Tag: conflict

conflict

  • Israel Iran Conflict: ইজরায়েল-ইরাক দ্বন্দ্ব, তেহরানের পাশে মুসলিম রাষ্ট্র, তেলআভিভের পাশে কারা?

    Israel Iran Conflict: ইজরায়েল-ইরাক দ্বন্দ্ব, তেহরানের পাশে মুসলিম রাষ্ট্র, তেলআভিভের পাশে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার কাকভোরে ইরানে প্রত্যাঘাত করেছে ইজরায়েল। ইরানের রাজধানী তেহরানের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে (Other Nations Reaction) আকাশপথে হামলা চালিয়েছে তেলআভিভ(ইজরায়েলের রাজধানী) (Israel Iran Conflict)। ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ মুসলিম দুনিয়া।

    ইরানের পাশে পাকিস্তান (Israel Iran Conflict)

    ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলের ইসলামিক রাষ্ট্রে হামলার তীব্র নিন্দা করেছে আর এক ইসলামিক রাষ্ট্র পাকিস্তান। ইসলামাবাদের (পাকিস্তানের রাজধানী) অভিযোগ, গোটা ঘটনার জন্য দায়ী ইজরায়েল। ইজরায়েল এই হামলার যোগ্য জবাব পাবে বলে হুমকি দিয়েছে ইরান। ইজরায়েলের সঙ্গে পাকিস্তানের সুসম্পর্ক রয়েছে। তবে ইসলামিক রাষ্ট্রে আঘাত হানার পর ফুঁসে উঠেছে পাকিস্তান। হামলার নিন্দা করে পাক বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ইরানের ওপর যে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে, তার তীব্র নিন্দা করছে পাকিস্তান। এই হামলা আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার রাস্তা নষ্ট করছে। এই হামলায় আঞ্চলিক শান্তি বিঘ্নিত হওয়ার পাশাপাশি ওই অঞ্চলে উত্তেজনা আরও বেড়ে গেল। যা হচ্ছে তার জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী ইজরায়েল। পাকিস্তানের তরফে জানানো হয়েছে, “আমরা রাষ্ট্রসংঘের কাছে আবেদন জানাব তারা যেন আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা পালন করে ও ইজরায়েলের বেপরোয়া ও অপরাধমূলক আচরণের অবসান ঘটাতে অবিলম্বে পদক্ষেপ করে।” এক্স হ্যান্ডেলে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ লিখেছেন, “শান্তির পথ খুঁজতে ইরান ও তার প্রতিবেশী দেশগুলির পাশে রয়েছে পাকিস্তান। হিংসা এড়াতে সব পক্ষকে সংযম দেখানোর আবেদন জানানো হচ্ছে।”

    পাশে সৌদি আরবও

    ইসলামিক রাষ্ট্র ইরানের পাশে দাঁড়িয়েছে আর এক মুসলিম রাষ্ট্র সৌদি আরব। ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইজরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা করেছে তারা। এক্স হ্যান্ডেলে সৌদি বিদেশ মন্ত্রকের তরফে লেখা হয়েছে, “সৌদি আরব ইজরায়েলের এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। অঞ্চলটির নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার প্রতি হুমকি সৃষ্টি করা এই পরিস্থিতির অবনতি রোধে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” ইরানের (Israel Iran Conflict) পাশে দাঁড়িয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইরাকও।

    আরও পড়ুন: মহাকুম্ভ প্যাকেজে কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    তবে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা। বাইডেন প্রশাসনের বার্তা, “আমরা ইরানকে পরিষ্কার বার্তা দিতে চাই যে তাদের তরফে কোনও রকমের প্রত্যুত্তর ইজরায়েলের প্রতিরক্ষায় বাধ্য করবে আমেরিকাকে।” ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টার্মার বলেন, “আমি স্পষ্ট করে বলছি যে নিজেকে (Other Nations Reaction) ইরানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রক্ষা করার অধিকার ইজরায়েলের রয়েছে (Israel Iran Conflict)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Israel Iran Conflict: প্রত্যাঘাত ইজরায়েলের! নিশানায় ইরানের সামরিক ঘাঁটিগুলি, হামলা সিরিয়াতেও

    Israel Iran Conflict: প্রত্যাঘাত ইজরায়েলের! নিশানায় ইরানের সামরিক ঘাঁটিগুলি, হামলা সিরিয়াতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ইরানে প্রত্যাঘাত হানল ইজরায়েল (Israel Iran Conflict)। শনিবার সকাল থেকে ইরানের রাজধানী তেহরানে আকাশপথে হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি (Israel) সেনা। ইরানে হামলার কথা স্বীকারও করেছে তেল আভিভ (ইজরায়েলের রাজধানী)। তারা জানিয়েছে, তাদের প্রাথমিক লক্ষ্য ইরানের সামরিক ঘাঁটি।

    ইজরায়েলের প্রত্যাঘাত (Israel Iran Conflict)

