Tag: Christmas

Christmas

  • Veer Bal Diwas: ক্রিসমাসে পালিত হয় বীর বাল দিবস, কী কারণে জানেন?

    Veer Bal Diwas: ক্রিসমাসে পালিত হয় বীর বাল দিবস, কী কারণে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন পালন করেন খ্রিস্টানরা। এই সময় বীর শহিদদের স্মরণ করেন পঞ্জাবিয়াত ও শিখ পন্থ অনুসরণকারীরা (Veer Bal Diwas)। ১৭০৪ সালের ২১ থেকে ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে শহিদ হন চার সাহিবজাদে অজিত সিংজি, জুজহার সিংজি, জোরাওয়ার সিংজি এবং ফতেহ সিংজি। এই চারজন হলেন দশম শিখ গুরু গুরু গোবিন্দ সিংহের চার ছেলে (The Unforgettable Sacrifice)। স্নেহভরে তাঁদের সাহিবজাদে বলে ডাকা হয়।

    অসীম বীরত্ব গাথা (Veer Bal Diwas)

    এই সপ্তাহটা শিখেরা সাহিবজাদের অসীম বীরত্বের কথা স্মরণ করেন। সাহিবজাদে বলতে বোঝায় ভদ্র ও উজ্জ্বল বংশোদ্ভূত তরুণদের। ১৭০৪ সালের ২০ ডিসেম্বরের শীতের রাতে, গুরু গোবিন্দ সিংজি, তাঁর স্ত্রী মাতাজিতোজি, তাঁদের চার পুত্র, পঞ্চ পিয়ারে এবং পন্থ অনুসরণকারী বেশ কয়েকজন যোদ্ধা আনন্দপুর সাহিব দুর্গ ত্যাগ করেন। মুঘল ও পাহাড়ি রাজা তাদের নিজ নিজ ধর্মে পবিত্র কোরআন এবং গরুকে সাক্ষী রেখে শপথ করেছিল যে তারা দুর্গ আক্রমণ করবে না। তবে ২০-২১ ডিসেম্বরের রাতে, মুঘলরা তাদের প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে। আনন্দপুর সাহিব থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে সরসা নদীর তীরের একটি জায়গায় মুঘলরা গুরু গোবিন্দ সিংজি ও তাঁর দলের ওপর আক্রমণ চালায়। এই আক্রমণের জায়গাটি “পরিবার বিচোরা” নামে পরিচিত। এর স্মরণে নির্মিত গুরুদ্বারকে “গুরুদ্বার পরিবার বিচোরা সাহিব” বলা হয়। এই আক্রমণের ফলে গুরুর পরিবার বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। গুরু গোবিন্দি সিংজির ভাই মণি সিং দিল্লির দিকে যাত্রা করেন।

    শহিদ দুই সাহিবজাদে

    ডিসেম্বর ২১ তারিখ বিকেলে, গুরু গোবিন্দ সিংজি দুই জ্যেষ্ঠ সাহিবজাদে, পাঁচজন পাঞ্জ পিয়ারা এবং চল্লিশজন যোদ্ধাকে নিয়ে শিখ পন্থ অনুসরণ করে চমকৌর যাত্রা করেন। ডিসেম্বর ২২ তারিখে, খালসা ও জ্যেষ্ঠ সাহিবজাদারা, যারা বড় সাহিবজাদে নামে পরিচিত – মাত্র ১৮ এবং ১৪ বছর বয়সে বিশাল মুঘল সেনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে শহিদ হন। এই যুদ্ধ ইতিহাসে চমকৌরের যুদ্ধ বা চমকৌর সাহিবের যুদ্ধ নামে পরিচিত (The Unforgettable Sacrifice)। পন্থ অনুসরণকারী ৪০ জন যোদ্ধা এবং তিনজন পাঞ্জ পিয়ারা দশ হাজার মুঘল সৈন্যের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে জীবন দেন (Veer Bal Diwas)। গুরু গোবিন্দ সিংয়ের মতো আর এক সদস্য সংঘত সিং, গুরুর মতো পোশাক পরেন ও সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। আলোচনার চেষ্টা ব্যর্থ হলে, যোদ্ধারা বিপুল মুঘল সৈন্যদের সঙ্গে যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন, যা গুরুকে সরে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়। পরদিন সকালে শেষ যোদ্ধারা মুঘল সৈন্যদের হাতে নিহত হন। সংঘর্ষ চলাকালীন গুরু গোবিন্দ সিংয়ের দুই কনিষ্ঠ পুত্র বাবা জোরাওয়ার সিং ও ফতেহ সিং এবং তাঁদের ঠাকুরমা, মাতাজি গুজরি, অন্যদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন।

