Tag: Bombing

Bombing

  • TMC: বিজয় মিছিল ঘিরে রণক্ষেত্র এলাকা, বাড়ি ভাঙচুর, বোমাবাজি, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    TMC: বিজয় মিছিল ঘিরে রণক্ষেত্র এলাকা, বাড়ি ভাঙচুর, বোমাবাজি, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের ফল বের হওয়ার পর বিজয় মিছিলকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠী প্রকাশ্যে চলে এল। একাধিক বাড়িতে ভাঙচুর করার পাশাপাশি বোমাবাজি করার ঘটনাও ঘটেছে। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ জেলার রঘুনাথগঞ্জ-২ নম্বর ব্লকের সেকেন্দ্রা গ্রাম পঞ্চায়েতের খেজুরতলা মাঠপাড়া এলাকায়। গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে এক মহিলা সহ ১০ জন জখম হয়েছেন।

    কী কারণে হামলার ঘটনা ঘটেছে?

    রঘুনাথগঞ্জ-২ নম্বর ব্লকের সেকেন্দ্রা গ্রাম পঞ্চায়েতের খেজুরতলা মাঠপাড়া এলাকায় বরাবরই তৃণমূলের (TMC) দুটি গোষ্ঠী রয়েছে। এবার মহিউদ্দিন সেখকে তৃণমূলের প্রার্থী করা হয়। তাঁর অপর গোষ্ঠীর লোকজন তা মেনে নিতে পারেননি। তাঁকে হারানোর জন্য অপর গোষ্ঠীর লোকজন সবরকম চেষ্টা করেন। কিন্তু, বুধবার গণনা শেষ হতে দেখা যায়, মহিউদ্দিন সাহেব ভাল ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। এর পরই তাঁর অনুগামীরা এলাকায় বিজয় মিছিল বের করেন। সেই মিছিল শেষ হওয়ার পর দলীয় কর্মীরা নিজের বাড়ি চলে যান। আচমকা দলের অপর গোষ্ঠীর লোকজন বিজয় মিছিলে অংশগ্রহণকারী সকলের বাড়িতে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। বাড়ি ভাঙচুরের পাশাপাশি বোমোবাজিও করা হয়। সোনার গয়না এবং লক্ষ লক্ষ টাকা লুট করা হয় বলে অভিযোগ। একাধিক মোটর বাইক, আসবাবপত্র ভাঙচুর করা হয়। বোমার আঘাতে একাধিক কর্মী জখম হন।

     কী বললেন আক্রান্ত এক তৃণমূল (TMC) কর্মী?

    বোমার আঘাতে তৈমুর হক নামে এক তৃণমূল (TMC) কর্মী জখম হন। তিনি বলেন, বিজয় মিছিল শেষ হওয়ার পর পাড়াতেই একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলাম। তখন ফোন করে হামলা চালানোর বিষয়টি জানানো হয়। আমি ছুটে ঘটনাস্থলে আসি। এসে দেখি এলাকায় ব্যাপক বোমাবাজি করা হয়েছে। আসলে ওরা আমাদের প্রার্থীকে হারানোর অনেক চেষ্টা করেছিল। সেটা করতে পারেনি। এরপর বিজয় মিছিল দেখার পরই ওরা এই হামলা চালিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: অর্জুন গড়ে ব্যবসায়ীর বাড়িতে বোমাবাজি, পুলিশের ভুমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    Barrackpore: অর্জুন গড়ে ব্যবসায়ীর বাড়িতে বোমাবাজি, পুলিশের ভুমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। শনিবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বারাকপুর (Barrackpore) মহকুমার জগদ্দলের আটচালা বাগান এলাকায়। বাড়ি থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে রয়েছে পুলিশ ফাঁড়ি। স্বাভাবিকভাবে পুলিশের ভুমিকা নিয়ে এলাকাবাসী প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বারাকপুর (Barrackpore)পুলিশ কমিশনারেটের জগদ্দল থানার আটচালা বাগান ফাঁড়ির ঢিল ছোড়া দূরত্বে রুস্তম গুমটি এলাকায় রওশন আলি নামে এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে বোমাবাজি করে দুষ্কৃতীরা। অভিযোগ, শনিবার মাঝরাতে ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সাটারে তিনটি বোমা ছোঁড়ে জাভেদ মিঞা ও তার দলবল। একটি বোমা বাড়ির ছাদে মারলেও সেটি ফাটেনি। জগদ্দল থানার পুলিশ তাজা বোমাটি উদ্ধার করেছে। রওশনের ভাইয়ের সঙ্গে জাভেদের কোনও একটি বিষয় নিয়ে গণ্ডগোল হয়েছিল। সেই গণ্ডগোলটি রওশন এসে মেটানোর চেষ্টা করেন। দুপক্ষের মধ্যে বচসা হয়। রওশন জাভেদকে চড়় মারে। পরে, জাভেদ ফিরে যায়। পরে, গভীর রাত দলবল নিয়ে এসে ওই ব্যবসায়ীর বাড়িতে বোমাবাজি করে বলে অভিযোগ।

    কী বললেন ব্যবসায়ী?

