Tag: Chhattisgarh

Chhattisgarh

  • Narendra Modi: দিল্লির বিজেপি দফতরে চলছে আবির খেলা, মিষ্টিমুখ, সন্ধ্যায় আসছেন মোদি

    Narendra Modi: দিল্লির বিজেপি দফতরে চলছে আবির খেলা, মিষ্টিমুখ, সন্ধ্যায় আসছেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে বিজেপির জয়জয়কার। সকাল থেকেই দিল্লির বিজেপি কার্যালয়ে ভিড় করছেন কর্মী-সমর্থকরা। নির্বাচনের গণনাপর্ব যত এগিয়ে চলেছে, জয়ের নিশ্চয়তা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতিমধ্যেই উৎসবমুখর তীব্র উল্লাসের চিত্র ধরা পড়েছে রাজ্যগুলিতেও। সেই প্রভাব এবার দিল্লিতেও পড়েছে, গেরুয়া ঝড়ে সরগরম বিজেপি অফিস। চলছে মোদির নামে জয়ধ্বনি। গেরুয়া আবির খেলে, বাদ্যবাজনা বাজিয়ে মিষ্টিমুখ করানোর মধ্যে দিয়ে উৎসাহ এবং উদ্দীপনার চিত্র লক্ষ্য করা গেল বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে। সন্ধ্যেবেলায় বিজেপি দফতরে আসবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তিনি দলের কর্মী, সমর্থক, নেতাদের উদ্দেশ্যে দেবেন শুভেচ্ছাবার্তা, দলীয় সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।

    কখন পৌঁছাবেন মোদি (Narendra Modi)?

    রবিবার সকাল থেকেই রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে গেরুয়া ঝড়। দলের এই উৎসাহের আবহে কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সন্ধ্যাবেলায় সাড়ে ৬ টা থেকে ৭ টার মধ্যে দিল্লির রাজধানী কার্যালয়ে পৌঁছাবেন তিনি। অবশ্য সকাল থেকেই পার্টি অফিসে উৎসবের আবহ চলছে। সন্ধ্যায় মোদি অফিসে গেলে উচ্ছ্বাসের বাঁধ যে ভাঙবে, তা বলাই বাহুল্য। এই ব্যাপক সাফল্যের পর দলের কর্মীদের দেবেন বার্তা। তাই দলের কর্মীরাও অপেক্ষায় রয়েছেন, আর কত সময়ে এসে পৌঁছান নমো।

    দিল্লি পার্টি অফিসে মোদি নামের জয়ধ্বনি

    দিল্লিতে ভোরের পর থেকেই বিজেপি কর্মীরা অধীর অপেক্ষায় ছিলেন নির্বাচনী ফলাফলকে নিয়ে। ক্রমশ বেলা বৃদ্ধির পর থেকেই বিজেপির জয় যেন নিশ্চিত হতে শুরু করে। ৬ নম্বর দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গের দলীয় কার্যালয়ে ঢাকঢোল, বাজি নিয়ে রীতিমতো প্রস্তুত ছিলেন কর্মীরা। জয় নিশ্চিত বুঝের কর্মীরা লাড্ডু দিয়ে মিষ্টি মুখ করেন। সেই সঙ্গে হালুয়া তৈরি করে চলে খাওয়া দাওয়া। চলতে থাকে মোদির নামে জয়ধ্বনি। মোদির (Narendra Modi) ছবিতে ধূপধুনো দিয়ে চলতে থাকে পুজো।

    কী বলেন শিবরাজ?

    নির্বাচনী সাফল্যের কথা বলে মধ্যপ্রদেশের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান বলেন, “মোদিজী (Narendra Modi) মধ্যপ্রদেশের মানুষের মনের মধ্যে রয়েছেন আর মোদিজীর মনের মধ্যে রয়েছে মধ্যপ্রদেশ। ডাবল ইঞ্জিনের সরকার, মানুষের কাছে দেওয়া মানুষের প্রতিশ্রুতিগুলিকে পালন করতে সক্ষম ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election 2023: কড়া নিরাপত্তায় সকাল ৭টায় শুরু হল মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে ভোটগ্রহণ

