Tag: business

business

  • Bengal Global Business Summit: ‘প্রতারণা, প্রহসন এবং প্রদর্শনীর মেলা’, বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটকে তোপ সুকান্তর

    Bengal Global Business Summit: ‘প্রতারণা, প্রহসন এবং প্রদর্শনীর মেলা’, বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট (Bengal Global Business Summit) রাজ্যের জনগণের প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর প্রতারণা, প্রহসন এবং প্রদর্শনীর মেলা। বুধবার এই ভাষায়ই আক্রমণ শানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর কথায়, রাজ্যের অবনতিশীল, অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক পরিবেশ ঢেকে রাখতেই উদ্যোগ নিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।

    সুকান্তর তোপ (Bengal Global Business Summit)

    এক্স হ্যান্ডেলে সুকান্ত লিখেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ জনগণকে প্রতারণার পুরানো কৌশল এবং ঐতিহ্য বজায় রেখে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবার একটি প্রহসনের আয়োজন করেছেন – বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট – যার উদ্দেশ্য শুধুমাত্র বাংলার জনগণকে বিভ্রান্ত করা।’ তিনি লিখেছেন, ‘২০১৫ সালে শুরু হওয়ার পর থেকে তথাকথিত এই সম্মেলন শুধুমাত্র একটি জাঁকজমকপূর্ণ প্রদর্শনী মেলা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার মাধ্যমে তৃণমূলের রাজত্বে বাংলার অবনতিশীল, অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক পরিবেশকে ঢেকে রাখার পূর্ণ অপচেষ্টা চরিতার্থ করা হয়েছে।’

    কী বললেন সুকান্ত

    বিজেপির রাজ্য সভাপতির দাবি, ২০১৫ সালে প্রথম বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট অনুষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে রাজ্যে শিল্প ধ্বংসের পথে এগিয়েছে। লক্ষাধিক শ্রমিক কর্মহীন হয়েছে। পরিসংখ্যান দিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী লিখেছেন, ‘২০১৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ২১ হাজার ৫২১টি শিল্প ইউনিট বন্ধ হয়েছে, যা পশ্চিমবঙ্গ পরিবেশ দফতরের রিপোর্ট থেকে স্পষ্ট। এই বিশাল সংখ্যক কারখানা বন্ধ হওয়ার ফলে লক্ষ লক্ষ শ্রমিক কর্মহীন হয়েছে।’ তিনি লিখেছেন, ‘একাধিক নামজাদা কোম্পানি বাংলা থেকে শিল্প গুটিয়ে নিয়ে চলে গিয়েছে। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ব্রিটানিয়ার মতো বড় প্রতিষ্ঠান-সহ ২ হাজার ২২৭টি নিবন্ধিত সংস্থা, যা উৎপাদন অর্থনীতি, কমিশন এজেন্সি ও বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত ছিল, তারা বাংলা ছেড়ে চলে গিয়েছে। অর্থনৈতিক অবদান হ্রাস পেয়েছে।’ স্ট্যাটিস্টিক্স ও প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৬০-৬১ অর্থবর্ষে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের জিডিপিতে ১০.৫ শতাংশ অবদান রেখেছিল এবং তৃতীয় স্থানে ছিল। কিন্তু ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে এই হার নেমে এসেছে মাত্র ৫.৬ শতাংশে (Sukanta Majumdar)।

    পশ্চিমবঙ্গের পতন!

