Tag: CII

CII

  • Amitabh Kant: “১৫ বছরে বিশ্বের মোট জিডিপিতে ৩০ শতাংশ অবদান থাকবে ভারতের”, দাবি জি২০ শেরপার

    Amitabh Kant: “১৫ বছরে বিশ্বের মোট জিডিপিতে ৩০ শতাংশ অবদান থাকবে ভারতের”, দাবি জি২০ শেরপার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০৪০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপিতে ৩০ শতাংশ অবদান থাকবে ভারতের।” এমনই ভবিষ্যদ্বাণী করলেন নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও তথা জি২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত (Amitabh Kant)। দিন কয়েক আগেই তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, ২০২৭ সালের মধ্যে জাপানকে টপকে গিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার চার নম্বরে জায়গা করে নেবে ভারত। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি। সেই সময় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারত। গত দশ বছরে সেই তালিকায় পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছে নয়াদিল্লি। দীর্ঘদিন যে জায়গাটা ধরে রেখেছিল ব্রিটেন, সেই জায়গায় উঠে আসে ভরত। পিছিয়ে পড়ে ব্রিটেন।

    জি২০ শেরপার দাবি (Amitabh Kant)

    জি২০ শেরপার দাবি, ২০২৭ সালের মধ্যেই জাপানকে টপকে চার নম্বর জায়গাটাও দখল করে নেবে ভারত। শনিবার (Amitabh Kant) নয়াদিল্লিতে আয়োজিত কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি বিজনেস সামিট ২০২৪-এ ভাষণ দিচ্ছিলেন নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও। সেখানেই তিনি বলেন, “সরকারের প্রয়োজন রাজ্যগুলির সঙ্গে কাজ করা। ১২-১৩টা চ্যাম্পিয়ান রাজ্য তৈরি করতে হবে, প্রতি বছর যাদের বৃদ্ধির হার হবে ১০-১১ শতাংশ।” ভারত যে অনেকগুলো পরিকাঠামোগত সংস্কার সাধন করেছে, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি।

    ভারতে বৃদ্ধির হার

    তিনি জানান, ভারত ‘ভঙ্গুর (fragile) ফাইভ’ থেকে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে। গত তিন ত্রৈমাসিকে ভারতে বৃদ্ধির হার ৮.৪ শতাংশ। ভারতীয় কোম্পানিগুলিকে তিনি বৈশ্বিক বাজারে আরও বেশি করে ঢোকার চেষ্টা করার কথা ভাবতেও বলেছেন। জি২০ শেরপা বলেন, “তাদের (ভারতীয় কোম্পানিগুলির) গুণমানের ওপর নজর দেওয়া উচিত। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সিআইআইয়ের প্রয়োজন রাজ্যগুলির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা, যাতে রাজ্যস্তরে বিষয়টি তাদের পক্ষে হয় অনায়াস।” তিনি বলেন, “রাজ্যগুলি উন্নতি করলে, ভারতও উন্নতি করবে।”

    আর পড়ুন: “এটা ভারতের সময়, এ সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    নীতি আয়োগের এই প্রাক্তন সিইও বলেন, “রাজ্য সরকারগুলির উচিত সাহায্যকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া। তারা অনুঘটকের কাজ করবে। ভারতের বৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য আগামী পাঁচ বছর খুবই ক্রিটিক্যাল। দেশবাসী যাতে আরও বেশি করে বৈদ্যুতিক যানের ওপর নির্ভর করেন, সেই ব্যবস্থা করার পক্ষেও সওয়াল করেন জি২০ শেরপা (Amitabh Kant)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Real Estate: দশ বছরেই ভারতের রিয়েল এস্টেট সেক্টর পৌঁছবে দেড় ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে! দাবি সমীক্ষায়

    Indian Real Estate: দশ বছরেই ভারতের রিয়েল এস্টেট সেক্টর পৌঁছবে দেড় ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে! দাবি সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দশ বছরের মধ্যেই ভারতের রিয়েল এস্টেট সেক্টর (Indian Real Estate)  পৌঁছে যেতে পারে ১.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে। বর্তমান হিসেব অনুযায়ী, ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১২৫ লক্ষ কোটি টাকা। অন্তত এমনই রিপোর্ট দিয়েছে ভারতীয় শিল্প কনফেডারেশন, সংক্ষেপে সিআইআই এবং নাইট ফ্র্যাঙ্ক ইন্ডিয়া। এই সেক্টরে ব্যাপক বৃদ্ধির পূর্বাভাসও দেওয়া হয়েছে ওই রিপোর্টে।

    কী বলা হয়েছে রিপোর্টে? 

