Tag: Birbhum

Birbhum

  • Satabdi Roy: “সকলে টাকা পায়, আমি কেন পাই না?”, ভোটপ্রচারে নেমে ফের বিক্ষোভের মুখে শতাব্দী!

    Satabdi Roy: “সকলে টাকা পায়, আমি কেন পাই না?”, ভোটপ্রচারে নেমে ফের বিক্ষোভের মুখে শতাব্দী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দফার ভোট (Lok Sabha Vote 2024) ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। সামনেই রয়েছে চতুর্থ দফার ভোট। আর চতুর্থ দফার ভোটে অন্যান্য কেন্দ্রের সঙ্গে ভোট রয়েছে বীরভূমেও। তাই ভোটপ্রচারের শেষ দিনে ঝড় তুলেছিলেন বীরভূমের (Birbhum) তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায় (Satabdi Roy)। কিন্তু, থমকাতে হল মগদমনগরের রাস্তায়। বিদায়ী সাংসদ এবং লোকসভার প্রার্থী শতাব্দীকে সামনে পেয়ে একের পর এক দাবি শোনাতে থাকেন গ্রামের মহিলারা।

    শতাব্দীকে ঘিরে আবারও বিক্ষোভ (Satabdi Roy)

    বীরভূমের (Birbhum) তৃণমূল প্রার্থী তথা তিনবারের সাংসদ শতাব্দী রায়। এবারের লোকসভা ভোটেও তৃণমূল তাঁকেই প্রার্থী করেছে। তবে এটাই প্রথম নয়। এর আগেও ভোটের ময়দানে প্রচারে নেমে একাধিক জায়গায় বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে বিদায়ী সাংসদকে (Satabdi Roy)। আর এবারও ঘটল সেই একই ঘটনা। প্রচারে নামতেই তাঁকে ছেঁকে ধরলেন গ্রামবাসীরা।

    গ্রামবাসীদের অভিযোগ 

    উল্লেখ্য চতুর্থ দফার ভোট (Lok Sabha Vote 2024) প্রচারের আগে শনিবার প্রচারে নামেন শতাব্দী। কিন্তু মহম্মদবাজার ব্লক এলাকার মগদমনগর গ্রামে ক্ষোভের মুখে পড়তে হয় তাকে (Satabdi Roy)। পানীয় জলের সমস্যা, এলাকায় উন্নয়নে খামতি, রাস্তাঘাট খারাপ-সহ একাধিক অভিযোগ শুনতে তাঁকে। যদিও সকলেরই অভিযোগ মোটামুটি এক—পানীয় জলের সমস্যা। সঙ্গে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা না পাওয়ার অভিযোগও উঠল। কেউ কেউ অভিযোগ করলেন, বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা পাচ্ছেন না। 
    এ প্রসঙ্গে,স্থানীয় বাসিন্দা অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী পিয়া সর্দার বলেন, “সকলে টাকা পায়, আমি কেন টাকা পাই না? আমার স্কুলের সকলে টাকা পায়, অথচ আমি ক্লাস সিক্স থেকে টাকা পাই না। ওনাকে বললাম সেটাই। উনি তো কিছুই বললেন না।” অন্যদিকে এলাকার আরেক মহিলার অভিযোগ, “দিদি (Satabdi Roy)কিছু শোনেই না। কথাই বলতে পারলাম না। আমাদের কথা শুনবে না তো কার কথা শুনবে? কিছুই পাইনি আমরা।”
    যদিও এই বিক্ষোভের পরিস্থিতি এলাকার নেতারা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে বিক্ষোভের সময় গাড়ি থেকে নামেননি শতাব্দী (Satabdi Roy)। গাড়িতে সামনের সিটে বসে ছিলেন তিনি।  জানলা দিয়ে মুখ বার করে সবাইকে শান্ত হওয়ার আবেদন করেন তিনি। তবে গ্রামবাসীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে কোনও কথা বলেননি শতাব্দী। তার পর গাড়ির জানলা দিয়ে সবাইকে হাতজোড় করে নমস্কার জানিয়ে এলাকা ছেড়ে বেরিয়ে যান। 