    বালুরঘাটের সাংসদের দাবি, বিনিয়োগকারীদের নজরে ক্রমাগত পতন হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের (Bengal Global Business Summit)। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৭০ এর দশকে মুম্বইয়ের পরেই পশ্চিমবঙ্গ কোম্পানির সদর দফতরের জন্য কোম্পানিগুলির জন্য দ্বিতীয় পছন্দের জায়গা ছিল। কিন্তু ২০২১ সালের মধ্যে বাংলার অবস্থান নেমে আসে অষ্টম স্থানে, যেখানে মুম্বই তার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। সুকান্ত লিখেছেন, ‘বিনিয়োগকারীদের ওপর অত্যাচার হয়েছে রাজ্যে। কারণ হল শাসক দলের দুষ্কৃতীদের দ্বারা লাগাতার জুলুমবাজি ও হেনস্থার মুখে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এর ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা তলানিতে এসে ঠেকেছে। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হল, আইএফবি এগ্রোর নূরপুর কারখানায় সশস্ত্র হামলা ও তারপর কোম্পানিকে জোর করে ৪০ কোটি নির্বাচনী বন্ড প্রদানের জন্য বাধ্য করা – যা স্পষ্টভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনে দুষ্কৃতীরাজের সব চেয়ে বড় উদাহরণ।’ বঙ্গ বিজেপির এই নেতার দাবি, এই তথ্যগুলিই প্রমাণ করে যে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট আসলে জনগণের করের টাকায় পরিচালিত একটি প্রতারণার উৎসব মাত্র। এটি মূলত একটি ধোঁয়াশা সৃষ্টি করার কৌশল, যার মাধ্যমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিথ্যাচারের সরকার জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের আড়ালে বাংলার মানুষকে প্রতিনিয়ত প্রতারিত করে চলেছে।

    আক্রমণ শানালেন শুভেন্দুও

    বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটকে নিশানা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। তিনি বলেন, “একটা কোম্পানিকে কিছু টাকা পাইয়ে দেওয়ার জন্য প্রতি বছর একটা বাৎসরিক উৎসব হয়। এখনও পর্যন্ত যে কটা বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন হয়েছে, তাতে ১৪ থেকে ১৫ লাখ কোটি টাকার চুক্তি হয়েছে। কিন্তু ১৪-১৫ টাকাও বিনিয়োগ হয়েছে দেখতে পাচ্ছেন কোথাও। উল্টো দিকে ২০২১ সালের পরে ডাবরের কারখানা পালিয়েছে। কেশরাম রেয়ন বন্ধ হয়েছে। নৈহাটি, ভদ্রেশ্বর জুটমিল, ডানকুনির বিস্কুট তৈরির কারখানা সব বন্ধ হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একজন ঘনিষ্ঠ লোক রয়েছে। তাকে এই সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব দিয়ে দেওয়া হয়। টেন্ডার ছাড়াই বরাদ্দ হয় ৫০ কোটি টাকা। এই টাকা ঝাড়ার জন্য এটা করা হয়েছে।”

    তৃণমূল জমানায় রাজ্যের শিল্পের অবস্থা ক্রমশ খারাপ (Bengal Global Business Summit) হয়েছে বলেও অভিযোগ রাজ্যের বিরোধী দলনেতার। বিশেষজ্ঞদের মতে, এজন্য দায়ী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জমি নীতি। তৃণমূল সরকারের সেজ (SEZ) বিরোধী ও জমি অধিগ্রহণ বিরোধী নীতির ফলে বড় শিল্পপতিরা পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিমুখ হচ্ছেন। সেই (Sukanta Majumdar) কারণেই দিন দিন ভিন রাজ্যে পাড়ি দিচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের যুবকরা (Bengal Global Business Summit)।

    রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “২০১৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সারা দেশে বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে ১৯ লাখ কোটি টাকারও বেশি। সেখানে পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগ ১২ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি। অর্থাৎ সারা দেশে বিনিয়োগের শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ।”

  • Jet Airways: জেট এয়ারওয়েজের ওড়ার স্বপ্ন শেষ, সম্পত্তি বিক্রির নির্দেশ শীর্ষ আদালতের 