    Assembly Election 2023: কড়া নিরাপত্তায় সকাল ৭টায় শুরু হল মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে ভোটগ্রহণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল ৭টায় শুরু হল মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে ভোটগ্রহণ (Assembly Election 2023)। মধ্যপ্রদেশের ২৩০টি আসনে এক দফাতেই নির্বাচন হচ্ছে। অন্যদিকে ছত্তিসগড়ে এটি দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। এর আগে ছত্তিসগড়ে প্রথম দফার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় গত ৭ নভেম্বর। মধ্যপ্রদেশে ৬৫ হাজার ৫৩৩ টি বুথে আজ ভোটগ্রহণ হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এখানে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২,৫৩৩ জন প্রার্থী। তবে মূল লড়াই কংগ্রেস বনাম বিজেপি।

    মধ্যপ্রদেশে মোট ভোটার ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৮৩ হাজার

    জানা গিয়েছে, আটা বিধানসভা কেন্দ্রে সবচেয়ে বেশি প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের সংখ্যা ১৭ হাজার ৩২ টি। মোট ভোটার ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৮৩ হাজার। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ কোটি ৮৭ লাখ এবং ২ কোটি ৭১ লাখ মহিলা ভোটার। এছাড়া তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার (Assembly Election 2023) রয়েছেন ১ হাজার ২৯২ জন।

    দ্বিতীয় দফার ভোটে সরকারি ছুটি ঘোষণা ছত্তিসগড়ে

    অন্যদিকে, প্রথম দফায় কুড়িটি আসনে ভোটগ্রহণ হওয়ার পরে ছত্তিসগড়ে এদিন ৭০ টি আসনে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রথম দফার ভোটগ্রহণ পুরোটাই বস্তার রিজিয়নের মাওবাদী অধ্যুষিত এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। একাধিক হামলার খবরও এসেছিল। সেই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহতও হয়েছিলেন। অন্যদিকে আজ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ছত্তিসগড়ে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে বিশেষ নিরাপত্তারও ব্যবস্থা করেছে নির্বাচন কমিশন। দুই রাজ্যে ভোটগণনা হবে আগামী ৩ ডিসেম্বর (Assembly Election 2023)। মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে গোষ্ঠী কলহে জেরবার কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথের সঙ্গে লড়াই চলছে কংগ্রেস নেতা দ্বিগ্বিজয় সিং-এর। তাই এই দুই গোষ্ঠী এক হয়ে বিজেপিকে টক্কর দিতে পারবে কি? সেই প্রশ্ন উঠছে (Assembly Election 2023)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: মোদি জমানায় অতীত মাও আতঙ্ক, প্রথমবার ভোট দেবে ছত্তিশগড়ের বস্তার

    Chhattisgarh: মোদি জমানায় অতীত মাও আতঙ্ক, প্রথমবার ভোট দেবে ছত্তিশগড়ের বস্তার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  মোদি জমানায় মাওবাদী অধ্যুষিত ছত্তিশগড়ের বস্তারের মানুষজন স্বাধীনতার পরে প্রথমবার ভোট প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে চলেছেন। দক্ষিণ ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) সাতটি জেলা মাওবাদী উপদ্রত বলেই পরিচিত। এখানে ১২৬টি নতুন পোলিং বুথ তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ৫৪ হাজার মানুষ ভোট প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। এর আগে এই অঞ্চলের মানুষজনকে ১০ কিলোমিটার দূরে ভোট দিতে যেতে হতো বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, বস্তারের ৩৫ হাজার মানুষ তাঁদের নিজেদের গ্রামের পোলিং স্টেশনে ভোট দিতে পারবেন। ১২৬টি পোলিং স্টেশনের মধ্যে এমন বুথের সংখ্যা রয়েছে ৮০টি। 

    বস্তারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আঁটোসাঁটো হয়েছে বিগত বছরগুলিতে

    বিগত বছরগুলিতে, বস্তারের (Chhattisgarh) নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হয়েছে। বস্তারের উপদ্রুত অঞ্চলের মানুষজনের স্বার্থে ৬৫টি নতুন পুলিশ ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। নকশালদের সঙ্গে সংঘর্ষে ১৭৫ জন নাগরিকের যেমন মৃত্যু হয়েছে তেমনি মাওবাদী খতম হয়েছে ১৯৭ জন। এর পাশাপাশি বস্তারের ১,৬৩০ জন মাওবাদী ইতিমধ্যে আত্মসমর্পণও করেছে বলে খবর পুলিশ সূত্রে।

