Tag: bhawanipore

bhawanipore

  • Gaming App Scam: সাত সকালে ভবানীপুরে হানা ইডি-র! চলছে জোর তল্লাশি, জানেন কেন?

    Gaming App Scam: সাত সকালে ভবানীপুরে হানা ইডি-র! চলছে জোর তল্লাশি, জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত সকালে ভবানীপুরে তল্লাশি চালাল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Gaming App Scam)। মঙ্গলবার মোবাইল অ্যাপ গেম তদন্তে ৫৬ শম্ভুনাথ পণ্ডিত স্ট্রিটে হানা দেয় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। ভবানীপুরে বহু নিম্ন মধ্যবিত্তের অ্যাকাউন্টে ব্যবহার করে ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেন হতো বলে আগেই খবর ছিল গোয়েন্দাদের কাছে। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, অ্যাকাউন্টগুলিতে বিপুল টাকা লেনদেন করা হয়েছে। গার্ডেন রিচে আমির খানকে জেরা করেই এই তথ্য সামনে এসেছে। এর আগে আমিরের বাড়ি থেকে ১৭ কোটি টাকা উদ্ধার করেছিলেন গোয়েন্দারা। এদিন শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালের ঠিক উল্টোদিকে একটি বস্তিতে হানা দেয় ইডি। সকাল থেকে এখনও পর্যন্ত চলছে তল্লাশি।

    আরও পড়ুন: সাত সকালে ভবানীপুরে হানা ইডি-র! চলছে জোর তল্লাশি, জানেন কেন?

    দুর্নীতির নেপথ্যে গেমিং অ্যাপ 

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বস্তির নিম্নবিত্ত বহু মানুষদের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে বিপুল অঙ্কের ক্রিপ্টোকারেন্সির (Gaming App Scam) লেনদেন হয়েছে। আরও খবর, এই এলাকার এক যুবক অঙ্কিত শা-এর বাড়িতে এর আগে ২০ তারিখ গিয়েছিল ইডি। রোহন নামে পাড়ার আরও এক যুবকের মোবাইল ফোনও ইডির নজরে ছিল। রোহন বা অঙ্কিত একেবারেই নিম্নবিত্ত পরিবারের ছেলে। অঙ্কিতের বাবা বেসরকারি সংস্থার পিওন হিসেবে কাজ করে। ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেনের জন্যে অঙ্কিত-রোহনদের অ্যাকাউন্ট ভাড়া করা হত। আমির খানের ই-নাগেটসের সঙ্গে এই ঘটনার যোগ রয়েছে বলেই তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর।

    এই দুর্নীতির মাথাকে খুঁজছে ইডি। ইডি মনে করছে, এই দুর্নীতির পিছনে রয়েছে বড় কোনও নাম (Gaming App Scam)। কারণ যে কারও কথায় কেউ ভাড়া দেবে না অ্যাকাউন্ট। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে কোনও প্রভাবশালীর প্রভাব থাকতে পারে বলেই তারা মনে করছে। এদিন অঙ্কিতদের ব্যাঙ্কের নথি থেকে অন্যান্য তথ্য দেখতে চাইতে পারেন গোয়েন্দারা।

    এর আগে আমির খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্তকারী আধিকারিকরা (Gaming App Scam) জানতে পারেন, বিভিন্ন জায়গায় টাকা বিনিয়োগ করতেন আমির। যার মধ্যে অন্যতম ছিল ক্রিপ্টোকারেন্সি। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবসা করে এমন সংস্থার অ্যাকাউন্টেও টাকা যায়। ইডির তখনই সন্দেহ ছিল, এভাবে টাকা বিদেশেও গিয়েছে। আমিরের নামে থাকা ১৪৭টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ পায় পুলিশ। এই সব অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে প্রতারণা চালানো হতো। অন্যের অ্যাকাউন্টও ভাড়া করা হত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

          

     

LinkedIn
Share