Tag: Children

Children

  • Karnataka High Court: অলস বসে থাকা ডিভোর্সি স্ত্রী-র খোরপোষের দাবি ঠিক নয়, জানাল কর্নাটক হাইকোর্ট

    Karnataka High Court: অলস বসে থাকা ডিভোর্সি স্ত্রী-র খোরপোষের দাবি ঠিক নয়, জানাল কর্নাটক হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভরণপোষণ এবং ক্ষতিপূরণের পরিমাণ সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানির পরিপ্রেক্ষিতে বড় সিদ্ধান্ত নিল কর্নাটক হাইকোর্ট (Karnataka High Court)। ডিভোর্সের পর স্ত্রী শুধু অলসভাবে দিন কাটিয়ে তার প্রাক্তন স্বামীর কাছ থেকে খোরপোষ দাবি করতে পারে না অভিমত আদালতের।

    আদালতের অভিমত

    সম্প্রতি কর্নাটকের ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট, বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়া এক মহিলার খোরপোষ মাসে ১০ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ৫ হাজার ও ক্ষতিপূরণের অর্থ ৩ লক্ষ টাকা কমিয়ে ২ লক্ষ টাকা করে দেয়। এরপর ওই মহিলা তাঁর সন্তানের কথা বলে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের রায়কে চ্য়ালেঞ্জ জানিয়ে কর্নাটক হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। এই প্রসঙ্গে আদালত স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে, একজন স্ত্রী, যিনি আগে চাকরি করতেন তিনি অলসভাবে বসে থাকতে পারেন না এবং বিচ্ছেদের পর স্বামীর কাছ থেকে সম্পূর্ণ ভরণপোষণ দাবি করতে পারেন না। পাশাপাশি, তাঁর জীবিকার জন্য অবশ্যই চেষ্টা করা উচিত বলেও জানিয়েছে কর্নাটক হাইকোর্ট (Karnataka High Court)।

    আরও পড়ুুন: ‘‘তৃণমূলের দেওয়া উপ মুখ্যমন্ত্রী পদের অফারও ছুড়ে ফেলেছি’’, বললেন শুভেন্দু

    বিচারপতি রাজেন্দ্র বাদামিকরের সিঙ্গেল বেঞ্চে এই মামলার শুনানি চলছিল। এই শুনানির পর আদালত জানিয়ে দেয় যে, বিয়ের পর ওই মহিলা কেন চাকরি করতে পারছিলেন না তার কোনো সঠিক ব্যাখ্যা মেলেনি। যদিও, বিয়ের আগে ওই মহিলা চাকরি করতেন এবং নিজের জন্য উপার্জন করতেন। হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ, “তিনি (ওই মহিলা) অলসভাবে বসে থেকে স্বামীর কাছ থেকে পুরো ভরণপোষণ এইভাবে চাইতে পারেন না। বরং, তিনি তাঁর জীবিকা নির্বাহের জন্য কিছু প্রচেষ্টা করার ক্ষেত্রে আইনত বাধ্য রয়েছেন।”  তাঁর প্রাক্তন স্বামীর আর্থিক শারীরিক অবস্থাও তেমন ভাল নয়। সব দিক বিবেচনা করে খরপোষের অর্থ বাড়ানোর আর্জি খারিজ হয়ে যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mid Day Meal: অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের খাবারে বিছে! না জেনে সেই খিচুড়িই খেয়ে নিল শিশুরা!

    Mid Day Meal: অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের খাবারে বিছে! না জেনে সেই খিচুড়িই খেয়ে নিল শিশুরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শিশুদের খাবারে বিছে! এবার ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের গ্ৰামে। এর আগেও দেখা গিয়েছে, বিভিন্ন জায়গায় শিশুদের খাবারে ও স্কুলের মিড ডে মিলে (Mid Day Meal) কোথাও সাপ, কোথাও ইদুর, কোথাও আবার পোকামাকড় উদ্ধার হয়েছিল। সেইসব ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও খাবের বিছে উদ্ধার হল। স্বাভাবিকভাবেই অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। উঠেছে নজরদারির অভিযোগও। বীরভূমের কীর্ণাহারের পরোটা গ্ৰামে ২২ নং কেন্দ্রের পরোটা অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের এই ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। আরও অভিযোগ, সেই বিছে পড়া খাবারই তুলে দেওয়া হয়েছে শিশুদের হাতে। যদিও খবর পাওয়া মাত্রই তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে আসে কীর্ণাহার থানার পুলিশ। পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। কীর্ণাহার থানার পুলিশ আসতেই বাকি খাবার যেগুলি বেঁচে ছিল, সেগুলি ফেলে দেওয়া হয় প্রশাসনের নির্দেশমতো, যাতে আর এই খাবার (Mid Day Meal) কেউ না নিয়ে যেতে পারে। ইতিমধ্যেই প্রশাসনের তরফে গ্ৰামবাসীদের সচেতন করা হয়েছে, যাতে ওই খাবার কেউ যেন না খায়।