    কী বলছেন বস্তার রেঞ্জের ইনস্পেক্টর জেনারেল 

    বস্তার রেঞ্জের ইন্সপেক্টর জেনারেল সুন্দর রাজ পি বলেন, ‘‘নতুন ১২৬টি পোলিং স্টেশন এই বার্তায় দিল যে ব্যালটের স্থান বুলেটের ওপরে।’’ এই ১২৬টির মধ্যে বেশিরভাগ পোলিং স্টেশনই যে একসময়ের মাওবাদীদের অধ্যুষিত অঞ্চলের (Chhattisgarh) ওপর তাও জানিয়েছেন সুন্দর রাজ পি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আগামী নভেম্বর মাসেই রয়েছে ছত্তিশগড়ের বিধানসভা নির্বাচন। এই রাজ্যে দু’ দফায় ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। প্রথম দফায় কুড়িটি কেন্দ্রে ভোট হবে ৭ নভেম্বর। এর মধ্যে বারটি কেন্দ্র রয়েছে বস্তার অঞ্চলে। বস্তারের অন্যতম প্রত্যন্ত গ্রাম চন্দামেতা। যা মাওবাদীদের ঘাঁটি বলেই পরিচিত ছিল। এখানকার গ্রামবাসীরা নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছিলেন যে তাঁদের গ্রামে ভোট কেন্দ্র করতে। তাঁদের সেই দাবিও মানা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বড় চমক বিজেপির! ভোট ঘোষণার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

    BJP: বড় চমক বিজেপির! ভোট ঘোষণার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট। তার আগে চলতি বছরে রয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। এগুলি হল, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা, মিজোরাম। চলতি বছরের শেষের দিকে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে এই রাজ্যগুলিতে। এখনও পর্যন্ত ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেনি জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে ফেলল বিজেপি (BJP)। যা এককথায় বড় চমক। এমন ঘটনা কোনও রাজ্যেই এর আগে দেখা যায়নি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারনা, এভাবেই বিরোধীদের টেক্কা দিতে চাইলো গেরুয়া শিবির (BJP)। প্রচারে এগিয়ে থাকতেই এমন সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রসঙ্গত, পাঁচ রাজ্যের মধ্যে বিজেপি (BJP) ক্ষমতায় রয়েছে মধ্যেপ্রদেশে। মিজোরামে তারা জোটে ক্ষমতায় রয়েছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের ধারনা, ২০২৪ সালে বিজেপির পক্ষেই পাল্লা ভারী। তার আগে চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়েও এগিয়ে রয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: ‘‘২২ অগাস্ট স্বপ্নদীপের দিন, বিধানসভায় যেন প্রস্তুত থাকে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    প্রার্থী ঘোষণা মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে  

    ছত্তিশগড় রাজ্যে বিধানসভার আসন রয়েছে ৯০টি এবং মধ্যপ্রদেশে বিধানসভার আসন রয়েছে ২৩০টি।

    যার মধ্যে বিজেপি (BJP) ছত্তিশগড়ে ২১টি আসনে এবং মধ্যপ্রদেশের ৩৯টি আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল এদিন।

    প্রসঙ্গত, গতকালই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি একটি বৈঠক করে। যেখানে চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে রূপরেখা তৈরি হয়। ঘটনাক্রমে তার পরের দিনই বিজেপির (BJP) পক্ষ থেকে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SECL: ভারত সরকারের উদ্যোগে ছত্তিসগড়ের কয়লাখনি এখন এশিয়ার সর্ববৃহৎ!

    SECL: ভারত সরকারের উদ্যোগে ছত্তিসগড়ের কয়লাখনি এখন এশিয়ার সর্ববৃহৎ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোয়েভারা মেগা প্রকল্পের আওতায় ছত্তিসগড়ের সাউথ ইস্টার্ন কোল্ডফিল্ড লিমিটেড (SECL) বছরে প্রায় ৫০ মিলিয়ন টন কয়লা উত্তোলন করে এশিয়ার সর্ববৃহৎ কয়লাখনি হিসাবে মাইল ফলক ছুঁয়ে ফেলল। সরকারি এই প্রকল্পে আগামী বছরে ৭০ মিলিয়ন টন কয়লা উত্তোলনের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। একে ভারতের কয়লা মন্ত্রকের বিরাট সাফল্য বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিলাসপুরে কেন্দ্রীয় কয়লা মন্ত্রকের সেক্রেটারি, ছত্তিসগড় রাজ্য সরকারের প্রতিনিধি এবং ভারতীয় রেলের মধ্যে বিশেষ সমন্বয় বৈঠক হয় শনিবার। সেখানে এই প্রকল্পের কাজ আগামী দিনে সুষ্ঠু ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। 

