Tag: Calcutta High court

Calcutta High court

  • Anubrata Mondal: অনুব্রতর গাড়িতে লালবাতি কেন? প্রশ্নের মুখে রাজ্য

    Anubrata Mondal: অনুব্রতর গাড়িতে লালবাতি কেন? প্রশ্নের মুখে রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি রাজ্যের মন্ত্রী নন। হোমরাচোমরাও কেউ নন। তিনি তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনু্ব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। তৃণমূল (TMC) নেত্রীর আদরের কেষ্ট। এহেন এক তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল গাড়িতে লালবাতি ব্যবহার করতেন। বীরভূম থেকে তিনি যখন কলকাতায় আসতেন, কিংবা কলকাতারই এক স্থান থেকে অন্যত্র যেতেন তাঁর গাড়ির মাথায় শোভা পেত লালবাতি। বাজত হুটার। এনিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। তার পরেই নবান্নের কাছে হাইকোর্ট জানতে চেয়েছে, লাল-নীল কত বাতি, কতজনকে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তার অপব্যবহারের জন্য সরকার কি কোনও ব্যবস্থা নিয়েছে?

    মামলার নেপথ্যে…

    গত এপ্রিল মাসের শেষের দিকে অনুব্রতর (Anubrata Mondal) গাড়িতে লালবাতির ব্যবহার নিয়ে হাইকোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। মামলাটি করেন আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি। তাঁর যুক্তি ছিল, অনুব্রত মণ্ডল এমন কোনও পদে নেই, যাতে লালবাতি লাগানো গাড়ি ব্যবহার করা যায়। তাহলে তিনি লালবাতি লাগানো গাড়ি ব্যবহার করেন কীভাবে? কীভাবে একটি রাজনৈতিক দলের জেলা সভাপতি লালবাতি লাগানো গাড়িতে পুলিশের নজর এড়িয়ে বীরভূম থেকে কলকাতায় আসেন সেই প্রশ্ন তুলে মামলা দায়ের করেন ওই আইনজীবী। মঙ্গলবার হচ্ছিল ওই মামলার শুনানি। এদিন ওই মামলার শুনানিতেই আদালতের গুচ্ছ প্রশ্নের মুখে পড়ে রাজ্য সরকার। প্রধান বিচারপতি রাকেশ শ্রীবাস্তবের প্রশ্ন, রাজ্যজুড়ে লালবাতি, নীলবাতির গাড়ি যথেচ্ছ ব্যবহার হচ্ছে কেন? সবই কি বৈধ? প্রধান বিচারপতি এদিন শুনানির সময় বলেন, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪১৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী মামলা রুজু করে পদক্ষেপ নেওয়া যায়। এমন কত মামলা হয়েছে রাজ্যে? তাঁর এও প্রশ্ন, রাজ্যে মাল্টি কালার বাতির প্রচলন রয়েছে কি? এ ব্যাপারে সোমবারের মধ্যে জবাব চেয়েছে হাইকোর্ট। নবান্ন সূত্রে খবর, জেলাস্তরের বহু নেতা বিভিন্ন কমিশন বা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে গাড়িতে বিকন লাইট লাগানোর অনুমতি পেয়েছিলেন। অনুব্রতও (Anubrata Mondal) সেভাবে অনুমতি পেয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: জেলেই অনুব্রত! গরু পাচার মামলায় জামিনের আর্জি খারিজ, পরবর্তী শুনানি ২৫ নভেম্বর

    প্রসঙ্গত, কয়েক বছর আগে লালবাতি লাগানো গাড়িতে চড়ে বর্ধমানের অরবিন্দ স্টেডিয়ামে দলীয় বৈঠকে যোগ দিতে এসেছিলেন অনুব্রত (Anubrata Mondal)। তখন তিনি এসেছিলেন স্টেট রুরাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সির বোর্ড লাগানো একটি গাড়িতে চড়ে। এই গাড়ির মাথায় লাগানো ছিল লালবাতি। তবে সুপ্রিম কোর্টের গাইডলাইন অনুযায়ী, ওই পদে থেকে গাড়িতে লালবাতি ব্যবহার করা যায় না। তা সত্ত্বেও কীভাবে লালবাতি লাগানো গাড়িতে ঘুরেছিলেন অনুব্রত? উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Primary TET: প্রাথমিক টেটে সুযোগ পাবেন উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও, জানাল হাইকোর্ট

