Tag: Bharatiya Janata Party (BJP)

Bharatiya Janata Party (BJP)

  • Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝির আশ্বাস পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার শীঘ্রই খোলা হবে। রবিবার রাজ্যের নবনির্বাচিত ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সাংসদ এবং বিধায়কদের একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মোহন মাঝি বলেন, “প্রত্যেকের মনে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে যে রত্ন ভান্ডার কখন খোলা হবে। আমি বলতে চাই যে, রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) খুব শীঘ্রই খোলা হবে এবং সেখানে রাখা পবিত্র অলংকারগুলি খতিয়ে দেখা হবে। রত্ন যদি লোপাট হয় এবং কেউ দোষী প্রমাণিত হয় তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে রেহাই দেওয়া হবে না।”

    মোদির জন্মদিনে চালু হবে সুভদ্রা যোজনা

    মুখ্যমন্ত্রী মাঝি বলেন, “ওড়িশার (Odisha) অস্মিতা রক্ষার জন্য একটি নতুন ওড়িশার ভাবনা আমরা নিয়েছি। উৎকলের (ওড়িশা) ভাবমূর্তি বিকৃত করে, ওড়িশার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং ভাষাকে যারা অপমান করেছিল, তাঁদের শাসনের অবসান ঘটেছে।” তিনি আরও বলেন, “বিজেপি সরকার ওড়িয়া অস্মিতাকে রক্ষা করতে এবং ওড়িশাকে ভারতের এক নম্বর রাজ্যে পরিণত করতে কঠোর পরিশ্রম করবে। ওড়িশা ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি বিকসিত রাজ্য হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির এই অঙ্গীকার করেছেন।” মাঝি আরও জোর দিয়ে বলেন, “কর্মী ও নেতাদের কঠোর পরিশ্রমের কারণে দীর্ঘ সংগ্রামের পরে বিজেপি নিজেরাই সরকার গঠনে সফল হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে রাজ্যে বহুল আলোচিত সুভদ্রা যোজনা চালু করা হবে। এতে মহিলারা এই যোজনার অধীনে ৫০,০০০ টাকার নগদ ভাউচার পাবেন, যা বিজেপির অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল।”

    ওড়িশায় রেলে ১ লক্ষ কোটির বিনিয়োগ (Odisha)

    এদিনের অনুষ্ঠানে সিএম মাঝি, দুই ডেপুটি সিএম, তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং জুয়েল ওরাম, রাজ্য ইউনিট বিজেপি সভাপতি মনমোহন শ্যামল, দলের অন্যান্য সাংসদ এবং বিধায়করা উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “আগামী পাঁচ বছরে ওড়িশায় ১ লক্ষ কোটি টাকার নতুন রেল প্রকল্প হবে। অতীতে কেন্দ্রের কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার এবং ওড়িশায় বিজু জনতা দল (বিজেডি) সরকার দ্বারা ওড়িশায় রেল উপেক্ষিত ছিল।”

    আরও পড়ুন: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “বিজেপি সরকার ভগবান জগন্নাথের আশীর্বাদ এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির সমর্থন ও নির্দেশনায় ওড়িশার (Odisha) জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কঠোর পরিশ্রম করবে। জনগণকে আশ্বাস দিচ্ছি দলের নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া সমস্ত প্রতিশ্রুতি পূরণ করা হবে।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election: প্রথম পর্যায়ে ৩৯ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ কংগ্রেসের, রাহুল লড়ছেন কেরলে

    Lok Sabha Election: প্রথম পর্যায়ে ৩৯ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ কংগ্রেসের, রাহুল লড়ছেন কেরলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার সন্ধ্যায় লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election) প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল কংগ্রেস। এদিন কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকায় ৩৯ জনের নাম রয়েছে। দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী, শশী থারুর এবং ভূপেশ বাঘেলের মতো কংগ্রেস নেতাদের নাম দেখা যাচ্ছে ওই তালিকায়। ২০১৯ সালে উত্তরপ্রদেশের একমাত্র আসন রায়বেরিলি কেন্দ্র থেকে জয়ী হন সোনিয়া গান্ধী। তবে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকায় রায়বেরিলির প্রার্থী (Lok Sabha Election) ঘোষণা করেনি কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধী নিজেকে বর্তমানে রাজ্যসভায় সরিয়ে নিয়েছেন। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, পরিবারতন্ত্র বজায় থাকবেই রায়বেরিলিতে এবং সেক্ষেত্রে ২০২৪ সালের ভোটে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি।