    কয়লা উত্তোলনে বেঁধে দেওয়া হল সময়সীমা 

    দক্ষিণ পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যনেজার অলোক কুমার এবং সাউথ ইস্টার্ন কোল্ডফিল্ডের সিডিএম প্রেম সাগর মিশ্রের সঙ্গে কয়লা মন্ত্রকের সেক্রেটারির ওই বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় সাউথ ইস্টার্ন কোল্ডফিল্ডের (SECL) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে প্রাকৃতিক সম্পদকে কীভাবে খননকার্যের মাধ্যমে ব্যবহারযোগ্য করে তোলা যায়, সেই বিষয়েই বিস্তৃত আলোচনা করা হয় বৈঠকে। কয়লা উৎপাদনে পরিবেশ, বন ও ভূমি দফতরের বিশেষ ছাড়পত্রের বিষয়েও আলোচনা হয়। পাশাপাশি ছত্তিসগড়ে কয়লাখনির মেগা প্রকল্প সাউথ ইস্টার্ন কোল্ডফিল্ড অঞ্চলের মধ্যে থাকা গেভেরা, দিপকা এবং কুশমুণ্ডার মানুষের পুনর্বাসন ও বিশেষ আর্থিক সাহায্যের বিষয়টিও বৈঠকে উঠে আসে বলে জানা যায়। কোল সেক্রেটারি কয়লাখনির কাজকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে রাজ্য সরকার এবং প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত সকল অংশগ্রহণকারীকে সময়সীমা নির্ধারণ করে দেন।

    জোর ভারতীয় রেলের সঙ্গে সমন্বয়ে

    কোল সেক্রেটারি দক্ষিণ পূর্ব রেল, পূর্ব রেল এবং পূর্ব-পশ্চিম রেলের সঙ্গে সাউথ ইস্টার্ন কোল্ডফিল্ডের ( SECL) বিশেষ সহযোগিতা ও সমন্বয়ের উপর জোর দেন। রেল লাইনের সুবিধা অনুসারে কোরবা, মাণ্ড-রায়গড় কয়লা অঞ্চল থেকে খনি সরিয়ে নেওয়ার কথাবার্তাও হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই আলোচনা বৃহত্তর কয়লাখনির খননকার্য এবং উত্তোলনের ক্ষেত্রে দারুণ আশা ব্যঞ্জক। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh Naxalist Encounter: ছত্রিশগড়ে বড়ো সাফল্য! এনকাউন্টারে খতম দুই মাওবাদী

    Chhattisgarh Naxalist Encounter: ছত্রিশগড়ে বড়ো সাফল্য! এনকাউন্টারে খতম দুই মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্রিশগড়ের মাওবাদী অধ্যুষিত কানকের(Kanker) জেলার ডিআরজি(District Reserve Guard) জওয়ানদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম হয়েছে দুই মাওবাদী। ঘটনাটি ঘটেছে কানকের জেলার সিকসোদ থানার অন্তর্গত কদমে গ্রামের কাছে। 

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি 

    বস্তার রেঞ্জের আইজি পি সুন্দররাজ সংবাদমাধ্যমে জানান, মৃত ওই মাওবাদী দুটি পুরুষ ছিলেন এবং তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণে গোলাবারুদ ও আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া গিয়েছে। তিনি আরও জানান যে, সোমবার ভোরে ডিআরজি ও সীমান্ত রক্ষা বাহিনীর জঙ্গলে পেট্রোলিং চলাকালীন আচমকাই ভোর চারটে নাগাদ পেট্রোলিং টিমকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় মাওবাদীরা।

    আরও পড়ুন: ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরেও চলতে পারে তৃণমূলের কাটমানি, সিন্ডিকেট-রাজ! আশঙ্কা খোদ রাজ্য প্রশাসনের 

