Tag: BRICS Summit

BRICS Summit

  • India China Relationship: “পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, সংবেদনশীলতাই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তি”, জিনপিংকে মোদি

    India China Relationship: “পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা, সংবেদনশীলতাই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তি”, জিনপিংকে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পারিস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা ও সংবেদনশীলতাই দু’দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে নয়া দিশা দেখাবে।” চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক (India China Relationship) শেষে একথাই জানালেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চলতি সপ্তাহেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় প্রহরা দেওয়া নিয়ে চুক্তি হয়েছে ভারত চিনের মধ্যে। তার পরেই রাশিয়ার কাজানে ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) মুখোমুখি হয়েছেন মোদি ও জিনপিং।

    পার্শ্ববৈঠক (India China Relationship)

    বুধবার পড়শি এই দুই রাষ্ট্রনেতার পার্শ্ববৈঠকও হয়েছে। সেই বৈঠকের পরেই এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “কাজানে ব্রিকস সম্মেলনে ফাঁকে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ হল। ভারত ও চিনের মধ্যে সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ আমাদের দেশের মানুষের জন্য। পাশাপাশি আঞ্চলিক ও বিশ্বে শান্তি এবং স্থিরতা আনতে দু’দেশের সম্পর্ক উল্লেখযোগ্য।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    জিনপিংয়ের সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, ভারত-চিন সম্পর্ক কেবল আমাদের জনগণের জন্য নয়, আন্তর্জাতিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধা ও সংবেদনশীলতা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পথনির্দেশিকা স্থির করবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত (India China Relationship) চার বছরে আন্তর্জাতিক সীমান্তে যে ইস্যুগুলি নিয়ে মতানৈক্য তৈরি হয়েছিল, সে বিষয়ে একমত হতে পেরেছে দু’টি দেশ। এই বিষয়টিকে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। সীমান্ত এলাকায় শান্তি, স্থিরতা বজায় রাখাই আমাদের কাছে অগ্রাধিকার।” 

    চিনা প্রেসিডেন্ট বলেন, “চিন ও ভারত উভয়ই প্রাচীন সভ্যতা, প্রধান উন্নয়নশীল দেশ এবং গ্লোবাল সাউথের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। দু’দেশের উন্নয়নের স্বার্থেই আমাদের মধ্যে মতবিরোধের ক্ষেত্রগুলি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুন: “সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বৈত মাপকাঠি থাকতে পারে না”, চিনকে খোঁচা মোদির

    প্রসঙ্গত, প্রায় পাঁচ বছর পরে ফের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসলেন মোদি ও জিনপিং। এর আগে একাধিকবার সাক্ষাৎ হয়েছে এই দুই রাষ্ট্রনেতার। উনিশে তামিলনাড়ুর মহাবলিপূরমে দেখা হয়েছিল মোদি-জিনপিংয়ের। ২০২২ সালে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি২০ সম্মেলনেও মুখোমুখি হয়েছিলেন তাঁরা। ২০২৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গেও দেখা হয়েছিল এই দুই রাষ্ট্রনেতার। তবে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হল (BRICS Summit) এই প্রথম।

    এখন দেখার, ভারত-চিন সম্পর্কের (India China Relationship) বরফ গলে কিনা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: “সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বৈত মাপকাঠি থাকতে পারে না”, চিনকে খোঁচা মোদির

    BRICS Summit: “সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দ্বৈত মাপকাঠি থাকতে পারে না”, চিনকে খোঁচা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সার দিয়ে বসে রয়েছেন ৩৬ জন রাষ্ট্রনেতা। এঁদের মধ্যে যেমন রয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, তেমনি রয়েছেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংও। ব্রিকসের (BRICS Summit) এই হাটেই হাঁড়িটা ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নাম না করে নিশানা করলেন চিনকে। বললেন, “সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সদিচ্ছা নির্ধারণের কোনও দ্বৈত মাপকাঠি থাকতে পারে না। দ্বিচারিতা চলতে পারে না।”

    চিনকে খোঁচা! (BRICS Summit)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, প্রধানমন্ত্রীর এই বাক্যবাণের নিশানায় যে চিন-ই, তা জলের মতো স্পষ্ট। কারণ, গত গত কয়েক বছরে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বেশ কয়েকজন পাক জঙ্গির বিরুদ্ধে ভারত প্রস্তাব আনলেও, ভেটো প্রয়োগ করে স্থায়ী সদস্য চিন। তাই পাশ হয়নি সেই প্রস্তাব। সেই ‘শোধ’ তুলতেই প্রধানমন্ত্রী এদিন বেছে নিলেন ব্রিকসের সম্মেলন মঞ্চ। যে মঞ্চে হাজির চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-ও।