    আরও পড়ুন: রাস্তার কাজে দুর্নীতির অভিযোগ, ফের প্রচারে বেরিয়ে তোপের মুখে শতাব্দী

    রাস্তা ও জল নিয়েই সবচেয়ে বেশি অভিযোগ

    এর আগেও প্রচারে নেমে গ্রামবাসীদের প্রচুর অভিযোগ শুনতে হয়েছিল শতাব্দী রায়কে (Satabdi Roy)। রাস্তা ও জল নিয়েই সবচেয়ে বেশি অভিযোগ এসেছে তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত ও পুরসভাগুলির দিকে। যেখানেই গেছেন শতাব্দীকে সামনে পেয়ে রীতিমতো অভিযোগের ডালা সাজিয়ে ধরেছেন গ্রামবাসীরা। আবাসন প্রকল্পে ন্যায্য প্রাপকেরা বঞ্চিত হয়েছেন এই অভিযোগও এসেছে। দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জলের সমস্যার কথা বললেও এই সমস্যার সুরাহা হয়নি এলাকায়। বহু গ্রামে ইটের রাস্তা রয়েছে, নেই কোনও পাকা রাস্তা,এমনও অভিযোগ রয়েছে।      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • No Dues Certificate: দেবাশিস ধরের প্রার্থীপদ বাতিলের জের! বড় সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    No Dues Certificate: দেবাশিস ধরের প্রার্থীপদ বাতিলের জের! বড় সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের ঘরে তাঁর বকেয়া নেই, এই সংক্রান্ত সার্টিফিকেট দেখাতে পারেননি তিনি। জীবনের প্রথম লড়াইয়ে প্রার্থীপদ বাতিল হয়েছে প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধরের (Debashis Dhar)। বীরভূম লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন তিনি। তাঁর এই ঘটনার পর নড়ে চড়ে বসে কমিশন। “নো ডিউস সার্টিফিকেট” (No Dues Certificate) নিয়ে নতুন নির্দেশিকা জারি করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission) ।

    কমিশনের বড় সিদ্ধান্ত (No dues Certificate)

    পশ্চিমবঙ্গ সরকার সহ দেশের সমস্ত রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। জানানো হয়েছে প্রার্থীর আবেদনের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোনও বকেয়া না থাকলে “নো ডিউজ সার্টিফিকেট” (No Dues Certificate) ইস্যু করতে বাধ্য থাকবে সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতর। যদি বকেয়া থাকে সে ক্ষেত্রেও বিশদ তথ্য দিতে হবে সংশ্লিষ্ট দফতরকে। “নো ডিউস সার্টিফিকেট” সংক্রান্ত ইস্যুতে গুরুত্বপূর্ণ বদল আনা হল। এরপর মনোনয়ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে এই নতুন নিয়মই কার্যকর হবে।

    অভিষেকের গড়ে একাধিক বিজেপি কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর, মহিলাদের শ্লীলতাহানি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    শতাব্দী রায়ের বিরুদ্ধে প্রার্থী দেবাশিস ধর

    প্রসঙ্গত দেবাশিস ধরকে বীরভূম (Birbhum) লোকসভা কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের তিনবারের সাংসদ শতাব্দী রায়ের (Satabdi Ray) বিরুদ্ধে প্রার্থী করেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)। প্রচারও শুরু করে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু রাজ্য “নো ডিউজ সার্টিফিকেট” জারি না করায় তাঁর প্রার্থী পদ বাতিল হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে বিকল্পপ্রার্থী হিসেবে দেবতনু ভট্টাচার্যকে দিয়ে নমিনেশন করানো হয় বিজেপির তরফে। দেবাশিস ধরের প্রার্থী পদ বাতিল হওয়ায় বিজেপি এই কেন্দ্রে চাপে রয়েছে। এ বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছেন দেবাশিস বাবু। সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হতে বলে। দেবাশিস বাবুর অভিযোগ প্রশাসনের অঙ্গুলিহেলনে তৃণমূল প্রার্থীকে বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য “নো ডিউজ সার্টিফিকেট” নিয়ে গড়িমসি করে প্রশাসন।

    কোচবিহারের পুলিশ সুপার ছিলেন দেবাশিস

    প্রসঙ্গত কমিশন (ECI) সূত্রে খবর রিপ্রেজেন্টেশন অফ পিপলস অ্যাক্টের সেকশন ৩৬ অনুযায়ী কোন প্রার্থী যদি সরকারি চাকরি থেকে স্বেচ্ছাবসর নিয়ে নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, সেক্ষেত্রে তাঁকে নো ডিউজ সার্টিফিকেট জমা করতে হয়। ২৬ নম্বর ফর্ম পূরণ করে হলফনামা দেওয়ার সময় তিনি (No Dues Certificate) সার্টিফিকেট দিতে পারেননি বলে তাঁর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। দেবাশিস ধর (Debashis Dhar) কোচবিহারের পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। শীতলকুচি কাণ্ডের পর তাঁকে বলির পাঁঠা করা হয় বলে দাবি করেছেন দেবাশিস বাবু। এই মামলায় পরে তাঁর বিরুদ্ধে সাসপেনশন প্রত্যাহার করে নেওয়া হলেও কম্পালসারি ওয়েটিং এ রাখা হয়েছিল তাঁকে। এমনকি বেশ কয়েকটি মামলায় সাক্ষী হিসেবে তাঁর নাম ঢুকিয়ে তাকে টানা জেরা করা হয় বলে অভিযোগ প্রাক্তন পুলিশ কর্তার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “তৃণমূল নেতার নির্দেশে বাড়িতে মজুত বোমা তৈরির মশলা-আগ্নেয়াস্ত্র”, জানালো ধৃত দুষ্কৃতী

