Tag: Balasore

Balasore

  • Chandipur: পূর্ণিমার রাতে ওড়িশার চাঁদিপুর যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি!

    Chandipur: পূর্ণিমার রাতে ওড়িশার চাঁদিপুর যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের নিকটতম প্রতিবেশী রাজ্য ওড়িশার এক অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র চাঁদিপুর (Chandipur)। ওড়িশার বালাসোর জেলার সৈকত পর্যটন কেন্দ্র এই চাঁদিপুর। অখণ্ড নির্জনতা, সুনীল আকাশ, বিস্তীর্ণ সোনালী বালুকাবেলা আর বঙ্গোপসাগরের নীল জল, এই হল চাঁদিপুরের সংসার। এই অনুপম সৌন্দর্যের মাঝেই ইতিউতি দেখা মেলে সাগরের বুকে ভেসে যাওয়া পাল তোলা নৌকা, মাছ ধরার ট্রলার, নাম না জানা বিভিন্ন প্রজাতির পাখির। আর পূর্ণিমার রাতে চাঁদিপুর যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা কোনও ছবি। এখনও এখানে কিছুটা হলেও রয়ে গেছে গ্রাম্য জীবনের সহজ-সরল ছবি। দেখা মেলে জেলেদের বাড়ি-ঘরেরও। আর আছে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত ঝাউগাছের সারি। চাঁদিপুর থেকে মাত্র ২ কিমি দূরে বলরামগড়ি। এখানেই বুড়িবালাম নদী এসে মিশেছে সাগরের সঙ্গে।

    চাঁদিপুরের অন্যতম দিক (Chandipur)

    এখানকার বঙ্গোপসাগরের বুকের জোয়ার-ভাটার খেলা দেখার মতো। জোয়ারের সময় এখানে সাগরের জল যেন “চরণ ছুঁয়ে যায়”, আবার সেই সাগরের জলই ভাটার টানে সরে যায় প্রায় ৫ কিমি দূরে। সাধারণত এতখানি দূরে সমুদ্রের জল সরে যেতে অন্য কোথাও বড় একটা দেখা যায় না। সেই দিক থেকে দেখলে চাঁদিপুরের (Chandipur) সমুদ্রকে একটু ব্যতিক্রমী বলা যেতেই পারে। দেখে নেওয়া যায় এখানকার মৎস্য বন্দরটি, বিভিন্ন রকমের সামুদ্রিক মাছের পসরা নিয়ে মাছের আড়ত প্রভৃতি। হাতে সময় এবং ইচ্ছে থাকলে দেখে নেওয়া যায় শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর পদধূলিধন্য রেমুনার ক্ষীরচোরা গোপীনাথ মন্দির অথবা চাঁদিপুর থেকে প্রায় ৫০ কিমি দূরে ওড়িশার আর এক জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র পঞ্চ লিঙ্গেশ্বরও।

    যাতায়াত এবং থাকা-খাওয়া (Chandipur)

    হাওড়া থেকে কটক, ভুবনেশ্বর, পুরীগামী সব ট্রেন যাচ্ছে বালাসোরের ওপর দিয়ে। এর মধ্যে রয়েছে পুরী এক্সপ্রেস, জগন্নাথ এক্সপ্রেস, ধৌলি এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন। এছাড়াও দক্ষিণ ভারতগামী প্রায় সব ট্রেনই যায় বালাসোরের ওপর দিয়ে। হাওড়া থেকে রেলপথে বালাসোরের দূরত্ব প্রায় ২৩৪ কিমি। বালাসোর থেকে প্রায় ১৫-১৬ কিমি দূরে চাঁদিপুর (Chandipur)। স্টেশন থেকে যেতে হবে অটো বা গাড়িতে।

    এখানে রয়েছে ওটিডিসি-র হোটেল “পান্থনিবাস”। ফোন-০৬৭৮২ ২৭০০৫১। এছাড়াও এখানে (Chandipur) থাকা-খাওয়ার জন্য রয়েছে বিভিন্ন দামের ও বিভিন্ন মানের প্রচুর হোটেল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Coromandel Express Accident: করমণ্ডল দুর্ঘটনায় নয়া মোড়, সিগন্যালের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার ‘নিখোঁজ’

