Tag: central force

central force

  • Calcutta High Court: সন্দেশখালিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করুন, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    Calcutta High Court: সন্দেশখালিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করুন, হাইকোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার আর্জি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন আইনজীবী সংযুক্তা সামন্ত। শুক্রবার জনস্বার্থ মামলা দায়ের করতে চেয়ে সংযুক্তার আর্জি, সন্দেশখালিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য মোতায়েন করা হোক কেন্দ্রীয় বাহিনী। মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী ও বিচারপতি গৌরাঙ্গ কান্তের ডিভিশন বেঞ্চ। সোমবার শুনানি হতে পারে মামলাটির।

    ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটিকে বাধা

    এদিকে, শুক্রবার (Calcutta High Court) পুলিশ সন্দেশখালিতে ঢুকতে বাধা দেয় বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটিকেও। এদিন সকালে ওই কমিটির সদস্যরা নির্যাতিতাদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলেন। সন্দেশখালির কয়েকটি গ্রামও পরিদর্শন করার কথা ছিল তাঁদের। ১৪৪ ধারা জারি থাকায় তাদের বাধা দেয় পুলিশ। শুরু হয় বচসা। পরে রামপুরে রাস্তার ওপরই বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখান ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সদস্যরা।

    নেপথ্য কথন

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোয় তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে হানা দেয় ইডি। অভিযোগ, বাড়িতে থাকলেও, দরজা খুলে ইডির আধিকারিকদের ঘরে ঢুকতে দেননি তাঁর পরিবারের লোকজন। কিছুক্ষণ পরে শাহজাহানের অনুগামী তৃণমূল নেতা-কর্মীরা ইডির তদন্তকারী আধিকারিকদের ওপর হামলা চালায়। জখম হন ইডির দুই আধিকারিক এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ান। ঘটনার পর থেকে বেপাত্তা শাহজাহান।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সন্দেশখালিতে যে আওয়াজ উঠেছে, তাকে আটকানো যাবে না’’, হুঙ্কার মিঠুনের

    শাহজাহান গা ঢাকা দিতেই ক্ষোভ উগরে দেন স্থানীয় মহিলারা। তাঁদের অভিযোগ, শাহজাহানের দলবল স্থানীয় মহিলাদের রাতে ডেকে পাঠাতেন পার্টি অফিসে। করা হত বর্বরোচিত নির্যাতন। এরই প্রতিবাদে দফায় দফায় অশান্তি শুরু হয় সন্দেশখালিতে। ঘটেছে অগ্নিসংযোগের ঘটনাও। অশান্তি রুখতে জারি করা হয় ১৪৪ ধারা। এ নিয়ে রাজ্যের উদ্দেশে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর প্রশ্ন ছিল, “গোটা সন্দেশখালিজুড়ে উত্তেজনা কেন? গোটা এলাকায় জারি ১৪৪ ধারা? এর পর তো বলবেন কলকাতাজুড়েই জারি করতে হবে ১৪৪ ধারা।” এর পরেই সন্দেশখালি থেকে তুলে নেওয়া হয় ১৪৪ ধারা। তবে বেশ কয়েকটি জায়গায় এখনও জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা।

    ফের হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    এদিকে, সন্দেশখালিতে যেতে গিয়ে বাধা পেয়ে ফের হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে এই মামলারও। শুভেন্দুর বক্তব্য, আদালত ১৪৪ ধারা বাতিল করেছে। ফের ১৪৪ ধারা জারি করে পথ আটকাচ্ছে পুলিশ। শাসকদলের নেতাদের যেতে দেওয়া হলেও, বিরোধীদের যেতে দেওয়া হচ্ছে না। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED in Sujit Bose House: সন্দেশখালি থেকে শিক্ষা! মাথায় হেলমেট, হাতে ঢাল নিয়ে দমকলমন্ত্রীর বাড়িতে ইডি