    এর জবাবে গুলি ছোড়ে পেট্রোলিং টিম এবং কিছুক্ষণের গুলির লড়াইয়ে খতম হয় দুই মাওবাদী জঙ্গি। প্রশাসনের তরফে তাদের নাম ও পরিচয় জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।

    [tw]


    [/tw] 

    প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, এর আগেও ২৩ শে অক্টোবর নিরাপত্তা বাহিনী অভিযান চালিয়ে বস্তার অঞ্চলের ওষুধ, বিস্ফোরক এবং রসদ সরবরাহকারী মাওবাদীদের অন্তত আটটি মডিউলকে ধ্বংস করে।

    আরও পড়ুন: ‘অপমানজনক ও অবৈজ্ঞানিক’! ধর্ষণের ঘটনায় ‘টু-ফিঙ্গার টেস্ট’ নিষিদ্ধ করল সুপ্রিম কোর্ট 

    প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন, এই অভিযানগুলির ফলে অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্র ও উড়িষ্যায় জঙ্গি কার্যকলাপে কিছুটা হলেও প্রভাব পড়বে। জঙ্গি সংগঠনগুলি তাদের কার্যকলাপ বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে আন্তঃরাজ্য সীমানাকে ব্যবহার কর‍ত। বর্তমানে মডিউলগুলো ভেঙ্গে সাপ্লাই চেন বন্ধ করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সেনাবাহিনী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Muslim man hoists Pakistani flag: আবারও দেশের মাটিতে উড়লো পাকিস্তানি পতাকা

    Muslim man hoists Pakistani flag: আবারও দেশের মাটিতে উড়লো পাকিস্তানি পতাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে পাকিস্তানি পতাকা উত্তোলন করেছে মুসলিম ব্যক্তি, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম মুশতাক খান,পেশায় সে একজন ফল বিক্রেতা। জানা গিয়েছে  মঙ্গলবার সারানগড়-ভিলাইগড় জেলার সারিয়া শহরের অটল চক এলাকায় নিজ বাসভবনে পাকিস্তানতার  পতাকা উত্তোলন করে সে।

    ঘটনাটি জনসমক্ষে আসতেই বিক্ষুব্ধ জনসাধারণ পুলিশের কাছে অভিযোগ করায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ছত্তিশগড় পুলিশ মুশতাক খানকে গ্রেফতার করেন এবং  পতাকাটি বাজেয়াপ্ত করে।
    মুশতাক খানের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ধারা 153A এর অধীনে মামলা করা হয়েছে। ১৫৩ এ ধারা ধর্ম, জাতি, জন্মস্থান, বাসস্থান, ভাষা ইত্যাদির ভিত্তিতে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বিদ্বেষের বাতাবরণ তৈরি করা এবং সামাজিক সম্প্রীতির জন্য ক্ষতিকর, এমন কোনও কাজ করা হলে ঋজু করা হয়।
    তবে বিজেপি তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলার দাবি করেছে এবং সারিয়া থানার বাইরে বিক্ষোভ করেছেন। তারা জানিয়েছে দাবি না মানা পর্যন্ত তারা এই লড়াই চালিয়ে যাবে। 

    [yt]https://youtu.be/tYdOIlvwU5o[/yt]

    প্রসঙ্গত, এর আগে, উত্তর প্রদেশের কুশিনগরে একই ধরনের খবর পাওয়া গিয়েছিল, স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের সময় যখন সারা ভারত ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ পালন করেছিল, তখন কুশিনগরের বেন্দুপার মুস্তাকিল গ্রামের বাসিন্দা সালমান তার ছাদে ভারতীয় পতাকার পরিবর্তে পাকিস্তানি পতাকা উত্তোলন করেছিল।
    কিছু প্রতিবেশী তাকে তার বাড়ির বারান্দায় পাকিস্তানি পতাকা উত্তোলন করতে দেখে ভিডিও রেকর্ড করে সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করায় দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায় ঘটনাটি। বিষয়টি ভাইরাল হওয়ার পরে তৎপর হয় প্রশাসন।  

    [tw]


    [/tw] 