    Coromandel Express Accident: করমণ্ডল দুর্ঘটনায় নয়া মোড়, সিগন্যালের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার ‘নিখোঁজ’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করমণ্ডল দুর্ঘটনা (Coromandel Express Accident) কি ষড়যন্ত্র? বালেশ্বরের সোরো সেকশনের রেলের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার পলাতক। তাঁর বাড়ি সিল করে দিল সিবিআই। তাঁর অন্তর্ঘাতের জেরেই কি তবে এত বড় বিপর্যয়? রাতদিন এক করে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই। পলাতক রেল কর্মী আমির খানের খোঁজে এবার ওড়িশার সীমানা পেরিয়ে বাংলায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি।

    বাংলায় তল্লাশি সিবিআইয়ের

    ওই রেল কর্মী খড়গপুর ডিভিশনের সিগন্যাল বিভাগের জুনিয়ার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে রেলে কর্মরত ছিলেন। তাঁর তত্ত্বাবধানেই ছিল ওড়িশার সোরো, ধান্দপারা, বাহানাগা বাজার স্টেশনের সিগন্যাল রুমের দায়িত্ব। কিন্তু, ২ জুনের ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ। তাঁর খোঁজেই ওড়িশার পাশাপাশি বাংলার দুই জেলায় ম্যারাথন তল্লাশি অভিযানে নেমেছে সিবিআই। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চলছে হুগলির ডানকুনি এবং পূর্ব মেদিনীপুর এলাকায়। 

    ইঞ্জিনিয়ারের বাড়ি সিল

    রেলের ওই জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারের নাম আমির খান। তিনি সোরো সেকশনে সিগন্যাল নিয়ন্ত্রণের কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে খবর। সোমবার তাঁর বাড়িতে তাঁকে খুঁজতে গিয়েছিলেন সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা। কিন্তু বাড়িটি তালাবন্ধ অবস্থায় ছিল। ফলে বাড়ি সিল করে দিয়ে আসে সিবিআই। সূত্রের খবর, ওই বাড়ির উপর তারা আলাদা করে নজর রেখেছে। করমণ্ডল দুর্ঘটনার (Coromandel Express Accident) তদন্তভার হাতে পাওয়ার পর রেলের একাধিক কর্মীকেই জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। সেই সময় এই জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারকেও এক বার ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। সিবিআই সূত্রে খবর, কর্মসূত্রে পরিবার নিয়ে ওড়িশায় থাকলেও আমির আদতে পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। যদিও এ বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: “দুষ্কৃতীরা ওয়াররুম খুলেছে, তাই রাজভবনে পিস রুম”, কড়া বার্তা রাজ্যপালের

    অন্তর্ঘাতের সম্ভাবনা

    প্রাথমিক ভাবে মনে করা হয়েছিল, সিগন্যালের ত্রুটিতেই এমন দুর্ঘটনা হয়েছে। কিন্তু পরে রেলের তরফেও জানানো হয়, এ ক্ষেত্রে অন্তর্ঘাতের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। রেলমন্ত্রী নিজে সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করেন। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, কোনও ব্যক্তির হস্তক্ষেপ ছাড়া শুধু প্রযুক্তিগত ত্রুটিতে এত বড় দুর্ঘটনা সম্ভব নয়। বাহানাগা বাজার স্টেশন মাস্টারের বাড়িতেও সিবিআই হানা দিয়েছিল বলে খবর। এদিকে, এর আগেই বাহানাগা বাজার স্টেশনের মাস্টার সহ পাঁচজনকে আটক করেছিল সিবিআই-এর গোয়েন্দারা। তাঁদের একটি অজ্ঞাত পরিচয় স্থানে নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। পাশাপাশি সিল করে দেওয়া হয়েছে সিগন্যাল রুম, স্টেশন মাস্টারের ঘর সহ গোটা বাহানাগা বাজার স্টেশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Coromandel Express Accident: কামরার কেবল মাত্র চারজন বেঁচে ছিলাম, অনেক কষ্টে প্রাণ নিয়ে ফিরেছি

