Tag: BRICS

BRICS

  • India China Relationship: “পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, সংবেদনশীলতাই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তি”, জিনপিংকে মোদি

    India China Relationship: “পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, সংবেদনশীলতাই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তি”, জিনপিংকে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পারিস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা ও সংবেদনশীলতাই দু’দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে নয়া দিশা দেখাবে।” চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক (India China Relationship) শেষে একথাই জানালেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চলতি সপ্তাহেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় প্রহরা দেওয়া নিয়ে চুক্তি হয়েছে ভারত চিনের মধ্যে। তার পরেই রাশিয়ার কাজানে ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) মুখোমুখি হয়েছেন মোদি ও জিনপিং।

    পার্শ্ববৈঠক (India China Relationship)

    বুধবার পড়শি এই দুই রাষ্ট্রনেতার পার্শ্ববৈঠকও হয়েছে। সেই বৈঠকের পরেই এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “কাজানে ব্রিকস সম্মেলনে ফাঁকে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ হল। ভারত ও চিনের মধ্যে সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ আমাদের দেশের মানুষের জন্য। পাশাপাশি আঞ্চলিক ও বিশ্বে শান্তি এবং স্থিরতা আনতে দু’দেশের সম্পর্ক উল্লেখযোগ্য।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    জিনপিংয়ের সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, ভারত-চিন সম্পর্ক কেবল আমাদের জনগণের জন্য নয়, আন্তর্জাতিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা ও সংবেদনশীলতা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পথনির্দেশিকা স্থির করবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত (India China Relationship) চার বছরে আন্তর্জাতিক সীমান্তে যে ইস্যুগুলি নিয়ে মতানৈক্য তৈরি হয়েছিল, সে বিষয়ে একমত হতে পেরেছে দু’টি দেশ। এই বিষয়টিকে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। সীমান্ত এলাকায় শান্তি, স্থিরতা বজায় রাখাই আমাদের কাছে অগ্রাধিকার।” 

    চিনা প্রেসিডেন্ট বলেন, “চিন ও ভারত উভয়ই প্রাচীন সভ্যতা, প্রধান উন্নয়নশীল দেশ এবং গ্লোবাল সাউথের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। দু’দেশের উন্নয়নের স্বার্থেই আমাদের মধ্যে মতবিরোধের ক্ষেত্রগুলি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুন: “সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বৈত মাপকাঠি থাকতে পারে না”, চিনকে খোঁচা মোদির

    প্রসঙ্গত, প্রায় পাঁচ বছর পরে ফের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসলেন মোদি ও জিনপিং। এর আগে একাধিকবার সাক্ষাৎ হয়েছে এই দুই রাষ্ট্রনেতার। উনিশে তামিলনাড়ুর মহাবলিপূরমে দেখা হয়েছিল মোদি-জিনপিংয়ের। ২০২২ সালে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি২০ সম্মেলনেও মুখোমুখি হয়েছিলেন তাঁরা। ২০২৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গেও দেখা হয়েছিল এই দুই রাষ্ট্রনেতার। তবে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হল (BRICS Summit) এই প্রথম।

    এখন দেখার, ভারত-চিন সম্পর্কের (India China Relationship) বরফ গলে কিনা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: “সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বৈত মাপকাঠি থাকতে পারে না”, চিনকে খোঁচা মোদির

    BRICS Summit: “সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বৈত মাপকাঠি থাকতে পারে না”, চিনকে খোঁচা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সার দিয়ে বসে রয়েছেন ৩৬ জন রাষ্ট্রনেতা। এঁদের মধ্যে যেমন রয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, তেমনি রয়েছেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংও। ব্রিকসের (BRICS Summit) এই হাটেই হাঁড়িটা ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নাম না করে নিশানা করলেন চিনকে। বললেন, “সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সদিচ্ছা নির্ধারণের কোনও দ্বৈত মাপকাঠি থাকতে পারে না। দ্বিচারিতা চলতে পারে না।”