    গত কয়েক মাস ধরে চলা ইরানের লাগাতার হামলার জবাব দিতে শুরু করল ইজরায়েল। ইরানের পাশাপাশি সিরিয়াতেও হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি সেনা। ইজরায়েলি সেনার তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “ইরান থেকে ইজরায়েলের বিরুদ্ধে মাসের পর মাস ধরে অনবরত যে আক্রমণ আসছে, তার জবাবে ইজরায়েলের সেনাবাহিনী এখন ইরানের কিছু সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে নির্দিষ্ট হামলা চালাচ্ছে।” এদিনই ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স জানিয়েছে, এদিন ভোর রাত থেকে তেহরান ও সংলগ্ন এলাকায় আকাশপথে অন্তত দুটি হামলা হয়েছে। ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর দফতরের তরফে জারি করা এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, “আমাদের দেশকে নিরাপদে রাখতেই এই পদক্ষেপ।”

    বিস্ফোরণের আওয়াজে ঘুম ভাঙল তেহরানের

    এদিন ভারতীয় সময় ভোর ৪টে নাগাদ তেহরান ও কারাজ শহরে পর পর বিস্ফোরণের আওয়াজ শোনা যায়। পরে জানা যায়, ১ অক্টোবর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাব দিয়েছে তেল আভিভ। ইজরায়েলি সেনার (Israel Iran Conflict) মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাঘারি ইরানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “ভবিষ্যতে ফের কোনও ভুল করলে এভাবেই তার জবাব দেওয়া হবে।”

    ১ অক্টোবর ইজরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল ইরান। তেল আভিভ লক্ষ্য করে অন্তত ১৮০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছিল। ওই সময় লেবাননে গ্রাউন্ড অপারেশন শুরু করেছিল ইজরায়েলি সেনা। তারই জবাবে ইজরায়েলের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র বর্ষণ করে ইরান। এদিন ভোরে তারই জবাব দিল নেতানিয়াহুর দেশ।

    আরও পড়ুন: ‘‘অফিসের মাথায় জাতীয় পতাকা খুলে তৃণমূলের পতাকা লাগান’’, এসডিপিওকে তোপ সুকান্তর

    ইজরায়েল-ইরানের এই যুদ্ধে যুযুধান দু’পক্ষের কাছেই অস্ত্র সংবরণের আবেদন জানিয়েছেন রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিব আন্তোনিয়ো গুতেরেস। এদিকে, আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট তথা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্প ইজারায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করে পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন বলে খবর। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইজরায়েলে (Israel) হামলা চালায় প্যালেস্টাইনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। তার পর থেকে ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে যুদ্ধের পরিসর (Israel Iran Conflict)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Israel Hezbollah Conflict: নাসরাল্লার পর সপ্তাহ তিনেক আগেই নিকেশ হাসেম সফিদ্দিন, দাবি ইজরায়েলের  

    Israel Hezbollah Conflict: নাসরাল্লার পর সপ্তাহ তিনেক আগেই নিকেশ হাসেম সফিদ্দিন, দাবি ইজরায়েলের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েলের মুকুটে আরও একটা সাফল্যের পালক! লেবাননে অভিযান চালিয়ে ইজরায়েলি সেনা আগেই খতম করেছিল হিজবুল্লা প্রধান সৈয়দ হাসান নাসরাল্লাকে (Israel Hezbollah Conflict)। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হওয়ার কথা ছিল হাসেম সফিদ্দিনের (Hashem Safieddine)।

    মৃত হাসেম সফিদ্দিন

    মঙ্গলবার ইজরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়ে দিল, সপ্তাহ তিনেক আগেই লেবাননের রাজধানী বেইরুটের দক্ষিণে দিকের শহরতলিতে (এখানেই লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লার গোয়েন্দা ঘাঁটি) যে রকেট হামলা চালানো হয়েছিল, তাতেই মৃত্যু হয় সফিদ্দিনের। ইজরায়েল সফিদ্দিনের মৃত্যুর খবর দাবি করলেও, হিজবুল্লার তরফে এই খবর নিশ্চিত করা হয়নি।

    সফিদ্দিন

    কিছু দিন আগেই ইজরায়েলের হামলায় মৃত্যু হয় হিজবুল্লা প্রধান নাসরাল্লার। লেবাননের এই সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদত দেয় ইরান। নাসরাল্লার মৃত্যুর পর তাঁর জায়গায় বসানোর কথা ছিল সফিদ্দিনকে। তার আগেই খতম হয়ে গেলেন তিনি। নাসরাল্লা ও সফিদ্দিন প্রায় একই সময়ে হিজবুল্লায় যোগ দিয়েছিলেন। সফিদ্দিন ছিলেন হিজবুল্লার কার্যনির্বাহী কাউন্সিলের প্রধান। সংগঠনের রাজনৈতিক দিকটিও দেখতেন তিনি। যুক্ত ছিলেন জিহাদ কাউন্সিলের সঙ্গেও। নাসরাল্লার সঙ্গে রক্তের সম্পর্কও রয়েছে তাঁর। দুজনকে দেখতেও অনেকটা একই রকম। ২০১৭ সালে সফিদ্দিনকে জঙ্গি তালিকাভুক্ত করেছিল আমেরিকা। তার পরেও প্রায়ই আমেরিকাকে চোখ রাঙাতেন সফিদ্দিন। ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে প্যালেস্টাইনের পাশে দাঁড়িয়ে হুমকিও দিয়েছিলেন তিনি (Israel Hezbollah Conflict)।

