Tag: Calcutta Highcourt

Calcutta Highcourt

  • Suvendu Adhikari: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য”, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য”, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য।” ১ অক্টোবর ডাক্তারদের মিছিলে অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তার প্রেক্ষিতেই কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “এ ব্যাপারে কেউ যদি যেচে (Mamata Banerjee) চড় খেতে চায়, তো খাবে। সুপ্রিম কোর্ট তো আগেই বলে দিয়েছিল, ডাক্তারদের কেন, যে কোনও শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে বাধা দিতে পারবে না সরকার।”

    কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    তিনি বলেন, “এর আগে ছাত্র সমাজের নবান্ন অভিযানও আটকাতে গিয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট তা শোনেইনি। ডিভিশন বেঞ্চও তো তা গ্রাহ্য করেনি। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্য সরকার এসব করতে যায়। যদি লেগে যায়। ফাটকা খেলতে যায় আর কি!” তৃণমূল সুপ্রিমোকেও নিশানা করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “আরজি কর, সাগর দত্ত, তারপর ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারদের ওপর নিগ্রহ হয়েছে। সব সমস্যার মূলে রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “ওঁকে প্রাক্তন করা না হলে, কোনও সমস্যা মিটবে না। কারণ পুলিশের যে কাজ করার কথা, সেটা তারা করে না। পুলিশ দলের কাজ করে, টাকা তোলে।”

    মিছিলের ডাক চিকিৎসকদের

    আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে আজ, ১ অক্টোবর বিকেল ৫টায় মিছিলের ডাক দিয়েছে চিকিৎসকদের ৫৫টি সংগঠন। উদ্যোক্তা জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্স। মিছিল হবে কলেজ স্কোয়ার থেকে রবীন্দ্র সদন পর্যন্ত। চিকিৎসকদের বিভিন্ন সংগঠনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও এই মিছিলে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে উদ্যোক্তাদের তরফে। মিছিলের জন্য অনুমতি চাওয়া হলেও, পুলিশ তা দেয়নি। এর পর কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন উদ্যোক্তারা।

    আরও পড়ুন: মাওবাদীদের সঙ্গে সম্পর্ক! নজরে দুই মহিলা, পানিহাটিসহ রাজ্যের সাত জায়গায় এনআইএ হানা

    শর্ত সাপেক্ষে মিছিলের অনুমতি দেয় আদালত। আদালতের শর্ত হল, নির্দিষ্ট রুটেই মিছিল হবে। নামাতে হবে পর্যাপ্ত সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবকও। রাজ্যকে ভর্ৎসনা করে বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ বলেন, “এক কাজ করুন। গোটা শহরেই আপনারা ১৪৪ ধারা জারি করুন (Mamata Banerjee)।” আদালতের এহেন মন্তব্য প্রসঙ্গেই ‘যেচে চড়’ খাওয়ার উপমা দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

       

  • Calcutta HighCourt: মিলল হাইকোর্টের অনুমতি, বিদ্যুতের বিল বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবার পথে নামছে বিজেপি

    Calcutta HighCourt: মিলল হাইকোর্টের অনুমতি, বিদ্যুতের বিল বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবার পথে নামছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্যুতের বিল বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিজেপির মিছিলে অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta HighCourt)। রাজ্যের সর্বত্র অস্বাভাবিক হারে বিদ্যুতের বিল বৃদ্ধির অভিযোগ উঠছে। এর প্রতিবাদে মিছিলের কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। সেই কর্মসূচির জন্য পুলিশের কাছে অনুমতি না পেয়ে, হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল তারা। এদিন শুনানি পর্বে, আদালত শর্ত সাপেক্ষে বিজেপিকে প্রতিবাদ মিছিলের (BJP Rally) নির্দেশ দেয়। 

    কবে, কোথায় হবে এই প্রতিবাদ মিছিল? (BJP Rally) 

    শুক্রবার এই সংক্রান্ত মামলায় কর্মসূচির দিন এবং সময় জানিয়েছে আদালত। আগামী ২৬ জুলাই কর্মসূচির দিন ধার্য করা হয়েছে। আদালত (Calcutta HighCourt) তরফে বিদ্যুৎ বণ্টনকারী সংস্থা সিইএসসির দফতর কলকাতার ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে ধর্নার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। দুপুর ২.৩০ থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা ধর্নায় বসা যাবে সেখানে। সেই সঙ্গে মিছিলও করতে পারবেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির মুরলীধর সেন লেনের দফতর থেকে ভিক্টোরিয়া হাউস পর্যন্ত মিছিলের অনুমতি দিলেন বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ।

