Tag: bdo

bdo

  • Suvendu Adhikari: বিজেপি করায় নাম নেই ভোটার তালিকায়! নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বিজেপি করায় নাম নেই ভোটার তালিকায়! নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি করায় নাম নেই ভোটার তালিকায়! ভোটার লিস্টেও দুর্নীতির অভিযোগে সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন, “ডায়মন্ড হারবার, আলিপুর সহ গোটা রাজ্যের অনেক এসডিও এই ধরনের অপকর্মে লিপ্ত হয়েছেন।” সামনেই লোকসভার ভোট, আর কেবলমাত্র বিজেপি করার জন্য নাম বাদ পড়ল! তাঁর এই অভিযোগে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে।

    কয়লা পাচার, গরু পাচার, বালি পাচার, মাটি পাচার, রেশন বণ্টন দুর্নীতি, স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, পুর নিয়োগ দুর্নীতি, মিড-ডে-মিল এবং আবাস দুর্নীতির পর এবার রাজ্যের ভোটার তালিকায় ব্যাপক দুর্নীতির কথায় আরও একবার সরব হল বিজেপি।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    রাজ্যের বিরোধী দলের সমর্থক-কর্মীদের রাজনৈতিক মতপ্রকাশ এবং গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার বিষয়ে একাধিকবার সরব হয়েছে বিজেপি। এবার ভোটার লিস্ট থেকে বিজেপি কর্মীদের নাম বাদ দিয়ে কারচুপির অভিযোগ তুলে শুক্রবার নির্বাচন কমিশনের অফিসে গিয়ে অভিযোগ করেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তালিকায় নাম না থাকা ২৫ জন বিজেপি কর্মী। তিনি বলেন, “ভোটার লিস্টে বাদ যাওয়া সকলেই ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের বাসিন্দা। প্রত্যেক বিজেপি কর্মীর নাম উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এই কাজ বিডিও, এসডিও এবং জেলা শাসকের প্রত্যক্ষ মদতে সম্ভব হয়েছে। তাই আজ নির্বাচন কমিশনে জানিয়ে গেলাম। রাজ্যের শাসক দলের নির্দেশে এই কাজ  হয়েছে।”

    আর কী বললেন?

    রাজ্যে ভোটার তালিকায় কারচুপি নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে ভোটার তালিকায় এবার যে ধরনের কারচুপি ঘটেছে তাতে রাজ্য সরকারের বিডিও, চুক্তি ভিত্তিককর্মী, ডেটা এন্ট্রি অপারেটের একসঙ্গে মিলে গভীর চক্রান্ত করেছে। এটা পরিকল্পিত সংগঠিত অপরাধ। ভারতের কোথাও এমন ঘটনা ঘটেনি। এটাই হল ডায়মন্ড হারবার মডেল। রাজ্যের ৪২টি লোকসভার আসনের মধ্যে সব জায়গায় এমন ঘটনা ঘটেছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এইভাবে কোনও ভোটারদের নাম বাতিল করা যায় না। তাই যাঁদের নাম বাদ পড়েছে তাঁদের নাম লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কমিশননের কাছে আবেদন করেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: তৃণমূল নেত্রীর গাড়িতে নীলবাতি! চলছে দিব্যি ঘোরাঘুরি, শহরজুড়ে ব্যাপক শোরগোল

    Siliguri: তৃণমূল নেত্রীর গাড়িতে নীলবাতি! চলছে দিব্যি ঘোরাঘুরি, শহরজুড়ে ব্যাপক শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের গাড়িতে নীলবাতির আলো জ্বালিয়ে দিব্যি বুক চিতিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তৃণমূল নেত্রী। এই তৃণমূল নেত্রী হলেন শিলিগুড়ি (Siliguri) মহকুমা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি। এই গাড়িতে করেই শিলিগুড়িতে নানান বৈঠক করছেন তিনি। কিন্তু এই ভাবে নীল আলো জ্বালিয়ে কি সহকারী সভাধিপতি গাড়ি করে ঘোরাঘুরি করতে পারেন? আর এই নিয়েও ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। অবশ্য মহকুমা পরিষদের সভাধিপতি অরুণ ঘোষের বক্তব্য “এই বিষয়ে কিছু জানা নেই।”