    এছাড়াও ভারতের অনেক স্থানে এমন ঘটনার খোঁজ মিলছে অহরহ , দেশে অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টার উদ্দেশ্যেই এসব করা হচ্ছে বলে বিশেষজ্ঞদের মতামত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Chhattisgarh: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী 

    Chhattisgarh: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিআরপিএফ এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ও ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) সীমানায় গঢ়চিরৌলিতে মাওবাদীদের চার কমান্ডার নিহত হলেন। নাগপুর থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে কোলামার্কা পাহাড়ে অন্তত চার সন্দেহভাজন মাওবাদীকে খতম করে মহারাষ্ট্র পুলিশ। এই চার কমান্ডারের মাথার দাম ছিল ৩৬ লক্ষ টাকা। মৃতদের মধ্যে দু’জন নিষিদ্ধ সিপিআই (মাওবাদী)-র উচ্চস্তরীয় বিভাগীয় কমিটির সদস্য ছিল বলে জানা গিয়েছে। 

    নির্বাচনের আগে হামলার ছক

    জেলা পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, সোমবার বিকেলের দিকে গোপন সূত্রে গঢ়চিরৌলি পুলিশের কাছে খবর আসে ছত্তিশগড় (Chhattisgarh)-মহারাষ্ট্র (Maharashtra) সীমানার কাছে মাওবাদীদের তেলঙ্গানা রাজ্য কমিটির কিছু সদস্য জড়ো হয়েছেন। সেই দলে চার জন কমান্ডার আছেন। যাঁদের বিরুদ্ধে আর্থিক পুরস্কার ঘোষণ করেছিল পুলিশ। পুলিশ আরও জানতে পারে, তেলঙ্গানা থেকে প্রাণহিতা নদী পেরিয়ে গঢ়চিরৌলিতে ডেরা বেঁধেছিল ওই দলটি। লোকসভা নির্বাচনের আগে কোনও হামলার ছক থাকতে পারে, এই আশঙ্কায় দুই রাজ্যের সীমানায় অভিযান চালায় সিআরপিএফ এবং গঢ়চিরৌলি পুলিশের যৌথবাহিনী।

    খবর পেয়েই অভিযান

    পুলিশ সুপার বলেন, ‘মাওবাদীদের রাজ্যে প্রবেশের তথ্য নিশ্চিত করার পরই আমরা অবিলম্বে পুলিশের একাধিক দল গঠন করি। কমব্যাট অভিযানে অভিজ্ঞদের নিয়ে সেই দল গঠন করা হয়। পাশাপাশি সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের কুইক অ্যাকশন টিমও এই অভিযানে সামিল হয়। এই দলগুলিতে তেলাঙ্গানার সীমান্তবর্তী এলাকায় তল্লাশির জন্য পাঠানো হয়েছিল। এই দলগুলির মধ্যে একটি ছিল এলিট অ্যান্টি-নক্সাল স্কোয়াড সি-৬০। তারা রেপনপল্লীর কাছে কোলামার্কা পাহাড়ে গিয়েছিল। এই দলটি পাহাড়ি এলাকায় প্রবেশ করলে মাওবাদীরা তাদের লক্ষ্য করে নির্বিচারে গুলি চালাতে শুরু করে। এর জবাবে নিরাপত্তাকর্মীরাও পালটা গুলি চালায়। দীর্ঘ লড়াইয়ের পর মঙ্গলবার ভোরে মাওবাদীদের খতম করা হয়। ভোরে প্রায় দুই ঘণ্টা এই গুলির লড়াই চলেছিল।’

    আরও পড়ুন: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    নিহত মাওবাদীদের পরিচয়

    গোলাগুলির লড়াই বন্ধ হয়ে গেলে যৌথবাহিনীর তরফে তল্লাশি শুরু করা হয়৷ তল্লাশিতে উদ্ধার হয় চার মাওবাদীর দেহ ৷ তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় একটা একে-৪৭, একটা কার্বাইন ও ২টি দেশি পিস্তল ৷ পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে মাওবাদী বিষয়ক বইও। ইতিমধ্যেই চার মাওবাদীর পরিচয় প্রকাশ্যে এনেছে পুলিশ৷ তারা হল, ডিভিসিএম ভারগীশ৷ সে মাঙ্গি ইন্দ্রভেল্লি এরিয়া কমিটির সেক্রেটারি এবং কুমুরাম ভীম মাঞ্চেরিয়াল ডিভিশনাল কমিটির সদস্য ছিল৷ দ্বিতীয় জন হল ডিভিসিএম মাঙ্গটু৷ সে সিরপুর চেন্নুর এরিয়া কমিটির সেক্রেটারি ছিল৷ এছাড়াও ছিল মাওবাদী সংগঠনের দুই সদস্য কুরসাং রাজু, কুদিমেত্তা ভেঙ্কাটেশ ৷ জেলা পুলিশ সন্দেহ করছে যে এনকাউন্টারের পরে কয়েকজন মাওবাদী এলাকা থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। তাদের খোঁজ চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: “মোদি প্রধানমন্ত্রী হলে একজনও গরিব থাকবেন না”, প্রত্যয়ী রাজনাথ