    আরও পড়ুন: মাইক্রোসফ্‌টের সমস্যায় বিশ্ব জুড়ে ব্যাহত বিমান পরিষেবা, ব্যাঙ্ক ও শেয়ার বাজার

    কর্মসূচির জন্য মানতে হবে বেশ কিছু শর্ত

    তবে আদালত (Calcutta HighCourt) তরফে বিজেপির এই কর্মসূচির জন্য বেশ কিছু শর্ত বেঁধে দেওয়া হয়েছে। শান্তিপূর্ণ ভাবে কর্মসূচির আয়োজন করতে বলেছে আদালত। এক হাজারের বেশি মানুষ এই কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারবেন না। কর্মসূচিতে এমন কিছু করা যাবে না, যাতে সাধারণ মানুষের ক্ষতি হয়। বিজেপির এই কর্মসূচিতে নিরাপত্তা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েনের জন্য কলকাতার যুগ্ম সচিবকে নির্দেশও দিয়েছে আদালত। 
    উল্লেখ্য, গত কয়েক মাস ধরে বিদ্যুতের বিল অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। যার জেরে নাভিশ্বাস উঠছে আমজনতার। অনেকে বলছেন, গ্রীষ্মকালে সারা দিন বাতানুকূল যন্ত্র চালিয়ে রেখেও যে বিল দিতে হয়নি, তা এখন দিতে হচ্ছে। ফলে চড়া হারে বর্ধিত বিলের প্রতিবাদেই এবার পথে (BJP Rally) নামতে চলেছে বঙ্গ বিজেপি।
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CESC Bill Hike: চড়া হারে বিদ্যুতের বিল! প্রতিবাদে সভা করতে চেয়ে এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি

    CESC Bill Hike: চড়া হারে বিদ্যুতের বিল! প্রতিবাদে সভা করতে চেয়ে এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য জুড়ে লাগাম ছাড়া বিদ্যুৎ বিল (CESC Bill Hike)। এই অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিলের প্রতিবাদে এবার ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে সভা করতে চায় বঙ্গ বিজেপি। বৃহস্পতিবার সেই সভার অনুমতির দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করলেন উত্তর কলকাতার বিজেপি নেতা তমোঘ্ন ঘোষ (BJP in Calcutta High Court)। শুক্রবার বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে মামলাটির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। 

    তমোঘ্ন ঘোষের বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে তমোঘ্ন ঘোষের বক্তব্য, ”চড়া হারে বিদ্যুতের বিল (CESC Bill Hike) আসছে। একতরফা ভাবে সিইএসসি গ্রাহকদের থেকে বেশি টাকা নিচ্ছে। তার প্রতিবাদে মিছিল, বিক্ষোভ কর্মসূচি করবে বিজেপি। কিন্তু আবেদন করা সত্ত্বেও পুলিশ সেই অনুমতি দিচ্ছে না। অনুমতি না দিয়ে বিজেপির আবেদন ঝুলিয়ে রেখেছে।” এরপর বৃহস্পতিবার বিজেপিকে মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ।   

    শুভেন্দু অধিকারীর দাবি 

    কলকাতায় চুপিসারে বিদ্যুতের বিল (CESC Bill Hike) বাড়াচ্ছে সিইএসসি, এমন গুরুতর অভিযোগ আগেই করেছে বিজেপি। এ প্রসঙ্গে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি ছিল, বিগত কয়েক মাস ধরে অস্বাভাবিক হারে বিদ্যুতের বিল বাড়ানো হচ্ছে কলকাতায়। মূলত ভোটের মধ্যে কোথাও দ্বিগুণ বা তিনগুণ হারে বিল বাড়ানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই বিষয় নিয়ে হাইকোর্টে (BJP in Calcutta High Court) মামলা দায়ের করেছেন তমোঘ্ন ঘোষ। 

    আরও পড়ুন: নিটের প্রশ্নফাঁসের প্রভাব কতটা? প্রমাণ মিললে তবেই রি-টেস্ট, জানাল শীর্ষ আদালত