    নাম কী এই সহকারী সভাধিপতির (Siliguri)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শিলিগুড়ি (Siliguri) মহকুমা পরিষদের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনে আদিবাসী সমাজ থেকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন অভিনেত্রী রোমা রেশমি এক্কা। এই মহকুমার বেশীর ভাগ এলাকায় আদিবাসী মানুষের বসবাস। তিনি আঞ্চলিক ভাষার সিনেমায় কাজ করেছেন। তাঁর জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে দলের টিকিট দিয়ে ভোটে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। কিন্তু এই ভাবে সহকারী সভাধিপতি কীভাবে নীল বাতি গাড়িতে ব্যবহার করতে পারেন, তাই নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধেও উঠেছে প্রশ্ন। রোমার অবশ্য বক্তব্য, “নীলবাতি লাগালে প্রশাসনিক কাজে ব্যাপক সুবিধা হয়। রাস্তায় যানজট থাকলে জরুরি বৈঠককে যেতে অসুবিধা হয়। ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা লোকজনের চোখে পড়ে না। ফলে নীলবাতি থাকলে সুবিধা হয়।”

    সরকারী নিয়ম কী?

    সরকারী নিয়মে বলা হয়েছে, যাঁরা মূলত আইন শৃঙ্খলার কাজ করেন তাঁদের মধ্যে উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের গাড়িতে নীলবাতি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। পাশাপাশি জরুরি বা আপৎকালীন পরিষেবা দিতে এমন গাড়ির ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু তৃণমূল নেত্রী এমন কোনও পরিধির মধ্যে নেই। কিন্তু তবুও নীলবাতি! বিরোধীদের অবশ্য অভিযোগ শাসক দলের নেতা-নেত্রীরাই সব থেকে বেশি বেআইনি কাজ করে থাকেন। অবশ্য দার্জিলিং (Siliguri) জেলা শাসক প্রীতি গয়াল বলেন, “বিষয়ে খোঁজ নিয়ে বলব”।

    বিজেপির বক্তব্য

    মহকুমার (Siliguri) বিজেপি কিসান মোর্চার সাধারণ সম্পাদক অনিল ঘোষের বক্তব্য,“অত্যন্ত লজ্জাজনক ঘটনা, ওঁর কোনও ধারণা নেই। কে লালবাতি আর কে নীলবাতি নিয়ে ঘুরতে পারে সেই সম্পর্কে বিন্দু মাত্র বোধ নেই। বিডিও, এসডিও, ডিএমের মতো উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা নীলবাতি লাগাতে পারেন। যিনি শুধু জন প্রতিনিধি তাঁর পক্ষে এই বাতি ব্যবহার করা নিয়মের বাইরে। আসলে মানুষের অভাব অভিযোগের কথা যাতে না শুনতে হয় তাই নীলবাতি লাগিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন তৃণমূলের নেত্রী।” মহকুমার সভাধিপতি অরুণ ঘোষের বক্তব্য অবশ্য রোমার গাড়িতে এমন বাতি লাগানো আছে কিনা জানা নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: জাতিগত শংসাপত্রের জালিয়াতির চক্র খোদ সরকারি দফতরেই!

    Malda: জাতিগত শংসাপত্রের জালিয়াতির চক্র খোদ সরকারি দফতরেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সরকারি দফতরেই চলছে জাতিগত শংসাপত্রের জালিয়াতির চক্র। এলাকার ছাত্রদের দেওয়া এই জাল শংসাপত্রে রয়েছে সরকারি আধিকারিকের স্বাক্ষর। তার জেরে ছাত্রদের চুড়ান্ত ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়েছে। জাল শংসাপত্রের কারণে বর্তমানে স্কলারশিপ থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়েছে পড়ুয়ারা। ঘটনায় মালাদায় (Malda) ব্যাপক শোরগোল পড়ছে। অবশ্য চাঁচল মহকুমা শাসক শৌভিক মুখোপাধ্যায় বলেন, “প্রক্রিয়াগত কারণের জন্যই এই ধরনের ভুল হয়েছে। বিডিওকে বিষয় দেখার জন্য বলেছি।”

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Malda)?