    Primary TET: প্রাথমিক টেটে সুযোগ পাবেন উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও, জানাল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকের প্যারাটিচারদের সঙ্গে এবার উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচারদেরও টেট (Primary TET) পরীক্ষায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে। সোমবার এই নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhya)। টেটে বসার সুযোগের আর্জি জানিয়ে একটি মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলায় বিচারপতি এই নির্দেশ দেন। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ঘোষণা অনুযায়ী, সোমবারই ছিল টেট পরীক্ষার আবেদনের শেষ দিন। তাই এই নির্দেশ কতটা কার্যকর হবে, তা স্পষ্ট নয়। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ১১ তারিখে টেট পরীক্ষা হওয়ার কথা। পাঁচ বছর পরে এবারই হচ্ছে এই পরীক্ষা। পরীক্ষায় বসবেন কয়েক হাজার পরীক্ষার্থী।

    যোগ্যতার মাপকাঠি…

    টেট  (Primary TET) নিয়ে আগেই বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল পর্ষদ। তাতে প্রথমে যে যোগ্যতার মাপকাঠি স্থির করা হয়েছিল, পরে তাতে অনেক বদল আনা হয়। প্রথমে বলা হয়েছিল, প্রাথমিকে কর্মরত প্যারাটিচারদের জন্য ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকবে। এদিন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে নির্দেশ দিয়েছেন, তাতে এই ১০ শতাংশের মধ্যেই যুক্ত হচ্ছেন উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও। প্রত্যাশিতভাবেই বাড়ল প্রতিযোগিতা।

    আরও পড়ুন: টেট উত্তীর্ণদের তালিকায় মমতা-অভিষেক-শুভেন্দুর নাম! কী বললেন পর্ষদ সভাপতি?

    কেবল উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাই নন, এই টেটে (Primary TET) অংশ নিতে পারবেন ২০১৪ ও ২০১৭র টেট উত্তীর্ণ প্রার্থীরাও। যাঁরা ইতিমধ্যেই বিএড পাশ করেছেন, তাঁরাও বসার সুযোগ পাচ্ছেন এই টেটে। প্রথমে বলা হয়েছিল, বিএডে পঞ্চাশ শতাংশ নম্বর থাকলে তবেই পরীক্ষায় বসার সুযোগ মিলবে। সম্প্রতি হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, যাঁরাই বিএড পাশ করবেন, তাঁরাই বসতে পারবেন এই পরীক্ষায়। সোমবার হাইকোর্টের নির্দেশের জের এঁদের সঙ্গে যুক্ত হলেন উচ্চ প্রাথমিকের প্যারাটিচাররাও। তবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ঘোষণা অনুযায়ী যেহেতু সোমবারই টেট পরীক্ষার আবেদনের শেষ দিন, তাই হাইকোর্টের এই নির্দেশ কতটা কার্যকর হবে, তা স্পষ্ট নয়।

    প্রসঙ্গত, এবার যে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে মোট শূন্যপদের সংখ্যা ১১ হাজার ৭৬৫টি। প্রার্থীদের একাংশের দাবি, এসসি, এসটি, এক্সম্পটেড ক্যাটাগরি এবং সংরক্ষণ বাদ দিলে শূন্যপদ থাকছে মাত্রই ৫ হাজার। প্রত্যাশিতভাবেই চাকরি প্রার্থীদের কাছে প্রতিযোগিতাটা আরও কঠিন হয়ে দাঁড়াল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SSC Scam: বাতিল হওয়া প্রার্থীদের শূন্যপদে নিয়োগের আবেদন প্রত্যাহার কমিশনের, কেন জানেন?

    SSC Scam: বাতিল হওয়া প্রার্থীদের শূন্যপদে নিয়োগের আবেদন প্রত্যাহার কমিশনের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল সার্ভিস কমিশন ভেঙে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। সেই হুমকিতে কাজও হল। রাতারাতি ভোল বদলে স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC) জানিয়ে দিল, বেআইনিভাবে যাঁরা বিভিন্ন স্কুলে (School) নিয়োগ হয়েছিলেন, তাঁদের কখনওই শূন্য পদে নিয়োগ করা যাবে না। স্কুল সার্ভিস কমিশনের (SSC Scam) এই ইউ-টার্নে আদালতেরই জয় দেখছেন রাজ্যবাসী।