    Jet Airways: জেট এয়ারওয়েজের ওড়ার স্বপ্ন শেষ, সম্পত্তি বিক্রির নির্দেশ শীর্ষ আদালতের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর আকাশ ছোঁয়া হবে না জেট এয়ারওয়েজের (Jet Airways)। বৃহস্পতিবার দেশের এক সময়ের অন্যতম বড় বিমান সংস্থা জেট এয়ারওয়েজের সম্পত্তি বিক্রির নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। সর্বোচ্চ আদালত এদিন জানিয়ে দেয়, এছাড়া আর রাস্তা নেই। সংবিধানে উল্লিখিত ১৪২ ধারা প্রয়োগ করে জেটের সম্পত্তি বিক্রির নির্দেশ দিয়েছে আদালত (Supreme Court)। ঝুলে থাকা ওই মামলায় ‘সম্পূর্ণ ন্যায়’ যাতে মেলে, তার জন্যই সংবিধান প্রদত্ত অধিকার প্রয়োগ করেছে আদালত।

    শীর্ষ আদালতের নির্দেশ

    গত বছর জুলাই মাসে এয়ার অপারেশন সার্টিফিকেট পেয়েছিল জেট এয়ারওয়েজ (Jet Airways)। ন্যাশনাল কোম্পানি ল অ্যাপিলেট ট্রাইবুনালের তরফে এর আগে বিমান সংস্থাকে পুনরুজ্জীবনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সম্পূর্ণ ঋণ পরিশোধ না করলেও, যাতে মালিকানা হস্তান্তর করা যায়, তার স্বপক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, কোম্পানি ল অ্যাপিলেট ট্রাইবুনালের সেই সিদ্ধান্ত এদিন খারিজ করে দেয় শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। এদিন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, যে প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিল, তা প্রয়োগ করা যেহেতু আর সম্ভব নয়, তাই সম্পত্তি বিক্রিতে বিনিয়োগকারীদেরও রাখতে হবে, শেষ অবলম্বন হিসেবে। বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা, বিচারপতি মনোজ মিশ্রকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চ স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক-সহ যারা সংস্থাকে ঋণ দিয়েছিল, তাদেরও এতে যুক্ত করতে বলেছে। উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালে চালু হয়েছিল জেট এয়ারওয়েজ। বিগত কয়েক দশকে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল এই উড়ান সংস্থা। ২০১৯ সালে যাত্রী পরিষেবা বন্ধের আগে ৬৫টি ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক রুট বিমান চালাত সংস্থাটি।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে দুর্নীতি! হাইকোর্টে ব্যর্থতা মেনে নিল রাজ্য

    কেন এই অবস্থা

    প্রসঙ্গত, জেট এয়ারকে (Jet Airways) ফের আকাশে ওড়াতে ৪৭৮৩ কোটির প্যাকেজের দর হেঁকেছিল জালান-কালরক কনসোর্টিয়াম। পাঁচ বছরে দফায় দফায় সেই টাকা দেওয়ার কথা ছিল জালান-কালরকের। এদিকে এসবিআই-এর নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়াম জানায়, জালান-কালরকের সেই দর গৃহীত হওয়ার দুই বছর পরও প্রথম দফার ৩৫০ কোটি পায়নি তারা। পরে সেই মামলা গড়িয়েছিল আদালতে। এরই মাঝে গত মার্চ মাসে ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ অ্যাপিলেট ট্রাইবুনাল নির্দেশ দিয়েছিল, পারফরম্যান্স ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি বাবদ ১৫০ কোটি টাকা দিতে হবে জালান-কালরক কনসোর্টিয়ামকে। আর ৯০ দিনের মধ্যে সম্পত্তি হস্তান্তরেরও নির্দেশ দিয়েছিল ট্রাইবুনাল। তবে ট্রাইবুনালের নির্দেশ খারিজ করে দিয়ে আজ সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিল, জেট এয়ারওয়েজের লিকুইডেশন করতে হবে এবং সম্পত্তি নিলাম করে দিতে হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Cyberattacks: সপ্তাহে ৩ হাজার! সর্বাধিক সাইবার হানার শিকার দেশের তালিকায় দ্বিতীয় ভারত