    ED in Sujit Bose House: সন্দেশখালি থেকে শিক্ষা! মাথায় হেলমেট, হাতে ঢাল নিয়ে দমকলমন্ত্রীর বাড়িতে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি এবং বনগাঁর ঘটনার থেকে ‘শিক্ষা’ নিয়ে অভিযানের সময় সাবধানী কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি (ED in Sujit Bose House)। পুর নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে শুক্রবার সকালে তিন জায়গায় নতুন করে অভিযানে নেমেছে ইডি। দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু, বরাহনগরের তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায় এবং উত্তর দমদম পুরসভার কাউন্সিলর সুবোধ চক্রবর্তীর বাড়িতে পৌঁছয় ইডির আধিকারিকরা। এদিন আত্মরক্ষার জন্য বাহিনীর হাতে ছিল ঢাল এবং মাথায় হেলমেট। বাহিনীর বেশির ভাগ সদস্যের হাতে লাঠিও চোখে পড়েছে।

    কেন এই পদক্ষেপ

    সন্দেশখালি থেকে বনগাঁ দুর্নীতির (ED Raid) তদন্তে তল্লাশিতে গিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। হামলার শিকার হয়েছিল তাদের সঙ্গে থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীও (Central Force)। তাই এবার বাড়তি সতর্ক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।  এর আগে কেন্দ্রীয় এজেন্সির বিভিন্ন অভিযানে যত সংখ্যক সিআরপিএফ দেখা যেত, এদিন সব জায়গাতেই তার চেয়ে বেশি সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী দেখা গিয়েছে। শুধু তাই নয়, অভিযানে যাওয়া বহু জওয়ানকে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতেও দেখা গিয়েছে। 

    বডি প্রোটেক্টর শিল্ড

    শুক্রবার পুর নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অভিযান চলে শহরের নানা প্রান্তে। এই সময় দেখা যায়, মন্ত্রী সুজিত বসুর (Sujit Bose) বাড়ির সামনে পাহারায় থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের মাথায় রয়েছে হেলমেট। গায়ে বডি প্রোটেক্টর শিল্ড। উত্তর দমদম পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবোধ চক্রবর্তীর বাড়ির সামনেও একই দৃশ্য চোখে পড়ে। সেখানে আবার সিআরপিএফ-এর সঙ্গে ছিল কাঁদানে গ্যাসও। বউবাজারে তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায়ের (Tapash Roy) বাড়ির সামনে ঢাল আর লাঠি নিয়ে পাহারা দিতে দেখা যায় জওয়ানদের। 

    আরও পড়ুন: পুর নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মন্ত্রী সুজিত বসু, বিধায়ক তাপস রায়ের বাড়িতে হানা ইডি-র

    বিশেষ নির্দেশ

    ঠিক এক সপ্তাহ আগে অর্থাৎ, গত শুক্রবার সকালে রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্ত করতে বনগাঁ এবং সন্দেশখালিতে হানা দিয়েছিল ইডি। কিন্তু তল্লাশি অভিযানে গিয়ে কার্যত মার খেতে হয় কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার আধিকারিকদের। আক্রান্ত হন ইডির তিন অফিসার। তাঁদের মধ্যে এক জনের আঘাত ছিল গুরুতর। সেই সময় ইডির অফিসারদের ল্যাপটপ, মোবাইল, ব্যাগ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। ওই একই দিনে বনগাঁতেও বাধার মুখে পড়তে হয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের। ইডি সূত্রে খবর, সন্দেশখালি এবং বনগাঁ ‘মডেল’-এর যাতে আর পুনরাবৃত্তি না হয়, সেই কারণেই শুক্রবারের তদন্ত অভিযানে অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সাবধানী কেন্দ্রীয় বাহিনীও। এই ঘটনার পরই জওয়ানদের নির্দেশ দেওয়া হয়, এই ধরনের অভিযানের সময়, মাথায় পরতে হবে হেলমেট, থাকবে বডি প্রোটেক্টর জ্যাকেট, লাঠি রাখাও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ বেলেঘাটার নিহত বিজেপি কর্মীর বাড়িতে     

    Calcutta High Court: এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ বেলেঘাটার নিহত বিজেপি কর্মীর বাড়িতে     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’ বছর আগে খুন হয়েছিলেন বেলেঘাটার বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকার। ওই ঘটনায় এবার অভিজিতের মা ও ভাইয়ের নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। দীর্ঘদিন ধরে নিহত অভিজিতের মা ও ভাই নিরাপত্তার অভাবে ভুগছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। নিরাপত্তার দায়িত্ব দেওয়া হয় পুলিশকে।