    আরও পড়ুন: “মানুষ সরাসরি সরকারি সুবিধাগুলি পাচ্ছেন”, আধারের ভূয়সী প্রশংসায় নোবেলজয়ী পল রোমার

    হিজবুল্লার ঘাঁটি বেইরুটের দক্ষিণ দিকের শহরতলিতে। গত কয়েক মাস ধরে সেই সব ঘাঁটি লক্ষ্য করেই হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি সেনা। হামাস-ইজরায়েলের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে হিজবুল্লাও। তারপরেই বেইরুটে হামলা চালায় ইজরায়েল। গত ২৭ সেপ্টেম্বর হিজবুল্লার ঘাঁটিতে সব চেয়ে বড় আঘাতটি হেনেছিল ইজরায়েলি সেনা। সেদিন হিজবুল্লার ডেরার বাঙ্কার লক্ষ্য করে হামলা চালায় তেলআভিভ (ইজরায়েলের রাজধানী)। ইজরায়েলি সেনার দাবি, ওই সময় ওই বাঙ্কারেই ছিলেন নাসরল্লা। সেই হামলায়ই মৃত্যু হয় তাঁর। এবার (Israel Hezbollah Conflict) মৃত্যু হল হাসেম সফিদ্দিনের (Hashem Safieddine)।

         

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel Hezbollah Conflict: হিজবুল্লার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত ইজরায়েলের, গভীর রাতে ব্যাপক বোমাবর্ষণ

    Israel Hezbollah Conflict: হিজবুল্লার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত ইজরায়েলের, গভীর রাতে ব্যাপক বোমাবর্ষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিজবুল্লার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত ইজরায়েলের (Israel Hezbollah Conflict)। শনিবারও লেবাননে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে (Airstrike) তেল আভিভ (ইজরায়েলের রাজধানী)। সে দেশের কমান্ড সেন্টার, অস্ত্রভান্ডার, টানেল এবং অন্যান্য পরিকাঠামো লক্ষ্য করে তীব্র হামলা চালিয়েছে ইজরায়েল।

    কী বলছে ইজরায়েল (Israel Hezbollah Conflict)

    এদিন বেইরুটের (লেবাননের রাজধানী) দক্ষিণ (এই অঞ্চলেই ডেরা বেঁধেছিল হিজবুল্লা) ও আশপাশ এলাকায় ঘণ্টা দুয়েক ধরে তীব্র হামলা চালায় ইজরায়েলি সেনা। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারজি হালেভি বলেন, “আমাদের অবশ্যই হিজবুল্লার ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে হবে। শত্রুদের অতিরিক্ত এবং দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি করতে হবে। তাদের কোনওরকম ত্রাণ দেওয়া হবে না। হিজবুল্লাকে মাথা তোলার অবকাশও দেওয়া হবে না।”

    ব্যাপক বোমাবর্ষণ

    জানা গিয়েছে, শনিবার গভীর রাত থেকে ব্যাপক বোমাবর্ষণ শুরু হয়। বোমাবর্ষণ অব্যাহত থাকে রবিবার পর্যন্ত। অবশ্য (Israel Hezbollah Conflict) লাগাতার বোমাবর্ষণের আগে বেইরুটের শিয়া মুসলমান অধ্যুষিত শহরতলি এলাকা দাহিয়ার বাসিন্দাদের দ্রুত এলাকা খালি করে দিতে বলা হয়েছিল। সেই মতো এই এলাকার বাসিন্দারা নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। তার পরেই হিজবুল্লা নিকেশ করতে প্রাণ পণ করে ইজরায়েল। শুরু হয় বোমাবর্ষণ। জানা গিয়েছে, লেবাননের প্রধান বিমানবন্দরের কাছাকাছি এলাকা-সহ বেইরুটের দক্ষিণ শহরতলিতে অন্তত আটটি হামলা হয়েছে। লেবাননের ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি এই হামলাকে খুবই সহিংস বলে বর্ণনা করেছে।

    আরও পড়ুন: “আমরা ভাগ হয়ে গেলে ওরা সেলিব্রেট করবে”, ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    আকাশ পথে হামলার পাশাপাশি ইজরায়েল লেবাননে স্থল অভিযানও জোরদার করেছে। তবে হিজবুল্লার দাবি, সীমান্তবর্তী একটি গ্রামে তারা ইজরায়েলি প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করেছে। তাদের আরও দাবি, তাদের যোদ্ধারা ইসরায়েলি সেনাকে লক্ষ্য করে কামানের গোলা ছুড়েছে। তাদের পিছু হটতে বাধ্য করেছে। ইজরায়েলি সেনার দাবি,

