Tag: case filed

case filed

  • Lionel Messi Mess: যুবভারতীকাণ্ডে রাজ্যের গঠিত তদন্ত কমিটির ক্ষমতাই নেই! জোড়া মামলা দায়ের হাইকোর্টে

    Lionel Messi Mess: যুবভারতীকাণ্ডে রাজ্যের গঠিত তদন্ত কমিটির ক্ষমতাই নেই! জোড়া মামলা দায়ের হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে হয়েছিল ‘মেসি মেস’ (Lionel Messi Mess)। আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলারকে দেখতে গিয়ে শনিবারের বারবেলায় ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে যুবভারতীতে। এই ঘটনার তদন্তে একটি কমিটি গঠন করেছেন তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। তাকে চ্যালেঞ্জ করে সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল জোড়া জনস্বার্থ মামলা (Case Filed)। মামলাকারীদের বক্তব্য, রাজ্যের গড়া কমিটির তদন্ত করার ক্ষমতাই নেই। সঠিক তদন্তের জন্য পৃথক কমিটি গড়া প্রয়োজন। চলতি সপ্তাহেই এই মামলা দুটির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    একাধিক মামলা দায়ের (Lionel Messi Mess)

    যুবভারতীকাণ্ডে দায়ের হয়েছে আরও একটি মামলা। মামলাটি করেছেন মৈনাক ঘোষাল। তিনি আদালতের নজরদারিতে তদন্তের আর্জি জানিয়েছেন। দর্শকদের টিকিটের অর্থ ফেরত দেওয়া উচিত বলেও জানান তিনি। আর্থিক তছরুপের কথা উল্লেখ করে ইডি এবং সিবিআই তদন্তের আবেদন জানিয়েছেন মৈনাক। তাঁর দাবি, স্টেডিয়ামে সেদিন যা ক্ষতি হয়েছে, তাও দিতে হবে আয়োজক সংস্থাকে।এদিকে, মমতার গড়া তদন্ত কমিটির (এই কমিটির মাথায় রয়েছেন প্রাক্তন বিচারপতি অসীম কুমার রায়) সদস্যরা রবিবার সকালে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। সরেজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন তাঁরা। গ্যালারি ও মাঠের বেশ কিছু অংশ (Case Filed) পর্যবেক্ষণ করার পাশাপাশি করা হয়েছে ভিডিওগ্রাফিও (Lionel Messi Mess)। করে কমিটির সদস্যরা স্টেডিয়ামে দীর্ঘক্ষণ বৈঠকও করেন।

    মেসি মেস

    শনিবার যুবভারতীতে এসেছিলেন তারকা ফুটবলার লিয়োনেল মেসি। তাঁকে একবার চোখের দেখা দেখতে হাজার হাজার টাকা দিয়ে টিকিট কেটে মাঠে গিয়েছিলেন মেসি-ভক্তরা। মাঠে মেসি ছিলেন মাত্র ১৬ মিনিট। চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলার কারণে নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যান। প্রিয় ফুটবলারকে দেখতে না পেয়ে খেপে যান চড়া দরে টিকিট কেটেও মাঠে আসা মেসি ভক্তরা। শুরু হয় হট্টগোল, চেয়ার ছোড়াছুড়ি। পরে লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ। পরিস্থিতি এমনই হয়েছিল যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে গাড়ি ঘুরিয়ে ফিরে যেতে হয়। পরে অবশ্য মেসি এবং তাঁর ভক্তদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন মুখ্যমন্ত্রী (Lionel Messi Mess)।

    মামলা দায়ের

    ওই ঘটনার তদন্ত করতেই কমিটি গঠন করে রাজ্য সরকার। সেই কমিটির বিরুদ্ধেই দায়ের হয়েছে জোড়া মামলা। মামলার একটি আবেদন করেন আইনজীবী বিল্বদল ভট্টাচার্য। আর একটি মামলা নিয়ে (Case Filed) প্রধান বিচারপতির বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছেন আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়। আদালত জানতে চেয়েছে, আদতে টিকিটের মূল্য কত টাকা ধার্য করা হয়েছিল। কেন এক এক রকমের টিকিট। এই ঘটনায় তদন্তের দাবি উঠেছিল আগেই। পরে এও জানা যায়, বেশ কিছু মেসি-অনুরাগী তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন কলকাতার একটি নামী হোটেলে। সেটাও কেন হল? সব মিলিয়ে কত টাকার লেনদেন হয়েছিল, এসব নিয়েই আদালতে দায়ের হয়েছে মামলা।

