Tag: business news

business news

  • Auto Industry: লক্ষ্য ২০৩০! দেশের অটো শিল্পে প্রয়োজন ২ লাখ দক্ষ কর্মীর!

    Auto Industry: লক্ষ্য ২০৩০! দেশের অটো শিল্পে প্রয়োজন ২ লাখ দক্ষ কর্মীর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার গেরো কাটিয়ে দেশ ফিরেছে ছন্দে। কেবল দেশ নয়, বিশ্ববাজারও চাঙা। স্বাভাবিকভাবেই সুদিন ফিরেছে ভারতের অটোমোটিভ শিল্পেও (Auto Industry)। জানা গিয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে এই শিল্পে ব্যাপক কর্মসংস্থান হবে। দক্ষ লোকের প্রয়োজন হবে ২ লাখ। কেন্দ্র চাইছে, এই সময়সীমার মধ্যে দেশে গাড়ি শিল্পের মোট বাজারের ৩০ শতাংশ দখল করুক ইলেকট্রিক যান। সেটা করতে গেলেই প্রয়োজন দক্ষ কর্মীর। এবং সেটাও একটা-আধটা নয়, দুলাখ।

    কী বলছে সিয়াম?

    সোশ্যাইটি অফ ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্স (SIAM) জানিয়েছে, এই কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও মাইনে দিতে ১৩ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সোশ্যাইটি অফ ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্সের তরফে প্রেসিডেন্ট বিনোদ আগরওয়াল বলেন, “আমরা যদি সামনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব যে সব চেয়ে বড়ো যে বাধাটা অটো শিল্পে আসবে, সেটা হল দক্ষ ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল ক্যাপাবল ম্যানপাওয়ারের মৃত্যু।” সম্প্রতি একটি ওয়ার্কশপে যোগ দিয়েছিলেন বিনোদ। সেখানেই তিনি জানান, আগামী ছ’বছরের মধ্যে কত দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হবে।

    দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন

    আগরওয়াল ভলভো ইচার কমার্সিয়াল ভেহিক্যাল লিমিটেডের এমডি এবং সিইও-ও। তিনি জানান, ব্যাটারি টেকনোলজি (Auto Industry), পাওয়ার্ড ইলেকট্রনিক্স এবং মোটর ডিজাইন এরিয়ায় প্রচুর দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হবে। তিনি বলেন, “গ্লোবাল ট্রেন্ডে পদক্ষেপ করতে হলে এবং আমাদের অটো শিল্পকে বৈশ্বিক কম্পিটিটিভ ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত করতে হলে জরুরি প্রয়োজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দক্ষ কর্মীর। যাঁরা দক্ষ রয়েছেন, তাঁদেরও প্রশিক্ষণ দিয়ে আরও দক্ষ কর্মীতে পরিণত করতে হবে।”

    আরও পড়ুন: জার্মানির প্রাচীনতম মসজিদে হানা পুলিশের, কারণ জানলে ভিরমি খাবেন

    ভাইস প্রেসিডেন্ট শৈলেশ চন্দ্র বলেন, “২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের প্রয়োজন এক থেকে দুলাখ দক্ষ কর্মীর। সরকার যে ৩০ শতাংশ ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল তৈরির মিশন নিয়েছে, তার জন্যই প্রয়োজন এই বিপুল কর্মীর। এই কর্মীদের মধ্যে ব্লু-কলার এবং হোয়াইট কলার প্রোফেশনালস থাকবেন। কর্মীদের মধ্যে যেমন টেকনিক্যাল প্রোফেশনাল থাকবেন, তেমনি থাকবেন (SIAM) পিএইডি ডিগ্রিধারী বিজ্ঞানী এবং আর অ্যান্ড ডি ইঞ্জিনিয়াররাও (Auto Industry)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Split In Godrej: গোদরেজ পরিবারে ভাঙন, বাঁটোয়ারা হল সম্পত্তি, কার ভাগে কী?