    অতিরিক্ত শূন্য পদে নিয়োগের মামলায়…

    বৃহস্পতিবারই অতিরিক্ত শূন্য পদে নিয়োগের মামলায় এসএসসি কর্তৃপক্ষকে তীব্র ভর্ৎসনা করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের নির্দেশ মেনে বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীদের জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরির কথা জানিয়েছিল রাজ্য সরকার। চলতি বছরের ১৯ মে এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তিও জারি করা হয়। কমিশনের বক্তব্য ছিল, অবৈধভাবে যাঁরা চাকরি পেয়েছেন এবং যাঁদের চাকরি বাতিল হয়েছে, তাঁদের নিয়োগ করার জন্যই এই শূন্যপদ। এর জেরেই বিচারপতির রোষের মুখে পড়ে কমিশন। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু মন্তব্য করেছিলেন, যদি এই অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরির বিষয়ে রাজ্য সরকার ও এসএসসির অবস্থান যদি ভিন্ন হয়, তাহলে কমিশন ভেঙে দেওয়া হোক। এমন কী এ বিষয়ে রাজ্য সরকার কমিশনের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করছে, তা শুক্রবারের মধ্যে আদালতকে জানাতে হবে রাজ্যকে।

    রাজ্যের উদ্দেশে বিচারপতির প্রশ্ন, তাহলে কি সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেই কমিশন? রাজ্য ও কমিশনের বক্তব্য ও অবস্থান আলাদা হওয়ায় রাজ্য কী পদক্ষেপ করছে, তা শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় আদালতকে জানানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি বসু। সেই মতো এদিন কমিশন জানিয়ে দিল, বাতিল হওয়া প্রার্থীদের অতিরিক্ত শূন্যপদে নিয়োগের আবেদন প্রত্যাহার করা হল।

    আরও পড়ুন: জামিন হল না পার্থ-সুবীরেশ সহ ধৃত ৭ জনের! এসএসসি কাণ্ডে ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ

    প্রসঙ্গত, স্কুল সার্ভিস কমিশন নিয়োগ মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। সেখানে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে আদালতের নির্দেশে যাঁদের চাকরি গিয়েছে, তাঁদের পরিবারের কথা ভেবে ওই পদে পুনর্বহালের অগ্রাধিকারের আবেদন করেছিল এসএসসি। সেখানে তিরস্কৃত হয় কমিশন। পরে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু বলেন, যাঁদের চাকরি গিয়েছে, পরিবারের কথা ভেবে তাঁদের জন্য অন্য কাজের ব্যবস্থা করা হোক। তবে শিক্ষক হিসেবে কখনওই নয়। কারণ তাহলে বঞ্চিত হবে শিক্ষার্থীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • SSC Scam: সিটের দায়িত্ব নিচ্ছেন না অখিলেশ সিং, আদালতে জানাল সিবিআই

    SSC Scam: সিটের দায়িত্ব নিচ্ছেন না অখিলেশ সিং, আদালতে জানাল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদোন্নতি হয়েছে অখিলেশ সিংয়ের (Akhlesh Singh)। দিল্লি থেকে আসামে বদলি হয়েছেন তিনি। গত ১৫ নভেম্বর তাঁর বদলিতে অনুমোদন দিয়েছে সংশ্লিষ্ট দফতর। তাই স্কুলে নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) তদন্তে আসতে পারবেন না সিবিআইয়ের (CBI) প্রাক্তন ডিআইজি। বৃহস্পতিবার আদালতে একথা জানিয়ে দিলেন সিবিআইয়ের আইনজীবী। প্রসঙ্গত, বুধবারই সিবিআইয়ের প্রাক্তন ডিআইজি অখিলেশ সিংহকে বিশেষ তদন্তকারী দলের (SIT) মাথায় বসানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhya)।