    রাহুল গান্ধী কেরালার ওয়েনাড থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন

    কংগ্রেসের প্রকাশিত তালিকা (Lok Sabha Election) অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, রাহুল গান্ধী কেরালার ওয়েনাড থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। প্রসঙ্গত, আমেথিকে কংগ্রেসের দূর্গ বলা হতো একসময়। মোদি ঝড়ে সেই দূর্গ উড়ে যায় ২০১৯ সালে। গান্ধী পরিবারের খাসতালুক বলে পরিচিত আমেথিতে পরাস্ত হন রাহুল গান্ধী। জেতেন বিজেপির স্মৃতি ইরানি। কিন্তু ২০১৯ সালের মতো তিনি এবার আমেথি থেকেও রাহুল প্রার্থী হবেন কিনা তা স্পষ্ট নয়। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শশী থারুর তিরুঅনন্তপুরম থেকে লড়বেন। একইভাবে ছত্তিশগড়ের রাজনন্দগাঁও আসন থেকে  লড়বেন সেরাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল।

    কোন কোন রাজ্যের প্রার্থীর নাম রয়েছে প্রথম তালিকায়

    কংগ্রেসের প্রকাশিত তালিকায় থাকা (Lok Sabha Election) নামগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল দলের সাধারণ সম্পাদক কেসি ভেনুগোপাল, যিনি কেরালার আলাপুজ্জা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। ২০০৯ সালে এই কেন্দ্রেরই প্রার্থী ছিলেন ভেনুগোপাল। এছাড়াও প্রকাশিত তালিকায় নাম রয়েছে ডি কে সুরেশের। কর্নাটকের উপমুখ্যমন্ত্রী ডি কে শিবকুমারের ভাই সুরেশ লড়বেন বেঙ্গালুরু গ্রামীণ লোকসভা কেন্দ্র থেকে। জানা গিয়েছে, প্রথম দফায় প্রকাশিত তালিকায় দিল্লি, কর্নাটক, কেরল, তেলঙ্গানা, ছত্তিশগড়, লাক্ষাদ্বীপের, পাশাপাশি সিকিম, মণিপুর, মেঘালয়, ত্রিপুরার মতো উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির প্রার্থীদের নাম রয়েছে। প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে বিজেপি প্রথম পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছিল। তাতে ১৯৫ জনের নাম ছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha election: ‘ক্রস ভোটিং’ উত্তরপ্রদেশেও, রাজ্যসভা নির্বাচনে অতিরিক্ত আসন পেল বিজেপি

    Rajya Sabha election: ‘ক্রস ভোটিং’ উত্তরপ্রদেশেও, রাজ্যসভা নির্বাচনে অতিরিক্ত আসন পেল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার ছিল রাজ্যসভার নির্বাচন (Rajya Sabha election)। ভোটে হিমাচল প্রদেশের পাশাপাশি ‘ক্রস ভোটিং’ হল যোগীরাজ্য উত্তরপ্রদেশেও। রামরাজ্যে ‘ক্রস ভোটিং’-এর সুফল গেল গেরুয়া শিবিরে।

    যোগী রাজ্যে ‘ক্রস ভোটিং’-এর খুঁটিনাটি

    বিধানসভার অঙ্ক অনুযায়ী, উত্তরপ্রদেশে রাজ্যসভার (Rajya Sabha election) ১০টি আসনের মধ্যে বিজেপির ৭ এবং সমাজবাদী পার্টির ৩টি আসনে জয়ী হওয়ার কথা। তবে ফল প্রকাশের পর দেখা গেল বিজেপি আটটি আসনে জিতে গিয়েছে। অর্থাৎ অতিরিক্ত একটি আসনে জয় পেয়েছে গেরুয়া শিবির। যা ‘ক্রস ভোটিং’-এর সুফল। প্রত্যাশিত তিনটি আসনের মধ্যে একটি হারতে হয়েছে সমাজবাদী পার্টিকে। ‘ক্রস ভোটিং’ সামনে আসতেই কড়া বার্তা দিয়েছেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব। যে সমস্ত বিধায়ক ‘ক্রস ভোটিং’ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেবে দল, এমনটাই জানিয়েছেন অখিলেশ। অন্যদিকে উপ মুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্য জানিয়েছেন, এই জয় মোদিজির উন্নয়ন মন্ত্রের জয়।

