Tag: biometric authentication

biometric authentication

  • Gst Council Meeting: বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার যাচাই চালুর সিদ্ধান্ত, জিএসটি বৈঠক শেষে জানালেন নির্মলা

    Gst Council Meeting: বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার যাচাই চালুর সিদ্ধান্ত, জিএসটি বৈঠক শেষে জানালেন নির্মলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভুয়ো ইনভয়েসের মাধ্যমে আধার যাচাই করা হত। তাতে রাশ টানতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে গোটা দেশে বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার কার্ড যাচাই প্রক্রিয়া চালুর।” শনিবার নয়াদিল্লিতে জিএসটি কাউন্সিলের ৫৩তম বৈঠকের (Gst Council Meeting) পর কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। এদিনের বৈঠকে একাধিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    জিএসটি ছাড়ের সিদ্ধান্ত (Gst Council Meeting)

    রেল ক্ষেত্রে বেশ কিছু পরিষেবায় জিএসটি ছাড়ের কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। হস্টেল খরচ কমানোর সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। সীতারামণ জানান, দেশজুড়ে বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার কার্ড যাচাই প্রক্রিয়া চালু করা হবে। গুজরাট ও পুদুচেরিতে এই প্রক্রিয়া পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়েছিল। তা সফল হয়েছে। এবার দেশজুড়ে ধাপে ধাপে তা বাস্তবায়িত করা হবে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানান, ভারতীয় রেল সাধারণ যাত্রীদের যে পরিষেবাগুলি দেয়, সেগুলিকে জিএসটির (Gst Council Meeting) আওতার বাইরে রাখা হবে।

    হস্টেলে জিএসটি নয়!

    কাউন্সিলের দেওয়া প্রস্তাব অনুযায়ী, রেলের বেশ কিছু পরিষেবায় জিএসটি ছাড় দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে প্লাটফর্ম টিকিট, ওয়েটিং রুম, রিটায়ারিং রুম এবং ব্যাটারিচালিত গাড়ি পরিষেবা। এর পাশাপাশি প্রস্তাবে বলা হয়েছে, যাঁরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরের হস্টেলে থাকেন বা ভবিষ্যতে থাকার কথা ভাববেন, তাঁদের জন্য জিএসটি ধার্য করা হবে না। এতদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে হস্টেলে থাকলে জিএসটি দিতে হত আবাসিকদের। নয়া প্রস্তাব গৃহীত হলে, তা আর গুণতে হবে না। কিছু ক্ষেত্রে জিএসটির পরিমাণ কমানোর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, সোলার কুকারের মতো পণ্যও। এতদিন সোলার কুকারের ক্ষেত্রে জিএসটি দিতে হত ১৮ শতাংশ। এই হার কমিয়ে ১২ শতাংশ করার কথা বলা হয়েছে। কার্টন বক্সের ওপরও জিএসটির হার কমানোর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।

    আর পড়ুন: কাঁকসায় তৃণমূল সমর্থকের ছেলে জঙ্গি! গ্রেফতার করল এসটিএফ

    সীতারামণ বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার চায় পেট্রল-ডিজেলকে জিএসটির আওতায় আনতে।” তবে এনিয়ে এদিন যে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি, তাও জানিয়ে দেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, “জিএসটি কাউন্সিলের ফিটমেন্ট কমিটি কো-ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়ামের কাছ থেকে ফরমাল রিকোয়েস্ট পেয়েছে। যদিও এ বিষয়ে এদিনের বৈঠকে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। পরবর্তী বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হতে পারে (Gst Council Meeting)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • LPG: রান্নার গ্যাসের বায়োমেট্রিক করাতে কোনও চার্জ দিতে হবে না, জানিয়ে দিল ইন্ডিয়ান অয়েল

