Tag: C V Ananda Bose

C V Ananda Bose

  • CV Ananda Bose: ‘‘মাটির কাছাকাছি পৌঁছনো জমিদারি নয়’’, তৃণমূলের কটাক্ষের জবাবে রাজ্যপাল

    CV Ananda Bose: ‘‘মাটির কাছাকাছি পৌঁছনো জমিদারি নয়’’, তৃণমূলের কটাক্ষের জবাবে রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘জমিদারি’ কটাক্ষের জবাব দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। রাজ্যপালের কথায়, ‘‘মাটির কাছাকাছি পৌঁছনো জমিদারি নয়। গ্রামে গ্রামে পৌঁছে যাওয়ার অর্থ তৃণ মূলে পৌঁছে যাওয়া। তৃণমূল কি তাহলে অন্যদের তৃণ মূলে পৌঁছতে বাধা দিতে চায়? কিসের ভয় তাদের? তারা কি নিজেদের জমিদারি হারানোর ভয় পাচ্ছে?’’

    রাজ্যপালের কড়া জবাব

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার বিশাল মিছিল করে আজ রাজভবন অভিযান করেছে তৃণমূল। রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) তখন ঘুরে দেখেছেন উত্তরবঙ্গের বন্যা পরিস্থিতি। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস দিল্লিতে কাজে ব্যস্ত থাকলেও, রাজ্যের মানুষের কষ্টের কথা শুনেই বাংলায় ফিরেছেন। উত্তরবঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন করতে দিল্লি থেকে সোজা সেখানে যান তিনি। বন্যা দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়ে ফের দিল্লি ফিরে যান তিনি। রাজভবন সূত্রে খবর, শুক্রবার রাজধানীতে তাঁর কর্মসূচি রয়েছে। রাজ্যের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক রাজ্যপালের (CV Ananda Bose) উত্তরবঙ্গ সফরকে কটাক্ষ করে বলেছিলেন, ‘‘বন্যাবিধ্বস্ত এলাকায় রাজ্যপাল পর্যটক হিসাবে যাচ্ছেন।’’ সেচমন্ত্রীর প্রতি রাজ্যপালের উত্তর, ‘‘মানুষ যেখানে কষ্ট পাচ্ছেন, আমি সেখানে যাব। উনি অন্তত পর্যটক হিসাবে হলেও এখানে থাকতে পারতেন। এখানে এলে উনি বুঝতেন, এখানে রাস্তা নেই। রাস্তা সব ভেসে গিয়েছে। আমি যখনই শুনেছি আমার লোকেরা বন্যায় কষ্ট পাচ্ছে, আমি সঙ্গে সঙ্গে বিমানে চেপে যত দ্রুত সম্ভব সেখানে পৌঁছে গিয়েছি। সেদিক থেকে দেখতে গেলে, হ্যাঁ আমি উড়ে গিয়েছি সেখানে।’’

    আরও পড়ুন: সীমাহীন দুর্নীতি একশো দিনের কাজে, ২৫ লাখ ভুয়ো জব কার্ডে কত টাকা আত্মসাৎ?

    নব্যজমিদারি অভিমত বোসের

    অভিষেকের কটাক্ষের জবাবে রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বলেন, ‘‘জমিতে বা মাটির কাছাকাছি পৌঁছনো জমিদারি নয়। বরং, জমিতে না নেমে শহরের বিলাসী আস্তানায় বসে কৃষকদের নিয়ন্ত্রণ করা হল নব্যজমিদারি। রাজ্যপালের কাছে এই মাটি এবং তার মানুষ পবিত্র।’’ আর তৃণমূলের এই বিক্ষোভের বিরোধিতা করে রাজ্যপাল বোসের বার্তা, ‘ঘেরাও নয়, ঘরে আসুন’। বরাবরই আলোচনা করে সমস্যা সমাধানের পক্ষপাতী রাজ্যপাল। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: পুলিশ সরানোর নির্দেশ! রাজভবনের আবাসিক এলাকার নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী

    CV Ananda Bose: পুলিশ সরানোর নির্দেশ! রাজভবনের আবাসিক এলাকার নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজভবনের রেসিডেন্সিয়াল এলাকা ও গ্রাউন্ড ফ্লোর থেকে পুলিশকে সরানোর নির্দেশ। ওই এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্ব নেবে সিআরপিএফ। সূত্রের খবর, রাজভবনের তরফে গোটা বিষয়টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে জানানো হয়েছে। এমনকী রাজ্য প্রশাসনকেও বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে খবর।

    কেন এই নির্দেশ

    রাজভবন সূত্রে খবর, পুলিশের ‘সন্দেহজনক’ গতিবিধির কথা জানিয়ে বুধবারই রাজ্য প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে।  উল্লেখ্য, রাজভবনে যে এলাকায় রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস থাকেন, সেখানে পুলিশি নজরদারি অভিযোগ উঠেছে। বুধবার রাতে ওই এলাকায় দুই পুলিশকর্মীকে ঘোরাফেরা করতে দেখা গিয়েছে, বলে খবর। সেই কারণে রাজভবনে নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকা ৫০ জন পুলিশকর্মীকে সরানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কী বলছে রাজভবন

    রাজভবনের বক্তব্য, রাজভবন চত্বর এবং একেবার নীচের তলা কলকাতা পুলিশের অধীনেই থাকবে। রাজভবনের ভিতরে অনেকগুলো ভাগ রয়েছে। এক তলায় লাইব্রেরি, দোতলায় অফিস, তিন তলায় রাজ্যপালের রেসিডেন্সিয়াল এলাকা। রাজভবনের বক্তব্য, রাজ্যপালের রেসিডেন্সিয়াল আর অফিসিয়াল এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দেওয়া হোক। রাজভবন চত্বর ও অন্যান্য এলাকা কলকাতা পুলিশের নজরেই থাকবে। যে দু’জন পুলিশ কর্মীর গতিবিধি নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে, তাঁদের বিষয়ে লালবাজারে জানানো হয়েছে। কলকাতা পুলিশ কমিশনারের কাছে ব্যাখ্যাও চাওয়া হয়েছে রাজভবনের তরফে। লালবাজারের তরফে এখনও পর্যন্ত এর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: ‘২ হাজার কোটি টাকা পড়ে থাকলেও খরচ করতে পারছে না রাজ্য’, তোপ সুকান্তর

    রাজভবনের যে অংশে রাজ্যপাল থাকেন তার কাছে পুলিশের (Police) সন্দেহজনক গতিবিধির অভিযোগ ওঠে। আবাসিক এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বলার পরেও ২ পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে ঘুরে ফিরে আসার অভিযোগ করা হয়। কী উদ্দেশ্যে রাজভবনের আবাসিক এলাকায় পুলিশ, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি। দলের মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “তৃণমূলের এক মন্ত্রী রাজ্যপাল সম্পর্কে ভ্যাম্পায়ার বা সাদা হাতির মতো শব্দ ব্যবহার করেন। সেদিক থেকে নজরদাররির বিষয়টি কোনওভাবেই অস্বাভাবিক নয়।” 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • C V Ananda Bose: আর্থিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, আমেরিকা সফর বাতিল রাজ্যপালের! কী ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    C V Ananda Bose: আর্থিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, আমেরিকা সফর বাতিল রাজ্যপালের! কী ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি এবং রাজ্যের বেহাল আর্থিক পরিস্থিতির কথা চিন্তা করে একেবারে শেষ মুহূর্তে আমেরিকা সফর বাতিল করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। সোমবার রাজভবনের তরফে রাজ্যপালের সফর বাতিলের বিষয়টি জানানো হয়েছে। আজ, সোমবার রাতের বিমানেই আমেরিকা যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। রাজনৈতিক মহলের জল্পনা, এই সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকারি খরচে বিদেশ সফরের যৌক্তিকতা নিয়েই পরোক্ষে প্রশ্ন তুললেন রাজ্যপাল। উল্লেখ্য, কদিন আগেই স্পেন-দুবাই সফরে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। 