    প্রধানমন্ত্রীর সাফ কথা

    ব্রিকসের ষোড়শ শীর্ষ সম্মেলন হচ্ছে রাশিয়ার কাজানে। সেই সম্মেলনে যোগ দিতেই মঙ্গলবার রাশিয়ায় পা রেখেছন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বুধবার বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি সোচ্চার হন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সন্ত্রাসবাদ ও সন্ত্রাসে অর্থায়নের মোকাবিলায় আমাদের সংকল্প নিতে হবে। এক সঙ্গে ঐক্যের সঙ্গে কাজ করতে হবে।” এর পরেই তিনি বলেন, “এমন গুরুতর বিষয়ে দ্বিমুখী মানদণ্ডের কোনও জায়গা নেই।”

    আরও পড়ুন: ফের লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠের আয়োজন, এবার শিলিগুড়িতে

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দেশের যুবসমাজের মধ্যে চরমপন্থা প্রতিরোধের জন্য সক্রিয় পদক্ষেপ নিতে হবে। রাষ্ট্রসংঘে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের ব্যাপারে একটি পূর্ণাঙ্গ সম্মেলন নিয়ে যে বিষয়টি এখনও অমীমাংসিত, তা সমাধানের জন্য আমাদের এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।” তিনি বলেন (BRICS Summit), “ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপের মাধ্যমে বিশ্বের কাছে আমাদের নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে।” মুদ্রাস্ফীতি রোধ এবং খাদ্য, শক্তি, জল এবং স্বাস্থ্য নিরাপত্তার বিষয়েও বিশ্বের সব দেশকে উদ্যোগী হতে হবে বলেও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের মতো গ্লোবাল প্রতিষ্ঠানগুলির সংস্কার সাধন প্রয়োজন বলেও সাফ জানিয়ে দেন তিনি (BRICS Summit)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi-Putin Ties: বন্ধুত্বের উষ্ণতা, অনুবাদক ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী মোদির কথা বোঝেন পুতিন! 

    Modi-Putin Ties: বন্ধুত্বের উষ্ণতা, অনুবাদক ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী মোদির কথা বোঝেন পুতিন! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি-পুতিন সম্পর্ক এতটাই গাঢ়, যে একে অন্যের ভাষা বুঝতে অনুবাদের দরকার হয় না। ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit 2024) যোগ দিয়ে এমনই অভিমত ব্যক্ত করলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বন্ধু পুতিনের এই কথায় উষ্ণ হাসি ফিরিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Modi-Putin Ties)। একই সঙ্গে ফের ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ থামানোর জন্য মোদি অনুরোধ করলেন পুতিনকে। বললেন, শান্তিপূর্ণ আলোচনাই সমস্যা সমাধানের একমাত্র পথ।  

    মোদি-পুতিন মত বিনিময়

    মঙ্গলবার কাজানে ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির (ভারত, রাশিয়া, চিন, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা) ষোড়শ শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেন মোদি। ছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও (Modi-Putin Ties)। দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাঝেই পুতিন মোদিকে বলেন, ‘‘আমি ভেবেছিলাম অনুবাদ ছাড়াই আপনি আমার কথা বুঝতে পারবেন! আমাদের বন্ধুত্ব এমনই।’’ বৈঠকে বেশ কয়েক বার মোদি তথা ভারতকে ‘বন্ধু’ বলে উল্লেখ করেন পুতিন। তিনি বলেন, ‘‘আমার জুলাইয়ের বৈঠকের কথা মনে আছে, সেখানেও আমরা নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। আমরা ফোনেও বেশ কয়েকবার কথা বলেছি। কাজান সফরের আমন্ত্রণ গ্রহণ করার জন্য আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ।’’

