Tag: bihar election

  • Bihar Electoral Revision: বিহারে ১৮ লাখ মৃত ভোটার রয়েছে তালিকায়, দু’জায়গায় নাম ৭ লাখের, জানাল কমিশন

    Bihar Electoral Revision: বিহারে ১৮ লাখ মৃত ভোটার রয়েছে তালিকায়, দু’জায়গায় নাম ৭ লাখের, জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিজ ডেস্ক: বিহারে নির্বাচন কমিশনের সমীক্ষা (Bihar Electoral Revision) বা স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশনে, সংক্ষেপে ‘SIR’, উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ভোটার তালিকায় নাম থাকা ১৮ লক্ষ মৃত ব্যক্তি এখনো তালিকায় রয়েছেন। এর পাশাপাশি, ২৬ লক্ষ ভোটারের নাম তালিকায় রয়েছে, যাঁরা ইতিমধ্যেই অন্যত্র স্থানান্তরিত হয়েছেন। এছাড়াও নির্বাচন কমিশনের (ECI) তথ্যে জানা গেছে, ৭ লক্ষ ভোটারের নাম দুটি স্থানে একসঙ্গে রয়েছে।

    মোট ভোটারের সংখ্যা ৭ কোটি ৮৯ লক্ষ ৬৯ হাজার ৮৪৪ জন

    ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশন (ECI) যে পরিসংখ্যান দিয়েছে, তাতে জানানো হয়েছে, বিহারে মোট ভোটারের সংখ্যা ৭ কোটি ৮৯ লক্ষ ৬৯ হাজার ৮৪৪ জন। এর মধ্যে ৯৭.৩০ শতাংশ, অর্থাৎ ৭ কোটি ৬৮ লক্ষ ৩৪ হাজার ৪২৮ জন ভোটারের নাম তালিকায় যাচাই করা হয়েছে। বাকি ২.৭০ শতাংশ এখনো যাচাই বাকি রয়েছে। নির্বাচন কমিশন আরও জানিয়েছে, তারা সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে একযোগে কাজ করছে। এখনও পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের (Bihar Electoral Revision) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৫২.৩০ লক্ষ ভোটার তালিকায় রয়ে গেছেন, যাঁরা আসলে বাতিল হওয়ার কথা — হয় তাঁরা মারা গেছেন, নয়তো স্থায়ীভাবে অন্যত্র স্থানান্তরিত হয়েছেন, অথবা তাঁদের নাম দুটি জায়গায় রয়েছে।

    ১ অগাস্ট থেকে চলবে তালিকা সংশোধনের কাজ

    প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশন (Bihar Electoral Revision) জানিয়েছে, এক মাস সময় ধরে — ১ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত — ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ চলবে। এই সময়ের মধ্যে সংযোজন, সংশোধন ও অপসারণ হবে। এই পরিস্থিতিতে, একদিকে কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা শোনা যাচ্ছে, আবার বিরোধীরা ভোটার তালিকার সংশোধন বা সংযোজন প্রক্রিয়ায় সম্মত হচ্ছেন না। তাঁদের মতে, এভাবে মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিতে চাইছে ইন্ডিয়া সরকার। চলতি বছরের শেষের দিকে, অক্টোবর অথবা নভেম্বর মাসে বিহারে নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই ভোটার কার্ড ও তালিকা বাছাইয়ের কাজ শুরু করে দিয়েছে। বিহারের (Bihar Electoral Revision) প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো হলো বিজেপি, জেডি(ইউ) এবং এলজেপি।

  • Bihar Election: বিহার ভোটে কমিশনের সমীক্ষায় উঠে এল নেপাল-বাংলাদেশ-মায়ানমারের অবৈধ নাগরিক

    Bihar Election: বিহার ভোটে কমিশনের সমীক্ষায় উঠে এল নেপাল-বাংলাদেশ-মায়ানমারের অবৈধ নাগরিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরেই বিহারে ভোট (Bihar Election)। এই আবহে নির্বাচন কমিশনের সমীক্ষায় ধরা পড়ল চাঞ্চল্যকর তথ্য। দেখা যাচ্ছে, নেপাল, বাংলাদেশ, এমনকি মায়ানমারের বহু নাগরিক বর্তমানে বিহারে বসবাস করছেন এবং তাঁরা অবৈধভাবে নিজেদের নামে আধার কার্ড, স্থায়ী বাসিন্দা শংসাপত্র এবং রেশন কার্ড তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে সরকারি আধিকারিকরা ব্লক ধরে ধরে প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে সমীক্ষা চালাচ্ছেন। এই সমীক্ষার মাধ্যমে বহু বিদেশি নাগরিককে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে। জানা গিয়েছে, আগামী ১ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্টের মধ্যে এই অবৈধ ভোটারদের বিরুদ্ধে ব্যাপক তদন্ত ও অভিযান চালানো হবে। যাচাই-বাছাই শেষে যাঁরা অবৈধ প্রমাণিত হবেন, তাঁদের নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে।

    ৩০ সেপ্টেম্বর বিহারের সংশোধিত ও চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে

    বিহারের ভোটার তালিকা সংশোধনের (Bihar Election) সিদ্ধান্ত ঘিরে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক। বিষয়টি সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গড়িয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, বহু বাংলাদেশি, নেপালি ও মায়ানমারের বাসিন্দা বেআইনিভাবে ভোটার তালিকায় নাম তুলেছেন।নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, তদন্ত করে এদের নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে। চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর বিহারের সংশোধিত ও চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের কথা।

    মোট ভোটার ৭ কোটি ৮০ লাখ (Bihar Election)

    ২৫ জুন থেকে শুরু হয়েছে বিহারে ভোটার তালিকা সংশোধনের বিশেষ অভিযান, যা চলবে আগামী ২৬ জুলাই পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশন রাজ্যের মোট ৭.৮ কোটি ভোটারের বৈধতা যাচাই করবে বলে জানানো হয়েছে।নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে যে, এবার ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য শুধুমাত্র আধার কার্ড বা রেশন কার্ড যথেষ্ট নয়। জন্ম সনদ বা সরকারি স্বীকৃত জন্ম-পরিচয়ের নথি দেখানো বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এর অর্থ, এবার আরও বেশি  কঠোর নির্বাচন কমিশন।

  • Lalu Yadav: ‘‘কুম্ভ ফালতু’’, বিতর্কিত মন্তব্য লালুর, ‘‘উনি হিন্দু বিদ্বেষী’’, পাল্টা বিজেপি

    Lalu Yadav: ‘‘কুম্ভ ফালতু’’, বিতর্কিত মন্তব্য লালুর, ‘‘উনি হিন্দু বিদ্বেষী’’, পাল্টা বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার রাতে নয়া দিল্লি স্টেশনে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে মহিলা, শিশু-সহ মোট ১৮ জনের। এনিয়েই মন্তব্য করতে গিয়ে বিতর্কে জড়ালেন বিহারের আরজেডি নেতা লালু প্রসাদ যাদব (Lalu Yadav)। তাঁর বিরুদ্ধে হিন্দু ধর্মকে অপমান করার অভিযোগও তুলেছে বিজেপি। রবিবার পদপিষ্টের ঘটনায় প্রশ্ন করা হলে সাংবাদিকদের লালু (Lalu Yadav) বলেন, ‘‘কুম্ভের (Mahakumbh) কি কোনও অর্থ আছে? সবটাই অর্থহীন, ফালতু।’’ এর পাশাপাশি লালু প্রসাদ যাদব আরও বলেন, ‘‘ঘটনাটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি আমি আমার সমবেদনা জানাচ্ছি।’’ প্রসঙ্গত, পদপিষ্টের ঘটনায় মৃতদের পরিবার পিছু ক্ষতিপূরণের কথাও ঘোষণা করেছে রেল। মৃতদের পরিবারকে ১০ লাখ টাকা করে দেওয়া হবে। এর পাশপাশি, এই ঘটনায় যাঁরা গুরুতর জখম হয়েছেন, তাঁদের দেওয়া হবে আড়াই লক্ষ টাকা। যাঁরা সামান্য আঘাত পেয়েছেন তাঁদের এক লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে।

    চলতি বছরেই রয়েছে বিহার ভোট

    চলতি বছরেই রয়েছে বিহারের ভোট। সবকিছু ঠিক থাকলে ব্যাপক ভাবে সেখানে আসন নিয়ে জিততে চলেছে এনডিএ জোট। এই আবহে লালুর এমন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। এমন মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি তোষণের রাজনীতি করছেন বলেই মত অনেকের। তাঁর এই মন্তব্যে আসলে প্রতিফলিত হয়েছে ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি, এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের।

    তোষণের রাজনীতির অভিযোগ বিজেপির

    লালুপ্রসাদের (Lalu Yadav) এহেন মন্তব্যে রাজনীতির পারদও চড়ছে। কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপিও লালু-সহ আরজেডিকে হিন্দু বিদ্বেষী তোপ দেগেছে। বিহার বিজেপির মুখপাত্র মনোজ শর্মার দাবি, এটাই হিন্দু ধর্মের প্রতি আরজেডির মানসিকতা প্রকাশ করেছে। মনোজ বলেন, ‘‘তোষণের রাজনীতির কারণে এই ধরনের মন্তব্য করছেন লালুপ্রসাদ যাদব (Lalu Yadav)। আরজেডি নেতারা সর্বদা হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভূতিকে অপমান করেছেন। লালুপ্রসাদের মহাকুম্ভকে অর্থহীন বলে সর্বশেষ বিবৃতি হিন্দু ধর্মের প্রতি দলের মানসিকতাকে তুলে ধরছে।’’ লালু বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে মনোজ শর্মা আরও বলেন, ‘‘নিজের রাজনৈতিক রুটি সেঁকতেই এমন কথা বলছেন তিনি। এটা প্রথম নয়, এর আগেও বহুবার হিন্দুদের অপমান করেছেন তিনি।’’

LinkedIn
Share