    কেন এই সিদ্ধান্ত 

    আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে আয়োজিত বিশ্ব সংস্কৃতি উৎসবে যোগদান করার কথা ছিল রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের। বিশ্ব সংস্কৃতি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কমিটির প্রধান হিসাবে রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রাক্তন মহাসচিব বান কি মুন মুন ‘ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী’ বাংলার প্রথম নাগরিককে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। এই সফরের ক্ষেত্রে সব খরচ দেওয়ার কথা জানিয়েছিল উৎসবের আয়োজক কমিটি। প্রোটোকল মেনে রাজ্যপাল আমেরিকার সেই আতিথেয়তা নিতে অস্বীকার করেন। সে ক্ষেত্রে এই সফরে গেলে তার খরচ হত রাজ্যের কোষাগার থেকে। রাজভবন সূত্রে জানানো হয়েছে, রাজ্যপাল মনে করেছেন, রাজ্যের যা আর্থিক পরিস্থিতি, তাতে এই খরচ করা ঠিক হবে না। এছাড়া ডেঙ্গি নিয়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মাঝে রাজ্যপাল রাজ্য ছেড়ে যেতে চাইছেন না। 

    অনলাইনেই হবে বৈঠক

    এই সফরেই আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সঙ্গে সমন্বয় সাধন নিয়ে একটি বৈঠক হওয়ার কথা ছিল রাজ্যপালের। সেই সমন্বয়ে বাংলার ছাত্রছাত্রীরা উপকৃত হতে পারতেন বলে দাবি রাজ্যপালের। সম্প্রতি উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে সে কথা জানিয়েছিলেন তিনি। তবে, আমেরিকা না গেলেও অনলাইনে সেই বৈঠক হবে বলে জানা গিয়েছে। আচার্য হিসেবে সেই বৈঠকে অংশ নেবেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।

    আরও পড়ুুন: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মুখ্যমন্ত্রী সচেতন হবেন কী

    রাজ্যে লগ্নি টানতে সম্প্রতি স্পেন ও দুবাই সফরে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সফরে তাঁর সঙ্গে ছিলেন বেশকিছু বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। রাজ্য যখন দেনার দায়ে জর্জরিত তখন মাদ্রিদের বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।  যেখানে প্রতিদিন ৩ লক্ষ টাকা করে খরচ সেখানে স্বপারিষদ কী করে মুখ্যমন্ত্রী নিশিযাপন করেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বাংলায় ডেঙ্গির প্রকোপ বৃদ্ধির পরিস্থিতিতে কীভাবে বিদেশ চলে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী, তা নিয়েও কড়া ভাষায় সমালোচনার করেছে বিরোধীরা। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর বিদেশ সফরের সফলতা নিয়ে আশাবাদী হলেও রাজ্যবাসীর প্রশ্ন কটা বিনিয়োগ উনি আনতে পারলেন? কজন স্প্যানিশ শিল্পপতি বাংলায় বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করলেন? এই আবহে রাজ্যপালের বিদেশ সফর বাতিলের সিদ্ধান্তের পর মুখ্যমন্ত্রী কী সচেতন হবেন? প্রশ্ন বাংলার রাজনৈতিক মহলে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: বিদেশ যাচ্ছেন রাজ্যপাল! কেন, উপাচার্যদের কী বললেন আচার্য?

    CV Ananda Bose: বিদেশ যাচ্ছেন রাজ্যপাল! কেন, উপাচার্যদের কী বললেন আচার্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে মউ করতে চলেছেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস। রাজভবনে উপাচার্যদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠকে সে কথা জানালেন তিনি। একই সঙ্গে কোনও কিছুতে কান না দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থে উপাচার্যদের কাজ করে যেতে বললেন আচার্য। রবিবার রাজভবনে গবেষণা ও পঠন-পাঠন নিয়ে দীর্ঘ দু’ঘণ্টা উপাচার্যদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠক করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। 

    কী নির্দেশ রাজ্যপালের

    সূত্রের খবর, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কী সমস্যা, উপাচার্যদের কাছে জানতে চান আচার্য সিভি আনন্দ বোস। বিশ্বস্তরে বাংলার শিক্ষাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যান, এমনও বার্তা দেন উপাচার্যদের। এদিন মাতৃভাষায় পড়াশোনার উপর জোর দেন আচার্য। একইসঙ্গে সিভি আনন্দ বোস বলেন, এবার থেকে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যান্টি র‌্যাগিং কমিটি কাজ করছে কি না, তা তিনিই তদারকি করবেন। আলাদা আলাদা করে প্রত্যেক উপাচার্যের কাছ থেকে সমস্যার কথা শোনেন তিনি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গেও ভার্চুয়াল কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা হয় তাঁর। রাজ্যপাল নির্দেশ দেন, প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ঠিক সময়ে যেন ভর্তির ব্যবস্থা হয় ও পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশিত হয়।