    পুতিনকে পরামর্শ মোদির

    প্রধানমন্ত্রী মোদিকে দেখেই জড়িয়ে ধরেন পুতিন (Modi-Putin Ties)। দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে। ভারত ফের একবার শান্তিপূর্ণভাবে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধানে জোর দিয়েছে। পুতিনের প্রশংসা করে মোদি বলেন, ‘‘আমার রাশিয়া সফরে আমাদের বন্ধুত্ব আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে। জুলাই মাসে মস্কোতে অনুষ্ঠিত দুই দেশের বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনও আমাদের সম্পর্ককে শক্তিশালী করেছে।’’ বন্ধু পুতিনকে ভারতে আসার জন্য ফের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মোদি। বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, কিছু জরুরি কাজ থাকায় বিভিন্ন পার্শ্ববৈঠক এবং মূল সম্মেলনে যোগ দিয়ে বুধবারই প্রধানমন্ত্রী ফিরে আসবেন দেশে। বৃহস্পতিবার শীর্ষ সম্মেলনের শেষ দিন ব্রিকস ঘোষণাপত্র প্রকাশিত হবে। ভারতের পক্ষ থেকে সেখানে উপস্থিত থাকবেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi-Xi Jinping Meeting: গালওয়ান সংঘর্ষের পর প্রথম, আজ চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি 

    PM Modi-Xi Jinping Meeting: গালওয়ান সংঘর্ষের পর প্রথম, আজ চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত সীমান্তরেখায় নজরদারি নিয়ে ভারত-চিন ঐক্যমতে পৌঁছানোর পর প্রথম দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (PM Modi-Xi Jinping Meeting)। আজ, বুধবার ব্রিকস সম্মেলনের (BRICS Summit) ফাঁকে আলোচনায় বসবেন দুই দেশের রাষ্ট্রনেতা। বিদেশসচিব বিক্রম মিসরি একথা জানিয়েছেন। গত পাঁচ বছরের মধ্য়ে প্রথমবার, ব্রিকস সামিটের সাইডলাইনে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এই মিটিং হবে বলে খবর। 

    গালওয়ান সংঘর্ষের পর ফের সাক্ষাত

    ২০২০ গালওয়ান সংঘর্ষের পর আর মুখোমুখি হননি দু’জন। গত কয়েক বছর ধরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর টহল ব্যবস্থার বিষয়ে একাধিকবার ওঠা-নামার সম্মুখীন হয়েছে দুই দেশের সম্পর্ক। এই পরিস্থিতিতে মোদি-জিনপিং বৈঠক (PM Modi-Xi Jinping Meeting) ভারত-চিন সম্পর্কে নতুন দিশা দেখাতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২০-র গালওয়ান সংঘর্ষের পর একবারই সাধারণ সাক্ষাৎ হয়েছিল মোদি ও জিনপিংয়ের মধ্যে। সেটা ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের সাইডলাইনে। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি২০ সম্মেলন চলাকালীনও সাক্ষাত হয় তাঁদের মধ্যে। কিন্তু কখনওই একান্ত আলোচনা সারেননি দুই রাষ্ট্রনেতা।

    আরও পড়ুন: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

    দুই রাষ্ট্রনায়কই এখন ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) যোগ দিতে রাশিয়ার কাজানে রয়েছেন। যেখানে সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ব্রাজিলের লুলা ডা সিলভা ও দক্ষিণ আফ্রিকার সিরিল রামাফোসা। ইতিমধ্যেই বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছেন, ২০২০ সালের মে মাসের আগে যেমন দুই দেশের সেনা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় নজরদারি চালাত, সেই অবস্থা ফিরছে। সূত্রে জানা গিয়েছে, দেপসাং সমতল এলাকা এবং দেমচকে নজরদারি চালানো নিয়ে ঐক্যমতে পৌঁছেছে ভারত ও চিন। দুই দেশের সেনাই সেখানে টহল দেবে। দুই দেশের এই ঐক্যমতের ফলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় দুই দেশের সেনার মধ্যে উত্তেজনা প্রশমিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এরপরই আলোচনায় বসতে চলেছেন মোদি-জিনপিং (PM Modi-Xi Jinping Meeting)। সেখানে সীমান্ত নিয়ে কোনও আলোচনা হয় কি না, তার দিকে নজর রয়েছে গোটা বিশ্বের। দুই রাষ্ট্রনেতার এই বৈঠকের নির্যাস কী হবে, তার উপর নির্ভর করছে ভারত-চিন আগামী সম্পর্ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত।” রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Putin) সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দিয়ে এই বার্তাই দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবারই ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়ার কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেন মোদি-পুতিন।