    কী অভিযোগ গ্রামবাসীদের?

    কোলে দুধের শিশুকে নিয়ে এক মা বললেন, আমরা খিচুড়ি নিতে এসেছি। এখানে এসে শুনছি, খাবারে (Mid Day Meal) বিছে ছিল। সৈকত নামে একটা ছেলে দেখেছে, সে দিদিমণিকেও বলেছে। কিন্তু দিদিমণি বলেছে, ওটা বরবটি কড়াই। বিছেটা পাশে রেখে দিয়ে আমাদের সেই খিচুড়ি দিয়েছে। আমরা সেই খাবারই ছেলেদের খাইয়েছি। যখন শুনলাম, তখন খাওয়ানো বন্ধ করেছি। দিদিমণি বিশ্বাসই করছে না। বারবার একই কথা বলছে, এটা বরবটি কড়াই। এরপর দিদিমণি ঘরে তালা লাগিয়ে পালিয়েছে। প্রশাসন এসেছিল। যারা খেয়েছে, তারা কান্নাকাটি করছে। ওদের যে কী হবে, জানি না। আমাদের একটাই দাবি, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার মধ্যে রান্না হোক। 

    আরও পড়ুন: মিড ডে মিলের চাল চুরি করতেই গরমের ছুটি ঘোষণা রাজ্যের! দাবি শুভেন্দুর

    অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী সংবাদ মাধ্যমের সামনে মুখ খুললেন না

    গ্ৰামবাসীদের অভিযোগ, যেখানে রান্না (Mid Day Meal) করা হয়, সেই ঘরটি অপরিষ্কার। মাকড়সার ঝুলে ভর্তি ওই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র। এমনকী বাইরে রয়েছে আবর্জনায় ভর্তি একটি জলাশয়। এমনকী ওই গ্রামবাসীরা জানাচ্ছেন, এই অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী জেনেশুনেও এই খাবার দিয়েছেন। এই খাবার খেয়ে যদি কোনও শিশু অসুস্থ হয়, তাহলে তার ব্যবস্থা নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন গ্রামবাসীরা। যদিও ওই কেন্দ্রের কর্মী কোনও মন্তব্যই করতে চাননি। বারবার তাঁকে ওই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি দ্রুত এলাকা ছেড়ে চলে যান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mid Day Meal: গোল্লায় যাক শিশুদের মিড ডে মিল! মধুভাণ্ডের কাড়াকাড়িতেই মত্ত তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী

    Mid Day Meal: গোল্লায় যাক শিশুদের মিড ডে মিল! মধুভাণ্ডের কাড়াকাড়িতেই মত্ত তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের মাদার ও যুব সংগঠনের দুই নেতার বিবাদে সমস্যায় করণদিঘির আলতাপুর হাইস্কুল। অভিযোগ, মিড-ডে-মিল (Mid Day Meal) সহ স্কুল পরিচালন কমিটির হিসাবের টাকার ভাগ কে কতটা পাবে, তা নিয়েই এই বিবাদের সৃষ্টি। এই বিবাদ ধীরে ধীরে হাতাহাতি থেকে হানাহানি পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে৷ প্রাণনাশের চেষ্টার অভিযোগও পৌঁছেছে থানা থেকে জেলাশাসক পর্যন্ত। 
    এইসব গোলমালে আলতাপুর স্কুলের উন্নয়ন, পড়ুয়াদের মিড-ডে-মিল সব গোল্লায় যেতে বসেছে বলে বিরোধী দলের স্থানীয় নেতাদের অভিযোগ। স্কুল পরিচালন সমিতির সদস্যরা একে অন্যের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করেছেন প্রকাশ্যেই। তাদের এক পক্ষের দাবি, হিসেব চাইতেই পরিচালন সমিতির সদস্যকে মারধর করেছেন অন্যজন। 