    বিদেশ সফরে রাজ্যপাল

    বিদেশের কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এখনও পর্যন্ত রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মৌ স্বাক্ষরিত হচ্ছে? বিশ্ববিদ্যালয় ধরে ধরে এদিন তা পর্যালোচনা করেন রাজ্যপাল। বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে গবেষণা ও পঠন-পাঠনের জন্য গত জুন মাসে শেষের দিকেই “কলকাতা কমিটমেন্ট” চালু করেছিলেন রাজ্যপাল। তার লক্ষ্যপূরণে কতটা এগোতে পারল বিশ্ববিদ্যালয়গুলি, তা এদিন উপাচার্যদের থেকে জানতে চান রাজ্যপাল। তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে অ্যাকাডেমিক এক্সিলেন্সে নিয়ে যেতে হবে। যে কোনও অভিযোগ এলেই তার নিষ্পত্তি দ্রুত করতে হবে। চলতি সপ্তাহে আপনাদের সঙ্গে আরও একবার আলোচনা করব। যে কোনও সমস্যা হলে আপনারা রাজভবনের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। রাজভবন সব সময় আপনাদের সঙ্গে রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: দমদমে ফের এক বৃদ্ধার মৃত্যু! “সমাজবিরোধীদের মতোই রাজ্যে ভয়মুক্ত ডেঙ্গি”, দাবি বিজেপির

    মঙ্গলবারই বিদেশ সফরে উড়ে যাচ্ছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যপাল বলেন, ‘আমি কয়েকদিনের জন্য বিদেশে যাচ্ছি। ইউএন সিকিউরিটি জেনারেলের আমন্ত্রণে যাচ্ছি। সেখানে বৈঠক হবে আমার। কয়েকটি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাব আমি। মউ করা হবে। আমি ২ বা ৩ তারিখেই ফিরে আসব।’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • C V Ananda Bose: উপাচার্য নিয়োগের সার্চ কমিটিতে কারা? তালিকা প্রস্তুত রাজ্যপালের

    C V Ananda Bose: উপাচার্য নিয়োগের সার্চ কমিটিতে কারা? তালিকা প্রস্তুত রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপালের (C V Ananda Bose) দীর্ঘ সংঘাত চলছে। জল গড়িয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। মধ্যস্থতায় আসরে নামতে হয়েছে শীর্ষ আদালতকে। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশে উপাচার্য নিয়োগের সার্চ কমিটির (Search Committee) প্রতিনিধিদের তালিকা তৈরি। তাঁদের নাম সর্বোচ্চ আদালতে পেশ করা হবে। জানালেন রাজ্য়পাল সিভি আনন্দ বোস। কারা সার্চ কমিটিতে থাকবেন? ইতিমধ্যেই তাঁদের চিহ্নিত করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

    সার্চ কমিটি নিয়ে রাজ্যপাল

    উপাচার্য-নিয়োগ নিয়ে রাজ্য়পাল-রাজ্য় সরকার সংঘাতে অবশেষে হস্তক্ষেপ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। গত সপ্তাহে নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত  নেয় সর্বোচ্চ আদালত।স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগে এবার সার্চ কমিটি তৈরি করে দেবে খোদ সুপ্রিম কোর্ট। তিন পক্ষই থাকবে তাতে রাজ্য় সরকার, আচার্য এবং ইউজিসি। ১০ দিনের মধ্য়ে সব পক্ষকে ৩ থেকে ৫ জন বিশিষ্ট ব্য়ক্তির নাম পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতির দীপঙ্কর দত্তর বেঞ্চ। ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রাজ্য সরকার, আচার্য এবং ইউজিসি-কে, ৩-৫ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ২৭ শে সেপ্টেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি। এ প্রসঙ্গে রাজ্যপাল (C V Anand Bose) জানান, কারা সার্চ কমিটিতে থাকবেন? ইতিমধ্যেই তাঁদের চিহ্নিত করেছেন।

    আরও পড়ুন: নিম্নচাপের বৃষ্টিতে জল থৈ থৈ! আরও বাড়বে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়ার প্রকোপ?