    আরও পড়ুন: ভারতে আসতে মুখিয়ে ওলি, ‘পাত্তা’ই দিচ্ছে না দিল্লি, কেন জানেন?

    ইসলাম ধর্ম গ্রহণ না করার পরিণাম

    বাবা জোরাওয়ার সিং, বাবা ফতেহ সিং এবং তাদের ঠাকুমা ১৭০৪ সালের ২১ ডিসেম্বর সকালে মরিন্দার কর্মচারী জনি খান এবং মণি খান রঙ্গরের দ্বারা আটক হন। পরের দিন তাদের সিরহিন্দে পাঠানো হয়, যেখানে তাদের দুর্গের ঠান্ডা টাওয়ারে রাখা হয়। এই স্থানের স্মৃতিতে বিখ্যাত গুরুদ্বার ফতেহগড় সাহিব গড়ে উঠেছে। ১৭০৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর, চমকৌর থেকে ফিরে আসা ফৌজদার নবাব ওয়াজির খান ও তার সামন্ত মিত্র মালেরকোটলার নবাব শের মুহাম্মদ খান, বাবা জোরাওয়ার সিংজি এবং বাবা ফতেহ সিংজিকে তাদের সামনে হাজির করেন। ওয়াজির খান তাঁদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে রাজি (Veer Bal Diwas) করানোর জন্য সম্পদ ও সম্মানের প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু সাহিবজাদারা এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

    প্রাণনাশের হুমকিতেও অটল

    তিনি তাঁদের প্রাণনাশের হুমকি দেন। তবুও তাঁরা তাদের অবস্থান থেকে সরে আসেননি। শেষমেশ এই দুজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। শের মুহাম্মদ নিরপরাধ শিশুদের জীবন রক্ষা করার জন্য অনুরোধ করার পর, সাহিবজাদাদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার জন্য অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়। তীব্র শীতের (The Unforgettable Sacrifice) মধ্যে, সাহিবজাদা জোরাওয়ার সিং এবং তার ভাই তাদের বৃদ্ধ ঠাকুমার কোলে ঠান্ডা টাওয়ারে অতিরিক্ত দুদিন কাটান। তা সত্ত্বেও দুই সাহিবজাদা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন। খালসা পন্থের প্রতি অটল ও বিশ্বস্ত থেকে যান। এরপর ওয়াজির খান তাঁদের চারপাশে ইটের প্রাচীর নির্মাণের নির্দেশ দেন। জীবন্ত সমাধিস্থ হয়ে শহিদ হন দুই সাহিবজাদা।

    মারা যান মাতাজি গুজর কৌরও

    পরে যখন মাতাজি গুজর কৌর জানতে পারেন যে তাঁর ছোট দুই নাতি শহিদ হয়েছেন, শোক সহ্য করতে না পেরে সেদিনই তিনি মারা যান। ১৭০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর, সিরহিন্দের মাটিতে এই ভয়াবহ অপরাধ সংঘটিত হয়। “ছোটে সাহিবজাদে”, যাদের বয়স ছিল মাত্র ৬ এবং ৯ বছর, সিরহিন্দে মুঘলদের দ্বারা নিহত হন। ফতেহগড় সাহিব, পঞ্জাব, ভারতের এই স্থানের নাম দেওয়া হয়েছে জ্যোতি স্বরূপ গুরুদ্বার সাহিব। প্রতি বছর ২১ থেকে ২৭ ডিসেম্বর, ফতেহগড় সাহিব গুরুদ্বারে এই শহিদদের স্মরণে শাহিদি জোড় মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এই দিনটি তরুণ সাহিবজাদাদের (Veer Bal Diwas) সাহস, বীরত্ব এবং আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। তার পর থেকে এই দিনটি পালিত হয় বীর বাল দিবস হিসেবে। সপ্তাহব্যাপী স্মরণ করা হয় এই তরুণ বীরদের (The Unforgettable Sacrifice)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Christmas 2023: এই সব দেশে বড়দিন পালন হয় না! জানেন কি?