    ২১ জুলাইয়ের পরের দিনই প্রতিবাদ সভা করতে চায় বিজেপি 

    প্রসঙ্গত, ২১ জুলাই (রবিবার) তৃণমূলের ‘শহিদ সমাবেশ’ কর্মসূচি রয়েছে ধর্মতলা চত্বরে, এই ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনেই। আর তার পরের দিনই ওই স্থানে সভা করতে চায় বিজেপি। অর্থাৎ বিদ্যুতের বিল বৃদ্ধির (CESC Bill Hike) প্রতিবাদে ২২ জুলাই বিজেপির প্রতিবাদ মিছিল। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের বিজেপি দফতর থেকে ভিক্টোরিয়া হাউস পর্যন্ত মিছিলের কর্মসূচি বিজেপির। যদিও শুক্রবার আদালতে মামলাটির শুনানির পরেই চূড়ান্ত হবে সিদ্ধান্ত।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose) সম্পর্কে আর কোনও মর্যাদাহানিকর মন্তব্য নয়। রাজ্যপালের করা মামলায় মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে এমনই মন্তব্য করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এদিন বিচারপতি কৃষ্ণ রাওয়ের এজলাসে শুনানি হয় এই মামলার। সেই শুনানিতেই মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে রাজ্যপাল সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার জন্য বলেছে হাইকোর্ট। আদালতের নির্দেশ, আগামী ১৪ অগাস্ট পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ, বিধায়ক সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্য়ায় ও রিয়াদ হোসেন রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অসম্মানজনক কোনও মন্তব্য করতে পারবেন না। মূলত অন্তর্বর্তী আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ। 

    আগে কী ঘটেছিল?  

    রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা বলা হয়েছিল বলে অভিযোগ। এর জেরে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা করেছিলেন খোদ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন তিনি। এবার সেই মামলায় হাইকোর্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কথায় রাশ টানল। অর্থাৎ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে যাতে কোনও অবমাননাকর মন্তব্য করা না হয় তা নিয়েই মুখ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্ট জানিয়েছে, রাজ্যপাল একজন সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ। তাঁকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা যায় না। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের সুযোগ নিয়ে এটা করা যায় না।  

    কেন এই মানহানির মামলা?

    তৃণমূলের দুই জয়ী প্র্রার্থীর শপথকে কেন্দ্র করে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। রাষ্ট্রপতিকে হস্তক্ষেপের আবেদন জানিয়েছিলেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই পরিস্থিতিতে মুখ খুলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর তাতেই অপমানিত হয়েছিলেন রাজ্যপাল। তারপরেই মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন রাজ্যপাল।

    আরও পড়ুন: ওমানে মাঝ সমুদ্রে উল্টে গেল তেলের ট্যাঙ্কার, নিখোঁজ ১৩ জন ভারতীয়

    আদালত কী জানিয়েছে? (Calcutta High Court) 

    এ বিষয়ে আদালতের পর্যবেক্ষণ, মামলাকারীর দাবি অনুযায়ী, তাঁর মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে বেশ কিছু মন্তব্যে। ওই রকম মন্তব্য থেকে বিরত থাকা উচিত। যদি এই পর্যায়ে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ মঞ্জুর-না করা হয় তবে মামলাকারীর বিরুদ্ধে মানহানিকর বিবৃতি দেওয়ার বিষয়টিতে উৎসাহ দেওয়া হবে। বিচারপতি রাও এর আগে নির্দেশ দিয়েছিলেন, রাজ্যপাল বোস সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রী মমতার মন্তব্য যে সব সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলিকেও এই মামলায় যুক্ত করতে হবে।

    রাজ্যপালের মন্তব্য (CV Ananda Bose)

    এ প্রসঙ্গে রাজ্যপাল বলেছিলেন, কেউ যদি আমার সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করেন তবে তিনি যেই হোন তাকে ভুগতেই হবে। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী আমার সাংবিধানিক কলিগ। আমি সেই হিসাবেই তাঁকে মর্যাদা দিয়েছি। কিন্তু আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে তা নিয়ে মানহানির মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকিটা আদালত (Calcutta High Court) বিচার করবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Dholahat Death Case: জামিন পাইয়ে দিতেও ঘুষ চেয়েছিল পুলিশ! ঢোলাহাটকাণ্ডে অভিযোগ মৃতের পরিবারের