    গোপন চিঠি নিয়ে রাজ্যপাল

    ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থে শিক্ষাক্ষেত্রে কাজের গতি আনতে বদ্ধপরিকর রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য দূর করতেও সচেষ্ট তিনি। এদিন নবান্ন আর দিল্লিতে মাঝরাতে পাঠানো নিজের দুটো কনফিডেন্সিয়াল চিঠি নিয়েও মুখ খুললেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তিনি বলেন, “দুটি চিঠির উত্তর পাওয়া নিয়ে পরিস্থিতি ঠিক কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে, তা দুই সাংবিধানিক সহকর্মীর মধ্যে থাকাই বাঞ্ছনীয়। তবে ওই চিঠি দুটো আর মিস্ট্রি নয়, হিস্ট্রি হয়ে গিয়েছে।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Governor Meet: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপালের, ৪৫ মিনিটের বৈঠকে কী কথা হল?

    PM Governor Meet: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপালের, ৪৫ মিনিটের বৈঠকে কী কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর (PM Narendra Modi) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। নিজের বাসভবনে সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে আলোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় ৪৫ মিনিট কথা হয়েছে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। 

    রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনা

    পিএমও-র তরফে জানানো হয়েছে, এদিন ফুল দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁদের মধ্যে একপ্রস্থ আলোচনাও হয়। যদিও ঠিক কী নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হল, তা স্পষ্ট নয়। তবে ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ থেকে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে ‘পাখির চোখ’ করে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সংঘর্ষ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যপাল আলোচনা করতে পারেন বলে সূত্রের খবর। এই মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ থেকে শুরু করে বন্দিমুক্তির ফাইল ফেরত পাঠানো, নানা ইস্যুতে রাজ্য-রাজ্যপালের সংঘাত তুঙ্গে। পঞ্চায়েত নির্বাচন পর্বের অশান্তি নিয়ে বার বার কড়া বার্তা দিয়েছেন রাজ্য়পাল। রাজভবন থেকে বেরিয়ে তিনি পৌঁছে গিয়েছেন গ্রাউন্ড জিরোয়। অশান্তির অভিযোগ শুনতে রাজভবনে বেনজিরভাবে খুলেছেন পিস রুম। সম্প্রতি আবার দুর্নীতির অভিযোগ শুনতে রাজভবনে অ্য়ান্টি করাপশন সেলও খোলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ‘‘রাখিতে আমার বোনেদের উপহার’’, গ্যাসের দাম কমানো প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন এই বৈঠক

    এছাড়াও, মাস কয়েক আগেই অন্যান্য রাজ্যের মতো পশ্চিমবঙ্গ দিবসও হোক বলে দাবি তোলেন বিরোধীরা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস করার দাবি জানান। যদিও তার তীব্র বিরোধিতা করে রাজ্য সরকার। কিন্তু, রাজ্যের আপত্তি উপেক্ষা করেই রাজভবনে ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন করেন রাজ্যপাল সি.ভি আনন্দ বোস। যা নিয়ে নতুন করে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত বাধে। এরপর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ হিসাবে ১ বৈশাখের দিন উত্থাপন করেন। সকলের মতামত জানতে নবান্নে সর্বদলীয় বৈঠকও করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আবহে রাজ্যপাল-প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্য-রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন প্রধানমন্ত্রী, এই বৈঠক তার প্রমাণ বলে দাবি কূটনীতিকদের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • C V Ananda Bose: র‍্যাগিং-মুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার লক্ষ্যে ইসরোর সাহায্য চাইলেন রাজ্যপাল 