    স্কুল চালাতে সমস্যা হচ্ছে, স্বীকার প্রধান শিক্ষকের

    প্রধান শিক্ষক অবশ্য দাবি করেছেন, স্কুলের সবকিছু চলছে নিয়ম মেনেই। তবে গোলমালের কথা স্বীকার করেছেন তিনি এবং সেই গোলমালে স্কুল চালাতে সমস্যার কথাও গোপন করেননি তিনি। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, সমস্যা আলোচনার মাধ্যমেই মিটতে পারত। যেহেতু ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পরিচালন সমিতির সদস্য লিখিত অভিযোগ করেছেন, তাই তিনিও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সবটা লিখিত আকারে জানাবেন। সব মিলিয়ে উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘি ব্লকের আলতাপুর হাইস্কুলের ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য বিভিন্ন মহলে। 

    অভিযোগ থানা এবং জেলাশাসককেও

    করণদিঘির আলতাপুর হাইস্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি ও অন্য দুই সদস্যর মধ্যে মারামারির ঘটনায় চলতি মাসের ২ তারিখ করণদিঘি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন পরিচালন সমিতির সদস্য আবু তাহিরের স্ত্রী। অভিযোগ, স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতি মহাঃ হানিফ তাঁর স্বামী আবু তাহিরকে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করে। ওই ঘটনায় আহত আবু তাহির রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপরে চলতি মাসের ৫ তারিখ আবু তাহির ও স্কুল পরিচালন সমিতির আরও ২ সদস্য জেলাশাসক সহ জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁদের অভিযোগ, স্কুলে মিড-ডে-মিল ঠিকভাবে খাওয়ানো হয় না। পুষ্টির খাবারও সঠিকভাবে দেওয়া হয় না পড়ুয়াদের। পাশাপাশি স্কুলের পরিচালন সমিতির কোনও বৈঠক হয় না কোনওদিন। এই সমস্ত বেনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানান তাঁরা। শুধু তাই নয়, পড়ুয়া ভর্তি বা মিড ডে মিল (Mid Day Meal)-সব ক্ষেত্রেই অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা না করে তাঁদের অন্ধকারে রেখেই পরিচালন সমিতির সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বলে অভিযোগ। তাঁদের দুজনের যোগশাজশেই স্কুলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে, বিশেষত মিড-ডে-মিলে অবৈধ কারবার চলছে বলে অভিযোগ। 

    কী বলছেন পরিচালন কমিটির সভাপতি ? 

    যদিও মিড-ডে-মিলের (Mid Day Meal) টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চক্রান্তে সায় না দেওয়াতেই এই চক্রান্ত বলে পাল্টা দাবি করেন অভিযুক্ত পরিচালন সমিতির সভাপতি মহাঃ হানিফ। তাঁর দাবি, মিড-ডে-মিলের টাকা হাতানোর ছক ছিল অভিযোগকারীদের।

    আন্দোলনের হুঁশিয়ারি বিজেপির

    তবে সব মিলিয়ে পরিচালন সমিতির অন্দরে এই বচসা বা তীব্র দ্বন্দ্বে স্কুলের একটা বড় ক্ষতি হতে বসেছে এবং তার প্রভাব ইতিমধ্যেই পড়ুয়াদের উপর পড়ছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। তাদের দাবি, তৃণমূল কংগ্রেসের মাদার এবং যুব সংগঠনের দুই নেতা মিড-ডে-মিলের টাকার বখরা নিয়ে গোলমাল পাকানোয় আলতাপুর হাইস্কুলের উন্নয়ন, পড়াশোনা ও মিড-ডে-মিল (Mid Day Meal) গোল্লায় যাচ্ছে। প্রশাসনকে সক্রিয় হয়ে সবটা সামাল দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। যদি প্রশাসন সঠিক ভুমিকা গ্রহণ না করে, তবে বৃহত্তর আন্দোলনেরও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue-linked syndrome: ডেঙ্গু সংক্রান্ত সিনড্রোম ভয় ধরাচ্ছে, আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশুরা 