    চিনকে খোঁচা! (BRICS Summit)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, প্রধানমন্ত্রীর এই বাক্যবাণের নিশানায় যে চিন-ই, তা জলের মতো স্পষ্ট। কারণ, গত গত কয়েক বছরে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বেশ কয়েকজন পাক জঙ্গির বিরুদ্ধে ভারত প্রস্তাব আনলেও, ভেটো প্রয়োগ করে স্থায়ী সদস্য চিন। তাই পাশ হয়নি সেই প্রস্তাব। সেই ‘শোধ’ তুলতেই প্রধানমন্ত্রী এদিন বেছে নিলেন ব্রিকসের সম্মেলন মঞ্চ। যে মঞ্চে হাজির চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-ও।

    প্রধানমন্ত্রীর সাফ কথা

    ব্রিকসের ষোড়শ শীর্ষ সম্মেলন হচ্ছে রাশিয়ার কাজানে। সেই সম্মেলনে যোগ দিতেই মঙ্গলবার রাশিয়ায় পা রেখেছন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বুধবার বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি সোচ্চার হন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সন্ত্রাসবাদ ও সন্ত্রাসে অর্থায়নের মোকাবিলায় আমাদের সংকল্প নিতে হবে। এক সঙ্গে ঐক্যের সঙ্গে কাজ করতে হবে।” এর পরেই তিনি বলেন, “এমন গুরুতর বিষয়ে দ্বিমুখী মানদণ্ডের কোনও জায়গা নেই।”

    আরও পড়ুন: ফের লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠের আয়োজন, এবার শিলিগুড়িতে

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দেশের যুবসমাজের মধ্যে চরমপন্থা প্রতিরোধের জন্য সক্রিয় পদক্ষেপ নিতে হবে। রাষ্ট্রসংঘে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের ব্যাপারে একটি পূর্ণাঙ্গ সম্মেলন নিয়ে যে বিষয়টি এখনও অমীমাংসিত, তা সমাধানের জন্য আমাদের এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।” তিনি বলেন (BRICS Summit), “ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপের মাধ্যমে বিশ্বের কাছে আমাদের নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে।” মুদ্রাস্ফীতি রোধ এবং খাদ্য, শক্তি, জল এবং স্বাস্থ্য নিরাপত্তার বিষয়েও বিশ্বের সব দেশকে উদ্যোগী হতে হবে বলেও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের মতো গ্লোবাল প্রতিষ্ঠানগুলির সংস্কার সাধন প্রয়োজন বলেও সাফ জানিয়ে দেন তিনি (BRICS Summit)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi-Xi Jinping Meeting: গালওয়ান সংঘর্ষের পর প্রথম, আজ চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি 

    PM Modi-Xi Jinping Meeting: গালওয়ান সংঘর্ষের পর প্রথম, আজ চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত সীমান্তরেখায় নজরদারি নিয়ে ভারত-চিন ঐক্যমতে পৌঁছানোর পর প্রথম দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (PM Modi-Xi Jinping Meeting)। আজ, বুধবার ব্রিকস সম্মেলনের (BRICS Summit) ফাঁকে আলোচনায় বসবেন দুই দেশের রাষ্ট্রনেতা। বিদেশসচিব বিক্রম মিসরি একথা জানিয়েছেন। গত পাঁচ বছরের মধ্য়ে প্রথমবার, ব্রিকস সামিটের সাইডলাইনে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এই মিটিং হবে বলে খবর। 

    গালওয়ান সংঘর্ষের পর ফের সাক্ষাত

    ২০২০ গালওয়ান সংঘর্ষের পর আর মুখোমুখি হননি দু’জন। গত কয়েক বছর ধরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর টহল ব্যবস্থার বিষয়ে একাধিকবার ওঠা-নামার সম্মুখীন হয়েছে দুই দেশের সম্পর্ক। এই পরিস্থিতিতে মোদি-জিনপিং বৈঠক (PM Modi-Xi Jinping Meeting) ভারত-চিন সম্পর্কে নতুন দিশা দেখাতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২০-র গালওয়ান সংঘর্ষের পর একবারই সাধারণ সাক্ষাৎ হয়েছিল মোদি ও জিনপিংয়ের মধ্যে। সেটা ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের সাইডলাইনে। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি২০ সম্মেলন চলাকালীনও সাক্ষাত হয় তাঁদের মধ্যে। কিন্তু কখনওই একান্ত আলোচনা সারেননি দুই রাষ্ট্রনেতা।

