Tag: Ayodhya Ram Temple

Ayodhya Ram Temple

  • Asansol: অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক পেলেন আসানসোলের করসেবক অভয়

    Asansol: অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক পেলেন আসানসোলের করসেবক অভয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯০ সালে রাম মন্দির আন্দোলনে যোগদান করেছিলেন আসানসোলের (Asansol) অভয় বাড়ানোওয়াল। এবার অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক পেয়ছেন তিনি। তাঁর বাড়িতে এসেছে বিশেষ নিমন্ত্রণপত্র। আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠান হবে। ওই দিন বেলা ১১ থেকে ১ টা পর্যন্ত সময়ে মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠা করা হবে রাম লালার মূর্তি। ওই মূর্তিতেই করা হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠা। উপস্থিত থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অযোধ্যায় অভয়বাবু আমন্ত্রণ পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত।

    পায়ে গুলি লেগেছিল (Asansol)

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ১৯৯০ সালে রাম মন্দির আন্দোলনে যোগ দিয়ে ছিলেন আসানসোলের বাসিন্দা অভয়বাবু। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে,  ১৯৯০ সালে পশ্চিমবঙ্গ থেকে রাম মন্দির আন্দোলনে করসেবক হিসেবে যোগদান করে ছিলেন তিনি। আন্দোলনে যোগদান করার ফলে উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে ৩০ অক্টোবর তাঁর পায়ে গুলি লাগে। এরপর তিনি গুরুতর আহত হন এবং পরে তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় ফৈজাবাদ সদর হাসপাতালে। সেখানে তারপর তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন। বর্তমানে আগামী ২২ জানুয়ারিত রাম লালার মন্দির আর সেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেলেন। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন বলে জানিয়েছেন অভয়।

    অভয়বাবুর বক্তব্য

    আসানসোলের (Asansol) বাসিন্দা অভয়বাবু বলেন, “আমন্ত্রণ পেয়ে অত্যন্ত অভিভূত। শব্দ দিয়ে প্রকাশ করতে পারব না। জীবনের সব থেকে বড় প্রাপ্তি আমার কাছে। ১৯৯০ সালে করসেবক হিসাবে গিয়েছিলাম। গত ৫০০ বছর ধরে এই দেশের মধ্যে সনাতনী হিন্দু সমাজের অনেক মানুষ রাম জন্মভূমি পুনরুদ্ধার এবং মন্দির নির্মাণের জন্য আত্মবলিদান দিয়েছেন। আমিও একজন রাম ভক্ত এবং মন্দির নির্মাণের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার অন্যতম বানর সেনা। আমি ২১ অক্টোবর আমরা আসানসোল থেকে যাত্রা শুরু করি। পরের দিন বারাণসীতে পৌঁছাই। স্টেশন চত্বরে প্রচুর পুলিশ ছিল। উত্তরপ্রদেশের সরকার ছিল মুলায়ম সিং যাদবের। প্রচুর মানুষকে গ্রেফতার করে তাঁর সমাজবাদী সরকারের পুলিশ। এরপর পায়ে হেঁটে ৩৫০ কিমি অতিক্রম করে অবশেষে ২৮ অক্টোবর অযোধ্যায় পৌঁছাই। ৩০ অক্টোবর পুলিশ ব্যাপক গুলি করেছিল ঘটনাস্থলে। এরপর ঘটনাস্থলেই অনেক রামভক্তের মৃত্যু হয়েছিল। আমার পায়ে গুলি লেগেছিল। তারপর আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলাম। পরে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ৭২ ঘণ্টা পর আমার জ্ঞান ফেরে। আমি গর্বিত আমার দেশের জন্য আমার ধর্মের জন্য।”

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান!