    LPG: রান্নার গ্যাসের বায়োমেট্রিক করাতে কোনও চার্জ দিতে হবে না, জানিয়ে দিল ইন্ডিয়ান অয়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রান্নার গ্যাসে ‘বায়োমেট্রিক অথেন্টিকেশন’ বা আঙুল ছাপ নেওয়ার যে কাজ চলছে, তাতে অনেক সময়ই বাড়তি টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠছে। বিভিন্ন জায়গা থেকেই অভিযোগ আসছে, গ্রাহকদের নানা ভাবে ভুল বুঝিয়ে কোথাও টাকা নেওয়া হচ্ছে, কোথাও পাইপ নিতে বাধ্য করা হচ্ছে। ক’দিন আগেই রাজ্যের এক তৃণমূল মন্ত্রী স্ত্রীর বিরুদ্ধেই অভিযোগ ওঠে, তিনি প্রত্যেক গ্রাহকের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে নিচ্ছেন শুধুমাত্র এই বায়োমেট্রিক করার জন্য। গ্রাহকরা এই অবস্থায় পড়ে রীতিমতো বিভ্রান্ত। তাঁদের এই সঙ্কট নিরসনে এগিয়ে এল ইন্ডিয়ান অয়েল। বৃহস্পতিবার তারা এক বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দিল, ইন্ডেন এলপিজি’র (LPG) ডোমেস্টিক গ্রাহকদের আধারের তথ্য পরীক্ষা করে দেখার জন্য ওই আঙুল ছাপ নেওয়ার কাজ চলছে। কিন্তু এই কাজের জন্য গ্রাহকদের কাছ থেকে কোনও রকম চার্জ নেওয়া হচ্ছে না। এই সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে বিনামূল্যে।

    তাহলে কী করণীয়? (LPG)

    ইন্ডিয়ান অয়েল জানিয়েছে, যদি কোথাও এই ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যে ওই কাজের জন্য গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা দাবি করা হচ্ছে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে জানাতে হবে। এর জন্য কোম্পানি একটি টোল ফ্রি নম্বরও দিয়েছে। তা হল, ১৮০০২৩৩৩৫৫৫। এর জন্য কোম্পানির (LPG) টিম রয়েছে, যারা সঙ্গে সঙ্গে সমস্যার সমাধান করার জন্য তৈরি থাকবে। 

    কী ঘটেছে কৃষ্ণনগরে? (LPG)

    রাজ্যের মন্ত্রী তথা কৃষ্ণনগর দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়ক উজ্জ্বল বিশ্বাসের স্ত্রীর নামে গ্যাসের (LPG) ডিলারশিপ রয়েছে। কেন্দ্র সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী গোটা দেশ জুড়ে চলছে গ্যাস সিলিন্ডারের সঙ্গে আধার কার্ডের ভেরিফিকেশন করানোর কাজ। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিভিন্ন গ্যাসের ডিলারের অফিস থেকে এই কেওয়াইসি করার নির্দেশ রয়েছে কেন্দ্র সরকারের তরফে। সেই মতো অনেক জায়গাতেই গ্রাহকরা গিয়ে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে তাঁদের আধার সংক্রান্ত কাজ করিয়ে আনছেন। অথচ দীর্ঘদিন ধরেই রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাসের স্ত্রী সোমা বিশ্বাস গ্রাহকদের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ। টাকা না দিলে বলা হচ্ছে এখানে কেওয়াইসি করা যাবে না। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে গ্রাহকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে সোমা বিশ্বাস এবং তাঁর কর্মীদের বিরুদ্ধে। মূলত এই অভিযোগ তুলেই একাধিক গ্রাহক মন্ত্রীর বাড়ির সামনে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। গ্রাহকদের বক্তব্য, কেন ২০০ টাকার বিনিময়ে আমরা কেওয়াইসি করব, যেখানে সরকারি নির্দেশ রয়েছে সম্পন্ন বিনামূল্যে এই কাজ করা যাবে। কৃষ্ণনগরে অন্য গ্যাস অফিসে কোথাও নেওয়া হচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share