    Dholahat Death Case: জামিন পাইয়ে দিতেও ঘুষ চেয়েছিল পুলিশ! ঢোলাহাটকাণ্ডে অভিযোগ মৃতের পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক ঘটনায় মুখ পুড়ছে রাজ্য পুলিশ- প্রশাসনের। ঢোলাহাটে যুবকের মৃত্যু (Dholahat Death Case) ঘিরে এমনিতেই অভিযোগের আঙুল পুলিশের দিকে। এ বার কলকাতা হাইকোর্টে মামলা চলাকালীন (Calcutta HighCourt) ‘জামিন পাইয়ে দেওয়ার শর্ত’ হিসেবেও পুলিশের বিরুদ্ধে পৌনে দু’লক্ষ টাকা ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ করল মৃত যুবকের পরিবার। 

    আগে কী ঘটেছিল? (Dholahat Death Case)   

    ঘটনার সূত্রপাত গত ৩০ জুন। ওইদিন ঢোলাহাটের ঘাটমুকুলতলা এলাকায় একটি চুরির ঘটনা ঘটে। এরপর আবু সিদ্দিক হালদার (২২) নামে এক যুবককে চোর সন্দেহে থানায় ধরে নিয়ে গিয়েছিল পুলিশ। পরে তিনি জামিনে মুক্তি পান। কিন্তু বাড়ি ফেরার পরেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে প্রথমে মথুরাপুর ব্লক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। একের পর এক হাসপাতাল ঘুরে চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় তাঁকে। কিন্তু সেখানেও চিকিৎসকরা সাড়া না দেওয়ায়, তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পার্কসার্কাসের বেসরকারি হাসপাতালে। আর সেখানেই গত সোমবার রাতে মৃত্যু হয় যুবকের। এরপরই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

    ঠিক কী অভিযোগ মৃতের পরিবারের? 

    মৃতের পরিবারের দাবি, ঢোলাহাট থানার আইসি ওই যুবককে জামিন পাইয়ে দেওয়ার জন্য পৌনে দু’লক্ষ টাকা দাবি করেছিলেন। থানায় আবুকে বেদম মারধরের পাশাপাশি বিদ্যুতের শক দেওয়া হয়েছিল বলেও তাদের অভিযোগ। পরিবারের তরফে আরও জানানো হয়, ৪ জুলাই জামিন পাওয়ার পরে আবুর শরীরে আঘাতের দাগ ছিল। বাড়ি ফেরার পর তিনি আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন। একাধিক হাসপাতাল ঘুরে শেষে কলকাতার একটি নার্সিংহোমে মারা যান (Dholahat Death Case) আবু।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে ভারতীয় পরিচারিকার শ্লীলতাহানির চেষ্টায় অভিযুক্ত পাকিস্তানি কুক 

    পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ 

    এ দিন কোর্টে (Calcutta HighCourt) পুলিশের বিরুদ্ধে মৃত্যুর ঘটনা (Dholahat Death Case) আড়াল করার অভিযোগও করেছেন আবুর পরিবারের আইনজীবী। তাঁর বক্তব্য, পুলিশ আবুর দেহের ময়নাতদন্তের কথা পরিবারকে জানায়নি। ডাক্তারের রিপোর্টও দেওয়া হয়নি। কেন এই ‘অতি সক্রিয়তা’, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। যদিও এ প্রসঙ্গে রাজ্যের দাবি, জন্ডিস এবং রক্তে ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিনের উচ্চমাত্রাই ওই যুবকের মৃত্যুর কারণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TET Recruitment Case: সাইবার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে নিয়ে টেটের উধাও ওএমআর তথ্য উদ্ধারে সিবিআই হানা

    TET Recruitment Case: সাইবার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে নিয়ে টেটের উধাও ওএমআর তথ্য উদ্ধারে সিবিআই হানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও সংবাদ শিরোনামে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি। ২০১৪ সালে হওয়া রাজ্যের প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগের পরীক্ষায় (TET Recruitment Case) দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছে উত্তরপত্র (ওএমআর শিট)। বার বার প্রশ্ন উঠেছে, ওই ওএমআর কোথায় উধাও হয়ে গেল? ওএমআর উদ্ধারের জন্য সম্প্রতি অন্য একটি সংস্থাকে নিয়োগ করতে সিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta HighCourt)। সেই নির্দেশ মেনেই এবার সিবিআই তৃতীয় পক্ষ হিসাবে সঙ্গে নিল এক কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ এবং এক সাইবার বিশেষজ্ঞকে। 