    রাজ্যে একের পর এক জালয়াতির চক্র ফাঁস আগেও হয়েছে। ভুয়ো ভ্যাক্সিনের চক্র, ভুয়ো ডাক্তার, ভুয়ো সিআইডি, ভুয়ো শিক্ষক ইত্যাদি একেরপর এক জালিয়াতির ঘটনায় রাজ্যের শাসক দলকে বারবার কাঠগড়ায় তুলেছে বিরোধী দলগুলি। এবার মালদার (Malda) চাঁচলের ২নং ব্লকের কাপাসিয়া এলাকার ১২ থেকে ১৫ জন তফশিলি জাতির পড়ুয়াদের জাল শংসাপত্রের কারণে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয়েছে। উল্লেখ্য ছাত্ররা নিয়ম মেনেই সরকারি ব্লকে আবেদন করেছিল। পরবর্তী সময়ে দফতর থেকেই সেই শংসাপত্র দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এই শংসাপত্র বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে জানতে পারা যায় শংসাপত্রগুলি জাল। এরপর থেকেই ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয় জেলায়।

    আভিযোগ বিডিও-র কাছে

    ঘটনায় জাল শংসাপত্রের কথা জানিয়ে ইতিমধ্যে ব্লকের বিডিওর কাছে অভিযোগ জানিয়েছে ছাত্র-ছাত্রীরা। এখন প্রশ্ন হল কীভাবে সরকারি দফতরে এই ভাবে জালিয়াতির কাজ চলছে? আর তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। এই পড়ুয়ারা প্রত্যেকেই বেছপুরা কালিকাপুর হাই স্কুলের (Malda) ছাত্রছাত্রী। ২০১৯ সালে তারা আবেদন করছিল শংসাপত্রের জন্য। এরপর ২০২০ সালে সেই শংসাপত্র পায় এবং ২ নম্বর চাঁচল ব্লকের হাতে তা তুলে দেওয়া হয়। এবার এই শংসাপত্র নিয়ে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করলে ব্লক অফিস থেকে বলা হয় শংসাপত্র জাল এবং তা অবৈধ। এরপর ব্লকের আধিকারিকের কাছে অভিযোগ জানালেও তা কোনও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ করে পড়ুয়ারা।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিষয় সামনে আসতেই ইতিমধ্যে সরকারের বিরুদ্ধে বিজেপি তীব্র আক্রমণ করেছে। বিজেপির দাবি, “এই রাজ্যের তৃণমূল সরকার একটি জাল সরকার। তাই এটাতে নতুন কিছু নয়।” অপর দিকে তৃণমূলের পক্ষ থেকে এলাকার (Malda) বিধায়ক আব্দুল রহিম বলেন, “অভিযোগ পেয়েছি। বিষয় খতিয়ে দেখার কথা জানিয়েছি।”       

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: বুথের ভিডিও ফুটেজ নষ্ট হল কীভাবে? বিডিওকে প্রশ্ন হাইকোর্টের 

    Panchayat Election 2023: বুথের ভিডিও ফুটেজ নষ্ট হল কীভাবে? বিডিওকে প্রশ্ন হাইকোর্টের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহরমপুরের বেলডাঙা-২ ব্লকের কাশীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের (Panchayat Election 2023) একটি বুথে পুনর্নির্বাচন না হওয়ার মামলায় হাইকোর্টে ধমক খেলেন সংশ্লিষ্ট বিডিও। অন্যদিকে সিঙ্গল বেঞ্চের পর কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) ডিভিশন বেঞ্চেও ধাক্কা উলুবেড়িয়ার বিডিও নীলাদ্রিশেখর দে-র। বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশে হস্তক্ষেপ করল না ডিভিশন বেঞ্চ। আপনি কি অন্যদের সঙ্গে সুবিচার করেছেন ? বিডিওকে প্রশ্ন করে আদালত। 