    আরও পড়ুন: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

    দুই রাষ্ট্রনায়কই এখন ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) যোগ দিতে রাশিয়ার কাজানে রয়েছেন। যেখানে সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ব্রাজিলের লুলা ডা সিলভা ও দক্ষিণ আফ্রিকার সিরিল রামাফোসা। ইতিমধ্যেই বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছেন, ২০২০ সালের মে মাসের আগে যেমন দুই দেশের সেনা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় নজরদারি চালাত, সেই অবস্থা ফিরছে। সূত্রে জানা গিয়েছে, দেপসাং সমতল এলাকা এবং দেমচকে নজরদারি চালানো নিয়ে ঐক্যমতে পৌঁছেছে ভারত ও চিন। দুই দেশের সেনাই সেখানে টহল দেবে। দুই দেশের এই ঐক্যমতের ফলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় দুই দেশের সেনার মধ্যে উত্তেজনা প্রশমিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এরপরই আলোচনায় বসতে চলেছেন মোদি-জিনপিং (PM Modi-Xi Jinping Meeting)। সেখানে সীমান্ত নিয়ে কোনও আলোচনা হয় কি না, তার দিকে নজর রয়েছে গোটা বিশ্বের। দুই রাষ্ট্রনেতার এই বৈঠকের নির্যাস কী হবে, তার উপর নির্ভর করছে ভারত-চিন আগামী সম্পর্ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত।” রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Putin) সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দিয়ে এই বার্তাই দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবারই ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়ার কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেন মোদি-পুতিন।

    সমস্যা মেটাতে প্রস্তুত ভারত

    বিশ্বশান্তি বজায় রাখতে ভারত যে দায়বদ্ধ, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্বের স্থায়ী উত্তর যে শান্তিপূর্ণ সমাধান, তাঁর সংক্ষিপ্ত ভাষণে তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধের বিষয়ে আমি নিরন্তর খোঁজখবর নিয়ে চলেছি। শান্তিপূর্ণ উপায়েই যে সমস্যার সমাধান করা উচিত, আমি তা আগেও বলেছি। আগে যে দুই দেশের মধ্যে শান্তি এবং স্থায়িত্ব ছিল, আমরা তাকে সমর্থন করি। আমরা মানবতাকে সব সময় প্রায়োরিটি দিই। সময় এলে সমস্যার সমাধানে ভারত সম্ভাব্য সমস্ত রকম সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “গত তিন মাসে আমি দু’বার রাশিয়া সফরে এলাম। এটা প্রমাণ করে আমাদের গভীর বন্ধুত্ব এবং ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা। জুলাই মাসে আমাদের যে অ্যানুয়াল সামিট হয়েছিল, তাতে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের সহযোগিতার বন্ধন নিবিড় হয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত ১৫ বছরের মধ্যে ব্রিকস একটা স্পেশাল আইডেনটিটি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। তাই বিশ্বের অনেক দেশই এর সদস্য হতে উন্মুখ হয়ে রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    দু’দিনের ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবারই রাশিয়ার ৯০০ কিলোমিটার দূরের শহর কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে আয়োজক দেশ এবার রাশিয়া। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। গত বছরই ব্রিকসে যোগ (Putin) দিয়েছে মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান এবং সংযুক্ত আরব আমির শাহি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    BRICS Summit: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাড়ি পরে রয়েছেন রুশ মহিলারা। পুরুষদের পরনে ধুতি-পাঞ্জাবী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Pm Modi) দেখে তাঁরা সমবেত কণ্ঠে ধরলেন কৃষ্ণ ভজন। রাশিয়ার কাজানে এভাবেই স্বাগত জানানো হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) যোগ দিতে মঙ্গলবার কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তাঁকে স্বাগত জানানো হয় সম্পূর্ণ ভারতীয় কায়দায়।

    কাজানে পা রাখলেন মোদি (BRICS Summit)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে এমন আনুষ্ঠানিকতার গুরুত্ব স্বীকার করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-ও। এই দুই রাষ্ট্রনেতার সঙ্গেই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার কথা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে কাজানে পৌঁছলাম। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন। উন্নত গ্রহের লক্ষ্যে এখানে আলোচনা হবে।” বিদেশমন্ত্রকের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, “রাশিয়ার হেরিটেজ শহর কাজানে পা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে।” এবার ব্রিকস সম্মেলনের আয়োজন করেছে রাশিয়া। ইউক্রেনে সংঘাত ও পশ্চিম এশিয়ায় উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে এই সম্মলনের গুরুত্ব অপরিসীম বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    উষ্ণ অভ্যর্থনা

