Tag: Bail

Bail

  • Dholahat Death Case: জামিন পাইয়ে দিতেও ঘুষ চেয়েছিল পুলিশ! ঢোলাহাটকাণ্ডে অভিযোগ মৃতের পরিবারের

    Dholahat Death Case: জামিন পাইয়ে দিতেও ঘুষ চেয়েছিল পুলিশ! ঢোলাহাটকাণ্ডে অভিযোগ মৃতের পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক ঘটনায় মুখ পুড়ছে রাজ্য পুলিশ- প্রশাসনের। ঢোলাহাটে যুবকের মৃত্যু (Dholahat Death Case) ঘিরে এমনিতেই অভিযোগের আঙুল পুলিশের দিকে। এ বার কলকাতা হাইকোর্টে মামলা চলাকালীন (Calcutta HighCourt) ‘জামিন পাইয়ে দেওয়ার শর্ত’ হিসেবেও পুলিশের বিরুদ্ধে পৌনে দু’লক্ষ টাকা ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ করল মৃত যুবকের পরিবার। 

    আগে কী ঘটেছিল? (Dholahat Death Case)   

    ঘটনার সূত্রপাত গত ৩০ জুন। ওইদিন ঢোলাহাটের ঘাটমুকুলতলা এলাকায় একটি চুরির ঘটনা ঘটে। এরপর আবু সিদ্দিক হালদার (২২) নামে এক যুবককে চোর সন্দেহে থানায় ধরে নিয়ে গিয়েছিল পুলিশ। পরে তিনি জামিনে মুক্তি পান। কিন্তু বাড়ি ফেরার পরেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে প্রথমে মথুরাপুর ব্লক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। একের পর এক হাসপাতাল ঘুরে চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় তাঁকে। কিন্তু সেখানেও চিকিৎসকরা সাড়া না দেওয়ায়, তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পার্কসার্কাসের বেসরকারি হাসপাতালে। আর সেখানেই গত সোমবার রাতে মৃত্যু হয় যুবকের। এরপরই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

    ঠিক কী অভিযোগ মৃতের পরিবারের? 

    মৃতের পরিবারের দাবি, ঢোলাহাট থানার আইসি ওই যুবককে জামিন পাইয়ে দেওয়ার জন্য পৌনে দু’লক্ষ টাকা দাবি করেছিলেন। থানায় আবুকে বেদম মারধরের পাশাপাশি বিদ্যুতের শক দেওয়া হয়েছিল বলেও তাদের অভিযোগ। পরিবারের তরফে আরও জানানো হয়, ৪ জুলাই জামিন পাওয়ার পরে আবুর শরীরে আঘাতের দাগ ছিল। বাড়ি ফেরার পর তিনি আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন। একাধিক হাসপাতাল ঘুরে শেষে কলকাতার একটি নার্সিংহোমে মারা যান (Dholahat Death Case) আবু।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে ভারতীয় পরিচারিকার শ্লীলতাহানির চেষ্টায় অভিযুক্ত পাকিস্তানি কুক 

    পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ 

    এ দিন কোর্টে (Calcutta HighCourt) পুলিশের বিরুদ্ধে মৃত্যুর ঘটনা (Dholahat Death Case) আড়াল করার অভিযোগও করেছেন আবুর পরিবারের আইনজীবী। তাঁর বক্তব্য, পুলিশ আবুর দেহের ময়নাতদন্তের কথা পরিবারকে জানায়নি। ডাক্তারের রিপোর্টও দেওয়া হয়নি। কেন এই ‘অতি সক্রিয়তা’, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। যদিও এ প্রসঙ্গে রাজ্যের দাবি, জন্ডিস এবং রক্তে ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিনের উচ্চমাত্রাই ওই যুবকের মৃত্যুর কারণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalyanmoy Ganguly: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে প্রাক্তন পর্ষদ-কর্তা কল্যাণময়ের জামিন, মানতে হবে কী কী শর্ত?

