Tag: Blood Sugar

Blood Sugar

  • Blood Sugar: রক্তে হঠাৎ কমছে শর্করার মাত্রা! ১৫ মিনিটেই কোন খাবার কমাবে বিপদ? 

    Blood Sugar: রক্তে হঠাৎ কমছে শর্করার মাত্রা! ১৫ মিনিটেই কোন খাবার কমাবে বিপদ? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    রক্তে অতিরিক্ত শর্করার মাত্রা (Blood Sugar) নিয়ে ভুগতে হচ্ছে অনেককেই। ডায়াবেটিস আর এখন‌ শুধু প্রৌঢ়কালের সমস্যায় আটকে নেই। স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যেও বাড়ছে ডায়বেটিসের সমস্যা। তরুণ প্রজন্মের বড় অংশ এখন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি হওয়াটাই শুধু সমস্য়া নয়। কমে যাওয়াও বড় বিপদ তৈরি করে। অনেকের হঠাৎ রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যায়। এই ওঠানামার জেরে একাধিক সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ছে কিনা, তা দেখার পাশপাশি খেয়াল রাখতে হবে হঠাৎ শর্করার পরিমাণ কমে যাচ্ছে কিনা।‌ দ্রুত এই সমস্যা মোকাবিলা না করলে বড় বিপদের আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    কাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি? (Blood Sugar) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিস আক্রান্তদের রক্তে হঠাৎ শর্করার পরিমাণ কমে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি‌ থাকে। কারণ, অধিকাংশ ডায়াবেটিস আক্রান্তের রক্তচাপ ওঠানামা করে। শর্করার মাত্রাও অস্বাভাবিক থাকে। ফলে, হঠাৎ করে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করার ঝুঁকি তাঁদের‌ বেশি হয়।‌
    ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, ডায়াবেটিস আক্রান্ত হঠাৎ অন্য কোনও রোগে আক্রান্ত হলে, কিংবা হার্ট, কিডনির জন্য নতুন কোনও ওষুধ খাওয়া শুরু করলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। শর্করার মাত্রা (Blood Sugar) কমে যায়। 
    তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই শর্করার মাত্রা হঠাৎ কমে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশের মধ্যে ফিটনেস নিয়ে নানান ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। খাবার না খাওয়া, ডায়েটের রেওয়াজ করে ফেলেছেন অনেকেই। আর এতেই ঘটছে বিপত্তি। পর্যাপ্ত না খেয়ে অতিরিক্ত শরীর চর্চা, কিংবা সকালের জলখাবার, দুপুরের খাবার না খাওয়া, এই ধরনের অভ্যাস রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ কমিয়ে দেয়।

    কী ধরনের বিপদ ঘটতে পারে? 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রক্তে হঠাৎ শর্করার (Blood Sugar) মাত্রা কমে গেলে মাথা ঘোরা, বমির মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এর ফল পড়ে সুদূরপ্রসারী।‌ চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, বারবার রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গেলে কিডনি, লিভার এবং হৃদযন্ত্রে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। ফলে, একাধিক অঙ্গ বিকলের ঝুঁকিও তৈরি হয়।

    কীভাবে মোকাবিলা করবেন? 

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, এই ধরনের সমস্যা হলে দ্রুত মোকাবিলা করতে হবে। যাতে রক্তে শর্করার মাত্রা তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক হয়। বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, যাদের রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করে, তাদের নিয়মিত বাড়িতে গ্লুকোমিটারের সাহায্যে রক্তে শর্করার মাত্রা (Blood Sugar) পরিমাপ করতে হবে। রক্তে শর্করার মাত্রা কমলে পনেরো মিনিটের মধ্যে, তা মোকাবিলা করা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তাদের পরামর্শ, চিনি নয়, বরং ক্যান্ডি বা জেলি জাতীয় খাবার ১৫ গ্রাম খেলে দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে। তবে, সবচেয়ে উপকারী মিষ্টি ফলের রস। যে কোনও ধরনের জুস ১৫ মিলিলিটার খেলে, দ্রুত শর্করার পরিমাণ ঠিক হয়ে যায় বলেই পরামর্শ‌ দিচ্ছেন চিকিৎসক মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, চিনি অনেক সময়ে রক্তে মিশতে সময় নেয়। কিন্ত জেলি, জুসের মতো‌ খাবার দ্রুত শরীরে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই এই ধরনের খাবার খাওয়া জরুরি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Blood Sugar: চিনির বিকল্প চিনির থেকেও হতে পারে বেশি ক্ষতিকারক! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Blood Sugar: চিনির বিকল্প চিনির থেকেও হতে পারে বেশি ক্ষতিকারক! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত ডায়াবেটিসের রোগীরা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডায়েট থেকে চিনি বাদ দিয়ে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের প্রধান শর্তই হলো খাবার তালিকা থেকে চিনিকে বাদ দেয়া। তাই চিনির বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম মিষ্টিকারক উপাদান বাজারে পাওয়া যায় এবং এগুলো দিন দিন জনপ্রিয়ও হচ্ছে। কিন্তু এখন ভেবে দেখার সময় চিনির এই বিকল্পগুলো কি আদৌ নিরাপদ না কি চিনির মতোই ক্ষতিকর?  