    বহরমপুরের বিডিও-কে  ধমক

    মঙ্গলবার বহরমপুরের বেলডাঙা-২ ব্লকের একটি বুথে পরাজিত (Panchayat Election 2023) সিপিএম প্রার্থী নাসিমা বেগম হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। মামলাকারীর অভিযোগ, তাঁর এজেন্টদের ভোটের দিন ও গণনার দিন মারধর করে বের কর দেওয়া হয়েছিল। তারপরও বুথে পুনর্নির্বাচন হয়নি। মামলাটি ওঠে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহার একক বেঞ্চে। এদিন শুনানির সময়, বেলডাঙা-২ ব্লকের বিডিও জানান, তাঁর দায়িত্বে যে বুথগুলি ছিল, তার মধ্যে দু’টি বুথে পুনর্নির্বাচন করানো হয়েছিল। কিন্তু নাসিমা বেগমের ওই বুথটি সেই তালিকায় ছিল না। কারণ হিসেবে বিডিও জানান, ওই বুথের সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণ করা যায়নি। সিসিটিভি ফুটেজ নষ্ট হয়ে গিয়েছে বলে দাবি বিডিও-র। এখানেই বিচারপতির প্রশ্ন, কীভাবে ভিডিও ফুটেজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে! তাহলে সিসিটিভি রাখার উদ্দেশ্য কী? মামলায় সংশ্লিষ্ট ব্লকের বিডিওকে আদালতে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। একইসঙ্গে প্রিসাইডিং অফিসারকে মামলায় যুক্ত করারও নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি।

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতের টাকা ‘আত্মসাৎ’ করেছেন বিডিও! খতিয়ে দেখার নির্দেশ হাইকোর্টের

    উলুবেড়িয়ার বিডিও-কে ভর্ৎসনা 

    অন্যদিকে, পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election 2023) মাঝে দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছিল উলুবেড়িয়ার বিডিও-র বিরুদ্ধে। প্রাক্তন বিচারপতির (Calcutta High Court) এক সদস্যের কমিশন সব তথ্য খতিয়ে দেখে দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছিল। তাঁর পক্ষ থেকে হাইকোর্টে নজিরবিহীনভাবে বিডিও, এসডিওকে সাসপেন্ড করার সুপারিশ করেছিলেন কমিশন। যার পরই নির্বাসনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। বিচারপতি অমৃতা সিনহার যে নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেন উলুবেড়িয়ার বিডিও। বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন তিনি। কিন্তু এদিন নীলাদ্রিশেখরের আইনজীবীর জবাবে সন্তুষ্ট ছিলেন না বিচারপতি। মামলা ফেরত যায় বিচারপতি সিন্হার কাছেই। ৩ অগাস্ট বিচারপতি অমৃতা সিন্হার এজলাসে পরবর্তী শুনানির সম্ভাবনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Calcutta High Court: পঞ্চায়েতের টাকা ‘আত্মসাৎ’ করেছেন বিডিও! খতিয়ে দেখার নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: পঞ্চায়েতের টাকা ‘আত্মসাৎ’ করেছেন বিডিও! খতিয়ে দেখার নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েতের টাকা আত্মসাৎ করেছেন বিডিও (BDO)! শুধু আত্মসাৎ করাই নয়, একেবারে টাকা বিদেশে পাচার করেছেন ওই সরকারি আধিকারিক! এ সংক্রান্ত মামলায় জেলাশাসককে অভিযোগ খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়ের বিডিও কৃশানু রায়ের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েতের বেশ কয়েকজন সদস্য। আদালতে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন তাঁরা। এই মামলার প্রেক্ষিতেই জেলাশাসককে অভিযোগ খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ।

    বিডিও’র বিরুদ্ধে অভিযোগের বহর

    আদালত সূত্রে খবর, নায়ারণগড় ব্লকে তৃণমূলের দখলে থাকা একাধিক পঞ্চায়েতের প্রধান ও পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষদের অভিযোগ, তাঁদের সঙ্গে আলোচনা না করেই পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির ফান্ড খরচ করেছেন বিডিও। পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর ভুয়ো বিল বানিয়ে টাকা খরচ করা হয়েছে বলেও দেখিয়েছেন তিনি। আদালতে যাঁরা মামলা করেছিলেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন আয়নাল হক মোল্লাও। তিনি (Calcutta High Court) বলেন, “বিষয়টি আগেই জেলাশাসককে জানিয়েছিলেন গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যরা। জেলাশাসক কোনও পদক্ষেপ না করায় আমরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলাম।” মঙ্গলবার এই মামলাই ওঠে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। জেলাশাসককে আদালতের নির্দেশ, যথাযথ তদন্ত করে আট সপ্তাহের মধ্যে পদক্ষেপ করতে হবে। অভিযুক্ত বিডিওকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

    মামলাকারী কারা জানেন? 