    Birbhum: “তৃণমূল নেতার নির্দেশে বাড়িতে মজুত বোমা তৈরির মশলা-আগ্নেয়াস্ত্র”, জানালো ধৃত দুষ্কৃতী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে বোমা, আগ্নেয়াস্ত্র মজুত করার ঘটনা নতুন নয়। শাসক দলের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ বার বার করে বিরোধীরা। ভোটের আগে তৃণমূল নেতাদের নির্দেশে বীরভূমে (Birbhum) বোমা তৈরির মশলা মজুত করার ঘটনা সামনে আসতেই রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। বিজেপির পক্ষ থেকে ঘটনার পূর্ণ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে।

    তৃণমূল নেতার নির্দেশে বাড়িতে বোমা তৈরির মশলা-আগ্নেয়াস্ত্র মজুত! (Birbhum)

    ভোটের আগেই বীরভূমের (Birbhum) সদাইপুর থানার সাহাপুর গ্রামে একটি বাড়ি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে সদাইপুর থানার পুলিশ। এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ শেখ সবুর নামে এক দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করে। তার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা তৈরির মশলা বাজেয়াপ্ত করা হয়। জানা গিয়েছে,  পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হানা দেয় ওই দুষ্কৃতীর ‘ডেরায়’। তার বাড়ির গোপন জায়গা থেকে উদ্ধার হয় স্থানীয় তৈরি এক নলা বন্দুক (পাইপ গান), এক রাউন্ড গুলি ও বোমা তৈরির মশলা। আর পুলিশের হাতে গ্রেফতার হতেই সে বলল, “তৃণমূল নেতাদের নির্দেশে বাড়িতে বোমা তৈরির মশলা ও আগ্নেয়াস্ত্র মজুত করেছিলাম।” এমনকী কোন তৃণমূল নেতার নির্দেশে  সে বোমা মজুত করেছিল পুলিশের কাছে তার নামও সে করে দেয়। সে বলে, “স্থানীয় তৃণমূল নেতা আতাই ও স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা ও তাঁর সঙ্গী রাকিবুল আমাকে বাড়িতে মালগুলি রাখার নির্দেশ দিয়েছিল। তাই, আমি রেখেছিলাম।”

    আরও পড়ুন: অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি, বীরভূমে যমজ ভাইয়ের মাধ্যমিকে নম্বরও সমান

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    তৃণমূলের কোর কমিটির সদস্য বিকাশ রায়চৌধুরী বলেন, “আমি এই কথা প্রথম শুনলাম। বোমা-বারুদ অস্ত্র নিয়ে যাঁরা খেলছে পুলিশ তাঁদের নিয়ে ধরছে। তদন্ত করবে। কেউ যদি সত্যিই এমন করে থাকে তাহলে সে শাস্তি পাবে। এসবের সঙ্গে তৃণমূল নেই।” বিজেপি নেতাদের বক্তব্য, সন্ত্রাস করবে বলেই ভোটের আগেই বোমা তৈরির মশলা মজুত করেছে তৃণমূল, এবার তা প্রমাণ হয়ে গেল। যে তৃণমূল নেতার নির্দেশে বোমা মজুত করা হয়েছিল, আমরা তাদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum:  অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি, বীরভূমে যমজ ভাইয়ের মাধ্যমিকে নম্বরও সমান

    Birbhum: অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি, বীরভূমে যমজ ভাইয়ের মাধ্যমিকে নম্বরও সমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি। বীরভূমের (Birbhum) রামপুরহাটের দুই যমজ ভাইয়ের মাধ্যমিকের ফল দেখে হতবাক হয়ে যান এলাকাবাসী। কারণ, যমজ পরীক্ষার্থীদের প্রাপ্ত নম্বর সমান। আর দু’জনের নম্বর এক হওয়ায় স্কুলের মধ্যে যুগ্মভাবে প্রথম হয়েছে তারা। এই ঘটনাই অবাক করেছে অভিভাবক, প্রতিবেশী থেকে শুরু করে স্কুল শিক্ষকদেরও। ফল বের হওয়ার পর দুই ভাইয়ের নম্বর একই হওয়ায় পাড়া প্রতিবেশী স্বচক্ষে তাদের মার্কশিট দেখতে বাড়়িতে হাজির হয়েছিলেন। অনেকে আবার দুজনের ছবিও মোবাইলবন্দি করেছেন। তবে, কোনও অঙ্কে তারা দুজনেই মাধ্যমিক পরীক্ষায় এক নম্বর পেল তা তারা নিজেরাও জানে না।

    যমজদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৭৭ (Birbhum)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দুই পড়ুয়ার নাম মহম্মদ মোক্তার নাবিল এবং মহম্মদ মোক্তার জাহিন। তারা যমজ ভাই। দু’জনের জন্মের সময়ের পার্থক্য মাত্র এক মিনিটের। দুই ভাই দেখতেও হুবহু এক। রামপুরহাট (Birbhum) এক নম্বর ব্লকের কাষ্ঠগড়া রামকৃষ্ণ নেতাজি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র তারা দুজনেই। আর এই দুই ছাত্রই এবার দিয়েছিল মাধ্যমিক পরীক্ষা। ফলাফল প্রকাশ হতেই কার্যত চোখ ছানাবড়া হয়েছে অভিভাবক থেকে প্রতিবেশীদের। কারণ, জমজ এই দুই ভাইয়ের ঝুলিতে এসেছে যমজ নম্বর। তাদের দু’জনেরই মোট প্রাপ্ত নম্বর ৬৭৭। দুই যমজ ভাইয়ের বক্তব্য, আমরা একসঙ্গে নিময় মেনে পড়াশুনা করতাম এমন নয়। তবে, দুজনেই যতটুকু পড়তাম মন দিয়ে পড়তাম। আমরা ভাল ফল করার আশা করেছিলাম। তবে, দুই ভাই একই নম্বর পাব তা আশা করিনি। আমরাও অবাক হয়ে গিয়েছি।

    স্কুলের শিক্ষকরা কী বললেন?

    স্কুলের শিক্ষকদের বক্তব্য, জন্মসূত্রে তারা যমজ। এটা ওদের দুজনকে দেখলেই সবাই বলে দেবে। একসঙ্গেই বেড়ে ওঠা, পড়াশোনা দুই ভাইয়ের একই স্কুলে। পড়াশুনায় দুজনেই ভাল।  যমজ হওয়ায় দুইজনের একাধিক মিল রয়েছে। দুজনে ভাল ফল করবে তা আমরা আশা করেছিলাম। তবে, দুজনেই যে একই নম্বর পাবে আমরা ভাবতে পারছি না। এটা আমাদের সকলকে অবাক করেছে।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “রাজ্যে দুর্নীতির দোকান খুলে বসেছে তৃণমূল,” বীরভূমে ভোট প্রচারে বিস্ফোরক মোদি

    Narendra Modi: “রাজ্যে দুর্নীতির দোকান খুলে বসেছে তৃণমূল,” বীরভূমে ভোট প্রচারে বিস্ফোরক মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই রাজ্যে দুর্নীতির দোকান খুলে বসেছে তৃণমূল। তৃণমূল নেতারা দুর্নীতিতে রেকর্ড করেছে। শুক্রবার বোলপুরে বিজেপি প্রার্থী প্রিয়া সাহা ও বীরভূমের বিজেপি প্রার্থী দেবতনু ভট্টাচার্যের সমর্থনে বক্তব্য রাখতে এসে রাজ্যের শাসক দলকে এভাবেই তীব্র আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সন্দেশখালির ঘটনা নিয়েও তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সন্দেশখালি যে ঘটনা ঘটেছে তা তৃণমূলের প্রথম সারির নেতারা সবকিছু জানত।

    ছোটদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিয়েছে তৃণমূল (Narendra Modi)

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, তৃণমূলের তোলাবাজি চলতে দেব না। এটা মোদীর গ্যারান্টি। সমস্ত লুঠ, সমস্ত দুর্নীতির তদন্ত হবেই। বাংলার বিকাশের জন্য সব বুথে বিজেপিকে জেতাতে হবে। প্রিয়া সাহা, দেবতনু ভট্টাচার্যকে জেতাতে হবে। তাঁরা যে ভোট পাবেন তাতে মোদির শক্তি বাড়বে। প্রতিটা ভোট মোদির খাতায় যাবে। তিনি বলেন, শিক্ষকরা ছেলেমেয়ের ভবিষ্যৎ তৈরি করে। তৃণমূল তাতেও দুর্নীতি করেছে। শিক্ষকদের চাকরি তো গিয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে ছোটদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিয়েছে তৃণমূল সরকার।

    আরও পড়ুন: “নামটা শাহজাহান বলেই কি বাঁচানোর চেষ্টা!,” সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    দেশে তৃণমূল ১৫টি আসন, কংগ্রেস ৫০টি আসন পাবে!

