Tag: Budget 2024

Budget 2024

  • Modi Government: ভূমি সংস্কার, কৃষক-মহিলা উন্নয়নে রাজ্যগুলিকে ১০ হাজার কোটির অনুদান কেন্দ্রের

    Modi Government: ভূমি সংস্কার, কৃষক-মহিলা উন্নয়নে রাজ্যগুলিকে ১০ হাজার কোটির অনুদান কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে দেশের অঙ্গ রাজ্যগুলির বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নয়নের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকার নজর দিয়েছে। চলতি বছরের বাজেটে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন ঘোষণা করেছিলেন চার শ্রেণির উন্নয়নে জোর দেওয়া হবে। এগুলি হল— কৃষক, তরুণ, মহিলা ও গরিব। মোদি সরকারের বাজেটে দেখা যাচ্ছে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এই চার শ্রেণিকেই। এর আগে, আগামী ৫ বছরের জন্য বিনামূল্যে ৮০ হাজার মানুষকে রেশন দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে মোদি সরকার।

    এবার, কেন্দ্রীয় সরকার জোর দিয়েছে, ভূমি সংস্কারে। পাশাপাশি, দেশের ৬ কোটি কৃষকের বিভিন্ন তথ্য নথিভুক্তকরণ এবং কর্মরত মহিলাদের হস্টেল নির্মাণেও বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। এই তিনটি বিষয়ে রাজ্যগুলির জন্য বিপুল অর্থ বরাদ্দ করেছে মোদি সরকার। ভারতবর্ষের জিডিপির সবচেয়ে বড় অংশ আসে কৃষি ক্ষেত্র থেকে। তাই স্বাভাবিকভাবেই বাজেটে (Budget 2024) এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার জোর দিয়েছে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ। অন্যদিকে, কর্মরত মহিলাদের হস্টেল নির্মাণের সিদ্ধান্তও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।  

    শহর ও গ্রামীণ এলাকার ভূমি সংস্কারে বরাদ্দ ১০,০০০ কোটি টাকা (Land Reform) 

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার ১০,০০০ কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ করেছে শহর ও গ্রামীণ ভারতে ভূমি সংস্কারের জন্য। ইতিমধ্যে কীভাবে চলবে ভূমি সংস্কারের এই কাজ, তার জন্য নয়া নির্দেশিকাও জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই নির্দেশিকা সামনে এসেছে গত ৯ অগাস্ট। আর এ বিষয়ে দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বক্তব্য রাখেন সংসদে তাঁর বাজেট অধিবেশনের দিন অর্থাৎ গত জুলাই মাসের ২৩ তারিখে। গ্রামীণ ক্ষেত্রে ভূমি সংস্কারের (Land Reform) জন্য কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি রাজ্যকে নির্দেশ দিয়েছে, ‘ইউনিক ল্যান্ড পার্সেল আইডেন্টিফিকেশন নম্বর’ (ULPIN) বা ‘ভূ-আধার’ নম্বর চালু করার বিষয়ে। এর পাশাপাশি, মহকুমা ভিত্তিক বিভিন্ন জমির মালিকানা নিয়েও সার্ভে ম্যাপ তৈরি করতে বলা হয়েছে ওই নির্দেশিকায়। শহর অঞ্চলে জিআইএস ম্যাপিং ব্যবস্থার মাধ্যমে ল্যান্ড রেকর্ড (Land Reform) করতে বলা হয়েছে। এর পাশাপাশি রাজ্যগুলিকে তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক ব্যবস্থাও গড়ে তুলতে বলা হয়েছে সম্পত্তির রেকর্ড করার জন্য।

    ৬ কোটি কৃষকের নাম-তথ্য নথিভুক্তকরণ 

    অন্যদিকে, দেশের সমস্ত কৃষকদের নামসহ অন্যান্য তথ্য নথিভুক্তকরণের জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে চলতি বছরের বাজেটে। এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে যাতে দেশের ৬ কোটি কৃষকের তথ্য সবসময় কেন্দ্রীয় সরকার রাখতে পারে। এর পাশাপাশি, তাঁরা যে জমিগুলিতে চাষ করেন তার নথিও সরকারের কাছে থাকবে এই ব্যবস্থার মাধ্যমে। এর ফলে, দেশের কৃষি ক্ষেত্রে গতি আসবে বলেই মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল। একই সঙ্গে, এই ব্যবস্থা চালু হলে দেশের আসল ও নকল কৃষক বাছাই করা সহজেই সম্ভব হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় শুধুমাত্র অনুদান পেতেই অনেকে কৃষক সাজেন, কিন্তু কেন্দ্রীয় ভাবে দেশের চাষীদের সমস্ত তথ্য একজায়গায় থাকলে, দুর্নীতিও রোধ করা সম্ভব বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কর্মরত মহিলাদের হস্টেল নির্মাণে বরাদ্দ ৫ হাজার কোটি

    অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকার নজর দিয়েছে দেশের কর্মরত মহিলাদের অসুবিধাগুলিকে দূর করার জন্য। এই উদ্দেশ্যে পাঁচ হাজার কোটি টাকা মোদি সরকার বরাদ্দ করেছে কর্মরত মহিলাদের হস্টেল নির্মাণের জন্য। এনিয়ে চলতি বছরের বাজেট অধিবেশনেই বক্তব্য রেখেছেন দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এই কর্মসূচির বাস্তবায়নের ফলে মহিলাদের কাজের প্রতি বা কর্মক্ষেত্রের প্রতি আগ্রহ আরও বাড়বে। কেন্দ্রীয় সরকারে এই পরিকল্পনা অনুযায়ী বলা হয়েছে, রাজ্য সরকার কর্মরত মহিলাদের হস্টেল বানানোর জন্য জমি দেবে অথবা জমি না থাকলে তা কেনার জন্য যে পরিমাণ অর্থ দরকার সেটা দেবে। এর পাশাপাশি, রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ মডেলকে অনুসরণ করার জন্য। এই ভাবেই হস্টেলগুলিকে চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ করতে বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারে নির্দেশে এই হস্টেলগুলির মালিকানা রাজ্য সরকারের হাতে রাখার কথাই বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত,  রাজ্যগুলির মধ্যে কর্মরত মহিলাদের হস্টেল নির্মাণের জন্য সবথেকে বেশি অর্থ পেতে চলেছে যোগী আদিত্যনাথের উত্তরপ্রদেশ। কারণ বিভিন্ন তথ্য থেকে উঠে এসেছে সব থেকে বেশি মহিলা উত্তরপ্রদেশেই কর্মরত রয়েছেন। এখানে কেন্দ্রীয় সরকার বরাদ্দ করেছে ৩৮২ কোটি টাকা। অন্যদিকে, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের ঠিক পার্শ্ববর্তী রাজ্য মধ্যপ্রদেশ। এক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার বরাদ্দ করেছে ২৮৪ কোটি টাকা। তৃতীয় স্থানে রয়েছে অসম, এখানে কেন্দ্র বরাদ্দ করেছে ২২৬ কোটি টাকা।

    অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বরাদ্দ

    এগুলি ছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকার আরও নানারকমের আর্থিক সহায়তা করছে রাজ্যগুলিকে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন—

    রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্থানগুলিকে উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য ২,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র।

    পুরনো ট্র্যাক্টর বাতিল করে (নতুন কেনার ক্ষেত্রে), আর্থিক সহায়তা দানের জন্য কেন্দ্রীয় বরাদ্দ ৩ হাজার কোটি টাকা।

    শিল্পায়নের জোয়ার আনতে রাজ্যগুলিতে কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ করেছে ১৫ হাজার কোটি টাকা।

    অন্যদিকে দিল্লি এনসিআর অঞ্চলে কেন্দ্রীয় সরকার ১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ ও রাজস্থানের উন্নয়নের জন্য।

    বিভিন্ন গ্রামীণ ও শহুরে পরিকাঠামো নির্মাণের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার বরাদ্দ করেছে ১৫ হাজার কোটি টাকা।
     

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • West Bengal: কোথায় বঞ্চনা? ইউপিএ’র তুলনায় মোদির আমলে বাংলার বরাদ্দ বেড়েছে ২১৮ শতাংশ!

    West Bengal: কোথায় বঞ্চনা? ইউপিএ’র তুলনায় মোদির আমলে বাংলার বরাদ্দ বেড়েছে ২১৮ শতাংশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ বছরের বাজেটে অন্ধ্রপ্রদেশ এবং বিহারের উল্লেখ থাকায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তার সমালোচনা করেছে বিরোধী দলগুলি। তাদের বক্তব্য, সরকার জোট শরিকদের পাইয়ে দিতেই এমন বাজেট করেছে। বিরোধীরা ভুলে যাচ্ছে কোনও কোনও রাজ্যের কথা বাজেটে বলা হলেও তার অর্থ এই নয় যে অন্য কোনও একটি বিশেষ রাজ্যের দিকে নজর দেওয়া হয়নি বা ওই রাজ্যের অনুকূলে কোনও অর্থ বরাদ্দ করা হয়নি। প্রসঙ্গত, ইউপিএ সরকারের ২০০৯-১০-এর অন্তর্বর্তী বাজেটে উত্তরপ্রদেশ ও বিহার–শুধুমাত্র এই দুটি রাজ্যের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল। অথচ, সেই সময় পক্ষপাত নিয়ে কোনওরকম হইচই বা সমালোচনা করা হয়নি।
    এবারের বাজেটে বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal), ওড়িশা এবং অন্ধ্রপ্রদেশের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে ‘পূর্বোদয়’ নামে এক বিশেষ কর্মসূচির কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এই রাজ্যগুলি পূর্ব ভারতের প্রতিনিধিত্ব করে। ঐতিহাসিকভাবে পূর্বাঞ্চলের এই রাজ্যগুলি উন্নয়নের দিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে।  রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস ‘পূর্বোদয়’ কর্মসূচি নিয়ে কিছু বলছে না, অথচ পশ্চিমবঙ্গকে বঞ্চনার অভিযোগও তুলেছে। এমন অভিযোগ যে ভিত্তিহীন, তা স্পষ্ট হয়ে উঠছে পরিসংখ্যানেই। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এইভাবে বিরোধীরা বিভেদকামী রাজনীতির আশ্রয় নিয়ে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। ২০০৯-১৪ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ যা বরাদ্দ পেত, তা ২১৮ শতাংশ বেড়েছে ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে মোদি জমানায় (Modi Government)।