    ব্যবসায়ী রওশন আলির বক্তব্য, আসলে জাভেদ আমাদের গালাগালি করছিল বলে ওকে একটা চড় মেরেছিলাম। তারজন্য সে এরকমভাবে হামলা চালাবে তা আমি ভাবতেই পারিনি। ও গভীর রাতে দলবল নিয়ে আমাদের বাড়িতে বোমাবাজি করেছে। এই ঘটনায় আমরা আতঙ্কিত। পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি। আমরা অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছি।

    কী বললেন সাংসদ?

    এই ঘটনা নিয়ে বারাকপুর (Barrackpore) সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, ওখানে একটা পুলিশ ফাঁড়ি রয়েছে। তবুও এই ধরনের ঘটনা ঘটল। জেল থেকে কিছু দুষ্কৃতী ছাড়া পেয়ে ফের এলাকায় গণ্ডগোল পাকাচ্ছে। পুলিশের নজরদারি আরও অনেক বাড়াতে হবে। আর এই বোমাবাজির ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: ক্যানিংয়ে তৃণমূলের দু’পক্ষের মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি, গুলিবিদ্ধ শাসকদলের কর্মী

    TMC: ক্যানিংয়ে তৃণমূলের দু’পক্ষের মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি, গুলিবিদ্ধ শাসকদলের কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই ক্যানিংয়ে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় রক্ত ঝরেছিল বিজেপি প্রার্থীর। অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর। এই ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই মনোনয়ন জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে কার্যত রণক্ষেত্র হয়ে উঠল দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং। বাসন্তী হাইওয়েতে তৃণমূলের (TMC) দু’পক্ষের মধ্যে বোমাবাজি এবং গুলি চলার অভিযোগ উঠেছে। তার জেরে সুনীল হালদার নামে এক তৃণমূল কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে শাসক দল সূত্রে জানা গিয়েছে। তবে পুলিশ জানিয়েছে, সংঘর্ষে দু’জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। এর প্রতিবাদে শুরু হয় বাসন্তী হাইওয়ে অবরোধ। ক্যানিংয়ের এসডিপিও-সহ কয়েক জন পুলিশ কর্মীও ওই সংঘর্ষে জখম হয়েছেন।

    ঠিক কী নিয়ে গন্ডগোল?

    তৃণমূলের (TMC) একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকার ব্লক সভাপতি এবং স্থানীয় বিধায়কের গোষ্ঠীর মধ্যে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া নিয়ে বিবাদের জেরে বুধবার ছড়িয়ে পড়ে উত্তেজনা। ক্যানিং শহরে সিপিএমের একটা অফিসেও হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ। বুধবার তৃণমূলের ব্লক সভাপতি শৈবাল লাহিড়ীর অনুগামীরা মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেলে তাঁদের ক্যানিং বাসস্ট্যান্ডের কাছে দুষ্কৃতীরা আটকে দেয়। স্থানীয় বিধায়ক পরেশরাম দাসের অনুগামীরা বাধা দেয় বলে অভিযোগ। এরপরই দু’দলের মধ্যে ইটবৃষ্টি এবং বোমাবাজি হয়। গুলিও চলেছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। প্রতিবাদে ক্যানিংয়ের হাসপাতাল মোড়ে অনুগামীদের নিয়ে অবরোধ শুরু করেন ব্লক সভাপতি। তাঁর হুঁশিয়ারি, পরেশরামের অনুগামীদের জমায়েত না সরালে অবরোধ চলবে। অবরোধের জেরে ওই রাস্তায় বড়ালি থেকে ঘটকপুকুর পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে, পুলিশ গিয়ে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায়।

    পুলিশ-প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    ক্যানিংয়ের এসডিপিও দিবাকর দাস বলেন, ওই সংঘর্ষে কারা জড়িত রয়েছে জানতে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার কাজ ফের শুরু হয়। সংঘর্ষে দু’জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এবং জখম হয়েছেন কয়েক জন পুলিশকর্মী।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    ক্যানিংয়ের তৃণমূলের ব্লক সভাপতি শৈবাল লাহিড়ী বলেন, দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়নে বাধা দেওয়া হয়। বিধায়কের লোকজন এসব করেছে। তা নিয়ে গন্ডগোল হয়েছে। হয়েছে রাস্তা অবরোধ। তৃণমূল বিধায়ক বলেন, মনোনয়নে কোনও বাধা দেওয়া হয়নি। ব্লক সভাপতি যে অভিযোগ করছেন, তা সঠিক নয়।

    ফের উত্তপ্ত ভাঙড়!