    হোটেলে পৌঁছানোর পর (BRICS Summit) প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান প্রবাসী ভারতীয়রা। তাঁদের হাতে ছিল ত্রিবর্ণ রঞ্জিত ভারতীয় পতাকা। সংস্কৃতে একটি গানও গান তাঁরা। ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাক পরে রুশ শিল্পীদের একটি দল রাশিয়ান নৃত্য প্রদর্শন করেন। রাশিয়ার রাজধানী মস্কো থেকে ৯০০ কিমি দূরে কাজান। এখানেই হচ্ছে ব্রিকস সম্মলেন। এই সম্মেলনে যোগ দিতেই দু’দিনের রাশিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া যাওয়ার আগে এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্রিকসের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতাকে ভারত অত্যন্ত মূল্য দেয়, যা বৈশ্বিক উন্নয়ন অ্যাজেন্ডা সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা ও আলাপের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসেবে (Pm Modi) আবির্ভূত হয়েছে। ব্রিকসের (BRICS Summit) মঞ্চে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত হয়েছে গত বছর। এতে আদতে বিশ্বেরেই ভালো হবে।”

     

    আরও পড়ুন: “বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই, ভারতের স্বপ্ন সফল করতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ব্রিকস সম্মেলনে দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে মঞ্চে দেখা গেল ভারতের জাতীয় পতাকা পড়ে থাকতে। তা সতর্কভাবে তুলে নিজের পকেটে রাখলেন নরেন্দ্র মোদি। জাতীয় অস্মিতার প্রতীক দেশের পতাকা এবং তা অমর্যাদা তিনি কখনও হতে দেবেন না। ব্রিকস সম্মেলনের ফটোশুটের সময় মঞ্চে পড়ে থাকতে দেখা যায় জাতীয় পতাকা। তবে শুধুমাত্র ভারতের জাতীয় পতাকা নয়, সেখানে দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় পতাকাও পড়েছিল কিন্তু নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারতের জাতীয় পতাকা হাতে তুলে ধরতেই, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও তাঁর দেশের জাতীয় পতাকাটিও নিজে হাতে তোলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির এই কাজে মুগ্ধ নেটিজেনরা। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে চলছে নানারকমের পোস্ট সবাই কুর্নিশ জানাচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi)। 

    সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল হওয়া ভিডিও

    ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও এবং তাতে দেখা যাচ্ছে যে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসা একসঙ্গে মঞ্চে উঠছেন। সেখানেই পড়েছিল বিভিন্ন দেশের জাতীয় পতাকা। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট তাঁর নিজের দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি নজর দিতে পারেন নি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) নজরে চলে আসে তেরঙ্গা। নিচু হয়ে তেরেঙ্গাটি তুলে তাঁর নিজের জ্যাকেটের পকেটে রাখেন। তাঁর দেখাদেখি করে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসাও একই কাজ করেন। এরপর উদ্যোক্তাদের একজন এসে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের কাছে জাতীয় পতাকাটি নিয়ে গেলেও মোদি (PM Modi) তেরেঙ্গা দিতে চান নি। তিনি তা নিজের কাছেই রেখে দেন।

    মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কিভাবে?

    কিন্তু মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কীভাবে? যে কোনও দেশে জাতীয় পতাকার তো মঞ্চে পড়ে থাকার কথা নয়, এতো উদ্যোক্তাদের গাফিলতি! সামিট এর উদ্যোক্তারা বলছেন যে ফটোশুটের সময় কোন দেশের রাষ্ট্রনেতা কোথায় দাঁড়াবেন তা স্থির করতেই জাতীয় পতাকা ফেলে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, তারজন্য জাতীয় পতাকা ফেলে রাখতে কেন হবে? অন্যকোনও ভাবেও করা যেতে পারে। জাতীয় পতাকা যেকোনও দেশের জাতীয়তার প্রতীক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vladimir Putin: নিরাপদ নয় ভারত! তাই কি জি-২০ বৈঠকে না আসলেও পুতিন যাচ্ছেন চিন সফরে?