    চলতি অর্থ বছরে বাংলার (West Bengal) জন্য ৩৪,৬৮৪ কোটি টাকার সংস্থান

    পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি খাতে কেন্দ্রীয় সরকার নানাভাবে অর্থ বরাদ্দের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের অনুকূলে কেন্দ্রীয় বরাদ্দের পরিমাণ যথেষ্ট বৃদ্ধি করা হয়েছে। মোট সংগৃহীত করের মধ্যে ৯৩,৮২৭.৭০ কোটি টাকা পশ্চিমবঙ্গের বাজেট বরাদ্দ হিসেবে ধরা হয়েছে ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে। চলতি অর্থ বছরে মঞ্জুরিকৃত অনুদান হিসেবে ৩৪,৬৮৪ কোটি টাকার সংস্থান রাখা হয়েছে। মনে রাখতে হবে যে পশ্চিমবঙ্গে ইউপিএ মেয়াদকালের তুলনায়  বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে বেশ কয়েকগুণ। এনডিএ সরকারের আমলে পশ্চিমবঙ্গের অনুকূলে রেকর্ড পরিমাণ বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে। বর্তমান আর্থিক বছরে অর্থাৎ, ২০২৪-২৫ সালে পশ্চিমবঙ্গে শুধুমাত্র রেল প্রকল্প রূপায়ণে অনুমোদিত বরাদ্দের পরিমাণ ১৩,৯৪১ কোটি টাকা। ২০০৯-১৪ সময়কালে প্রতি বছর বরাদ্দের গড় পরিমাণ ছিল ৪,২৮০ কোটি টাকা। সেই অর্থে এবারের কেন্দ্রীয় বরাদ্দ তিনগুণ। ২০১৪-২৩ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে ১,১০০ কিলোমিটার রেল সেকশন চালু হয়েছ, যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) ২০১৪-২৪ সময়কালে রেল প্রকল্প

    -১,২৬১ কিলোমিটার নতুন রেলপথ

    – ১,৫৭৬ কিলোমিটার রেল বৈদ্যুতিকীকরণ অর্থাৎ, প্রতি বছর গড়ে ১৫৮ কিলোমিটার যা কিনা ২০১৪ সালের গড় ৩২ কিলোমিটারের তুলনায় পাঁচগুণ বেশি।

    – ৪৪৩টি রেল ফ্লাইওভার ও আন্ডারব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে।

    -৪৩টি প্রকল্পের কাজ চলছে মোট ৪,৪৭৯ কিলোমিটার যার জন্য কেন্দ্র বরাদ্দ করেছে ৬০,১৬৮ কোটি টাকা।

    -১০০টি স্টেশনকে অমৃত স্টেশন রূপে চিহ্নিত করা হবে :

    পশ্চিমবঙ্গকে কেন্দ্রের বঞ্চনা, এ যে সর্বৈব মিথ্যা তত্ত্ব, তা পরিষ্কার নীচের পরিসংখ্যানে

    জনধন যোজনা

    সর্বভারতীয় স্তরে ৫২.৫ কোটি জন ধন অ্যাকাউন্ট রয়েছে (৫৬% মহিলা)

    পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) ক্ষেত্রে ৫ কোটিরও বেশি জন ধন অ্যাকাউন্ট (৫৭% মহিলা)

    পিএম মুদ্রা যোজনা

    সর্বভারতীয় স্তরে ২৮.৯ লক্ষ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে, ৪৮.৬ কোটিরও বেশি সুফলভোগী (৬৮% মহিলা; ২৩% তফশিলি জাতি/তফশিলি উপজাতি)

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ২.৪ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি দেওয়া হয়েছে, ৪.৭ কোটি সুফলভোগী (৭৬% মহিলা; ২০% তফশিলি জাতি/তফশিলি উপজাতি)

    স্ট্যান্ড-আপ ইন্ডিয়া
     
    সর্বভারতীয় স্তরে ২.৩ লক্ষ উদ্যোগপতিকে ২৯,০০০ কোটি টাকারও বেশি দেওয়া হয়েছে (৭৮% মহিলা)

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ১২,৮০০-রও বেশি উদ্যোগপতিকে ১,৩৬৬ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে (৭৪% মহিলা)

    পিএম স্বনিধি (যোগ্য রাস্তার হকারদের ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ সহায়তা)

    সর্বভারতীয় স্তরে ৬৪ লক্ষেরও বেশি রাস্তার হকার সুফল পেয়েছেন (৪৪% মহিলা; ৪৩% অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি এবং ২২% তফশিলি জাতি/উপজাতি)

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে সুফল পেয়েছেন ১.৯২ লক্ষ রাস্তার হকার (৪৫% মহিলা; ৩% অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি এবং ১২% তফশিলি জাতি/উপজাতি)

    পিএম জীবন জ্যোতি বিমা যোজনা (বছরে ৪৩৬ টাকা প্রিমিয়ামে জীবন বিমা)

    সর্বভারতীয় স্তরে ২০.২ কোটি নাম নথিভুক্ত (৫৩% মহিলা)

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ১ কোটিরও বেশি নথিভুক্ত (৫৮% মহিলা)

    পিএম সুরক্ষা বিমা যোজনা (বছরে ২০ টাকা প্রিমিয়ামে দুর্ঘটনা বিমা) 

    সর্বভারতীয় স্তরে ৪৪.৫ কোটি নথিভুক্ত (৫০% মহিলা)

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ২.৯ কোটি নথিভুক্ত (৫৫% মহিলা)

    অটল পেনশন যোজনা (Modi Government) 

    সর্বভারতীয় স্তরে ৬.৫ কোটি গ্রাহক

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ৫০ লক্ষেরও বেশি গ্রাহক 

    জল জীবন মিশন–সবার জন্য পানীয় জল

    সর্বভারতীয় স্তরে ১১.৭ কোটি নলবাহিত জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ৮৭ লক্ষের মতো নলবাহিত জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে

    পিএম আবাস যোজনা

    সর্বভারতীয় স্তরে ২.৯৪ কোটিরও বেশি গৃহ নির্মাণে মঞ্জুরি

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ৪৫.৬৯ লক্ষ গৃহ নির্মাণে মঞ্জুরি

