Tag: Canada

Canada

  • Indian students died in abroad: গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়ার প্রাণহানির সংখ্যা ৬৩৩! শীর্ষে কানাডা

    Indian students died in abroad: গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়ার প্রাণহানির সংখ্যা ৬৩৩! শীর্ষে কানাডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কত স্বপ্ন নিয়ে বিদেশে পড়তে যায় ছাত্র-ছাত্রীরা। বছরে হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিদেশে পাড়ি দেয় স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে। অনেক সময় স্বপ্নপূরণ হয়, আবার বহু সময় অধরা থেকে যায় স্বপ্ন। কিন্তু সেই স্বপ্নকে ছাপিয়ে সরকারি তথ্যে বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়াদের যে মৃত্যুর খবর (Indian students died in abroad) তুলে ধরা হয়েছে, তা উদ্বেগ বাড়িয়েছে কেন্দ্র সরকারের। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিগত পাঁচ বছরে বিদেশে পড়তে যাওয়া ৬৩৩ জন ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে কানাডা (Canada)। সেখানে মৃত্যু সংখ্যা ১৭২। শুক্রবার লোকসভায় মোদি সরকারের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং এই তথ্য তুলে ধরেছেন।  

    রিপোর্টে কী বলা হয়েছে? 

    প্রকাশিত রিপোর্টের তথ্য অনুযায়ী, প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা ছাড়াও এই মৃত্যুর (Indian students died in abroad) পিছনে অনেকগুলি কারণ আছে। জানা গিয়েছে, ৬৩৩টি মৃত্যুর ঘটনার মধ্যে ১০৮টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, ৫৮টি ব্রিটেনে, ৫৭টি অস্ট্রেলিয়ায়, ২৪টি জার্মানিতে  এবং ৩৭টি রাশিয়ায় ঘটেছে। এছাড়াও হামলার কারণে ১৯জন ভারতীয় পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে কানাডা থেকে ৯টি ও মার্কিন মুলুক থেকে ৬টি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। 

    বিদেশ প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্য 

    এ ঘটনা প্রসঙ্গে বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং জানিয়েছেন, “মন্ত্রকের কাছে উপলব্ধ তথ্য অনুসারে, প্রাকৃতিক কারণ, দুর্ঘটনা এবং চিকিৎসা পরিস্থিতি সহ বিভিন্ন কারণে গত পাঁচ বছরে বিদেশে ভারতীয় ছাত্রদের মৃত্যুর (Indian students died in abroad) ৬৩৩টি ঘটনা ঘটেছে। বিদেশে ভারতীয় পড়ুয়াদের নিরাপত্তা প্রদান করা ভারত সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলির মধ্যে একটি। বিদেশে ভারতীয় মিশন/পোস্টগুলি বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে নথিভুক্ত ভারতীয় পড়ুয়াদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রাখে।” এছাড়াও কীর্তি বর্ধন সিং জানিয়েছেন, গত তিন বছরে মোট ৪৮ জন ভারতীয় পড়ুয়াকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরানো হয়েছে। তবে কেন এই কঠিন পদক্ষেপ তা সেদেশের প্রশাসন আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তবে অ-অনুমোদিত কর্মসংস্থান, বহিষ্কার এবং স্থগিতাদেশ, ঐচ্ছিক ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কর্মসংস্থানের রিপোর্ট তৈরির ব্যর্থতা ছাত্রদের দেশে ফেরত পাঠানোর সম্ভাব্য কারণ। অনেক সময় ভিসা জটিলতার ফলেও একজন পড়ুয়ার ভিসা বাতিল হতে পারে, এবং শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাসিত হতে পারেন।

    আরও পড়ুন: মাত্র পাঁচ টাকার বিনিময়ে প্রতিদিন দুঃস্থ মানুষের মুখে অন্ন তুলে দিচ্ছেন নয়ডার এই যুবক!

    উল্লেখ্য, প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী বর্তমানে কমপক্ষে ৮৫৮০ জন ভারতীয় শিক্ষার্থী চীনে, ৭৩০০ জন নিউজিল্যান্ডে, ২১৩৪ জন নেপালে, ২০০০ জন সিঙ্গাপুরে, ১৫৩২ জন জাপানে এবং ১০২০ জন ইরানে অধ্যয়নরত রয়েছে। অন্তত ১৪ জন ভারতীয় ছাত্র প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে পড়াশোনা করছে। আর যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনে রয়েছে ২৫১০ জন ভারতীয় পড়ুয়া। ফলে এসকল পড়ুয়াদের নিয়েও আশঙ্কার মেঘ জমছে সরকারের মনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hindu Temple Vandalized: ফের হিন্দু মন্দির ভাঙচুর! কড়া পদক্ষেপে করুক কানাডা, দাবি ভারতের

    Hindu Temple Vandalized: ফের হিন্দু মন্দির ভাঙচুর! কড়া পদক্ষেপে করুক কানাডা, দাবি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় এডমন্টের বিএপিএস স্বামীনারায়ণ মন্দিরে (BAPS Swaminarayan Mandir) ভাঙচুর চালানো এবং ভারত-বিরোধী স্লোগান লেখার কড়া ভাষায় নিন্দা করল দিল্লি। এ নিয়ে কানাডা সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ করার কথা বলা হয়েছে। যদিও বিষয়টি (Hindu Temple Vandalized) নিয়ে এখনও নীরব জাস্টিন ট্রুডো সরকার।