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “পাড়ার লোককে রেখে তদন্ত কমিটি নয় (Case Filed)। বর্তমান বিচারপতিকে রেখে কলকাতা পুলিশ, বিধাননগর পুলিশ এবং রাজ্য পুলিশকে সরিয়ে নিরপেক্ষ তদন্ত করা উচিত। এদিকে, দর্শকদের টাকা ফেরত দিতেও উদ্যোগী হয়েছে সরকার। এর পাশাপাশি গ্রফতার করা হয়েছে আয়োজক শতদ্রু দত্তকে (Lionel Messi Mess)।

  • TET Agitation: হাইকোর্টের ১৪৪ ধারা রায়ের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা চাকরিপ্রার্থীদের

    TET Agitation: হাইকোর্টের ১৪৪ ধারা রায়ের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা চাকরিপ্রার্থীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ ২০১৪ সালের উত্তীর্ন টেট প্রার্থীরা (TET Agitation)। কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের ১৪৪ ধারার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দারস্থ চাকরি প্রার্থীরা। বৃহস্পতিবার রাতে করুণাময়ী থেকে আন্দোলনরত চাকরি প্রার্থীদের জোর খাটিয়ে তুলে দেয় পুলিশ। একেবারে চ্যাং ধোলা করে মধ্যরাতে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয় অনশনকারী চাকরি প্রার্থীদের। 

    আর এই ঘটনার প্রতিবাদে রাতেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আন্দোলনকারীরা। হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির সচিবালয়ে সঙ্গে যোগাযোগ করেন টেট আন্দোলনকারীরা। রাতেই কোর্ট বসিয়ে জরুরি ভিত্তিতে মামলার শুনানির আবেদনও জানানো হয়। আদালত এই বিষয়ে মামলা করার অনুমতি দেয়। অমিত মজুমদার, শুভঙ্কর ঘোষ এবং শান্তনু দেবনাথ নামের তিন প্রার্থী মামলা করেছেন। যেখানে আবেদনকারীদের দাবি, পুলিশ জোরে করে তাঁদের তুলে দেয়। এমনকি তাঁদের বক্তব্য না শুনেই আদালত রায় দিয়েছে বলে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন আবেদনকারীদের। মনে করা হচ্ছে, আগামী শুক্রবার ওই মামলার শুনানি শুরু হতে পারে।

    গতকালই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ হাইকোর্টে মামলা করে আর্জি জানায়, সল্টলেক করুণাময়ীর যে চত্বরে টেট-প্রার্থীরা আন্দোলন করছেন, সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করা রয়েছে। ফলে অবস্থান-জমায়েত তুলে দেওয়া হোক। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, পর্ষদের সামনে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে তা বজায় রাখতে প্রশাসন ধর্না তুলে দিতে পারে। সে জন্য যা ব্যবস্থা নেওয়ার তা নিতে পারে প্রশাসন।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টে জোর ধাক্কা সায়গলের, দিল্লিতে জেরা করার অনুমতি পেল ইডি

    আর এরপরেই আন্দোলনকারীদের সরাতে প্রচুর পুলিশ জমায়েত হতে থাকে করুণাময়ী চত্বরে। এরপর আন্দোলনকারীদের জমায়েতকে বেআইনি বলে ঘোষণা করা হয় প্রথমে। তারপর তাঁদের সরে যাওয়ার জন্য সময় দেওয়া হয় দুই মিনিট। কিন্তু আন্দোলনকারীরা তাঁদের দাবি ও আন্দোলনে অনড় থাকে। ফলে আন্দোলনকারীরা না সরলে কার্যত তাঁদের জোর করে টেনে-হিঁচড়ে জায়গা থেকে সরানো হয়। আন্দোলনকারীদের মধ্যে আবার ২০ জনকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় নিউটাউন থানায়। আন্দোলনকারীদের মধ্যে বহু মহিলাও ছিলেন৷ তাই তাঁদের সরানোর জন্য মহিলা পুলিশও নিয়ে আসা হয়েছিল৷ কান্নায় ভেঙে পড়েন আন্দোলনকারীরা। তিন দিন ধরে অনশনে থাকা চাকরিপ্রার্থীরা এই ধস্তাধস্তির মধ্যে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন৷ কেউ কেউ সংজ্ঞা হারান৷ 