    সিবিআইয়ের আইনজীবী আদালতকে জানান…

    যেহেতু অখিলেশ আসতে পারছেন না, তাই সিবিআইয়ের আইনজীবী আদালতকে জানান, ডিআইজি পদমর্যাদার দক্ষ এক অফিসার রয়েছেন। তাঁকে নিয়ে এসে বসানো যেতে পারে সিটের মাথায়। এর প্রেক্ষিতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, একজন নয়, ডিআইজি পদমর্যাদার তিনজন অফিসারের নাম দিন। সেখান থেকে একজনকে বেছে নেবে আদালত। বিচারপতি জানান, শুক্রবার এই বিষয়ে শুনানি হবে। আগের দিনই এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে সিবিআই তদন্ত নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এদিন সিটেও পরিবর্তন করেছিলেন তিনি। নতুন করে ‘সিট’-এ নিয়োগ করা হয়েছে অংশুমান সাহা (ডেপুটি এসপি), বিশ্বনাথ চক্রবর্তী (ইন্সপেক্টর), প্রদীপ ত্রিপাঠি (ইন্সপেক্টর), ওয়াসিম আকরাম খান (ইন্সপেক্টর)। ২ অফিসারকে বাদ দিয়েছেন তিনি। এঁরা হলেন কে সি ঋষিনামল ও ইমরান আশিক। আদালতের নির্দেশ, এঁরা কোনওভাবেই এই সংক্রান্ত তদন্ত করতে পারবেন না। প্রসঙ্গত, নবম-দশম শ্রেণির নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলায় সিবিআই তদন্তকারী অফিসার কেসি ঋষিনামল। অন্যদিকে, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তকারী অফিসার ইমরান আশিক। এঁরা সম্পর্কে স্বামী-স্ত্রী।

    আরও পড়ুন: গ্রুপ-ডি মামলায় সিবিআই তদন্তে অখুশি হাইকোর্ট, সিট পুনর্গঠন বিচারপতির

    এরই পাশাপাশি, সিবিআইয়ের প্রাক্তন ডিআইজি অখিলেশ সিং-কে ‘সিট’-এর প্রধান করা হয়েছে। আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, নিয়োগ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি এই তদন্ত থেকে সরে যেতে পারবেন না। অন্য কোনও মামলায় তাঁকে যুক্তও করতে পারবে না সিবিআই। আদালতের অনুমতি ছাড়া বদলিও করা যাবে না। ৭ দিনের মধ্যে দায়িত্ব নেওয়ার কথা ছিল অখিলেশের। তার মধ্যেই বদলি হয়ে যাওয়ায় এদিন সিবিআই জানিয়ে দিল, অখিলেশ আসতে পারবেন না।

    সিবিআই সূত্রে খবর, সিবিআইয়ের প্রাক্তন ডিআইজি অখিলেশ সিং ২০২১ সালের ১৭ মে নারদকাণ্ডে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, মদন মিত্র, সুব্রত মুখোপাধ্যায় (প্রয়াত) এবং শোভন চট্টোপাধ্যায়কে বাড়ি থেকে নিয়ে এসে গ্রেফতার করেছিলেন। বগটুইকাণ্ড, ভাদু শেখ খুন, হাঁসখালিতে গণধর্ষণ, ঝালদা সহ একাধিক মামলার তদন্তও করেছেন তিনি। কয়লা পাচারকাণ্ড থেকে গরু পাচারের মতো গুরুত্বপূর্ণ মামলার তদন্তও করেছিলেন অখিলেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Akhil Giri: রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য! অখিল গিরিকে হলফনামা জমা দিতে বলল কলকাতা হাইকোর্ট

    Akhil Giri: রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য! অখিল গিরিকে হলফনামা জমা দিতে বলল কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্য কেন করলেন অখিল গিরি(Akhil Giri)? তা জানাতে হবে হলফনামায়, বলল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। গত সপ্তাহে দেশের রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করার পর রাজ্যের কারা দফতরের স্বাধীন দায়িত্ব প্রাপ্ত মন্ত্রী অখিল গিরির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে।  সেই মামলার শুনানিতে এদিন রাজ্য সরকারের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: ‘‘তৃণমূলকে সমর্থন করা বাংলাদেশিদের নামই ভোটার লিস্টে রাখুন’’, বিতর্কে বিধায়ক

    হাইকোর্টের বক্তব্য

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর বাহ্যিক রূপ নিয়ে যে মন্তব্য অখিল করেছেন,তার বিরুদ্ধে বিজেপির পক্ষ থেকে আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত একটি মামলা করেন। শুক্রবার ছিল সেই মামলার শুনানি। বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেন, কেন এমন মন্তব্য? তা হলফনামার আকারে জমা দিতে হবে। আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যকে এই রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। অখিল গিরির বিরুদ্ধে আদৌ কোনও পদক্ষেপ রাজ্য নিয়েছে কিনা তা রিপোর্ট আকারে জানাতে হবে। পাশাপাশি, এই মন্তব্য নিয়ে পুলিশের অনুসন্ধান রিপোর্ট জমা দিতে হবে আদালতে। এই মামলা থেকে মুখ্যমন্ত্রীর নাম বাদ দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন অখিলের আইনজীবী। আদালত লিখিত আবেদনের অনুমতি দিয়েছে। আগামী ১২ ডিসেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকই ‘কয়লা ভাইপো’? মেনে নিচ্ছে তৃণমূল?