    তাদের সামরিক অভিযানের ফলে লেবাননে অন্তত ৩০ জন কমান্ডার সহ হিজবুল্লার প্রায় ৪৪০ জন জঙ্গি খতম হয়েছে। তারা এও জানিয়েছে, তাদের প্রধান টার্গেটের মধ্যে রয়েছেন (Airstrike) নিহত হিজবুল্লা নেতা হাসান নাসরুল্লার উত্তরসূরি হাশেম সাফিউদ্দিন (Israel Hezbollah Conflict)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • North 24 Parganas: পানিহাটিতে তৃণমূলের ২ গোষ্ঠীর মধ্যে মারপিট! প্রতিবাদে থানা ঘেরাও, এলাকায় উত্তেজনা

    North 24 Parganas: পানিহাটিতে তৃণমূলের ২ গোষ্ঠীর মধ্যে মারপিট! প্রতিবাদে থানা ঘেরাও, এলাকায় উত্তেজনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পানিহাটিতে (North 24 Parganas) তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক মারপিট, অফিস ভাঙচুর এবং প্রতিবাদে খড়দা থানা ঘেরাও-এর ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে। জানা গিয়েছে, তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলর এবং যুব নেতার দুই গোষ্ঠীর মধ্যে এই কোন্দলের চিত্র লক্ষ্য করা গিয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে নামানো হয়েছে পুলিশ।

    ঘটনা কীভাবে ঘটেছে (North 24 Parganas)?

    তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তেজনা ছড়িয়েছে পানিহাটি( North 24 Parganas) পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ড রেল পার্ক এলাকায়। অভিযোগ, রবিবার রাতে তৃণমূল কর্মী রানা বিশ্বাসকে মারধর করে আরেক তৃণমূল কর্মী পরিতোষের গোষ্ঠীর লোকজন। এরপর দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে খড়দা থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কাউন্সিলর প্রবীর ভট্টাচার্যের দলবল। কিন্তু সোমবার সকালে, পাল্টা আক্রান্ত তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা অভিযুক্ত যুব তৃণমূল নেতা বুবাই মল্লিকের অফিসে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। কার্যত অফিসে ঢুকে দুষ্কৃতীরা ভাঙচুর করে জিনিসপত্র বাইরে বের করে দেয়। চেয়ার, টেবিল, কাচের দরজায় ভাঙচুর করে। ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়।

    তৃণমূল কাউন্সিলরের বক্তব্য

    তৃণমূল নেতা এবং কাউন্সিলর (North 24 Parganas) প্রবীর ভট্টাচার্য এই সংঘর্ষ সম্পর্কে বলেছেন, “তৃণমূল করি তাই আমাদের দায়িত্ব আছে। এলাকার মানুষ এতটাই ক্ষিপ্ত হয়ে রয়েছেন যে তার ফলাফল স্বরূপ এই প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া এমনই হয়। এলাকায় দুষ্কৃতীদের ব্যাপক দৌরাত্ম্য শুরু হয়েছে। তবে তৃণমূল দল এই কাজের অনুমোদন দেয় না। প্রশাসনের কাছে আমরা অভিযোগ জানিয়েছি। মানুষের শান্তি শৃঙ্খলা চায়। বুবাই এবং পরিতোষ এলাকার গুন্ডা। তাঁদের কারণে কোনও মা-বোন সুরক্ষিত নয়। আমরা জেলা নেতৃত্বের কাছে অভিযোগ জানিয়েছি।”

    আরও পড়ুনঃ বছরে দেড় কোটি টাকার চাকরি পেয়েও বাবা-মাকে ছেড়ে আমেরিকায় গেলেন না বাংলার যুবক

    তৃণমূল যুব নেতা বুবাই মল্লিকের বক্তব্য

    আবার যুব তৃণমূল (TMC) নেতা বুবাই মল্লিক বলেছেন, “দলের একাংশ আমাকে কাজ করতে দিচ্ছে না। আমার অফিস খুলতেও বাধা দিচ্ছে। এলাকায় (North 24 Parganas) দীর্ঘ দিন ধরে আমাকে টার্গেট করছে দলেরই কিছু দুষ্কৃতী। তৃণমূল দল যাতে আমি না করি সেই জন্য আমাকে বার বার ভয় দেখানো হচ্ছিল। আমার অফিসে ব্যাপক ভাঙচুর করেছে। এতো হুমকির মধ্যে আমি রবিবার ২১ জুলাই অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলাম। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আমি থানায় অভিযোগ জানিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: একুশে জুলাইয়ের আগে তৃণমূলের অন্দরে আরও প্রবল অখিল-উত্তম কোন্দল!