    বিচারপতি সেনগুপ্তর নির্দেশ

    অভিযোগ, মদ্যপ অবস্থায় নিরাপত্তা দিতে গিয়েছিলেন পুলিশকর্মী। অভিজিৎ খুনে যাঁরা জেলবন্দি, তাঁদের পরিবারের লোকজন অভিজিতের বাড়িতে হামলা চালায় বলেও অভিযোগ। এই ইস্যুতে মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্টে। তার পরেই সোমবার ওই পরিবারকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। নির্দেশে তিনি বলেন, “এই খুনের ঘটনার মূল সাক্ষী দু’জন। মৃতের মা ও ভাই। আগেও দু’বার তাঁদের হুমকি দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তিন সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে। যতদিন না সেটা হচ্ছে, ততদিন নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে নারকেলডাঙা থানা।”

    সিসিটিভির ফুটেজ

    আগে হাইকোর্টের নির্দেশেই পুলিশি নিরাপত্তা পেয়েছিল সরকার পরিবার। অভিযোগ, যিনি নিরাপত্তা দিতে আসতেন, তিনি মদ্যপ অবস্থায় ডিউটি করতে আসতেন। কখনও আবার পুলিশের উর্দি নয়, নিরাপত্তা যিনি দিতে আসতেন, তাঁর গায়ে থাকত সাধারণ পোশাক। অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ করতে সিসিটিভির ফুটেজও জমা দেন অভিজিতের ভাই। অভিযোগ পেয়ে বিভাগীয় তদন্ত করে পুলিশ। হাইকোর্ট (Calcutta High Court) দেয় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েতে আদালত অবমাননা কমিশনের! সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল শুভেন্দুর

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হয় তৃণমূল। এর পরেই কার্যত তাণ্ডব শুরু করে ঘাসফুল শিবিরের করিৎকর্মা কর্মীরা। বেছে বেছে বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা চালায় তারা। অভিযোগ, এহেন আবহে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হন বেলেঘাটার বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকার। তার পর থেকে ন্যায় বিচারের দাবিতে আদালতে আইনি লড়াই চালাচ্ছে তাঁর পরিবার। ক্ষতিপূরণের দাবিতে হাইকোর্টে মামলাও হয়েছে। তার পরেও মাঝে মধ্যেই সরকার পরিবারকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। অভিজিৎ খুনের পরপরই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সহ বিজেপি নেতারা নির্বাচনোত্তর সন্ত্রাসের অভিযোগে সরব হন। তার পরেই কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে রাজ্য পুলিশের হাত থেকে তদন্তভার তুলে দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Security Force Rule: হানি ট্র্যাপের হাতছানি এড়াতে আধা সামরিক বাহিনীতে কড়া নির্দেশিকা

    Security Force Rule: হানি ট্র্যাপের হাতছানি এড়াতে আধা সামরিক বাহিনীতে কড়া নির্দেশিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘হানি ট্র্যাপের (Honey Trap) ফাঁদ থেকে কেন্দ্রীয়  আধিকারিকদের বাঁচাতেই এবার কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনীর তরফে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করা হল। পুলিশ আধিকারিকদের নির্দেশ (Security Force Rule) দেওয়া হল অনলাইনে কোনও রকমের বন্ধুত্ব যেন না পাতান। এছাড়াও ইউনিফর্ম পড়ে সোশ্যাল মাধ্য়মে ছবি আপলোড বা সাজেশনে আসা কোনও প্রোফাইলে যেন ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট না পাঠান, তার কথাও বলা হয়েছে।