    সমস্যা মেটাতে প্রস্তুত ভারত

    বিশ্বশান্তি বজায় রাখতে ভারত যে দায়বদ্ধ, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্বের স্থায়ী উত্তর যে শান্তিপূর্ণ সমাধান, তাঁর সংক্ষিপ্ত ভাষণে তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধের বিষয়ে আমি নিরন্তর খোঁজখবর নিয়ে চলেছি। শান্তিপূর্ণ উপায়েই যে সমস্যার সমাধান করা উচিত, আমি তা আগেও বলেছি। আগে যে দুই দেশের মধ্যে শান্তি এবং স্থায়িত্ব ছিল, আমরা তাকে সমর্থন করি। আমরা মানবতাকে সব সময় প্রায়োরিটি দিই। সময় এলে সমস্যার সমাধানে ভারত সম্ভাব্য সমস্ত রকম সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “গত তিন মাসে আমি দু’বার রাশিয়া সফরে এলাম। এটা প্রমাণ করে আমাদের গভীর বন্ধুত্ব এবং ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা। জুলাই মাসে আমাদের যে অ্যানুয়াল সামিট হয়েছিল, তাতে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের সহযোগিতার বন্ধন নিবিড় হয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত ১৫ বছরের মধ্যে ব্রিকস একটা স্পেশাল আইডেনটিটি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। তাই বিশ্বের অনেক দেশই এর সদস্য হতে উন্মুখ হয়ে রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    দু’দিনের ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবারই রাশিয়ার ৯০০ কিলোমিটার দূরের শহর কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে আয়োজক দেশ এবার রাশিয়া। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। গত বছরই ব্রিকসে যোগ (Putin) দিয়েছে মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান এবং সংযুক্ত আরব আমির শাহি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    BRICS Summit: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাড়ি পরে রয়েছেন রুশ মহিলারা। পুরুষদের পরনে ধুতি-পাঞ্জাবী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Pm Modi) দেখে তাঁরা সমবেত কণ্ঠে ধরলেন কৃষ্ণ ভজন। রাশিয়ার কাজানে এভাবেই স্বাগত জানানো হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) যোগ দিতে মঙ্গলবার কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তাঁকে স্বাগত জানানো হয় সম্পূর্ণ ভারতীয় কায়দায়।

    কাজানে পা রাখলেন মোদি (BRICS Summit)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে এমন আনুষ্ঠানিকতার গুরুত্ব স্বীকার করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-ও। এই দুই রাষ্ট্রনেতার সঙ্গেই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার কথা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে কাজানে পৌঁছলাম। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন। উন্নত গ্রহের লক্ষ্যে এখানে আলোচনা হবে।” বিদেশমন্ত্রকের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, “রাশিয়ার হেরিটেজ শহর কাজানে পা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে।” এবার ব্রিকস সম্মেলনের আয়োজন করেছে রাশিয়া। ইউক্রেনে সংঘাত ও পশ্চিম এশিয়ায় উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে এই সম্মলনের গুরুত্ব অপরিসীম বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    উষ্ণ অভ্যর্থনা

    হোটেলে পৌঁছানোর পর (BRICS Summit) প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান প্রবাসী ভারতীয়রা। তাঁদের হাতে ছিল ত্রিবর্ণ রঞ্জিত ভারতীয় পতাকা। সংস্কৃতে একটি গানও গান তাঁরা। ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাক পরে রুশ শিল্পীদের একটি দল রাশিয়ান নৃত্য প্রদর্শন করেন। রাশিয়ার রাজধানী মস্কো থেকে ৯০০ কিমি দূরে কাজান। এখানেই হচ্ছে ব্রিকস সম্মলেন। এই সম্মেলনে যোগ দিতেই দু’দিনের রাশিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া যাওয়ার আগে এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্রিকসের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতাকে ভারত অত্যন্ত মূল্য দেয়, যা বৈশ্বিক উন্নয়ন অ্যাজেন্ডা সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা ও আলাপের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসেবে (Pm Modi) আবির্ভূত হয়েছে। ব্রিকসের (BRICS Summit) মঞ্চে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত হয়েছে গত বছর। এতে আদতে বিশ্বেরেই ভালো হবে।”

     

    আরও পড়ুন: “বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই, ভারতের স্বপ্ন সফল করতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়া পাড়ি মোদির, আজ বৈঠকের সম্ভাবনা চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে

    PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়া পাড়ি মোদির, আজ বৈঠকের সম্ভাবনা চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) মঙ্গলবারই তাঁর দুই দিনের সফরে রাশিয়া পাড়ি দিলেন। সেখানে ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, নরেন্দ্র মোদির রাশিয়া সফরের আগে, গত রবিবারই সে দেশের রাষ্ট্রপ্রধান পুতিন প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোদিকে রাশিয়ার অত্যন্ত ভালো বন্ধু বলে উল্লেখ করেন পুতিন। রাশিয়া উড়ে যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘রাশিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছি। ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেব।’’ ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনের সঙ্গে ভারতের নিবিড় সম্পর্ক বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এবং তিনি আরও জানিয়েছেন, বিভিন্ন ইস্যুতে বিস্তৃত আলোচনা হবে এখানে। বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্র নেতারাও উপস্থিত থাকবেন। আজকে অর্থাৎ মঙ্গলবার সারা দুনিয়ার দৃষ্টি রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে চিনের রাষ্ট্রপতি জিনপিং-র বৈঠকের দিকে। যদিও ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফ থেকে এই বিষয়ে এখনও কিছু আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। শেষবারের মতো এই দুই রাষ্ট্র প্রধানের বৈঠক হয়েছিল ২০২৩-এর অগাস্টে সাউথ আফ্রিকায় ব্রিকস সম্মেলনে।

    জুলাই মাসের পর ফের রাশিয়া সফরে মোদি (PM Modi)

    নিজের পোস্টে প্রধানমন্ত্রী আরও লেখেন, ‘‘ভারতের গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে ব্রিকস সম্মেলনে। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মঞ্চ যেখানে আমরা আমাদের আলোচনা এবং কথোপকথন চালাতে পারি, বিশ্বের উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রভৃতি ইস্যুতে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুলাই মাসেই মস্কো সফরে গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তারপরে ঠিক তিন মাসের মাথায় ফের আবার রাশিয়া সফরের উদ্দেশে রওনা হলেন প্রধানমন্ত্রী। জুলাই মাসেই বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক ইস্যুতে বৈঠক হয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। শুধু তাই নয় সে সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রাশিয়া সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানেও ভূষিত করে মস্কো।

    ব্রিকস তৈরি হয়েছিল ২০০৬ সালে (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, ব্রিকস (BRICS) তৈরি করা হয়েছিল ২০০৬ সালে। রাশিয়া ভারত এবং চিন- এই তিন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা ২০০৬ সালেই জি এইট সম্মেলনে এই গ্রুপ তৈরি করেন। প্রথমবারের জন্য ব্রিকস সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল ২০০৯ সালে এবং তা রাশিয়াতেই হয়েছিল। এখন ব্রিকস অনেকটাই বড় হয়েছে। মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহী রয়েছে জোটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। তবে বুধবার ফটোশেসনের সময় দেখা গেল দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসের দু পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন দুজন। বুধ-সন্ধ্যায় চাঁদের মাটি ছোঁয় ভারতের চন্দ্রযান-৩।

    মোদি-জিনপিংয়ের করমর্দন

    ভারতই প্রথম দেশ যে পা রেখেছে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। সম্ভবত, তার পরেই বদলে গেল ছবিটা। বৃহস্পতিবার করমর্দন করতে দেখা গেল মোদি এবং জিনপিংকে। এএনআইয়ের প্রকাশ করা একটি ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, মোদি ও জিনপিং একে অপরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন, হাত মেলাচ্ছেন এবং কথা বলছেন। তবে এই দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে ঠিক কী কথা হল, তা জানা যায়নি। গত বছর জি-২০ সম্মেলন হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনে মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি ও জিনপিং। সেই সময় করমর্দন (BRICS Summit) করতে দেখা গিয়েছিল তাঁদের।

    ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির প্রস্তাব

    এদিকে, ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির পক্ষেও এদিন সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ব্রিকস বর্ধনকে সব সময় সমর্থন করে এসেছে ভারত। আমরা বিশ্বাস করি ব্রিকসের সদস্য সংখ্যা বাড়লে তা আরও শক্ত হবে।” উন্নয়নশীল দেশগুলি যেভাবে ব্রিকসে যোগদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাতে তিনি খুশি বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এদিন ইজিপ্ট, আর্জেন্টিনা, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং ইউনাইটেড আরব আমিরশাহিকে ব্রিকসে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