    ভারত-বিরোধী স্লোগান

    ফের কানাডায় হিন্দু মন্দিরের ভাঙচুর চালানোর ঘটনায় অভিযোগের তির খালিস্তানিদের বিরুদ্ধে। জানা যাচ্ছে, এডমন্টের বিএপিএস স্বামীনারায়ণ মন্দিরের (BAPS Swaminarayan Mandir) একাধিক জিনিসপত্র নষ্ট করা হয়। মন্দিরের দেওয়ালে লেখা হয়, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও আর্য হিন্দু সন্ত্রাসবাদী ও কানাডার শত্রু।’ এই লেখা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়েছে ভারত ও কানাডা দুই দেশেই। চন্দ্র আর্য হলেন কানাডার ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদ। এই নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল। 

    ভারতের প্রতিক্রিয়া

    বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল বলেন, “এডমন্ট এলাকায় মন্দিরের ওপর হামলার ঘটনার আমরা তীব্র নিন্দা করছি। দিল্লির তরফে কানাডা সরকারকে বলা হচ্ছে তাঁরা যেন এই ঘটনার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেন। আমরা দেখতে চাই যে স্থানীয় প্রশাসন এই ঘটনার বিরুদ্ধে দ্রুত ও শক্তিশালী কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে। আবারও কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে এবং কোন উদ্দেশ্য নিয়ে কারা করছে তা বুঝতে কারোরই অসুবিধা হচ্ছে না। তবে সাম্প্রতিকতম এই ঘটনাগুলির বিরুদ্ধে কানাডা সরকার সেভাবে কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছে না। এই উগ্রবাদীদের সমর্থন করে কানাডা সরকার নিজের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।”

    ঘটনার নিন্দা বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে কানাডায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের শাখা সংগঠন। দ্রুত হামলাকারীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে সেদেশের সরকারের কাছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সংগঠনের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে এই ঘটনার সমালোচনা করে বলা হয়, ‘এডমন্টনে মন্দিরে ভাঙচুরের ঘটনা ও মন্দিরের বাইরে ভারত বিরোধী স্লোগানের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানানো হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এদেশে শান্তিপ্রিয় হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানোর প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। মাথাচাড়া দিয়েছে হিন্দু বিরোধী চরমপন্থী মতাদর্শ। এদেশের সরকারকে এই ধরনের কার্যকলাপ বিরোধী কঠোর পদক্ষেপের করার আর্জি জানানো হচ্ছে।’

    আরও পড়ুন: ভারতকে ন্যাটো গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মতো মর্যাদা দেওয়ার দাবি, বিল পেশ মার্কিন সেনেটে

    ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদকে নিশানা

    এর আগেও একাধিকবার কানাডার মন্দিরে হিন্দু ও ভারত বিরোধী আক্রমণ করে স্লোগান লেখা হয়েছে। গত বছরেও একাধিকবার কানাডার হিন্দু মন্দির ভাঙচুর (Hindu Temple Vandalized) ও মন্দিরের বাইরে ভারত বিরোধী স্লোগান লিখে দেওয়ার ঘটনা সামনে এসেছিল। প্রত্যেক ক্ষেত্রেই অভিযোগের তির ছিল খলিস্তানিদের দিকে। শিখস ফর জাস্টিসের প্রধান পান্নুনের রোষের মুখে পড়েন কানাডার ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদ চন্দ্র আর্যও।

    গোটা ঘটনা নিজেই এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়ে এই সাংসদের অভিযোগ, ‘এডমন্টনের স্বামীনারায়ণ মন্দিরের বিকৃতি নিয়ে কড়া নিন্দা করেছিলেন। কানাডায় খালিস্তান সমর্থকদের ঘৃণা ও হিংসা ছড়ানোর ঘটনার বিরোধিতা করেছিলাম। এর পরই একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছে শিখস ফর জাস্টিসের প্রধান গুরুপতবন্ত সিং পান্নুন। সেখানে আমাকে এবং আমার হিন্দু-কানাডিয়ান বন্ধুদের এখনই ভারতে ফিরে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। কারণ আমরা নাকি কানাডার মূল্যবোধ ও সনদের বিরুদ্ধে কাজ করি। যা একদমই সত্য নয়। আমরা কানাডার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সব সময়ই ইতিবাচক অবদান রেখেছি।’  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chandra Arya: “আমাদের দেশকে দূষিত করছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা”, তোপ কানাডার সাংসদের

    Chandra Arya: “আমাদের দেশকে দূষিত করছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা”, তোপ কানাডার সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কানাডা আমাদের দেশ। আমাদের এই দেশকে দূষিত করছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা (Gurpatwant Singh Pannun)।” বুধবার এই ভাষায়ই খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের আক্রমণ শানালেন কানাডার সাংসদ চন্দ্র আর্য (Chandra Arya)। কানাডার মাটিতে দীর্ঘদিন ধরেই তিলে তিলে বাড়ছে খালিস্তানি জঙ্গিদের ভিড়। তাদের নেতৃত্ব দিচ্ছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরুপন্ত সিং পান্নুন।

    কী বললেন কানাডার সাংসদ?(Chandra Arya)

    খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের আশ্রয় দেওয়ায় তলানিতে ঠেকেছে ভারত-কানাডা সম্পর্ক। তবে কিছুই করার নেই জাস্টিন ট্রুডো সরকারের। কারণ খালিস্তানপন্থী কয়েকজন সাংসদের সমর্থনে কোনওক্রমে টিকে রয়েছে ট্রুডো সরকার। এহেন অবস্থায় কানাডার সাংসদের বক্তব্যে খানিকটা হলেও, ধাক্কা খেল ট্রুডো সরকার। আর্য বলেন, “বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আমরা হিন্দুরা আমাদের সুন্দর দেশ কানাডায় এসেছি। সাউথ এশিয়ার সব দেশ থেকে, আফ্রিকার বহু দেশ থেকে, ক্যারিবিয়ান থেকে এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমরা এখানে এসেছি। কানাডা আমাদের দেশ।”

    কানাডা ছেড়ে চলে যেতে বলছে পান্নুন!