    কী কী করতে মানা

    অনলাইনে বন্ধুত্ব পাতিয়ে যৌনতার ফাঁদে ফেলার মতো ঘটনা বার বার প্রকাশ্যে আসায় দেশের গোয়েন্দা সংস্থার তরফে সতর্ক করা হল। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য বেছে বেছে দেশের নিরাপত্তাবাহিনীর কর্মীদেরই বাছা হচ্ছে। ‘যৌনতার ফাঁদ’ পেতে অনলাইনে বন্ধুত্ব পাতানো, ছবি এবং ভিডিয়ো শেয়ার করার মতো ঘটনা ঘটছে। এমন বেশ কিছু ঘটনা মাঝেমধ্যেই প্রকাশ্যে আসছে। আর সেই ফাঁদে যাতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কর্মীরা পা না-দেন, তাই তাঁদের সতর্ক করলেন গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের থেকে এমন সতর্কবার্তা পাওয়ার পরই দেশের আধাসামরিক বাহিনী এবং পুলিশকর্মীদের সতর্ক করার কাজ শুরু হয়েছে।

    কেন এই নিষেধাজ্ঞা

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে যে বহু আধিকারিকরাই নিজেদের ইউনিফর্মে ছবি বা ভিডিয়ো আপলোড করছেন। স্পর্শকাতর স্থান, যেমন সেনা ছাউনি বা অন্য কোনও ক্যাম্প থেকে এইসব ছবি-ভিডিয়ো আপলোড হওয়ায় অনেক গোপনীয় তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। অনলাইনে বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে অচেনা মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও চ্যাট করেও বিপদ ডেকে আনছেন। এই সমস্ত কার্যকলাপ থেকেই এবার বিরত থাকতে বলা হল আধিকারিকদের। শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় বাহিনীই নয়, প্য়ারামিলিটারি ও পুলিশ বাহিনীকেও এই নির্দেশ পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। যদি এই নির্দেশ না মানা হয়, তবে কড়া পদক্ষেপ করা হবে বলেও জানানো হয়েছে। বিএসএফ ও আইটিবিপির তরফেও বাহিনীকে এই নির্দেশ অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দেশের গোপন নথি পাক গুপ্তচর সংস্থাকে পাচারের অভিযোগ! কলকাতায় ধৃত বিহারের যুবক

    দিল্লি পুলিশের একটি সূত্রের খবর, পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় অরোরা তাঁর বাহিনীর সমস্ত কর্মীকে এ বিষয়ে অবহিত করেছেন। সমাজমাধ্যমে কোনও উস্কানিমূলক, কোনও কুরুচিকর মন্তব্য না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই-ই নয়, যত ক্ষণ কাজ করবেন তত ক্ষণ কোনও সমাজমাধ্যম ব্যাবহার না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও কোনও সংবেদনশীল ছবি পোস্ট না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মেয়াদ কি বাড়ানো যায়? কেন্দ্রের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মেয়াদ কি বাড়ানো যায়? কেন্দ্রের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের পর এখনও রাজ্যের  আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি  পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি বলে দাবি বিজেপির। প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভোট পরবর্তী হিংসার খবর আসছে। তাই রাজ্যে আরও এক মাস কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানাল বিজেপি। সেই আর্জি শুনেই  রাজ্যে আরও চার সপ্তাহ  কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা যায় কি না কেন্দ্রকে বিবেচনা করে দেখতে বলল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। 

    কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে গেলে সমস্যা

    এই বিষয়ে শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি (Chief Justice) টি এস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন বিজেপি নেত্রী তথা আইনজীবী প্রিয়ঙ্কা টিবরেওয়াল। আদালতে প্রিয়াঙ্কা বলেন, “এখনও বিভিন্ন জায়গায় মহিলা শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। বিজেপি কর্মীরা ঘর ছাড়া। বহু এলাকায় এখনও হিংসাত্মক ঘটনা ঘটছে। তাই রাজ্যের মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থেই আরও চার সপ্তাহ কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা হোক।” কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে গেলে সমস্যা আরও বাড়তে পারে বলে দাবি করেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি

    কী বলছে আদালত

    শুক্রবার সেই মামলার শুনানির সময়,  হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ভোটের ফল প্রকাশের পরে প্রথম ১০ দিনের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। আরও রাখতে হলে কেন্দ্রের মতামত নিতে হবে। তারাই সিদ্ধান্ত নিক। কেন্দ্রীয় বাহিনী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনে। তাই এই পরিস্থিতিতে আদালত (Calcutta High Court) কোনও নির্দেশ দিতে পারব না। তবে হাইকোর্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করতে পারে। তার পরে বাহিনী রাখা হবে কিনা, সেটা তাদের উপর নির্ভর করছে। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ২২ জুলাই কেন্দ্রীয় বাহিনীর এ রাজ্যে থাকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। এরপর আর কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে কি না তা নিয়ে কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নিয়ে আদালতকে জানাবে। সোমবার ফের এই মামলার শুনানি হবে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যাপক হিংসা! তৃণমূলকে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যাপক হিংসা! তৃণমূলকে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে নির্বাচনের নামে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে তৃণমূল। এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) নজিরবিহীন হিংসা দেখেছে গোটা বাংলা। দিকে দিকে ছাপ্পাভোট, ব্যালটবক্স ছিনতাই, ভাঙচুর, আগুন তো ছিলই, মুড়ি-মুড়কির মতো প্রাণ গিয়েছে সাধারণ মানুষের। সোমবার রাজ্যের ৬৯৬ বুথে পুনর্নির্বাচনের ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। এদিনই নিউটাউনের ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

    তৃণমূলকে আক্রমণ

    দিলীপ ঘোষ এদিন বলেন, “কোথাও যদি মেরেই থাকে ঠিকই আছে। তৃণমূলের লোক মানেই গুন্ডা। যেখানেই শক্তি দেখাতে এসেছিল আমরা আটকেছি। সাধারণ মানুষ তো ওদের তাড়া করেছে। তবে পুলিশ আমাদেরই আটকেছে। সাধারণ মানুষ মার খায়। প্রতিবাদ করলে পুলিশ তাদের উপরেই লাঠি চালায়। গুণ্ডারা লুঠপাট করে খুন খারাপি করে চলে যায়, তাদের কেউ আটকায় না।” এ দিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, “রাজ্যে নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) নামে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। এই সরকারের আর থাকার অধিকার নেই। দরকার নেই এই সরকারের”।

    আরও পড়ুন: “মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে দিল্লি যাচ্ছি”! তির্যক মন্তব্য রাজ্যপালের

    ফল নিয়ে আশাবাদী

    আজ রাজ্য়ের যে ৬৯৬টি বুথে পুনর্নির্বাচন (Panchayat Election 2023) হচ্ছে, তা নিয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি বলেন, “পুনর্নির্বাচন নিয়ে আমরা আশাবাদী। পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন অনেক বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী দেওয়া যায়নি। গোটা রাজ্যে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। আমরা আরও অনেক বুথে ভোট করাতে পারতাম, কিন্তু তা করতে দেওয়া হয়নি।” ভোটের ফল নিয়ে আশাবাদী দিলীপ আরও বলেন, “বেশ কয়েকটি জেলা পরিষদ পাব আমরা। উত্তর ও দক্ষিণ-দুই বঙ্গেই আশা করি বেশ কিছু জেলা পরিষদ পাব আমরা।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat election 2023: নদিয়ার বুথে বোমাবাজি তৃণমূলের, জবাবে শূন্যে গুলি কেন্দ্রীয় বাহিনীর

    Panchayat election 2023: নদিয়ার বুথে বোমাবাজি তৃণমূলের, জবাবে শূন্যে গুলি কেন্দ্রীয় বাহিনীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলের ভোটারদের সন্ত্রস্ত করে ভোট লুঠের ছক কষেছিল তৃণমূল (TMC)। অভিযোগ, সেই কারণে শনিবার সকাল থেকে নদিয়ার হাতিশালা গ্রাম পঞ্চায়েত (Panchayat election 2023) এলাকার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ব্যাপক বোমাবাজি করে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। মুহূর্মুহূ কান ফাটানো বোমার আওয়াজে আর বুথমুখো হননি ভোটাররা। এনিয়ে বুথের মধ্যেই গন্ডগোল শুরু হয় তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে।