    সিআইআই এবং নাইট ফ্র্যাঙ্ক ইন্ডিয়ার “ইন্ডিয়ান রিয়েল এস্টেট: এ ডিকেড ফ্রম নাও” শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবৃদ্ধির গতিপথ ভারতের অর্থনৈতিক উৎপাদনকে যে শক্তিশালী করবে, তা প্রত্যাশিত। আগামী দশ বছরের মধ্যে দেশের জিডিপিতে রিয়েল এস্টেট সেক্টরের (Indian Real Estate) অবদান হতে পারে ১০.৫ শতাংশ। ২০৩৪ সালের মধ্যে ভারতের শহরগুলির জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াতে পারে ১.৫৫ বিলিয়ন বা ১৫৫ কোটি। এই সময়সীমার মধ্যে গগনচুম্বী হতে পারে বাড়ির চাহিদা। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সময় এই চাহিদার যা পরিমাণ হবে, তার মূল্য হতে পারে ৯০৬ মার্কিন বিলিয়ন ডলার। ২০২৪ থেকে ২০৩৪ সালের মধ্যে গোটা দেশের শহরগুলিতে নতুন বাড়ি তৈরি হবে ৭৮ মিলিয়ন বা ৭.৮ কোটি।

    বাড়বে চাহিদা

    রিয়েল এস্টেট (Indian Real Estate) ক্ষেত্রে চাহিদার এই ঊর্ধ্বগতি মেটাতে প্রয়োজন হবে সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন থেকে বিলাসবহুল পর্যন্ত সব ধরনের বাড়ি। সমাজের বিভিন্ন আয়ের মানুষের জন্যই বাড়ি নির্মাণ হবে। সিআইআইয়ের রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিংয়ের জাতীয় কমিটির চেয়ারম্যান নীল রাহেজা বলেন, “এই সেক্টরের প্রভূত উন্নতি সম্পর্কে আমি ব্যাপক আশাবাদী।” ভারতের রিয়েল এস্টেট বাজার বিনিয়োগকারীদের গুচ্ছ সুবিধা দেবে বলেও প্রত্যয়ী তিনি। এই সেক্টরে ভারতীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিও ব্যাপক হবে বলেও জানান রাহেজা। তিনি বলেন, “২০৩৪ সালের আগে ভারতের রিয়েল এস্টেট সেক্টরের সম্ভাবনাগুলি অত্যন্ত আশ্বাসদায়ক বলে মনে হচ্ছে। জনসংখ্যার পরিবর্তন, দ্রুত প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও সহায়ক নীতি গ্রহণের মতো পদক্ষেপের কারণগুলিই রয়েছে এর নেপথ্যে।

    বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অনুঘটক

    এই কারণগুলি কৌশলগত দূরদর্শিতা ও উদ্ভাবনী পদ্ধতির দ্বারা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অনুঘটকের কাজ করবে বলেও আশা করা হচ্ছে। প্রত্যাশিতভাবেই এই সেক্টরে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করার সুযোগ পাবেন লগ্নিকারীরা। সিআইআইয়ের রিয়েল এস্টেট (Indian Real Estate) অ্যান্ড হাউজিংয়ের জাতীয় কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, “আগামী দশকে যেহেতু ভোল বদলাবে ভারতীয় অর্থনীতির, তাই রিয়েল এস্টেট শিল্পে খুলে যাবে প্রভূত সুযোগের দ্বার। কনজাম্পশান প্যাটার্নের পাশাপাশি বদলে যাবে রেভেনিউ এক্সপ্যানশানও।” তিনি বলেন, “এই রিপোর্টের দিকে তাকিয়ে রয়েছি আমি। এই রিয়েল এস্টেট সেক্টরই ভারতীয় অর্থনীতির অন্যতম মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠবে বলেও মনে করি আমি।”