    Lok Sabha Elections 2024: “মোদি প্রধানমন্ত্রী হলে একজনও গরিব থাকবেন না”, প্রত্যয়ী রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি যদি ফের প্রধানমন্ত্রী হন, তাহলে হিন্দুস্তানে একজনও গরিব থাকবেন না।” ছত্তিশগড়ের রায়পুর শহরে ‘কিষান মহাকুম্ভ’ সমাবেশে যোগ (Lok Sabha Elections 2024) দিয়ে কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। তিনি বলেন, “আমাদের প্রতিশ্রুতি হল, হিন্দুস্তানে একজনও গরিব মানুষ থাকবেন না। এটা আমাদের প্রতিশ্রুতি।”

    রাজনাথের দাবি

    নীতি আয়োগের রিপোর্টের উদ্ধৃতি দিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নীতির কারণে ভারতে ২৫ কোটি মানুষ এখন বিপিএলের ওপর রয়েছেন। প্রতিটি দরিদ্র ব্যক্তি এখন গ্রামীণ ভারতে একটি উপযুক্ত ঘর ও কলের জলের সংযোগ পাবেন।” বিশ্বে যে ক্রমেই ভারতের গুরুত্ব বাড়ছে, এদিনের সমাবেশে তা মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের জেরে আটকে পড়া ২৬ হাজার শিশুর বাবা-মা যখন মোদিজিকে তাঁদের সন্তানদের ফিরিয়ে আনতে বলেছিলেন, তখন তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ও ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি জেলেনস্কি ও মার্কিন রাষ্ট্রপতিকে ফোন করেছিলেন। বাইডেন সাড়ে চার ঘণ্টার জন্য যুদ্ধ থামিয়ে দেন। এটাই আমাদের মর্যাদা।”

    রাম রাজ্যের সিলসিলা

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন (Lok Sabha Elections 2024), “হিন্দুস্তানে এখন রাম রাজ্যের সিলসিলা শুরু হয়েছে। আমরা নতুন যুগে প্রবেশ করছি। অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধন হয়েছে।” তিনি বলেন, “অতীতের মতো ভারত যা বলছে, তামাম বিশ্ব আজ তা শুনছে।” মোদি জমানায় যে কৃষকদের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমেরিকায় এক ব্যাগ ইউরিয়া সার পাওয়া যায় তিন হাজার টাকায়। ভারতই একমাত্র দেশ যেখানে কৃষকদের প্রতি ব্যাগ ইউরিয়া দেওয়া হচ্ছে ৩০০ টাকায়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে দাম বাড়লেও, মোদি সরকার বীজ ও সারের দাম বাড়াতে দেয়নি। আমরা কোনও পরিস্থিতিতেই কৃষকদের সমস্যা বাড়তে দেব না।”

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর গড়ে তৃণমূলে ধাক্কা, ভোটের আগে আড়াইশো সংখ্যালঘু পরিবার যোগ দিল বিজেপিতে

    নিজের অতীত তুলে ধরে রাজনাথ বলেন, “আমি একজন কৃষকের ছেলে, গ্রামের বাসিন্দা। কৃষকরা তাঁদের প্রচেষ্টা ও পরিশ্রমে মাটি থেকে সোনার ফসল ফলাতে পারেন। আমার সরকার কৃষকদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে…কৃষক ও গ্রামের উন্নয়ন ছাড়া ভারতের উন্নয়ন সম্ভব নয় (Lok Sabha Elections 2024)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: “ভগবান আমায় ডেকেছেন, তাই যাব”, অযোধ্যায় ডাক পেয়ে বললেন সাফাইকর্মী দুর্গা