    অশান্তি থামানোর চেষ্টা কেন্দ্রীয় বাহিনীর

    অশান্তি থামানোর চেষ্টা করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ওই সময় ফের বোমাবাজি করতে শুরু করে তৃণমূলের দুর্বৃত্তরা। এর পরেই ভোটারদের আস্থা ফেরাতে শূন্যে পাঁচ রাউন্ড গুলি চালান কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। হতাহতের কোনও খবর অবশ্য নেই। কেন্দ্রীয় বাহিনীর উগ্রমূর্তি দেখে পিঠটান দেয় তৃণমূলের হার্মাদরা। তার পরেই ফের শুরু হয় ভোটগ্রহণ-পর্ব। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এদিন সব মিলিয়ে ২০টিরও বেশি বোমা ছোড়ে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা।

    বোমাবাজি তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের

    হাতিশালা গ্রাম পঞ্চায়েতের (Panchayat election 2023) একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৈরি হয়েছে বুথ। যথারীতি ভোট গ্রহণ শুরু হয় সকাল ৭টায়। তার ঢের আগে থেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন বেশ কিছু ভোটার। অভিযোগ, ভোট গ্রহণ-পর্ব শুরু হওয়ার পরে পরেই নানাভাবে সন্ত্রাসের চেষ্টা করে তৃণমূল। ভোটারদের সাহস জোগানোর চেষ্টা করে বিজেপির নেতা-কর্মীরা। অভিযোগ, এর পরেই ভোটারদের লাইন ফাঁকা করতে বোমাবাজি করতে শুরু করে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। ভয়ে লাইন ফেলে বাড়ির দিকে ছুটতে শুরু করেন লাইনে দাঁড়ানো ভোটাররা। এই বুথের প্রহরায় ছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা কেন্দ্রীয় বাহিনীকে লক্ষ্য করে ২০টিরও বেশি বোমা ছুড়েছে। পদ্ম শিবিরের তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। তাদের পাল্টা দাবি, অশান্তি ছড়িয়েছে বিজেপিই।

    আরও পড়ুুন: “মেরে ফেলবে, বুথ থেকে সরান”, সুকান্তর কাছে আর্জি রাজ্যের এক পুলিশকর্মীর

    এদিকে, গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে (Panchayat election 2023) গিয়ে মৃত্যু হল এক ভোটারের। নদিয়ার চাপড়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য। এদিন চাপড়ার একটি বুথে ভোটের লাইনে দাঁড়ানোকে কেন্দ্র করে তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে ঝামেলা বাঁধে ভোটারদের। রুখে দাঁড়ান এক ভোটার। আচমকাই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন ওই ভোটার। চাপড়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করা হয় তাঁকে। বর্তমানে দেহটি রাখা হয়েছে ওই হাসপাতালেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: রাত পোহালেই পঞ্চায়েত নির্বাচন, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় বাহিনী

    Panchayat Election 2023: রাত পোহালেই পঞ্চায়েত নির্বাচন, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election 2023)। নির্বাচন-পর্ব নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। সেই মতো রাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তাঁদের নিয়ে আসা হচ্ছে রাজ্যে। শুক্রবার বিশেষ বিমানে লেহ্ থেকে এয়ারলিফ্ট করে রাজ্যে নিয়ে আসা হয়েছে ৫ কোম্পানি এবং ২ প্লাটুন কেন্দ্রীয় বাহিনী। এদিন দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ ওই বাহিনী নামে পানাগড়ে। সেখান থেকেই তাঁদের মোতায়েন করা হবে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়।

    লেহ্ থেকে এল বাহিনী

    যেহেতু নির্বাচন (Panchayat Election 2023) শুরু হতে আর মাত্র ঘণ্টা কয়েক বাকি, তাই চাহিদা মতো বাহিনী মিলবে কিনা, তা নিয়ে ছিল সংশয়। এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে জানায়, লাদাখের লেহ্ থেকে এয়ারলিফ্ট করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের নিয়ে আসা হচ্ছে বাংলায়। মোট পাঁচ কোম্পানি ও দুই প্লাটুন বাহিনী আসছে পানাগড়ের বিমানঘাঁটিতে।

    সব বাহিনী আসবে এদিনই

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে জলঘোলা হয়েছে বিস্তর। নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হন বিরোধীরা। তার পর আদালতের গুঁতোয় সব মিলিয়ে ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে পাঠায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তবে যেহেতু একেবারে শেষ পর্যায়ে কমিশনের তরফে বাহিনী চাওয়া হয়েছে, তাই বাহিনী আসতে সময় লাগছে। সূত্রের খবর, এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে চাহিদা মতো বাহিনী চলে আসবে শুক্রবারই।

    আরও পড়ুুন: গুজরাট হাইকোর্টেও বহাল নিম্ন আদালতের রায়, জেলে যাচ্ছেন রাহুল গান্ধী?