    ভারতের অর্থনৈতিক উত্থান

    নাইট ফ্রাঙ্ক ইন্ডিয়ার সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রিসার্চ, অ্যাডবাইসরি ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ভ্যালুয়েশন গুলাম জিয়া বলেন, “আগামী দশকে ভারতের অর্থনৈতিক উত্থান একটি অভূতপূর্ব উত্থানের দ্বারা চিহ্নিত হবে, যেখানে ভিত্তিপ্রস্তর হয়ে দাঁড়বে রিয়েল এস্টেট সেক্টর। ক্রমবর্ধমান সম্পদ, শক্তিশালী ভোক্তা ব্যয়, পরিকাঠামোগত অগ্রগতি, উদ্যোক্তা উদ্দীপনা এবং ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র মতো বিভিন্ন কৌশলগত উদ্যোগের দ্বারা আমাদের দেশ দাঁড়িয়ে রয়েছে গভীর অর্থনৈতিক বিবর্তনের কিনারে।” এর পরেই তিনি বলেন, “ভারতীয় রিয়েল এস্টেট সেক্টর ২০৩৪ সালের মধ্যে ১.৫ মার্কিন ট্রিলিয়ন অর্থনীতির পাওয়ার হাউসে উন্নীত হবে, যা দেশের অর্থনৈতিক উৎপাদনের ১০.৫ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াবে।” এই সেক্টরই (Indian Real Estate) সমৃদ্ধ আগামীর পথ প্রশস্ত করবে বলেও আশাবাদী তিনি।

    আরও পড়ুুন: দীর্ঘদিন ধরে চলে ফাঁদ পাতার কাজ! হিন্দু মহিলাদের কীভাবে টার্গেট করছে জেহাদিরা?

    জানা গিয়েছে, ২০০৮ সালে ভারতের শীর্ষ ৮টি শহরে অফিস স্টক ছিল ২৭৮ মিলিয়ন বর্গফুট। গত কয়েক বছরে যা বেড়েছে ৯০০+ এমএন বর্গফুট। অফিস রিয়েল এস্টেটের জন্য দেশের টায়ার ২ ও টায়ার ৩ শহরগুলিতে চাহিদা ক্রমবর্ধমান। ব্যবসার সম্প্রসারণ, স্বল্প খরচ, পরিকাঠামোগত উন্নয়ন, আইটি এবং পরিষেবা শিল্পের উত্থান ও প্রতিভার সহজলভ্যতার মতো কারণগুলি ২ টায়ার ও ৩ টায়ার শহরগুলিতে অফিস স্টক বৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি। ভারতে আনুষ্ঠানিক কর্মশক্তি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ অফিসের জায়গার জন্য চাহিদা তৈরি করবে এই কারণগুলি।

    কেবল রিয়েল এস্টেট (Indian Real Estate) নয়, ওয়্যায়হাউজিং ও ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টরেও ব্যাপক উন্নতি হবে। ভারতের শক্তিশালী এবং দৃঢ় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণেই এই দুই শিল্পেও হবে প্রভূত উন্নতি। রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ২০৩৪ সালের মধ্যে ওয়্যার হাউজিংয়ের জন্য চাহিদা হবে ১১১ মিলিয়ন স্কোয়্যার ফিট। জোয়ার আসবে ম্যান্যুফ্যাকচারিং কাজকর্মে। এসবই উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে দেশের জিডিপিতে। রিটেইল সেক্টরের ওপরও আলোকপাত করা হয়েছে রিপোর্টে। আগামী দশ বছরের মধ্যে সংগঠিত রিটেইল কনজাম্পশান বৃদ্ধিরও ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে ওই রিপোর্টে। এই সময়সীমার মধ্যে রিটেইল কনজাম্পশান ২১ শতাংশ হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। রিয়েল এস্টেট সেক্টরে প্রাইভেট ইক্যুইটি লগ্নিও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামী দশ বছরের মধ্যে প্রাইভেট ইক্যুইটি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১৪.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Howrah Station: মাপকাঠি পরিচ্ছন্নতা ও সবুজায়ন, ৮৩ পয়েন্ট পেয়ে সেরা নির্বাচিত হাওড়া স্টেশন

    Howrah Station: মাপকাঠি পরিচ্ছন্নতা ও সবুজায়ন, ৮৩ পয়েন্ট পেয়ে সেরা নির্বাচিত হাওড়া স্টেশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের পুরস্কৃত হাওড়া স্টেশন (Howrah Station)। পরিচ্ছন্নতা এবং সবুজায়নের মাপকাঠিতে অন্যতম সেরা নির্বাচিত হল পূর্ব ভারতের গেটওয়ে হাওড়া স্টেশন। পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, পরিবেশবান্ধব স্টেশন হিসেবে হাওড়া স্টেশনকে প্ল্যাটিনাম রেটিংয়ের তকমা দিয়েছে কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি এবং ইন্ডিয়ান গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল। হাওড়া স্টেশনের ভাগ্যে জুটেছে সর্বোচ্চ ৮৩ পয়েন্ট। মাত্র ৫ মাসেই এই সাফল্য বলে দাবি করেছে পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ।