    এদিন নদিয়ার তেহট্টের শ্যামনগরে কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী রানিমা অমৃতা রায় ও রানাঘাটের দলীয় প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের সমর্থনে জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী। মঞ্চে উঠে প্রায় ২৫ মিনিট বক্তব্য রাখেন মোদি। বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি (Narendra Modi) বলেন, গোটা দেশজুড়ে তৃণমূল ১৫টির বেশি আসন পাবে না। আর কংগ্রেসকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, কংগ্রেসের যা অবস্থা তাতে হাফ সেঞ্চুরি পার করতে পারবে না কংগ্রেস। সেই কারণে এ বছর একমাত্র সরকার গড়তে পারে বিজেপির এনডিএ সরকার। পাশাপাশি বাম মোর্চার লাল ঝান্ডা বিলীন হয়ে গিয়েছে বলে কটাক্ষ করেন তিনি। তিনি বলেন, এবারের লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ সরকার এলে দেশে আরও উন্নয়ন হবে। তৃণমূল যেভাবে তোলাবাজি করেছে আর মহিলাদের ওপর অত্যাচার করেছে, তাতে এবার সাধারণ মানুষ তৃণমূলকে সাজা দিতে চায়। গ্রাম কিংবা শহর সবাই একই কথা বলছে, এইবার মোদি সরকার। তিনি বলেন, কৃষ্ণনগর এবং রানাঘাটের সাধারণ মানুষকে গ্যারান্টি দিচ্ছি, যেখানে যেখানে তৃণমূল তোলাবাজি করেছে সেই টাকার হিসাব নেওয়া হবে। সেই টাকা সাধারণ মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হবে। সিএএ নিয়েও তৃণমূলকে আক্রমণ করেন নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, তৃণমূল যতই চেষ্টা করুক সিএএ লাগু হওয়া থেকে আটকাতে পারবে না। সাধারণ মানুষ তাদের প্রাপ্য অধিকার পাবে। তিনি বলেন, তৃণমূল কখনও সাংবিধান মেনে কাজ করে না।

    হুমায়ুন কবীরের সমালোচনা করলেন মোদি

    দুদিন আগে মুর্শিদাবাদের শক্তিপুরে দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেছিলেন, মুর্শিদাবাদ জেলায় আমরা ৭০ শতাংশ রয়েছি। আর তোমরা ৩০ শতাংশ রয়েছ। মনে করলে দুঘণ্টার মধ্যে ভাগীরথীর জলে ফেলে দিতে পারি। নাম না করে হিন্দুদের হুঁশিয়ারি দেওয়ার এই ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়। এদিন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, তৃণমূল বিধায়ক প্রকাশ্যে হিন্দুদের জলে ভাসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। এই রাজ্যে হিন্দুদের কী অবস্থা। এটা একজন বিধায়কের মুখে ভাষা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: রাস্তার কাজে দুর্নীতির অভিযোগ, ফের প্রচারে বেরিয়ে তোপের মুখে শতাব্দী

    Lok Sabha Election 2024: রাস্তার কাজে দুর্নীতির অভিযোগ, ফের প্রচারে বেরিয়ে তোপের মুখে শতাব্দী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাস্তার কাজের মান নিয়ে ফের তোপের মুখে শতাব্দী রায়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সিউড়ি ১ ব্লকের আলুন্দা পঞ্চায়েতে নির্বাচনী (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা। কিন্তু রাস্তায় নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে এবং মানুষের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলিকে পূরণ না করার অভিযোগে আগেও সরব হয়েছেন জেলার মানুষ। যদিও এদিনের অভিযোগের কথা গুরুত্ব দিতে নারাজ ছিল এই তৃণমূল প্রার্থী। পাল্টা এলাকার মানুষের দাবি ভোটে বোঝাবো।

    প্রচারে ফের তোপের মুখে (Lok Sabha Election 2024)!

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বীরভূমের ইটাগড়িয়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় নির্বাচনী (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে পৌঁছালে স্থানীয় কয়েকজন যুবক, তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী বলেন সিউড়ি-সাঁইথিয়া রাস্তা সারাইয়ের ক্ষেত্রে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে বলে তোপ দাগেন। এখনেই শেষ নয়, রাস্তার পিচ তুলে নিয়ে দেখান বলেও জানা গিয়েছে। এলাকার মানুষের আরও অভিযোগ ছিল, দীর্ঘ দিন ধরে বেহাল অবস্থায় ছিল এই রাস্তা। কিছু দিন আগে পূর্ত দফতর কাজ শুরু করেছিল। কিন্তু এই কাজ নিয়ম মেনে করা হচ্ছে না। আবার স্থানীয় বাসিন্দা ইয়াকুবউদ্দিন বলেন, “রাস্তায় পিচ কি কখনও হাতে করে তুলে দেওয়া যায়? এই কাজে প্রচুর দুর্নীতি হয়েছে। এই বিষয়ে আমরা তাঁকে বললাম। কোনও কাজ হবে না বলে মনে করছি। ভোটে আমরাও বোঝাবো।”