    Dengue-linked syndrome: ডেঙ্গু সংক্রান্ত সিনড্রোম ভয় ধরাচ্ছে, আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশুরা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাপ্তবয়স্কদের মতো বহু শিশুও ডেঙ্গু-প্ররোচিত (Dengue-linked syndrome) হেমোফ্যাগোসাইটিক লিম্ফোহিস্টিওসাইটোসিস (Haemophagocytic Lymphohistiocytosis syndrome) (HLH) সিন্ড্রোমের সম্মুখীন হচ্ছে। এটি একটি বিরল এবং প্রাণঘাতী রোগ। ইমিউন সিস্টেমের অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ার কারণে এই সমস্যার সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।  

    চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ডেঙ্গু-জনিত HLH সমস্যা রয়েছে গড়ে এমন তিন থেকে চারজন রোগীর (শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের) এই মুহূর্তে পুনের বড় হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। প্রায় পাঁচ বছর আগে, পুনের ডাক্তাররা বছরে মাত্র একটি বা দুটি এরকম ঘটনা দেখতে পেতেন। তাঁদের বক্তব্য প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে দ্বিতীয়বারের ডেঙ্গু সংক্রমণ থেকে এই রোগের জন্ম হয়। কিন্তু শিশুদের ক্ষেত্রে মারাত্মক আকার ধারণ করছে এই ভাইরাস। শিশুরা এই রোগের প্রভাবে বিভিন্ন অঙ্গের কর্মক্ষমতা পর্যন্ত হারাতে পারে। প্রথমবার ডেঙ্গুর আক্রমণেই শিশুদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে এই  রোগ। 

    আরও পড়ুন: করোনার সেকেন্ড এবং বুস্টার ডোজের মধ্যে সময় কমালো কেন্দ্র 

    ডাক্তারদের মতে, ডেঙ্গুতে ৭-৮ দিনের পরেও জ্বর থেকে যাওয়া অস্বাভাবিক। এরকম ঘটনা ঘটলে ধরে নিতে হবে ডেঙ্গুর সঙ্গে HLH- এর প্রভাবও রয়েছে। আগে HLH- কে একটি রক্তের অসুখ বা রক্তের ক্যান্সার-সংক্রান্ত জটিলতা মনে করা হত। ডেঙ্গুর সঙ্গে এর জড়িত থাকার বিষয়টি জানতেন না চিকিৎসকরা। কিন্তু এখন সেই ভুল ভেঙে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ইবোলার পর এবার মারবার্গ ভাইরাসে কাঁপছে আফ্রিকা, মৃত ২  

    প্রাপ্তবয়স্কদের বেশ কয়েকজন দ্বিতীয়বার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন। প্রথম সংক্রমণের কয়েক মাস বা বছর পরে দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু ভাইরাস আক্রমণ করলে HLH-এর মতো জটিলতার ঝুঁকির অনেকটাই বেড়ে যায়। 

    ডেঙ্গু HLH- এর অন্যতম কারণ। ২০২০ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণায়, মোট ১৮৩ জন গুরুতর ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ১২%- এর শরীরে HLH -এর লক্ষণ দেখা যায়। ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি সেরোটাইপ রয়েছে। ফলে একটি বিশেষ সেরোটাইপের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্য একটিকে ঠেকাতে পারে না। ফলে HLH- এর ঝুঁকি থেকেই যায়।  

     

  • Texas Shootout: মার্কিন মুলুকে ফের বন্দুকবাজ বিভীষিকা, নিহত ১৯ শিশুসহ মোট ২১ জন

    Texas Shootout: মার্কিন মুলুকে ফের বন্দুকবাজ বিভীষিকা, নিহত ১৯ শিশুসহ মোট ২১ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন মুলুকে ফের বন্দুকবাজের (US Shootout) বিভীষিকা। রক্তাক্ত হল টেক্সাসের (Texas) ইউভালেড কাউন্টিতে অবস্থিত রব এলিমেন্টারি (Robb Elementary School) স্কুল প্রাঙ্গণ। বন্দুকবাজের নৃশংস হামলায়  নিহত ১৯ শিশুসহ মোট ২১ জন। গত এক দশকে আমেরিকায় এইরকম ঘটনার নজির নেই। 