    Christmas 2023: এই সব দেশে বড়দিন পালন হয় না! জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ক্রিসমাস (Christmas 2023) অর্থাৎ বড়দিন। ক্রিসমাস ডে হল খ্রিষ্টদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। ২৫ ডিসেম্বর বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশেই বড়দিন পালিত হয়।এদিন যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন উপলক্ষে জাঁকজমক উত্‍সব পালিত হয়। ক্রিসমাস শব্দটি এসেছে প্রাচীন ইংরেজি ক্রাইস্টস মাসেস শব্দ থেকে। যার প্রকৃত অর্থ হল খ্রিষ্টের জমায়েত। সারা বিশ্বব্যাপী খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা মেতে ওঠেন যীশুর আরাধনায়। ক্রিসমাস ট্রি, সান্টা ক্লজ আর নানা স্বাদের কেক উপহারে খ্রিষ্ট ধর্মের দেশগুলিতে লক্ষ্য করা যাবে উৎসবের জোয়ার।

    কিন্তু এমন কিছু দেশ রয়েছে যেখানে বড়দিন পালন করা হয় না। উল্লেখ্য, কেন এইসব দেশে বড়দিন নিষিদ্ধ সেটাও অবাক করার মতো। তবে উক্ত দেশগুলি নিজনিজ দেশের ধর্ম পালনের জন্য বড়দিন নিষিদ্ধ বলে জানা গিয়েছে। এই দেশগুলি হল- ভুটান, পাকিস্তান, সোমালিয়া, আফগানিস্তান, চিন, ইরান, উজবেকিস্তান, তুরস্ক, বাহরিন, লিবিয়া, কম্বোডিয়া, ইজরায়েল।

    ভুটান

    ভারতের প্রতিবেশী দেশ হল ভুটান। যা পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত ঘেঁষা একটি দেশ। এই দেশটি হিমালয়ের কোলে অত্যন্ত ছোট্ট দেশ। এই দেশের খ্রিষ্টান ধর্মের মানুষ এক শতাংশের কম। ভুটানের অধিকাংশ মানুষ হলেন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী মানুষ। এই দেশের বার্ষিক ক্যালেন্ডার বড়দিনের (Christmas 2023) কোনও উল্লেখ নেই।

    পাকিস্তান

    পাকিস্তান একটি মুসলিম রাষ্ট্র। এই দেশের প্রধান ধর্ম ইসলাম। এই দেশে বড়দিন পালন করা হয় না। তবে এই দেশের সরকারি ছুটি থাকে ২৫  ডিসেম্বর (Christmas 2023)। এই দিনটি হল পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ আলি জিন্নার জন্মদিন। ফলে বড়দিন সেই ভাবে পালন করা হয় না এই দেশে।

    সোমালিয়া

    ২০১৫ সালে আফ্রিকা মাহাদেশের সোমালিয়া দেশের ধর্মীয় আইন বলবৎ হয়। আর সেই বছর থেকে বড়দিনের উৎসব বন্ধ হয়ে যায়। নিজেদের দেশের ধর্মীয় নিয়মের কারণে বড়দিন এখানে নিষিদ্ধ।

    আফগানিস্তান

    খ্রিষ্টান ধর্মের মানুষের কাছে প্রভু যীশুর আরাধনা হলেও মুসলমানরা এই দিনটিকে পালন করেন না। আফগানিস্তান মুসলমান রাষ্ট্র তাই সেখানে বড়দিনের উৎসব পালন করা নিষিদ্ধ। এই দেশে ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মের আচার পালন করা সম্পূর্ণ অপরাধের সমতুল্য বলে মনের করে বর্তমান তালিবান সরকার।