    পূর্ত দফতরের বক্তব্য

    পূর্ত দফতরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার উৎপল চৌধুরী বলেন, “বিভিন্ন জায়গায় স্থানীয় মানুষেরা নানা কারণে কাজ আটকে রেখেছেন, না হলে কাজ কয়েক মাস আগেই শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। যেখানে কাজ হয়ে গিয়েছে সেখানে কোনও ত্রুটি নেই।”

    আরও পড়ুনঃ “নামটা শাহজাহান বলেই কী বাঁচানোর চেষ্টা!,” সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    তৃণমূলের বক্তব্য

    আবার তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, “এখন জেলায় প্রচুর তাপমাত্রা রয়েছে। ফলে নতুন কাজ হওয়া রাস্তায় পিচ কিছুটা নরম হয়ে গিয়েছে। ফলে ভুল ত্রুটি ধরতে যাওয়াটা ঠিক নয়।” অবশ্য শতাব্দী যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে মানুষের এই অভিযোগ বা তোপকে মানতে নারাজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: যোগীর সভায় যাওয়ার কারণে বিজেপি কর্মীকে বেধড়়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Birbhum: যোগীর সভায় যাওয়ার কারণে বিজেপি কর্মীকে বেধড়়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিত্যনাথ যোগীর জনসভায় গিয়েছিলেন। এটাই বিজেপি কর্মীর অপরাধ। আর তার জেরেই প্রকাশ্যেই বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) সিউড়ি থানার গাংটে গ্রামে। আহত বিজেপি কর্মীর নাম মিলন বেদে। তিনি এলাকায় বিজেপি কর্মী হিসাবে পরিচিত। ভোটের আগে এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। আক্রান্ত বিজেপি কর্মী হামলাকারীদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birbhum)

    স্থানীয় ও  দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপি কর্মী মিলনবাবুর বাড়ি বীরভূমের (Birbhum) সিউড়ি থানার গাংটে গ্রামে। মঙ্গলবার বীরভূমের সিউড়িতে যোগী সভা করতে আসেন। সেই সভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন মিলনবাবু। সভা শেষ করে বাড়ি ফেরার পথে তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। এমনকী ছেলেকে মারতে দেখে তাঁর মা বাঁচাতে যান। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা তাঁর মাকেও মারধর করে বলে অভিযোগ। বিষয়টি জানার পরই গ্রামে যায় পুলিশ। জখম বিজেপি কর্মী ও তাঁর মাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। জখম বিজেপি কর্মী মিলন বেদে বলেন, যোগীর সভা থেকে বাড়ি ফিরছিলাম। সেই সময় তৃণমূল দুষ্কৃতী গ্রামের মধ্যে আমার ওপর হামলা করে। মদ খেয়ে ছিল সকলে। আমার মাকেও মেরেছে তৃণমূলের বুথ সভাপতি। আবার বিজেপির মিটিংয়ে গেলে আরও খারাপ অবস্থা করব বলে হুমকি দিয়ে যায়। চরম আতঙ্কে রয়েছি।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, আসলে যোগীর জনসভায় জমায়েত দেখে তৃণমূলের ঘুম উড়ে গিয়েছে। এখন এভাবে কর্মীদের ওপর সন্ত্রাস করে মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। অন্যদিকে, তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, এটা ওদের পারিবারিক ঘটনা। নিজেদের মধ্যে বিবাদ হচ্ছিল। সেই কারণেই হয়েছে। রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Debashis Dhar: মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সর্বোচ্চ আদালতে গেলেন দেবাশিস ধর

    Debashis Dhar: মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সর্বোচ্চ আদালতে গেলেন দেবাশিস ধর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের তরফে নো ডিউ সার্টিফিকেট না মেলায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল করেছেন রিটার্নিং অফিসার। সরকারের বৈমাতৃসুলভ আচরণের প্রতিবাদে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হলেন প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর (Debashis Dhar)। রাজ্য প্রশাসনের অঙ্গুলিহেলনে পুলিশের দীর্ঘদিন কোনঠাসা ছিলেন। পুলিশের চাকরি ছেড়ে রাজনীতির ময়দানে পা রেখেছিলেন তিনি। অভিযোগ ছিল শীতলখুচিকান্ডের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নির্দেশেই তাঁকে পুলিশে কোণঠাসা করে রাখা হয়।

    একাধিক মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ (Debashis Dhar)