    Vladimir Putin: নিরাপদ নয় ভারত! তাই কি জি-২০ বৈঠকে না আসলেও পুতিন যাচ্ছেন চিন সফরে?

    মাধ্যম বাংলা নিউজ: অগাস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনে সশরীরে যোগ দেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। সেপ্টেম্বরে ভারতে রয়েছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানেও তিনি যে সশরীরে উপস্থিত থাকবেন না, দিন দুয়েক আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করে তা জানিয়ে দিয়েছেন পুতিন।

    চিন সফরে পুতিন

    তবে অক্টোবরে চিন সফরে আসছেন তিনি। বেজিংয়ে আয়োজিত ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে’র বৈঠকে যোগ দিতে পুতিন রাজি হয়েছেন বলে সূত্রের খবর। পুতিন যদি চিন সফরে আসেন, তাহলে তা হবে তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারির পর প্রথম বিদেশ সফর। ইতিমধ্যেই পুতিনের এই সফরের যাবতীয় প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে মস্কো। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকেই কাঠগড়ায় তোলে বিশ্বের একটা বড় অংশ।

    গ্রেফতারির খাঁড়ার ভয়

    যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে চলতি বছরের মার্চ মাসে পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। নিয়ম অনুযায়ী, যে ১২৩টি দেশ এই আদালতের সদস্য, তার যে কোনও একটিতে পা রাখলেই গ্রেফতার করা হবে পুতিনকে (Vladimir Putin)। এই আদালতের সদস্য দেশগুলির মধ্যে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সেই কারণেই পুতিন পা মাড়াননি ব্রিকস সম্মলনের পথে। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য দেশগুলির মধ্যে যেমন ভারত নেই, তেমনি নেই চিনও। প্রশ্ন, হল, তাহলে কেন ভারত সফরে না এসেও চিনে যাচ্ছেন পুতিন? আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, চিন কমিউনিস্ট শাসিত দেশ। ভারতের চেয়ে পুতিন সেখানে অনেক বেশি নিরাপদ বলে মনে করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কাছের লোকজন। সেই কারণেই জি-২০-র বৈঠকে না গিয়ে চিনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে’র বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছেন পুতিন।

    আরও পড়ুুন: আকসাই চিনে বাঙ্কার, সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন, যুদ্ধের প্রস্তুতি লালফৌজের?

    রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের সেক্রেটারি নিকোলাই পাত্রুশেভ জানান, পুতিনকে (Vladimir Putin) ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে’র বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে চিন। সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, “শীর্ষস্তর সহ বিভিন্ন স্তরে রুশ-চিন দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সময়সূচি তৈরি করা হচ্ছে। আমরা সময় মতো এ বিষয়ে তথ্য প্রকাশ করব।” ক্রমেই গাঢ় হচ্ছে ইন্দো-মার্কিন সম্পর্ক। সেই সময় একাসনে বসতে চলেছে রাশিয়া এবং চিন।

    তবে কি বদলাচ্ছে বিশ্বরাজনীতি?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India China: মোদি-শি পার্শ্ববৈঠক, আর্জি জানিয়েছিল চিন-ই, দাবি ভারতের

    India China: মোদি-শি পার্শ্ববৈঠক, আর্জি জানিয়েছিল চিন-ই, দাবি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ অফ্রিকার জোহানেসবার্গে হয়ে গেল ব্রিকস (BRICS) সম্মেলন। এই সম্মেলনের ফাঁকে পার্শ্ববৈঠক হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের (India China)। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের এহেন বৈঠক নিয়ে শুরু হয়েছে চাপানউতোর। চিনের দাবি, ভারতের সঙ্গে বৈঠক করতে অনুরোধ করেছে নয়াদিল্লি। যদিও চিনের দাবি নস্যাৎ করে দিয়ে ভারতের পাল্টা দাবি, পার্শ্ববৈঠক করতে তদ্বির করেছিল চিন-ই।

    ব্যতিক্রম চিন

    ব্রিকসে যে দেশগুলি রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে চিন এবং ভারতও (India China)। গত কয়েক বছরে প্রতিবেশী এই দুই দেশের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। বুধবার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ড করে ভারতের চন্দ্রযান-৩। ভারতের এই সাফল্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান। ব্যতিক্রম চিন। ব্রিকস সম্মলনের প্রথম দিন মঞ্চে চিনা প্রেসিডেন্ট ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের দু পাশে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছিল।