    Purba Medinipur: একুশে জুলাইয়ের আগে তৃণমূলের অন্দরে আরও প্রবল অখিল-উত্তম কোন্দল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একুশে জুলাইয়ের আগে আরও প্রবল অখিল-উত্তম কোন্দল! রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরির শিবির ২১ জুলাই উপলক্ষে সভা এবং মিছিল করলে, তার পাল্টা কর্মসূচি গ্রহণ করে তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্বকে আরও প্রকাশ্যে এনেছেন পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) জেলা পরিষদের সভাপতি উত্তম বারিকের গোষ্ঠী। গতকাল শুক্রবার রামনগরে এই ঘটনা ঘটেছে। এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    রামনগর স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের মাঠে সভা হয়েছিল (Purba Medinipur)!

    গত বৃহস্পতিবার রামনগরে ২১ জুলাই কর্মসূচী উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা এবং মিছিল আয়োজন করেছিল তৃণমূলের একাংশ। রামনগর বাজারের পথসভার পাশাপাশি স্থানীয় বাড় সোলেমানপুর থেকে মিছিল করা হয়। এই মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন অখিল গিরি। একই সঙ্গে মিছিলে যোগদান করেছিলেন কাঁথি তৃণমূল যুব সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুপ্রকাশ গিরি এবং স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি নিতাই সার। ঠিক তারপরের দিন শুক্রবার এই একুশে জুলাই উপলক্ষে তৃণমূল নেতা উত্তম বারিক গোষ্ঠী পাল্টা প্রস্তুতি কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। এই কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে রামনগর স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের মাঠে। আর তাকে ঘিরেই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

    লোকসভার ভোটের সময় থেকেই কোন্দল

    মন্ত্রীপুত্র সুপ্রকাশ গিরি প্রকাশ্যে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “চক্রান্তকারীদের ধোলাই হবে, পেটাই হবে।” তবে এই চক্রান্তকারী বলতে যে তৃণমূল নেতা উত্তমা বারিকের (Purba Medinipur) কথাই বলছেন, সে কথা তৃণমূলের সমর্থকেরা মেনেও নেন। লোকসভা নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী উত্তম বারিকের পরাজয়ের পর থেকে শাসকদলের মধ্যে কোন্দলের ঘটনা ঘটে চলেছে। তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটির জায়গায় মন্ত্রী অখিলের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলেছিলেন উত্তম বারিক। ভোট পর্ব থেকে একুশে জুলাই, যেন এই কোন্দল থামছেই না। দল চরম অস্বস্তির মধ্যে পড়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ৬ মাস আত্মগোপনের ছক কষেছিলেন সোনারপুরের জামাল! অবশেষে গ্রেফতার

    জেলা তৃণমূলের বক্তব্য

    তৃণমূলের কাঁথি সাংগঠনিক জেলার (Purba Medinipur) সভাপতি পীযূষকান্তি পণ্ডা বলেছেন, “সব শাখা সংগঠনগুলিকে নিজের মতো করে প্রস্তুতি নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আর তাই যুব তৃণমূলের ব্যানারে কর্মসূচি করা হয়েছে। কোন্দলের কোনও ব্যাপার নেই। দল বড় হলে একটু সমস্যা হয়। তাই নিজেদের পরিবারের বিষয়।” তবে বিজেপির পক্ষ থেকে জেলার সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রশেখর মণ্ডল এই কোন্দলকে কটাক্ষ করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bankura: তৃণমূল কার্যালয়ে দলের কর্মীদের বিরুদ্ধেই হামলার অভিযোগ! গোষ্ঠী কোন্দলে অস্বস্তি

    Bankura: তৃণমূল কার্যালয়ে দলের কর্মীদের বিরুদ্ধেই হামলার অভিযোগ! গোষ্ঠী কোন্দলে অস্বস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার ভোটে ২৯টি আসন পেয়ে রাজ্যে একক সংখ্যা গরিষ্ঠ পেয়েছে তৃণমূল। কিন্তু তবুও দলের মধ্যে কোন্দল যেন থামছেই না। জেলায় জেলায় একাধিক গোষ্ঠী কোন্দলের খবর উঠে এসেছে। এবার বাঁকুড়ার (Bankura) ওন্দা ব্লকের তৃণমূল কার্যালয়ে তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধেই হামলার অভিযোগ উঠেছে। কার্যালয়ে (TMC office) ঢুকে রীতিমতো ভাঙচুরের ঘটনা ঘটিয়েছে দলের কর্মীরাই। ঘটনায় মূল অভিযোগের তির তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক অরূপ খাঁ এবং তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে।

    মিছিল এবং পাল্টা মিছিলে উত্তাল (Bankura)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূলের ২১ জুলাই নিয়ে সমাবেশের প্রস্তুতি বৈঠক হওয়ার কথা ছিল ওন্দার ওই তৃণমূলের কার্যালয়ে। কিন্তু এলাকার প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক অরূপ খাঁ এবং ওন্দার ব্লক তৃণমূল সভাপতি উত্তম কুমার বীটের মধ্যে গোষ্ঠী কোন্দল চরম আকার নিয়েছে। রীতিমতো দুই তৃণমূল নেতার অনুগামীদের মধ্যে মিছিল এবং পাল্টা মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এরপর দুই মিছিল পরস্পর মুখোমুখি হলেই সাময়িক ভাবে উত্তেজনা শুরু হয়ে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে রীতিমতো পুলিশ (Bankura) ঘটনাস্থলে এসে উপস্থিত হয়।