    জানা গিয়েছে, যেখানে ১ থেকে ২টি বুথ রয়েছে, সেখানে মোতায়েন করা হবে ৪ জন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান। ৩ থেকে ৪টি বুথ রয়েছে এমন জায়গায় থাকবেন ৮ জন জওয়ান। ৫ থেকে ৬টি বুথ রয়েছে এমন জায়গায় থাকবেন ১২ জন জওয়ান। ৭ এবং ৭-এর বেশি বুথ রয়েছে এমন জায়গায় মোতায়েন করা হবে ১৬ জন জওয়ান। স্ট্রং-রুম পাহারায় থাকবে ১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। অগ্রাধিকার দেওয়া হবে স্পর্শকাতর বুথগুলিকে। প্রসঙ্গত, রাজ্যে স্পর্শকাতর (Panchayat Election 2023) বুথ রয়েছে ৪ হাজার ৮৩৪টি। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে এমনই জানিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • North 24 Parganas: বুথে বাহিনী চেয়ে বারাসত জেলা শাসকের দফতরে বিরোধীদের বিক্ষোভ

    North 24 Parganas: বুথে বাহিনী চেয়ে বারাসত জেলা শাসকের দফতরে বিরোধীদের বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই পঞ্চায়েত ভোট। আর সেই পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি করেছিল সমস্ত বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। ইতিমধ্যেই রাজ্যে অর্ধেক আধা সেনা ও অর্ধেক রাজ্য পুলিশ দিয়েই ভোট হবে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত বারাসত (North 24 Parganas) জেলা শাসকের দফতর এবং এক নম্বর বিডিও অফিসের আওতায় যেসব বুথগুলি রয়েছে তাতে কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনীর দেখা পাওয়া যায়নি। তাই শুক্রবার সাতসকালে বারাসাত জেলাশাসকের অফিস এবং এক নম্বর বিডিও অফিসের সামনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি তুলে বিডিওকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে সিপিআইএম প্রার্থীরা। এই ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা জেলায়।

    অভিযোগ কী (North 24 Parganas)?

    ভোট কর্মীদের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদেরকে হুমকি দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কীভাবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, তাই এখন তাঁদের কাছে হয়ে দাঁড়িয়েছে সবথেকে বড় কঠিন চ্যালেঞ্জ। পাশাপাশি তাঁদের আরও বক্তব্য, বারাসত (North 24 Parganas) এক নম্বর বিডিও অফিসের বিডিও সৌগত পাত্র তৃণমূলের হয়েই কাজ করছেন। আগেও একাধিকবার অভিযোগ জানিয়ে কোনও কাজ হয়নি। পুলিশ প্রশাসন বলেছে, তাঁদের কাছে এখনও পর্যন্ত সেভাবে কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে পৌঁছায়নি। তাই এদিন বারাসত জেলা শাসকের দফতরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে সিপিআইএম প্রার্থীরা। এছাড়াও এক নম্বর বিডিও অফিসে বিডিওকে ঘিরেও কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ করে ভোট কর্মীরা।

    সিপিআইএম বক্তব্য

    জেলার নেতা হাবিব আলি বলেন, মহামান্য কোর্টের আদেশকে মান্যতা দেওয়া হচ্ছে না। বাংলায় আর যেন কোন মায়ের কোল যেন খালি না হয়, সেই জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী একান্ত প্রয়োজন। আমাদের দাবি বিডিও (North 24 Parganas) সাহেবের কাছে নিয়ে গেলে, উনি আইসির কাছে পাঠান আবার আইসি, বিডিওর কাছে যেতে বলেন। এভাবেই ঘুরতে থাকে দাবি গুলি, যার কোনও সমাধান হচ্ছে না। আমাদের অভাব অভিযোগের কথা কেউ শুনছেন না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: প্রতি বুথে ‘হাফ সেকশন’! বাহিনী মোতায়েন নিয়ে কমিশনকে প্রস্তাব বিএসএফ আইজি-র