    চিন

    চিনে কোনও প্রকার ধর্ম পালন করা নিষিদ্ধ। চিনের কমিউনিস্ট পার্টি পরিচালিত সরকার যে কোনও ধর্মীয় আচরণকে মান্যতা দেয় না। তাই বড়দিন ২৫ ডিসেম্বর (Christmas 2023) কোনও ছুটির দিন নয়। উৎসবের কোনও প্রভাব সেই দেশে দেখা যায় না।

    অন্যান্য দেশ

    এই দেশগুলি ছাড়াও বড়দিন বা ক্রিসমাস (Christmas 2023) পালন করা হয় না যে দেশগুলি তার মধ্যে হল— ইজরায়েল, লিবিয়া, তুরস্ক, বাহরিন, উজবেকিস্তান, ইরান। উল্লেখ্য প্রত্যেক দেশ তার নিজ ধর্ম ছাড়া অন্য ধর্মীয় উৎসব পালন নিষিদ্ধ করেছে।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Egg Price: ডিমের দাম বাড়ছে হু হু করে, নাজেহাল মধ্যবিত্ত, মমতার টাস্ক ফোর্স কোথায়?

    Egg Price: ডিমের দাম বাড়ছে হু হু করে, নাজেহাল মধ্যবিত্ত, মমতার টাস্ক ফোর্স কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণ মানুষের কাছে সহজলভ্য এবং কম খরচে প্রোটিনের উৎস ছিল ডিম। মোটামুটি সাড়ে ৪ টাকা থেকে ৫ টাকা ছিল প্রতি পিস ডিমের দাম। কিন্তু শীতের হাওয়া গায়ে লাগতেই যেন উলট পুরাণ। হু হু করে বেড়ে চলেছে ডিমের দাম (Egg Price)। গত কয়েক দিন ধরে কলকাতা ও জেলার বিভিন্ন খুচরো বাজারে প্রতি পিস ডিমের দাম পৌঁছেছে সাড়ে ৭ টাকায়। অভিজাত বাজার এবং বাছাই করা ডিমের জন্য ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে পিস প্রতি আট টাকাও। ফলে আম আদমির এও যেন এক নয়া দুর্ভোগ। সামান্য ডিম কিনতে গিয়েও নাস্তানাবুদ হতে হচ্ছে। প্রতি বছর বড়দিনের আগে ডিমের দামে যে উর্ধ্বগতি লক্ষ্য করা যায়, এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি।

    কেন এই মূল্যবৃদ্ধি? (Egg Price)

    এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্তদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, আমাদের রাজ্য ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। ফলে মোট যা চাহিদা, তা মেটাতে অন্য রাজ্যের ওপর নির্ভর করতেই হয়। মূলত এ রাজ্যে ডিম আসে অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানা প্রভৃতি রাজ্য থেকে। কিন্তু সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ে তামিলনাড়ু তছনছ হয়ে গিয়েছে। আশানুরূপ ডিমের জোগান ওই রাজ্য থেকে মিলছে না। ফলে চাহিদার সঙ্গে জোগানে কোনও সামঞ্জস্য থাকছে না। কিন্তু এরকম একটা প্রতিকূল পরিস্থিতিতেই দুয়ারে কড়া নাড়ছে বড়দিন। এই সময় কেকের চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধি পায়। কেক তৈরির অন্যতম উপাদান হল ডিম। কিন্তু বাজারে ডিমের জোগান এমনিতেই কম থাকায় পরিস্থিতি আরও বিগড়ে গিয়েছে। চড়চড় করে বেড়ে চলেছে দাম (Egg Price)। চিকেনের দাম সাধারণ বাজারে কমতে কমতে কেজি প্রতি ১৬০-৭০ টাকায় নেমে এসেছিল। তাও যেমন বাড়ছে, তেমনি ডিমের দামেরও এমন অস্বাভাবিক উর্ধ্বগতিতে মানুষ নাকানি চোবানি খাচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে, পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে কালোবাজারিরা সক্রিয় হয়ে ওঠেনি তো? 