    লাঠি, ইট, পাথর ছুড়ে আক্রমণ

    পুলিশ সাময়িক ভাবে পরিস্থিতি সামাল দিলে আবার দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এক পক্ষ, আরেক পক্ষকে চেয়ার, লাঠি, ইট, পাথর ছুড়ে আক্রমণ করে। এরপর চলে কার্যালয়ে ব্যাপক (TMC office) ভাঙচুর। তবে অবশেষে পুলিশের মধ্যস্থতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু দুই পক্ষকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে কোনও উত্তর দিতে চাননি কেউই। অপরে জেলা (Bankura) তৃণমূলও তীব্র অস্বস্তির মধ্যে পড়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ রানিগঞ্জের সিয়ারসোল রাজবাড়ির রথযাত্রা ১৫০ বছরের পুরাতন, জানুন তার ইতিহাস

    আগেও হয়েছে গোষ্ঠী কোন্দল

    তৃণমূলের জেলায় জেলায় (Bankura) গোষ্ঠী কোন্দল অব্যাহত। গত এক সপ্তাহের মধ্যে পুরুলিয়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মুর্শিদাবাদ সহ একাধিক জায়গায় তৃণমূলের নবীন এবং প্রবীণ নেতাদের মধ্যে গোষ্ঠী কোন্দল স্পষ্ট দেখা গিয়েছে। পুরুলিয়া লোকসভা নির্বাচনের তৃণমূল প্রার্থী শান্তিরাম মাহাতো দলের কোন্দল নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। আবার তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়ের গলায় দলের বিরুদ্ধে মন্তব্য শোনা গিয়েছে। কামারহাটির তৃণমূল কাউন্সিলর নিজে দলের নেতাদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে তোলাবাজির বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন। একই সঙ্গে বারাকপুর তৃণমূল সাংসদ পার্থ ভৌমিক দলের কর্মীদের তোলাবাজির বিরুদ্ধে বলেছেন যে কেউ ১ টাকা চাইলে জেলে ঢোকাবো। ফলে শাসক দলের অন্দরে কোন্দল এবং বিস্ফোরক মন্তব্যের কারণে চরম অস্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: কুলপিতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তৃণমূল বিধায়ক ও ব্লক সভাপতির মধ্যে প্রকাশ্যে কাজিয়া!

    South 24 Parganas: কুলপিতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তৃণমূল বিধায়ক ও ব্লক সভাপতির মধ্যে প্রকাশ্যে কাজিয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Parganas) একটি সংবর্ধনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল ফের প্রকাশ্যে এসেছে। কুলপিতে প্রকাশ্য সংবর্ধনা সভায় বিধায়ক ও ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতির কাজিয়া প্রকাশ্যে এসেছে। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে এলাকায়। উল্লেখ্য পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং লোকসভা নির্বাচনের আগেও একাধিক বার মাদার বনাম যুব তৃণমূলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

    দলের শৃঙ্খলা নিয়ে দ্বন্দ্ব (South 24 Parganas)!

    কুলপিতে মথুরাপুর (South 24 Parganas) লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদের সংবর্ধনা সভায় তৃণমূল বিধায়ক ও ব্লক সভাপতির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। বৃহস্পতিবার দিন কুলপির পথের সাথী গেস্ট হাউসে নবনির্বাচিত সাংসদ বাপি হালদারের সংবর্ধনা সভা আয়োজন করা হয়। একদিকে যখন বিধায়ক দলের শৃঙ্খলা ও সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে ব্লক সভাপতির নাম না করেই একাধিক বক্তব্য রাখলেন, ঠিক উল্টোদিকে ব্লক সভাপতিও বিধায়কের নাম না করে দলের শৃঙ্খলা নিয়ে পাল্টা প্রশ্ন তুললেন। ফলে উভয়ের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে।

    তৃণমূল বিধায়কর বক্তব্য

    কুলপি (South 24 Parganas) বিধানসভার বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার বলেছেন, “দলের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আমার বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িকতার তকমা লাগাচ্ছে। আমি যদি সাম্প্রদায়িক হতাম তাহলে চারবারের বিধায়ক হতে পারতাম না। মানুষ সব জানে আমি তাঁদের জন্য কী করেছি। দল থাকলে তবেই কর্মীরা থাকবে, দলের মধ্যে থাকলে শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে সকলকে।” কিন্তু সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে বিধায়ক বলেন, “এখানে তৃণমূলের কোন গোষ্ঠীদ্বন্দ নেই, তবে সম্প্রদায়িকতার বিষয়ে কেউ কেউ অপপ্রচার করে করছেন।”