    C V Ananda Bose: র‍্যাগিং-মুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার লক্ষ্যে ইসরোর সাহায্য চাইলেন রাজ্যপাল 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে র‌্যাগিং রুখতে  প্রযুক্তিগত সুবিধা ব্যবহার করার কথা ভাবছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। র‌্যাগিং মোকাবিলায় এ বার ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতে পারে। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন রাজ্যপাল তথা আচার্য। বৃহস্পতিবার রাতে এক বিবৃতিতে এই কথা জানানো হয়েছে রাজভবনের তরফে।

    রাজ্যপালের আর্জি

    রাজভবন সূত্রে জানা যাচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসকে র‌্যাগিং থেকে মুক্ত করতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে সাহায্য করার আশ্বাস দিয়েছে ইসরো। রাজভবনের ওই সূত্র মারফত আরও জানা যাচ্ছে, এদিন ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথের সঙ্গে অনেকটা সময় ধরে আলোচনা করেছেন বাংলার বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। কীভাবে প্রযুক্তিগত সুবিধা ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলিকে র‌্যাগিং থেকে মুক্ত করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে উভয়ের মধ্যে। শুধু ইসরোর চেয়ারম্যানের সঙ্গেই নয়, এর পাশাপাশি হায়দরাবাদের একটি সংস্থার সঙ্গেও এই নিয়ে আলোচনা করেছেন রাজ্যপাল বোস।

    প্রযুক্তিগত সাহায্য

    ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন ভিডিও বিশ্লেষণ, ইমেজ ম্যাচিং স্বয়ংক্রিয় লক্ষ্য শনাক্তকরণ এবং রিমোট সেন্সিংয়ের মতো প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ বিষয়ে প্রযুক্তিগত সমাধান তৈরি করার চেষ্টা করছে। বিষয়টি নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিমধ্যে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি র‌্যাগিং-এর অভিযোগে তোলপাড় হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের তিন তলা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে স্নাতক স্তরের প্রথম বর্ষের এক পড়ুয়ার। ঘটনায় পুলিশ এখনও পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া ও প্রাক্তনী মিলিয়ে মোট ১২ জনকে গ্রেফতার করেছে।

    আরও পড়ুন: পূর্বসূরির চোখে উত্তরসূরি! চাঁদের বুকে ‘বিক্রম’-এর ছবি তুলে পাঠালো ‘চন্দ্রযান ২’ অরবিটার

    ইসরো যাদবপুর সম্পর্ক

    বুধবার সন্ধ্যায় চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে ইসরোর চন্দ্রযান ৩। প্রথম দেশ হিসাবে ভারত এই কৃতিত্ব অর্জন করেছে। সেই সাফল্যকে সামনে রেখেই রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে র‌্যাগিং নির্মূল করতে ইসরোর প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজ্যপাল। চাঁদের মাটিতে ল্যান্ডার বিক্রমের ‘পাখির পালকের মতো অবতরণ’ (বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় যার নাম ‘সফ্‌ট ল্যান্ডিং’) কর্মসূচিতে ইসরোর সহযোগীর ভূমিকায় ছিল দেশের কয়েকটি প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সেই তালিকার অন্যতম নাম যাদবপুর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: বিজ্ঞানচর্চায় উৎসাহ দান! ‘চন্দ্রযান পুরস্কার’ ঘোষণা রাজ্যপালের

    Chandrayaan 3: বিজ্ঞানচর্চায় উৎসাহ দান! ‘চন্দ্রযান পুরস্কার’ ঘোষণা রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রাভিযানে ভারতের সাফল্যের পর গোটা চন্দ্রযান (Chandrayaan 3) টিম ও ইসরোকে অভিনন্দন জানিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (Governor C V Anand Bose)। একইসঙ্গে বিজ্ঞান-চর্চায় পড়ুয়াদের উৎসাহিত করতে নয়া উদ্যোগ নিচ্ছেন বাংলা সাংবিধানিক প্রধান। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিক্ষেত্রে সেরা পড়ুয়াকে ‘চন্দ্রযান পুরস্কার’ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজ্যপাল। পশ্চিমবঙ্গ ও কেরলের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে সেরা পড়ুয়াদের ‘চন্দ্রযান পুরস্কার’ বাবদ ১ লক্ষ টাকা করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন তিনি। 