    ২০১৮ সালে প্রথম সিলভার রেটিং

    দেশের রেল স্টেশনগুলিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং পরিবেশবান্ধব হিসেবে গড়ে তুলতে সবুজ স্টেশনের তকমা দিতে শুরু করে যৌথভাবে কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি এবং ইন্ডিয়ান গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল। এই উদ্যোগকে বাস্তবায়িত করতে ভারতীয় রেলের এনভায়রনমেন্ট ডাইরেক্টরেট সহযোগিতা করে। বছর পাঁচেক আগে ২০১৮ সালে প্রথমবার হাওড়া স্টেশন সবুজায়নের জন্য সিলভার রেটিং পায়। এরপর ২০২১ সাল পর্যন্ত তা একই ছিল। ২০২৩ সালের জুন মাসে এই স্টেশন পায় গোল্ড রেটিং। এরপরই নড়েচড়ে বসেন পূর্ব রেলের হাওড়া ডিভিশনের ডিআরএম সঞ্জীব কুমার। হাওড়া স্টেশনকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি সবুজায়নের (Howrah Station) ওপর সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়। একই সঙ্গে নোংরা জল, আবর্জনা এবং বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনের পাশাপাশি নিউ ক্যাব-রোডের দু পাশে বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা দিয়ে সবুজায়ন করা হয়। এতে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় স্টেশন চত্বরের। তাই রেটিং-এর সর্বোচ্চ নম্বর পেতে দেরি হয়নি হাওড়া স্টেশনের। কৌশিক মিত্র আরও জানিয়েছেন, আগামী দিনেও বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে, যার মাধ্যমে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের পাশাপাশি স্টেশন চত্বরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা হবে।

    খুশি রেলযাত্রী, রেলের অফিসাররাও

    হাওড়া স্টেশন এই নতুন তকমা পাওয়ায় খুশি রেলযাত্রী থেকে রেলের অফিসাররাও। যাত্রীরাও (Howrah Station) জানিয়েছেন, আগের থেকে অনেকটাই উন্নত হয়েছে হাওড়া স্টেশনের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও পরিষেবা। পাশেই মেট্রো রেল প্রকল্প শেষের পথে। স্টেশন সংলগ্ন যাত্রীদের বসার জায়গা, প্ল্যাটফর্ম সর্বত্রই নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়। সেক্ষেত্রে হাওড়া স্টেশনকে এই ধরনের পুরস্কারে পুরস্কৃত করায় তাঁরা খুশি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Personal Income Tax: অর্থমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানোর আবেদন বণিক মহলের

    Personal Income Tax: অর্থমন্ত্রীকে ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানোর আবেদন বণিক মহলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স (Personal Income Tax) বা ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানোর অনুরোধ জানাল কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রিজ, সংক্ষেপে সিআইআই (CII)। এর পাশাপাশি জিএসটির (GST) অপরাধীকরণ এবং ক্যাপিটেল ট্যাক্স রেট খতিয়ে দেখার আবেদনও করা হয়েছে এই বণিক মহলের তরফে। সোমবার বাজেট নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের (Nirmala Sitharaman)। তার ঠিক আগেই তাঁর কাছে এই অনুরোধ করল সিআইআই।

    সাধারণ বাজেট…

    ২০২৩-২৪ সালের বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ২০২৩ সালে ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট করবেন তিনি। ২০২৪ সালে দেশজুড়ে হবে সাধারণ নির্বাচন। তার আগে এটাই মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। পরের বছর যেহেতু সাধারণ নির্বাচন, তাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করতে পারবে না মোদি সরকার। তাদের পেশ করতে হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। নির্বাচনের বছরে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করাই রীতি। সিআইআই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে এই প্রস্তাবও দিয়েছে যে কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের ওপর ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি হ্রাস করা। বণিক মহলের বক্তব্য, ব্যক্তিগত আয়করের হার কমানো হলে উপকৃত হবেন প্রায় ৫ কোটি ৮৩ লক্ষ মানুষ। এঁরা আয়করের আওতায় পড়েন।