    এপ্রিলেই ১৫টি রাজ্যের ৫৬ জন রাজ্যসভার সদস্য অবসর নিতে চলেছেন

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এপ্রিলেই ১৫টি রাজ্যের ৫৬ জন রাজ্যসভার (Rajya Sabha election) সদস্য অবসর নিতে চলেছেন বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে দেশের ১৪টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৪১টি আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের বিধায়ক সংখ্যার অনুপাতে প্রার্থী দেওয়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই ভোটপর্ব মিটেছে। মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশ, কর্নাটক এবং হিমাচলের মোট ১৫টি আসনে ভোটগ্রহণ হয়। সেখানেই সামনে ‘ক্রস ভোটিং’, যা আদতে গেরুয়া শিবিরে অক্সিজেন জুগিয়েছে।

    হিমাচলে পরাস্ত সিংভি

    হিমাচল প্রদেশে (Rajya Sabha Election) ক্ষমতায় রয়েছে কংগ্রেস। তা সত্ত্বেও এখানে মুখ থুবড়ে পড়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী। বিজেপির চেয়ে তাদের বিধায়ক সংখ্যাও ঢের বেশি। তা সত্ত্বেও বিজেপি প্রার্থী হর্ষ মহাজন জয়ী হয়েছেন ক্রশ ভোটিংয়ের জেরে। এখানে হর্ষর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কংগ্রেসের অভিষেক মনু সিংভি। তাঁকে জেতাতে হুইপ জারি করেছিল কংগ্রেস নেতৃত্ব। তার পরেও রোখা যায়নি ক্রস ভোটিং। সিংভি বলেন, “গতকাল রাত থেকে পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। এটি খুবই দুঃখজনক ঘটনা।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: হিন্দু বাঙালির দ্বিতীয় স্বাধীনতা, দেশজুড়ে কার্যকর হয়ে গেল সিএএ

    CAA: হিন্দু বাঙালির দ্বিতীয় স্বাধীনতা, দেশজুড়ে কার্যকর হয়ে গেল সিএএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার ১১ মার্চ যেন হিন্দু বাঙালি দ্বিতীয় স্বাধীনতা পেল। সোমবার থেকেই দেশজুড়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (২০১৯) বা সিএএ চালু করল মোদি সরকার। এদিন ঠিক সন্ধ্যে ৬টায় একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে সিএএ চালু হওয়ার কথা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় সরকার।

    নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন সিএএ

    এই আইন (CAA) অনুযায়ী, দেশভাগের পরবর্তীকালে অত্যাচারিত হয়ে, ভিটেমাটি ছেড়ে আসা উদ্বাস্তুরা ভারতের নাগরিকত্ব পেতে চলেছেন। বলে রাখা প্রয়োজন, সিএএ হল নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন। সিএএ-এর সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে নাগরিকত্ব প্রদানের। এই আইনের মাধ্যমে কোনও ব্যক্তি বা কোনও গোষ্ঠীর নাগরিকত্ব (CAA) চলে যাবে না। আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, ‘‘সিএএ মানবাধিকারের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আইন অনুযায়ী, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মতো মুসলিম ধর্মাবলম্বী দেশ থেকে যদি সে দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে এ দেশে আশ্রয় চান, তা হলে তা দেবে ভারত। 

    ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর সংসদে পাশ হয় সিএএ (CAA) 

    রাষ্ট্রসঙ্ঘ ১৯৫১ সালে আন্তর্জাতিক উদ্বাস্তু সম্মেলনের আয়োজন করেছিল। সেখানেও প্রতিধ্বনিত হয়েছিল উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয়টি। কারণ অত্যাচারিত হয়ে যখন কোনও মানুষ বা গোষ্ঠী নিজের ভিটেমাটি ছাড়তে বাধ্য হয়ে অপর দেশে আশ্রয় নেন এবং পুরনো বাসস্থানে ফেরার আর কোনও জায়গা থাকেনা, তখনই আশ্রয়দাতা দেশের কর্তব্য হয়ে ওঠে উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব প্রদান।’’ প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর সংসদে পাশ হয় এই আইন। চালু হল ২০২৪ সালের ১১ মার্চ। প্রসঙ্গত, এর আগে গতবছরের শেষে কলকাতায় এসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, সিএএ (CAA) প্রয়োগ করা হবেই। কোনও শক্তি সিএএ-কে ঠেকাতে পারবে না। সেই মতো কথা রাখল কেন্দ্রের বিজেপি সরকার।