    তৃণমূল ব্লক সভাপতির বক্তব্য

    অন্যদিকে কুলপি (South 24 Parganas) বিধানসভার ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) সভাপতি সুপ্রিয় হালদার, বিধায়কের নাম না করে দলের সাংসদের সামনেই বলেন, “দলের মধ্যে থেকে পঞ্চায়েত নির্বাচন, বিধানসভা নির্বাচন ও লোকসভা নির্বাচনকে কেউ যদি আলাদা আলাদা করে গুরুত্ব দিয়ে দেখেন, তা হলে মানা হবে না। কোনও ব্যক্তির জন্য যদি অপর কোনও ব্যক্তির সম্মানহানি হয়, সেই বিষয়টিও বিধায়ক ও সাংসদকে গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি গঠন করা একান্ত প্রয়োজন।” দ্বন্দ্ব নিয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তিনি আরও বলেন, “যাঁরা দলের মধ্যে থেকে ভুল কাজ করছে সেই বিষয়টি আমি বিধায়কের কাছে তুলে ধরতে চেয়েছি। অন্যদিকে দল যাঁকেই টিকিট দিক না কেন, দলের মধ্যে থেকে শৃঙ্খলা পরায়ণ হয়ে কাজ করা উচিত তাঁর।”

    তৃণমূল সাংসদের বক্তব্য

    তবে এই বিষয়ে মথুরাপুর (South 24 Parganas) লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ বাপি হালদার বলেছেন, “দল বড় হলে তার মধ্যে সমস্যা থাকতে পারে, তবে তা নিজেদের মধ্যে মিটিয়ে নিতে হবে। অন্যদিকে যাঁরা দলের মধ্যে থেকে বিজেপির হয়ে ভোট করিয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে দল।”

    আরও পড়ুনঃ চোপড়াকাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন শুভেন্দু

    বিজেপির বক্তব্য

    তবে এই বিষয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। কুলপি (South 24 Parganas) ব্লকের শ্রমিক ইউনিয়নের বিজেপি সভাপতি স্বপন হালদার বলেছেন, “বিধায়ক ও ব্লক সভাপতির মধ্যে লেনদেনের ভাগ-বাটোয়ারা ঠিকঠাক না হওয়ার জন্যই এই ঘটনা ঘটছে। তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) সর্বোচ্চ তোলাবাজের দল। আর সেখানে বিধায়ক বেশি খাবে, নাকি ব্লক সভাপতি বেশি খাবে তা নিয়েই এই দ্বন্দ্ব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: মালদায় ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব! জেলা সভাপতির নামে দুর্নীতিবাজের পোস্টার

    Malda: মালদায় ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব! জেলা সভাপতির নামে দুর্নীতিবাজের পোস্টার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের ফলাফল প্রকাশের পর মালদায় (Malda) ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। এবার তৃণমূল জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতিবাজের পোস্টার পড়ল। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে জেলাজুড়ে। রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে তৃণমূল একক ভাবে পেয়েছে ২৯টি আসন। কিন্তু মালদা উত্তর এবং দক্ষিণ দুই কেন্দ্রেই হেরেছে তৃণমূল। জেলার উত্তরের আসনে জয়ী বিজেপি এবং দক্ষিণে জয় পেয়েছে কংগ্রেস। এই হারের দায় নিয়ে শাসক দলের অন্দরে ফাটল আরও স্পষ্ট হয়েছে।

    ঘটনা কী ঘটেছে (Malda)?

    ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকেই রাজ্যের বেশ কিছু এলাকায় তৃণমূলের মধ্যে গোষ্ঠী কোন্দল শুরু হয়ে গিয়েছে। কয়েকদিন ধরেই সামজিক মাধ্যমে মালদা (Malda) জেলা সভাপতি ও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে নানা সমালোচনার কথা প্রকাশ করছিলেন দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকেরা। একই সঙ্গে জেলার শীর্ষ নেতা-নেত্রীরা একাধিকবার জেলার চেয়ারম্যান এবং সভাপতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু এর মধ্যেই মালতিপুরের তৃণমূল কার্যালয়ে জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সির বিরুদ্ধে দুর্নীতিবাজের পোস্টার পড়েছে। শনিবার রাতে এই ঘটনা ঘটায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত জেলা সভাপতি নিজে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    মালদা (Malda) জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র আশিষ কুণ্ডু বলেন, “লোকসভা নির্বাচনে দুটি কেন্দ্রে আমাদের ফল খারাপ হয়েছে। এই নিয়ে কে কোথায় কে কী করেছে তা বলা সম্ভব নয়। আমাদের দলের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। আমরা আলোচনায় বসবো। নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা বলে সব ঠিক করে নেব।”

    আরও পড়ুনঃ রায়গঞ্জে মহিলাকে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে কিডনি বিক্রি! পাচার চক্রের হদিশে চাঞ্চল্য