    সম্প্রতি একটি ভিডিওয় ‘শিখস ফর জাস্টিসে’র প্রধান গুরুপন্ত সিং পান্নুন আর্য (Chandra Arya) এবং অন্য হিন্দু বংশোদ্ভুত কানাডিয়ানদের কানাডা ছেড়ে ভারতে ফিরে যেতে বলেছে। আর্য এবং তাঁর সমর্থকদের পান্নুন এও বলেছে, আপনারা কানাডা ছেড়ে চলে যান। কারণ তিনি (আর্য) কানাডা বিরোধী কাজকর্মে লিপ্ত। কানাডার মূল্যবোধ এবং চার্টার অফ রাইটসের বিরুদ্ধাচরণ করছেন তিনি। আর্য ভারতের মাস্টারদের স্বার্থেও কাজ করছেন বলে ভিডিওয় অভিযোগ পান্নুনের। সাংসদদের কাছে আর্যের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার দাবিও জানিয়েছে শিখস ফর জাস্টিসের প্রধান।

    আরও পড়ুন: মোদির প্রকল্প চালু না করেও স্পর্ধা দেখাচ্ছেন? তৃণমূলকে নিশানা নির্মলার

    শুধু তাই নয়, আর্যকে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়ার অনুরোধও সে করেছে কানাডিয়ান পার্লামেন্টের কাছে। পান্নুন বলে, কানাডার কাছে আমরা যে বিশ্বাসযোগ্য, দশকের পর দশক ধরে আমরা খালিস্তানপন্থীরা তা প্রমাণ করেছি।

    এই ভিডিওর প্রেক্ষিতেই খালিস্তানপন্থীদের নিশানা করেছেন কানাডিয়ান সাংসদ। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি কানাডাকে তাঁর দেশ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, “কানাডার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে আমরা নিরন্তর সদর্থক অবদান রেখে চলেছি। আমাদের হিন্দু সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের সুদীর্ঘ ইতিহাসের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরা কানাডায় বহুধা সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছি।” এর পরেই কানাডার এই সাংসদ বলেন, “আমাদের দেশকে দূষিত করছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিরা। স্বাধীনতার যে অধিকার (Gurpatwant Singh Pannun) কানাডিয়ান চার্টার অফ রাইটস দিয়েছে, তার অপব্যবহার করছে (Chandra Arya)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Drone Spy Scandal: অলিম্পিক্সে ড্রোন স্পাই কেলেঙ্কারিতে আটক কানাডা ফুটবল দলের সদস্য

    Drone Spy Scandal: অলিম্পিক্সে ড্রোন স্পাই কেলেঙ্কারিতে আটক কানাডা ফুটবল দলের সদস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হয়ে অলিম্পিক্সে মেয়েদের ফুটবলে অভিযান শুরু করবে কানাডা। আর তার জন্যই ফ্রান্সের সেন্ট–এঁতিয়েনে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি নিতে ব্যস্ত নিউজিল্যান্ডের মহিলা ফুটবল দল। আর এই প্রস্তুতির সময়ই ঘটে বিপত্তি। জানা গিয়েছে, এই অনুশীলনে গত সোমবার বিনা অনুমতিতে কানাডিয়ান ফুটবলের এক ‘সাপোর্ট স্টাফ’ ড্রোন (Drone Spy Scandal) চালিয়ে নিউজিল্যান্ডের অনুশীলন রেকর্ড করেছিলেন। এবার সেই আচরণের পরিপ্রেক্ষিতেই পুলিশের হাতে আটক হল ওই কানাডা ফুটবল দলের সদস্য (Canada football team member)। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Drone Spy Scandal) 

    এ প্রসঙ্গে নিউজিল্যান্ড অলিম্পিক্স কমিটির (NZOC) বিবৃতিতে বলা হয়, ”প্র্যাকটিস চলাকালীন নিউজিল্যান্ডের মহিলা ফুটবল দলকে রেকর্ড করার জন্য একটি ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছিল। যিনি ড্রোন চালিয়েছেন, তাঁকে কানাডা মহিলা ফুটবল দলের সাপোর্ট স্টাফ সদস্য (Canada football team member) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ঘটনার পরেই তাঁকে ধরিয়ে দিতে দলের সদস্যরা তৎক্ষনাত ঘটনাটি পুলিশকে জানিয়েছেন।” নিউজিল্যান্ড অলিম্পিক কমিটি বলেছে যে, তারা এই পরিস্থিতি দেখে গভীরভাবে হতাশ হয়েছে। একইসঙ্গে নিউজিল্যান্ড আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘটনাটির সম্পূর্ণ পর্যালোচনার জন্য পুলিশকে অনুরোধ করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘দু’দুবার, আমাকে ফিজিক্যালি অ্যাসল্ট করতে চায়’, বিধানসভায় দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    ফরাসি প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য 