    আরও পড়ুন: ভারতে তৈরি ৫জি প্রযুক্তি ভবিষ্যতে অন্য দেশকেও দেওয়া হবে! অভিমত নির্মলা সীতারমনের

    ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এঁরা আইটি রিটার্ন দাখিল করেছেন। সিআইআই প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব বাজাজ বলেন, পার্সোনাল ইনকাম ট্যাক্স (Personal Income Tax) কমানোর ওপর সরকারের ধ্যান দেওয়া উচিত। তাতে বাড়বে চাহিদা। আদতে লাভ হবে বাজারের। নির্দিষ্ট কিছু ভোগ্যপণ্যের ওপর ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি ছাড়ের অনুরোধও জানান তিনি। গ্রামাঞ্চলের পরিকাঠামো উন্নয়নমূলক প্রজেক্টও হাতে নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। সঞ্জীব বলেন, সিভিল কেসে গ্রেফতারি কিংবা আটকের প্রয়োজন নেই। যতক্ষণ না পর্যন্ত ব্যবসায় অপরাধ প্রমাণিত হচ্ছে। ইন্ডাস্ট্রি ক্যাপটেনদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি সীতারামন কথা বলবেন পরিকাঠামো বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে। জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও কথা বলবেন তিনি। কৃষি এবং অ্যাগ্রো-প্রোসেসিং সেক্টরের মানুষদের সঙ্গেও কথা বলবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Piyush Goyal: ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত ৪৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে, পীযূষ গোয়েল 

    Piyush Goyal: ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত ৪৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে, পীযূষ গোয়েল 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত (India) ৩৫ থেকে ৪৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে। রবিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (US) সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে এ কথা বলেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush Goyal)। তিনি জানান, কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির (CII) হিসেবেই উঠে এসেছে এই তথ্য। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ব্যবসায়ীদের ভারতে বিনিয়োগের আহ্বানও জানান মন্ত্রী।

    এদিনের অনুষ্ঠানে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী বলেন, গত কয়েক বছরে আমাদের দেশে গঠনগত ও কাঠামোগত কিছু পরিবর্তন হয়েছে। যার কারণে ভারত দ্রুত সমৃদ্ধ হচ্ছে। এর পরেই তিনি বলেন, কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির হিসেবেই জানা গিয়েছে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত ৩৫ থেকে ৪৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে। আমরা একটি উন্নতিশীল দেশ। এ দেশ তার প্রতিটি নাগরিকের প্রতি খেয়াল রাখে।

    দেশের জন্য তিনি যে গর্ব অনুভব করেন, এদিন তাও উঠে এসেছে পীযূষের গলায়। তিনি বলেন, বিশ্বের সব গণতন্ত্রের মা ভারতকে নিয়ে আমরা গর্বিত। আমাদের একটি সক্রিয় বিচার ব্যবস্থা আছে, আইনের শাসন আছে, সদা সতর্ক মিডিয়া আছে এবং স্বচ্ছ সরকারি ব্যবস্থা রয়েছে। ২০৪৭ সালে ভারত বিশ্ব অর্থনীতির পাওয়ার হাউস হিসেবে উঠে আসবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন : মোদির লক্ষ্য আত্মনির্ভর ভারত, আমেরিকার নেতৃত্বে ইন্দো-প্যাসিফিক বানিজ্যে না দিল্লির

    সাউথ ক্যালিফোর্নিয়ার ওই ব্যবসায়িক গোষ্ঠীকে ভারতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী। তিনি বলেন, ভারতকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তোলার কাজ আমরা শুরু করেছি। আমাদের এই নয়া যাত্রায় শামিল হোন আপনারাও। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ সময়। দেখুন, আগামী পঁচিশ বছরের মধ্যে ভারত কোথায় যায়। আগামী পঁচিশ বছর ভারতের অমৃতকাল বলেও মনে করেন গোয়েল। ভারতে বিশাল সুযোগ রয়েছে বলেও এদিন জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। বলেন, ভারতে সুবিশাল জনসংখ্যার একটি সুবিধা রয়েছে। আমাদের রয়েছে যুব সম্প্রদায়, উচ্চাকাঙ্খী মানুষ। এটা একটা বিরাট সুযোগ। এই যুব সম্প্রদায়ের প্রত্যেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে গোটা বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। গোয়েল বলেন, এটাই ভারতে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ। ভারতের এই নয়া যাত্রার শরিক হতে আমি আপনাদের সকলকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

LinkedIn
Share