    জানা গিয়েছে, ২০১৪-এর টেট উত্তীর্ণরা প্রায় ৯০ঘণ্টা ধরে আমরণ অনশন ও আন্দোলন চালাচ্ছিলেন। ফলে তাঁরা স্বাভাবিকভাবেই ক্লান্ত-অবসন্ন ছিলনে। সেসময় হঠাৎ করে পুলিশ এসে ১৪৪ ধারার কথা জানালে তাঁরা আন্দোলনে অনড় থাকে। কিন্তু তাঁদের আন্দোলন থেকে সরাতে মরিয়া হয়ে ওঠে পুলিশ। এর ফলে প্রায় কিছু সময়ের মধ্যেই তাঁদের ওপর জোর খাটিয়ে কাউকে চ্যাংদোলা করে, কাউকে টানতে টানতেই প্রিজন ভ্যানে তুললেন। এরপরে মধ্যরাতে ২০১৭-র চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভও তুলে দেয় পুলিশ। প্রথমে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের আলোচনা চলে কয়েক মিনিট। তার পরে সেখানেও গায়ের জোর প্রয়োগ করেই তোলা হয় সবাইকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Prayagraj Viral Video: গঙ্গা বক্ষেই হুকায় সুখটান, সঙ্গে কাবাব, ভিডিও ভাইরাল হতেই মামলা দায়ের প্রয়াগরাজে 

    Prayagraj Viral Video: গঙ্গা বক্ষেই হুকায় সুখটান, সঙ্গে কাবাব, ভিডিও ভাইরাল হতেই মামলা দায়ের প্রয়াগরাজে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গঙ্গা বক্ষেই চলছে উল্লাস। নৌকায় (Boat) হচ্ছে হুক্কা পার্টি (Hookah party), উনুন জ্বালিয়ে সেঁকা হচ্ছে কাবাব (kebab)। সম্প্রতি এমনই ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে (Prayagraj)। ভিডিও ভাইরাল হতেই ৮ ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করল (case filed) উত্তরপ্রদেশ (Uttarpradesh) পুলিশ।

    আরও পড়ুন: প্রকল্প ছিল কেন্দ্রের, রূপ দিয়েছিলেন তপতী গুহ-ঠাকুরতা, দুর্গাপুজোর ইউনেস্কো স্বীকৃতির নেপথ্যে এঁরাই?

    প্রয়াগরাজে (Prayagraj) গঙ্গা এবং যমুনার সঙ্গমস্থল হিন্দুদের কাছে তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত। প্রতিদিনই হাজার হাজার পুণ্যার্থীদের সমাগম হয় সেখানে। সেখানেই দেখা যায়, একটি নৌকায় চড়ে রীতিমতো ‘মোচ্ছব’ করছেন ৮ ব্যক্তি। কেউ কেউ ওই পবিত্র নদীর ওপর হুঁকো টানেন, মুরগির মাংসের কাবাবও খেতে দেখা যায় অনেককে। 
     

    ধর্মীয় স্থানে এমন ঘটনায় ধর্ম বিশ্বাসে আঘাতের অভিযোগে ওই ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে ২ জনের নাম ও পরিচয় জানা গিয়েছে। বাকি ৬ জনের পরিচয় জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ। যেই দুজনের পরিচয় জানা গিয়েছে তাঁদের পরিচয়ও নিরাপত্তার স্বার্থে প্রকাশ্যে আনেনি পুলিশ। ঠিক কোন জায়গায় ভিডিওটি শ্যুট করা হয়েছিল, সেটা এখনও জানা যায়নি। দারাগঞ্জ এলাকায় গঙ্গার কোনও একটি ঘাটে ভিডিওটি শ্যুট করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: দত্যাগ করছেন না হেমন্ত সোরেন! রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জানাল ঝাড়খণ্ডের শাসকজোট      
     
    প্রয়াগরাজের পুলিশ প্রধান শৈলেশ পান্ডে এ বিষয়ে বলেন,”ভিডিওতে স্পষ্টই হুঁকো এবং আমিষ খাবার খেতে দেখা যাচ্ছে। আমরা খুব শিগগিরই সকলকে গ্রেফতার করার চেষ্টা করছি। তাদের কড়া শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share