    টাস্ক ফোর্স কোথায়? (Egg Price)

    প্রশ্ন হল, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঢাকঢোল পিটিয়ে যে টাস্ক ফোর্স তৈরি করেছেন, তারা কোথায়? মুদ্রাস্ফীতির সময় তাদের মাঝে মধ্যে লোক দেখানো বাজার পরিদর্শনে দেখা গেলেও তার প্রভাব সেভাবে বাজারে পড়তে দেখা যায় না। অর্থাৎ, বাজার তার নিজের গতিতেই বেড়ে চলে (Egg Price)। ফলে এই টাস্ক ফোর্স নামক কুমির ছানা নিয়েও জনমানসে ক্ষোভ জমতে শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Winter Forecast: জাঁকিয়ে শীত পড়বে বড়দিন থেকে, হিমালয়ের কোলে চলবে তুষারপাত, জানাল হাওয়া অফিস

    Winter Forecast: জাঁকিয়ে শীত পড়বে বড়দিন থেকে, হিমালয়ের কোলে চলবে তুষারপাত, জানাল হাওয়া অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠান্ডা আরও জাঁকিয়ে পড়বে বড়দিন থেকে, এমনই সুখবর শোনাল হাওয়া অফিস (Winter Forecast)। দেশের সমতল অঞ্চলগুলিতে ২৫ ডিসেম্বর থেকেই কনকনে ঠান্ডা পড়তে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ডিসেম্বরের তৃতীয় এবং চতুর্থ সপ্তাহেই দেশের অধিকাংশ রাজ্যে ব্যাপকভাবে ঠান্ডা পড়বে। এমনিতেই দেশের শৈল শহরগুলিতে বেশ ভিড় জমিয়েছেন ভ্রমণপ্রিয় মানুষরা।

    কোথায় কোথায় হবে তুষারপাত?

    শনিবারই শৈলশহর সিমলার তাপমাত্রা নেমে যায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। অন্যদিকে লাদাখের শনিবার ছিল মাইনাস ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঠান্ডাতে কাঁপছে রাজধানী দিল্লিও। হাওয়া অফিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই হু হু করে নামতে থাকবে পারদ (Winter Forecast)। অন্যদিকে হিমালয়ের পাদদেশে যে রাজ্যগুলি রয়েছে সেখানে চলবে তুষারপাত। পর্যটকরা তাই এখন থেকেই সাদা বরফে দৌড়াদৌড়ি করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন হাওয়া অফিসের এই ঘোষণার পরে। হাওয়া অফিসের এক আধিকারিকের মতে, ‘‘আগামী ১৬ এবং ১৭ তারিখ একটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাব থাকবে দেশে। এর জেরে পাহাড়ি অঞ্চলে তুষারপাত হবে। ২৩, ২৪ এবং ২৫ ডিসেম্বর পাহাড়ে ভারী তুষারপাতের (Winter Forecast) জেরে তাপমাত্রায় আমূল পরিবর্তন হবে পঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি, রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ এবং গুজরাটে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতেও সম্ভাবনা রয়েছে এই রাজ্যগুলিতে। দিনের বেলাতেও ঘন কুয়াশার জেরে পারদ অনেকটাই নামবে।’’

    রাজধানী দিল্লির তাপমাত্রা 

    অন্যদিকে রাজধানী দিল্লিতে শনিবারের তাপমাত্রা ছিল ৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ৩ ডিগ্রি কম তাপমাত্রা (Winter Forecast) ছিল স্বাভাবিকের থেকে। রাজধানীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শনিবারই ছিল ২৪.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি বলে জানা গিয়েছে। রবিবার রাজধানীতে সকাল থেকেই কুয়াশার দেখা মিলেছে। রবিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে দিল্লিতে রয়েছে বৃষ্টির সম্ভাবনা, একথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস। এই বৃষ্টি থেমে মেঘ সরে গেলেই কনকনে ঠান্ডার আমেজ তৈরি হবে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel: আরও এক মাস আটকে থাকতে হবে উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গের সেই শ্রমিকদের!