    পুলিশের কাছেও রিপোর্ট তলব

    উল্লেখ্য, পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামে এক প্রকাশ্য সভায় রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য করায় অখিল গিরির নামে রাজ্যের একাধিক থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এমনকী রাজধানী দিল্লিতেও অখিল গিরির নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়। রাজ্যে যেসব অভিযোগ দায়ের হয়েছে রাজ্য পুলিশ সেই সব অভিযোগের প্রেক্ষিতে কী কী তদন্ত করেছে তার রিপোর্ট আদালতে পেশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু  

    Suvendu Adhikari: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তিকুঞ্জের সামনে অশান্তি পাকাচ্ছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ (TMCP)! রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত করছেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। তাঁদের হাতে লাল গোলাপ ও গ্রিটিংস কার্ড। কার্ডে লেখা, ‘গেট ওয়েল সুন…!’ ঘটনার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। চাইলেন সিবিআই (CBI) তদন্তও।

    ঘটনার সূত্রপাত…

    ঘটনার সূত্রপাত দিন দুই আগে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) একটি ট্যুইট প্রসঙ্গে তৃণমূলের (TMC) মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, শুভেন্দু মানসিকভাবে সুস্থ নেই। তাঁর আরোগ্য কামনা করে চিঠি পাঠানো হবে। সেই কর্মসূচির নাম হবে গেট ওয়েল সুন। কুণালের এই মন্তব্যের পর থেকেই তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা- কর্মী-সমর্থকরা দলে দলে ভিড় করতে থাকেন শুভেন্দুর বাড়ি শান্তিকুঞ্জের সামনে।

    ঘটনা প্রসঙ্গে একটি ট্যুইট করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। লেখেন, মমতার পুলিশ পাঁচ পয়সার মতো দু মুখো ও অপদার্থ। এক দিকে চাকরিপ্রার্থীরা মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে এক কিলোমিটার আগে তাঁদের আটকে, অমানবিকভাবে টেনে হিঁচড়ে প্রিজন ভ্যানে তোলে। অন্য দিকে যখন আমার বাড়ির সামনে গুন্ডারা গন্ডগোল বাঁধায়, তখন তাদের নেতৃত্ব দেয় সেই পুলিশই। আমি বেরিয়ে যাওয়ার পর তারা বাড়ির সামনে গিয়েছিল। এটা জেনেই যে, ওই সময় বাড়িতে আমার ৮৪ বছরের বৃদ্ধ বাবা শিশির অধিকারী ও ৭৫ বছরের বৃদ্ধা মা গায়ত্রী অধিকারী আছেন। ওদের উদ্দেশ্য ছিল, বাড়ির বাইরে অশ্রাব্য স্লোগান দিয়ে আমার বৃদ্ধ বাবা-মাকে বিরক্ত করা।

    আরও পড়ুন: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ কাঁথির বাড়ি থেকে বের হন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। এর কিছুক্ষণ পরেই গ্রিটিংস কার্ড ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি নিয়ে শুভেন্দুর বাড়ির সামনে ভিড় করেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যরা। তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। প্রতিবাদে রাস্তায় বসে পড়েন কয়েকজন। ঘণ্টাখানেক পর পুলিশই তাঁদের কাছ থেকে শুভেন্দুকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য গ্রিটিংস কার্ড নেয়।