    স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১৯ শিশু এবং দু’জন প্রাপ্তবয়স্ক এই হামলায় নিহত হয়েছেন। অধিকাংশ শিশু দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়া ছিল। প্রত্যেকের বয়স ৭ থেকে ১০-এর মধ্যে ছিল। পুলিশসূত্রে খবর, হামলার পর পুলিশের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় অভিযুক্ত ওই বন্দুকবাজের। এনকাউন্টারে জখম হন দুজন পুলিশও। তাঁদের অবস্থা স্থিতিশীল। 

    জানা গিয়েছে, রব এলিমেন্টারি প্রাথমিক স্কুলের গুলিকাণ্ডের নেপথ্যে থাকা বন্দুকবাজের নাম সালভাদর রামোস। ১৮ বছরের এই যুবক মঙ্গলবার ওই প্রাথমিক স্কুলে হ্যান্ডগান এবং রাইফেল নিয়ে ঢুকে পড়ে। এর পর এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে। ঘটনাস্থলেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয় ১৯ শিশু। নিহত হন দুজন শিক্ষক। আহত হয়েছে অনেকে।

    আরও পড়ুনঃ “ভারত-মার্কিন সম্পর্ক আস্থার সম্পর্ক”, বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে মন্তব্য মোদির

    টেক্সাসের ইতিহাসে এইরকম ঘটনা নজিরবিহীন। ঘটনার জেরে ট্যুইট করে শোকবার্তা জানিয়েছেন টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট। রাজ্যবাসীকে একজোট হয়ে থাকার বার্তা দিয়েছেন তিনি।  [tw]


    [/tw]

    হোয়াইট হাউসের (White House) তরফে জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে। নিহতদের পরিবারের প্রতি শোক ব্যক্ত করতে ২৮ মে অবধি সূর্যাস্ত পর্যন্ত দেশের পতাকা অর্ধনমিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডো বাইডেন (Joe Biden)। 

    হামলাকারি সম্পর্কে বড় তথ্য সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, স্কুলে হামলা করতে আসার আগে নিজের ঠাকুমাকে গুলি করে পালিয়ে বন্দুকবাজ। তিনি এখন হাসপাতালে চিকিৎসারত। পুলিশের মতে, হামলাকারী স্কুলে প্রবেশের আগে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরে ছিল। স্কুলে প্রবেশের সময় হামলাকারীর হাতে ছিল একটি রাইফেল। এরপর সে  স্কুলের বিভিন্ন ক্লাসে গিয়ে গুলি করতে থাকে সে।   

    আরও পড়ুনঃ অতিমারি ঠেকাতে মোদির ভূমিকা, প্রশংসায় বাইডেন

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (US President Joe Biden) বন্দুকবাজদের এবার কড়া হাতে দমনের বার্তা দিয়েছেন। ট্যুইটারে তিনি বলেন, “আমাদের প্রশ্ন করতে হবে, কবে আমরা বন্দুকবাজদের বিরুদ্ধে ঈশ্বরের নামে একজোট হয়ে দাঁড়াব? এসব দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত। এবার রুখে দাঁড়ানোর সময় এসেছে।”   

    [tw]


    [/tw]

    প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা (Barack Obama) ট্যুইটারে লেখেন, “গোটা দেশজুড়ে বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানকে ঘুম পাড়াচ্ছেন, গল্পের বই পড়ে শোনাচ্ছেন, ঘুমপাড়ানি গান শোনাচ্ছেন। কিন্তু তাঁদের মাথায় একটাই প্রশ্ন ঘুরছে কাল কী হবে? তাঁদের বাচ্চাকে স্কুলে পাঠানোর পর কী হবে? কিংবা কোনও দোকান বা জনবহুল এলাকায় তাঁদের সন্তানকে নিয়ে যাওয়া সুরক্ষিত কি? এখনই রুখে দাঁড়ানোর সময় এসেছে।” 

    [tw]


    [/tw]

    ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস দেশের অস্ত্রনীতি বদলের পক্ষে সওয়াল করেছেন। তিনি বলেন, “আমাদের এমন কোনও নীতি গ্রহণ করতে হবে যাতে এইরকম ঘটনা ভবিষ্যতে না ঘটে।” 

    বর্তমানে ঘটনাস্থলে পুলিশ রয়েছে এবং আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এই গুলি হামলায় অনেক ছাত্র গুরুতর আহত হয়েছে, যাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। 

