Tag: colombo

colombo

  • India Secures Colombo Dockyard: শ্রীলঙ্কার বন্দর হস্তগত ভারতের, এবার ড্রাগনের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলবে হাতি!

    India Secures Colombo Dockyard: শ্রীলঙ্কার বন্দর হস্তগত ভারতের, এবার ড্রাগনের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলবে হাতি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শি জিনপিংয়ের নেতৃত্বাধীন চিনের আধিপত্য বিস্তারের স্বপ্নে জল ঢেলে দিল নরেন্দ্র মোদির ভারত! শ্রীলঙ্কার বৃহত্তম জাহাজ কারখানা কলম্বো ডকইয়ার্ড (India Secures Colombo Dockyard) পিএলসি-র ৫১ শতাংশ শেয়ার কিনে নিতে চলেছে নয়াদিল্লি। এজন্য খরচ হবে ৪৫৫ কোটি টাকা। ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিরক্ষা জাহাজ নির্মাতা সংস্থা মাঝগাঁও ডক শিপবিল্ডার্স লিমিটেড এটি অধিগ্রহণ করেছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এটি ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূ-রাজনৈতিক ও কৌশলগত অগ্রগতির অংশ। শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা (Hambantota) বন্দর লিজ নিয়েছিল চিন। এবার তার পাশেই কলম্বো ডকইয়ার্ড পিএলসি-র ৫১ শতাংশ শেয়ার কিনে নিয়ে ড্রাগনকে টক্কর দিল হাতি। এর ফলে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতায় বেজিং একটি বড় ধাক্কা খেল বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    কলম্বো ডকইয়ার্ড (India Secures Colombo Dockyard)

    কলম্বো ডকইয়ার্ডটি কলম্বো বন্দরের পাশেই। বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ত আন্তর্জাতিক শিপিং রুট থেকে মাত্রই ১০ নটিক্যাল মাইল দূরে। এই শেয়ারগুলি জাপানি সংস্থা অনোমিচি ডক ইয়ার্ড থেকে কেনা হচ্ছে। কারণ জাপান থেকে আর্থিক সাহায্য না পাওয়ায় ভারতের সাহায্য চায় শ্রীলঙ্কা। কলম্বোর এই ডক ইয়ার্ড অধিগ্রহণ মাঝগাঁও ডক শিপবিল্ডার্স লিমিটেডের প্রথম বিদেশি বিনিয়োগ এবং এর মাধ্যমে কলম্বো ডক ইয়ার্ড এখন মুম্বইভিত্তিক এই রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের একটি সহায়ক সংস্থায় রূপান্তরিত হচ্ছে। মাস ছয়েকের মধ্যে এই লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার কথা। এটি ভারতকে এনে দেবে একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত ও বাণিজ্যিক সুবিধা। এটি এমন একটি অঞ্চল যেখান দিয়ে বিশ্ব বাণিজ্যের এক তৃতীয়াংশ ও চিনের তেল আমদানির ৮০ শতাংশ পরিবাহিত হয়।

    মিলবে একাধিক সুবিধা

    বিশেষজ্ঞদের মতে, এই চুক্তিটি শুধুমাত্র চিন-পরিচালিত হাম্বানটোটা বন্দরের কাছাকাছি ভারতের উপস্থিতি নিশ্চিত করে না, বরং মাঝগাঁও ডকের কার্যকলাপের পরিসরও বিস্তৃত করে (India Secures Colombo Dockyard)। এই অধিগ্রহণের অংশ হিসেবে মাঝগাঁও ডক হাম্বানটোটা আন্তর্জাতিক বন্দরে (যেটি চায়না মার্চেন্টস পোর্টস গ্রুপ পরিচালনা করে) কলম্বো ডকইয়ার্ড কর্তৃক নির্মিত একটি পূর্ণাঙ্গ টেকনোলজিক্যাল ওয়ার্কশপে প্রবেশাধিকার পাবে। এই ওয়ার্কশপটি সমুদ্রপথে থাকা জাহাজগুলোর জন্য দ্রুত ও দক্ষ মেরামত পরিষেবা সরবরাহ নিশ্চিত করবে, যার ফলে বৈশ্বিক সমুদ্র পথ ব্যবহারকারীদের দক্ষতা ও অর্থনৈতিক সুবিধা বৃদ্ধি পাবে।