    করমর্দন দুই রাষ্ট্রপ্রধানের 

    পরের দিন মুখোমুখি হতেই করমর্দন করেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। বৃহস্পতিবার ভারতের বিদেশ সচিব বলেছিলেন, ব্রিকস সম্মেলনের মাঝে কথা হয়েছে মোদি ও শিয়ের মধ্যে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ব্রিকসভুক্ত দেশগুলির বাকি রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গেও কথা বলেন। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় যে পরিস্থিতি বিদ্যমান, শিয়ের সঙ্গে কথোপকথনে সেই প্রসঙ্গও উঠেছিল। এদিকে, চিনের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা (India China) হয়েছে, শি বলেছেন চিন-ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি দু দেশের নাগরিকদের স্বার্থকেই চরিতার্থ করবে। এবং তা শান্তি, স্থিতিশীলতা, উন্নয়নের জন্যও সহায়ক হবে।

    আরও পড়ুুন: গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    চিনের দাবি উড়িয়ে দিয়েছে ভারত। বেজিংয়ের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের অভিযোগ করেছে নয়াদিল্লি। নয়াদিল্লির পাল্টা দাবি, চিনের তরফে দুই রাষ্ট্রনেতার বৈঠকের আবেদন আগেই করা হয়েছিল। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, চিনের সেই আবেদন মেনেই বৈঠক হয়েছে মোদি-শি-য়ের। প্রসঙ্গত, ব্রিকসের (India China) সদস্য দেশগুলি হল, ভারত, চিন, রাশিয়া, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার সম্মেলন হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে। সম্মেলন শুরু হয়েছিল ২২ অগাস্ট, শেষ হয় ২৪ তারিখে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi At BRICS: ব্রিকস সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের কী কী উপহার দিলেন মোদি? জেনে নিন

    PM Modi At BRICS: ব্রিকস সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের কী কী উপহার দিলেন মোদি? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ আফ্রিকা ব্রিকস সম্মেলনে বিশ্ব নেতাদের উপহার দিলেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi At BRICS)। প্রত্যেকটি উপহারই ছিল ভারতীয় ঐতিহ্য এবং নিজস্ব শিল্পকর্ম মোড়া। ব্রিকস সম্মেলনের আয়োজক দেশ দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতি সিরিল রামাফোসাকে দুটি ‘সুরাহি’ উপহার দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, এগুলি তেলেঙ্গানা থেকে তৈরি করা হয়েছে। পাশাপাশি লেডি রামাফোসাকে মোদির উপহার ‘নাগাল্যান্ডের সাল’। জানা যাচ্ছে, ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্য নাগাল্যান্ডের উপজাতিরা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এই শাল তৈরি করছেন। এটির জটিল নকশা উজ্জ্বল রং এক আলাদা মাত্রা দিয়েছে শালটিকে। এই সালের মধ্য দিয়েই নাগাল্যান্ডের ওই উপজাতিদের প্রাচীন ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং জীবনধারা প্রতিফলিত হয়। 

    উপহার দেওয়া হয়েছে কর্নাটকের ‘বিদ্রি’ ফুলদানি 

    এছাড়াও দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতিকে মোদি (PM Modi At BRICS) দিয়েছেন ‘বিদ্রি’ ফুলদানি। কী এই ফুলদানি? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘সম্পূর্ণভাবে ভারতীয় শিল্পকলায় সৃষ্ট এটি কর্নাটকের বিদার শহরে তৈরি হয়।’’ এর উপাদানে থাকে দস্তা, তামা এবং অন্যান্য ধাতু সংকর, লোহা এতে থাকে না। ঢালাই এর উপর খোদাই করা থাকে বিভিন্ন কারুকাজ। তাতে ভারতীয় শিল্পকর্মের ছাপ থাকে। খাঁটি রুপোর তার দিয়ে এই ফুলদানি সাজানো হয়। তারপরে বিশেষ একটি মাটির দ্রবণে ফুলদানিটিকে ভিজিয়ে রাখা হয়। এর ফলে দস্তার খাদ খুবই উজ্জ্বল কালো হয়ে ওঠে, কালো ব্যাকগ্রাউন্ড এর উপর রুপোলী কারুকাজগুলি আরও সুন্দর দেখতে লাগে।  