    Ram Mandir: “ভগবান আমায় ডেকেছেন, তাই যাব”, অযোধ্যায় ডাক পেয়ে বললেন সাফাইকর্মী দুর্গা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজ করছেন আঠারো বছর ধরে। কাটাছেঁড়া করেছেন ৭০০-র বেশি লাশ। তিনি সন্তোষী দুর্গা, ছত্তিশগড়ের নরহরপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যেকেন্দ্রে জীবনদীপ কমিটির সাফাইকর্মী। অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনে আমন্ত্রিত তিনিও। দুর্গার বিশ্বাস, ভগবান তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তাই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি যাবেন।

    দুর্গার সেরা প্রাপ্তি

    অস্বাভাবিক মৃত্যুর ক্ষেত্রে ব্যবচ্ছিন্ন করা হয় শব। মৃত্যুর পরে দেহের ঠাঁই হয় মর্গে। সেই দেহ কাটাছেঁড়া করেন দুর্গার মতো কর্মীরা। আর মৃত্যুর কারণ খুঁজে বের করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। নরহরপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যেকেন্দ্রে এই কাজই করেন দুর্গা। সমাজে অবদানের জন্য পেয়েছেন নানা স্বীকৃতি। তবে অযোধ্যা থেকে আমন্ত্রণ আসাই তাঁর সেরা প্রাপ্তি বলে মনে করেন বছর চল্লিশের এই মহিলা। দুর্গা বলেন (Ram Mandir), “সারা জীবনে আমি কখনও ভাবিনি আমায় অযোধ্যা থেকে ডাকা হবে। কিন্তু ভগবান রাম আমায় আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়ে ডেকেছেন।”

    আনন্দে চোখে জল

    তিনি জানান, রাম মন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের চিঠি পেয়ে অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। ভগবানের আহ্বানে আনন্দে চোখে জল এসে গিয়েছিল তাঁর। বিরাট এই সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না দুর্গা। ১৮ জানুয়ারি তিনি রওনা দেবেন অযোধ্যার উদ্দেশে। রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নরহরপুরের বাসিন্দাদের সুখ-শান্তি এবং সমৃদ্ধি কামনা করবেন তিনি। মর্যাদা পুরুষোত্তমের এমন মর্যাদাপূর্ণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন দুর্গা। স্বাস্থ্যকেন্দ্রের এক সাফাই কর্মী অযোধ্যায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে ডাক পাওয়ায় গর্ব ঝরে পড়ছে নরহরপুরের ব্লক মেডিক্যাল অফিসার প্রশান্ত কুমার সিংহের গলায়। দুর্গাকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, “অযোধ্যা থেকে ওঁর আমন্ত্রণপত্র পাওয়া আমাদের সকলের জন্য গর্বের।”

    আরও পড়ুুন: “বাবর একদিনে ১ লক্ষ ৮০ হাজার হিন্দুকে খুন করেছিল” মন্দির ইস্যুতে তোপ শুভেন্দুর

    অযোধ্যায় মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ৭ হাজার জনকে। এঁদের মধ্যে ৩ হাজার জন ভিভিআইপি। বাকি যে ৪ হাজার জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন দুর্গাও। যাঁরা নাগরিক কোনও সম্মান পেয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এবং রাম মন্দির আন্দোলনে যোগ দিয়ে মারা গিয়েছিলেন যেসব করসেবক তাঁদের পরিবারকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ২২ জানুয়ারির মর্যাদাপূর্ণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাঁদেরও, যাঁদের সওয়াল জবাবের জেরে আদালতে জয় হয়েছিল ‘যুদ্ধ’। আমন্ত্রিতের তালিকায় রয়েছেন হিন্দু সাধু-সন্ন্যাসী, শিখ, জৈন এবং বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরাও। নোবেল পুরস্কার প্রাপক, ভারতরত্ন, পরমবীর চক্র এবং পদ্ম পুরস্কার প্রাপকদেরও জানানো হয়েছে আমন্ত্রণ। এহেন চাঁদের হাটে দেখা যাবে দুর্গার (Ram Mandir) মতো প্রান্তিক মানুষদেরও।

    রামলালার কাছে যে সবাই সমান!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share