    Kalyanmoy Ganguly: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে প্রাক্তন পর্ষদ-কর্তা কল্যাণময়ের জামিন, মানতে হবে কী কী শর্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসির নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় অবশেষে জামিন পেলেন কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় (Kalyanmoy Ganguly)। তবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের এই প্রাক্তন সভাপতির গতিবিধির উপর শর্ত আরোপ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় যেহেতু অভিযুক্ত কল্যাণময়, তাই বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী এবং বিচারপতি গৌরাঙ্গ কান্তের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, তাঁকে কলকাতা পুরসভা এলাকায় থাকতে হবে। সেই সঙ্গে পার্ক স্ট্রিট থানা এবং বিধাননগর কমিশনারেট এলাকায় প্রবেশ করতে পারবেন না।

    শর্ত সাপেক্ষে জামিন (Kalyanmoy Ganguly)

    শিক্ষক দুর্নীতি নিয়োগ মামলায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় (Kalyanmoy Ganguly) সিবিআইয়ের কাছে প্রধান অভিযুক্ত। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার শর্ত সাপেক্ষে তাঁকে জামিন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাঁর গতিবিধির উপর নজরদারি রাখা হবে। কোন কোন এলাকায় যেতে পারবেন এবং কোথায় যেতে পারবেন না, তাও হাইকোর্ট নির্দেশে বলে দিয়েছে। সেই সঙ্গে নিম্ন আদালতে তাঁর পাসপোর্ট জমা রাখার কথাও জানানো হয়েছে।

    এক বছর আগে গ্রেফতার করা হয়েছিল

    স্কুল সার্ভিস কমিশনের শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়কে (Kalyanmoy Ganguly) গ্রেফতার করে ২০২২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর। ২০১০ সাল থেকে তিনি টানা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি ছিলেন। সিবিআইয়ের অভিযোগ, তিনি নিজের পদের প্রভাব খাটিয়ে শিক্ষক নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি করেছেন। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা আরও জানিয়েছে, সই নকল করে একের পর এক নিয়োগ করেছেন। এই দুর্নীতিকাণ্ডে আরও গ্রেফতার করা হয়েছে সুবীরেশ ভট্টাচার্য, অশোক সাহা, শান্তিপ্রসাদ সিন্‌হা, প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং বিধায়ক জীবন কৃষ্ণ সাহাকেও। বাকিরা সকলে জেলে রয়েছেন। এর আগেও কল্যাণময় সিবিআই আদালত এবং হাইকোর্টে জামিনের জন্য আবেদন করেছিলেন। কিন্তু আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছিল। এবার তাঁর জামিনের আবেদনের সিবিআই বিরোধিতা করলেও, হাইকোর্ট তাঁর জামিন মঞ্জুর করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ডালিম, তপনের পর এবার নেতাই গণহত্যায় জামিন পেলেন সিপিএমের রথীন

    Calcutta High Court: ডালিম, তপনের পর এবার নেতাই গণহত্যায় জামিন পেলেন সিপিএমের রথীন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর জামিন পেয়েছিলেন নেতাই গণহত্যা মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত ডালিম পাণ্ডে ও তপন দে। সোমবার ওই মামলায় জামিন পেলেন সিপিএম নেতা রথীন দণ্ডপাট। প্রায় দশ বছর পর জামিন পেলেন তিনি। রথীনের জামিন মঞ্জুর করেছে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি ও বিচারপতি পার্থসারথি সেনের ডিভিশন বেঞ্চ।

    সিবিআইয়ের অপদার্থতা!

    রথীনের জামিনের পর সিবিআইয়ের দিকে আঙুল তোলেন আইনজীবী সঞ্জয় বর্ধন। তিনি বলেন, “আজ নেতাইয়ের বাসিন্দারা সিবিআইয়ের কাছে প্রশ্ন করছেন। তাঁরা রাজনৈতিক মামলায় এত সক্রিয়। অথচ নেতাইয়ের নয় শহিদের পরিবার কেন এখনও বিচার পাচ্ছে না? সিবিআইয়ের অপদার্থতার জন্য আজও নেতাই মামলার বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। শহিদ পরিবার বিচার পাচ্ছে না।”