    Coromandel Express Accident: কামরার কেবল মাত্র চারজন বেঁচে ছিলাম, অনেক কষ্টে প্রাণ নিয়ে ফিরেছি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল করমণ্ডল এক্সপ্রেস (Coromandel Express) রেল দুর্ঘটনা গাইসালের রেল দুর্ঘটনার কথা মনে করিয়ে দিল। ওড়িশার বালেশ্বরের বাহানগা বাজার স্টেশনের কাছেই হাওড়া থেকে চেন্নাইগামী করমণ্ডল এক্সপ্রেস, একটি মাল গাড়ি এবং হাওড়াগামী যশবন্তপুর এক্সপ্রেস লাইন থেকে চ্যুত হয়ে পরস্পর ধাক্কা লেগে একের পর এক কামরা উপরে উঠে গিয়ে ব্যাপক দুর্ঘটনা ঘটে। সূত্রে জানা যায়, ট্রেনের যাত্রীদের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের যাত্রীদের সংখ্যা ছিল সবথেকে বেশি। এই ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনা থেকে যাঁরা প্রাণ হাতে নিয়ে ফিরেছেন, তাঁদের জীবনের অভিজ্ঞতা এক কঠিন বাস্তবতার পরিচয় বহন করে। চোখের সামনেই ছিল মৃত্যু, সেই মৃত্যুকে পাশ কাটিয়ে তাঁরা ফিরলেন বাড়িতে।

    দুর্ঘটনা (Coromandel Express) থেকে ফিরে কী বলছেন ক্যানিং-এর বাসিন্দা

    এই রেল দুর্ঘটনায়, একেবারে প্রাণ হাতে করে নিয়ে ফিরেছেন বাসন্তীর ফুল মালঞ্চ গ্রাম পঞ্চায়েতের লেবুখালীর দুই বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম মোল্লা এবং পারুল মোল্লা। দুই জনেই একই পরিবারের সদস্য, একজন শ্বশুর ও অপরজন বৌমা। তাঁদের বক্তব্য, শালিমার থেকে যাত্রা করে চেন্নাইতে যেতে চেয়েছিলেন তাঁরা। পারুল মোল্লা বলেন, আমার স্বামী চেন্নাইতে কাজ করেন। আমরা তাঁর কাছেই যাচ্ছিলাম। ট্রেনে (Coromandel Express) হঠাৎ তীব্র ঝাঁকুনিতে সব কিছু উলট পালট হয়ে গেলে। মুহূর্তের মধ্যেই কামরার সকলে এদিকে ওদিকে ছিটকে পড়ে গেল। আমিও পড়ে গিয়ে দারুণ ভাবে কোমারে আঘাত প্রাপ্ত হই। তিনি আরও বলেন, আমাদের কামরাতে কেবল আমি, আমার শ্বশুর এবং আর দুই ব্যাক্তি বেঁচে ফিরেছি। বাকি সকল যাত্রী দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। পারুল মোল্লা আরও বলেন, মনে হচ্ছিল আর মনে হয় বেঁচে ফেরা হবে না। বিশ্বাস করতে পারছিনা এত বড় রেল দুর্ঘটনার পরও বেঁচে আছি। 

    সোনারপুরের সুকান্ত কী বললেন

    চেন্নাই মেট্রোতে কাজের জন্য শালিমার থেকে করমণ্ডল এক্সপ্রেসে (Coromandel Express) উঠেছিলেন সোনারপুরের সুকান্ত হালদার। রেলের দুর্ঘটনার পর কোনওক্রমে জীবন হাতে করে বালেশ্বরে থেকে বাসে কলকাতায় ফিরে আসেন। তিনি বলেন, ট্রেন ঠিক সময়েই চলছিল, বিকাল ঠিক ৬ টা নাগাদ ট্রেনের মধ্যে তীব্র ঝাঁকুনি হয়, আর তারপর কিছুই বুঝতে পারলাম না। জ্ঞান ফিরতে দেখি, কামরার বাকি যাত্রীরা আর্তনাদ করছে। কামরার চারপাশ অন্ধকার, কামরার আশে পাশে অনেক রক্ত। অনেকেই যে চাপা পড়ে আছেন, তা তিনি দেখতে পান। সিটের সঙ্গে লাগানো একটি লোহার স্ক্রুপ লেগে পায়ে দারুণ আগাত পেয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে বাম হাত এবং পীঠের ডান দিকের অংশে অনেকটা করে কেটে গেছে বলে জানান। প্রায় চল্লিশ মিনিট পর অনেক কষ্ট করে ট্রেনের কামরা থেকে বের হতে পেরেছিলেন সুকান্ত হালদার। তিনি বলেন, কামরা থেকে বের হয়ে বুঝতেই পারছিলাম না কী হল? সুকান্ত আরও বলেন, লাইনচ্যুত হয়ে একটা রেলের কামরা আরেকটা কামরার উপর উঠে গিয়েছিল। এতো ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি আগে কখনও দেখিনি। অত্যন্ত হতাশায় বলেন, জানিনা কামরার বাকি যাত্রীদের কী হয়েছে!