    এদিকে, বুধ-সন্ধ্যায় ভারতের চন্দ্রাভিযান সফল হওয়ায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এই তালিকায় যেমন রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের মতো বৃহত্তর অর্থনীতির দেশ, তেমনি রয়েছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোতায় শেরিং, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো উন্নয়নশীল দেশের নেতারাও। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও।

    আরও পড়ুুন: “আমরা তো চাঁদেই বাস করছি”! ভারতের ‘চাঁদমারি’তে শ্লেষ পাক নাগরিকের

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম পা রেখে ইতিহাস গড়েছে ভারত। এহেন আবহে বিশ্ব নেতারা ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানালেও, অদ্ভুতভাবে নীরব জিনপিং। এ ব্যাপারে (BRICS Summit) একটি বাক্যও ব্যয় করেননি কমিউনিস্ট শাসিত দেশটির প্রেসিডেন্ট।

    ভারতের চাঁদ জয়ে কি তবে গোঁসা হল কমরেডের!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চেও ঘুচলো না দূরত্ব, মোদি জিনপিং রইলেন দূরে দূরেই

    BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চেও ঘুচলো না দূরত্ব, মোদি জিনপিং রইলেন দূরে দূরেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখোমুখি হলেন বটে, তবে মোদি-জিনপিংয়ের দূরত্ব ঘুঁচল না। বুধবার ব্রিকসের (BRICS Summit) যে ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, তাতেই ধরা পড়েছে ভারত ও চিনের রাষ্ট্রনেতাদের মধ্যের এই দূরত্ব। মঙ্গলবার দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার ছিল সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন। এদিন স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে যাওয়ার আগে ব্রিকসের সদস্য দেশগুলির নেতারা যোগ দেন ফটোশেসনে। সেখানেই ধরা পড়েছে মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের দূরত্বের ছবি।

    দূরত্বের ছবি

    ছবিতে দেখা যাচ্ছে, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার একদিকে দাঁড়িয়ে রয়েছেন মোদি, অন্যদিকে রয়েছেন জিনপিং। এই সম্মেলনে (BRICS Summit) রাশিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। গ্রুপ ফটোয় ছিলেন তিনিও। ছিলেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডা সিলভাও। মঙ্গলবার ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার শপথ নিয়েছে ভারত।” ভারত যে অচিরেই বিশ্বে উন্নয়নের চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে, এদিন প্রত্যয়ের সঙ্গে সেকথাও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। প্রসঙ্গত, ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা।

    প্রধানমন্ত্রীর দেশপ্রেম

    এদিকে, বুধবার ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর দেশপ্রেমের নমুনা দেখল তামাম বিশ্ব। এদিন ছিল ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন। সম্মেলন শুরুর আগে অন্যান্য রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে মঞ্চে ওঠেন প্রধানমন্ত্রীও। প্রত্যেক রাষ্ট্রনেতা মঞ্চের কোথায় দাঁড়াবেন, তা ঠিক করেছিলেন আয়োজকরা।

    সেই মতো মঞ্চের প্লাটফর্মে সাঁটিয়ে রাখা হয়েছিল সংশ্লিষ্ট দেশের পতাকা আঁকা স্টিকার। মঞ্চে নিজের জন্য দাঁড়ানোর জায়গায় ভারতের পতাকা দেখে প্রথমে থমকে দাঁড়ান প্রধানমন্ত্রী। তারপর ঝুঁকে পড়ে স্টিকারটি তুলে নিয়ে রেখে দেন পকেটে।

    আরও পড়ুুন: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর সিইও ছিলেন অভিষেক! বিবৃতি জারি করে জানাল ইডি

    প্রধানমন্ত্রীর পাশে ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট। মোদিকে দেখে তিনিও হাতে তুলে নেন সে দেশের পতাকা আঁকা স্টিকার। ব্রিকস সম্মেলনের মঞ্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এহেন দেশপ্রেমের নিদর্শন হয়েছে ভাইরাল। প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্ববাসী। এদিকে, ব্রিকস সম্মেলনের (BRICS Summit) ফাঁকে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। দুই রাষ্ট্রনেতাই জোর দিয়েছেন ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার সম্পর্কের উন্নতিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share