    অর্ধ শতাব্দী পুরানো

    কলম্বো ডকইয়ার্ড ৫০ বছরেরও বেশি পুরানো। এই ডকইয়ার্ড ভারত, জাপান, নরওয়ে, ফ্রান্স, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এবং আফ্রিকার কয়েকটি দেশের কাছে বিভিন্ন ধরণের ট্যাংকার ও টহলদারি নৌকা তৈরি ও রফতানি করেছে। চারটি ড্রাইডক এবং ২৫০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বর্তমান অর্ডার বুক-সহ এই শিপইয়ার্ডটি মাঝাগাঁও ডকের নেতৃত্বে দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত কেন্দ্র হয়ে উঠতে চলেছে (Hambantota)।

    ভারতের কৌশলগত পদক্ষেপ

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অধিগ্রহণ ভারত সরকারের বৃহত্তর ইন্দো-প্যাসিফিক মহাসাগরীয় উদ্যোগের একটি কৌশলগত পদক্ষেপ, যার লক্ষ্য হল আঞ্চলিক অংশীদারিত্ব ও পরিকাঠামো নির্মাণের মাধ্যমে চিনা প্রভাবের পাল্টা ভারসাম্য গড়ে তোলা (India Secures Colombo Dockyard)। এটি এই অঞ্চলে ভারতের অন্যান্য বিনিয়োগের পরিপূরক, বিশেষ করে কলম্বো বন্দরের একটি টার্মিনালে আদানি পোর্টসের অংশীদারিত্ব, যা ভারত মহাসাগরে ভারতের উপস্থিতিকে শক্তিশালী করে তুলছে।

    ভারত মহাসাগরে ভারতের কর্তৃত্ব

    কৌশলগতভাবে কলম্বো ডকইয়ার্ডের অবস্থান ভারতীয় নৌবাহিনীর রসদ ও সরবরাহ চেইনের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান। এটি জাহাজ এবং নৌবহর সহায়ক জাহাজের মতো উন্নত নৌযান নির্মাণে সক্ষম হওয়ায়, ভারতের সামুদ্রিক ক্ষমতা সমগ্র ভারত মহাসাগরে আরও প্রসারিত হচ্ছে। যখন কলম্বো ডকইয়ার্ড একটি ভারত-নিয়ন্ত্রিত সংস্থা হিসেবে শ্রীলঙ্কার স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হবে, তখন নয়াদিল্লি কেবলমাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক সম্পদই সুরক্ষিত করবে না, ভারত মহাসাগর অঞ্চলে চিনের আধিপত্যকেও চ্যালেঞ্জ করবে (India Secures Colombo Dockyard)।

    হাম্বানটোটা বন্দর

    প্রসঙ্গত, হাম্বানটোটা (Hambantota) আন্তর্জাতিক সমুদ্রবন্দর। কলম্বোর পরে এটিই ভারত মহাসাগর দিয়ে ঘেরা দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর। বন্দরটি চালু হয়েছিল ২০১০ সালে। এই বন্দরের আন্তর্জাতিক গুরুত্ব নিয়ে তখন জোর চর্চা শুরু হয়েছিল। কারণ বন্দরটি ৯৯ বছরের জন্য লিজ নিয়েছে চিন। মলাক্কা প্রণালী ও সুয়েজ খাল সংযোগকারী সমুদ্রপথের ওপর অবস্থিত শ্রীলঙ্কা। ফি বছর এই সাগরপথ ব্যবহার করে প্রায় ৩৬ হাজার জাহাজ এবং সাড়ে চার হাজার তেলের ট্যাঙ্কার। তাই এশিয়া এবং ইউরোপের বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কার গুরুত্ব অপরিসীম।

    তবে হাম্বানটোটা বন্দরটি লাভজনক না হওয়ায় শ্রীলঙ্কার রনিল বিক্রমসিংহের সরকার দেশের অর্থনৈতিক ভান্ডারে বৈদেশিক মুদ্রা বৃদ্ধি করার তাগিদে এই বন্দরটি বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্ত নেয়। চিনের একটি সংস্থাকে ১১২ কোটি মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ৯৯ বছরের জন্য লিজ দেওয়া হয় (Hambantota)। কলম্বো ডক ইয়ার্ডের রাশ হাতে নিয়ে এবার চিনের ঘাড়েই নিঃশ্বাস ফেলতে শুরু করল নরেন্দ্র মোদির ভারত (India Secures Colombo Dockyard)।

