই গর্ভগৃহে প্রবেশ করা যাবে না।

    আর কী কী নিয়ম রয়েছে?

    মন্দির (Ayodhya Ram Temple) উদ্বোধনের দিনে মন্দিরে নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথা ভেবে বেশ কিছু নির্দেশিকা, নিয়ম জারি করা করা হয়েছে। অতিথিদের মোবাইল, ইলেকট্রনিক ঘড়ি, ল্যাপটপ বা ক্যামেরার মতো জিনিস নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না। একই ভাবে রিমোট চালিত চাবি, বড় ছাতা, কম্বল, ব্যাগ, পুজোর সরঞ্জাম ব্যবহার করা যাবে না। কোনও রকম খাবার জিনিস নিয়ে মন্দিরের প্রবেশ করা যাবে না। অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে কোনও খাবার খাওয়া যাবে না। মন্দিরের ভিতরে পুজোর উপকরণ যেমন সিঁদুর, ফুল, পাতা, জল, ধূপকাঠি, প্রদীপ সরঞ্জাম ব্যবহার করা যাবে না। কোনও রকম জিনিস বহন করলে মন্দিরে প্রবেশ করা যাবে না।

    কী পোশাক পরতে পারবেন অতিথিরা?

    মন্দিরের (Ayodhya Ram Temple) ট্রাস্টের পক্ষ থেকে ঠিক সেই ভাবে পোশাকের কথা জানিয়ে কোনও ড্রেস কোডের উল্লেখ করা হয়নি। তবে প্রভু রামের মন্দিরে আমন্ত্রিত অতিথিরা ধুতি, গামছা, কুর্তা, পাজামা এবং মহিলারা সালোয়ার, স্যুট, শাড়ি পরে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যোগদান করতে পারবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Temple: রাম মন্দির নির্মাণের বিপুল অর্থ সংগ্রহ হয়েছে কীভাবে? জানাল ট্রাস্ট

    Ayodhya Ram Temple: রাম মন্দির নির্মাণের বিপুল অর্থ সংগ্রহ হয়েছে কীভাবে? জানাল ট্রাস্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র হাতে গোনা আর কয়েকটা দিন। আগামী ২২ জানুয়ারিতে হবে রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Temple) উদ্বোধন। দেশব্যাপী রাম ভক্তদের মধ্যে এখন উন্মাদনা তুঙ্গে। গোট অযোধ্যা নগরীর সঙ্গে সারা ভারত এখন রামময়। তবে, এই সুন্দর রাম মন্দিরের জন্য কত টাকা খরচ হল? কোথা থেকে এই টাকা সংগ্রহ হল সেটাও ভক্তদের জানা প্রয়োজন।

    সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত মন্দিরের জন্য মোট অনুদান এসেছে ৫ হাজার কোটি টাকা। রাম মন্দির জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট জানিয়েছে, এই অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণে এখনও পর্যন্ত খরচ হয়েছে ১৮০০ কোটি টাকা। একই ভাবে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, সারা দেশের প্রায় ৪ লক্ষ গ্রাম থেকে নিধিসংগ্রহ করা হয়েছে। মোট ১১ কোটি দেশবাসী নিজেদের অনুদান অর্পণ করেছেন মন্দির নির্মাণের জন্য। বিদেশে বসবাসকারী রাম ভক্তরাও নিজেদের অনুদান পাঠিয়েছেন।

    কী জানাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ?

    শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র অভিযানের সাপেক্ষে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, এই মন্দির (Ayodhya Ram Temple) পুনরায় উদ্ধারের জন্য সারা দেশের মানুষের যোগদান রয়েছে। প্রয়াগরাজের ভিক্ষুকরাও রাম মন্দিরের জন্য ৪ লক্ষ টাকা দান করেছে। ভারতের বাইরে থেকেও প্রচুর অনুদান এসেছে। রাম মন্দির ট্রাস্টে প্রতিমাসে ১ কোটি টাকা করে জমা পড়েছে। ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানিয়েছেন, অযোধ্যায় তিনটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেই মন্দিরের জন্য অনুদান জমা করা হয়েছে।

    অনুদান এসেছে নিধি সমর্পণ অভিযানে

    শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট আয়োজিত নিধি সমর্পণ অভিযান শুরু হয়েছিল ২০২১ সালের ২৭ ফেব্রুয়রি মাসে। শ্রীরাম সেনার সভাপতি দেবেন্দ্র দাস বলেছেন, “একজন ব্যক্তির অর্থে এই মন্দির নির্মাণ করা হয়নি। মন্দির (Ayodhya Ram Temple) নির্মাণের পর যাতে প্রত্যেক ভারতীয় মানুষ দাবি করতে পারেন যে মন্দিরের প্রত্যেক দেওয়ালে ভারতীয়দের নাম গাঁথা রয়েছে সেই ভাবনাও এই দান-সংগ্রহ পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে।”

    তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অনুদান দিয়েছেন ৫ লক্ষ টাকা

    তৎকালীন দেশের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ নিজে মন্দির নির্মাণের (Ayodhya Ram Temple) জন্য ৫ লক্ষ ১০০ টাকা অনুদান দিয়েছিলেন। গুজরাটের ধর্মগুরু মোরারি বাউ ১১ কোটি অনুদান দিয়েছেন। গৌতম গম্ভীর ১ কোটি টাকা দিয়েছে। ব্রিটেন, আমেরিকা, কানাডার প্রবাসী ভারতীয়রা প্রায় ৮ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। আবার গুজরাটের শ্রীরামকৃষ্ণ এক্সপোর্টসের মালিক গোবিন্দ ভাই ঢালাকিয়া মন্দিরের জন্য ১১ কোটি টাকা দান করেছেন। বিশ্বহিন্দু পরিষদের সর্বভারতীয় সহ সম্পাদক সচিন্দ্রনাথ সিং জানিয়েছেন, “এই মন্দির নির্মাণের কর্মযজ্ঞে পরিষদের সঙ্গে গোটা সঙ্ঘ পরিবারের সদস্যরা যোগদান করেছেন। বাংলার সর্বত্র রামভক্তরা পৌঁছে গিয়েছেন। আমাদের যে নির্ধারিত লক্ষ্য ছিল তা বাস্তবায়িত হয়েছে।”

    আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। রাম লালার অভিষেকের সময় শুরু ১২টা ২৯ মিনিট ৮ সেকেন্ডে এবং শেষ হবে থেকে ১২টা ৩০ মিনিট ৩২ সেকেন্ডে।  অভিষেকের সময়ের স্থায়িত্ব হল ৮৪ সেকেন্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share