    টেটের উধাও হওয়া ওএমআরের তথ্যের খোঁজে সিবিআই

    টেটের (TET Recruitment Case) ওএমআরের স্ক্যান করার দায়িত্ব ছিল এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানির হাতে। সেই সূত্র ধরেই মঙ্গলবার দুপুরে ওই দুই বিশেষজ্ঞকে সঙ্গে নিয়ে সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ের ৫১৮ নম্বর বাড়িতে হাজির হন সিবিআই গোয়েন্দারা। সিবিআই সূত্রে খবর, সেখানে এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানির কম্পিউটারে থাকা তথ্য খতিয়ে দেখে ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার ওএমআর শিটের তথ্য খুঁজে বার করার চেষ্টা করবেন বিশেষজ্ঞেরা।
    এ প্রসঙ্গে (TET Recruitment Case) সিবিআইয়ের দাবি, ওএমআরের স্ক্যানিং হয়েছিল ধৃত কৌশিক মাজির নজরদারিতে। তিনি ওই সংস্থার অংশীদার। ওএমআরের সমস্ত ডেটা ছিল ওই সংস্থার হাতে। সিবিআইয়ের আরও দাবি, এই সংক্রান্ত কোনও নথি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে দেওয়া হয়নি। ওই সংস্থা আসল ওএমআর প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদে পাঠায়নি। নিয়ম না-মেনে নথিগুলো তারা গুদামে রেখে দেয়। পরে ওজন দরে বিক্রি করা হয়। 

    আরও পড়ুন: ‘চোপড়াকাণ্ডে কী পদক্ষেপ?’ নবান্নর রিপোর্ট তলব বোসের

    হাইকোর্টে বিস্ফোরক পর্ষদ (Calcutta HighCourt)

    অন্যদিকে, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (TET Recruitment Case) আবারও নাম জড়াল মানিক ভট্টাচার্যের। মঙ্গলবার ছিল ২০১৭ সালে প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানি। সংশ্লিষ্ট মামলাটিতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে ওএমআর শিট নষ্ট করেছেন মানিক ভট্টাচার্য। পর্ষদের বোর্ডের সদস্যরা এই বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেননি। প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টে এদিন এমনই বিস্ফোরক দাবি করল পর্ষদ। পর্ষদের বক্তব্য, মানিক ভট্টাচার্য নিজে বোর্ডের সিদ্ধান্ত নিতেন। তিনি বোর্ডের অন্যান্য সদস্যদের জানাননি। ওএমআর শিটের বিষয়ে বোর্ডের মিটিংয়ে কোনও ‘রেজলিউশন’ নেওয়া হয়নি। যা শুনে বিস্মিত হন বিচারপতি রাজা শেখর মন্থর। আগামী শুক্রবার মামলার পরবর্তী শুনানিতে মিটিংয়ের ‘রিজলিউশন’ কপি জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট (Calcutta HighCourt)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রাজভবনের সামনে ৪ ঘণ্টা ধর্নায় বসতে পারবেন শুভেন্দুরা, মিলল হাইকোর্টের অনুমতি

    Suvendu Adhikari: রাজভবনের সামনে ৪ ঘণ্টা ধর্নায় বসতে পারবেন শুভেন্দুরা, মিলল হাইকোর্টের অনুমতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে বিজেপির ধর্নায় সায় দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ভোট-পরবর্তী হিংসার ঘটনায় আক্রান্তদের নিয়ে রাজভবনের সামনে ধর্না করতে চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। প্রথমে বিজেপিকে সেই অনুমতি না দিলেও অবশেষে বিজেপির ধর্নায় অনুমতি দিল হাইকোর্ট। তবে আদালতের তরফে জানানো হয়েছে নির্দিষ্ট শর্ত মেনেই বিজেপিকে এই ধর্নায় বসতে হবে। 

    কী জানিয়েছে হাইকোর্ট? (BJP Dharna) 

    বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে শুভেন্দুর মামলার শুনানি ছিল। আদালতে রাজ্যের আইনজীবী জানান, ১৪ জুলাই, রবিবার সকাল ১০টা থেকে রাজভবনের সামনে শুভেন্দুরা যদি ধর্নায় বসেন, তাতে তাঁদের আপত্তি নেই। এরপর রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ধর্নায় অনুমতি দিয়ে  বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশ, ১৪ জুলাই সকাল ১০টা থেকে রাজভবনের নর্থ গেট থেকে দশ মিটার দূরে শান্তিপূর্ণ অবস্থান করতে হবে শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)। তবে সেখান থেকে করা যাবে না কোনও উস্কানিমূলক মন্তব্য। কোনও ব্যক্তি আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারবেন না। শান্তিপূর্ণ ভাবে কর্মসূচি করতে হবে। কোনও প্রকার অশান্তি সেখানে বরদাস্ত করা হবে না। দূষণবিধি মানতে হবে শুভেন্দু এবং তাঁর সঙ্গীদের। সকাল দশটা থেকে চার ঘণ্টা ধর্নায় বসতে পারবেন শুভেন্দু। আদালতের শর্ত অনুযায়ী ৩০০ লোক নিয়ে ধর্নায় বসতে পারবেন বিরোধী দলনেতা।   

    আরও পড়ুন: ভেঙেছে গত ১৪ বছরের রেকর্ড! চলতি বছর দেশে তাপপ্রবাহে মৃত্যু শতাধিক

    আগে কী ঘটেছিল? 

    তবে এর আগে প্রথমে আপত্তি জানিয়েছিল রাজ্য। বলা হয়, রাজভবনের সামনে ওই জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি থাকে। তাই নিরাপত্তা সংক্রান্ত কারণে বিজেপির কর্মসূচিতে অনুমতি দেওয়া সম্ভব নয়। সে প্রসঙ্গে শুভেন্দুদের (Suvendu Adhikari) তরফে গত বছর একই জায়গায় শাসকদলের কর্মসূচির দৃষ্টান্ত দেওয়া হয়। যেখানে ১০০ দিনের কাজের টাকার দাবিতে রাজভবনের সামনেই টানা পাঁচ দিন ধর্নায় বসেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নাম না করেই সেই দৃষ্টান্ত আদালতে জানান শুভেন্দু। সে সময় আদালত জানিয়েছিল, শাসকদলের নেতা ধর্নায় বসেছিলেন বলে তাঁদেরও ওই জায়গাতেই কর্মসূচি করতে হবে, তার কোনও যুক্তি নেই। শুভেন্দুদের কর্মসূচির জন্য বিকল্প জায়গাও খুঁজতে বলেছিল আদালত। এরপর আদালতে বিজেপির তরফে জানানো হয়, রাজভবনের সামনে কর্মসূচির অনুমতি না পেলে তাঁরা রাজ্য পুলিশের ডিজির দফতরের সামনে ধর্নায় (BJP Dharna) বসতে চান। যদিও পরে রাজভবনের সামনে বিরোধী দলনেতার কর্মসূচিতে সায় দেয় আদালত।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment Case: রাজ্যের দেড় লক্ষাধিক শিক্ষকের তথ্য পোর্টালে প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের

    SSC Recruitment Case: রাজ্যের দেড় লক্ষাধিক শিক্ষকের তথ্য পোর্টালে প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের ১ লক্ষ ৬০ হাজার সরকারি এবং সরকার পোষিত হাই-স্কুলের শিক্ষকের তথ্য প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের (Calcutta Highcourt) নির্দেশে ওই হাই-স্কুলগুলির কর্মরত শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশ করতে হবে শিক্ষা দফতরকে। আদালতের নির্দেশের ফলে (SSC Recruitment Case) প্রায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার শিক্ষকের তথ্য প্রকাশ করতে হবে রাজ্য সরকারকে।

    শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশের নির্দেশ আদালতের

    আদালত জানিয়েছে (SSC Recruitment Case) রাজ্য সরকারকে স্কুলগুলিতে কর্মরত শিক্ষকদের নাম, স্কুলের নাম, শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, কতদিন চাকরি করছেন, কবে অবসর নেবেন, এই সমস্ত তথ্য পোর্টালে জানাতে হবে। কোন স্কুলে, কোন বিষয়ে কতজন শিক্ষক রয়েছেন তাও পোর্টালে প্রকাশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালতের পর্যবেক্ষণ শিক্ষকদের সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা তৈরি করতেই এই পদক্ষেপ নিতে হবে রাজ্য সরকারকে।