    জানা গিয়েছে, বিডিওর বিরুদ্ধে মামলাটি রুজু হয়েছিল ২০ জুলাই। প্রধান আবেদনকারী নারায়ণগড় পঞ্চায়েত সমিতির সদ্য বিদায়ী শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ অনাদি বারিক। বাকিরা হলেন পঞ্চায়েত সমিতির বিদায়ী সভাপতি নমিতা সিংহ, সহকারী সভাপতি গণেশ মাইতি, বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ তথা নারায়ণগড় ব্লক তৃণমূলের সভাপতি সুকুমার জানা, কৃষি কর্মাধ্যক্ষ কাওসার আলি সহ সাতজন কর্মাধ্যক্ষ। বিদায়ী পঞ্চায়েতের প্রধান সহ আরও কয়েকজনও রয়েছেন মামলায় (Calcutta High Court)। মামলাকারীদের অভিযোগ— কন্যাশ্রী, রূপশ্রী প্রকল্পের টাকাও আত্মসাৎ করেছেন বিডিও। ট্রেনিংয়ের টাকা সঠিক খাতে খরচ না করে ভুয়ো বিল বানিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। বিডিও অফিসের গাড়ি ব্যবহার করেছেন ব্যক্তিগত কাজে। পঞ্চায়েতের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক খাতের বিল নকল করেও টাকা আত্মসাৎ করেছেন অভিযুক্ত বিডিও। পরে, সেই টাকা বিদেশে পাচার করেছেন ওই বিডিও। 

    আরও পড়ুুন: “চুরি আটকান, তাহলে রাজ্যের বরাদ্দ আদায়ে এক সঙ্গে দিল্লি যাব”, বললেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • BJP BDO Office Gherao: আজ জেলায় জেলায় বিজেপির বিডিও অফিস ঘেরাও অভিযান

    BJP BDO Office Gherao: আজ জেলায় জেলায় বিজেপির বিডিও অফিস ঘেরাও অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, শুক্রবার রাজ্যের সব বিডিও অফিস ঘেরাওয়ের (BJP BDO Office Gherao) ডাক দিয়েছে বিজেপি। জেলায় জেলায় এই কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ প্রমুখ। বিজেপির বিডিও ঘেরাও কর্মসূচিতে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে তৎপর জেলা প্রশাসনও। ২১ জুলাই রাজ্যের সমস্ত ব্লক অফিসে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত জারি থাকবে ১৪৪ ধারা। বৃহস্পতিবার এই মর্মে বিডিওদের নির্দেশিকা জারি করেছেন জেলাশাসক এবং মহকুমাশাসকরা।

    বিজেপির কর্মসূচি

    একুশে জুলাই কলকাতায় তৃণমূলের শহিদ দিবস। আর এই দিনেই পাল্টা কর্মসূচি নিয়েছে বঙ্গ বিজেপি (BJP BDO Office Gherao)। জেলায় জেলায় এই কর্মসূচিতে বাধা দিতে পারে তৃণমূল অনুমান বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের। সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ‘সন্ত্রাস এবং ভোট লুটের’ প্রতিবাদে বুধবার কলকাতায় বিক্ষোভ কর্মসূচি করেছিল বিজেপি। ওই কর্মসূচি থেকেই বিডিও ঘেরাওয়ের কথা ঘোষণা করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পঞ্চায়েত ভোটের গণনায় বিডিও-দের ভূমিকা নিয়ে নানা অভিযোগ উঠেছে। তার ভিত্তিতেই শুক্রবার বিডিও ঘেরাওয়ের ডাক দিয়েছে গেরুয়া শিবির। 

    আরও পড়ুুন: ‘কালীঘাটের কাকু’র কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা করতে ইডি-কে অনুমতি হাইকোর্টের

    সক্রিয় প্রশাসন

    বিজেপির এই কর্মসূচি ঘিরে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতেই বিডিও অফিসে ১৪৪ ধারা (BJP BDO Office Gherao) জারি করার কথা জানিয়েছে প্রশাসন। বিডিও অফিসের ১০০ মিটারের মধ্যে কোনও জমায়েত, স্লোগান, বিক্ষোভ দেখানো যাবে না বলে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির প্রধান মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘একটা অসহিষ্ণু প্রতিহিংসা পরায়ণ সরকার। আতঙ্ক আর হতাশা থেকে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১৪৪ ধারা জারি করে আর পঞ্চায়েতে বিডিও, পুলিশকে দিয়ে ভোট লুট করে, গণনাকেন্দ্রে কারচুপি করে তৃণমূল দীর্ঘ দিন সরকার বাঁচিয়ে রাখতে পারবে না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: পঞ্চায়েতের নির্বাহী সহায়ককে বেধড়ক মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল যুবনেতা