    অন্যদিকে এই ঘটনার প্রসঙ্গে, ফরাসি প্রধানমন্ত্রী গ্যাব্রিয়েল আটাল জানিয়েছেন, ‘ফরাসি নিরাপত্তা বাহিনী ড্রোন ওড়ানোর ওপর নজর রাখছে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই ছবি তোলার জন্য পর্যটকদের দ্বারাও অনেক সময় ড্রোন পরিচালিত হয়। তাই মানুষকে মনে করিয়ে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যে, ড্রোন (Drone Spy Scandal) ওড়ানোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে।’   
    যদিও এ প্রসঙ্গে কানাডা দল ক্ষমা চেয়ে স্বীকার করেছে যে, তাদের দলের ‘অনুমোদনহীন’ এক সদস্য নিউজিল্যান্ড দলের অনুশীলন রেকর্ড করতে ড্রোন (Drone Spy Scandal) চালিয়েছেন। কানাডা অলিম্পিক্স কমিটির (COC) বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কানাডিয়ান অলিম্পিক্স কমিটি ন্যায্য খেলার পক্ষে এবং আমরাও বিস্মিত ও হতাশ। নিউজিল্যান্ড ফুটবল, খেলোয়াড়েরা ও নিউজিল্যান্ড অলিম্পিক্স কমিটির কাছে আমরা ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UEFA Euro 2024: ইউরোয় ফরাসি দুর্গ ভাঙল স্প্যানিশ আর্মাডা, মেসির গোলে কোপা ফাইনালে আর্জেন্টিনা 

    UEFA Euro 2024: ইউরোয় ফরাসি দুর্গ ভাঙল স্প্যানিশ আর্মাডা, মেসির গোলে কোপা ফাইনালে আর্জেন্টিনা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউরো কাপে (Euro Cup 2024) ফুল ফোটাচ্ছে স্পেন। এর আগে স্পেন বনাম জার্মানি কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচকে অনেকে এবারের ইউরোর সেরা ম্যাচ বলছিলেন। স্পেন বনাম ফ্রান্স (Spain vs France) সেমিফাইনাল উত্তেজনায় আর রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ের মেজাজ সেই ম্যাচকেও ছাপিয়ে গেল। প্রথমে গোল করে এগিয়ে গিয়েও শেষরক্ষা হল না ফরাসি দলের। ২-১ গোলে ম্যাচ জিতে ফাইনালে চলে গেল স্পেন। অন্যদিকে অনুরাগীদের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে কোপা আমেরিকায় (Copa America 2024) গোল পেলেন লিওনেল মেসি (Lionel Messi)।  কানাডার বিরুদ্ধে কোপা আমেরিকার সেমিফাইনালে গোল পেলেন আধুনিক ফুটবলের শ্রেষ্ঠ তারকা। কানাডাকে ২-০ গোলে হারিয়ে কোপা আমেরিকার ফাইনালে পৌঁছে গেল গতবারের চ্যাম্পিয়নরা (Argentina vs Canada)। ফাইনালে উরুগুয়ে বনাম কলম্বিয়া ম্যাচের বিজয়ীর সঙ্গে খেলবে আর্জেন্টিনা। 

    ফ্রান্স-স্পেন টক্কর (Euro Cup 2024)

    ইউরোয়  (Euro Cup 2024) প্রথমবার ফিল্ড গোল ফ্রান্সের। পালটা দিতে নজির গড়া গোল স্পেনের। মঙ্গলবার রাতে এমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে জমে উঠল ইউরো সেমিফাইনাল। ৯০ মিনিটের দুরন্ত ম্যাচ শেষে জয়ের হাসি স্পেনের মুখে। টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিল ফ্রান্স। সেই সঙ্গে পেলের রেকর্ড ভেঙে কনিষ্ঠতম ফুটবলার হিসাবে কোনো টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে নামার নজির গড়লেন স্পেনের লামিন ইয়ামাল। ইউরোর ইতিহাসে কনিষ্ঠতম হিসাবে গোলও করলেন তরুণ স্প্যানিশ তারকা। সেমিফাইনালের মরণবাঁচন ম্যাচে মাস্ক খুলে মাঠে নেমেই দুরন্ত পারফরম্যান্স ফরাসি তারকার। তাঁর দুরন্ত ক্রসে মাথা ছুঁইয়েই টুর্নামেন্টে ‘প্রথম’ গোল করল ফ্রান্স। ৯ মিনিটে কোলো মুয়ানির গোলে এগিয়ে যায় ফ্রান্স। তবে গোল খাওয়ার পরে দুরন্ত কামব্যাক স্পেনের, নেপথ্যে সেই রেকর্ড গড়া ইয়ামাল।

    ম্যাচের বয়স ২১ মিনিট গড়াতেই বক্সের বাইরে থেকে চোখধাঁধানো শট নেন ১৬ বছর বয়সি তারকা। গোলকিপারের মাথার পাশ দিয়ে জালে জড়িয়ে যায় বল। চার মিনিট পরে ফ্রান্সকে দ্বিতীয় ধাক্কা দেয় স্পেন। জেসুস নাভাসের কাছ থেকে বল পান ড্যানি অলমো। বল নিজের নিয়ন্ত্রণে রেখে গোল লক্ষ্য করে শট মারেন। বল বাঁচানোর চেষ্টা করেন ফ্রান্সের জুলস কুন্ডে। কিন্তু বল তাঁর পায়ে লেগে গোলে ঢুকে যায়। প্রথমে কুন্ডের আত্মঘাতী গোল দিলেও পরে অলমোর নামেই সেই গোল দেওয়া হয়। ০-১ পিছিয়ে থেকে চার মিনিটের ঝড়ে ২-১ এগিয়ে যায় স্পেন। কিন্তু লড়াই চালিয়ে গেলেও আর গোলমুখ খুলতে পারেনি ফ্রান্স।

    দাপট আর্জেন্টিনার (Copa America 2024)