    পিএম আবাস শহরাঞ্চল

    সর্বভারতীয় স্তরে ১.১৮ কোটি গৃহ নির্মাণে মঞ্জুরি

    পশ্চিমবঙ্গে ৬.৬৮ লক্ষ গৃহ নির্মাণে মঞ্জুরি 

    স্বচ্ছ ভারত মিশন

    সর্বভারতীয় স্তরে ১১ কোটিরও বেশি বাড়িতে শৌচালয় নির্মিত

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ৮১.৯৪ লক্ষ বাড়িতে শৌচালয় নির্মিত

    স্বচ্ছ ভারত মিশন (শহরাঞ্চল)

    সর্বভারতীয় স্তরে ৬২.৮ লক্ষ বাড়িতে শৌচালয় নির্মিত

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ২.৭৮ লক্ষ বাড়িতে শৌচালয় নির্মিত

    আয়ুষ্মান ভারত
     
    সর্বভারতীয় স্তরে ৩৪ কোটিরও বেশি সুবিধাভোগী

    রাজ্য সরকার ২০১৯-এ এই প্রকল্প থেকে সরে দাঁড়িয়েছে

    জন ঔষধি কেন্দ্র (৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ পর্যন্ত)

    সর্বভারতীয় স্তরে ১২,৬০০-রও বেশি কেন্দ্র

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ৩৪২টি কেন্দ্র

    এলপিজি সিলিন্ডার–উজ্জ্বলা মিশন
     
    সর্বভারতীয় স্তরে উজ্জ্বলা সুবিধাভোগী ১০.৩২ কোটি

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ১.২৩ কোটি

    পিএম গরীব কল্যাণ অন্ন যোজনা

    সর্বভারতীয় স্তরে ৮০ কোটিরও বেশি সুবিধাভোগী

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ৬ কোটিরও বেশি সুবিধাভোগী

    পিএম কিষাণ-এর আওতায় সুফলভোগী

    সর্বভারতীয় স্তরে ৮.৭ কোটিরও বেশি কৃষক (২২% মহিলা) 

    পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ৪২.৩৫ লক্ষ কৃষক (১৮% মহিলা)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পাঁচ বছরেই বিশ্বের অর্থনীতিতে তিন নম্বরে উঠবে ভারত, দাবি মোদির

    PM Modi: পাঁচ বছরেই বিশ্বের অর্থনীতিতে তিন নম্বরে উঠবে ভারত, দাবি মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরে ভারত বিশ্বের তৃতীয় সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হবে। মঙ্গলবার দেশের রাজধানী দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে আয়োজিত “জার্নি টুওয়ার্ডস বিকশিত ভারত আলোচনা চক্রে এমনটাই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ।

    আঘাত সত্বেও এগিয়েছে অর্থনীতি (Budget 2024)

    দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভারতের জিডিপি হার ৮% থাকবে। বিগত ১০ বছরে দশটি বড় সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে আমরা। করোনা প্যান্ডেমিক ভারতের উন্নতি পথ আটকে রাখতে পারেনি। সাময়িক ধাক্কা কাটিয়ে আমরা আবার উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছি। বর্তমানে ভারত পঞ্চম সবচেয়ে বড় অর্থনীতি। শীঘ্রই আমরা তৃতীয় সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হয়ে উঠব। সেই দিন দূরে নেই, যখন ভারত তৃতীয় সবচেয়ে বড় অর্থব্যবস্থা হয়ে উঠবে। ২০১৪-র আগে দেশের অবস্থা এরকম ছিল না। প্রায় দিন আমরা দুর্বল অর্থনীতি এবং নানান ধরনের কেলেঙ্কারির খবর শুনতে পেতাম। এখন সেসব অতীত। রেল বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এবারের বাজেট (Budget 2024) ১ দশকের আগের বাজেটের তুলনায় ৮ গুণ অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে। কৃষি খাতেও আমরা ৪ গুণ অর্থ বরাদ্দ করেছি। ভারতের প্রতিরক্ষা খাতে দুগুণ বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে।

    “কথা রাখি” বললেন মোদি (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি, ভারত একমাত্র অর্থনীতি, যেখানে উন্নয়নের হার বেশি এবং মুদ্রাস্ফিতীর হার কম। ভারত অর্থনীতির ক্ষেত্রে বিশ্বের অনেক দেশের কাছে মডেল হয়ে উঠেছে। বিশ্বের উন্নতির ক্ষেত্রে ভারতের অংশীদারিত্ব ১৬%। ১০ বছরে অর্থনীতির উপর একাধিক আঘাত সত্ত্বেও ভারত এ কাজ করে দেখিয়েছে। ভারতের অতীতের বিভিন্ন রাজনৈতিক ঘটনা সম্পর্কে কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এক সময় ছিল যখন ভোটের আগে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হত, নেতারা ভোটের পর সেগুলিকে দিবাস্বপ্ন মনে করে ভুলে যেতেন। কিন্তু আমি সেই কাজ করি না। আমরা ভোটের আগে যা বলি, ভোটের পর সেটা পূরণ করে দেখাই। আমরা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসেছি। ২০১৪ সালে ১৬ লক্ষ কোটি টাকার বাজেট হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: অলিম্পিক্সে দুর্নীতির প্রতিযোগিতা হলে, তৃণমূল কংগ্রেস স্বর্ণ পদক পেত, কটাক্ষ রাজু বিস্তার