    মঙ্গলবারের পর বুধবারও মনোনয় জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভাঙড়। এদিনও সকাল থেকেই নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দেওয়া হয়েছিল এলাকা। এদিন ভাঙড়-১ নম্বর ব্লকে তৃণমূল নেতা শাজাহান মোল্লার নেতৃত্বে মিছিল হয়। মিছিল থেকে বোমাবাজি করা হয় বলে অভিযোগ। নারায়ণপুরে মনোনয়নপত্র জমা দিতে যাওয়ার সময় বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠেছে আইএসএফের বিরুদ্ধে। গাড়ি ভাঙচুরেরও অভিযোগ। হামলায় আইএসএফ এবং তৃণমূল কর্মী জখম হন। পরে, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: ময়নায় বাজার সংলগ্ন এলাকায় তৃণমূল দুষ্কৃতীর বোমাবাজি, আহত এক মহিলা

    Purba Medinipur: ময়নায় বাজার সংলগ্ন এলাকায় তৃণমূল দুষ্কৃতীর বোমাবাজি, আহত এক মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ময়নার (Purba Medinipur) তিন মাথার মোড় বাজার সংলগ্ন এলাকায় বোমাবাজি। আহত এক সবজি ব্যবসায়ী মহিলা। এবার উত্তপ্ত ময়নার বাকচা। যতই পঞ্চায়েত ভোট এগিয়ে আসছে ততই উত্তপ্ত হচ্ছে পশ্চিম মেদিনীপুর এলাকা। পুলিশ নিষ্ক্রিয়, তাই প্রশাসনের বিরুদ্ধে সরব বিজেপি।

    ময়নার (Purba Medinipur) কোথায় বোমাবাজি হয়েছে?

    বিজেপির অভিযোগ বাকচার (Purba Medinipur) নিমতলা বাজারের সামনে পুলিশের উপস্থিতিতে তৃণমূলের গুন্ডা বাহিনী ও বহিরাগত লোকজন নিয়ে বোমাবাজি করেছে। দেখে দেখে কেবল বিজেপি নেতৃত্বের বাড়ির সামনে বোমাবাজি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এরপর স্থানীয় লোকজন এবং বিজেপি নেতৃত্বরা পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়। এই বোমবাজির ঘটনায় আহত হয় এক মহিলা। মহিলার নাম মিঠু রানী দাস বর্মন, বয়স আনুমানিক ৫৫। বাজার থেকে সবজি বিক্রি করে বাড়ি ফিরছিলেন, কিন্তু সেই সময় নিমতলার কাছে এই বোমা বাজির ঘটনায় আহত হয় এই মহিলা। প্রথমে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে এই মহিলাকে ময়না প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সেখান থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই মহিলা জানান, দুপুর বারোটা নাগাদ সবজি বিক্রি করে ফেরার সময় রাস্তার উপরেই বোমাবাজি হয়। সেই বোমার আঘাতে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এখনো কোনোও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    স্থানীয় বিজেপি নেতা আশিষ মণ্ডল বলেন, ময়না (Purba Medinipur) এলাকায় তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মনোরঞ্জন হাজরার নেতৃত্বে এই বোমাবাজি হয়েছে। পুলিশের উপস্থিতিতে এই বোমাবাজি হয় এবং পুলিশ নিজে বোমাবাজি থেকে বাঁচতে হামিদুল চকে থাকা বিজেপির পার্টি অফিসে ঢুকে আশ্রয় নেয়। তিনি আরও বলেন, বোমার আঘাতে বাজারের সবজি বিক্রেতা মহিলারাও বাদ যাচ্ছেন না। পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্র আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। এই অঞ্চলের বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ বাবুকে খুন করেছিল তৃণমূলের আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই। তিনি আরও বলেন, এই খুনের প্রধান অভিযুক্ত মনোরঞ্জন হাজরা, যিনি ৩০২ মামলার আসামী এবং প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পুলিশ প্রশাসন শাসক দলের শাখা সংগঠনের মতো কাজ করছে বলে বিশেষ অভিযোগ করেন এই বিজেপি নেতা।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share