    নেতাইকাণ্ডের নেপথ্যে

    ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি লালগড়ের নেতাই গ্রামে (Calcutta High Court) দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয় ন’জন গ্রামবাসীর। গুলির ঘায়ে জখম হন ২৮ জন। অভিযোগ, স্থানীয় সিপিএম নেতা রথীনের বাড়ি থেকে গুলি চালিয়েছিল সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। রথীনের বাড়িতে সিপিএমের সশস্ত্র বাহিনীর শিবির ছিল। স্থানীয়দের তারা নানাভাবে কাজে লাগাচ্ছিল। শিবিরের নানা কাজে সাহায্যের জন্য ডেকে পাঠানো হত বাড়ির মহিলাদের। এসব নিয়েই ক্ষোভ বাড়ছিল স্থানীয়দের মধ্যে। জানুয়ারির সাত তারিখে প্রতিবাদ আন্দোলনে শামিল হন স্থানীয়রা। তার পরেই রথীনের বাড়ি থেকে গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: “চুরির সাত কাহন কাব্য লেখা উচিত”, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    ঘটনার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। পরে ২০১৩ সালে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে হাত বদল হয় তদন্তের রশি। তদন্ত শুরু করে সিবিআই। গ্রেফতার হন সিপিএমের তৎকালীন বিনপুর জোনাল সম্পাদক অনুজ পাণ্ডে-সহ ২০ জন সিপিএম নেতা-কর্মী। নেতাই গণহত্যা মামলায় বছরখানেক আগে জামিন পান ফুল্লরা মণ্ডল। গত ফেব্রুয়ারিতে জামিনে মুক্ত হন ডালিম এবং তপন। এদিন পেলেন (Calcutta High Court) রথীন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: ফের খারিজ পার্থর জামিনের আবেদন! কেন জরিমানা করল সিবিআই আদালত?

    Partha Chatterjee: ফের খারিজ পার্থর জামিনের আবেদন! কেন জরিমানা করল সিবিআই আদালত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে গ্রেফতার রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিনের আবেদন ফের খারিজ করল আদালত। বুধবার তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করেন বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক অর্পণ চট্টোপাধ্যায়। ১১ অক্টোবর পর্যন্ত পার্থকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

    কেন জামিন খারিজ

    প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর শুধু জামিনের আর্জি খারিজই নয় তাঁকে এদিন আর্থিক জরিমানাও করা হয়। বার বার একই আবেদন করায় প্রাক্তন মন্ত্রীর উপর এদিন অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারক। জেল হেফাজতের মেয়াদ শেষে এদিন পার্থসহ ১০ জনকে ফের আদালতে পেশ করা হয়। তখন আদালতে পার্থর জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী বিপ্লব গোস্বামী। সওয়ালে তাঁরা বলেন, পার্থবাবুর গ্রেফতারির পর দেড় বছর কাটতে চলেছে। তাঁর কাছ থেকে নতুন করে আর কিছু জানার নেই তদন্তকারীদের। ছ মাস আগে পার্থর বিরুদ্ধে শেষ নথি আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। তার পর থেকে কার্যত বিনা বিচারে জেলে বন্দি রয়েছেন তিনি। তাঁর বয়স হয়েছে। একাধিক উপসর্গ রয়েছে তাঁর। যদিও সিবিআই-এর তরফে এদিন ফের জানানো হয়, পার্থর বিরুদ্ধে অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর। তিনি প্রভাবশালীও বটে। জামিন পেয়ে বাইরে এলে তদন্তে প্রভাবিত করতে পারেন।

    আরও পড়ুন: সিবিআই সিটের বিরুদ্ধে পুলিশি পদক্ষেপ নয়! বিচারককে বদলির নির্দেশ আদালতের