    মুর্শিদাবাদের স্কুলে বেআইনী নিয়োগের অভিযোগ

    প্রসঙ্গত মুর্শিদাবাদের গোথা এআর হাইস্কুলে বেআইনি শিক্ষক (SSC Recruitment Case) নিয়োগের মামলার সুনামি ছিল হাইকোর্টে (Calcutta Highcourt)। এই মামলার সূত্রেই বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নির্দেশ, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যের শিক্ষা দফতরকে অনলাইনে হাইস্কুলে কর্মরত সমস্ত শিক্ষকের তথ্য প্রকাশ করতে হবে। ‘বাংলা শিক্ষা’ পোর্টালে ওই তথ্য প্রকাশ করতে বলেছে কলকাতা হাইকোর্ট। হাই-স্কুলের পাশাপাশি মিশনারি স্কুলের শিক্ষকেরও তথ্য প্রকাশ করতে বলা হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতেই এই নির্দেশ বলে জানিয়েছে আদালত।

    মুর্শিদাবাদের গোথা এর হাইস্কুলে অনিয়মের অভিযোগ (SSC Recruitment Case)

    মুর্শিদাবাদের গোথা এর হাইস্কুলে শিক্ষকের নিয়োগের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল। এই মামলা হাইকোর্টে যায়। মামলাকারীদের অভিযোগ স্কুল সার্ভিস কমিশনের সুপারিশ না হওয়া সত্ত্বেও ওই স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছিল। মামলাকারীদের হয়ে আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। আদালতে এসএসসি দাবি করে অন্য এক প্রার্থীর সুপারিশপত্র জাল করে চাকরি পেয়েছেন অভিযুক্ত।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রাম থানায় ১৫ দিনে ৪৭টা এফআইআর! বিজেপির আর্জিতে পুলিশের বিরুদ্ধে মামলার অনুমতি কোর্টের

    এই মামলাতেই (SSC Recruitment Case) এবার রাজ্যের সমস্ত হাই-স্কুলের শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশ করেন নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta Highcourt)। প্রসঙ্গত ওই ঘটনায় এখনও সিআইডি তদন্ত চলছে। সিআইডি তদন্তের কী ফলাফল বের হয়, সেদিকেও তাকিয়ে রয়েছে ওয়াকিবহাল মহল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Metro Work: মেট্রোরুটে গাছ কাটা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ হাইকোর্টের

    Metro Work: মেট্রোরুটে গাছ কাটা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে জোকা থেকে তারাতলা পর্যন্ত মেট্রো চলছে। বাকি পথ সম্প্রসারণের কাজ হচ্ছে। কিন্তু সেই পথে মেট্রোরেল (Metro Work) প্রকল্পের জন্য দেদার গাছ কাটা হচ্ছে। সম্প্রতি এর বিরোধিতা করে  কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবার সেই মামলা খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। এদিন জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে প্রধান বিচারপতি জানালেন মোমিনপুর থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মেট্রোর কাজ চালিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে। 

    আগে কী ঘটেছিল? (Metro Work) 

    এর আগে শহরের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গাছ কাটা আটকাতে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়। তাঁদের দাবি ছিল, ৭০০-র বেশি গাছ কাটা হয়েছে ইতিমধ্যে। ময়দান এলাকায় সবথেকে বেশি গাছ কাটা হয়েছে। তার ফলে গোটা শহরের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছিল। এই প্রেক্ষিতেই গাছ কাটা বন্ধের আর্জি জানানো হয় আদালতে। এরপর ময়দান এলাকায় গাছ কাটা নিয়ে মেট্রোর কাজে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। এবার সেই মামলাই বৃহস্পতিবার খারিজ করল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। 

    আরও পড়ুন: ভিজল কলকাতা! হালকা বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত, ধারাপাত দক্ষিণের একাধিক জেলায়

    কিসের ভিত্তিতে অনুমতি দিল আদালত?  

    জানা গিয়েছে গাছ কাটা হলেও আবার গাছ লাগানোর কথা আগেই জানিয়েছে মেট্রো নির্মাণকারী সংস্থা আরভিএনএল। অথচ এই তথ্য আদালতকে সঠিক ভাবে জানাননি মামলাকারী। তা ছাড়া উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি (Metro Work) আদায় করে কাজ শুরু করে নির্মাণ সংস্থা। আদালত মনে করছে, সংবাদমাধ্যমের তথ্যের উপর ভিত্তি করে এই মামলা করা হয়েছে। তাই মামলাটি খারিজ করে আরভিএনএল-কে নির্মাণ কাজ চালিয়ে অনুমতি দিল হাইকোর্ট। 
    উল্লেখ্য, গাছ কাটার এই ইস্যু নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, রেলপথ সম্প্রসারণের জন্য ময়দান চত্বরের গাছগুলি পুনরায় প্রতিস্থাপন বা ট্রান্সপ্লান্টেশন করার জন্য বনদফতরের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল। সেই অনুমতি (Metro Work) মিলেছে। তাই কাজে বাধা আসার কোনও অর্থ হয় না। 
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ভোট-পরবর্তী ‘হিংসা’ নিয়ে হাইকোর্টে রিপোর্ট জমা রাজ্যের, কী রয়েছে তাতে?