    কী বললেন রাজ্যপাল

    রাজ্যপাল বোস বাংলার সাংবিধানিক প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই শিক্ষার প্রসারে নজর দিয়েছেন। এবার ভারতের চন্দ্রাভিযানে (Chandrayaan 3) ইতিহাস গড়ার দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে ‘চন্দ্রযান পুরস্কার’ এবং ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সেল’ চালুর সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। ভারতই একমাত্র দেশ, যে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে সফল অভিযান চালাল। আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের পরে চতুর্থ দেশ হিসাবে মহাকাশযান সফল ভাবে চাঁদে অবতরণ করানোর তালিকায় উঠে এল ভারত। ভারতের জয়তে গর্বিত রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।

    রাজ্যপাল এদিন বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গোটা বিশ্বকে বুঝিয়েছেন কীভাবে যোগচর্চার মাধ্যমে ‘ইনার স্পেস’-কে জয় করা যায়। আর এবার চন্দ্রযান দেখিয়ে দিল আমরা ‘আউটার স্পেস’-কেও জিততে পারি। আমাদের বিজ্ঞানীরা আজ গোটা দেশকে গৌরবান্বিত করেছেন। বিজ্ঞানের জয়জয়াকার হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: “ইতিহাস গড়ে, ইসরো ভূগোলের আইডিয়া তৈরি করল”! চন্দ্রযানের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত রাষ্ট্রপতি

    রাজভবনে বিজ্ঞান সেল

    কলকাতায় রাজভবনে এদিন একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সেল চালু করার কথাও ঘোষণা করেন রাজ্যপাল। এর মূল কাজ হবে রাজ্যবাসীকে বিজ্ঞানচর্চায় আরও বেশি উৎসাহিত করে তোলা। চাঁদের দক্ষিণ মেরু জয় চন্দ্রযান ৩-এরসা সাফল্যে শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। সমস্ত বিজ্ঞানীদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, “ভারত এবার মহাকাশের সুপার লিগে।”

    চন্দ্রযানের সাফল্যের জন্য ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • C V Ananda Bose: স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরানোর নির্দেশ রাজ্যপালের

    C V Ananda Bose: স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরানোর নির্দেশ রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষাক্ষেত্রকে দুর্নীতিমুক্ত করতে একের পর এক কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। একের পর এক বিশ্ব বিদ্যালয়ের উপাচার্য বদল করেছেন তিনি। এবার ইউজিসি’র নিয়ম মেনে নিয়োগ না হওয়ায় স্বাস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুহৃতা পালকে অপসারিত করলেন রাজ্যপাল। ঠিক কারণে সুহৃতা পালকে সরানো হয়েছে, তার কারণও জানিয়েছে রাজভবন। 

    রাজভবনের যুক্তি

    উল্লেখ্য, সার্চ কমিটির দ্বারা নিয়োগ হয়েছিলেন স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য  সুহৃতা পাল। কিন্তু সেই কমিটিতে ইউজিসি’র কোনও সদস্য ছিলেন না। পদ্ধতি  না মেনে নিয়োগ হওয়ায় স্বাস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরিয়ে দেওয়া হবে না কেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে রাজভবন। এখন দেখার, সুহৃতা পাল কী পদক্ষেপ নেন। সূত্রর খবর, এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধ আদালতে যেতে পারেন সুহৃতা পাল। এদিকে, সুহৃতা পাল যদি সরে যান, তাহলে কে আপাতত সেই পদ সামলাবেন, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। সূত্রের খবর, এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে কথা বলছে রাজভবন। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে এ রাজ্যে স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হয় । সেই সময় উপাচার্য নিয়োগের জন্য একটি সার্চ কমিটি গঠিত হয়েছিল। সেই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ীই নিয়োগ হত। তাতে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা UGC-র কোনও  প্রতিনিধি। ২০১৩ সালে আইন সংশোধন হয়। এরপর বাদ পড়ে ইউজিসির প্রতিনিধি। সেই নতুন সার্চ কমিটিই নিয়োগ করেছিল সুহৃতা পালকে।

    আরও পড়ুন: ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ! ছাত্র মৃত্যুর পর যাদবপুরে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল

    কেন অপসারণ

    ঘটনার সূত্রপাত একটি চিঠি ঘিরে। চিকিৎসক সংগঠনগুলি সম্প্রতি স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বিরুদ্ধ চরম অরাজকতার অভিযোগ তুলে রাজ্যপালকে চিঠি দিয়েছিল। তারপর রাজভবনের পক্ষ থেকে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়। তখনই সামনে আসে সুহৃতা পালের নিয়োগ নিয়ম মেনে হয়নি। তার কারণ জানতে চেয়ে একাধিকবার স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে চিঠি পাঠায় রাজভবন। আচার্যের যুক্তি সার্চ কমিটি দ্বারা নিয়োগ হলেও সেই সময় কমিটিতে থাকতেন না ইউজিসি-র কোনও প্রতিনিধি। এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের নির্দেশ রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। ইউজিসির নিয়ম না মেনে আদালত অবমাননা করা হয়েছে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করেছে রাজভবন। কিন্তু কোনও সদুত্তর মেলেনি। তাই সুহৃতা পালকে অপসারণের নিদের্শ জারি করেছেন রাজ্যপাল। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  
     

  • Jadavpur University: ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ! ছাত্র মৃত্যুর পর যাদবপুরে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল

    Jadavpur University: ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ! ছাত্র মৃত্যুর পর যাদবপুরে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপ কুণ্ডুর মৃত্যুর পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) গেলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। সেখানে গিয়ে তিনি বলেন, ” রাজ্যপাল পদে দায়িত্ব পাওয়ার পর আমার জীবনের অন্যতম দুঃখের দিন। ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ ঘটেছে। এটা খুব দুঃখের বিষয়। ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ ঘটেছে। এটা তার বহিঃপ্রকাশ।”

    কী বললেন রাজ্যপাল

    সাংবাদিকের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যপাল স্পষ্ট বলেন, হিংসা বর্জিত বাংলার পাশাপাশি হিংসা বর্জিত বিশ্ববিদ্যালয়ও চান তিনি। সূত্রের খবর, সে কারণেই আজকের দিনটিকে ক্যাম্পাসে অ্যান্টি-ভায়োলেন্স ডে হিসাবে পালন করার ঘোষণা করেন তিনি। শুধু তাই নয়, কী ভাবে স্বপ্নদীপের মৃত্যু হয়েছে তা জানার জন্য তাঁর বাবার সঙ্গেও কথা বলেন। ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে যে কমিটি তৈরি করা হয়েছে তার সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। কথা বলেন পুলিশ-প্রশাসনের সঙ্গেও। কথা বলেন স্বপ্নদীপের সহপাঠীদের সঙ্গে। কিন্তু, যেহেতু তদন্ত চলছে তাই তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি তিনি। তবে সাফ জানিয়ে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্ত কমিটির সঙ্গে মিনিটে মিনিটে যোগাযোগ রাখবে রাজভবন। 

    আরও পড়ুন: আজ আসছেন মোহন ভাগবত! ‘পঞ্চায়েত রাজ’ সম্মেলন সহ একগুচ্ছ কর্মসূচি নিয়ে রাজ্যে নাড্ডাও

    রাজ্যপালের দুঃখপ্রকাশ

    ইতিমধ্যেই ছাত্র-মৃত্যুর ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত করছে পুলিশ। সঠিক তদন্তের দাবিতে এদিন সকাল থেকেই দফায় দফায় অরবিন্দ ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখায়  একাধিক ছাত্র সংগঠন। উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেই সন্ধ্যাবেলা ক্যাম্পাসে আসেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যপাল ক্যাম্পাসে ঢুকতেই পড়ুয়াদের স্লোগানের তীব্রতা আরও বাড়তে থাকে। ছাত্রের মৃত্যু নিয়ে রাজ্যপাল দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, “একজন তরুণকে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ , সময়ে হারালাম আমরা। একটা গাছকে আমরা কেটে ফেললাম পুরোপুরি বড় হওয়ার আগেই। যে গাছটি খুব সুন্দর ফুল, ফল দিতে পারতো। আমাদের শপথ নিতে হবে, যে নতুন প্রজন্মের মধ্য হিংসার প্রবেশ ঘটতে দেব না আমরা।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

LinkedIn
Share