    এদিন হাইকোর্টে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আইনজীবী জানান, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা জেড ক্যাটেগরির নিরাপত্তা পান। অথচ তাঁর বাড়ির সামনে গিয়ে জমায়েত করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, অশালীন মন্তব্য করা হচ্ছে। এতে তাঁর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর পিছনে কোনও বিশেষ উদ্দেশ্য রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jorasanko: রবীন্দ্রভারতীর জোড়াসাঁকো ক্যাম্পাসে ভাঙতে হবে তৃণমূলের কার্যালয়, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    Jorasanko: রবীন্দ্রভারতীর জোড়াসাঁকো ক্যাম্পাসে ভাঙতে হবে তৃণমূলের কার্যালয়, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের জোড়াসাঁকো (Jorasanko) ঠাকুরবাড়ির ক্যাম্পাসে তৃণমূলের (TMC) দলীয় কার্যালয় নিয়ে বড় পদক্ষেপ নিল কলকাতা হাইকোর্ট। জোড়াসাঁকো ক্যাম্পাসে অবৈধভাবে যে তৃণমূলের শিক্ষাবন্ধু সমিতির কার্যালয় তৈরি করা হচ্ছে, তা ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সোমবার এই নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। কলকাতা পুরসভাকে তিন সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে এই নির্দেশকে কার্যকর করার জন্যে।

    মামলাটি কী?

    রবীন্দ্রভারতীর জোড়াসাঁকো (Jorasanko) ক্যাম্পাসে হেরিটেজ ভবন ভেঙে বানানো হচ্ছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলের শিক্ষাবন্ধু সমিতির কার্যালয়। আর এই অভিযোগে আদালতে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন স্বদেশ মজুমদার নামের এক ব্যক্তি। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই আজ এমন নির্দেশ দিল আদালত। মামলাকারীর আইনজীবী শ্রীজিব চক্রবর্তীর অভিযোগ, জোড়াসাঁকোর বাড়িতে যে ঘরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে প্রথমবার বঙ্কিমচন্দ্র চটোপাধ্যায়ের দেখা হয়েছিল, সেই ঘরে এখন তৃণমূলের শিক্ষাবন্ধু সমিতির কার্যালয় তৈরি করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, এটি ‘গ্রেড ওয়ান’ হেরিটেজ। আর এই ভবনেরই দুটি ঘর ভেঙে ফেলা হচ্ছে।

    তিনি আরও অভিযোগ করেছেন যে, জোড়াসাঁকোর (Jorasanko) সেই ঘরে এখন রবি ঠাকুর, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটিও ছবি নেই। তাঁদের বদলে সেখানে টাঙানো হয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের ছবি।

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই বড় ধাক্কা শাসক শিবিরে, হাতছাড়া হল ঝালদা পুরসভা

    তৃণমূলের কার্যালয় ভাঙার নির্দেশ

    আর এসব অভিযোগ উঠে আসায় হেরিটেজ ভবনে আর ভাঙচুর করা যাবে না বলে এর আগেই স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিলেন বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ ও বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব। আর এরপর এদিন সেই মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চও কড়া নির্দেশ দিয়ে বলল যে তৃণমূলের পার্টি অফিস (Jorasanko) ভেঙে ফেলতে হবে। আজ মামলার শুনানি চলাকালীন প্রধান বিচারপতি প্রশ্ন করেন, ‘হেরিটেজ ভবন না হলেও ইচ্ছে মতো যে কোনও জায়গায় এভাবে পার্টি অফিস তৈরি করা যায় কি?’

    জোড়াসাঁকো (Jorasanko) ক্যাম্পাসে শাসকদলের কার্যালয় তৈরি হওয়া নিয়ে শোরগোল পড়ে গেলে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। আর এরপরেই মামলার শুনানিতে এমন নির্দেশ দেওয়া হয়। আজ হাইকোর্টের তরফে আরও বলা হয়েছে যে, ক্যাম্পাসে যে অংশে নতুন নির্মাণ করা হয়েছে তা ভেঙে ফেলে জায়গাটিকে ফের আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে ও এটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে হেরিটেজ বিভাগকে। এছাড়াও পুনরুদ্ধারের পর হেরিটেজ ভবন বলে আলাদা করে চিহ্নিত করতে হবে ওই জায়গাকে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৮ ডিসেম্বর।

     

  • TET: ২০১৪ টেটের মেধা তালিকায় বিভ্রান্তি, কী সাফাই দিলেন পর্ষদ সভাপতি, জানেন?