    TMC: পঞ্চায়েতের নির্বাহী সহায়ককে বেধড়ক মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল যুবনেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রাম পঞ্চায়েতের এক্সিকিউটিভ অ্যাসিস্ট্যান্টকে (নির্বাহী সহায়ক) মারধরের অভিযোগ উঠল প্রধানের ঘনিষ্ঠ তৃণমূল (TMC) নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোণা-২ নম্বর ব্লকের বান্দিপুর এক গ্রাম পঞ্চায়েতে। সুবিচারের আশায় মঙ্গলবার নির্বাহী সহায়করা একত্রিত হয়ে নিরাপত্তার দাবিতে বিডিও র দ্বারস্থ হয়েছেন। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় ব্লক প্রশাসনের তরফ থেকে বেশ কয়েকজনের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    গ্রাম পঞ্চায়েতে বেশ কয়েকদিন ধরেই কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়াকে কেন্দ্র করে একটা ঝামেলা চলছিল। টেন্ডার প্রক্রিয়ায় ১৩ মে টাকা জমা নেওয়ার শেষদিন ছিল। আর সেই দিন প্রধান গ্রাম পঞ্চায়েতে উপস্থিত ছিলেন না। তাই বিডিওর নির্দেশেই টাকা জমা নিতে গিয়েছিলেন এক্সিকিউটিভ অ্যাসিস্ট্যান্ট জিয়ারুল রহমান। এতেই প্রধানের রোষের মুখে পড়তে হয় তাঁকে। এই নিয়ে ১৫ মে গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যালয়ে প্রধান অনুগামীদের ক্ষোভের মুখে পড়েন জিয়ারুলসাহেব। এমনকী সেই ঘটনার কথা জানতে পেরে বিডিওর উদ্যোগে পঞ্চায়েত কার্যালয়ে পুলিশ পর্যন্ত পাঠাতে হয়। সেই রাগেই জিয়ারুলসাহেব বাড়ি ফেরার সময় বান্দিপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের কদমতলা গ্রামে তাঁকে একা পেয়ে প্রধান অনুগামী তথা ব্লক তৃণমূলের (TMC) যুবনেতা তাপস দোলই তাঁর ওপর চড়াও হয়। প্রকাশ্যেই তাঁকে ব্যাপক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। যদিও অভিযুক্ত ব্লক তৃণমূলের (TMC) যুবনেতা তাপস দোলই হামলা চালানোর কথা অস্বীকার করেন। অন্যদিকে, বিডিওর নির্দেশে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। তৃণমূলীদের এই হামলার প্রতিবাদে এবং নিরাপত্তার দাবিতে জিয়ারুলের পাশে দাঁড়ান ব্লকের সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাহী সহায়কেরা। মঙ্গলবার বিকেলে বিডিওর কাছে গিয়ে সকলেই স্মারকলিপি জমা দেন।

    কী বললেন আক্রান্ত পঞ্চায়েতের নির্বাহী সহায়ক?

    নির্বাহী সহায়ক জিয়ারুল রহমান বলেন, সরকারি নিয়ম মেনেই আমি কাজ করেছি। সেটা হামলাকারীদের পছন্দ হয়নি। তাই কাজ শেষে অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে আমাকে মারধর করেছে ওরা। তৃণমূল (TMC) নেতা তাপস দোলুইয়ের নেতৃত্বে এই হামলা হয়েছে। আমরা বিডিও-র কাছে সমস্ত বিষয়টি লিখিতভাবে জমা দিয়েছি।

    কী বললেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এবং পঞ্চায়েত প্রধান?

    চন্দ্রকোণা-২ পঞ্চাশ সমিতির সভাপতি হীরালাল ঘোষ বলেন, হামলা চালানোর ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। প্রধানই চরম দুর্নীতিগ্রস্ত। হামলার বিরুদ্ধে আইনানুক ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। এই বিষয়ে বান্দিপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান নমিতা কোটাল বলেন, নির্বাহী সহায়ক বিডিও-র নির্দেশে টেন্ডার প্রক্রিয়া জমা নিয়ে ভুল করেছে। তবে, মারধরের ঘটনা নিয়ে তিনি কিছু বলতে চাননি।

    কী বললেন বিডিও?