  • Child Growth: সন্তানের বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত? মেনে চলুন এই তালিকা

    Child Growth: সন্তানের বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত? মেনে চলুন এই তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাচ্চাদের (Children) বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত থাকেন অনেক বাবা-মা। তাঁদের সন্তানটি লম্বা (Height) হবে তো! এই ভয় অনেককেই তাড়া করে বেড়ায়। এক্ষেত্রে সবসময়ই বিশেষজ্ঞরা খাওয়া-দাওয়ার ওপর জোর দেন। পুষ্টিকর খাবার খেলে বাচ্চাদের বৃদ্ধি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়। কিছু পরিবেশগত, জিনগত বিষয়ের ওপরেও নির্ভর করে কে কতটা লম্বা হবে। জীবনযাপনেরও অনেকটাই প্রভাব আছে এর ওপর। ভালো খাদ্যাভ্যাস অনেকটাই বাচ্চাদের লম্বা হতে সাহায্য করে। লম্বা হওয়ার জন্যে কিছু আসনেরও পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নিন। 

    আরও পড়ুনঃ হঠাতই ওজন কমছে বা বাড়ছে! হতে পারে আপনি অজানা রোগে আক্রান্ত
     
    ১। দেওয়ালে পেট ঠেসে রেখে দাঁড়িয়ে আঙুল দিয়ে ওপরে ওঠার চেষ্টা করতে হবে। আস্তে আস্তে যতটা সম্ভব পায়ের আঙুলের ওপর দাঁড়াতে হবে। শরীরকে যতটা সম্ভব টানটান করতে হবে। পাঁচ- সাত মিনিট এই আসনটি করান আপনার বাচ্চাটিকে।  

    ২। দেওয়ালে পেছন করে দাঁড়াতে হবে। পা দুটিকে ফাঁকা করে হাঁটু খানিকটা শিথিল করে রাখতে হবে। এবার দুই হাত দিয়ে দেওয়াল ছুঁতে হবে। এরপর নীচু হয়ে পায়ের পাতা ছোঁয়ার চেষ্টা করতে হবে। এই আসনটিও ৫-৭ মিনিট করান আপনার সন্তানকে।

    ৩। স্কোয়াট পজিশনে শ্বাস নিন এবং শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে লাফান। 

    ৪। এরপর ভুজনাসন করুন।

    ৫। তারপর এক পা এবং দুই পায়ে যথাক্রমে পবন মুক্তাসন করুন। 

    বিশেষজ্ঞদের মতে শুধু খাদ্যই নয় বাচ্চাদের প্রকৃতির সংস্পর্শেও রাখতে হবে। তাহলেই তাদের প্রকৃত বৃদ্ধি হবে। বাচ্চার বৃদ্ধির জন্যে মুক্ত বাতাস, সূর্যালোক খুব জরুরি।  

    আরও পড়ুনঃ রোজ খান এই খাবারগুলো, থামিয়ে রাখুন ত্বকের বয়স

    এবার জেনে নিন কী কী খাওয়াবেন আপনার খুদেটিকে।

    ১। বাচ্চাদের দুধ, ঘি এবং চিনি খাওয়ানো জরুরি।

    ২। সকালের খাবারে পোহা, সবজি দিয়ে দেশী ঘি-র উপমা বানিয়ে দিতে পারেন।

    ৩। গরমকালে তরমুজসহ নানা ফল দিন।

    ৪। দুপুরের খাবারে দিতে পারেন, স্যালাড, আলুর পরোটা, মুগডাল, বাটার মিল্ক, ছাতু, লাড্ডু।

    ৫। বিকেলে খিদে পেলে দিতে পারেন ছোলা, কিসমিস বা ডাবের জল।
     
    ৬। রাতে দিন রুটি, মেশানো সবজি, পনির এবং বিভিন্ন সবজি দিয়ে তৈরি স্যুপ।

    ৭। খেয়াল রাখবেন, আপনার সন্তান যেন বেশি না খেয়ে ফেলে। খাওয়ার পরেই যেন শুতে না যায়। খেয়ে খানিকটা সময় পেরোলে তবেই বিছানায় যাওয়া উচিত। 

    ৮। সন্ধ্যে ৬.৩০-৭ টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নিতে হবে।