    আমাদের সরকার ৪৮ লক্ষ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছে। ২০০৪ সালে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার ৯০ হাজার কোটি টাকা ছিল। ২০২৪ সালের (Budget 2024) সেই ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার ১১ লক্ষ কোটি টাকার বেশি।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    Union budget 2024: দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে জমা দিতে হবে ইনকাম ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৩ জুলাই সংসদে বাজেট পেশ (Union budget 2024) করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার পরে পরেই পেশ হয়েছে অর্থবিল ২০২৪। তাতে বলা হয়েছে, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তিকে দেশ ছেড়ে যেতে হলে জমা দিতে হবে আয়কর সংক্রান্ত ছাড়পত্রের (Income Tax Clearance) শংসাপত্র। বিলের ৭১ নম্বর ক্লজ আয়কর অ্যাক্ট সংক্রান্ত আইনের ২৩০ নম্বর ধারা সংশোধন করতে চায় সরকার। এই আয়কর অ্যাক্ট ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংক্রান্ত। এই সংশোধনী কার্যকর হবে চলতি বছরের পয়লা অক্টোবর থেকে।

    সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উক্ত ধারার উপধারা (১এ), অনুযায়ী, ভারতে বসবাসকারী কোনও ব্যক্তি ভারত ছেড়ে যেতে পারবেন না, যদি না তিনি আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটি শংসাপত্র না পান। এই শংসাপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে যে, তাঁর কোনও দায় নেই। আয়কর আইন বা সম্পদকর আইন, ১৯৫৭ বা উপহারকর আইন ১৯৫৮ বা ব্যয়কর আইন ১৯৮৭ অনুযায়ী তাঁর কোনও দায় নেই।

    আয়কর আইনের ২৩০ ধারা

    আয়কর আইনের ২৩০ সেকশন অনুযায়ী, যাঁরা ভারতে বসবাস করছেন, দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে তাঁদের অবশ্যই আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হবে। এই সার্টিফিকেটেই বলা থাকে, ওই ব্যক্তির কোনও কর বকেয়া নেই কিংবা তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা জমা দিতে হবে। সদ্যই যে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, সেখানে ৪২ ও ৪৩ নম্বর ধারায় ব্ল্যাক মানি অ্যাক্ট, ২০১৫-এর তালিকায় যোগ করার প্রস্তাব (Union budget 2024) দেওয়া হয়েছে। যার অধীনে যে কোনও ব্যক্তির ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স শংসাপত্র পাওয়ার জন্য তাঁকে তাঁর দায়গুলি ক্লিয়ার করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ফের লাভ জিহাদ! হিন্দু মেয়েকে তুলে নিয়ে গেল মুসলমান শ্রমিক

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ১৯৬১-র ধারা ২৩০ অনুযায়ী, প্রত্যেক ব্যক্তিকে ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হবে না। কেবলমাত্র নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবে (Income Tax Clearance), যাঁদের ট্যাক্স ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন (Union budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Nirmala Sitharaman: মোদির প্রকল্প চালু না করেও স্পর্ধা দেখাচ্ছেন? তৃণমূলকে নিশানা নির্মলার

    Nirmala Sitharaman: মোদির প্রকল্প চালু না করেও স্পর্ধা দেখাচ্ছেন? তৃণমূলকে নিশানা নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী যত প্রকল্প এনেছেন, তার একটিও চালু হয়নি পশ্চিমবঙ্গে। এর পরেও আমায় প্রশ্ন করার স্পর্ধা দেখান আপনারা?” বুধবার (Budget 2024) রাজ্যসভায় এই ভাষায়ই তৃণমূল কংগ্রেসকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)।

    তৃণমূলকে জবাব সীতারামনের (Nirmala Sitharaman)

    মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই সংসদে প্রথমবারের জন্য পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করেছে তৃতীয় মোদি সরকার। বাজেট পেশ করেছেন সীতারামন। এই বাজেট নিয়েই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে নিশানা করেছেন বিরোধীরা। বাংলাকে বঞ্চনার অভিযোগে সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। বাজেটকে ‘বিহার বাজেট’ বলেও কটাক্ষ করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। বুধবার রাজ্যসভায় তৃণমূলের ছোড়া তিরকে ফের ঘাসফুল শিবিরের দিকেই ছুড়লেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সাফ জানিয়ে দিলেন, বাজেটে কোনও রাজ্যকে বঞ্চনা করা হয়নি। বিরোধীরা ইচ্ছাকৃতভাবে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন।

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর প্রশ্ন

    তিনি বলেন, “প্রতিটি বাজেটে দেশের প্রতিটি রাজ্যের নাম বলার সুযোগ থাকে না।” এই প্রসঙ্গেই সীতারামন (Nirmala Sitharaman) বলেন, “মহারাষ্ট্রের পালঘর জেলার বধাবনে সমুদ্র বন্দর তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। বাজেটে এর উল্লেখ নেই। তার মানে কি, মহারাষ্ট্রকে উপেক্ষা করা হয়েছে? বক্তৃতায় যদি একটি নির্দিষ্ট রাজ্যের নাম বলা না হয়, তাহলে কি কেন্দ্রের প্রকল্পগুলো থেকে তারা উপকৃত হয় না?” এর পরেই তিনি বলেন, “কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইচ্ছাকৃতভাবে জনগণকে ভুল বোঝাচ্ছেন বিরোধীরা।”

    আরও পড়ুন: জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠকে ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী, উঠবে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি প্রসঙ্গ?