    Cyberattacks: সপ্তাহে ৩ হাজার! সর্বাধিক সাইবার হানার শিকার দেশের তালিকায় দ্বিতীয় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই বাড়ছে সাইবার হানা (Cyberattacks)। নিয়মিত এই হানার সম্মুখীন হচ্ছে ভারতের বিভিন্ন সংস্থা (India Business)। জানা গিয়েছে, ফি সপ্তাহে প্রতিটি সংস্থা যারা এপিএসি রিজিয়নের কিউ২ ২০২৪ এ রয়েছে, তাদের ওপর বাড়ছে সাইবার হানা। গোটা বিশ্বে যেখানে সাইবার হানার হার ৩০ শতাংশ, সেখানে ভারত-ভিত্তিক সংস্থাগুলির ওপর এই হামলার হার ৪৬ শতাংশ।

    সবার ওপরে তাইওয়ান (Cyberattacks)

    সাইবার হানায় সবার ওপরে রয়েছে তাইওয়ান। তার পরেই সাইবার-শিকারিদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে ভারত। ‘চেক পয়েন্ট রিসার্চে’র রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের বিভিন্ন সংস্থা প্রতি সপ্তাহে ৩ হাজার ২০১বার সাইবার হানার শিকার হয়। এর আগে রয়েছে একমাত্র তাইওয়ান। বর্তমানে গোটা বিশ্বেই বাড়ছে অনলাইনে কাজের বহর। অনলাইনের ওপর নির্ভরতা যত বাড়ছে, ততই বাড়ছে সাইবার হানা। চলছে প্রতারণাও। বছর দুয়েক আগেই একটি মার্কিন সংস্থা জানিয়ে দিয়েছিল, ভারতে সাইবার হানার হার ক্রমেই ঊর্ধ্বগামী। বর্তমানে এই ছবিটাই যে ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করেছে, তার প্রমাণ চেক পয়েন্ট রিসার্চের রিপোর্ট।

    বাড়ছে সাইবার হামলার ঘটনা

    কেবল ভারত নয়, তামাম বিশ্বেই বাড়ছে সাইবার হামলার ঘটনা। প্রতি সপ্তাহে গড়ে প্রতিটি সংস্থায় সাইবার হানা (Cyberattacks) হয় ১ হাজার ৬৩৬টি। কিছুদিন আগেই সাধারণ নির্বাচন হয়েছে ইংল্যান্ডে। সেখানেও সরকারের তরফে অভিযোগ জানানো হয়েছিল, সে দেশের যেসব সাংসদ সাইবার হানার শিকার হয়েছিলেন, তার নেপথ্যে ছিল চিনের হাত। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটও হ্যাক করার অভিযোগ উঠেছিল তাদের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: জঙ্গিদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে পাকিস্তানের প্রাক্তন এসএসজি কমান্ডোরা!

    জানা গিয়েছে, ভারতের যেসব সংস্থা সাইবার হানার শিকার হয়েছে, তাদের একটা বড় অংশই এডুকেশনাল সেক্টর। বস্তুতঃ, সাইবার অপরাধীদের প্রধান লক্ষ্যবস্তুই হল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ ইন্ডাস্ট্রি। কারণ এই ক্ষেত্রগুলিতে আবেদনকারীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া থাকে। অনলাইন ব্যবহারকারীদের নেটওয়ার্কের ভেতরে ও বাইরে থাকা একাধিক গ্রুপের কারণেও হামলা বেড়েছে ভেক্টর সারফেসের ওপর।

    গোটা বিশ্বেই এডুকেশন এবং রিসার্চ সেক্টরের ওপর বেড়েছে সাইবার হানার (India Business) হার। ২০২৩ কিউ২-এর চেয়ে ২০২৪ কিউ২-এ এই হার বেড়েছে ৫৩ শতাংশ (Cyberattacks)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Employment: এমএ পাশ করেও মেলেনি চাকরি, অলংকার তৈরি করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় রিয়া!

