Tag: Biometric Fraud

Biometric Fraud

  • Biometric Fraud: আঙুলের ছাপ নকল করে ব্যাঙ্ক থেকে টাকা চুরি! ফের প্রতারণার শিকার অভিনেত্রী

    Biometric Fraud: আঙুলের ছাপ নকল করে ব্যাঙ্ক থেকে টাকা চুরি! ফের প্রতারণার শিকার অভিনেত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধারে বায়োমেট্রিক জালিয়াতির (Biometric Fraud) শিকার এবার টলিউড মডেল অভিনেত্রী। রাজ্যে গত কয়েক দিনের মধ্যে রায়গঞ্জ, মুর্শিদাবাদের গ্রাহকরাও আধারের আঙুল ছাপ নকল করে টাকা চুরির ঘটনার শিকার হয়েছেন। নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং আধার কতটা সুরক্ষিত! এই নিয়ে তীব্র আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। উল্লেখ্য, যাঁরা এই প্রতারণার শিকার হচ্ছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই প্রায় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক। উল্লেখ্য প্রতারকরা গ্রাহকের মোবাইলে ওটিপি ছাড়াই টাকা চুরি করছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় গ্রাহকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ।

    কোন অভিনেত্রী প্রতারণার শিকার হলেন (Biometric Fraud)?

    ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে আধারের নকল আঙুলের ছাপে টাকা জালিয়াতির (Biometric Fraud) শিকার হয়েছেন অভিনেত্রী তথা মডেল মৌসুমী সান্যাল দাশগুপ্ত। তিনি বাঁশদ্রোণী এলাকায় থাকেন। তিনি বলেন, “গত ৬ সেপ্টেম্বর আমার মোবাইলে একটি মেসেজ আসে। এটি আমার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলার মেসেজ ছিল। যদিও টাকা তোলার জন্য মোবাইলে কোনও ওটিপি আসেনি। এরপর ব্যাপারটা বুঝলাম, আমার আঙুলের ছাপ নকল করে টাকা তুলে নিয়েছে কোনও প্রতারক।” আরও জানা গেছে, তাঁর অ্যাকাউন্ট ছিল একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে। মোট ১০০০০ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। কিন্তু আধারের আঙুলের ছাপ কতটা সুরক্ষিত! এই কথা বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। এই প্রতারণার কথা বাঁশদ্রোণী থানায় জানিয়ে অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি।

    একই রকমভাবে আঙুলের ছাপ নকল করে রায়গঞ্জের এক স্কুল শিক্ষকের ব্যাঙ্ক থেকে টাকা চুরি হয়েছে বলে জানা গেছে। তিনি অবশ্য অনলাইনে লেনদেন করার সময় এই বিপত্তি ঘটে। অপর দিকে কান্দিতেও এক ব্যক্তির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল।

    কীভাবে হয় জালিয়াতি?

    এই ধরনের প্রতারণায় আধার এনাবেলড পেমেণ্ট সিস্টেমকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা। কেউ যদি টাকা তুলতে চান, আর তাঁর কাছে যদি এটিএম কার্ড না থাকে, তাহলে নির্ধারিত কেন্দ্র থেকে টাকা তুলতে পারবেন। তবে এই ক্ষেত্রে শুধুমাত্র গ্রাহকের আঙুলের ছাপের প্রয়োজন হবে। আর আঙুল ছাপের জালিয়াতির মাধ্যমে (Biometric Fraud) প্রতারকরা টাকা চুরি করছে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।  

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Biometric Fraud: বায়োমেট্রিক তথ্য চুরি টাকা গায়েব করছে প্রতারকরা, কীভাবে বাঁচবেন?

    Biometric Fraud: বায়োমেট্রিক তথ্য চুরি টাকা গায়েব করছে প্রতারকরা, কীভাবে বাঁচবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব করতে নতুন নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করছে প্রতারকরা। প্রত্যন্ত গ্রামগুলিতে যেখানে এটিএম থাকে না অথবা ব্যাঙ্কের কোনও শাখা নেই, সেখানে সিএসপি সেন্টারের উপরে নির্ভর করতে হয় গ্রাহকদের। এখানেই তাদের দিতে হয় যাবতীয় বায়োমেট্রিক তথ্য (Biometric Fraud)। তাই সেক্ষেত্রে এই সিএসপি সেন্টারের কোনও কোনও কর্মীর জোগসাজশে প্রতারকরা বায়োমেট্রিক তথ্য হাতিয়ে নেয় এবং জালিয়াতি করে।  

    সম্প্রতি কলকাতার মহেশতলাতেও এমন অভিযোগ সামনে এসেছে। মহেশতলার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা প্রসেনজিৎ কর গত ৭ সেপ্টেম্বর দেখেন, তাঁর মোবাইলে একটি মেসেজ এসেছে। সেখানে লেখা রয়েছে, ১০ হাজার টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে (Biometric Fraud)। প্রসেনজিৎ বাবু বলতে থাকেন, তিনি টাকা তোলেননি। মহেশতলার এই প্রোমোটার তখন মনে করেন যে প্রায় দু মাস আগে তিনি জমির রেজিস্ট্রি করাতে গিয়ে আঙুলের ছাপ দিয়েছিলেন। সেখান থেকে কেউ তথ্য চুরি করেছে।  বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, জমি-বাড়ি রেজিস্ট্রি অফিসগুলি এখন বায়োমেট্রিক তথ্যচুরির ঘুঘুর বাসা হয়ে গিয়েছে। ফাঁদ পেতে বসে থাকে প্রতারকরা এবং বায়োমেট্রিক চুরি করে তথ্য। 

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    কলকাতা পুলিশের সাইবার সেলের এক আধিকারিকের কথায়, সম্প্রতি এই অভিযোগ লাগাতার আসছে আমাদের কাছে। অভিযোগকারীরা বলছেন, তাঁরা ওটিপি শেয়ার (Biometric Fraud) করেননি। কারও কথায় তাঁরা কোনও লিঙ্কও খোলেননি, অথচ তাঁদের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব হয়ে যাচ্ছে। অভিযোগকারীরা আরও জানাচ্ছেন যে মেসেজে লেখা হচ্ছে আধার এনেবেলড পেমেন্ট সিস্টেম (এইপিএস)-এর মাধ্যমে টাকা তোলা হচ্ছে। এইপিএস হল এক ধরনের সুবিধা যেখানে এটিএম কাউন্টার নেই সেখানে এই পদ্ধতিতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। 

    কীভাবে মিলবে রেহাই

    কলকাতা পুলিশের সাইবার সেলের আধিকারিকরা বলছেন, মোবাইল ফোনে mAdhaar অ্যাপ রয়েছে। এটি ইনস্টল করে আধার অথেন্টিকেশন করতে হবে। এরপরে বায়োমেট্রিক (Biometric Fraud) অথেন্টিকেশন অপশনে যেতে হবে। সেখানে গিয়ে বায়োমেট্রিক লক করে দেওয়া যেতে পারে। ভবিষ্যতে নিজের যে কোনও কাজে প্রয়োজন হলে আবার এটি খোলা যেতে পারে। বায়োমেট্রিক লক থাকলে তার অপব্যবহার হবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

LinkedIn
Share