    Ram Mandir: নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনকে ঘিরে এখন সাজো সাজো রব গোটা অযোধ্যায়। তবে, রাম মন্দিরের প্রভাব কেবলমাত্র দেশের সীমান্তের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। তা ছড়িয়ে পড়েছে সুদূর মার্কিন মুলুকেও। রাম মন্দিরের উদ্বোধন এখন সেখানেও বহুচর্চিত বিষয়। এতটাই যে, আমেরিকার সর্ববৃহৎ শহরের মেয়রও রাম মন্দিরের উদ্বোধনের প্রতীক্ষায়। ইতিমধ্য়েই জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের অভিষেক অনুষ্ঠান নিউইয়র্ক শহরের বিখ্যাত টাইমস স্কোয়ারে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বলে জানা গেছে। সূত্রের খবর অনুষ্ঠানটি বিশ্বের বিভিন্ন ভারতীয় দূতাবাস এবং কনস্যুলেটগুলিতেও সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

    মাতা কী চৌকিতে যোগ দেন অ্যাডামস

    নিউইয়র্ক শহরের মেয়র এরিক অ্যাডামস (NYC Mayor) শনিবার গীতা মন্দিরের মাতা কী চৌকিতে হিন্দু সমাজের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের ডেপুটি কমিশনার দিলীপ চৌহান। সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন মন্দিরের পুরোহিত স্বামী সত্যানন্দ। মূলত ধর্মীয় ভাবনা, আস্থা, বিশ্বাস এবং উপাসনার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা হয়। একই ভাবে তাঁদের আলোচনায় উঠে আসে অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার বিষয়টিও।

    কী বললেন এরিক অ্যাডামস?

    এই প্রেক্ষিতে নিউ ইয়র্কের মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেন, ‘‘আমরা যদি নিউইয়র্কে হিন্দু সম্প্রদায়ের দিকে লক্ষ্য রাখি তাহলে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিউইয়র্কে শুধু ভারতীয় হিন্দু নন, সমগ্র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের হিন্দু সমাজের মানুষ বসবাস করেন। এটা তাদেরকে একটা উদযাপনের সুযোগ দেয় এবং তাঁদের আধ্যাত্মিকতা আরও তুলে ধরে।” অ্যাডামসের মতে, ‘‘রাম মন্দিরের মাধ্যমে তাঁদের (হিন্দুদের) ধর্মীয় আস্থা, বিশ্বাস এবং আধ্যাত্মবোধ অনুপ্রাণিত করেছে। শ্রীরাম এবং সীতার আধ্যাত্মিক শক্তি দ্বারা আমারা উজ্জীবিত হই। তাঁদের আত্মত্যাগ, নিবেদন এবং কর্তব্যবোধ আমাদের জীবনের প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অনেক কিছু শেখায়। তাই শ্রী রামের প্রাণ প্রতিষ্ঠার মুহূর্তকে এই শহরে উদযাপন করা হবে।”

    দীপাবলির প্রথম ছুটি চালু করেছিলেন অ্যাডামস

    উল্লেখ্য এই মেয়র (NYC Mayor) নিউইয়র্ক শহরের মধ্যে স্কুলগুলিকে দীপাবলি উৎসব পালনের জন্য ২০২১-২২ সালে প্রথম ছুটির দিন হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন। ভারতীয় হিন্দু উৎসবকে (Ram Mandir) ঘিরে তাঁর একটা বিশেষ আনুগত্য রয়েছে। তাই দিলীপ চৌহান মেয়রের উদ্দেশে বলেন, “মেয়র নিজে ভারতীয় হিন্দুধর্মকে খুব ভালোবাসেন এবং তাই নিউইয়র্কের ইতিহাসে প্রথম দীপাবলির জন্য ছুটির ঘোষণা করেছিলেন।” সূত্রে জানা গিয়েছে এই শহরে এশিয়ার ভারতীয় জনসংখ্যার পরিমাণ ছিল ১৯৯০ সালে ছিল ৯৪,০০০ এবং ২০২১ সালে তা দাঁড়িয়েছে ২,১৩,০০০। হিন্দু সমাজের সংস্কৃতি ও ধর্মবোধের গুরুত্ব যে অ্যামেরিকার কাছেও গুরুত্বপূর্ণ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Temple: টার্গেট অযোধ্যার রাম মন্দির! কোন পথে হামলার ছক জঙ্গিদের? গোয়েন্দা রিপোর্টে চাঞ্চল্য