    Calcutta High Court: ভোট-পরবর্তী ‘হিংসা’ নিয়ে হাইকোর্টে রিপোর্ট জমা রাজ্যের, কী রয়েছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি শেষ হয়েছে এবছরের লোকসভা নির্বাচন। তবে ভোট শেষ হলেও শেষ হচ্ছে না ভোট পরবর্তী হিংসার (Bengal Post-Poll violence) ছবি। এবার ভোট পরবর্তী ‘হিংসা’ মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) রিপোর্ট জমা দিল রাজ্য। এখনও পর্যন্ত কতকগুলি এফআইআর দায়ের হয়েছে এবং কী কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা নিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন রাজ্য পুলিশের ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়। একটি সংগঠন এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ভোট পরবর্তী ‘হিংসা’ নিয়ে মামলা করেছিলেন হাইকোর্টে। সেই মামলা দুটি নিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্য পুলিশের ডিজির তরফে ১৪ জুন এই রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার এই মামলা আদালতে শুনানির জন্য উঠেছিল। কিন্তু সব পক্ষের কাছে রিপোর্ট না থাকায় শুনানি হয়নি। জানা গিয়েছে, আগামী বৃহস্পতিবার এই মামলার শুনানি হবে।

    ভোট পরবর্তী হিংসার কথা মেনে নিচ্ছে রাজ্য (Bengal Post-Poll violence) 

    রাজ্য সরকারের পেশ করা ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ৬ থেকে ১২ জুন পর্যন্ত ৫৬০টি অভিযোগ জমা পড়েছে। এর মধ্যে ১০৭টি এফআইআর দায়ের হয়েছে। এই রিপোর্টের প্রেক্ষিতে মামলাকারীর আইনজীবী বিল্বদল ভট্টাচার্য বলেন, রাজ্য যে রিপোর্ট দিয়েছে তাতে যা উল্লেখ করা হয়েছে তাতে বোঝা যায়, ভোট পরবর্তী হিংসার কথা রাজ্য মেনে নিচ্ছে। এদিকে, অপর এক মামলাকারীর আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা তীব্রেওয়াল দাবি করেন, রাজ্যজুড়ে এখনও আড়াইশো জনের বেশি মানুষ ঘর ছাড়া রয়েছেন নির্বাচন পরবর্তী অশান্তির কারণে।  

    বাহিনী মোতায়েনের মেয়াদ বাড়লে আপত্তি নেই, জানাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

    অন্যদিকে, বাংলায় ভোট পরবর্তী হিংসার একাধিক অভিযোগে হাইকোর্ট (Calcutta High Court) আগেই জানিয়েছে যে, ২১ জুন পর্যন্ত রাজ্যে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তবে এখন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে হাইকোর্টে জানানো হল, রাজ্যে বাহিনী মোতায়েনের মেয়াদ বাড়ানো হলে তাঁদের কোনও আপত্তি নেই। মঙ্গলবার বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চে এমনটাই জানিয়েছেন এএসজি অশোক চক্রবর্তী। 

    আরও পড়ুন: তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম মন কি বাত, কী বার্তা থাকবে প্রধানমন্ত্রীর?

    বিরোধী দলনেতার দাবি 

    এ প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, ভোটের পরে ‘হিংসা’ (Bengal Post-Poll violence) ছড়িয়েছে রাজ্যে। ‘আক্রান্ত’ হচ্ছেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরা। আরও বেশি দিন রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার আবেদন জানিয়ে এবং ‘আক্রান্ত’-দের নিরাপত্তা চেয়ে ১০ জুন হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন শুভেন্দু। আর শুভেন্দুর দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে রাজ্যে বাহিনী থাকার সেই সময়সীমা আরও দুদিন বৃদ্ধি করেছে হাইকোর্ট।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share