    আরও পড়ুন: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার

    চিনির জায়গায় বিকল্প হিসেবে যেসব আর্টিফিসিয়াল সুইটনার ব্যবহার করা হয় যাতে স্যাকারিন ও সুক্রোলোজ দেওয়া থাকে। আর এগুলোকে নিয়ে পরীক্ষা করা দেখা গিয়েছে, এই স্যাকারিন ও সুক্রোলোজই পরে ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হলেও এগুলো বেশি ক্ষতিকারক বলে জানা গিয়েছে।

    সম্প্রতি একটি ট্রায়াল করে দেখা গিয়েছে, কিছু মানুষকে নিয়ে দুভাগে ভাগ করা হয় ও এক গ্রুপকে চিনির বিকল্প হিসেবে অন্য জিনিস দেওয়া হয় যাতে স্যাকারিন ও সুক্রোলোজ থাকে, আর অন্য এক গ্রুপকে গ্লুকোজ পাউডার দেওয়া হলে দেখা যায়, প্রথম গ্রুপের ব্যক্তিদের শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা  বেশি পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে। ফলে এই ক্ষেত্রে বোঝা যায়, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার পেছনে গ্লুকোজ নয়, স্যাকারিন ও সুক্রোলোজের অবদান বেশি। এর ফলেই রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। আর চিনির বিকল্প হিসেবে এই স্যাকারিনের ব্যবহারই হয়ে আসছে বহু বছর থেকেই। তবে স্যাকারিন খাওয়া মোটেও নিরাপদ নয়। পুষ্টিবিদরা দেখেছেন যে চিনির পরিবর্তে যারা স্যাকারিন খান তাদের ক্ষেত্রে ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি ৬০ গুণ বেশি বেড়ে যায়।

    আরও পড়ুন: এখন যেকোনও বয়সেই রয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি, কোন লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Health tips: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার

    Health tips: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা তো জানেনই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা কতটা প্রয়োজনীয়।  আর যাদের ডায়াবেটিস নেই, তাদেরও উচিৎ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা। এতে পরবর্তীতে টাইপ টু ডায়াবেটিস হবার ঝুঁকি কম থাকে। আর ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকলে শরীরটাও ভালো থাকে। বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগী ঘরে ঘরেই দেখা যায়। আর ডায়াবেটিসের মূল কারণই হল সঠিক লাইফস্টাইল মেনে না চলা। আর তার ফলেই জীবনধারায় পরিবর্তন আনাটা খুবই জরুরী। কোন খাবার কতটা পরিমাণে খাবেন তা এই ক্ষেত্রে খুব জরুরি। এমনও কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে আপনার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। সেগুলো কোনগুলি চলুন দেখে নেওয়া যাক।

    ডিম

    ডিম প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এতে কোনও কার্বোহাইড্রেট নেই। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন একটি করে ডিম খেলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    ব্রকলি

    ক্রুসিফেরাস সবজি ব্রকলিতে কার্বের পরিমাণ কম এবং এই সবজি ভিটামিন, মিনারেলসএ সমৃদ্ধ। এই সবজি খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায় না। বরং সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    আরও পড়ুন: ব্রেকফাস্টে ভুল করেও খাবেন না এই খাবারগুলো, নয়তো হতে পারে বিপদ

    ব্রাউন রাইস

    ব্রাউ সুগারে কার্বস আছে তবে তা ক্ষতিকারক নয়, ফলে ব্রাউ রাইস খেলে ডায়াবেটিস রোগীরা সহজেই তাঁদের রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে। এছাড়াও এতে ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে যা শরীরের অন্য কাজ করতে সাহায্য করে থাকে।

    সয়বীন

    পুষ্টিবিদদের মতে, টোফু ও সয়বীনে অল্প পরিমণে কারবস থাকে যা ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষতি করে না। এতে প্রোটিন ও উপকারী ফ্যাটে সমৃদ্ধ। এই জাতীয় খাবার রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

    আরও পড়ুন: সারাক্ষণ খেতে ইচ্ছে করে? এই পাঁচটি খাবার খেলে কমবে খিদে 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share