  • India-Sri Lanka Conflict: ভারতের মৎস্যজীবীদের উপর নির্বিচারে গুলি, শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রদূতকে তলব বিদেশমন্ত্রকের

    India-Sri Lanka Conflict: ভারতের মৎস্যজীবীদের উপর নির্বিচারে গুলি, শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রদূতকে তলব বিদেশমন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পক প্রণালীতে ফের শ্রীলঙ্কার (India-Sri Lanka Conflict) নৌসেনার হামলার শিকার ভারতীয় মৎস্যজীবীরা। জলসীমা লঙ্ঘনের অভিযোগে ভারতীয় মৎস্যজীবীদের নৌকায় নির্বিচারে গুলি চালায় শ্রীলঙ্কার নৌসেনা। মঙ্গলবার ভোরে আকস্মিক এই হানায় গুরুতর জখম হয়েছেন পাঁচ জন ভারতীয় মৎস্যজীবী। বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ নয়াদিল্লি তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে। রাজধানী দিল্লিতে ভারতের বিদেশমন্ত্রক ইতিমধ্যে শ্রীলঙ্কার বর্তমান রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে। পাশাপাশি, শ্রীলঙ্কায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনও শ্রীলঙ্কার বিদেশমন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টির কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বলে খবর।

    জেলেদের জীবন-জীবিকা নিয়ে সরব ভারত

    বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারতের জলসীমা লঙ্ঘনের অপরাধে শ্রীলঙ্কার ডেল্ফট দ্বীপের (স্থানীয় নাম নেদুনতিভু) অদূরে পক প্রণালীতে এই হামলা চালায় শ্রীলঙ্কার (India-Sri Lanka Conflict) সশস্ত্র বাহিনী। এরপর জখম পাঁচজন সহ মোট ১৩ জন মৎস্যজীবীকে আটক করে শ্রীলঙ্কার নিরাপত্তা বাহিনী। আহত মৎস্যজীবীরা এখন শ্রীলঙ্কার জাফনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। জাফনার ভারতীয় কনস্যুলেট তাঁদের চিকিৎসা তত্ত্বাবধান করছে। ঘটনার জেরে আবার উত্তাপ ছড়িয়েছে নয়াদিল্লি-কলম্বো কূটনৈতিক সম্পর্কে। মঙ্গলবার ভারতে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনারকে তলব করে ঘটনার ব্যাখ্যা চেয়েছে বিদেশমন্ত্রক। ভারতের বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, জেলেদের জীবন-জীবিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে তাঁদের পেশাগত বিষয়গুলিকে মানবিকভাবে বিচার বিবেচনার ওপর জোর দেওয়ার প্রয়োজন। বিষয়টি নিয়ে কোনওভাবে বলপ্রয়োগ কাম্য নয় বলে দাবি করা হয়েছে। এব্যাপারে দুই দেশকে সতর্কভাবে বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে বিষয়টি বিবেচনার উপর গুরুত্ব দিচ্ছে দিল্লি।

    ভারত বিরোধী জিগির

    প্রসঙ্গত, শ্রীলঙ্কা ও ভারতের (India-Sri Lanka Conflict) জলসীমায় মৎস্যজীবীদের আক্রমণ এই প্রথম নয়। গত বছরও কচ্চতিভু দ্বীপের উত্তরে শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনীর টহলদারি জাহাজ ভারতীয় মৎস্যজীবীদের একটি নৌকা নিশানা করে গুলি চালিয়েছিল। ওই ঘটনায় দু’জন নিহত হয়েছিলেন। প্রসঙ্গত, গত সেপ্টেম্বরে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন ন্যাশনাল পিপল্‌স পাওয়ার (এনপিপি) নামের বাম জোটের নেতা অনুরাকুমার দিশানায়েক। সে দেশের রাজনীতিতে তিনি ‘ভারতবিরোধী’ এবং ‘চিনপন্থী’ হিসাবে পরিচিত। তার পর থেকেই আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত দ্বীপরাষ্ট্রে নতুন করে ভারত-বিরোধী জিগির সৃষ্টির চেষ্টা শুরু হয়েছে।