    Split In Godrej: গোদরেজ পরিবারে ভাঙন, বাঁটোয়ারা হল সম্পত্তি, কার ভাগে কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১২৭ বছর এক ছাদের নীচে থাকা। শেষমেশ সেই পরিবারেই ধরল ভাঙন। দু’টুকরো হয়ে গেল গোদরেজ গোষ্ঠী (Split In Godrej)। সংস্থার তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, গোদজের গ্রুপের সমস্ত সংস্থাকে নিজেদের মধ্যে দু’টি ভাগে ভাগ করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    ১২৭ বছরের পরিবারে ভাঙন

    দরজার তালা থেকে গায়ে মাখার সুগন্ধী সাবান, ফ্রিজ, আলমারি সহ গৃহস্থালির নানা জিনিসপত্র বিক্রি করে গোদরেজ। টাটার মতো গোদরেজও ভারতীয় পরিবার নিয়ন্ত্রিত ব্যবসাগুলির অন্যতম। সংস্থার পথ চলা শুরু হয়েছিল ১৮৯৭ সালে, আর্দেশির গোদরেজের হাত ধরে। ওকালতি পেশা ছেড়ে ব্যবসা শুরু করেন আর্দেশির। পরে গোদরেজ গোষ্ঠীর হাল ধরেন আর্দেশিরের ভাই পিরোজশা ও তাঁর উত্তরসূরিরা। এখন গোদরেজের মালিকানা ছিল পিরোজশার প্রপৌত্র আদি ও নাদির গোদরেজ এবং জামশেদ ও স্মিতা গোদরেজ ক্রিশনার হাতে। গোদরেজ গোষ্ঠীর সংস্থাগুলিকে এই চারজনের মধ্যেই দু’ভাগে বাঁটোয়ারা করে দেওয়া হয়েছে।

    কার ভাগে কী

    জানা গিয়েছে, গোদরেজ ইন্ডাস্ট্রিজ গ্রুপের অধীনে থাকা পাঁচটি লিস্টেড সংস্থার রাশ থাকছে আদি ও নাদিরের হাতে। এই সংস্থাগুলি হল গোদরেজ ইন্ডাস্ট্রিজ, গোদরেজ কনজিউমার প্রোডাক্টস, গোদরেজ প্রপার্টিজ, গোদরেজ অ্যাক্রোভেট এবং অ্যাজটেক লাইফসায়েন্সেস। এই সংস্থাগুলির চেয়ারম্যান হিসেবে থাকবেন বছর তিয়াত্তরের নাদির। এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান আদির ছেলে পিরোজশা। নয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৬ সালের অগাস্টে তিনিই বসবেন নাদিরের চেয়ারে (Split In Godrej)।

    গোদরেজ এন্টারপ্রাইজ গ্রুপের অধীনে থাকা আনলিস্টেড সংস্থার নিয়ন্ত্রণ থাকবে জামশিদ গোদরেজের হাতে। গোদরেজ অ্যান্ড বয়েজের অধীনে রয়েছে অনেকগুলি ছোট ছোট সংস্থা। এর মধ্যে বিমান পরিবহণ, এয়ারোস্পেস, প্রতিরক্ষা, আসবাবপত্র, তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পও রয়েছে। এই সংস্থাগুলির চেয়ারপার্সন ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর হবেন জামশেদ। এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর নিরিকা। মুম্বই শহরের মূল অংশে থাকা ৩ হাজার ৪০০ একর জমির রাশ থাকবে জামশেদ ও স্মিতার হাতে।

    আরও পড়ুুন: ফের লাভ জিহাদের বলি যুবতী, পুনম খুনে কাঠগড়ায় নিজাম

    জামশেদ বলেন, “১৮৯৭ সাল থেকে দেশ গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে গিয়েছে গোদরেজ অ্যান্ড বয়েজ। ভবিষ্যৎমুখী এই চুক্তির ফলে আগামী দিনে জটিলতামুক্ত হয়ে নিজেদের লক্ষ্য এগোতে পারব আমরা। নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করতে পারব।” নাদির বলেন, “মূল্যবোধ ও বিশ্বাসে ভর করেই ১৮৯৭ সাল থেকে এতদূর এগিয়েছি আমরা। আরও মনযোগ ও তৎপরতা সহকারে সেই উত্তরাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যাব আমরা (Split In Godrej)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share