    Uttarkashi Tunnel: আরও এক মাস আটকে থাকতে হবে উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গের সেই শ্রমিকদের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও এক মাস সুড়ঙ্গে আটকে থাকতে হতে পারে শ্রমিকদের। উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel) ধস নামায় আটকে রয়েছেন ৪১জন শ্রমিক। এঁদের মধ্যে তিনজন বাংলার। এই শ্রমিকদের উদ্ধার করতে আক্ষরিক অর্থেই হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা।

    কী বলছেন উদ্ধারকারীরা?  

    তবে শুক্রবার ফের থমকে গিয়েছে উদ্ধার কাজ। কারণ আমেরিকায় তৈরি যে অগার মেশিনটি আনা হয়েছিল, শুক্রবার আচমকাই ভেঙে পড়ে সেটি। আনা হয়েছে নতুন মেশিনও। কোদাল, শাবল, গাঁইতি দিয়ে সুড়ঙ্গ খুঁড়েও শ্রমিকদের উদ্ধার করা যায় কিনা, তা নিয়েও ভাবনা-চিন্তা চলছে। তবে সুড়ঙ্গের যা পরিস্থিতি, তাতে এসব পন্থা কতখানি ফলপ্রসূ হবে, তা নিয়ে সন্দিহান উদ্ধারকারী দলের বিশেষজ্ঞরাও। আন্তর্জাতিক সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞরা জানান, উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হতে লেগে যেতে পারে মাসখানেক। তবে সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel) আটকে পড়া শ্রমিকদের ঠিক কবে উদ্ধার করা যাবে, নিশ্চিত করে তা বলতে পারেননি আন্তর্জাতিক সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ দলের প্রধান আর্নল্ড ডিক্সও। তিনি জানান, বড়দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। অবশ্য তার আগেও সম্পন্ন হতে পারে উদ্ধারকাজ।

    ‘ওঁরা সুরক্ষিত থাকবেন’

    তিনি বলেন, “এখন থেকে আগামী এক মাসের মধ্যে যে কোনও সময়ে শ্রমিকদের উদ্ধার করে আনা হবে। সঠিক সময়টা আমি বলতে পারছি না। আমার মনে হয়, আমাদের তাড়াহুড়ো করা উচিত হবে না। যে কাজটি সব চেয়ে জরুরি, তা হল ৪১ জন শ্রমিককে নিরাপদে সুড়ঙ্গ থেকে উদ্ধার করে আনা ও বাড়িতে ফিরিয়ে দেওয়া। আমি নিশ্চিত, বড়দিনের মধ্যে ওঁরা সকলে বাড়ি ফিরবেন।” তিনি বলেন, “আমি প্রথম থেকেই বলে এসেছি, এই কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা যাবে না, সহজেও করা যাবে না। আমি কখনওই বলিনি, কালই উদ্ধার করা যাবে শ্রমিকদের। আমি শুধু বলেছি, ওঁরা সুরক্ষিত থাকবেন, এটা নিশ্চিত।”

    আরও পড়ুুন: “সন্ত্রাসবাদকে আমরা নির্মূল করে দিয়েছি”, ২৬/১১ হামলার ১৫ বছরে দৃপ্ত ঘোষণা মোদির

    ডিক্স বলেন, “খোঁড়াখুঁড়ির কাজ বন্ধ রয়েছে। মেশিনটি ভেঙে যাওয়ায় সামনের দিকে এগনো যাচ্ছে না। একাধিক বিকল্পের দিকে নজর রেখেছি। সুরক্ষিতভাবে যাতে প্রত্যেক শ্রমিককে সুড়ঙ্গ থেকে বের করা যায়, সেই বিষয়টিতেই জোর দিচ্ছি আমরা।” উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি অবশ্য বলেন, “কেন্দ্র ও রাজ্য উভয় সরকারের তরফেই শ্রমিকদের উদ্ধারে কাজ চলছে জোরকদমে। প্রধানমন্ত্রী সমগ্র পরিস্থিতি ও কর্মীদের অবস্থা নিয়ে উদ্বিগ্ন। আশা করছি, আমরা খুব তাড়াতাড়িই উদ্ধার (Uttarkashi Tunnel) করে আনতে পারব শ্রমিকদের।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Orthodox Christmas: যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা পুতিনের, অক্সিজেন খুঁজছে রাশিয়া?