    কংগ্রেসকে নিশানা করে নির্মলা বলেন, “উনি (মল্লিকার্জুন খাড়গে) বলছেন অনেক রাজ্যের নামই নেই বাজেটে। আমি শুধু নাকি দুই রাজ্যের কথাই বলেছি। কংগ্রেস দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিল। অনেক বাজেট ওরা করেছে। তাই ওদের জানা উচিত, প্রত্যেক বাজেটে সব রাজ্যের নাম রাখা সম্ভব হয় না।” এর পরেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “গতকাল তৃণমূল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। বলা হচ্ছে, বাংলাকে কিছু দেওয়া হয়নি। আমাকেও তাহলে বলতে হয় যে, গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী যত প্রকল্প এনেছেন, তার একটিও (Budget 2024) চালু হয়নি পশ্চিমবঙ্গে। এর পরেও আমায় প্রশ্ন করার স্পর্ধা দেখান আপনারা (Nirmala Sitharaman)?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bihar JDU: “বিহার যা পেয়েছে, তাতে আমরা খুশি”, বিরোধীদের নিশানা জেডিইউয়ের

    Bihar JDU: “বিহার যা পেয়েছে, তাতে আমরা খুশি”, বিরোধীদের নিশানা জেডিইউয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিহার যা পেয়েছে (Budget Allocation), তাতে আমরা খুশি।” এহেন মন্তব্য বিহারের শাসক দল জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ)-এর (Bihar JDU)। বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা দাবি করেছিল বিহার। কেন্দ্র মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সেই দাবিকে মান্যতা দেয়নি। এই দাবি সম্পর্কে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে বলেন, “এখনই বিহারকে বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা দেওয়া সম্ভব নয়।”

    বাজেটে খুশি নীতীশের দল (Bihar JDU)

    বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা না দেওয়া হলেও, বাজেটে বিহারের জন্য ভালোই বরাদ্দ হয়েছে। বড়সড় অর্থনৈতিক সাপোর্টের পাশাপাশি ইন্ডাস্ট্রিয়াল সাপোর্টও দেওয়া হয়েছে নীতীশের রাজ্যকে। তাতেই মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি খুশি নীতীশের দলও। জেডিইউয়ের পরামর্শদাতা তথা জাতীয় প্রধান মুখপাত্র কেসি ত্যাগী বলেন, “বিহার যা পেয়েছে, তাতেই আমরা খুব খুশি।” বিহারকে বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা না দেওয়ায় জেডিইউ ক্ষুব্ধ বলে যেসব খবর করা হচ্ছে, তা ঠিক নয় বলেও জানান তিনি। ত্যাগী বলেন, “বিরোধীদের চিৎকার করতে দিন। বিষয়টা বিহারের উন্নয়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বার্ষিক এক লাখ কোটি টাকার প্যাকেজ দেওয়া হচ্ছে আমাদের। এতে  আমাদের ভালোই হল।”

    তৃণমূলকে নিশানা

    তৃণমূলকেও নিশানা করেছেন জেডিইউয়ের (Bihar JDU) প্রধান মুখপাত্র। বলেন, “যখন একজন তৃণমূল নেতা কেন্দ্রের বাজেটকে ‘বিহার বাজেটে’র তকমা দেয়, তার অর্থ দাঁড়ায় বিহারকে স্পেশাল কেয়ার দেওয়া হয়েছে। স্পেশাল ক্যাটেগরি স্টেটাস পেলে প্রচুর কর্মসংস্থান হয়, তখন আর মাইগ্রেশন হয় না। সম্পত্তি হাত বদল হয় না। বদলে যায় না মানুষের ঠিকানা।” নীতীশের দলের এই মুখপাত্র বলেন, “আমাদের সব প্রকল্প, বিশেষ করে বিহারকে কলকাতা-অমৃতসর ইকনোমিক জোনের অংশ করায় এবং গয়ায় সদর দফতর হচ্ছে ঘোষণা করায় কর্মসংস্থান হবে।”

    প্রসঙ্গত, পূর্বের রাজ্যগুলির উন্নয়নকল্পে ‘পূর্বোদয়’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে কেন্দ্র। এই প্রকল্পেই বিহারের ব্যাপক উন্নতি হবে বলে আশাবাদী জেডিইউ। ত্যাগী বলেন, “আমরা একটি এয়ারপোর্ট এবং মেডিক্যাল কলেজেরও অনুমোদন পেয়েছি। সেগুলো কোথায় তৈরি হবে, তা ঠিক করবে রাজ্য সরকার। পাটনা-পূর্ণিয়া, বুদ্ধগয়া-বৈশালী এবং ভাগলপুর-বক্সার হাইওয়ে প্রজেক্টও আমরা পেয়েছি।”

    আরও পড়ুন: হিন্দুদের ‘স্বস্তিক’ ও নাৎসিদের ‘হুকড ক্রস’-এ রয়েছে বড় ফারাক, বলল আমেরিকা

    বাজেটে খুশি বিহারের মুখ্যমন্ত্রীও। নীতীশ বলেন, “আমি ওঁদের বলেছিলাম হয় আমাদের বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা দিতে হবে, নয়তো বিশেষ প্যাকেজ (Budget Allocation) দিতে হবে। এই বিশেষ প্যাকেজ দেওয়া শুরু হয়েছে (Bihar JDU)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: ভারত-চিন সংঘাত! সীমান্তের পরিকাঠামো উন্নয়নে আগের থেকে বরাদ্দ বাড়ল ৩০ শতাংশ

    Budget 2024: ভারত-চিন সংঘাত! সীমান্তের পরিকাঠামো উন্নয়নে আগের থেকে বরাদ্দ বাড়ল ৩০ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত অর্থ বছরের থেকে ৩০ শতাংশ বেশি অর্থ বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় সরকার (Budget 2024) চিন সীমান্তের পরিকাঠামোগত উন্নয়নে। বিগত ২-৩ বছরের তুলনায় এই বরাদ্দ দ্বিগুণের থেকেও বেশি ছাড়িয়েছে। প্রসঙ্গত, দুই পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্রের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই বিবাদ চলছে। জানা গিয়েছে, চলতি বছরেই (Budget 2024) ভারত সরকার চিন সীমান্তের সড়ক পরিবহন ব্যবস্থার নির্মাণে ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। এই বরাদ্দ করা হয়েছে বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনকে।

    সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহলের একাংশ

    এই সংস্থা সীমান্তে সড়ক নির্মাণের কাজ দেখাশোনা করে। ভারত-চিন সীমান্তের উত্তেজনার আবহে সরকারের এমন সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল। শুধু তাই নয় মঙ্গলবার বাজেট পেশ করার সময় সরকারের (Central Government) পক্ষ থেকে তা মেনেও নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগেই ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশনকে বরাদ্দ করা হয়েছিল পাঁচ হাজার কোটি টাকা কিন্তু চলতি বছরের (Budget 2024) সেই পরিমাণ অনেকটাই বাড়ল বলে মনে করছেন ওয়াকিবহল মহলের একাংশ।

    প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ করা হয়েছে ৬ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা (Budget 2024)

    বর্তমানে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ করা হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্য়ে সীমান্তে পরিকাঠামো উন্নয়নেই বরাদ্দ করা হয়েছে প্রায় ৬,৫০০ কোটি টাকা। একথা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২০ সাল থেকেই ভারত-চিন সংঘাত দুই দেশের সামরিক এবং কূটনৈতিক মহলে উত্তেজনা বাড়িয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, তার পরের বছর থেকেই উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে সীমান্তে পরিকাঠামো তৈরির বরাদ্দ। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে সীমান্তে সড়ক পরিকাঠামোতে বরাদ্দ হয়েছিল ২,৫০০ কোটি টাকা, পরের অর্থবর্ষে ২০২২-২৩ সালে তা ৪০ শতাংশ বেড়ে হয় ৩,৫০০ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে তা ফের ৪০ শতাংশ বাড়ে, বরাদ্দ করা হয় ৫ হাজার কোটি টাকা (Central Government)। চলতি আর্থিক বছরে ফের ৩০ শতাংশ বেড়ে হল ৬ হাজার ৫০০ কোটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বাড়ল বরাদ্দ, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’য় জোর?

    Budget 2024: বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বাড়ল বরাদ্দ, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’য় জোর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট (Budget 2024) পেশ করল তৃতীয় মোদি সরকার। সংসদে বাজেট পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবারের বাজেটে সব চেয়ে বেশি বরাদ্দ প্রতিরক্ষা (Defence) মন্ত্রকে। প্রতিরক্ষায় দক্ষতা ও আত্মনির্ভরতা বাড়াতে নজিরবিহীনভাবে এদিন পেশ হওয়া বাজেটে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৬.২২ লাখ কোটি টাকা। এবারের বাজেটের মোট বরাদ্দের ১২.৯ শতাংশ। গত বাজেটের চেয়ে ৪.৭৯ শতাংশ বেশি।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বক্তব্য (Budget 2024)

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, বাজেট বরাদ্দের মধ্যে থেকে ১.৭২ লাখ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে অস্ত্রশস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম অধিগ্রহণের জন্য। এর মধ্যে যেমন থাকবে অত্যাধুনিক এবং প্রাণঘাতী অস্ত্রশস্ত্র, তেমনি থাকবে যুদ্ধবিমান, জাহাজ, সাবমেরিন এবং ড্রোনও। ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী যাতে যুদ্ধের জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকে, তা নিশ্চিত করতে, রক্ষণাবেক্ষণ ও অপারেশনাল প্রস্তুতির জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৯২ হাজার ৮৮ কোটি টাকা। এ ক্ষেত্রে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে গত অর্থবর্ষের চেয়ে ৪৮ শতাংশ। বাজেট বরাদ্দের ১.০৫ লাখ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে দেশীয় সংস্থাগুলির থেকে বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম সংগ্রহের জন্য। এই উদ্যোগ ভারতের আত্মনির্ভরতার লক্ষ্যকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। অর্থনীতিবিদদের আশা, এতে একদিকে যেমন বাড়বে জিডিপি সংগ্রহ, তেমনি তৈরি হবে কর্মসংস্থানও।

    আরও পড়ুন: বাজেটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ মোদি, ভাষণে নিলেন যাদের নাম

    মেক ইন ইন্ডিয়া

    বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়ায় খুশি প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বলেন, “প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ((Budget 2024)) আত্মনির্ভরতা ও মেক ইন ইন্ডিয়া কর্মসূচি আরও গতি পাবে।” অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদন ও সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার আধুনিকীকরণের জন্যই এই অর্থ ব্যয় করা হবে বলেও জানান তিনি। সীমান্ত এলাকায় পরিকাঠামো উন্নয়নকেও অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে বাজেটে। এজন্য বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনকে দেওয়া হয়েছে সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। উপকূলীয় নিরাপত্তা রক্ষায় ভারতীয় কোস্ট গার্ডের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৭,৬৫১.৮০ কোটি টাকা। কেবল দ্রুতগামী টহলদারি যান, বৈদ্যুতিন নজরদারি (Defence) ব্যবস্থার উন্নতি ও অস্ত্র সংগ্রহের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা (Budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Budget 2024: গরিব কল্যাণের বাজেট! গ্রামোন্নয়নে বরাদ্দ ২ লাখ ৬৬ হাজার কোটি

    Budget 2024: গরিব কল্যাণের বাজেট! গ্রামোন্নয়নে বরাদ্দ ২ লাখ ৬৬ হাজার কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় মোদি সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হল মঙ্গলবার। এই বাজেটে (Budget 2024) গ্রামোন্নয়নের জন্য ২ লাখ ৬৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। গ্রাম উন্নয়নের বিভিন্ন প্রকল্পে গ্রামীণ পরিকাঠামো নির্মাণে এই খরচ করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, গরিব কল্যাণের প্রতিফলনই ধরা পড়েছে এদিনের বাজেটে।