    রেকর্ড সংখ্যক সপ্তমবার কোপা আমেরিকা টুর্নামেন্টে (Copa America 2024) খেলছেন তিনি। যে নজির বিশ্বের আর কোনও ফুটবলারের নেই। তবে ভক্ত-অনুরাগীদের আক্ষেপ ছিল, এবারের কোপা আমেরিকায় (Copa America 2024) এখনও পর্যন্ত কোনও গোল পাননি প্রিয় নায়ক। অবশেষে চলতি কোপা আমেরিকায় প্রথম গোল করলেন লিয়োনেল মেসি। তাঁর আর্জেন্টিনাও কানাডাকে হারিয়ে পৌঁছে গেল প্রতিযোগিতার ফাইনালে। বুধবার সেমিফাইনালে বিশ্বচ্যাম্পিয়নেরা জিতল ২-০ ব্যবধানে। আর্জেন্টিনার অপর গোলদাতা জুলিয়ান অ্যালভারেজ। ফুটবলপ্রেমীদের চমকে দিয়ে কোপা আমেরিকার সেমিফাইনালে উঠেছিল কানাডা। তাদের স্বপ্নের দৌড় থেমে গেল বিশ্বজয়ীদের সামনে।

    দলগত শক্তির নিরিখে এগিয়ে থেকেই মাঠে নেমেছিল আর্জেন্টিনা। ৮০ হাজার ১০২ জন দর্শকের সামনে আর্জেন্টিনার সঙ্গে কানাডা সমানে সমানে লড়াই করলেন। তবু বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের রুখতে পারলেন না। প্রথম মিনিট ৮-১০ প্রতিপক্ষকে মেপে নেওয়ার পর ধীরে ধীরে মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় আর্জেন্টিনা। ম্যাচের বাকি সময়টা নিজেদের মতো করে মেসিরা নিয়ন্ত্রণ করলেন খেলার গতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Goldy Brar: কুখ্যাত গ্যাংস্টার গোল্ডির খোঁজে ১০ লাখি ইনাম ঘোষণা এনআইএ-র

    Goldy Brar: কুখ্যাত গ্যাংস্টার গোল্ডির খোঁজে ১০ লাখি ইনাম ঘোষণা এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুখ্যাত গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রার (Goldy Brar) ও আর এক দুষ্কৃতীর মাথার দাম ১০ লাখ টাকা ঘোষণা করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ। শুক্রবার এনআইএর তরফে এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। কানাডায় ঘাঁটি গেড়ে থাকা গোল্ডির খোঁজ দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার।

    গোল্ডির খোঁজে পুরস্কার

    চলতি বছরের ৮ মার্চ গোল্ডি ও তার ওই সাগরেদ চণ্ডীগড়ে এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে খুন করেছিল বলে অভিযোগ। তার পরেই গোল্ডি পালিয়ে যায় কানাডায়। ইউএপিএ-সহ একাধিক ধারায় মামলা দায়ের হয় পাঞ্জাবের আদেশনগরের বাসিন্দা গোল্ডির (Goldy Brar) বিরুদ্ধে। গোল্ডির সাগরেদ গুরপ্রীত সিং ওরফে গোল্ডি ধিঁলোর খোঁজেও হন্যে এনআইএর আধিকারিকরা। তাদের টিকি ছুঁতে না পারায় শেষমেশ ঘোষণা করা হল ১০ লাখি ইনাম।

    গোল্ডি-খালিস্তানপন্থী যোগ!

    পাঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালা খুনেও অভিযুক্ত গোল্ডি। মাসখানেক আগে গুজব ছড়ায় আমেরিকায় গুলি করে খুন করা হয়েছে কুখ্যাত পাঞ্জাবি গ্যাংস্টার গোল্ডিকে। যদিও পরে জানা যায়, খবরটি নিছকই ভুয়ো। এই গোল্ডির বিরুদ্ধের অভিনেতা সলমান খানকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। ভারতের অনুরোধে গোল্ডির বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ জারি করেছিল ইন্টারপোল। কানাডার ‘মোস্ট ওয়ান্টেডে’র তালিকায়ও নাম রয়েছে গোল্ডির। ভারতের দাবি, গোল্ডির সঙ্গে যোগ রয়েছে খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের।

    আর পড়ুন: বিপাকে কেজরিওয়াল, তিনদিনের সিবিআই হেফাজতে আপ সুপ্রিমো

    পঞ্জাবের এক পুলিশ কর্মীর ছেলে গোল্ডির প্রকৃত নাম সতিন্দরজিৎ সিং। সে প্রথমে স্থানীয় অপরাধী বিভিন্ন গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। পরে জড়িয়ে পড়ে বড় ধরনের অপরাধ চক্রের সঙ্গে। আরও পরে নিজেই বনে যায় গ্যাংস্টার। গোয়েন্দাদের দাবি, কানাডা থেকে গোল্ডিই তোলাবাজি ও অস্ত্র পাচারের কারবার নিয়ন্ত্রণ করত। সিধু মুসেওয়ালা খুনের পর গোল্ডি দাবি করে, মুসেওয়ালাকে খুনের নির্দেশ দিয়েছিল সে-ই। কারণ মুসেওয়ালা লরেন্স বিষ্ণোইয়ের সহযোগী ভিকি মিদুখেরার হত্যায় জড়িত ছিল। এহেন গোল্ডির খোঁজেই ঘোষণা করা হয়েছে ইনাম।