    Ayodhya Ram Temple: টার্গেট অযোধ্যার রাম মন্দির! কোন পথে হামলার ছক জঙ্গিদের? গোয়েন্দা রিপোর্টে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে অযোধ্যার রাম মন্দিরে হতে পারে জঙ্গি হামলা! এমনটাই জানা যাচ্ছে সূত্রের খবর অনুযায়ী। সূত্রের খবর, পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন এবার অযোধ্যার রাম জন্মভূমি মন্দিরে হামলার ছক কষছে৷ জইশ-এ-মহম্মদ এবং লস্কর ই তৈবা সেই আতঙ্ক সংগঠনগুলির মধ্যে অন্যতম, যারা অযোধ্যায় এই বড় হামলার ছক কষছে৷ বিশেষভাবে রামমন্দিরে হামলার ছক কষা হচ্ছে৷ গোপন সূত্রের খবর অনুযায়ী, জঙ্গি সংগঠন নেপালের পথ দিয়ে গুলি-বারুদ এবং আত্মঘাতী জঙ্গি পাঠানোর ব্যবস্থা করছে৷

    রাম মন্দিরে হামলার ছক

    সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বাবরি মসজিদ ভেঙে সেখানে রাম মন্দির নির্মাণের পর থেকেই জঙ্গিদের থেকে একাধিকবার হুমকি মিলছে। একাধিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী অযোধ্যার রাম মন্দিরে বিস্ফোরণ ঘটানো এবং ধ্বংস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। এইসবের মধ্যেই আজ হামলার ব্যাপারে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে।

    কোন পথে হামলা করার পরিকল্পনা করা হয়েছে?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, নেপাল হয়ে এই হামলার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। নেপাল থেকে ভারতের পথে বিস্ফোরক ও আত্মঘাতী বোমা আনার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই হামলা করার পিছনে জইশের পাশাপাশি লস্কর জঙ্গিরাও রয়েছে বলে এক সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। ভারত ও পাকিস্তানের সীমানায় রয়েছে কড়া নিরাপত্তা। তার তুলনায় নেপাল-ভারত সীমান্তে তেমন নিরাপত্তা নেই। সেজন্যই এই পথকে বেছে নিয়ে হামলার ছক সাজিয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলি।

    আরও পড়ুন: বোকা বনল পুলিশ! বাবুঘাটেই গঙ্গারতি বিজেপির, আটক রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার

    ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত ও অন্যান্য সীমান্তে কড়া নিরাপত্তা রয়েছে। অনুপ্রবেশের সুড়ঙ্গগুলি চিহ্নিত করে বন্ধ করা হয়েছে, এবং মাদক চোরাচালানও বন্ধ করা হয়েছে। অন্যদিকে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পরে তেমন কিছু করে উঠতে পারেনি। ফলে আইএসআই তাদের অবস্থান ক্রমাগত হারিয়ে চলেছে ভারতে। ফলে নিজেদেরকে ফের প্রাসঙ্গিক করে তুলতে এই পরিকল্পনা করছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    কেন এই পরিকল্পনা?

    অযোধ্যা রাম মন্দির নিয়ে সবসময়ই বিতর্ক লেগে রয়েছে। এটি নির্ধারিত সময়ের আগে তৈরি করাই হল প্রধান লক্ষ্য। জানা গিয়েছে, রামমন্দিরেই হামলা চালিয়ে দেশের অভ্যন্তরে হিন্দু-মুসলিম বিবাদকে উস্কে দেওয়ার জন্যই ছক সাজিয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলি। যেহেতু রাম মন্দির হিন্দু এবং ভারতীয় জনতা পার্টির নেতৃত্বাধীন সরকার উভয়ের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আইএসআই তাই মনে করেছে যে, যে কোনও বড় বা ছোট হামলাই তাদের আবার প্রাসঙ্গিক করে তুলতে পারে। প্রসঙ্গত, ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনের আগেই সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দিরের দরজা। আর তার আগেই এই হামলার পরিকল্পনা করেছে পাক জঙ্গি গোষ্ঠী।

LinkedIn
Share