    TET: ২০১৪ টেটের মেধা তালিকায় বিভ্রান্তি, কী সাফাই দিলেন পর্ষদ সভাপতি, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৭ সালের টেট (TET) প্রার্থীদের মেধা তালিকা প্রকাশিত হয়েছিল আগেই। এবার প্রকাশিত হল ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের মেধা তালিকা। মেধা তালিকা প্রকাশ করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। ওই তালিকায় টেট উত্তীর্ণদের নাম এবং প্রাপ্ত নম্বর প্রকাশ করা হয়েছে। হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে প্রাথমিকের সংরক্ষিত বিভাগে ৮২ নম্বর প্রাপ্তদের তালিকাও প্রকাশ করেছে পর্ষদ। যদিও ওই তালিকা নিয়ে দেখা দিয়েছে সমস্যা। ওই তালিকার (Merit List) বেশ কয়েকজন প্রার্থীর নামের জায়গা ফাঁকা রয়েছে। সংরক্ষিত তালিকায়ও একজনের নাম নেই। জানা গিয়েছে, এক লক্ষ ২৪ হাজার ৯৫২ জনের তালিকায় বহু পরীক্ষার্থীর রোল নম্বর ও প্রাপ্ত নম্বরের উল্লেখ থাকলেও, নাম নেই। এর পরেই প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি এই অসম্পূর্ণতার নেপথ্যেও কোনও রহস্য রয়েছে?

    পর্ষদ সভাপতি বলেন…

    এ ব্যাপারে সাফাই গেয়েছেন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল। তিনি বলেন, আমাদের হাতে এখনও সব তথ্য আসেনি। তবে সব তথ্য হাতে পেলেই ঠিক করে দেওয়া হবে। শুক্রবার বিকেলে ২০১৪ সালের টেটের (TET) মেধা তালিকা প্রকাশ করেন গৌতম পাল। ওই সময় তিনি বলেন, আদালতের নির্দেশের পরেই আমরা এই তালিকা প্রকাশ করতে উদ্যোগী হই। তিনি বলেন, এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

    এ প্রসঙ্গে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, যেগুলো নেই, দু একদিনের মধ্যে আমরা তা ক্ল্যারিফাই করে দেব। অনেক ক্ষেত্রে রোল নম্বর রয়েছে। তিনি বলেন, রোল নম্বর তো ইউনিক আইডি। একই নামে একাধিক ব্যক্তি থাকেন। এক লক্ষ ২৫ হাজার কিন্তু অনেকটা। এটা মহামান্য আদালতের নির্দেশ ছিল। আমরা তাকে মান্যতা দিয়ে প্রকাশ করেছি। পর্ষদ সভাপতি বলেন, এটা কিন্তু খুব একটা সরল কাজ নয়। যদি দু একটি ক্ষেত্রে ত্রুটি থাকে, সেটা আমরা সংশোধন করে নেব।

    আরও পড়ুন: নবান্ন অভিযানেও ছিলেন টেট-চাকরিপ্রার্থীকে কামড় দেওয়া পুলিশকর্মী! কী বললেন শুভেন্দু?

    এদিকে, টেটের (TET) ওএমআর শিট পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গৌতম বলেন, এটা ভুল ধারণা। কোথাও কি পর্ষদ বলেছে ওএমআর শিট পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে? ওএমআর শিট রিসাইক্লিং হয়। তিনি বলেন, আমাদের ওএমআর শিট রিসাইক্লিং হয়েছে, পোড়ানো হয়নি। তাঁর দাবি, প্রার্থীদের তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে ডিজিটাল ফর্মেটে। প্রত্যেকের ডেটা আছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বাড়ির সামনে জমায়েত অবৈধ, জানাল কলকাতা হাইকোর্ট

    Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর বাড়ির সামনে জমায়েত অবৈধ, জানাল কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত অবৈধ। শুভেন্দুর কাঁথির বাড়ি শান্তিকুঞ্জের সামনে মিছিলও করতে পারবে না তৃণমূল (TMC)। মিছিল যাতে না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে পুলিশকে। বুধবার সাফ জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট।

    শান্তিকুঞ্জের সামনে অশান্তি…

    গত দু দিন ধরে শান্তিকুঞ্জের সামনে অশান্তি পাকাচ্ছে তৃণমূল। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত করছেন তৃণমূল নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। তাঁদের হাতে লাল গোলাপ ও গ্রিটিংস কার্ড। কার্ডে লেখা, ‘গেট ওয়েল সুন…!’ ঘটনার জেরে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। চান সিবিআই তদন্তও। বুধবার হয় ওই মামলার শুনানি।