    এনআইএর তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে দুজনকে গ্রেফতারে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে, তাদের খোঁজ যিনি দেবেন, তাঁর পরিচয় গোপন রাখা হবে। ওই দুজনের তথ্য জানাতে হবে এনআইএর সদর দফতরের ফোন নম্বর – ০১১-২৪৩৬৮৮০০, হোয়াটসঅ্যাপ/ টেলিগ্রাম: ৯১-৮৫৮৫৯৩১১০০, ইমেল আইডি: ডিও.এনআইএ@গভ.ইন-এ (Goldy Brar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থন করা উচিত নয়।” যাত্রিবাহী বিমান ‘কনিষ্কে’র ওপর হামলার ৩৯তম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দিনটিকে ইতিহাসে জঘন্যতম দিন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    কনিষ্কে বিস্ফোরণ (S Jaishankar)

    ১৯৮৫ সালের ২৩ জুন লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে অবতরণের মিনিট পঁয়তাল্লিশ আগে বিস্ফোরণ ঘটে কনিষ্কে। বিমানে থাকা ৩২৯ জনেরই মৃত্যু হয়। এঁদের সিংহভাগই ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান। অভিযোগ, এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রিবাহী ওই বিমানে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। ‘অপারেশন ব্লুস্টারে’র প্রতিবাদেই তারা এই হামলা চালিয়েছিল (S Jaishankar)। রবিবার এই ঘটনাকেই জয়শঙ্কর সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিন বলে উল্লেখ করেন।

    জঘন্যতম দিন

    কানাডার মাটিতে ধীরে ধীরে ঘাঁটি গাড়ছে খালিস্তানপন্থীরা। তা নিয়ে নানা সময় প্রতিবাদও জানিয়েছে ভারত। তার পরেও খালিস্তানপন্থীদের আনাগোনা বন্ধ হয়নি কানাডায়। সম্প্রতি কানাডার সংসদে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের স্মৃতিতে নীরবতা পালন করা হয়। তারও প্রতিবাদ করেছে ভারত। এহেন আবহে জয়শঙ্করের মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, “কেন সন্ত্রাসবাদ সহ্য করা যায় না, এই বিস্ফোরণের ঘটনাই (কনিষ্কে বিস্ফোরণ) তা মনে করিয়ে দেয়।” তিনি লিখেছেন, “ইতিহাসে সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিনের ৩৯তম বর্ষপূর্তি আজ। এআই ১৮২ কনিষ্কর ৩২৯ জন মৃতের প্রতিই শ্রদ্ধা জানাই। ১৯৮৫ সালে এঁদের হত্যা করা হয়েছিল। মননে আমি সর্বদাই তাঁদের পরিবারের পাশে রয়েছি।”

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    প্রসঙ্গত, গত বছরের জুন মাসে কানাডায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হয় জঙ্গি নিজ্জর। তার পরে পরেই সে দেশের প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাবি করেছিলেন খুনের নেপথ্যে রয়েছে ভারতের হাত। অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। ট্রুডোর দাবির স্বপক্ষে প্রমাণও চায় নয়াদিল্লি। এখনও সে প্রমাণ দিতে পারেনি কানাডা সরকার। নিজ্জর খুনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কানাডার সংসদে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সংসদে সংখ্যালঘু ট্রুডো সরকার চলছে খালিস্তানপন্থী কয়েকজন শিখ সাংসদের সমর্থনে। তাই নিজের গদি বাঁচাতে ট্রুডোর সামনে এছাড়া আর অন্য কোনও পথ ছিল না। তবে ঘটনাটিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছে না ভারত। সন্ত্রাসবাদে লাগাম না টেনে কানাডা সরকার যেভাবে বিষবৃক্ষের গোড়ায় জল দিচ্ছে, তাতে বিস্মিত ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশও (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Studying Abroad: বিদেশে পড়ার ক্ষেত্রে কোন দেশকে অগ্রাধিকার দেন ভারতীয় পড়ুয়ারা?

    Studying Abroad: বিদেশে পড়ার ক্ষেত্রে কোন দেশকে অগ্রাধিকার দেন ভারতীয় পড়ুয়ারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়ান স্টুডেন্ট মোবিলিটি রিপোর্ট অনুসারে প্রায় ১০.৩ লক্ষ ভারতীয় পড়ুয়া বিদেশে (Studying Abroad) পড়াশোনা করছে। সাম্প্রতিককালে, বিদেশে শিক্ষার সুযোগ খোঁজার ক্ষেত্রে ভারতীয় পড়ুয়াদের পছন্দই কানাডা। কয়েক বছর আগেও ভারতীয়রা বেশিরভাগ আমেরিকায় পড়তে যেতে চাইতেন। কিন্তু সম্প্রতি তার পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর আমেরিকান পলিসি (NFAP) এর তথ্য থেকেই এই চিত্র পরিষ্কার। তবে গত বছরের শেষ থেকে ভারত-কানাডা কুটনৈতিক সম্পর্কের টানাপড়েনের জেরে ভারতীয় পড়ুয়ারা (Indian Students) আবার অন্য কথা ভাবছে।

    কানাডায় পড়ার আগ্রহ

    এনএফএপি পরিসংখ্যান অনুসারে, গত দুই দশকে (Studying Abroad) কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ভারতীয় পড়ুয়া (Indian Students) ভর্তির হার ৫৮% বেড়েছে, যেখানে ২০০০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বৃদ্ধির হার ছিল মাত্র ৪৫%। আমেরিকায় ভিসার সুবিধা, থাকার ভালো বন্দোবস্ত, আধুনিক ব্যবস্থাপনা সব থাকা সত্ত্বেও ভারতীয় পড়ুয়ারা ক্রমেই কানাডায় পড়তে যেতে চাইছেন। শীর্ষস্থানীয় কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বর্তমানে হাজার হাজার ভারতীয় ছাত্র নথিভুক্ত রয়েছে (কানাডার প্রায় ১৪% শিক্ষার্থী ভারতীয়)। শিক্ষার্থীরা এখানে ডেটা সায়েন্স, বায়োটেকনোলজি, সাইবার সিকিউরিটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিক্যাল এবং এমবিএ প্রোগ্রাম সহ বেশ কিছু বিষয় অধ্যয়ন করতে আসে। 