    পশ্চিমবঙ্গের নিরিখে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ

    রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) লাগু হওয়ায় তা, আসন্ন লোকসভা ভোটে বিজেপির বড় হাতিয়ার হতে চলেছে। দেশ তো বটেই, পশ্চিমবঙ্গের নিরিখেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে চলেছে। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে মতুয়া-অধ্যুষিত কেন্দ্রে যে বিজেপি বাজিমাত করেছিল, সেটার নেপথ্যে ছিল নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। আর আগেরবার প্রতিশ্রুতি ছিল। এবার সেই আইন কার্যকর হলে বিজেপির যে বিশাল লাভ হবে, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই রাজনৈতিক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: দিল্লি পুলিশের নোটিশ কেজরিওয়ালকে, আপ অফিসের সামনে বিক্ষোভ বিজেপির

    Arvind Kejriwal: দিল্লি পুলিশের নোটিশ কেজরিওয়ালকে, আপ অফিসের সামনে বিক্ষোভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার দিল্লিতে আপের পার্টি অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি এবং দাবি করে যে ইডির তদন্ত থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। বিক্ষোভে গেরুয়া শিবিরের দাবি ছিল দিল্লি সরকারের আবগারি দুর্নীতিতে ইডির মুখোমুখি হতে হবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে। তা না করে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পালিয়ে বেড়াচ্ছেন এবং পাঁচবার তলব এড়িয়ে গেছেন। অন্যদিকে, অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) দল অভিযোগ তোলে যে বিজেপি সরকার নাকি তাঁদের সাতজন এমএলএকে নগদ ২৫ কোটি টাকা দিয়ে কিনতে চাইছে। এই অভিযোগের পরেই প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় দিল্লি বিজেপির নেতারা। দাবি করেন অভিযোগ প্রমাণের। এবং সেই মতো শুক্রবার রাতেই অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকারি বাসভবনে নোটিশ ধরিয়ে দিয়ে আসেন এক পুলিশ আধিকারিক।

    মঙ্গলবারই দিল্লির পুলিশ কমিশনারের কাছে অভিযোগ দায়ের বিজেপির

    আপ সুপ্রিমোর (Arvind Kejriwal) তোলা এই অভিযোগের তদন্তের জন্য মঙ্গলবারই দিল্লি বিজেপি সভাপতি বীরেন্দ্র সাচদেব, বিধানসভার বিরোধী দলনেতা রণবীর সিং বিধুরি, উত্তর-পূর্ব দিল্লীর সাংসদ মনোজ তিওয়ারি এবং অন্যান্য বিজেপি নেতারা মিলে দিল্লির পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় আরোরার কাছে তদন্ত চান। বিজেপির অভিযোগ, অরবিন্দ কেজরিওয়াল সস্তার রাজনীতি করছেন এবং কারণ তিনি বর্তমানে দিল্লিতে রাজনৈতিক জমি হারিয়েছেন। বিজেপি আরও জানিয়েছে, আপ পার্টির সুপ্রিমো তাঁর অভিযোগর কোনও প্রমাণ দিতে পারবেন না। কারণ এর পুরোটাই মিথ্যা।

    নোটিশ গেল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের কাছে

    দিল্লি পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বাড়িতে যে নোটিশ ধরানো হয়েছে সেটি হলো সিআরপিসির ৪১ নম্বর ধারা অনুযায়ী। এর ভিত্তিতে যে কোনও ব্যক্তিকে তদন্তে সমন করতে পারে পুলিশ। বিজেপির আরও দাবি, প্রথমে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন থেকে সেই নোটিশ নিতে অস্বীকার করা হয়। বিজেপির থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বলা হয় যে, ‘‘আমরা আপ পার্টির নেতাদের কাছ থেকে প্রমাণ চেয়েছি কিন্তু তারা এখনও পর্যন্ত কোনও প্রমাণ দেখাতে পারেনি।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share