    Orthodox Christmas: যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা পুতিনের, অক্সিজেন খুঁজছে রাশিয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ মাসের বেশি সময় ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War)। এতদিনেও যুদ্ধে ইতি টানার প্রয়োজন বোধ করেনি রাশিয়া কিংবা ইউক্রেন। যদিও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দেখা হতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেছিলেন, এই যুগ যুদ্ধের নয়। তার পরেও থামানো যায়নি যুযুধান দুই দেশকে। তবে শেষমেশ যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। তবে এই যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করা হয়েছে মাত্র ৩৬ ঘণ্টার জন্য, অর্থোডেক্স ক্রিসমাস (Orthodox Christmas) উদযাপন করতে।

    ক্রিসমাস…

    ২৫ ডিসেম্বর পালিত হয়েছে ক্রিসমাস। তবে রাশিয়া, ইউক্রেনের মতো কয়েকটি দেশে ক্রিসমাস পালিত হয় অন্য দিনে। এই দুই দেশের মানুষ মনে করেন, ২৫ ডিসেম্বর নয়, যিশু জন্মেছিলেন জানুয়ারির ৬ অথবা ৭ তারিখে। এই দিনকে বলা হয় অর্থোডক্স ক্রিসমাস। এক সময় হাতে গোণা কিছু মানুষ এই অর্থোডক্স ক্রিসমাস পালন করলেও, এখন সেন্ট্রাল এবং ইস্টার্ন ইউরোপিয়ান এবং মিডিল ইস্টের দেশগুলিতে ঘটা করে পালিত হয় অর্থোডক্স ক্রিসমাস। বেলারুশ, মিশর, ইথিওপিয়া, জর্জিয়া, কাজাখস্থান, মেসিডোনিয়া, মল্ডোভা, সার্বিয়া, রাশিয়া, ইউক্রেন এবং আরও কয়েকটি দেশ ২৫ ডিসেম্বরের পরিবর্তে পালন করে অর্থোডক্স ক্রিসমাস (Orthodox Christmas)। সেই কারণে এই দেশগুলিতে জানুয়ারির ৭ তারিখে পাবলিক হলিডে। আর্মেনিয়া এবং লেবাননেও পালিত হয় অর্থোডক্স ক্রিসমাস। তবে তারা দিনটি পালন করে জানুয়ারির ৬ তারিখে। আমেরিকা, ব্রিটেন, কানাডা কিংবা অস্ট্রেলিয়ার খুব বেশি মানুষ অর্থোডক্স ক্রিসমাস পালন করেন না। তাই এই দেশগুলিতে জানুয়ারি ৬ কিংবা ৭ তারিখে ছুটিও থাকে না।  

    আরও পড়ুুন: জোট সরকারকে হুমকি তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের, কেন জানেন?

    কেন কেউ ২৫ তারিখে যিশুর জন্মদিন পালন করেন, কেনইবা অন্যরা অন্য দিনে? এর কারণ দুটি ক্যালেন্ডার চালু থাকায়। এই দুটি ক্যালেন্ডার হল গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার এবং জুলিয়ান ক্যালেন্ডার। যাঁরা জুলিয়ান ক্যালেন্ডার মেনে চলেন, তাঁরা রক্ষণশীল। তাঁদের কাছে যিশুর জন্ম দিন জানুয়ারির ৭ তারিখে। আর যাঁরা গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করেন, তাঁদের কাছে যিশুর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। 

    তবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের প্রস্তাব পত্রপাঠ খারিজ করে দিয়েছে ইউক্রেন। মস্কোর যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের নেপথ্যে কোনও অভিসন্ধি রয়েছে কিনা, তা নিয়ে সন্দিহান ইউক্রেন এবং তার মিত্র দেশগুলিও। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তো বলেই ফেললেন, আমার মনে হয় তিনি (পুতিন) কিছুটা অক্সিজেন খোঁজার চেষ্টা করছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