    ভারত-কানাডা কুটনৈতিক সম্পর্কের প্রভাব

    কানাডার সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক এখন প্রায় তলানিতে। এর প্রভাবে গত বছরের শেষ ভাগ থেকেই কানাডায় পড়তে আসা ভারতীয় ছাত্রছাত্রীদের (Indian Students) সংখ্যা বিপুল ভাবে কমতে শুরু করেছে। খোদ কানাডার অভিবাসন মন্ত্রী মার্ক মিলার বলেছেন, ‘‘ভারতের সঙ্গে আমাদের বর্তমান সম্পর্কের জেরে এ দেশে ভারতীয় ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছে।’’ ২০২২ সাল পর্যন্ত কানাডায় পড়তে আসা বিদেশি পড়ুয়াদের মধ্যে ভারতীয়দের সংখ্যাই ছিল সর্বাধিক। এ দেশে অন্তত ৪২ শতাংশ বিদেশি পড়ুয়াই আসতেন ভারত থেকে। কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে, গত বছরের শেষ দিকে প্রায় ৮৬ শতাংশ কমে গিয়েছে সেই সংখ্যা। 

    আরও পড়ুন: ডাক্তারিতে সুযোগ, পরে আইএএস! চাকরি ছেড়ে ২৬ হাজার কোটির কোম্পানি রোমান সাইনির

    কানাডার উদ্বেগ

    কানাডায় এই মুহূর্তে ভারতীয় প্রায় তিন লাখ ১৯ হাজার ছাত্র-ছাত্রী আছেন। তিন লাখ ১৯ হাজারের মধ্যে শতকরা প্রায়  ৮৯ শতাংশ উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য কানাডায় গিয়েছেন। ভারতীয় শিক্ষার্থীরা ২০২১-২০২২ সালে সে দেশের শিক্ষা ভান্ডারকে ৪৯০ কোটি ডলার দিয়েছে। এই টাকা ওয়াইপড আউট হয়ে গেলে কানাডার শিক্ষা ব্যবস্থায় একটা বড় সংকট দেখা দিতে পারে। তাই, অনেকের অনুমান ভারত-কানাডার সম্পর্ক যাইহোক, শিক্ষা ব্যবস্থায় তার আঁচ পড়বে না। কিন্তু দেখা যাচ্ছে দু’দেশের কূটনৈতিক টানাপড়েনের জেরে ভারতীয় পড়ুয়ারাও (Indian Students) এখন অন্যত্র পড়তে যাওয়ার কথা ভাবছেন। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ইউকে, ইউএসএ-র বিভিন্ন নামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে (Studying Abroad) বেছে নিচ্ছেন ভারতীয় ছাত্ররা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Canada Ties: “ভারতের নয়া সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আশাবাদী”, বলছেন ট্রুডো

    India Canada Ties: “ভারতের নয়া সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আশাবাদী”, বলছেন ট্রুডো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-কানাডা (India Canada Ties) সম্পর্কের বরফ গলল জি৭ সম্মেলনের মঞ্চে। সম্মেলনের ফাঁকে উপস্থিত রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে পার্শ্ব বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৈঠক হয় কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গেও। তার পরেই দুই দেশের মধ্যে যেসব বড় ইস্যুগুলিতে জটিলতা রয়েছে, সেই জট খুলে যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। নয়া ভারত সরকার সম্পর্কে আশাও প্রকাশ করেন তিনি। দুই দেশের জাতীয় নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়েও আশা প্রকাশ করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন ট্রুডো? (India Canada Ties)

    ওটাওয়া সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে (India Canada Ties) ট্রুডো বলেন, “এই সম্মেলন মঞ্চের বড় সুযোগ হল বিশ্বের বিভিন্ন নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ। বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে, বিশেষত ভারতের সঙ্গে। সেখানে লোকের সঙ্গে লোকের বন্ধন রয়েছে। তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল অর্থনৈতিক বন্ধন।” দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে ট্রুডো বলেছিলেন, “আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল বিষয়ে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। সেগুলি কী, তা নিয়ে আমি এখানে কথা বলতে চাই না। তবে আগামিদিনে আমরা খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল বিষয়ে এক সঙ্গে কাজ করব বলে একমত হয়েছি।”

    ট্রুডোর অভিযোগ

    কানাডায় খুন হয় সন্ত্রাসবাদী হরদীপ সিং নিজ্জর। এই ঘটনায় কানাডা আঙুল তোলে ভারতের দিকে। কানাডার পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে ট্রুডো বলেছিলেন, “এই ঘটনার নেপথ্যে ভারতের হাত রয়েছে।” অভিযোগ অস্বীকার করে দ্বিতীয় মোদি সরকার বলেছিল, এই দাবির স্বপক্ষে কানাডা প্রমাণ দিতে পারলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বস্তুত, কানাডা এমন কোনও প্রমাণ দিতে পারেনি। তবে কানাডার এই অভিযোগের পরপর ভারত-কানাডা সম্পর্ক গিয়ে ঠেকে তলানিতে। তারপর থেকে আর মুখোমুখি হননি মোদি-ট্রুডো। কূটনৈতিক মহলের মতে, সেদিক থেকে দেখতে গেলে জি৭ এর সম্মেলনের ফাঁকে ভারত ও কানাডা দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে যে পার্শ্ব বৈঠক হয়েছে, তা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