  • Sri Lanka: পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার সাংসদরা? “মিথ্যে”, জবাব ভারতীয় হাই কমিশনের

    Sri Lanka: পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার সাংসদরা? “মিথ্যে”, জবাব ভারতীয় হাই কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই জ্বলছে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। ব্যাপক হিংসায় ইতিমধ্যেই নিহত হয়েছেন পাঁচজন বিক্ষোভকারী। এদিকে, কড়া নিরাপত্তার মধ্যে মঙ্গলবার রাজধানী কলম্বো (Colombo) ছেড়ে ত্রিনকোমালিতে (Trincomalee) একটি নৌঘাঁটিতে আশ্রয় নেন সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষে (Mahinda Rajapaksa)। অর্থনৈতিক সঙ্কটের (Economic Crisis) জেরে ক্রমেই পরিস্থিতি ঘোরালো হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায়। সরকারি দলের সমর্থক ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে হিংসার ঘটনায় উত্তপ্ত হচ্ছে পরিস্থিতি।

    দিন দুই আগে মাহিন্দার পৈতৃক বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেন বিক্ষোভকারীরা। দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাকে দেখা মাত্র গুলি (Shoot at Sight) করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। নির্দেশে বলা হয়েছে, যে বা যারা কাউকে মারধর করবে কিংবা অন্যের সম্পত্তি নষ্ট করবে, তাদের দেখা মাত্রই গুলি করতে হবে। পরিস্থিতির মোকাবিলায় ৩৬ ঘণ্টার জন্য গোটা দেশে কার্ফু জারি করেছিল সরার। তা উপেক্ষা করেও এদিন যত্রতত্র বিক্ষোভ দেখাতে দেখা গিয়েছে সরকার বিরোধীদের।

    মাহিন্দা, তাঁর স্ত্রী শিরন্তি এবং তাঁদের কনিষ্ঠ পুত্র রোহিত ও তাঁর পরিবার মঙ্গলবার ভোরে বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টারে করে সুরক্ষিত নৌঘাঁটিতে আশ্রয় নিয়েছেন বলে সূত্রের খবর। মাহিন্দার দ্বিতীয় পুত্র ইয়োসিথা, যিনি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর সচিবও ছিলেন, সপরিবারে দেশ ছেড়েছেন তিনিও। দেশের পরিস্থিতি ক্রমেই হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে দেখে স্পিকার মাহিন্দা ইয়াপা আবেবর্দেনা অবিলম্বে সংসদ তলব করার জন্য রাষ্ট্রপতি তথা মাহিন্দার ছোট ভাই গোতাবায়া রাজাপক্ষকে (Gotabaya Rajapaksa) অনুরোধ করেছেন। এদিকে, ক্ষমতাসীন দলের অনেক সংসদ সদস্য দেশ ছেড়ে চলে গিয়ে পড়শি দেশে আশ্রয় নিয়েছেন বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে। এর পরেই খেপে যান বিক্ষোভকারীরা। মঙ্গলবার তাঁরা বন্দরনায়েকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবেশ পথে অবরোধ করেন।

    আরও পড়ুন : প্রবল বিক্ষোভের মুখে শ্রীলঙ্কায় জরুরি অবস্থা জারি করলেন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া

    তবে শ্রীলঙ্কার শাসক দলের কয়েকজন সাংসদ সদস্য সপরিবারে দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন বলে যে খবর ছড়িয়েছে, তা ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে কলম্বোয় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশন (India in Sri Lanka)। কমিশনের তরফে এক টুইট বার্তায় বলা হয়েছে,  শ্রীলঙ্কার আইনপ্রণেতা ও তাঁদের পরিবার আশ্রয়ের জন্য ভারতে পালিয়ে যাওয়ার যে খবর ছড়িয়েছে, তা মিথ্যা। ভারত সরকারের মতামত না নিয়েই এধরনের খবর পরিবেশন করা হয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

     

     

LinkedIn
Share