  • Bomb Cyclone: বিপর্যস্ত আমেরিকার একাংশ! ৮ ফুট বরফের স্তরে ঢাকা বহু শহর, বম্ব সাইক্লোনে মৃত ৩৪

    Bomb Cyclone: বিপর্যস্ত আমেরিকার একাংশ! ৮ ফুট বরফের স্তরে ঢাকা বহু শহর, বম্ব সাইক্লোনে মৃত ৩৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসব না আতঙ্ক! ক্রিসমাসের সময় বিপর্যস্ত আমেরিকার একাংশ। তুষারঝড়ে দেশ জুড়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩৪।   বিধ্বস্ত পূর্ব আমেরিকার বিস্তীর্ণ অংশ।  হাজার হাজার মানুষ দুর্যোগের সময় বিদ্যুৎহীন অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। তুষারঝড়ে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ওয়েস্টার্ন নিউ ইয়র্কের বাফেলোর। ঝড়ের পরে গোটা শহরটাই প্রায় ৮ ফুট বরফের স্তরের নীচে ঢাকা পড়ে গেছে। 

    তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ৪৫ ডিগ্রি নীচে

    আমেরিকার এই ভয়ঙ্কর তুষারঝড়কে বলা হচ্ছে ‘সাইক্লোন বম্ব’। এর ফলে দেশের নানা প্রান্তে হিমাঙ্কের ৪০ থেকে ৪৫ ডিগ্রি নীচে নেমে গিয়েছে তাপমাত্রা। ঠান্ডায় প্রায় জমে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। রাস্তাঘাটের অবস্থা এমন যে, বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও দুর্যোগ কবলিতদের উদ্ধারে বাধা পাচ্ছে। বিদ্যুৎহীন একাধিক এলাকা। কোথাও গাড়ির ভিতর থেকে নিথর দেহ উদ্ধার হয়েছে, কোথাও স্নো-ব্যাঙ্কের নীচ থেকে। বন্ধ শহরের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, নিষিদ্ধ করা হয়েছে গাড়ির চলাচলও।

    আরও পড়ুন: তাপমাত্রা নামবে -৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে! তুষারঝড়ে কাঁপছে আমেরিকা

    ২ লক্ষ মানুষ অন্ধকারে

    বাফেলোর বাসিন্দা তথা নিউ ইয়র্কের গভর্নর ক্য়াথি হোচুল বলেন, “মনে হচ্ছে যেন যুদ্ধক্ষেত্রের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। দুপাশে গাড়ির স্তূপ। রবিবার সন্ধে পর্যন্ত আবহাওয়া পরিস্থিতি খুবই খারাপ ছিল। আমরা সকলকে বাড়ির ভিতরেই থাকার পরামর্শ দিয়েছিলাম। কারণ, বাইরে তাপমাত্রা এত নেমে গিয়েছিল যে, কোনও মুহূর্তেই মানুষ মারা যেতে পারতেন।”আবওহাওয়া দফতরের খবর, কোথাও কোথাও তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ৪৮ ডিগ্রি নীচে চলে গিয়েছে। প্রবল শীতের কারণে মুহূর্তের মধ্যেই বরফে পরিণত হয়েছে ফুটন্ত জল। আমেরিকায় টানা ৫ দিন ধরে বরফের ঝড় চলেছে। তুষার বর্ষণের পাশাপাশি কনকনে ঠান্ডা হাওয়া ভুগিয়েছে স্থানীয়দের। যদিও আপাতত সেই হাওয়ার বেগ কিছুটা কমেছে। দুর্যোগে আমেরিকার অন্তত ২ লক্ষ মানুষ বড়দিন কাটিয়েছেন বিদ্যুৎহীন অবস্থায়। বিদ্যুৎ পরিষেবা কবে, কখন স্বাভাবিক হবে, তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না কেউ। কারণ অনেক ক্ষেত্রে বিদ্যুতের খুঁটি ডুবে গিয়েছে বরফের আস্তরণে। দেশে যাতায়াত ব্যবস্থাও বিপর্যস্ত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share