    ৯। সঠিক বৃদ্ধি হতে পর্যাপ্ত ঘুম দরকার বাচ্চাদের। 

    * ওপরের সব মতামত বিশেষজ্ঞদের। 

  • Mom or Dad: মা না বাবা, কে বেশি সন্তানদের হাতখরচ দেন? সমীক্ষায় উঠে এল চমকপ্রদ তথ্য

    Mom or Dad: মা না বাবা, কে বেশি সন্তানদের হাতখরচ দেন? সমীক্ষায় উঠে এল চমকপ্রদ তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মায়েদের তুলনা হয় না। সন্তানদের পকেটমানি দেওয়ার ক্ষেত্রেও বাবাদের থেকে মায়েরা বেশ কয়েক কদম এগিয়ে। বাচ্চাদের ডিজিটাল পকেটমানি পেতে সাহায্য করা স্টার্টআপ সংস্থা জুনিও-র সমীক্ষা এমনটাই জানাচ্ছে। সমীক্ষা আরও বলছে, সন্তানদের টাকা-পয়সার হিসেব, কীভাবে খরচ করা দরকার এমন সব ধারণা তৈরির পাশাপাশি তাদের আর্থিক ভিত্তি মজবুত করার শিক্ষাটা মায়েরাই দিয়ে থাকেন।

    কলকাতা, বেঙ্গালুরু, মুম্বই, চেন্নাইয়ের এক লক্ষেরও বেশি বাবা-মায়েদের উপরে সমীক্ষা করে জুনিও-জানাচ্ছে, দেখা গিয়েছে যে বাবারা সন্তানদের গড়ে ১১০০ টাকা হাতখরচ দেন। যেখানে মায়েরা গড়ে ১৫০০ টাকা হাতখরচ দেন। সংস্থার এক কর্তা জানাচ্ছেন, টেক-স্যাভি যুগে বাচ্চাদের হিসেব করে খরচ করার অভ্যাস ও সঞ্চয়ের প্রবণতা তৈরি করা অপেক্ষাকৃত সহজ। এক্ষেত্রেও মায়েরা এগিয়ে। তাঁরাই মূলত বাচ্চাদের মধ্যে বুঝে শুনে খরচ করার মানসিকতা গড়ে তুলতে সাহায্য করেন। ওই কর্তার কথায়, ‘‘খারাপ সময়ের জন্য সঞ্চয় করা প্রয়োজন, এটা জীবনের একটা অন্যতম শিক্ষা। এবং এই শিক্ষায় সন্তান‌দের শিক্ষিত করে তোলার ক্ষেত্রে মায়েদের আলাদা ভূমিকা রয়েছে। তবে বাচ্চাদের অর্থনৈতিকভাবে সচেতন করে তোলা বাবা-মা, উভয় অভিভাবকেরই অন্যতম কর্তব্য। ডিজিটাল যুগে এই কাজটা করা তুনামূলকভাবে সহজ। শুধু একটু সচেতন হয়ে সেই দায়িত্বটুকু পালন করা দরকার।’’

    সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, মায়েরাই মূলত সন্তানদের খরচ সম্পর্কে হাতে-কলমে শিক্ষিত করে তোলেন। হাতখরচের বহুমাত্রিক ধরন সম্পর্কেও সচেতন করেন। মাসের বাজেট কত, কীভাবে তা খরচ করতে হবে, কীভাবে সঞ্চয় করতে হবে, কোন-কোন খাতে খরচ করা হচ্ছে তার হিসেব রাখা ইত্যাদি একজন মা তাঁর সন্তানকে ভাল করে বুঝিয়ে দেন। বাচ্চারা তাদের হাতখরচের বেশিরভাগ টাকাই খাবার, গাড়িভাড়া, মোবাইল রিচার্জের মতো খাতে খরচ করে থাকে।

    বাচ্চারা কীভাবে তাদের পকেটমানি খরচ করে, তা যাচাইয়ের জন্য বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কেও তথ্য সংগ্রহ করা হয় সমীক্ষায়। দেখা যায়, বাচ্চাদের হাতখরচের বেশিরভাগ অংশই জোমাটো, ফোনপে, সুইগি, ব্লিনকিট, আমাজন, পেটিএমে খরচ হয়েছে।

LinkedIn
Share