    ‘নক্কাশি’ ও ‘গোল্ড পেইন্টিং’ উপহার দেন মোদি (Pm Modi)

    পাশাপাশি দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতিকে মোদি (PM Modi At BRICS) দিয়েছেন রুপোর ‘নক্কাশি’। কিভাবে তৈরি হয় এই শিল্পকর্ম? জানা যাচ্ছে, প্রথমে কাগজে আঁকা হয় তারপর সেই কাগজটিকে রুপোলি সিটের উপর স্থানান্তরিত করা হয়। অন্যদিকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলাদা সিলভাকে মধ্যপ্রদেশের বিশেষ ‘গোল্ড পেইন্টিং’ উপহার দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, এগুলিও মধ্যপ্রদেশের উপজাতিদের শিল্পকর্মের অন্যতম নিদর্শন। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিন্দু এবং রেখা দিয়ে তৈরি এই ছবিগুলিকে মধ্যপ্রদেশের গোল্ড সম্প্রদায়ের দেওয়ালে দেখা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার শপথ নিয়েছে ভারত।” মঙ্গলবার ‘ব্রিকস’ সম্মলনের মঞ্চে কথাগুলি বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারত যে অচিরেই বিশ্বে উন্নয়নের  চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে, এদিন প্রত্যয়ের সঙ্গে সেকথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তিনি। উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ করতে ভারত যেসব পদক্ষেপ করেছে, এদিন সেকথাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    ব্রিকস সম্মেলন

    দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে শুরু হয়েছে ব্রিকস সম্মেলন। ২২ অগাস্ট শুরু হওয়া এই সম্মেলন চলবে চলতি মাসেরই ২৪ তারিখ পর্যন্ত। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। যদিও এবারের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশও। এই সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবারই দক্ষিণ আফ্রিকায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলনে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিলের দশম বর্ষপূর্তিতে অনেক অনেক অভিনন্দন।

    ব্রিকসের গুরুত্ব 

    গত দশ বছরে আমাদের মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিল। ২০০৯ সালে যখন প্রথম ব্রিকস সম্মেলন হয়েছিল, তখন বিশ্ব সবে মাত্র এক বিশাল আর্থিক সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসছিল। সেই সময় বিশ্ব অর্থনীতিতে আশার আলো হয়ে উঠেছিল ব্রিকস। বর্তমান সময়েও করোনা অতিমারি ও বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে উদ্বেগের মাঝেও বিশ্ব ই-অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের সঙ্গে লড়ছে। তাই এই সময়ও ব্রিকস সদস্য দেশগুলির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিশ্ব অর্থনীতির অস্থির সময়েও ভারত বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি। শীঘ্রই ভারত ৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে। বিশ্বের উন্নয়নের চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে ভারত। এর কারণ হল, ভারত সঙ্কট ও প্রতিবন্ধকতাকে আর্থিক উন্নয়নের সুযোগে পরিণত করেছে। ভারতের মানুষ শপথ নিয়েছে, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে উন্নত দেশে পরিণত করবে।”

    আরও পড়ুুন: আজ চাঁদের মাটি ছোঁবে ‘চন্দ্রযান ৩’, সাফল্য কামনায় দেশ-বিদেশে পুজো-যজ্ঞ-নমাজ পাঠ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিগত কয়েক বছরে আমরা মিশন মোডে বিভিন্ন পরিবর্তন করেছি এবং এগুলি ভারতে বাণিজ্য ব্যবস্থাকে ক্রমাগত উন্নত করেছে। আমরা সম্মতির বোঝা কমিয়েছি এবং রেড টেপ সারিয়েছি। জিএসটির সূচনাও বিনিয়োগকারীদের বিশেষ আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে। আমরা জনসেবা প্রদান ও সুশাসনকে গুরুত্ব দিয়েছি।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতে আছে বিশ্বের তৃতীয় স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম। ইউনিকর্ন রয়েছে শতাধিক। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ সফল করতে রয়েছে টেলিকম, এআই, ফিনটেক এবং আইটি সেক্টরের মতো ক্ষেত্র।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share