    Employment: এমএ পাশ করেও মেলেনি চাকরি, অলংকার তৈরি করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় রিয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া শিখে, বড় বড় ডিগ্রি নিয়ে চাকরির (Employment) জন্য হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, এরকম অসহায় যুবক-যুবতীর সংখ্যা এ রাজ্যে যত দিন যাচ্ছে, বেড়েই চলেছে। এঁদেরই মধ্যে কেউ কেউ মনের জোর নিয়ে নেমে পড়েছেন ব্যবসায়, খুলে ফেলেছেন চায়ের দোকান, হোটেল, এমনকি রাস্তার ধারে বসে সবজিও বেচছেন। রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থা এবং চাকরির করুণ চিত্র একটা প্রজন্মকে ক্রমশ যেন হতাশার অন্ধকারে ঠেলে দিচ্ছে। তবুও মনের জোর এবং লেগে থাকার মানসিকতা নিয়ে যাঁরা নিজে কিছু করার জন্য জীবনযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, তাঁদেরই একজন হলেন রিয়া। আসুন, জেনে নিই তাঁর লড়াইয়ের কাহিনি।

    কীভাবে এগিয়ে চলেছেন রিয়া?

    নদিয়ার কৃষ্ণনগর শক্তিনগরের বাসিন্দা রিয়া বিশ্বাস। বাংলায় এমএ পাশ করে আর পাঁচজন শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীর মতো তিনিও টিউশনকেই একমাত্র বেঁচে থাকার রসদ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই বুঝলেন, শুধু এই দিয়ে সংসার চালানো কঠিন। তাই এর পাশাপাশি নিজের হাতে তৈরি করতে শুরু করলেন বিভিন্ন ধরনের জুয়েলারি। এমএ পাশ করার পর থেকেই চেষ্টা করছেন চাকরির (Employment)। কিন্তু ভাগ্য বিরূপ। তাই নিজের হাতে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দিয়ে তৈরি করেন এই সমস্ত অলংকার। এখন ‌যে কোনও উৎসবের রঙে নিজেকে রাঙিয়ে তোলা ট্রেন্ড। তাই সামনেই স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশের পতাকার রঙের বিভিন্ন কারুকার্য এবং নকশা করা জুয়েলারি তৈরি করে বিক্রি করছেন তিনি। কোনও দোকানে নয়, সমস্ত জিনিসপত্র কিনে এনে বাড়িতে বসেই সেই সমস্ত জুয়েলারি বানিয়ে সরাসরি খরিদ্দারের কাছে বিক্রি করেন তিনি। শুধু স্বাধীনতা দিবসই নয়, আসন্ন বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো উপলক্ষেও বিভিন্ন ধরনের আধুনিক জুয়েলারি বানিয়ে বিক্রি করছেন। প্রথম দিকে সাধারণত শখের বসেই তিনি এই জুয়েলারি বানান। তবে ধীরে ধীরে তাঁর এই জুয়েলারির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন জায়গায়। নিজের ইচ্ছাশক্তি ও অদম্য জেদ থেকেই নিজের সঙ্গে আরও মানুষকে কর্মসংস্থান করে দেওয়ার আশায় রয়েছেন তিনি। কম পুঁজিতে অধিক লাভ এই ব্যবসায়। তাই অন্যদেরও স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখাচ্ছেন রিয়া।

    কী বলছেন রিয়া?