    দেবাশিস (Debashis Dhar) আগেই জানিয়েছেন শীতলখুচি (Sitalkuchi) কান্ডর পর বিভিন্ন মামলায় সাক্ষী করা হলেও আসামীর মত ব্যবহার করা হয় তাঁর সঙ্গে। একাধিক অনিয়মের মামলায় ফাঁসানো হয় তাঁকে। যদিও সাজানো মামলা ঠান্ডা ঘরে চলে গিয়েছে। চাকরি থেকে সাসপেন্ড ছিলেন দীর্ঘকাল। রাজনৈতিক জীবনেও তাঁর পথে কাঁটা বিছিয়ে রেখেছে রাজ্য। লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন দিয়েছিলেন দেবাশীষ ধর (Debashis Dhar)। পুলিশের চাকরি ছেড়ে দলে আসা দেবাশিসকে বীরভূম লোকসভা কেন্দ্র থেকে টিকিট দিয়েছিল বিজেপি। তাঁর বিরুদ্ধে তৃণমূলের প্রার্থী শতাব্দী রায়। ভয় না পেয়ে তিনি কার্যত জোর কদমে লড়াই শুরু করেছিলেন। গত সপ্তাহে তিনি মনোনয়ন জমা দেন। কিন্তু সরকারের তরফে নো ডিউ সার্টিফিকেট তাঁকে না দেওয়ায় তার মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। বিকল্প প্রার্থী হিসেবে দেবতনু ভট্টাচার্যকে (Debtanu Bhattacharya) এই কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দিয়েছে গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুনঃ “টানা ৬দিন পানীয় জল নেই,” সৌগত রায়কে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ মহিলাদের

    বিজেপির বক্তব্য

    প্রসঙ্গত বীরভূমের প্রার্থীর (Debashis Dhar) মনোনয়ন বাতিল হওয়ার পর বিজেপির (BJP) রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় (Jagannath Chattopadhyay) সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন রিটার্নিং অফিসারের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court)) চ্যালেঞ্জ জানানো হবে। এরপরই সোমবার দেশের সর্বোচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন দেবাশীষ বাবু। বিজেপি নেতার আইনজীবী জানিয়েছেন, “লোকসভা নির্বাচন যেহেতু আসন্ন। তাই এই মামলার যাতে দ্রুত শুনানি হয় এবং আদালত যাতে মক্কেলকে রাজ্য সরকারকে দ্রুত নো ডিউ সার্টিফিকেট প্রদান করে সেই আবেদন করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum BJP Candidate: বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস ধরের  মনোনয়ন বাতিল, লড়াইয়ে এবার দেবতনু

    Birbhum BJP Candidate: বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস ধরের মনোনয়ন বাতিল, লড়াইয়ে এবার দেবতনু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে পুরো দমে চলছে ভোটের হাওয়া। আর এরই মধ্যে এবার বীরভূমের (Birbhum) বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস ধরের (Debasish Dhar) মনোনয়ন বাতিল করল নির্বাচন কমিশন। আগামী ১৩ মে, চতুর্থ দফায় ভোটগ্রহণ বীরভূম কেন্দ্রে। আর তার আগে শুক্রবার নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) তরফ থেকে এই প্রাক্তন আইপিএসের প্রার্থী (Birbhum BJP Candidate) পদ বাতিল করা হয়েছে।

    ঠিক কী কারনে মনোনয়ন বাতিল (Birbhum BJP Candidate)?

    জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকারের তরফে ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেট না দেওয়ায় বাতিল করা হয়েছে প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিসের (Birbhum BJP Candidate) মনোনয়ন। মনোনয়ন (Nomination) বাতিল হওয়া প্রসঙ্গে দেবাশিস জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব এই বিষয়টি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হবেন তিনি।

    নতুন প্রার্থীর নাম ঘোষণা বিজেপির

    তবে কোনও পরিস্থিতিতেই জমি ছাড়তে নারাজ বিজেপি। দেবাশিসের (Birbhum BJP Candidate) মনোনয়ন বাতিল হতেই তড়িঘড়ি ওই আসনে নতুন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। নয়া প্রার্থীর নাম দেবতনু ভট্টাচার্য। ২০২১ সালের আগে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন দেবতনু। বিজেপি সূত্রে খবর, এ বারের লোকসভা ভোটে বর্ধমান পূর্ব কেন্দ্রের সাংগঠনিক কাজকর্ম করছিলেন দেবতনু। বুধবার পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী, কালনা, কাটোয়ায় সাংগঠনিক বৈঠকেও ছিলেন তিনি। এরপর বৃহস্পতিবার বিজেপির তরফ থেকে তাঁকে সিউড়িতে চলে আসতে বলা হয়। তারপর ওই দিন তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেন।