    বিজেপির বক্তব্য

    ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই বিজেপির জেলা (Malda) সাধারণ সম্পাদক অম্লান ভাদুড়ি বলেন, “তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল সর্বত্র। তৃণমূলের জেলা সভাপতিকে কেউ মানতে চাইছেন না আর। গোটা মালদা জেলা জুড়েই এই ঘটনা ঘটছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Iran Israel Conflict: ইজরায়েলে হামলা চালাতে অস্ত্রে শান দিচ্ছে ইরান, প্রবাসীদের সতর্ক করল ভারত

    Iran Israel Conflict: ইজরায়েলে হামলা চালাতে অস্ত্রে শান দিচ্ছে ইরান, প্রবাসীদের সতর্ক করল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবে শেষ হয়েছে খুশির ইদ। চাঁদ রাতের কাস্তের মতো ধারালো চাঁদটা একটু একটু করে বড় হচ্ছে। এমতাবস্থায় অস্ত্রে শান দিচ্ছে ইরান (Iran Israel Conflict)। বিশ্ব নেতাদের আশঙ্কা, ইসলামি রাষ্ট্র ইরান ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলে হামলা চালাতে পারে দু’-একদিনের মধ্যেই। ইরান-ইজরায়েল উত্তেজনার মধ্যেই স্বদেশের নাগরিকদের ইজরায়েলে যেতে নিষেধ করল ভারত, ফ্রান্স, পোলান্ড এবং ইংল্যান্ড।

    সমরসজ্জা শুরু ইরানের

    দিন কয়েক আগে ইসলামি রাষ্ট্র সিরিয়ার রাজধানী দামাস্কাসে ইরানের দূতাবাসে হামলা চালিয়েছিল ইজরায়েল। সূত্রের খবর, তার জেরেই সমরসজ্জা শুরু করেছে ইরান। ইরান-ইজরায়েলের আকাশে যুদ্ধের মেঘ ঘনাতেই ভারতীয়ের উদ্দেশে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করেছে ভারত। শুক্রবার ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের তরফে (Iran Israel Conflict) নোটিশ জারি করে বলা হয়েছে, পরবর্তী বিজ্ঞপ্তি জারির আগে পর্যন্ত ভারতীয়রা যেন ইরান বা ইজরায়েলে না যান। কেবল তাই নয়, যেসব ভারতীয় বর্তমানে ইরান কিংবা ইজরায়েলে বসবাস করছেন, তাঁরা যেন অবিলম্বে ভারতীয় দূতাবাসে যোগাযোগ করে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করান। ওই দুই দেশে বসবাসকারী ভারতীয়দের চূড়ান্ত সতর্কতা অবলম্বনেরও পরামর্শ দিয়েছে বিদেশমন্ত্রক। পরামর্শ দেওয়া হয়েছে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না বেরনোরও। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই ইরানের তরফে শুরু হয়ে গিয়েছে রণসজ্জা। হামলার জন্য প্রস্তুত ১০০টি ড্রোন ও মিসাইল।

    বিশ্বের আকাশে আরও একটি যুদ্ধের মেঘ!

    রাশিয়া-ইউক্রেনের পর অচিরেই যে বিশ্বে আরও একটি যুদ্ধ বাঁধতে চলেছে, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কথায়। তিনি বলেন, “আমরা ইজরায়েলকে রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর। ইজরায়েলকে সমর্থন করব। আমরা ইজরায়েলকে সাহায্য করব এবং ইরান সফল হবে না।” ইরানের প্রেসিডেন্ট আয়াতুল্লা খামেইনি বলেন, “ইজরায়েলকে শাস্তিভোগ করতে হবে। ইরান চুপ করে বসে থাকবে না।” প্রেসিডেন্টের এক উপদেষ্টা বলেন, “এ ব্যাপারে (ইজরায়েলে হামলা) চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রেসিডেন্ট স্বয়ং। রাজনৈতিক ঝুঁকির কথা ভেবে হামলার বিষয়ে এই মুহূর্তে তিনি কোনও সিদ্ধান্তে আসেননি।”

    প্রসঙ্গত, প্যালেস্তাইনের গাজা ভূখণ্ড দখল করে রাখা মুসলিম বিদ্রোহী গোষ্ঠী হামাস প্রথম হামলা চালায় ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলে। নৃশংসভাবে খুন করা হয় ইজরায়েলের নিরীহ নাগরিকদের। তার পরেই প্রত্যাঘাত করে ইজরায়েল। সংঘাতের এই আবহে গাজার মুসলিম বিদ্রোহী গোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ায় ইরান, তুরস্ক ও লেবাননের মতো ইসলামিক রাষ্ট্রগুলি। তার জেরেই বিশ্ব রাজনীতির আকাশে ফের ঘনাচ্ছে যুদ্ধের মেঘ (Iran Israel Conflict)।

    আরও পড়ুুন: বারাকপুরে ফের তৃণমূলে ধস, অর্জুনের হাত ধরে কয়েকশো কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share