    এ বিষয়ে রিয়া বিশ্বাস বলেন, চাকরি (Employment) না পেয়ে প্রথমে নেশা হিসেবে কাজ শুরু করেছিলাম। কিন্তু পরবর্তীকালে বাবা মারা যাওয়ার পর আর্থিক সংকটের কারণে এটা পেশায় পরিণত হয়। বাড়িতে দাদা রয়েছে, তিনিও কাজ করেন। কিন্তু তাঁর নিজস্ব সংসার রয়েছে। সেই কারণে কিছুটা যদি সবাইকে সাহায্য করতে পারি আর্থিক দিক থেকে, তার প্রচেষ্টাই চালাচ্ছি আমি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের ফলে অযোধ্যায় পর্যটন শিল্পে জোয়ার! ২ লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের ফলে অযোধ্যায় পর্যটন শিল্পে জোয়ার! ২ লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরকে (Ram Mandir) কেন্দ্র করে অযোধ্যার পর্যটন শিল্পে জোয়ার। যা থেকে হতে পারে বিপুল কর্মসংস্থান।

    গত ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই অযোধ্যায় লক্ষ লক্ষ ভাক্তদের সমাগম শুরু হয়েছে। আগামী দিনে এই মন্দিরকে কেন্দ্র করে বিরাট পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই এলাকার সামাজিক, আর্থিক, সংস্কৃতিক, পর্যটন শিল্পের ব্যাপক সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।আগামী ৪-৫ বছরের মধ্যে অযোধ্যা শহরকে ঘিরে আশেপাশের ছোট, বড় শহরগুলি দ্রুত মানব সম্পদ বিকাশের সমৃদ্ধশীল নগরে পরিণত হবে। অনুমান করা হচ্ছে, এর ফলে সেখানে ১.৫ থেকে ২ লক্ষ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হবে। একথা জানিয়েছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি বেটারপ্লেস সংস্থার সহকারী প্রতিষ্ঠাতা এবং গ্রুপের সিইও প্রবীণ আগরওয়াল। 

    কী বললেন প্রবীণ আগরওয়াল (Ram Mandir)

    প্রবীণ আগরওয়াল বলেছেন, “এই মন্দিরকে (Ram Mandir) কেন্দ্র করে অযোধ্যায় বিরাট অঞ্চল জুড়ে নির্মাণ কাজের ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে আগামী দিনে। এখানে হোটেল চেইন, অ্যাপার্টমেন্ট ইউনিট, স্বাস্থ্যসেবার মতো সুবিধাগুলির সম্প্রসারণ দ্রুত হবে। ফলে গোটা অঞ্চল জুড়ে উন্নয়নের পরিকাঠামোকে ঘিরে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই এই অঞ্চলে ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ অস্থায়ী কর্মসংস্থানের সুযোগ ঘটবে। হোটেল, আতিথেয়তা, পর্যটন, খাদ্য ও পানীয়, দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, পণ্য সমগ্রী, স্বাস্থ্যসেবা, ব্যাঙ্ক ব্যবস্থার নির্মাণের ফলে জনশক্তির চাহিদা আরও বাড়বে। অঞ্চলটি ধর্মীয় পর্যটনের জন্য একটি হটস্পটে পরিণত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।”

    দৈনিক ১০ থেকে ৩০ হাজার কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা

    অর্থনীতিবিদ এবং চাকরির বাজার বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই দৈনিক ১ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ মানুষের সমাগম হবে। এর ফলে প্রায় কমপক্ষে ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার মানুষের তাৎক্ষণিক কর্মসংস্থান হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও ভোগ্যপণ্য এবং খাদ্য পরিষেবার  সঙ্গে যুক্ত কোম্পানিগুলি এই এলাকায় ক্রমবর্ধমানভাবে তাদের উপস্থিতি ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করছে। অযোধ্যাকে একটি ব্র্যান্ডিং এবং মার্কেটিং হটস্পট হিসাবে সকল বিনিয়োগকারীরা দেখেছেন বলে একাংশ মানুষ মনে করছেন।

    বিশেষজ্ঞরা কী বলেছেন?