    চন্দ্রকোণা- ২ নম্বর ব্লকের বিডিও অমিত ঘোষ বলেন, টেন্ডারের টাকা জমা দেওয়া নিয়ে সমস্যা হয়েছিল। আমি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। এদিন নির্বাহী সহায়করা ডেপুটেশন দিয়েছেন। সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাজ্যের প্রশাসন দলদাস হয়ে গিয়েছে বলে বিরোধীরা বার বার অভিযোগ করে। এবার বিরোধীদের সেই অভিযোগের সত্যতা মিলল পূর্ব বর্ধমান জেলার কেতুগ্রাম-১ ব্লকে। এই ব্লকের তৃণমূলের (TMC) সভামঞ্চে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে এক আসনে বসে রয়েছেন কেতুগ্রাম-১ ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যাল। যুব তৃণমূল ও তৃণমূল (TMC) ছাত্র পরিষদের ডাকে শহিদ মিনার চলো প্রস্তুতির সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন ব্লকে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর আগে কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লক অফিস চত্বরে পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে একটি সভা ঘর তৈরি করা হয়। এই সভাগৃহে শুধুমাত্র সরকারি অনুষ্ঠান হয়। আর সেখানেই দেখা গেল সরকারি অনুষ্ঠান না হয়ে, তৃণমূলের (TMC) রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর ওই কর্মসূচিতে দেখা গেল খোদ কেতুগ্রাম -১ নম্বর ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালকে। রাজনৈতিক ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেতুগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ, বর্ধমান জেলা যুব তৃণমূলের (TMC) সভাপতি রাজবিহারী হালদার। এই দুজনের পাশে বসে ছিলেন কেতুগ্রাম- ১ নম্বর ব্লকের বিডিও। তৃণমূলের (TMC) সেই সভামঞ্চে বিডিওর উপস্থিতিতে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন বিডিও? TMC

    সভাগৃহে প্রচুর তৃণমূল (TMC)  কর্মী, সমর্থক হাজির ছিলেন। সভাগৃহের পিছনের দেওয়ালে বড় ফ্লেক্সে লেখা রয়েছে, শহিদ মিনার চলো। আর এই ফ্লেক্সের সামনেই বসে রয়েছেন বিধায়ক ও তৃণমূলের (TMC)  যুব বর্ধমানের নেতা রাজবিহারী হালদার এবং কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লকের বিডিও। এই বিষয়টি জানাজানি হতেই বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালের সাফাই, আসলে ওই সভাগৃহে সবসময় সরকারি অনুষ্ঠান হয়। সভাতে প্রধান, উপ প্রধানরা ছিলেন। সরকারি প্রকল্প নিয়ে প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার প্রয়োজন ছিল। সেই মিটিং করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু, আমার পিছনে একটি দলের ফ্লেক্স লাগানো রয়েছে তা আমি দেখিনি। এটা আমার ভুল হয়ে গিয়েছে। সরকারি সভাগৃহে রাজনৈতিক সভা হয় না, এখন প্রশ্ন তাহলে রাজনৈতিক সভা কি করে হল ওই সভাগৃহে? বিডিও এই বিষয়ে কিছু মন্তব্য করতে চাননি।

    কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক? TMC

    তৃণমূল (TMC) বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ বলেন, সরকারি সভাগৃহে কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি হয় না। কে বা কারা দলীয় ফ্লেক্স লাগিয়ে দিয়েছিল জানি না। আর বিডিও প্রধান, উপ প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার সময় তৃণমূলের (TMC) দুজন নেতা সেখানে চলে আসে। আগামিদিনে ওই সভাগৃহে যাতে রাজনৈতিক অনুষ্ঠান না হয় তা দেখব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? TMC  

    বিজেপির জেলা নেতা কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, প্রশাসন আর তৃণমূল (TMC) যে এক হয়ে গিয়েছে তা এই ঘটনা প্রমাণ করে। আসলে সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই, প্রশাসনকে ব্যবহার করে কী করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হবে তার রণকৌশল ঠিক করা হচ্ছে। আর সরকারি ভবনে রাজনৈতিক কর্মসূচি হওয়ার আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share