    আরও পড়ুন:”বিজেপিকে ভোট দিন”, তৃণমূল প্রার্থীর নামে বিতর্কিত লিফলেটে শোরগোল বালুরঘাটে

    আঁচ আগেই পেয়েছিল বিজেপি

    যদিও এমন কিছু যে ঘটতে পারে তার আঁচ আগেই টের পেয়েছিল বিজেপি। বিজেপি (BJP) সূত্রে দাবি করা হয়েছিল, দেবাশিসের (Birbhum BJP Candidate) প্রার্থিপদ নিয়ে কিছু সমস্যা রয়েছে। মূলত নথিপত্র সংক্রান্ত সমস্যা। সেই কারণেই বিকল্প হিসাবে দেবতনুর নাম ভাবা হয়েছে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে সাঁইথিয়ার পুনুর গ্রামে ঢোল বাজিয়ে প্রচারে মেতেছিলেন দেবাশিস। ঠিক সেই সময়েই বীরভূম আসনে পদ্ম প্রতীকেই মনোনয়নপত্র জমা দেন দেবতনু ভট্টাচার্য। এ প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্য়ায় জানিয়েছিলেন, “কোনও ষড়যন্ত্র করা হতে পারে, তাই এই সিদ্ধান্ত।” আর তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই বাতিল হল দেবাশিস ধরের প্রার্থী পদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: শতাব্দীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়ে তিনশো সংখ্যালঘু পরিবার যোগ দিল বিজেপিতে

    Birbhum: শতাব্দীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়ে তিনশো সংখ্যালঘু পরিবার যোগ দিল বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যালঘু ভোটের ওপর ভরসা করেই তৃণমূল অনেক আসনে বাজিমাত করে। বিশেষ করে বীরভূমে (Birbhum) সংখ্যালঘু ভোট তৃণমূলের মস্ত বড় ভোটব্যাঙ্ক। এমনই দাবি বিরোধীদের। এবার সেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষও কি তৃণমূলের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে? তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়ে প্রায় ৩০০টি সংখ্যালঘু পরিবার বিজেপিতে যোগদান করল। ভোটের মুখে এই যোগদানে বিজেপি কর্মীরা নতুন করে অক্সিজেন পেতে শুরু করেছেন।

    কথা রাখেননি শতাব্দী, ক্ষোভ উগরে দিলেন সংখ্যালঘুরা (Birbhum)

    সম্প্রতি বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজারের বাটেরবাঁধ গ্রামে প্রচারে যান শতাব্দী। সেই সময় তাঁকে দেখে বিজেপির পতাকা হাতে প্রতিবাদ জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, গ্রামে উন্নয়ন হয়নি। তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি রাকেশ মণ্ডলের বিরুদ্ধে দুর্নীতি সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তারই প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। ওই গ্রামেরই সংখ্যালঘু পরিবার এবার বিজেপিতে যোগদান করলেন। বিজেপিতে যোগদানের সময়ও শতাব্দীর বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দেন। শেখ মইনুল নামে এক যোগদানকারী বলেন, “শতাব্দী রায় বলেছিলেন, আর কিছু দিতে না পারি, জল আর আলো পাবেন। এর জন্য দরখাস্তও লিখেছি। জল তো দূরে থাকুক। আলোও দিল না। এমনকী তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায় মিছিলের সময় আমাদের সঙ্গে কথা বলার যোগ্য মনে করলেন না। আরে আমাদের ভোটে তো সাংসদ হয়েছিলেন। তাহলে আমাদের সঙ্গে এরকম আচরণ কেন?” শেখ সাবির আলি বলে আরও এক যোগদানকারী বলেন, “আমরা আলোর জন্য বলেছিলাম। কিছুই হল না। সব কিছুই তৃণমূলের ঢপের কাজ। কার্যকর কিছু হয় না।”

    আরও পড়ুন: বজরংবলীকে কেন আমরা আদর্শ মানি? পড়ুন হনুমান চরিত্রের বিশ্লেষণ

    অনুন্নয়ন নিয়ে বার বার বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন শতাব্দী

    তবে, এবার তৃণমূল প্রার্থী প্রচারে বেরিয়ে অনুন্নয়ন নিয়ে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন। একবার নয়, একাধিকবার এই ঘটনা ঘটেছে। আর সেই খবর সংবাদে প্রকাশিত হওয়ায় সম্প্রতি, সংবাদ মাধ্যমের ওপর মেজাজ হারাতেও দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এই সব আবহের মধ্যেই এবার দেখা গেল শতাব্দীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দল ছাড়লেন তিনশোটি সংখ্যালঘু পরিবার। যোগ দিলেন বিজেপি-তে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share