    Panchayat Election 2023: প্রতি বুথে ‘হাফ সেকশন’! বাহিনী মোতায়েন নিয়ে কমিশনকে প্রস্তাব বিএসএফ আইজি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশ মতো পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election 2023) কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে প্ল্যান করে দিল বিএসএফ। কিন্তু সেখানে দেখা যাচ্ছে, সব বুথে থাকছে না কেন্দ্রীয় বাহিনী। মূলত স্পর্শকাতর বুথ গুলিতেই রাখা হচ্ছে। এ নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নতুন প্রস্তাব দিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর কোঅর্ডিনেটর এবং আইজি (বিএসএফ)। তাঁর প্রস্তাব, কোনও বুথে হাফ সেকশনের কমে বাহিনী থাকতে পারে না। ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে একটি এবং দু’টি বুথ থাকলে কমপক্ষে হাফ সেকশন বাহিনী (অর্থাৎ ৫ জন জওয়ান। যার মধ্যে সক্রিয় থাকবেন চার জন), তিনটি এবং চারটি বুথ থাকলে কমপক্ষে এক সেকশন বাহিনী, পাঁচ এবং ছ’টি বুথ থাকলে কমপক্ষে দেড় সেকশন বাহিনী এবং সাতটি বা তার থেকে বেশি বুথ থাকলে কমপক্ষে দু’সেকশন বাহিনী মোতায়েন করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

    সংবেদনশীল বুথগুলিতে আগে বাহিনী

    বৃহস্পতিবার রাতে রাজ্য নির্বাচন (Panchayat Election 2023) কমিশনার রাজীব সিংহের সঙ্গে দেড় ঘণ্টার বেশি বৈঠক করার পর আইজি (বিএসএফ) জানিয়েছেন, সংবেদনশীল বুথগুলিতে আগে বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। বুথগুলিতে মোতায়েন করতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে রাজ্য পুলিশও। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনার পরই এই প্রস্তাব রাখা হচ্ছে বলে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কোঅর্ডিনেটর এবং আইজি (বিএসএফ)-র তরফে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, ‘স্ট্রংরুম’ (যেখানে ব্যালটবাক্স এবং ইভিএম রাখা হয়)-এ ১ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। যার মধ্যে ৮০ জন জওয়ান সক্রিয় ভাবে মোতায়েন থাকবেন। 

    আরও পড়ুন: ৪ ডিগ্রি কমল কলকাতার তাপমাত্রা, ভোটের দিন গ্রাম বাংলার আবহাওয়া কেমন?

    জওয়ানদেরও ‘প্রাণহানির আশঙ্কা’

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023)  বুথে রাজ্য পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী (central force) সমান অনুপাতে দিতে হবে, এমনই নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। অর্থাৎ একটি বুথে এক জন রাজ্য পুলিশ থাকলে একজন কেন্দ্রীয় বাহিনীকেও রাখতে হবে। পুরো বিষয়টি কীভাবে করা হবে হাইকোর্ট তা দেখার দায়িত্ব দিয়েছে বিএসএফ আইজি-কে। সেই নির্দেশ মেনে কাজ করা হলেও, সমস্যা থেকে যাচ্ছে। অন্য দিকে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর সদস্যেরা রাজ্যের কোনও বুথে একক ভাবে কাজ করতে চাইছেন না। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের যা অবস্থা তাতে জওয়ানদেরও ‘প্রাণহানির আশঙ্কা’ রয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা। এই মর্মে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে চিঠি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর কোঅর্ডিনেটর। বিএসএফ, আইটিবিপি-সহ সব বাহিনীর কর্তারা জানিয়েছেন, কোনও জায়গায় এক সেকশনের কমে বাহিনী থাকতে পারে না। এক সেকশনের সদস্য সংখ্যা ১১ জন। শুধুমাত্র ভোটের ক্ষেত্রে কোনও বুথে হাফ সেকশন বাহিনী থাকতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share