    বিশিষ্ট বিনিয়োগকারী এইচএউএল-সংস্থার প্রাক্তন সিও সঞ্জীব মেহতা বলেছেন, “অযোধ্যা একটি প্রধান তীর্থস্থানে পরিণত হবে এবং প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষ আসবেন এখানে। এটি সৃজনশীলতা এবং নতুন উপভোক্তা তৈরির সুযোগ প্রদান করবে।” আবার স্টাফিং অ্যান্ড রিন্ডস্ট্যাড টেকনোলজিসের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা ইয়েশাব গিরি বলেছেন, “অযোধ্যায় প্রচুর ভক্ত আগমনের ফলে বোতলজাত জল, স্ন্যাকিং পণ্য, রিফ্রেশমেন্ট সহ পানীয় ইত্যাদির চাহিদা ব্যাপক ভাবে বেড়েছে। ফলে ব্যবসার এক অপার সম্ভাবনা তৈরি হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Weddings: ২৩ দিনে ৩৫ লক্ষ বিয়ে! নয়া নজির ভারতে, ৪ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন

    Indian Weddings: ২৩ দিনে ৩৫ লক্ষ বিয়ে! নয়া নজির ভারতে, ৪ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়দের কাছে বিয়ে (Indian Weddings) মানে শুধু সম্পর্কের বন্ধন নয়, সাত পাকে বাঁধার স্মরণীয় উদযাপন। ভারতীয় বিয়ে মানেই যার যতটা সাধ্য সেই অনুযায়ী ততটা জাঁকজমক, পেটভরে খাওয়ানো। তাই বিবাহ যাপনের ক্ষেত্রে ভারত নয়া নজির গড়তে চলেছে। চলতি বছর আগামী ২৩ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ৩৫লক্ষ বিয়ে হতে চলেছে দেশে। সিএআইটি-র সমীক্ষা বলছে, এই বিয়ের অনুষ্ঠানগুলিতে মোট ৪ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হবে। যার সুফল পাবে ভারতীয় অর্থনীতি। 

    বিয়ের মরশুম শুরু ২৩ নভেম্বর থেকে

    দুর্গা পুজো, কালী পুজোর পরই আগামী ২৩ নভেম্বর থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে বিয়ের (Indian Weddings) পালা। চলবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই ২৩ দিন ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রায় ৩৫ লক্ষটি বিবাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। আর এই এতগুলো বিয়ের অনুষ্ঠানের সঙ্গে মোট ৪.২৫ লক্ষ কোটি টাকার লেনদেন জড়িয়ে রয়েছে। বিয়ের জামা-কাপড়, গয়না, ডেকোরেশন, বাড়ি ভাড়া, ক্যাটারিং থেকে শুরু করে বিভিন্ন খরচ থেকে থাকে এই সময়। তাই একটি বিয়েকে কেন্দ্র করে টাকার হাতবদল হয় অনেকবার। ফলে অনেকেই বিয়ের মরশুমের অপেক্ষায় থাকেন। আর এই মরশুমই বর্তমানে রোজগারের পথ খুলে দেয় ওয়েডিং ফটোগ্রাফার ও মেকআপ আর্টিস্টদের। 

    কী বলছে নয়া সমীক্ষা

    বিয়ে (Indian Weddings) নিয়ে একটি সমীক্ষা চালিয়েছে সিএআইটি রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেড ডেভেলপমেন্ট সোসাইট (Research and Trade)। সমীক্ষার শেষে জানা গিয়েছে ৫০ হাজারটি বিয়েবাড়ি এরকম হবে যেখানে প্রত্যেকটি বিয়েতে ১ কোটি বা তার বেশি খরচ হতে পারে। আর ৫০ হাজার বিয়েবাড়ি এরকম হতে পারে যেখানে এক একটি বিয়েবাড়িতে খরচ হবে ৫০ লক্ষ টাকা করে। ৬ লক্ষ বিয়েতে খরচ হতে পারে ২৫ লক্ষের কাছাকাছি। দিল্লি, কলকাতা, মুম্বইয়ের মত শহরে দেশের উচ্চবিত্তদের বিয়ের অনুষ্ঠান এখন কর্পোরেট ইভেন্টকে টেক্কা দিচ্ছে। তবে এটাও ঠিক বর্তমান বাজারে সব কিছুর এতই অগ্নিমূল্য যে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্তদের বিয়ের অনুষ্ঠান করা বেশ চাপের ব্যাপার হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

    আরও পড়ুন: চতুর্থীতে হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস! নবমীতে কি ভাসবে কলকাতা?

     সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, গড়ে বিয়ের (Indian Weddings) মোট খরচের কুড়ি শতাংশ যায় বর-কনের পিছনে। বাকি আশি শতাংশই খরচ হয় অনুষ্ঠান আয়োজনে। সবচেয়ে বেশি খরচ করা হয় বাড়ি সারাই করতে। তার পর আসে গয়না, পোশাক ও খাওয়াদাওয়ার মতো বিষয়গুলি। আগে প্রচলন না থাকলেও ক্রমেই ‘ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট’ বা অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা সামলানোর সংস্থার প্রচলন বাড়ছে বলে জানানো হয়েছে সমীক্ষায়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় (India’s Per Capita Income) বেড়েছে। ন্যাশনাল স্ট্যাটিটিকস অফিসের তথ্য অনুযায়ী, নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রায় নয় বছর সময়ে দেশের জনগণের মাথা পিছু আয়ের পরিমান জাতীয় আয়ের হিসেবে দ্বিগুন হয়েছে। মাথা পিছু জাতীয় আয় ১৫.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে এখন দাড়িয়েছে ১,৭২০০০ টাকায়। ২০১৪-২০১৫ সালে যা ছিল ৮৬,৬৪৭ টাকা।

    পর্যায়ক্রমে আয় বৃদ্ধি

    জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের (NSO) তথ্যানুসারে, মোট জাতীয় আয়ের পরিপ্রেক্ষিতে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income), ২০২২-২৩ সালে ছিল ১,৭২,০০০ টাকা। এটি তার আগের বছরের তুলনায় ১৫.৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪-১৫ সাল থেকে দ্রুত গতিতে বেড়েছে আয়। বর্তমানে গড়ে একজন ভারতীয়ের বার্ষিক আয় ১.৭২ লক্ষ টাকা। অর্থনীতিবিদদের বিশ্বাস, উপযুক্ত পুনর্বন্টন নীতির মাধ্যমে বছরে ৫%-৬%-এর মধ্যে এই মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) বৃদ্ধিকে ধরে রাখা যাবে। তবে এখনও দেশে সম্পদের অসম বন্টনের সমস্যা রয়ে গিয়েছে। আর সেটা দূর করাই মোদি সরকারের চ্যালেঞ্জ। 

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    আন্তর্জাতিক তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ভারতের মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) গড় বৃদ্ধি ছিল বার্ষিক ৫.৬% করে। এটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে উন্নতির ফল এটা। কোভিডের সময় মন্দা গেলেও দ্রুত কোভিডের পরে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার করেছে সরকার। বর্তমান মূল্যে ২০২০-২১ এবং ২০২১-২২ সালে মাথাপিছু আয় ছিল যথাক্রমে ১,২৭,০৬৫ এবং ১,৪৮,৫২৪ টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকেই স্পষ্ট যে, দেশে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income) ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাথা পিছু আয়বৃদ্ধির বিষয়টি সমৃদ্ধির বৃদ্ধিতে প্রতিফলিত হয়। তাঁরা বলছেন, মোদি সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে, যা গরিবদের সাহায্য করেছে। সরাসরি সরকারি প্রকল্পের সাহায্য পেয়েছেন অনেক মানুষ। এর মধ্যে রয়েছে জনধন অ্যাকাউন্ট, মুদ্রা লোন, খাদ্যের অধিকার কর্মসূচিতে বিনামূল্যে রেশনের মতো বিষয়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share