    আর পড়ুন: নৈসর্গিক ডাল লেকের পাড়ে যোগ দিবস পালন, যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, আঁটসাঁট নিরাপত্তা

    প্রসঙ্গত, বৈঠকের পর দুই রাষ্ট্রনেতার করমর্দনের ছবি দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী লিখেছিলেন, ‘কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে সাক্ষাৎ হল জি৭ সম্মেলন মঞ্চে।’ ১৩ থেকে ১৫ জুন ইটালির আপুলিয়া অঞ্চলে বসেছিল জি৭ এর সম্মেলন। ভারত জি৭ এর সদস্য দেশ নয়। তবে সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ভারতকে (India Canada Ties)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: উষ্ণ আলিঙ্গন বাইডেনকে, খালিস্তানি সমস্যার মধ্যেও ট্রুডোর হাতে হাত রেখে সৌজন্য মোদির

    PM Modi: উষ্ণ আলিঙ্গন বাইডেনকে, খালিস্তানি সমস্যার মধ্যেও ট্রুডোর হাতে হাত রেখে সৌজন্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনের পর ফের মুখোমুখি মোদি-ট্রুডো। খলিস্তানি ইস্যুতে সংঘাতের মধ্যেই কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে দেখা হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। তাঁদের মধ্যে কী কথা হয়েছে, তা নিয়ে আপাতত বিদেশ মন্ত্রকের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। ইটালিতে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলনে (G7 Summit) যোগ দিয়েছেন মোদি। এখানেই সকলের সঙ্গে খোশ মেজাজে ধরা দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। পোপ ফ্রান্সিস থেকে শুরু করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মতো অনেক রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে কথা বলেন তিনি। 

    ট্রুডো -মোদি সাক্ষাত

    তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) আসনে বসার পর এটাই মোদির প্রথম বিদেশ সফর। ইটালির প্রধানমন্ত্রীর জর্জিয়া মেলোনির আমন্ত্রণে বিশেষ অতিথি হিসাবে ৫০তম জি-৭ সামিটে যোগ দিয়েছেন তিনি। এই সম্মেলনের ফাঁকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর হাতে হাত রেখে কথা বলতে দেখা গেল মোদিকে। তবে তার মধ্যে ছিল শীতলতার ছোঁয়া। অন্য রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে সাক্ষাতের পরে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক এবং ব্যক্তিগত রসায়ন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লেখেন মোদি। কিন্তু ট্রুডোর ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শুধু লেখেন, ‘জি৭ সম্মেলনে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে দেখা হল।’  

    খালিস্তানি ইস্যু নিয়ে বিরোধ

    কানাডার সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক বিরোধ গত বছরের মাঝামাঝি সময় তীব্র হয়েছে। কানাডার বাসিন্দা খালিস্তানপন্থী হরদীপ সিং গুজ্জরের হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভারতের দিকে আঙুল তোলেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী। দেশের সংসদে দাঁড়িয়ে তিনি অভিযোগ করেন, নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে ভারতীয় এজেন্টরা যুক্ত। ট্রুডোর এই মন্তব্যের পর দুই দেশই কূটনৈতিক সম্পর্কে রাশ টানে। কানাডা কয়েকজন শীর্ষ স্থানীয় ভারতীয় কূটনীতিককে দেশ থেকে বের করে দেয়। ভারতও নয়াদিল্লিতে অবস্থিত কানাডার দূতাবাসের ৪০ জন অফিসারকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করে। দুই দেশই ভিসা প্রদান বন্ধ করে দিলেও পরে তা চালু হয়। নয়াদিল্লির অভিযোগ, কানাডার মাটি ভারত বিরোধী শক্তি ব্যবহার করছে। বিশেষ করে পাঞ্জাবের খলিস্থানপন্থীরা ওই দেশকে আশ্রয় করে গোটা বিশ্বে ভারত বিরোধী কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। তথ্যপ্রমাণ-সহ বলা সত্ত্বেও ট্রুডো সরকার কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। 

    মোদি-বাইডেন সাক্ষাৎ

    জি-৭ সম্মেলনের (G7 Summit) মাঝেই শুক্রবার বাইডেনের সঙ্গে দেখা করেন মোদি (PM Modi)। দীর্ঘদিন পর বন্ধুকে দেখে জড়িয়ে ধরেন তিনি। এর পর বৈঠকে বসেন দুজনে। যা নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ সবসময়ই খুব আনন্দের। আগামী দিনে দুদেশের সম্পর্ক আরও মজবুত করতে ও বিশ্বের উন্নতি সাধনে আমরা একযোগে কাজ করব।’ প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে হাসিমুখে দেখা যায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনকেও।

    প্রযুক্তিকে সৃজনশীল করার আহ্বান

    এদিন  জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনের একটি অধিবেশনে সারা বিশ্বের  প্রযুক্তি ক্ষেত্রে একচেটিয়া আধিপত্যের অবসানের কথা বলেন মোদি। একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের ভিত্তি স্থাপনের জন্য প্রযুক্তিকে সৃজনশীল করার আহ্বান জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপরও বিশেষ জোর দেন। মোদি বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিষয়ে জাতীয় কৌশল তৈরি করা প্রথম কয়েকটি দেশের মধ্যে ভারত রয়েছে। শনিবারই দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share