    আরও পড়ুন: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    ৮০ কোটি মানুষ পাবেন ৫ বছর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন (Budget 2024)

    এর পাশাপাশি ‘প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা’ অর্থাৎ কিনা রেশন পুনরায় পাঁচ বছরের জন্য ফ্রি করা হয়েছে। ৮০ কোটি মানুষ ফের একবার পাঁচ বছরের জন্য বিনামূল্যে রেশন পেতে চলেছেন মোদি সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী। এদিন সংসদে এমনটাই জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। এর পাশাপাশি ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’ প্রকল্পে গ্রামীণ ও শহুরে এলাকায় তিন কোটি গরিব মানুষকে বাড়ি তৈরি করে (Budget 2024) দেবে সরকার। জানা গিয়েছে, ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’র এই পর্যায়ে ১০ লাখ কোটি টাকা বরাদ্দ করছে সরকার। 

    ‘প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা’

    ‘প্রধানমন্ত্রী জনজাতি উন্নত গ্রাম অভিযান’ চালু করা হয়েছে ৬৩ হাজার গ্রামের পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য। এর ফলে উপকৃত হবেন পাঁচ কোটিরও বেশি জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ। উপজাতি অধ্যুষিত জেলাগুলিতে এই যোজনা কাজ করবে। এর পাশাপাশি যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য চতুর্থ পর্যায়ে ‘প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা’র কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এর ফলে মোট ২৫,০০০ গ্রামীণ জনপদকে সংযুক্ত করবে সরকার। এদিনের বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানিয়েছেন, ১ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে কৃষিক্ষেত্রে উন্নয়নের (Budget 2024) জন্য।

    আরও পড়ুন: জনমুখী বাজেট মোদি সরকারের! দাম কমছে ক্যান্সারের ওষুধ থেকে মোবাইলের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    Budget 2024: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মসংস্থান (Employment) নিয়ে বড় ঘোষণা তৃতীয় মোদি সরকারের বাজেটে (Budget 2024)। মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ঘোষণা করেন, এক মাসের বেতন দিয়ে আর্থিক সহায়তা থেকে শুরু করে উৎপাদন ক্ষেত্রে নয়া কর্মসংস্থান এবং ভাতারও। প্রধানমন্ত্রীর প্যাকেজের অংশ হিসেবেই সরকার রূপায়ন করবে এই তিন প্রকল্প। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, প্রকল্পগুলি কী কীঃ

    স্কিম এ – ফার্স্ট টাইমার’ (Budget 2024)

    ‘ফার্স্ট টাইমার’ স্কিমটি হল, প্রথমবার যাঁরা চাকরি করতে আসবেন, তাঁদের জন্য। এই প্রকল্প অনুযায়ী, ইপিএফওতে নাম নথিভুক্ত হলেই এক মাসের বেতন বাবদ ১৫ হাজার টাকা দেওয়া হবে। বেতনের ওই টাকা দেওয়া হবে তিনটি কিস্তিতে। প্রতি মাসে যাঁদের বেতন এক লাখ কিংবা এক লাখ টাকার মধ্যে, তাঁরাও সুবিধা পাবেন এই প্রকল্পের। এতে ২১০ লাখ যুবক উপকৃত হবেন বলে আশাবাদী কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    স্কিম বি – উৎপাদন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান

    সীতারামন (Budget 2024) বলেন, এই স্কিমটি প্রথমবারের কর্মীদের কর্ম সংস্থানের সঙ্গে যুক্ত উৎপাদন খাতে অতিরিক্ত কর্মসংস্থানকে উৎসাহিত করবে। কর্মজীবনের প্রথম চার বছর তাঁদের ইপিএফও কন্ট্রিবিউশনের ক্ষেত্রে কর্মী এবং তাঁর নিয়োগ কর্তা দু’পক্ষকেই একটি নির্দিষ্ট স্কেলে ইনসেনটিভ দেওয়া হবে। সীতারামনের আশা, এই প্রকল্পে উপকৃত হবেন প্রথমবার চাকরিতে যোগ দেওয়া ৩০ লাখ যুবক ও তাঁদের নিয়োগ কর্তারা।

    আরও পড়ুন: নামমাত্র সুদে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শিক্ষা ঋণ, বাজেটে বিশেষ ঘোষণা নির্মলার

    স্কিম সি – সাপোর্ট টু এমপ্লয়ার্স

    এটি একটি এমপ্লয়ার-ফোকাসড স্কিম। সমস্ত ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কর্মসংস্থানে সহায়তা করবে এই প্রকল্প। এই প্রকল্পে সমস্ত অতিরিক্ত কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে, যাঁদের মাসিক বেতন এক লাখ টাকা কিংবা তার মধ্যে, তাঁরাই পাবেন এই প্রকল্পের সুবিধা। সরকার নিয়োগ কর্তাদের প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত দেবে। টাকা মিলবে দু’বছর পর্যন্ত। ইপিএফওতে তাঁদের কনট্রিবিউশনের জন্যই এই টাকাটা দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “এই স্কিম (Budget 2024) ৫০ লাখ মানুষের অতিরিক্ত কর্মসংস্থানকে উৎসাহিত করবে বলে আশা করা যায়।” দেশের তরুণ প্রজন্মকে কর্মদ্যোগী করাই অন্যতম মূল লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণেই পদক্ষেপ (Employment) কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share