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Odisha Train Derailment: আহতদের দেখতে বালাসোর যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, আগে করলেন উচ্চপর্যায়ের বৈঠকও

    Odisha Train Derailment: আহতদের দেখতে বালাসোর যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, আগে করলেন উচ্চপর্যায়ের বৈঠকও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার বালাসোরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। হাসপাতালে দেখা করবেন আহতদের সঙ্গে। পরিদর্শন করবেন দুর্ঘটনাস্থল (Odisha Train Derailment)। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ করমণ্ডল এক্সপ্রেসের ভয়াবহ দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। সূত্রের খবর রেল দুর্ঘটনার উদ্ধার কাজ, আহতদের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে সেখানে গিয়ে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    দুপুর আড়াইটায় ভুবনেশ্বর বিমানবন্দরে নামার কথা প্রধানমন্ত্রীর

    রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৬১ এবং আহত ৯০০ এর বেশি মানুষ। সকাল থেকেই ঘটনাস্থলে রয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। কীভাবে ঘটল এই রেল দুর্ঘটনা তা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে ভারতীয় রেল। সূত্রের খবর, আজ দুপুরে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে (Odisha Train Derailment) যাওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর। জানা গেছে প্রথমে তিনি বালাসোরে যাবেন। দুপুর আড়াইটা নাগাদ ভুবনেশ্বর বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে সোজা রওনা হবেন দুর্ঘটনাস্থলে। সেখান থেকে তিনি যাবেন কটক হাসপাতালে। রেল দুর্ঘটনায় আহত শতাধিক যাত্রী ভর্তি রয়েছেন হাসপাতালে। তাঁদের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    কারা ছিলেন বৈঠকে

    আজ সকালেই প্রধানমন্ত্রী উচ্চপর্যায়ের একটি বৈঠকের ডাক দিয়েছেন। দুর্ঘটনাস্থলের উদ্ধারকাজ, আহত রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা এবং বাকি আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে। ভারতীয় রেল এনডিআরএফ-এর আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন এই বৈঠকে। দুর্ঘটনা এবং তার পরবর্তী পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।  সেই বৈঠকে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। 

    রেলের পর প্রধানমন্ত্রীও দুর্গতদের জন্য আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা করলেন

    নিহতদের পরিবার কিছু দশ লক্ষ টাকা, গুরুতর জখমদের জন্য দু’লক্ষ টাকা এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল ভারতীয় রেল। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এদিন ত্রাণ তহবিল থেকে নিহতদের পরিবার পিছু ২ লাখ টাকা, আহতদের ৫০ হাজার করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন।

    আরও পড়ুন: করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ২৩৩, আহত ৯০০-র বেশি

    রেলের হেল্পলাইন নম্বর

    রেল আপৎকালীন(হাওড়া): ২২৯৩৩, ০৩৩-২৬৪১৩৬৬০
    রেল অনুসন্ধান(টোল-ফ্রি): ২২২৪৪, ২২২৫৫, ২২২৬৬
    বিএসএনএল: ২৬৪০-২২৪১, ২৬৪০-২২৪২, ২৬৪০-২২৪৩
    হাওড়া: ০৩৩-২৬৩৮২২১৭
    খড়্গপুর: ৮৯৭২০৭৩৯২৫, ৯৩৩২৩৯২৩৩৯
    বালাসোর: ৮২৪৯৫৯১৫৫৯, ৭৯৭৮৪১৮৩২২
    শালিমার: ৯৯০৩৩৭০৭৪৬

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share