    এদিন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আইনজীবী আদালতে জানান, ভাসবাসার নাম করে ফুল নিয়ে গিয়ে বাড়ির সামনে কর্মসূচি করা হচ্ছে। তখনই শুভেন্দুর আইনজীবীকে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা বলেন, হতে পারে আপনাকে তাঁরা ভালবাসে। শুভেন্দুর আইনজীবী পাল্টা বলেন, ফুল নিয়ে গিয়ে অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ করাকে কি ভালবাসা বলে? তখনই রাজ্যের উদ্দেশে বিচারপতি বলেন, তাহলে বেশি ভালবাসবেন না। মধুমেহ (ডায়বেটিস) হয়ে যেতে পারে। এর পরই আদালত নির্দেশ দেয়, বিরোধী দলনেতার বাড়ির সামনে জমায়েত করা যাবে না। এ রকম জমায়েত যাতে না হয়, তা কাঁথি থানাকে নিশ্চিত করতে বলবেন পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার। আগামী শুক্রবার ফের এই মামলার শুনানি হবে।

    আরও পড়ুন: ‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) বাড়ির সামনে জমায়েত না করার নির্দেশের পাশাপাশি রাজ্যের কাছে এই ঘটনা সম্পর্কে রিপোর্টও তলব করা হয়। বিচারপতি জানান, নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ির সামনে ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল, তার রিপোর্ট আদালতে পেশ করতে হবে।

    প্রসঙ্গত, এই ঘটনার সূত্রপাত দিন তিনেক আগে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) একটি ট্যুইট প্রসঙ্গে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, শুভেন্দু মানসিকভাবে সুস্থ নেই। তাঁর আরোগ্য কামনা করে চিঠি পাঠানো হবে। সেই কর্মসূচির নাম হবে গেট ওয়েল সুন। কুণালের এই মন্তব্যের পর থেকেই তৃণমূল নেতা-কর্মী-সমর্থকরা দলে দলে ভিড় করতে থাকেন শুভেন্দুর বাড়ি শান্তিকুঞ্জের সামনে। পাকাতে থাকেন অশান্তি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Suvendu Adhikari: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    Suvendu Adhikari: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পেও দুর্নীতি! এমন অভিযোগ আগেই করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আর এবারে ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ১০০ দিনের কাজে রাজ্য সরকার কারচুপি করে টাকা নয়ছয় করেছে, এমনটা অভিযোগ এনে আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে চিঠি লিখেছিলেন তিনি। আর এবারে সরাসরি কলকাতা হাইকোর্টে পৌঁছে গিয়েছেন ও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের টাকা তছরুপ করার অভিযোগ এনে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

    ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে দুর্নীতি

    রাজ্যে ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে, এমন অভিযোগ আগেই উঠেছিল। আর এই নিয়ে অনেক সমালোচনারও সৃষ্টি হয়েছিল। আর এই নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বারবার সরব হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি দাবি করেছেন যে, ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের জন্য কেন্দ্র থেকে যে টাকা রাজ্য সরকারকে দেওয়া হয়, সেই টাকা নিয়ে নয়ছয় করেছে রাজ্য সরকার। কোনও কাজ না দিয়েই অন্য জায়গায় টাকা খরচ করার পর দুর্নীতি লুকোতে মানুষকে ভুল শংসাপত্র দিয়েছে মমতা ব্যানার্জির সরকার। আর এমনটাই জানানো হয়েছে নরেন্দ্র মোদিকে পাঠানো চিঠিতে।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে কুরুচিকর মন্তব্যের জের, প্রতিবাদে পথে জনজাতি সমাজ

    জনস্বার্থ মামলা দায়ের

    এই ইস্যুতে এবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করলেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, তথ্যে কারচুপি করা হচ্ছে। টেন্ডার না হওয়া তথ্য তুলে ধরে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এলাকায় প্রকৃত জনসংখ্যার থেকে বেশি সংখ্যক জব কার্ড হোল্ডার রয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি।

    তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে দেওয়ার আর্জি

    মামলা দায়ের করার পাশাপাশি বিষয়টির তদন্তভার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়ার জন্য আদালতের কাছে আর্জিও করেছেন তিনি (Suvendu Adhikari)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহেই প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে বলে সম্ভাবনা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে ধাক্কা রাজ্য প্রশাসনের! শুভেন্দুকে সভার অনুমতি আদালতের 

LinkedIn
Share