    আর্থিক জরিমানা

    দুপক্ষের সওয়াল শুনে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিনের আবেদন ফের খারিজ করেন বিচারক অর্পণ চট্টোপাধ্যায়। এদিন পার্থ ছাড়াও কল্যাণময়, সুবীরেশসহ ১০ জনকে আদালতে পেশ করা হয়। প্রত্যেককে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। প্রসঙ্গত, রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থকে ২০২২ সালের জুলাই মাসে গ্রেফতার করে ইডি। ২৩ জুলাই রাতে গ্রেফতার হওয়ার ১৩ মাস পর জামিন চেয়ে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন পার্থ। কিন্তু ইডি সেই জামিনের আর্জির বিরোধিতা করে পাল্টা আবেদন করে হাই কোর্টে। সম্প্রতি নিয়োগ মামলায় রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আনা চার্জশিটে অনুমোদন পেয়েছে সিবিআই। এদিন আদালতে সেই চার্জশিটও দেখতে চান পার্থ। কিন্তু তা গ্রাহ্য হয়নি। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রীকে ১,০০০ টাকা জরিমান করে আদালত।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: ফের জামিনের আবেদন খারিজ, কমপক্ষে আরও ১৪ দিন জেলেই থাকতে হবে পার্থ- সুবীরেশদের

    Partha Chatterjee: ফের জামিনের আবেদন খারিজ, কমপক্ষে আরও ১৪ দিন জেলেই থাকতে হবে পার্থ- সুবীরেশদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়সহ (Partha Chatterjee) নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত ৭ জনের জামিনের আবেদন খারিজ করে দিল আদালত। ১২ ডিসেম্বর অবধি জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন আলিপুর আদালতের বিচারক রানা দাম।  

    সোমবার পার্থ চট্টোপাধ্যায়সহ (Partha Chatterjee) নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত ৭ জন জামিনের আবেদন করেন আদালতে। বয়স ও শারীরিক অসুস্থতার কারণ দর্শিয়ে জামিনের আবেদন করেছেন পার্থ-সহ বাকি অভিযুক্তদের আইনজীবী। এবারও মঞ্জুর হল না সেই আবেদন। এই মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়দের ‘ক্ষমতাশালী’ ‘পরিকল্পনাকারী’ এবং ‘ষড়যন্ত্রী’ বলে দাবি করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। এই দাবি থেকেই আদালতে অভিযুক্তদের জামিনের বিরোধীতা করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। অন্য দিকে, পার্থর আইনজীবী সেলিম রহমান দাবি করেন, তাঁর মক্কেলের নাম নিয়োগ দুর্নীতি মামলার এফআইআরে নেই। তাই তাঁকে জামিন দেওয়া উচিৎ আদালতের। এই প্রেক্ষিতে পার্থর আইনজীবীর প্রশ্ন, “তদন্তের নামে আর কত দিন এ ভাবে বন্দি থাকতে হবে আমার মক্কেলকে?” তিনি এ-ও দাবি করেন সিবিআইয়ের তদন্তে কোনও অগ্রগতি নেই। আইনজীবীর কথায়, ‘‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি সব ঠিক করছে না।’’

    আরও পড়ুন: “রাজ্য মন্ত্রিসভার সবাই চোর, পুরো ক্যাবিনেটের গ্রেফতারি চাই”! বিধানসভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    কী বলেছে সিবিআই 

    তবে সিবিআই এর আগেই প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee) এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলার ‘মাস্টারমাইন্ড’ বলে উল্লেখ করেছে। সিবিআই-এর তরফে সওয়াল করা হয়, পার্থ চট্টোপাধ্যায়-সহ বাকি অভিযুক্তরা প্রভাবশালী। তাঁরা জামিন পেলে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে, সেই কারণ দর্শিয়ে তাঁরা ১৪ দিনের হেফাজতের আবেদন জানান সিবিআই-এর আইনজীবী। দুই পক্ষের সওয়াল-জবাব শোনার পরে অভিযুক্তদের আপাতত জেল হেফাজতে রাখারই সিদ্ধান্ত নেয় আদালত। 

    এদিকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) আইনজীবী তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছেন। বিচারক সিবিআই-এর দুটি মামলারই তদন্তকারী অফিসারের কাছে জানতে চান, এই মামলার তদন্ত কবে শেষ হবে? আইও জানিয়েছেন, হাইকোর্টের নির্দেশে তাঁরা তদন্ত করছেন। তদন্তের গতিপ্রকৃতি সংক্রান্ত ‘স্টেটাস রিপোর্ট’ তাঁরা হাইকোর্টে জমা করছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

LinkedIn
Share